শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক বাংলা ভাষার খ্যাতিমান লেখক। এই অসামান্য গদ্যশিল্পী তাঁর সার্বজৈবনিক সাহিত্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট উপাধি পেয়েছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান কাজী শাহেদ

 

আপনার জন্ম তো গ্রামে। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পরিবারেই বেড়ে ওঠা; আপনার এক চাচা কেবল বর্ধমান শহরে অফিসে কাজ করতেন। আপনি নিজেও প্রায় সারা জীবন রাজধানী থেকে দূরে থেকে গেলেন।

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে আমার জন্ম। সেখানে গ্রামের এক স্কুল থেকে আমি সেকেন্ডারি পাস করি। সে সময়ে বাংলাদেশের খুলনা শহরের দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজে আমার বোন ও ভগ্নিপতি চাকরি করতেন। ভগ্নিপতি ছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক। তখন আমি একাই আমার বোনের কাছে এসেছিলাম। সেখানে এসে আমার বোন আর ভগ্নিপতির সঙ্গে আমি থাকা শুরু করি। আমার বাবা-মা, পরিবারের সবাই  বর্ধমানে ছিলেন। খুলনার অদূরের এই দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করি। খুলনা শহরেই আমি থাকতাম। খুলনা শহর আর দৌলতপুর ৫ মাইলের দূরত্ব ছিল। তাই কলেজে যাওয়া-আসায় তেমন সমস্যা হতো না। পরে আমি খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে রাজশাহীতে আসি। এখানে ১৯৫৮ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে বিএ দর্শন বিভাগে স্নাতক করি। একই বছরে আমি বিয়েও করেছিলাম। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে এমএ করেছি। তারপর আমি রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা শুরু করি। ১৯৬১ সালে সিটি কলেজ ছেড়ে যখন সিরাজগঞ্জ কলেজে যাই তখন আমার পরিবার বর্ধমান ছেড়ে খুলনায় আসে। তখন আমার স্ত্রীও আসে। আসলে মাইগ্রেড করার দরকার ছিল না। কিন্তু বাবার ইচ্ছে হলো তাই পুরো পরিবার এখানে চলে এল। এমনিতেই কোনো সমস্যা ছিল না। বর্ধমানে অনেক সম্পত্তি ছিল। বাবার অনেক সম্মানও ছিল। খুলনা থেকে ১৪ মাইল দূরে ফুলতলায় আমাদের একটা বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে সবাই ওঠে। আমি তখন সিরাজগঞ্জ কলেজ ছেড়ে দৌলতপুর বজ্রলাল কলেজ ও খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করি। খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করার ফলে আমার ও পরিবারের জন্য ভালোই হলো। আমি ফুলতলার সেই বাড়ি থেকে খুলনা গার্লস কলেজে যাতায়াত করতাম। সেই বাড়িটি এখনো অক্ষত রয়েছে। ঢাকা শহরে আমার সেভাবে যাওয়া হয়নি। ১৯৫৮ সালে প্রথম আমি ঢাকা শহরে যাই। তখন অনার্স পরীক্ষা দেওয়ার জন্য, একটু নিরিবিলি পড়াশোনা করার জন্য প্রথম আমার বড় ভাইয়ের কাছে ঢাকায় যাওয়া হয়। সেখানে তিন-চার মাস পড়াশোনা করে তারপর আবার রাজশাহীতে ব্যাক করি। ঢাকা আমাকে কখনো টানেনি ব্যাপারটা তেমন নয়। তখন তো ঢাকা একটু বড়সড় গ্রামের মতো ছিল।

 

আত্মজা একটি করবী গাছ গল্পের ঘটনা, ভাষা, পরিবেশ ফুলতলার। এখানে ১৯৪৭-এর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জীবনাভিজ্ঞান উঠে এসেছে।

‘আত্মজা ও একটি করবী’ উপন্যাসে ফুলতলার উল্লেখ আছে। এখানে কলকাতার দাঙ্গার বিষয়টি উঠে এসেছে। এটা একটা আত্মগল্পও বটে। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় যে দাঙ্গা হয়েছিল সেটা তো অনেক ভয়াবহ এক দাঙ্গা। অনেক লোক মারা গিয়েছিল। কলকতার সেই হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গায় অনেক শিক জড়িত ছিল। অবাঙালি মুসলিম কলকাতায় প্রচুর। তারা উর্দুভাষী ছিল। এসব মিলেই দাঙ্গাটা হয়। তখন আমি অনেক ছোট ছিলাম। কত আর বয়স হবে, হবে ৭ বছর বয়স। গ্রামেই ছিলাম। তখন খুব বেশি কিছু বুঝতাম না। শুধু শুনছি। একটা সন্ত্রাসের মতো বিষয়। নানা কথার গুজব ছড়াত। ওই গ্রামের হিন্দুরা আমাদের গ্রামে আসবে, এসে আমাদের কচু কাটা করবে। এরকম কথাবার্তা শোনা যেত। তবে আমাদের গ্রামে খুব বেশি উত্তেজনা তৈরি হয়নি। একবার হয়েছিল কিছু কুচক্রী লোকের কারণে। তাই একবারে জোরপূর্র্বক মাইগ্রেশন আমাদের কেউ করায়নি। তবে দেশ তো দুই ভাগ হয়েছে। এখানে অনেক লোক এসেছে। ওখানে অনেক হিন্দু ও খ্রিস্টান পরিবার গেছে। একটা বিশ্রী ব্যাপার। তবে সেই অর্থে ওখান থেকে মুসলিমরা কিন্তু দলে দলে এখানে আসেনি। কেন আসেনি কেউ কি কখনো জিজ্ঞাসা করেছে? আসলে দরকার হয়নি। তাই তারা দেশ ছাড়েনি। আমার পরিবার যে এল ১৯৬১ সালে, তখন আমার ৫ চাচার মধ্যে কেউ আসেনি। আমার পরিবারও এসেছে কিন্তু ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার অনেক পরে। তাছাড়া পড়াশোনা শেষ করে আমার কলেজেও আমি ছয় মাস চাকরি করেছি। তাই দাঙ্গার যে ‘আঁচ’ সেটা কিন্তু আমার শরীরে একবারে সরাসরি লাগেনি। তবে দাঙ্গার যে ভয়াবহতা, শরাণার্থী জীবন যে কত কঠিন তা আমি দেখেছি। সেগুলো আমি বিভিন্ন স্মৃতিকথা, আত্মকথার মধ্যে লিখেছি।

 

গল্পই আপনার উপন্যাসের চাহিদা মিটিয়েছে, টানা পঞ্চাশ বছর ধরে শুধু গল্পই লিখেছেন, জীবনের প্রৌঢ়তায় পৌঁছে উপন্যাস লেখায় মন দিয়েছেন। তাহলে কি গল্প আর আপনার উপন্যাসের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না?

আমি শুরু থেকে উপন্যাস লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লেখক কখন কী লিখবে তা তো বলা মুশকিল। কখন মাথায় কোন পোকা খেলা করে সেটা তো বলা যায় না। আমি ‘আগুন পাখি’  দিয়ে উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলাম। আসলে লেখক কখন কী লিখবে তা বলা যায় না।

 

আপনার প্রথম গল্পশকুন- তরুণ গল্পকারের শৈল্পিক নিরাসক্তি, ব্যক্তিত্বের ওপরে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলো পড়েছে।

মানিক বন্দ্যোপধ্যায় আমি পড়তে শুরু করেছি অনেক পরে। আমার ‘শকুন’ গল্পে মানিক বন্দোধ্যায়ের ছায়া পড়েনি সেটা আমি মানুষকে কীভাবে বোঝাব। জীবনানন্দ দাশও আমি অনেক পরে পড়া শুরু করেছি। তাই আমার লেখায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পড়া শুরু করার পর আমার অনেক ভালো লেগেছে। বাস্তববাদী, একেবারে নিঁখুত বাস্তবাদী, জীবনকে তিনি নিঁখুতভাবে দেখেছেন। তাকে আমার অনেক বড় লেখক মনে হয়েছে।

 

আপনার গল্পের চরিত্ররা পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য লড়াই করে শেষ পর্যন্ত। এই লড়াইটাকে আপনি কীভাবে নির্মাণ করেন?

আমার গল্পগুলোর চরিত্রগুলো পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে। পরিস্থিতির ফাঁদে না পড়লে তো পশ্চিমবঙ্গের লোকেরা এখানে আসত না। আর এখানকার লোকেরাও ওখানে যেত না। এগুলো অনেকটা গোলমালে বিষয় আর কী।

 

আপনারআগুনপাখি উপন্যাসে ব্যবহৃত রাঢ়ের আঞ্চলিক ভাষাকে সম্পূর্ণই রাঢ়ের ভাষা বলে দাবি করছেন? আঞ্চলিক ভাষা মানিকের হাতেই প্রায় সৃষ্টি।

‘আগুন পাখি’ উপন্যাসে যেসব ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো সেভাবে রাঢ় অঞ্চলের ভাষা নয়। ওগুলো রাঢ় অঞ্চলের পূর্ব বর্ধমানে যে পরিবারগুলো ছিল, সেই পরিবারের পারিবারিক ভাষা। যেগুলো আমি মায়ের কাছ থেকে শুনেছিলাম।

 

আপনার গল্প বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য, উচ্চতর গবেষণা হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?

আমি যেগুলো লিখেছি সেগুলো হয়তো সাধারণ মানুষের মনে দাগ কেটেছে। তা না হলে স্কুল-কলেজে এগুলো পড়ানো হবে কেন? শুনেছি পশ্চিমবঙ্গের স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য বিষয় করা হয়েছে, উচ্চতর গবেষণা করা হয়েছে। শুনি যে ইংরেজি অনুবাদ করে দিল্লিতেও পাঠ্য আছে। যখন মানুষ লেখকের লেখা পড়ে তখন তো লেখকের অবশ্যই ভালো লাগবে। একবার যদি আন্তর্জাতিক মহলে প্রবেশ করা যায়, তাহলে তো সারা বিশে^র মানুষ পড়বে। সারা বিশে^ তো ইংরেজি ভাষা চলে। আর বাংলা ভাষা তো ওভাবে ছড়ায়নি। ছড়ালে নোবেল পুরস্কার শুধু ওখানকার লেখকেরা (ইংরেজি লেখক) পেত না। একমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাড়া আর কোনো বাঙালি লেখক নোবেল পুরস্কার পেলেন না। নজরুলসহ অনেকেরই নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা ছিল বলে আমি মনে করি।

 

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তনকে আপনি কীভাবে দেখেন?

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এটা অবশ্যই ভালো। সম্পদ শুধু কয়েকজনের হাতে থাকবে, সমবণ্টন হবে না, এটা নিশ্চয় খারাপ। তাই দেশের উন্নয়ন তো অত্যন্ত কাম্য। আমাদের অর্থনীতির মান এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগোবে। চারদিকে উন্নয়ন হচ্ছে। এ উন্নয়নের সঙ্গে সর্বসাধারণের সঙ্গে একেবারে যোগাযোগ থাকছে না, তা কিন্তু নয়। কখনো সবাই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে, কখনো পাচ্ছে না। পথ-ঘাট অনেক ভালো হয়েছে। এ উন্নয়নের জন্য গ্রামেরও অনেক উপকার হয়েছে। চলাচল ব্যবস্থাও অনেক ভালো হয়েছে। তবে ট্রেন ব্যবস্থায় ওইভাবে উন্নয়ন হয়নি। কেউ অনুভবও করছে না। বাসেই চালাচ্ছে। প্রাইভেট সেক্টরে বেশি। উন্নয়নটা সমবণ্টন দরকার। কে পেছনে পড়ে আছে সেটা দেখতে হবে। রবীন্দ্রনাথের কথায়, ‘যে পশ্চাতে পড়ে আছে তাকে কেন এগিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’ বাংলাদেশের এত জনসংখ্যা, প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এতটুকু জায়গায়। তাদের জায়গা দেওয়াই কঠিন। তাদের কর্মসংস্থান করাও কঠিন। আমি একজন উন্নয়নকামী মানুষ। আমি চাই বাংলাদেশের আরও উন্নয়ন হোক। নিরক্ষতা দূর হোক, উচ্চশিক্ষার হার আরও বৃদ্ধি পাক। সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করবে।

 

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার গুণগতমান ক্রমান্বয়ে কমছে। ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কী?

তবে উচ্চশিক্ষার মান কমছে। এখানে যোগ্য লোকের অভাব। তবে কাউকে এককভাবে দায়ী করা যায় না। এটা সমগ্র রাষ্ট্রের ব্যাপার। এ কারণে কোথাও উন্নত হচ্ছে আর কোথাও অনুন্নত হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থাও তাই। তা না হলে এত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হবে কেন? আবার আমেরিকার  মতো জায়গায় দেখি সেখানে ওরকম সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কম। সবই প্রাইভেট। কিন্তু সেটা তো অতি উন্নত দেশের ব্যাপার। কিন্তু আমাদের দেশে সাধারণ মানুষ পড়ার জন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় কয়টা আছে? এখানে এত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন? এটা জিজ্ঞাস্য। এবং এ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা পড়াশোনা করে বের হচ্ছে, বের হয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে? এখানে একটা বিষয় খেয়াল করতে হবে। যারা পড়াশোনা শেষ করে বের হয়ে গেল, তারা এখন কোথায়? এই হিসাবটা আমাদের এখানে কেউ করে না। কেন বিদেশে যায়? চাকরির জন্য? ভালো চাকরির জন্য? আমরা তাদের ভালো কিছু দিতে পারি না সে জন্য? কাদের সন্তানরা বিদেশ যায়? এগুলো ভাবতে হবে। তাই নানারকম প্রশ্ন ওঠে। আর আমিও এরকম বলি। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন মিলেই ব্যাপার।

 

বর্তমানে কী লিখছেন?

এখনো লিখছি। কিন্তু কখন কী লিখছি তা বলা যায় না। আর লেখক কী লিখছে তা জানতে চাওয়া ঠিক নয়।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে