শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক বাংলা ভাষার খ্যাতিমান লেখক। এই অসামান্য গদ্যশিল্পী তাঁর সার্বজৈবনিক সাহিত্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট উপাধি পেয়েছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান কাজী শাহেদ

 

আপনার জন্ম তো গ্রামে। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পরিবারেই বেড়ে ওঠা; আপনার এক চাচা কেবল বর্ধমান শহরে অফিসে কাজ করতেন। আপনি নিজেও প্রায় সারা জীবন রাজধানী থেকে দূরে থেকে গেলেন।

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে আমার জন্ম। সেখানে গ্রামের এক স্কুল থেকে আমি সেকেন্ডারি পাস করি। সে সময়ে বাংলাদেশের খুলনা শহরের দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজে আমার বোন ও ভগ্নিপতি চাকরি করতেন। ভগ্নিপতি ছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক। তখন আমি একাই আমার বোনের কাছে এসেছিলাম। সেখানে এসে আমার বোন আর ভগ্নিপতির সঙ্গে আমি থাকা শুরু করি। আমার বাবা-মা, পরিবারের সবাই  বর্ধমানে ছিলেন। খুলনার অদূরের এই দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করি। খুলনা শহরেই আমি থাকতাম। খুলনা শহর আর দৌলতপুর ৫ মাইলের দূরত্ব ছিল। তাই কলেজে যাওয়া-আসায় তেমন সমস্যা হতো না। পরে আমি খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে রাজশাহীতে আসি। এখানে ১৯৫৮ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে বিএ দর্শন বিভাগে স্নাতক করি। একই বছরে আমি বিয়েও করেছিলাম। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে এমএ করেছি। তারপর আমি রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা শুরু করি। ১৯৬১ সালে সিটি কলেজ ছেড়ে যখন সিরাজগঞ্জ কলেজে যাই তখন আমার পরিবার বর্ধমান ছেড়ে খুলনায় আসে। তখন আমার স্ত্রীও আসে। আসলে মাইগ্রেড করার দরকার ছিল না। কিন্তু বাবার ইচ্ছে হলো তাই পুরো পরিবার এখানে চলে এল। এমনিতেই কোনো সমস্যা ছিল না। বর্ধমানে অনেক সম্পত্তি ছিল। বাবার অনেক সম্মানও ছিল। খুলনা থেকে ১৪ মাইল দূরে ফুলতলায় আমাদের একটা বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে সবাই ওঠে। আমি তখন সিরাজগঞ্জ কলেজ ছেড়ে দৌলতপুর বজ্রলাল কলেজ ও খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করি। খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করার ফলে আমার ও পরিবারের জন্য ভালোই হলো। আমি ফুলতলার সেই বাড়ি থেকে খুলনা গার্লস কলেজে যাতায়াত করতাম। সেই বাড়িটি এখনো অক্ষত রয়েছে। ঢাকা শহরে আমার সেভাবে যাওয়া হয়নি। ১৯৫৮ সালে প্রথম আমি ঢাকা শহরে যাই। তখন অনার্স পরীক্ষা দেওয়ার জন্য, একটু নিরিবিলি পড়াশোনা করার জন্য প্রথম আমার বড় ভাইয়ের কাছে ঢাকায় যাওয়া হয়। সেখানে তিন-চার মাস পড়াশোনা করে তারপর আবার রাজশাহীতে ব্যাক করি। ঢাকা আমাকে কখনো টানেনি ব্যাপারটা তেমন নয়। তখন তো ঢাকা একটু বড়সড় গ্রামের মতো ছিল।

 

আত্মজা একটি করবী গাছ গল্পের ঘটনা, ভাষা, পরিবেশ ফুলতলার। এখানে ১৯৪৭-এর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জীবনাভিজ্ঞান উঠে এসেছে।

‘আত্মজা ও একটি করবী’ উপন্যাসে ফুলতলার উল্লেখ আছে। এখানে কলকাতার দাঙ্গার বিষয়টি উঠে এসেছে। এটা একটা আত্মগল্পও বটে। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় যে দাঙ্গা হয়েছিল সেটা তো অনেক ভয়াবহ এক দাঙ্গা। অনেক লোক মারা গিয়েছিল। কলকতার সেই হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গায় অনেক শিক জড়িত ছিল। অবাঙালি মুসলিম কলকাতায় প্রচুর। তারা উর্দুভাষী ছিল। এসব মিলেই দাঙ্গাটা হয়। তখন আমি অনেক ছোট ছিলাম। কত আর বয়স হবে, হবে ৭ বছর বয়স। গ্রামেই ছিলাম। তখন খুব বেশি কিছু বুঝতাম না। শুধু শুনছি। একটা সন্ত্রাসের মতো বিষয়। নানা কথার গুজব ছড়াত। ওই গ্রামের হিন্দুরা আমাদের গ্রামে আসবে, এসে আমাদের কচু কাটা করবে। এরকম কথাবার্তা শোনা যেত। তবে আমাদের গ্রামে খুব বেশি উত্তেজনা তৈরি হয়নি। একবার হয়েছিল কিছু কুচক্রী লোকের কারণে। তাই একবারে জোরপূর্র্বক মাইগ্রেশন আমাদের কেউ করায়নি। তবে দেশ তো দুই ভাগ হয়েছে। এখানে অনেক লোক এসেছে। ওখানে অনেক হিন্দু ও খ্রিস্টান পরিবার গেছে। একটা বিশ্রী ব্যাপার। তবে সেই অর্থে ওখান থেকে মুসলিমরা কিন্তু দলে দলে এখানে আসেনি। কেন আসেনি কেউ কি কখনো জিজ্ঞাসা করেছে? আসলে দরকার হয়নি। তাই তারা দেশ ছাড়েনি। আমার পরিবার যে এল ১৯৬১ সালে, তখন আমার ৫ চাচার মধ্যে কেউ আসেনি। আমার পরিবারও এসেছে কিন্তু ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার অনেক পরে। তাছাড়া পড়াশোনা শেষ করে আমার কলেজেও আমি ছয় মাস চাকরি করেছি। তাই দাঙ্গার যে ‘আঁচ’ সেটা কিন্তু আমার শরীরে একবারে সরাসরি লাগেনি। তবে দাঙ্গার যে ভয়াবহতা, শরাণার্থী জীবন যে কত কঠিন তা আমি দেখেছি। সেগুলো আমি বিভিন্ন স্মৃতিকথা, আত্মকথার মধ্যে লিখেছি।

 

গল্পই আপনার উপন্যাসের চাহিদা মিটিয়েছে, টানা পঞ্চাশ বছর ধরে শুধু গল্পই লিখেছেন, জীবনের প্রৌঢ়তায় পৌঁছে উপন্যাস লেখায় মন দিয়েছেন। তাহলে কি গল্প আর আপনার উপন্যাসের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না?

আমি শুরু থেকে উপন্যাস লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লেখক কখন কী লিখবে তা তো বলা মুশকিল। কখন মাথায় কোন পোকা খেলা করে সেটা তো বলা যায় না। আমি ‘আগুন পাখি’  দিয়ে উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলাম। আসলে লেখক কখন কী লিখবে তা বলা যায় না।

 

আপনার প্রথম গল্পশকুন- তরুণ গল্পকারের শৈল্পিক নিরাসক্তি, ব্যক্তিত্বের ওপরে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলো পড়েছে।

মানিক বন্দ্যোপধ্যায় আমি পড়তে শুরু করেছি অনেক পরে। আমার ‘শকুন’ গল্পে মানিক বন্দোধ্যায়ের ছায়া পড়েনি সেটা আমি মানুষকে কীভাবে বোঝাব। জীবনানন্দ দাশও আমি অনেক পরে পড়া শুরু করেছি। তাই আমার লেখায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পড়া শুরু করার পর আমার অনেক ভালো লেগেছে। বাস্তববাদী, একেবারে নিঁখুত বাস্তবাদী, জীবনকে তিনি নিঁখুতভাবে দেখেছেন। তাকে আমার অনেক বড় লেখক মনে হয়েছে।

 

আপনার গল্পের চরিত্ররা পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য লড়াই করে শেষ পর্যন্ত। এই লড়াইটাকে আপনি কীভাবে নির্মাণ করেন?

আমার গল্পগুলোর চরিত্রগুলো পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে। পরিস্থিতির ফাঁদে না পড়লে তো পশ্চিমবঙ্গের লোকেরা এখানে আসত না। আর এখানকার লোকেরাও ওখানে যেত না। এগুলো অনেকটা গোলমালে বিষয় আর কী।

 

আপনারআগুনপাখি উপন্যাসে ব্যবহৃত রাঢ়ের আঞ্চলিক ভাষাকে সম্পূর্ণই রাঢ়ের ভাষা বলে দাবি করছেন? আঞ্চলিক ভাষা মানিকের হাতেই প্রায় সৃষ্টি।

‘আগুন পাখি’ উপন্যাসে যেসব ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো সেভাবে রাঢ় অঞ্চলের ভাষা নয়। ওগুলো রাঢ় অঞ্চলের পূর্ব বর্ধমানে যে পরিবারগুলো ছিল, সেই পরিবারের পারিবারিক ভাষা। যেগুলো আমি মায়ের কাছ থেকে শুনেছিলাম।

 

আপনার গল্প বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য, উচ্চতর গবেষণা হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?

আমি যেগুলো লিখেছি সেগুলো হয়তো সাধারণ মানুষের মনে দাগ কেটেছে। তা না হলে স্কুল-কলেজে এগুলো পড়ানো হবে কেন? শুনেছি পশ্চিমবঙ্গের স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য বিষয় করা হয়েছে, উচ্চতর গবেষণা করা হয়েছে। শুনি যে ইংরেজি অনুবাদ করে দিল্লিতেও পাঠ্য আছে। যখন মানুষ লেখকের লেখা পড়ে তখন তো লেখকের অবশ্যই ভালো লাগবে। একবার যদি আন্তর্জাতিক মহলে প্রবেশ করা যায়, তাহলে তো সারা বিশে^র মানুষ পড়বে। সারা বিশে^ তো ইংরেজি ভাষা চলে। আর বাংলা ভাষা তো ওভাবে ছড়ায়নি। ছড়ালে নোবেল পুরস্কার শুধু ওখানকার লেখকেরা (ইংরেজি লেখক) পেত না। একমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাড়া আর কোনো বাঙালি লেখক নোবেল পুরস্কার পেলেন না। নজরুলসহ অনেকেরই নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা ছিল বলে আমি মনে করি।

 

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তনকে আপনি কীভাবে দেখেন?

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এটা অবশ্যই ভালো। সম্পদ শুধু কয়েকজনের হাতে থাকবে, সমবণ্টন হবে না, এটা নিশ্চয় খারাপ। তাই দেশের উন্নয়ন তো অত্যন্ত কাম্য। আমাদের অর্থনীতির মান এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগোবে। চারদিকে উন্নয়ন হচ্ছে। এ উন্নয়নের সঙ্গে সর্বসাধারণের সঙ্গে একেবারে যোগাযোগ থাকছে না, তা কিন্তু নয়। কখনো সবাই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে, কখনো পাচ্ছে না। পথ-ঘাট অনেক ভালো হয়েছে। এ উন্নয়নের জন্য গ্রামেরও অনেক উপকার হয়েছে। চলাচল ব্যবস্থাও অনেক ভালো হয়েছে। তবে ট্রেন ব্যবস্থায় ওইভাবে উন্নয়ন হয়নি। কেউ অনুভবও করছে না। বাসেই চালাচ্ছে। প্রাইভেট সেক্টরে বেশি। উন্নয়নটা সমবণ্টন দরকার। কে পেছনে পড়ে আছে সেটা দেখতে হবে। রবীন্দ্রনাথের কথায়, ‘যে পশ্চাতে পড়ে আছে তাকে কেন এগিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’ বাংলাদেশের এত জনসংখ্যা, প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এতটুকু জায়গায়। তাদের জায়গা দেওয়াই কঠিন। তাদের কর্মসংস্থান করাও কঠিন। আমি একজন উন্নয়নকামী মানুষ। আমি চাই বাংলাদেশের আরও উন্নয়ন হোক। নিরক্ষতা দূর হোক, উচ্চশিক্ষার হার আরও বৃদ্ধি পাক। সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করবে।

 

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার গুণগতমান ক্রমান্বয়ে কমছে। ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কী?

তবে উচ্চশিক্ষার মান কমছে। এখানে যোগ্য লোকের অভাব। তবে কাউকে এককভাবে দায়ী করা যায় না। এটা সমগ্র রাষ্ট্রের ব্যাপার। এ কারণে কোথাও উন্নত হচ্ছে আর কোথাও অনুন্নত হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থাও তাই। তা না হলে এত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হবে কেন? আবার আমেরিকার  মতো জায়গায় দেখি সেখানে ওরকম সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কম। সবই প্রাইভেট। কিন্তু সেটা তো অতি উন্নত দেশের ব্যাপার। কিন্তু আমাদের দেশে সাধারণ মানুষ পড়ার জন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় কয়টা আছে? এখানে এত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন? এটা জিজ্ঞাস্য। এবং এ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা পড়াশোনা করে বের হচ্ছে, বের হয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে? এখানে একটা বিষয় খেয়াল করতে হবে। যারা পড়াশোনা শেষ করে বের হয়ে গেল, তারা এখন কোথায়? এই হিসাবটা আমাদের এখানে কেউ করে না। কেন বিদেশে যায়? চাকরির জন্য? ভালো চাকরির জন্য? আমরা তাদের ভালো কিছু দিতে পারি না সে জন্য? কাদের সন্তানরা বিদেশ যায়? এগুলো ভাবতে হবে। তাই নানারকম প্রশ্ন ওঠে। আর আমিও এরকম বলি। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন মিলেই ব্যাপার।

 

বর্তমানে কী লিখছেন?

এখনো লিখছি। কিন্তু কখন কী লিখছি তা বলা যায় না। আর লেখক কী লিখছে তা জানতে চাওয়া ঠিক নয়।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা