শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল পাবে

হাসান আজিজুল হক বাংলা ভাষার খ্যাতিমান লেখক। এই অসামান্য গদ্যশিল্পী তাঁর সার্বজৈবনিক সাহিত্যচর্চার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট উপাধি পেয়েছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান কাজী শাহেদ

 

আপনার জন্ম তো গ্রামে। সম্পূর্ণ কৃষিনির্ভর পরিবারেই বেড়ে ওঠা; আপনার এক চাচা কেবল বর্ধমান শহরে অফিসে কাজ করতেন। আপনি নিজেও প্রায় সারা জীবন রাজধানী থেকে দূরে থেকে গেলেন।

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে আমার জন্ম। সেখানে গ্রামের এক স্কুল থেকে আমি সেকেন্ডারি পাস করি। সে সময়ে বাংলাদেশের খুলনা শহরের দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজে আমার বোন ও ভগ্নিপতি চাকরি করতেন। ভগ্নিপতি ছিলেন ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক। তখন আমি একাই আমার বোনের কাছে এসেছিলাম। সেখানে এসে আমার বোন আর ভগ্নিপতির সঙ্গে আমি থাকা শুরু করি। আমার বাবা-মা, পরিবারের সবাই  বর্ধমানে ছিলেন। খুলনার অদূরের এই দৌলতপুর ব্রজলাল কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করি। খুলনা শহরেই আমি থাকতাম। খুলনা শহর আর দৌলতপুর ৫ মাইলের দূরত্ব ছিল। তাই কলেজে যাওয়া-আসায় তেমন সমস্যা হতো না। পরে আমি খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে রাজশাহীতে আসি। এখানে ১৯৫৮ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে বিএ দর্শন বিভাগে স্নাতক করি। একই বছরে আমি বিয়েও করেছিলাম। ১৯৬০ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে এমএ করেছি। তারপর আমি রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা শুরু করি। ১৯৬১ সালে সিটি কলেজ ছেড়ে যখন সিরাজগঞ্জ কলেজে যাই তখন আমার পরিবার বর্ধমান ছেড়ে খুলনায় আসে। তখন আমার স্ত্রীও আসে। আসলে মাইগ্রেড করার দরকার ছিল না। কিন্তু বাবার ইচ্ছে হলো তাই পুরো পরিবার এখানে চলে এল। এমনিতেই কোনো সমস্যা ছিল না। বর্ধমানে অনেক সম্পত্তি ছিল। বাবার অনেক সম্মানও ছিল। খুলনা থেকে ১৪ মাইল দূরে ফুলতলায় আমাদের একটা বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে সবাই ওঠে। আমি তখন সিরাজগঞ্জ কলেজ ছেড়ে দৌলতপুর বজ্রলাল কলেজ ও খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করি। খুলনা গার্লস কলেজে চাকরি করার ফলে আমার ও পরিবারের জন্য ভালোই হলো। আমি ফুলতলার সেই বাড়ি থেকে খুলনা গার্লস কলেজে যাতায়াত করতাম। সেই বাড়িটি এখনো অক্ষত রয়েছে। ঢাকা শহরে আমার সেভাবে যাওয়া হয়নি। ১৯৫৮ সালে প্রথম আমি ঢাকা শহরে যাই। তখন অনার্স পরীক্ষা দেওয়ার জন্য, একটু নিরিবিলি পড়াশোনা করার জন্য প্রথম আমার বড় ভাইয়ের কাছে ঢাকায় যাওয়া হয়। সেখানে তিন-চার মাস পড়াশোনা করে তারপর আবার রাজশাহীতে ব্যাক করি। ঢাকা আমাকে কখনো টানেনি ব্যাপারটা তেমন নয়। তখন তো ঢাকা একটু বড়সড় গ্রামের মতো ছিল।

 

আত্মজা একটি করবী গাছ গল্পের ঘটনা, ভাষা, পরিবেশ ফুলতলার। এখানে ১৯৪৭-এর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জীবনাভিজ্ঞান উঠে এসেছে।

‘আত্মজা ও একটি করবী’ উপন্যাসে ফুলতলার উল্লেখ আছে। এখানে কলকাতার দাঙ্গার বিষয়টি উঠে এসেছে। এটা একটা আত্মগল্পও বটে। ১৯৪৬ সালে কলকাতায় যে দাঙ্গা হয়েছিল সেটা তো অনেক ভয়াবহ এক দাঙ্গা। অনেক লোক মারা গিয়েছিল। কলকতার সেই হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গায় অনেক শিক জড়িত ছিল। অবাঙালি মুসলিম কলকাতায় প্রচুর। তারা উর্দুভাষী ছিল। এসব মিলেই দাঙ্গাটা হয়। তখন আমি অনেক ছোট ছিলাম। কত আর বয়স হবে, হবে ৭ বছর বয়স। গ্রামেই ছিলাম। তখন খুব বেশি কিছু বুঝতাম না। শুধু শুনছি। একটা সন্ত্রাসের মতো বিষয়। নানা কথার গুজব ছড়াত। ওই গ্রামের হিন্দুরা আমাদের গ্রামে আসবে, এসে আমাদের কচু কাটা করবে। এরকম কথাবার্তা শোনা যেত। তবে আমাদের গ্রামে খুব বেশি উত্তেজনা তৈরি হয়নি। একবার হয়েছিল কিছু কুচক্রী লোকের কারণে। তাই একবারে জোরপূর্র্বক মাইগ্রেশন আমাদের কেউ করায়নি। তবে দেশ তো দুই ভাগ হয়েছে। এখানে অনেক লোক এসেছে। ওখানে অনেক হিন্দু ও খ্রিস্টান পরিবার গেছে। একটা বিশ্রী ব্যাপার। তবে সেই অর্থে ওখান থেকে মুসলিমরা কিন্তু দলে দলে এখানে আসেনি। কেন আসেনি কেউ কি কখনো জিজ্ঞাসা করেছে? আসলে দরকার হয়নি। তাই তারা দেশ ছাড়েনি। আমার পরিবার যে এল ১৯৬১ সালে, তখন আমার ৫ চাচার মধ্যে কেউ আসেনি। আমার পরিবারও এসেছে কিন্তু ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার অনেক পরে। তাছাড়া পড়াশোনা শেষ করে আমার কলেজেও আমি ছয় মাস চাকরি করেছি। তাই দাঙ্গার যে ‘আঁচ’ সেটা কিন্তু আমার শরীরে একবারে সরাসরি লাগেনি। তবে দাঙ্গার যে ভয়াবহতা, শরাণার্থী জীবন যে কত কঠিন তা আমি দেখেছি। সেগুলো আমি বিভিন্ন স্মৃতিকথা, আত্মকথার মধ্যে লিখেছি।

 

গল্পই আপনার উপন্যাসের চাহিদা মিটিয়েছে, টানা পঞ্চাশ বছর ধরে শুধু গল্পই লিখেছেন, জীবনের প্রৌঢ়তায় পৌঁছে উপন্যাস লেখায় মন দিয়েছেন। তাহলে কি গল্প আর আপনার উপন্যাসের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না?

আমি শুরু থেকে উপন্যাস লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লেখক কখন কী লিখবে তা তো বলা মুশকিল। কখন মাথায় কোন পোকা খেলা করে সেটা তো বলা যায় না। আমি ‘আগুন পাখি’  দিয়ে উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলাম। আসলে লেখক কখন কী লিখবে তা বলা যায় না।

 

আপনার প্রথম গল্পশকুন- তরুণ গল্পকারের শৈল্পিক নিরাসক্তি, ব্যক্তিত্বের ওপরে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আলো পড়েছে।

মানিক বন্দ্যোপধ্যায় আমি পড়তে শুরু করেছি অনেক পরে। আমার ‘শকুন’ গল্পে মানিক বন্দোধ্যায়ের ছায়া পড়েনি সেটা আমি মানুষকে কীভাবে বোঝাব। জীবনানন্দ দাশও আমি অনেক পরে পড়া শুরু করেছি। তাই আমার লেখায় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পড়া শুরু করার পর আমার অনেক ভালো লেগেছে। বাস্তববাদী, একেবারে নিঁখুত বাস্তবাদী, জীবনকে তিনি নিঁখুতভাবে দেখেছেন। তাকে আমার অনেক বড় লেখক মনে হয়েছে।

 

আপনার গল্পের চরিত্ররা পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে যায়। সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য লড়াই করে শেষ পর্যন্ত। এই লড়াইটাকে আপনি কীভাবে নির্মাণ করেন?

আমার গল্পগুলোর চরিত্রগুলো পরিস্থিতির ফাঁদে পড়ে। পরিস্থিতির ফাঁদে না পড়লে তো পশ্চিমবঙ্গের লোকেরা এখানে আসত না। আর এখানকার লোকেরাও ওখানে যেত না। এগুলো অনেকটা গোলমালে বিষয় আর কী।

 

আপনারআগুনপাখি উপন্যাসে ব্যবহৃত রাঢ়ের আঞ্চলিক ভাষাকে সম্পূর্ণই রাঢ়ের ভাষা বলে দাবি করছেন? আঞ্চলিক ভাষা মানিকের হাতেই প্রায় সৃষ্টি।

‘আগুন পাখি’ উপন্যাসে যেসব ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো সেভাবে রাঢ় অঞ্চলের ভাষা নয়। ওগুলো রাঢ় অঞ্চলের পূর্ব বর্ধমানে যে পরিবারগুলো ছিল, সেই পরিবারের পারিবারিক ভাষা। যেগুলো আমি মায়ের কাছ থেকে শুনেছিলাম।

 

আপনার গল্প বাংলাদেশ পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য, উচ্চতর গবেষণা হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?

আমি যেগুলো লিখেছি সেগুলো হয়তো সাধারণ মানুষের মনে দাগ কেটেছে। তা না হলে স্কুল-কলেজে এগুলো পড়ানো হবে কেন? শুনেছি পশ্চিমবঙ্গের স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য বিষয় করা হয়েছে, উচ্চতর গবেষণা করা হয়েছে। শুনি যে ইংরেজি অনুবাদ করে দিল্লিতেও পাঠ্য আছে। যখন মানুষ লেখকের লেখা পড়ে তখন তো লেখকের অবশ্যই ভালো লাগবে। একবার যদি আন্তর্জাতিক মহলে প্রবেশ করা যায়, তাহলে তো সারা বিশে^র মানুষ পড়বে। সারা বিশে^ তো ইংরেজি ভাষা চলে। আর বাংলা ভাষা তো ওভাবে ছড়ায়নি। ছড়ালে নোবেল পুরস্কার শুধু ওখানকার লেখকেরা (ইংরেজি লেখক) পেত না। একমাত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাড়া আর কোনো বাঙালি লেখক নোবেল পুরস্কার পেলেন না। নজরুলসহ অনেকেরই নোবেল পাওয়ার যোগ্যতা ছিল বলে আমি মনে করি।

 

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার বিপুল পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তনকে আপনি কীভাবে দেখেন?

দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে এটা অবশ্যই ভালো। সম্পদ শুধু কয়েকজনের হাতে থাকবে, সমবণ্টন হবে না, এটা নিশ্চয় খারাপ। তাই দেশের উন্নয়ন তো অত্যন্ত কাম্য। আমাদের অর্থনীতির মান এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগোবে। চারদিকে উন্নয়ন হচ্ছে। এ উন্নয়নের সঙ্গে সর্বসাধারণের সঙ্গে একেবারে যোগাযোগ থাকছে না, তা কিন্তু নয়। কখনো সবাই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে, কখনো পাচ্ছে না। পথ-ঘাট অনেক ভালো হয়েছে। এ উন্নয়নের জন্য গ্রামেরও অনেক উপকার হয়েছে। চলাচল ব্যবস্থাও অনেক ভালো হয়েছে। তবে ট্রেন ব্যবস্থায় ওইভাবে উন্নয়ন হয়নি। কেউ অনুভবও করছে না। বাসেই চালাচ্ছে। প্রাইভেট সেক্টরে বেশি। উন্নয়নটা সমবণ্টন দরকার। কে পেছনে পড়ে আছে সেটা দেখতে হবে। রবীন্দ্রনাথের কথায়, ‘যে পশ্চাতে পড়ে আছে তাকে কেন এগিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’ বাংলাদেশের এত জনসংখ্যা, প্রায় ১৭ কোটি মানুষ এতটুকু জায়গায়। তাদের জায়গা দেওয়াই কঠিন। তাদের কর্মসংস্থান করাও কঠিন। আমি একজন উন্নয়নকামী মানুষ। আমি চাই বাংলাদেশের আরও উন্নয়ন হোক। নিরক্ষতা দূর হোক, উচ্চশিক্ষার হার আরও বৃদ্ধি পাক। সম্পদের সমবণ্টন হলে মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করবে।

 

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার গুণগতমান ক্রমান্বয়ে কমছে। ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কী?

তবে উচ্চশিক্ষার মান কমছে। এখানে যোগ্য লোকের অভাব। তবে কাউকে এককভাবে দায়ী করা যায় না। এটা সমগ্র রাষ্ট্রের ব্যাপার। এ কারণে কোথাও উন্নত হচ্ছে আর কোথাও অনুন্নত হচ্ছে। শিক্ষাব্যবস্থাও তাই। তা না হলে এত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হবে কেন? আবার আমেরিকার  মতো জায়গায় দেখি সেখানে ওরকম সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি কম। সবই প্রাইভেট। কিন্তু সেটা তো অতি উন্নত দেশের ব্যাপার। কিন্তু আমাদের দেশে সাধারণ মানুষ পড়ার জন্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় কয়টা আছে? এখানে এত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কেন? এটা জিজ্ঞাস্য। এবং এ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা পড়াশোনা করে বের হচ্ছে, বের হয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে? এখানে একটা বিষয় খেয়াল করতে হবে। যারা পড়াশোনা শেষ করে বের হয়ে গেল, তারা এখন কোথায়? এই হিসাবটা আমাদের এখানে কেউ করে না। কেন বিদেশে যায়? চাকরির জন্য? ভালো চাকরির জন্য? আমরা তাদের ভালো কিছু দিতে পারি না সে জন্য? কাদের সন্তানরা বিদেশ যায়? এগুলো ভাবতে হবে। তাই নানারকম প্রশ্ন ওঠে। আর আমিও এরকম বলি। উন্নয়ন-অনুন্নয়ন মিলেই ব্যাপার।

 

বর্তমানে কী লিখছেন?

এখনো লিখছি। কিন্তু কখন কী লিখছি তা বলা যায় না। আর লেখক কী লিখছে তা জানতে চাওয়া ঠিক নয়।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম