শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক বাংলা ভাষার খ্যাতিমান লেখক। এই অসামান্য গদ্যশিল্পী তাঁর সার্বজৈবনিক সাহিত্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট উপাধি পেয়েছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান কাজী শাহেদ

 

আপনার জন্ম তো গ্রামে। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পরিবারেই বেড়ে ওঠা; আপনার এক চাচা কেবল বর্ধমান শহরে অফিসে কাজ করতেন। আপনি নিজেও প্রায় সারা জীবন রাজধানী থেকে দূরে থেকে গেলেন।

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে আমার জন্ম। সেখানে গ্রামের এক স্কুল থেকে আমি সেকেন্ডারি পাস করি। সে সময়ে বাংলাদেশের খুলনা শহরের দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজে আমার বোন ও ভগ্নিপতি চাকরি করতেন। ভগ্নিপতি ছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক। তখন আমি একাই আমার বোনের কাছে এসেছিলাম। সেখানে এসে আমার বোন আর ভগ্নিপতির সঙ্গে আমি থাকা শুরু করি। আমার বাবা-মা, পরিবারের সবাই  বর্ধমানে ছিলেন। খুলনার অদূরের এই দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করি। খুলনা শহরেই আমি থাকতাম। খুলনা শহর আর দৌলতপুর ৫ মাইলের দূরত্ব ছিল। তাই কলেজে যাওয়া-আসায় তেমন সমস্যা হতো না। পরে আমি খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে রাজশাহীতে আসি। এখানে ১৯৫৮ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে বিএ দর্শন বিভাগে স্নাতক করি। একই বছরে আমি বিয়েও করেছিলাম। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে এমএ করেছি। তারপর আমি রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা শুরু করি। ১৯৬১ সালে সিটি কলেজ ছেড়ে যখন সিরাজগঞ্জ কলেজে যাই তখন আমার পরিবার বর্ধমান ছেড়ে খুলনায় আসে। তখন আমার স্ত্রীও আসে। আসলে মাইগ্রেড করার দরকার ছিল না। কিন্তু বাবার ইচ্ছে হলো তাই পুরো পরিবার এখানে চলে এল। এমনিতেই কোনো সমস্যা ছিল না। বর্ধমানে অনেক সম্পত্তি ছিল। বাবার অনেক সম্মানও ছিল। খুলনা থেকে ১৪ মাইল দূরে ফুলতলায় আমাদের একটা বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে সবাই ওঠে। আমি তখন সিরাজগঞ্জ কলেজ ছেড়ে দৌলতপুর বজ্রলাল কলেজ ও খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করি। খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করার ফলে আমার ও পরিবারের জন্য ভালোই হলো। আমি ফুলতলার সেই বাড়ি থেকে খুলনা গার্লস কলেজে যাতায়াত করতাম। সেই বাড়িটি এখনো অক্ষত রয়েছে। ঢাকা শহরে আমার সেভাবে যাওয়া হয়নি। ১৯৫৮ সালে প্রথম আমি ঢাকা শহরে যাই। তখন অনার্স পরীক্ষা দেওয়ার জন্য, একটু নিরিবিলি পড়াশোনা করার জন্য প্রথম আমার বড় ভাইয়ের কাছে ঢাকায় যাওয়া হয়। সেখানে তিন-চার মাস পড়াশোনা করে তারপর আবার রাজশাহীতে ব্যাক করি। ঢাকা আমাকে কখনো টানেনি ব্যাপারটা তেমন নয়। তখন তো ঢাকা একটু বড়সড় গ্রামের মতো ছিল।

 

আত্মজা একটি করবী গাছ গল্পের ঘটনা, ভাষা, পরিবেশ ফুলতলার। এখানে ১৯৪৭-এর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জীবনাভিজ্ঞান উঠে এসেছে।

‘আত্মজা ও একটি করবী’ উপন্যাসে ফুলতলার উল্লেখ আছে। এখানে কলকাতার দাঙ্গার বিষয়টি উঠে এসেছে। এটা একটা আত্মগল্পও বটে। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় যে দাঙ্গা হয়েছিল সেটা তো অনেক ভয়াবহ এক দাঙ্গা। অনেক লোক মারা গিয়েছিল। কলকতার সেই হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গায় অনেক শিক জড়িত ছিল। অবাঙালি মুসলিম কলকাতায় প্রচুর। তারা উর্দুভাষী ছিল। এসব মিলেই দাঙ্গাটা হয়। তখন আমি অনেক ছোট ছিলাম। কত আর বয়স হবে, হবে ৭ বছর বয়স। গ্রামেই ছিলাম। তখন খুব বেশি কিছু বুঝতাম না। শুধু শুনছি। একটা সন্ত্রাসের মতো বিষয়। নানা কথার গুজব ছড়াত। ওই গ্রামের হিন্দুরা আমাদের গ্রামে আসবে, এসে আমাদের কচু কাটা করবে। এরকম কথাবার্তা শোনা যেত। তবে আমাদের গ্রামে খুব বেশি উত্তেজনা তৈরি হয়নি। একবার হয়েছিল কিছু কুচক্রী লোকের কারণে। তাই একবারে জোরপূর্র্বক মাইগ্রেশন আমাদের কেউ করায়নি। তবে দেশ তো দুই ভাগ হয়েছে। এখানে অনেক লোক এসেছে। ওখানে অনেক হিন্দু ও খ্রিস্টান পরিবার গেছে। একটা বিশ্রী ব্যাপার। তবে সেই অর্থে ওখান থেকে মুসলিমরা কিন্তু দলে দলে এখানে আসেনি। কেন আসেনি কেউ কি কখনো জিজ্ঞাসা করেছে? আসলে দরকার হয়নি। তাই তারা দেশ ছাড়েনি। আমার পরিবার যে এল ১৯৬১ সালে, তখন আমার ৫ চাচার মধ্যে কেউ আসেনি। আমার পরিবারও এসেছে কিন্তু ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার অনেক পরে। তাছাড়া পড়াশোনা শেষ করে আমার কলেজেও আমি ছয় মাস চাকরি করেছি। তাই দাঙ্গার যে ‘আঁচ’ সেটা কিন্তু আমার শরীরে একবারে সরাসরি লাগেনি। তবে দাঙ্গার যে ভয়াবহতা, শরাণার্থী জীবন যে কত কঠিন তা আমি দেখেছি। সেগুলো আমি বিভিন্ন স্মৃতিকথা, আত্মকথার মধ্যে লিখেছি।

 

গল্পই আপনার উপন্যাসের চাহিদা মিটিয়েছে, টানা পঞ্চাশ বছর ধরে শুধু গল্পই লিখেছেন, জীবনের প্রৌঢ়তায় পৌঁছে উপন্যাস লেখায় মন দিয়েছেন। তাহলে কি গল্প আর আপনার উপন্যাসের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না?

আমি শুরু থেকে উপন্যাস লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লেখক কখন কী লিখবে তা তো বলা মুশকিল। কখন মাথায় কোন পোকা খেলা করে সেটা তো বলা যায় না। আমি ‘আগুন পাখি’  দিয়ে উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলাম। আসলে লেখক কখন কী লিখবে তা বলা যায় না।

 

আপনার প্রথম গল্পশকুন- তরুণ গল্পকারের শৈল্পিক নিরাসক্তি, ব্যক্তিত্বের ওপরে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলো পড়েছে।

মানিক বন্দ্যোপধ্যায় আমি পড়তে শুরু করেছি অনেক পরে। আমার ‘শকুন’ গল্পে মানিক বন্দোধ্যায়ের ছায়া পড়েনি সেটা আমি মানুষকে কীভাবে বোঝাব। জীবনানন্দ দাশও আমি অনেক পরে পড়া শুরু করেছি। তাই আমার লেখায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পড়া শুরু করার পর আমার অনেক ভালো লেগেছে। বাস্তববাদী, একেবারে নিঁখুত বাস্তবাদী, জীবনকে তিনি নিঁখুতভাবে দেখেছেন। তাকে আমার অনেক বড় লেখক মনে হয়েছে।

 

আপনার গল্পের চরিত্ররা পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য লড়াই করে শেষ পর্যন্ত। এই লড়াইটাকে আপনি কীভাবে নির্মাণ করেন?

আমার গল্পগুলোর চরিত্রগুলো পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে। পরিস্থিতির ফাঁদে না পড়লে তো পশ্চিমবঙ্গের লোকেরা এখানে আসত না। আর এখানকার লোকেরাও ওখানে যেত না। এগুলো অনেকটা গোলমালে বিষয় আর কী।

 

আপনারআগুনপাখি উপন্যাসে ব্যবহৃত রাঢ়ের আঞ্চলিক ভাষাকে সম্পূর্ণই রাঢ়ের ভাষা বলে দাবি করছেন? আঞ্চলিক ভাষা মানিকের হাতেই প্রায় সৃষ্টি।

‘আগুন পাখি’ উপন্যাসে যেসব ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো সেভাবে রাঢ় অঞ্চলের ভাষা নয়। ওগুলো রাঢ় অঞ্চলের পূর্ব বর্ধমানে যে পরিবারগুলো ছিল, সেই পরিবারের পারিবারিক ভাষা। যেগুলো আমি মায়ের কাছ থেকে শুনেছিলাম।

 

আপনার গল্প বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য, উচ্চতর গবেষণা হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?

আমি যেগুলো লিখেছি সেগুলো হয়তো সাধারণ মানুষের মনে দাগ কেটেছে। তা না হলে স্কুল-কলেজে এগুলো পড়ানো হবে কেন? শুনেছি পশ্চিমবঙ্গের স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য বিষয় করা হয়েছে, উচ্চতর গবেষণা করা হয়েছে। শুনি যে ইংরেজি অনুবাদ করে দিল্লিতেও পাঠ্য আছে। যখন মানুষ লেখকের লেখা পড়ে তখন তো লেখকের অবশ্যই ভালো লাগবে। একবার যদি আন্তর্জাতিক মহলে প্রবেশ করা যায়, তাহলে তো সারা বিশে^র মানুষ পড়বে। সারা বিশে^ তো ইংরেজি ভাষা চলে। আর বাংলা ভাষা তো ওভাবে ছড়ায়নি। ছড়ালে নোবেল পুরস্কার শুধু ওখানকার লেখকেরা (ইংরেজি লেখক) পেত না। একমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাড়া আর কোনো বাঙালি লেখক নোবেল পুরস্কার পেলেন না। নজরুলসহ অনেকেরই নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা ছিল বলে আমি মনে করি।

 

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তনকে আপনি কীভাবে দেখেন?

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এটা অবশ্যই ভালো। সম্পদ শুধু কয়েকজনের হাতে থাকবে, সমবণ্টন হবে না, এটা নিশ্চয় খারাপ। তাই দেশের উন্নয়ন তো অত্যন্ত কাম্য। আমাদের অর্থনীতির মান এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগোবে। চারদিকে উন্নয়ন হচ্ছে। এ উন্নয়নের সঙ্গে সর্বসাধারণের সঙ্গে একেবারে যোগাযোগ থাকছে না, তা কিন্তু নয়। কখনো সবাই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে, কখনো পাচ্ছে না। পথ-ঘাট অনেক ভালো হয়েছে। এ উন্নয়নের জন্য গ্রামেরও অনেক উপকার হয়েছে। চলাচল ব্যবস্থাও অনেক ভালো হয়েছে। তবে ট্রেন ব্যবস্থায় ওইভাবে উন্নয়ন হয়নি। কেউ অনুভবও করছে না। বাসেই চালাচ্ছে। প্রাইভেট সেক্টরে বেশি। উন্নয়নটা সমবণ্টন দরকার। কে পেছনে পড়ে আছে সেটা দেখতে হবে। রবীন্দ্রনাথের কথায়, ‘যে পশ্চাতে পড়ে আছে তাকে কেন এগিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’ বাংলাদেশের এত জনসংখ্যা, প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এতটুকু জায়গায়। তাদের জায়গা দেওয়াই কঠিন। তাদের কর্মসংস্থান করাও কঠিন। আমি একজন উন্নয়নকামী মানুষ। আমি চাই বাংলাদেশের আরও উন্নয়ন হোক। নিরক্ষতা দূর হোক, উচ্চশিক্ষার হার আরও বৃদ্ধি পাক। সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করবে।

 

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার গুণগতমান ক্রমান্বয়ে কমছে। ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কী?

তবে উচ্চশিক্ষার মান কমছে। এখানে যোগ্য লোকের অভাব। তবে কাউকে এককভাবে দায়ী করা যায় না। এটা সমগ্র রাষ্ট্রের ব্যাপার। এ কারণে কোথাও উন্নত হচ্ছে আর কোথাও অনুন্নত হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থাও তাই। তা না হলে এত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হবে কেন? আবার আমেরিকার  মতো জায়গায় দেখি সেখানে ওরকম সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কম। সবই প্রাইভেট। কিন্তু সেটা তো অতি উন্নত দেশের ব্যাপার। কিন্তু আমাদের দেশে সাধারণ মানুষ পড়ার জন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় কয়টা আছে? এখানে এত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন? এটা জিজ্ঞাস্য। এবং এ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা পড়াশোনা করে বের হচ্ছে, বের হয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে? এখানে একটা বিষয় খেয়াল করতে হবে। যারা পড়াশোনা শেষ করে বের হয়ে গেল, তারা এখন কোথায়? এই হিসাবটা আমাদের এখানে কেউ করে না। কেন বিদেশে যায়? চাকরির জন্য? ভালো চাকরির জন্য? আমরা তাদের ভালো কিছু দিতে পারি না সে জন্য? কাদের সন্তানরা বিদেশ যায়? এগুলো ভাবতে হবে। তাই নানারকম প্রশ্ন ওঠে। আর আমিও এরকম বলি। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন মিলেই ব্যাপার।

 

বর্তমানে কী লিখছেন?

এখনো লিখছি। কিন্তু কখন কী লিখছি তা বলা যায় না। আর লেখক কী লিখছে তা জানতে চাওয়া ঠিক নয়।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ জেলায় নতুন ডিসি, ৮ ডিসি প্রত্যাহার
৯ জেলায় নতুন ডিসি, ৮ ডিসি প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক