শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

গাজী আশরাফ হোসেন লিপু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। শুধু বোলিংয়ের জন্যও সেরা ক্রিকেটারের অনেক পুরস্কার জিতেছেন। দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ঢাকা আবাহনীর অধিনায়ক এবং কোচ ছিলেন। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি বিজয়ী বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- মেজবাহ্-উল-হক

 

জাতীয় দলে আপনার ক্যারিয়ার সম্পর্কে বলেন?

১৯৮২ সালে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয়।  ১৯৯০ সালে এশিয়া কাপ খেলে আমি আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি টানি। আমি মোট সাতটি আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা দল যখন অস্ট্রেলিয়া সফর করে বাংলাদেশে আসে সেই দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের হয়ে আমি অধিনায়কত্ব করি। আমি ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত টানা জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম।

 

আপনার কি কোনোআইডল ছিল?

একটা সময় সুনীল গাভাস্কারের খুবই ভক্ত ছিলাম। পরে ভিভিয়ান রিচার্ডের ব্যাটিং আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। তার ব্যাটিং পজিশন দেখেই তিন নম্বরে ব্যাট করতে আমাকে অনুপ্রাণিত করে। ভিভ রিচার্ডের ফলোয়ার ছিলাম, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাপোর্টার ছিলাম। কোচ হিসেবে আমি জালাল আহমেদের কথা বলব। তখন তো ক্রিকেটের ব্যাকরণ শেখানোর মতো মানুষ ছিলেন না। কিন্তু জালাল আহমেদের মতো ত্যাগী মানুষরা ছিলেন বলেই আমরা অনেক কিছু শিখেছি।

 

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হতো কালেভদ্রে, তাহলে ওই সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন কীভাবে

আমরা যখন ক্রিকেট খেলতাম, তখন বিশ্বের বড় বড় ক্রিকেটারদের থেকে মানসিকভাবে হয়তো কিছুটা পিছিয়ে থাকতাম। কখনো হয়তো ভিসিআরে তাদের খেলা দেখতাম। কিংবা রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনতাম। কোনো খেলা লাইভ দেখা হতো না। তখন তো সরাসরি সম্প্রচার ছিল না। হয়তো বিটিভির কারণে হাতেগোনা কয়েকটি ম্যাচের খেলা দেখার সৌভাগ্য হতো। যখন আবাহনী-মোহামেডানের মতো বড় দলগুলো বিশ্বের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের ঘরোয়া লিগে খেলানোর জন্য নিয়ে আসতে শুরু করে। দিলীপ মেন্ডিস, নিল ফেয়ার ব্রাদার, সেলেস বুরি, অরুণ লালের মতো বড় বড় ক্রিকেটাররা আসতে থাকেন। তাদের সঙ্গে ক্লাবের নেটে প্রাকটিস করে আমরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ পাই। তখন অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সূচি এতটা ব্যস্ত ছিল না এখনকার মতো। তারা বেশ সময় দিতে পারতেন। এই কারণে তখনকার সংগঠকদের সাধুবাদ জানাতেই হবে। তাদের মধ্যে এখনকার অর্থমন্ত্রীর (আ হ ম মুস্তফা কামাল) কথা আলাদা করে বলতে হবে।

 

১৯৬০-’৭০ এর দশকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ক্রিকেট ছিল ফুটবলের ছায়ায়। ওই সময়ে একজন ক্রিকেটারকে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে?

ক্রিকেটারদের খুবই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ভালো মাঠ ছিল না। এখন যেখানে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং স্টেডিয়াম হয়েছে সেখানে বালুর মধ্যে খেলতে হয়েছে। কিছু কিছু বড় ম্যাচ হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। এভাবে সংগ্রাম করে আমাদের ক্রিকেট খেলতে হয়েছে। তখন যারা ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলেন তিনি কর্মকর্তা হোন, আম্পায়ার কিংবা স্কোরার হোন, কিউরেটর হোন কিংবা গ্রাউন্ডসম্যান সবাইকে নিজের ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়েই ক্রিকেটে আসতে হতো। তখন দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করানোর মতো সামর্থ্য ছিল না ক্রিকেট বোর্ডের। দেখা যেত খেলার সময় দুই দল দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করাচ্ছে। তখন সংগঠকরা মোমবাতির আলোতে ক্রিকেটের ফিকশ্চার তৈরি করতেন। সবাইকে সংগ্রাম করতে হয়েছে।

 

১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কিলাতকিলাব মাঠে আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে ক্রিকেট মূলধারায় চলে আসে। আপনি ছিলেন ওই সফরে বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার। সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলুন।

১৯৯৪ সালেই আমাদের আত্মবিশ্বাস ছিল আইসিসি ট্রফি জয়ের। প্রত্যাশা ছিল সেবারই বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করব। কিন্তু সেবার কেনিয়াতে আমরা পারিনি। ১৯৯৭ সালে যখন মালয়েশিয়ায় খেলতে যাই তখন আমি দলের ম্যানেজার ছিলাম। ওই সময় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী, ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল হকের মতো ক্রিকেট অনুরাগী মানুষ। তাদের কারণে আমরা তখন গর্ডন গ্রিনিজের মতো একজন আন্তর্জাতিক মানের কোচ পেয়েছিলাম। তা ছাড়া ক্রিকেটাররাও জাতীয় লিগে বিদেশি তারকাদের সঙ্গে খেলতে খেলতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে এক ভালো ধারণা পেয়েছেন। তখন আকরাম, নান্নু, বুলবুল, রফিক, সুজন, পাইলট, দুর্জয়, শান্ত, সাইফুল- সব মিলে আমাদের দারুণ একটা কম্বিনেশন ছিল। ওই আসর থেকে তিনটা দল বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করবে। কিন্তু আমাদের টার্গেট ছিল প্রথম হওয়া। সবার মধ্যে একটা ক্ষোভ ছিল ’৯৪-এ পারিনি এবার কিছু একটা করতেই হবে। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে আকরাম খানের অসাধারণ একটা ইনিংসে আমরা সেমিফাইনালে উঠে যাই। তারপরের অধ্যায় তো সবার জানা। ফাইনালে যাওয়ার পর মালয়েশিয়ায় এত বেশি বাংলাদেশি ক্রিকেটানুরাগী দেখেছি তা বলার মতো না। আমরা যেদিন আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হই তার পরের দিন ছিল পয়লা বৈশাখ। আমরা যাতে বৈশাখ উৎসবে অংশ নিতে পারি সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের জন্য একটি এফ-২৮ প্লেন পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশে আসার পর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে যে মানুষ হয়েছিল সেই ঘটনা এখনো আমাকে আলোড়িত করে। আমার বিশ্বাস, সেই দলের সবাইকে তা আলোড়িত করে।

 

সংগঠক হিসেবে কত দিন কাজ করেছেন বা করছেন?

খেলোয়াড় ক্যারিয়ার শেষে আমি আবাহনীর সংগঠক হিসেবে কাজ শুরু করি। তারপর ২০০৭ সালে ক্রিকেট বোর্ডে অ্যাডহক কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পাই। তারপর বোর্ডের নির্বাচিত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছি। আমি ক্রিকেট বোর্ডে ৭ বছর ছিলাম। এখনো কাউন্সিলর হিসেবে আছি।

 

আপনি এক সময় জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অধিনায়কত্ব কতটা চাপের কিংবা উপভোগের?

এখন দলকে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক বেশি চাপের। এখন দল ভালো করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট অনুরাগী অনেক বেশি। একটা সময় ৫০ ওভার টিকে থাকাই ছিল আসল। এখন জয়ের কথা ভাবতে হয়। তাই এখন অনেক চাপ। ম্যাচের আগে ও পরে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলাও একটা বড় চাপ।

 

বাংলাদেশ সব শেষ ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল খেলেছে। সেই ইংল্যান্ডেই এবার বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের এই দল নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

দল যতই ভালোই হোক না কেন, দীর্ঘ সময় ভালো করতে হবে। এবারের বিশ্বকাপ ফরমেশনটা দেখেন! সবার সঙ্গে সবার খেলতে হবে। অনেক বেশি ট্যুর করতে হবে। অনেক বেশি সময় ফিট থাকতে হবে। প্রতি ম্যাচেই নতুন প্রতিপক্ষ, নতুন ভেন্যু। এবারের বিশ্বকাপে নতুন একটা পরীক্ষার সম্মুখীন হবে বাংলাদেশ দল। বলতে পারেন দলের আসল পরীক্ষা হবে এই বিশ্বকাপেই। আমাদের ক্রিকেট কত দূর এগিয়ে সেটাও বোঝা যাবে এবারের বিশ্বকাপে মাশরাফিদের পারফরম্যান্স দেখে। এবারের আসরে ক্রিকেটারদের কাজটা অনেক কঠিন। এসব বড় টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকভাবে ভালো করা কিন্তু কঠিন। তা ছাড়া আমাদের ক্রিকেটারদের জন্যও ৮-১০ ম্যাচে ধারাবাহিক ভালো খেলা কঠিন। তারপরও বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে পারি, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অনেক ভালো করবে।

 

নিউজিল্যান্ড সিরিজে -০তে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পরও এত আত্মবিশ্বাস?

নিউজিল্যান্ড সফর আমি আলোচনায় আনছি না। তার আগের পারফরম্যান্স দেখেন। তা ছাড়া দেখেন, নিউজিল্যান্ডে দল খেলতে গেছে কোনোরকম প্রস্তুতি ছাড়াই। দেশের মাটিতে টি-২০ এক টুর্নামেন্ট খেলে ওখানে গিয়ে কঠিন কন্ডিশনে ওয়ানডে খেলা কঠিন।

 

বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলকে কোন বিষয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে?

আমাদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে আমি চিন্তিত। ব্যাটিংয়ে মন্দের ভালো কিংবা বিকল্প আছে। কিন্তু বোলিংয়ে কঠিন হবে। দু-একজন বোলার ইনজুরিতে পড়লে সমস্যা হতে পারে। দেখেন এক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে কীভাবে দল ভুগছে।

 

বাংলাদেশ দলের সাফল্যের যে গতি আছে, আপনি কি মনে করছেন টাইগাররা সঠিক পথেই এগোচ্ছে?

আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান কিন্তু ভালো নয়। যেভাবে উন্নতি হওয়া দরকার ছিল সেভাবে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে দায়িত্ব কিন্তু গেম ডেভেলপমেন্টের। আমাদের পাইপলাইনে ততটা ভালো ক্রিকেটার তৈরি হচ্ছে না। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যতটা সফল, আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ততটাই ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামো তৈরি করার ক্ষেত্রে আমরা ব্যর্থ। নজরদারিতেও দারুণভাবে ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটে জবাবদিহিতা কম। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য টেবিলে আলোচনা হচ্ছে। আম্পায়াররা নাকি কারও নির্দেশে পরিচালিত হয়। কোন ক্লাব জিতবে তা টেবিলে নির্ধারিত হয়। এটা খুবই চিন্তার বিষয়। এসবের পরও আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে।

 

আপনাদের সময় বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানকে ক্রিকেট খেলতে দিতেন না। কিন্তু এখন তারাই চান তাদের সন্তান ক্রিকেটার হোক। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখেন?

ক্রিকেট খেলে অনেক আয় করা যায় এটা একটা কারণ। খ্যাতি একটা কারণ। বাড়ির কেউ খেলে কেউ নাম অর্জন করছে এটা কে না চায়। শুধু টাকাই নয়, দেশের জন্য খেলাটাও অনেক বড়। এটাও বাবা-মাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করে। লেখাপড়া করলেও যেমন ভালো লাগে বাবা-মায়ের তেমনি খেলেও যে দেশের সম্মান বয়ে আনা যায়।

 

বাংলাদেশের মেয়েরা এবার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছেন। তারপরও সেভাবে তাদের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না কেন?

মহিলা ক্রিকেটে সেভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে না। মহিলা ক্রিকেট হচ্ছে সাধারণত গরমকালে। কিন্তু এটা তো ঠিক যে, পুরুষের চেয়ে মেয়েরা শারীরিকভাবে কিছুটা দুর্বল। তাই ক্যালেন্ডার পরিবর্তন করে তাদের শীতের সময় খেলানো উচিত। কারণ অতিরিক্ত গরমে তারা ঠিকমতো খেলতে পারেন না। তাদের জন্য ক্যালেন্ডারে সময় বের করা উচিত।

 

পরিবার সম্পর্কে বলুন?

আমার বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানায়। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বেঁচে নেই। মা আমার সঙ্গেই থাকেন। আমার স্ত্রী শাহিন আকতার, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষক। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়ন্সে পড়ছে। মেয়ে স্কলাস্টিকায় সামনে ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা দেবে। আমরা দুই ভাই এক বোন। আমি সবার ছোট।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা