শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক বাংলা ভাষার খ্যাতিমান লেখক। এই অসামান্য গদ্যশিল্পী তাঁর সার্বজৈবনিক সাহিত্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট উপাধি পেয়েছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান কাজী শাহেদ

 

আপনার জন্ম তো গ্রামে। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পরিবারেই বেড়ে ওঠা; আপনার এক চাচা কেবল বর্ধমান শহরে অফিসে কাজ করতেন। আপনি নিজেও প্রায় সারা জীবন রাজধানী থেকে দূরে থেকে গেলেন।

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে আমার জন্ম। সেখানে গ্রামের এক স্কুল থেকে আমি সেকেন্ডারি পাস করি। সে সময়ে বাংলাদেশের খুলনা শহরের দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজে আমার বোন ও ভগ্নিপতি চাকরি করতেন। ভগ্নিপতি ছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক। তখন আমি একাই আমার বোনের কাছে এসেছিলাম। সেখানে এসে আমার বোন আর ভগ্নিপতির সঙ্গে আমি থাকা শুরু করি। আমার বাবা-মা, পরিবারের সবাই  বর্ধমানে ছিলেন। খুলনার অদূরের এই দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করি। খুলনা শহরেই আমি থাকতাম। খুলনা শহর আর দৌলতপুর ৫ মাইলের দূরত্ব ছিল। তাই কলেজে যাওয়া-আসায় তেমন সমস্যা হতো না। পরে আমি খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে রাজশাহীতে আসি। এখানে ১৯৫৮ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে বিএ দর্শন বিভাগে স্নাতক করি। একই বছরে আমি বিয়েও করেছিলাম। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে এমএ করেছি। তারপর আমি রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা শুরু করি। ১৯৬১ সালে সিটি কলেজ ছেড়ে যখন সিরাজগঞ্জ কলেজে যাই তখন আমার পরিবার বর্ধমান ছেড়ে খুলনায় আসে। তখন আমার স্ত্রীও আসে। আসলে মাইগ্রেড করার দরকার ছিল না। কিন্তু বাবার ইচ্ছে হলো তাই পুরো পরিবার এখানে চলে এল। এমনিতেই কোনো সমস্যা ছিল না। বর্ধমানে অনেক সম্পত্তি ছিল। বাবার অনেক সম্মানও ছিল। খুলনা থেকে ১৪ মাইল দূরে ফুলতলায় আমাদের একটা বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে সবাই ওঠে। আমি তখন সিরাজগঞ্জ কলেজ ছেড়ে দৌলতপুর বজ্রলাল কলেজ ও খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করি। খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করার ফলে আমার ও পরিবারের জন্য ভালোই হলো। আমি ফুলতলার সেই বাড়ি থেকে খুলনা গার্লস কলেজে যাতায়াত করতাম। সেই বাড়িটি এখনো অক্ষত রয়েছে। ঢাকা শহরে আমার সেভাবে যাওয়া হয়নি। ১৯৫৮ সালে প্রথম আমি ঢাকা শহরে যাই। তখন অনার্স পরীক্ষা দেওয়ার জন্য, একটু নিরিবিলি পড়াশোনা করার জন্য প্রথম আমার বড় ভাইয়ের কাছে ঢাকায় যাওয়া হয়। সেখানে তিন-চার মাস পড়াশোনা করে তারপর আবার রাজশাহীতে ব্যাক করি। ঢাকা আমাকে কখনো টানেনি ব্যাপারটা তেমন নয়। তখন তো ঢাকা একটু বড়সড় গ্রামের মতো ছিল।

 

আত্মজা একটি করবী গাছ গল্পের ঘটনা, ভাষা, পরিবেশ ফুলতলার। এখানে ১৯৪৭-এর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জীবনাভিজ্ঞান উঠে এসেছে।

‘আত্মজা ও একটি করবী’ উপন্যাসে ফুলতলার উল্লেখ আছে। এখানে কলকাতার দাঙ্গার বিষয়টি উঠে এসেছে। এটা একটা আত্মগল্পও বটে। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় যে দাঙ্গা হয়েছিল সেটা তো অনেক ভয়াবহ এক দাঙ্গা। অনেক লোক মারা গিয়েছিল। কলকতার সেই হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গায় অনেক শিক জড়িত ছিল। অবাঙালি মুসলিম কলকাতায় প্রচুর। তারা উর্দুভাষী ছিল। এসব মিলেই দাঙ্গাটা হয়। তখন আমি অনেক ছোট ছিলাম। কত আর বয়স হবে, হবে ৭ বছর বয়স। গ্রামেই ছিলাম। তখন খুব বেশি কিছু বুঝতাম না। শুধু শুনছি। একটা সন্ত্রাসের মতো বিষয়। নানা কথার গুজব ছড়াত। ওই গ্রামের হিন্দুরা আমাদের গ্রামে আসবে, এসে আমাদের কচু কাটা করবে। এরকম কথাবার্তা শোনা যেত। তবে আমাদের গ্রামে খুব বেশি উত্তেজনা তৈরি হয়নি। একবার হয়েছিল কিছু কুচক্রী লোকের কারণে। তাই একবারে জোরপূর্র্বক মাইগ্রেশন আমাদের কেউ করায়নি। তবে দেশ তো দুই ভাগ হয়েছে। এখানে অনেক লোক এসেছে। ওখানে অনেক হিন্দু ও খ্রিস্টান পরিবার গেছে। একটা বিশ্রী ব্যাপার। তবে সেই অর্থে ওখান থেকে মুসলিমরা কিন্তু দলে দলে এখানে আসেনি। কেন আসেনি কেউ কি কখনো জিজ্ঞাসা করেছে? আসলে দরকার হয়নি। তাই তারা দেশ ছাড়েনি। আমার পরিবার যে এল ১৯৬১ সালে, তখন আমার ৫ চাচার মধ্যে কেউ আসেনি। আমার পরিবারও এসেছে কিন্তু ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার অনেক পরে। তাছাড়া পড়াশোনা শেষ করে আমার কলেজেও আমি ছয় মাস চাকরি করেছি। তাই দাঙ্গার যে ‘আঁচ’ সেটা কিন্তু আমার শরীরে একবারে সরাসরি লাগেনি। তবে দাঙ্গার যে ভয়াবহতা, শরাণার্থী জীবন যে কত কঠিন তা আমি দেখেছি। সেগুলো আমি বিভিন্ন স্মৃতিকথা, আত্মকথার মধ্যে লিখেছি।

 

গল্পই আপনার উপন্যাসের চাহিদা মিটিয়েছে, টানা পঞ্চাশ বছর ধরে শুধু গল্পই লিখেছেন, জীবনের প্রৌঢ়তায় পৌঁছে উপন্যাস লেখায় মন দিয়েছেন। তাহলে কি গল্প আর আপনার উপন্যাসের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না?

আমি শুরু থেকে উপন্যাস লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লেখক কখন কী লিখবে তা তো বলা মুশকিল। কখন মাথায় কোন পোকা খেলা করে সেটা তো বলা যায় না। আমি ‘আগুন পাখি’  দিয়ে উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলাম। আসলে লেখক কখন কী লিখবে তা বলা যায় না।

 

আপনার প্রথম গল্পশকুন- তরুণ গল্পকারের শৈল্পিক নিরাসক্তি, ব্যক্তিত্বের ওপরে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলো পড়েছে।

মানিক বন্দ্যোপধ্যায় আমি পড়তে শুরু করেছি অনেক পরে। আমার ‘শকুন’ গল্পে মানিক বন্দোধ্যায়ের ছায়া পড়েনি সেটা আমি মানুষকে কীভাবে বোঝাব। জীবনানন্দ দাশও আমি অনেক পরে পড়া শুরু করেছি। তাই আমার লেখায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পড়া শুরু করার পর আমার অনেক ভালো লেগেছে। বাস্তববাদী, একেবারে নিঁখুত বাস্তবাদী, জীবনকে তিনি নিঁখুতভাবে দেখেছেন। তাকে আমার অনেক বড় লেখক মনে হয়েছে।

 

আপনার গল্পের চরিত্ররা পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য লড়াই করে শেষ পর্যন্ত। এই লড়াইটাকে আপনি কীভাবে নির্মাণ করেন?

আমার গল্পগুলোর চরিত্রগুলো পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে। পরিস্থিতির ফাঁদে না পড়লে তো পশ্চিমবঙ্গের লোকেরা এখানে আসত না। আর এখানকার লোকেরাও ওখানে যেত না। এগুলো অনেকটা গোলমালে বিষয় আর কী।

 

আপনারআগুনপাখি উপন্যাসে ব্যবহৃত রাঢ়ের আঞ্চলিক ভাষাকে সম্পূর্ণই রাঢ়ের ভাষা বলে দাবি করছেন? আঞ্চলিক ভাষা মানিকের হাতেই প্রায় সৃষ্টি।

‘আগুন পাখি’ উপন্যাসে যেসব ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো সেভাবে রাঢ় অঞ্চলের ভাষা নয়। ওগুলো রাঢ় অঞ্চলের পূর্ব বর্ধমানে যে পরিবারগুলো ছিল, সেই পরিবারের পারিবারিক ভাষা। যেগুলো আমি মায়ের কাছ থেকে শুনেছিলাম।

 

আপনার গল্প বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য, উচ্চতর গবেষণা হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?

আমি যেগুলো লিখেছি সেগুলো হয়তো সাধারণ মানুষের মনে দাগ কেটেছে। তা না হলে স্কুল-কলেজে এগুলো পড়ানো হবে কেন? শুনেছি পশ্চিমবঙ্গের স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য বিষয় করা হয়েছে, উচ্চতর গবেষণা করা হয়েছে। শুনি যে ইংরেজি অনুবাদ করে দিল্লিতেও পাঠ্য আছে। যখন মানুষ লেখকের লেখা পড়ে তখন তো লেখকের অবশ্যই ভালো লাগবে। একবার যদি আন্তর্জাতিক মহলে প্রবেশ করা যায়, তাহলে তো সারা বিশে^র মানুষ পড়বে। সারা বিশে^ তো ইংরেজি ভাষা চলে। আর বাংলা ভাষা তো ওভাবে ছড়ায়নি। ছড়ালে নোবেল পুরস্কার শুধু ওখানকার লেখকেরা (ইংরেজি লেখক) পেত না। একমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাড়া আর কোনো বাঙালি লেখক নোবেল পুরস্কার পেলেন না। নজরুলসহ অনেকেরই নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা ছিল বলে আমি মনে করি।

 

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তনকে আপনি কীভাবে দেখেন?

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এটা অবশ্যই ভালো। সম্পদ শুধু কয়েকজনের হাতে থাকবে, সমবণ্টন হবে না, এটা নিশ্চয় খারাপ। তাই দেশের উন্নয়ন তো অত্যন্ত কাম্য। আমাদের অর্থনীতির মান এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগোবে। চারদিকে উন্নয়ন হচ্ছে। এ উন্নয়নের সঙ্গে সর্বসাধারণের সঙ্গে একেবারে যোগাযোগ থাকছে না, তা কিন্তু নয়। কখনো সবাই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে, কখনো পাচ্ছে না। পথ-ঘাট অনেক ভালো হয়েছে। এ উন্নয়নের জন্য গ্রামেরও অনেক উপকার হয়েছে। চলাচল ব্যবস্থাও অনেক ভালো হয়েছে। তবে ট্রেন ব্যবস্থায় ওইভাবে উন্নয়ন হয়নি। কেউ অনুভবও করছে না। বাসেই চালাচ্ছে। প্রাইভেট সেক্টরে বেশি। উন্নয়নটা সমবণ্টন দরকার। কে পেছনে পড়ে আছে সেটা দেখতে হবে। রবীন্দ্রনাথের কথায়, ‘যে পশ্চাতে পড়ে আছে তাকে কেন এগিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’ বাংলাদেশের এত জনসংখ্যা, প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এতটুকু জায়গায়। তাদের জায়গা দেওয়াই কঠিন। তাদের কর্মসংস্থান করাও কঠিন। আমি একজন উন্নয়নকামী মানুষ। আমি চাই বাংলাদেশের আরও উন্নয়ন হোক। নিরক্ষতা দূর হোক, উচ্চশিক্ষার হার আরও বৃদ্ধি পাক। সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করবে।

 

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার গুণগতমান ক্রমান্বয়ে কমছে। ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কী?

তবে উচ্চশিক্ষার মান কমছে। এখানে যোগ্য লোকের অভাব। তবে কাউকে এককভাবে দায়ী করা যায় না। এটা সমগ্র রাষ্ট্রের ব্যাপার। এ কারণে কোথাও উন্নত হচ্ছে আর কোথাও অনুন্নত হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থাও তাই। তা না হলে এত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হবে কেন? আবার আমেরিকার  মতো জায়গায় দেখি সেখানে ওরকম সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কম। সবই প্রাইভেট। কিন্তু সেটা তো অতি উন্নত দেশের ব্যাপার। কিন্তু আমাদের দেশে সাধারণ মানুষ পড়ার জন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় কয়টা আছে? এখানে এত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন? এটা জিজ্ঞাস্য। এবং এ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা পড়াশোনা করে বের হচ্ছে, বের হয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে? এখানে একটা বিষয় খেয়াল করতে হবে। যারা পড়াশোনা শেষ করে বের হয়ে গেল, তারা এখন কোথায়? এই হিসাবটা আমাদের এখানে কেউ করে না। কেন বিদেশে যায়? চাকরির জন্য? ভালো চাকরির জন্য? আমরা তাদের ভালো কিছু দিতে পারি না সে জন্য? কাদের সন্তানরা বিদেশ যায়? এগুলো ভাবতে হবে। তাই নানারকম প্রশ্ন ওঠে। আর আমিও এরকম বলি। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন মিলেই ব্যাপার।

 

বর্তমানে কী লিখছেন?

এখনো লিখছি। কিন্তু কখন কী লিখছি তা বলা যায় না। আর লেখক কী লিখছে তা জানতে চাওয়া ঠিক নয়।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে