শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

গাজী আশরাফ হোসেন লিপু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। শুধু বোলিংয়ের জন্যও সেরা ক্রিকেটারের অনেক পুরস্কার জিতেছেন। দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ঢাকা আবাহনীর অধিনায়ক এবং কোচ ছিলেন। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি বিজয়ী বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- মেজবাহ্-উল-হক

 

জাতীয় দলে আপনার ক্যারিয়ার সম্পর্কে বলেন?

১৯৮২ সালে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয়।  ১৯৯০ সালে এশিয়া কাপ খেলে আমি আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি টানি। আমি মোট সাতটি আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা দল যখন অস্ট্রেলিয়া সফর করে বাংলাদেশে আসে সেই দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের হয়ে আমি অধিনায়কত্ব করি। আমি ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত টানা জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম।

 

আপনার কি কোনোআইডল ছিল?

একটা সময় সুনীল গাভাস্কারের খুবই ভক্ত ছিলাম। পরে ভিভিয়ান রিচার্ডের ব্যাটিং আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। তার ব্যাটিং পজিশন দেখেই তিন নম্বরে ব্যাট করতে আমাকে অনুপ্রাণিত করে। ভিভ রিচার্ডের ফলোয়ার ছিলাম, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাপোর্টার ছিলাম। কোচ হিসেবে আমি জালাল আহমেদের কথা বলব। তখন তো ক্রিকেটের ব্যাকরণ শেখানোর মতো মানুষ ছিলেন না। কিন্তু জালাল আহমেদের মতো ত্যাগী মানুষরা ছিলেন বলেই আমরা অনেক কিছু শিখেছি।

 

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হতো কালেভদ্রে, তাহলে ওই সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন কীভাবে

আমরা যখন ক্রিকেট খেলতাম, তখন বিশ্বের বড় বড় ক্রিকেটারদের থেকে মানসিকভাবে হয়তো কিছুটা পিছিয়ে থাকতাম। কখনো হয়তো ভিসিআরে তাদের খেলা দেখতাম। কিংবা রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনতাম। কোনো খেলা লাইভ দেখা হতো না। তখন তো সরাসরি সম্প্রচার ছিল না। হয়তো বিটিভির কারণে হাতেগোনা কয়েকটি ম্যাচের খেলা দেখার সৌভাগ্য হতো। যখন আবাহনী-মোহামেডানের মতো বড় দলগুলো বিশ্বের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের ঘরোয়া লিগে খেলানোর জন্য নিয়ে আসতে শুরু করে। দিলীপ মেন্ডিস, নিল ফেয়ার ব্রাদার, সেলেস বুরি, অরুণ লালের মতো বড় বড় ক্রিকেটাররা আসতে থাকেন। তাদের সঙ্গে ক্লাবের নেটে প্রাকটিস করে আমরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ পাই। তখন অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সূচি এতটা ব্যস্ত ছিল না এখনকার মতো। তারা বেশ সময় দিতে পারতেন। এই কারণে তখনকার সংগঠকদের সাধুবাদ জানাতেই হবে। তাদের মধ্যে এখনকার অর্থমন্ত্রীর (আ হ ম মুস্তফা কামাল) কথা আলাদা করে বলতে হবে।

 

১৯৬০-’৭০ এর দশকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ক্রিকেট ছিল ফুটবলের ছায়ায়। ওই সময়ে একজন ক্রিকেটারকে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে?

ক্রিকেটারদের খুবই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ভালো মাঠ ছিল না। এখন যেখানে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং স্টেডিয়াম হয়েছে সেখানে বালুর মধ্যে খেলতে হয়েছে। কিছু কিছু বড় ম্যাচ হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। এভাবে সংগ্রাম করে আমাদের ক্রিকেট খেলতে হয়েছে। তখন যারা ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলেন তিনি কর্মকর্তা হোন, আম্পায়ার কিংবা স্কোরার হোন, কিউরেটর হোন কিংবা গ্রাউন্ডসম্যান সবাইকে নিজের ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়েই ক্রিকেটে আসতে হতো। তখন দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করানোর মতো সামর্থ্য ছিল না ক্রিকেট বোর্ডের। দেখা যেত খেলার সময় দুই দল দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করাচ্ছে। তখন সংগঠকরা মোমবাতির আলোতে ক্রিকেটের ফিকশ্চার তৈরি করতেন। সবাইকে সংগ্রাম করতে হয়েছে।

 

১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কিলাতকিলাব মাঠে আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে ক্রিকেট মূলধারায় চলে আসে। আপনি ছিলেন ওই সফরে বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার। সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলুন।

১৯৯৪ সালেই আমাদের আত্মবিশ্বাস ছিল আইসিসি ট্রফি জয়ের। প্রত্যাশা ছিল সেবারই বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করব। কিন্তু সেবার কেনিয়াতে আমরা পারিনি। ১৯৯৭ সালে যখন মালয়েশিয়ায় খেলতে যাই তখন আমি দলের ম্যানেজার ছিলাম। ওই সময় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী, ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল হকের মতো ক্রিকেট অনুরাগী মানুষ। তাদের কারণে আমরা তখন গর্ডন গ্রিনিজের মতো একজন আন্তর্জাতিক মানের কোচ পেয়েছিলাম। তা ছাড়া ক্রিকেটাররাও জাতীয় লিগে বিদেশি তারকাদের সঙ্গে খেলতে খেলতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে এক ভালো ধারণা পেয়েছেন। তখন আকরাম, নান্নু, বুলবুল, রফিক, সুজন, পাইলট, দুর্জয়, শান্ত, সাইফুল- সব মিলে আমাদের দারুণ একটা কম্বিনেশন ছিল। ওই আসর থেকে তিনটা দল বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করবে। কিন্তু আমাদের টার্গেট ছিল প্রথম হওয়া। সবার মধ্যে একটা ক্ষোভ ছিল ’৯৪-এ পারিনি এবার কিছু একটা করতেই হবে। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে আকরাম খানের অসাধারণ একটা ইনিংসে আমরা সেমিফাইনালে উঠে যাই। তারপরের অধ্যায় তো সবার জানা। ফাইনালে যাওয়ার পর মালয়েশিয়ায় এত বেশি বাংলাদেশি ক্রিকেটানুরাগী দেখেছি তা বলার মতো না। আমরা যেদিন আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হই তার পরের দিন ছিল পয়লা বৈশাখ। আমরা যাতে বৈশাখ উৎসবে অংশ নিতে পারি সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের জন্য একটি এফ-২৮ প্লেন পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশে আসার পর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে যে মানুষ হয়েছিল সেই ঘটনা এখনো আমাকে আলোড়িত করে। আমার বিশ্বাস, সেই দলের সবাইকে তা আলোড়িত করে।

 

সংগঠক হিসেবে কত দিন কাজ করেছেন বা করছেন?

খেলোয়াড় ক্যারিয়ার শেষে আমি আবাহনীর সংগঠক হিসেবে কাজ শুরু করি। তারপর ২০০৭ সালে ক্রিকেট বোর্ডে অ্যাডহক কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পাই। তারপর বোর্ডের নির্বাচিত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছি। আমি ক্রিকেট বোর্ডে ৭ বছর ছিলাম। এখনো কাউন্সিলর হিসেবে আছি।

 

আপনি এক সময় জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অধিনায়কত্ব কতটা চাপের কিংবা উপভোগের?

এখন দলকে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক বেশি চাপের। এখন দল ভালো করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট অনুরাগী অনেক বেশি। একটা সময় ৫০ ওভার টিকে থাকাই ছিল আসল। এখন জয়ের কথা ভাবতে হয়। তাই এখন অনেক চাপ। ম্যাচের আগে ও পরে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলাও একটা বড় চাপ।

 

বাংলাদেশ সব শেষ ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল খেলেছে। সেই ইংল্যান্ডেই এবার বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের এই দল নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

দল যতই ভালোই হোক না কেন, দীর্ঘ সময় ভালো করতে হবে। এবারের বিশ্বকাপ ফরমেশনটা দেখেন! সবার সঙ্গে সবার খেলতে হবে। অনেক বেশি ট্যুর করতে হবে। অনেক বেশি সময় ফিট থাকতে হবে। প্রতি ম্যাচেই নতুন প্রতিপক্ষ, নতুন ভেন্যু। এবারের বিশ্বকাপে নতুন একটা পরীক্ষার সম্মুখীন হবে বাংলাদেশ দল। বলতে পারেন দলের আসল পরীক্ষা হবে এই বিশ্বকাপেই। আমাদের ক্রিকেট কত দূর এগিয়ে সেটাও বোঝা যাবে এবারের বিশ্বকাপে মাশরাফিদের পারফরম্যান্স দেখে। এবারের আসরে ক্রিকেটারদের কাজটা অনেক কঠিন। এসব বড় টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকভাবে ভালো করা কিন্তু কঠিন। তা ছাড়া আমাদের ক্রিকেটারদের জন্যও ৮-১০ ম্যাচে ধারাবাহিক ভালো খেলা কঠিন। তারপরও বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে পারি, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অনেক ভালো করবে।

 

নিউজিল্যান্ড সিরিজে -০তে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পরও এত আত্মবিশ্বাস?

নিউজিল্যান্ড সফর আমি আলোচনায় আনছি না। তার আগের পারফরম্যান্স দেখেন। তা ছাড়া দেখেন, নিউজিল্যান্ডে দল খেলতে গেছে কোনোরকম প্রস্তুতি ছাড়াই। দেশের মাটিতে টি-২০ এক টুর্নামেন্ট খেলে ওখানে গিয়ে কঠিন কন্ডিশনে ওয়ানডে খেলা কঠিন।

 

বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলকে কোন বিষয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে?

আমাদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে আমি চিন্তিত। ব্যাটিংয়ে মন্দের ভালো কিংবা বিকল্প আছে। কিন্তু বোলিংয়ে কঠিন হবে। দু-একজন বোলার ইনজুরিতে পড়লে সমস্যা হতে পারে। দেখেন এক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে কীভাবে দল ভুগছে।

 

বাংলাদেশ দলের সাফল্যের যে গতি আছে, আপনি কি মনে করছেন টাইগাররা সঠিক পথেই এগোচ্ছে?

আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান কিন্তু ভালো নয়। যেভাবে উন্নতি হওয়া দরকার ছিল সেভাবে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে দায়িত্ব কিন্তু গেম ডেভেলপমেন্টের। আমাদের পাইপলাইনে ততটা ভালো ক্রিকেটার তৈরি হচ্ছে না। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যতটা সফল, আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ততটাই ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামো তৈরি করার ক্ষেত্রে আমরা ব্যর্থ। নজরদারিতেও দারুণভাবে ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটে জবাবদিহিতা কম। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য টেবিলে আলোচনা হচ্ছে। আম্পায়াররা নাকি কারও নির্দেশে পরিচালিত হয়। কোন ক্লাব জিতবে তা টেবিলে নির্ধারিত হয়। এটা খুবই চিন্তার বিষয়। এসবের পরও আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে।

 

আপনাদের সময় বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানকে ক্রিকেট খেলতে দিতেন না। কিন্তু এখন তারাই চান তাদের সন্তান ক্রিকেটার হোক। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখেন?

ক্রিকেট খেলে অনেক আয় করা যায় এটা একটা কারণ। খ্যাতি একটা কারণ। বাড়ির কেউ খেলে কেউ নাম অর্জন করছে এটা কে না চায়। শুধু টাকাই নয়, দেশের জন্য খেলাটাও অনেক বড়। এটাও বাবা-মাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করে। লেখাপড়া করলেও যেমন ভালো লাগে বাবা-মায়ের তেমনি খেলেও যে দেশের সম্মান বয়ে আনা যায়।

 

বাংলাদেশের মেয়েরা এবার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছেন। তারপরও সেভাবে তাদের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না কেন?

মহিলা ক্রিকেটে সেভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে না। মহিলা ক্রিকেট হচ্ছে সাধারণত গরমকালে। কিন্তু এটা তো ঠিক যে, পুরুষের চেয়ে মেয়েরা শারীরিকভাবে কিছুটা দুর্বল। তাই ক্যালেন্ডার পরিবর্তন করে তাদের শীতের সময় খেলানো উচিত। কারণ অতিরিক্ত গরমে তারা ঠিকমতো খেলতে পারেন না। তাদের জন্য ক্যালেন্ডারে সময় বের করা উচিত।

 

পরিবার সম্পর্কে বলুন?

আমার বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানায়। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বেঁচে নেই। মা আমার সঙ্গেই থাকেন। আমার স্ত্রী শাহিন আকতার, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষক। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়ন্সে পড়ছে। মেয়ে স্কলাস্টিকায় সামনে ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা দেবে। আমরা দুই ভাই এক বোন। আমি সবার ছোট।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন