শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

গাজী আশরাফ হোসেন লিপু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। শুধু বোলিংয়ের জন্যও সেরা ক্রিকেটারের অনেক পুরস্কার জিতেছেন। দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ঢাকা আবাহনীর অধিনায়ক এবং কোচ ছিলেন। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি বিজয়ী বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- মেজবাহ্-উল-হক

 

জাতীয় দলে আপনার ক্যারিয়ার সম্পর্কে বলেন?

১৯৮২ সালে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয়।  ১৯৯০ সালে এশিয়া কাপ খেলে আমি আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি টানি। আমি মোট সাতটি আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা দল যখন অস্ট্রেলিয়া সফর করে বাংলাদেশে আসে সেই দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের হয়ে আমি অধিনায়কত্ব করি। আমি ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত টানা জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম।

 

আপনার কি কোনোআইডল ছিল?

একটা সময় সুনীল গাভাস্কারের খুবই ভক্ত ছিলাম। পরে ভিভিয়ান রিচার্ডের ব্যাটিং আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। তার ব্যাটিং পজিশন দেখেই তিন নম্বরে ব্যাট করতে আমাকে অনুপ্রাণিত করে। ভিভ রিচার্ডের ফলোয়ার ছিলাম, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাপোর্টার ছিলাম। কোচ হিসেবে আমি জালাল আহমেদের কথা বলব। তখন তো ক্রিকেটের ব্যাকরণ শেখানোর মতো মানুষ ছিলেন না। কিন্তু জালাল আহমেদের মতো ত্যাগী মানুষরা ছিলেন বলেই আমরা অনেক কিছু শিখেছি।

 

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হতো কালেভদ্রে, তাহলে ওই সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন কীভাবে

আমরা যখন ক্রিকেট খেলতাম, তখন বিশ্বের বড় বড় ক্রিকেটারদের থেকে মানসিকভাবে হয়তো কিছুটা পিছিয়ে থাকতাম। কখনো হয়তো ভিসিআরে তাদের খেলা দেখতাম। কিংবা রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনতাম। কোনো খেলা লাইভ দেখা হতো না। তখন তো সরাসরি সম্প্রচার ছিল না। হয়তো বিটিভির কারণে হাতেগোনা কয়েকটি ম্যাচের খেলা দেখার সৌভাগ্য হতো। যখন আবাহনী-মোহামেডানের মতো বড় দলগুলো বিশ্বের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের ঘরোয়া লিগে খেলানোর জন্য নিয়ে আসতে শুরু করে। দিলীপ মেন্ডিস, নিল ফেয়ার ব্রাদার, সেলেস বুরি, অরুণ লালের মতো বড় বড় ক্রিকেটাররা আসতে থাকেন। তাদের সঙ্গে ক্লাবের নেটে প্রাকটিস করে আমরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ পাই। তখন অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সূচি এতটা ব্যস্ত ছিল না এখনকার মতো। তারা বেশ সময় দিতে পারতেন। এই কারণে তখনকার সংগঠকদের সাধুবাদ জানাতেই হবে। তাদের মধ্যে এখনকার অর্থমন্ত্রীর (আ হ ম মুস্তফা কামাল) কথা আলাদা করে বলতে হবে।

 

১৯৬০-’৭০ এর দশকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ক্রিকেট ছিল ফুটবলের ছায়ায়। ওই সময়ে একজন ক্রিকেটারকে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে?

ক্রিকেটারদের খুবই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ভালো মাঠ ছিল না। এখন যেখানে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং স্টেডিয়াম হয়েছে সেখানে বালুর মধ্যে খেলতে হয়েছে। কিছু কিছু বড় ম্যাচ হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। এভাবে সংগ্রাম করে আমাদের ক্রিকেট খেলতে হয়েছে। তখন যারা ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলেন তিনি কর্মকর্তা হোন, আম্পায়ার কিংবা স্কোরার হোন, কিউরেটর হোন কিংবা গ্রাউন্ডসম্যান সবাইকে নিজের ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়েই ক্রিকেটে আসতে হতো। তখন দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করানোর মতো সামর্থ্য ছিল না ক্রিকেট বোর্ডের। দেখা যেত খেলার সময় দুই দল দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করাচ্ছে। তখন সংগঠকরা মোমবাতির আলোতে ক্রিকেটের ফিকশ্চার তৈরি করতেন। সবাইকে সংগ্রাম করতে হয়েছে।

 

১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কিলাতকিলাব মাঠে আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে ক্রিকেট মূলধারায় চলে আসে। আপনি ছিলেন ওই সফরে বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার। সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলুন।

১৯৯৪ সালেই আমাদের আত্মবিশ্বাস ছিল আইসিসি ট্রফি জয়ের। প্রত্যাশা ছিল সেবারই বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করব। কিন্তু সেবার কেনিয়াতে আমরা পারিনি। ১৯৯৭ সালে যখন মালয়েশিয়ায় খেলতে যাই তখন আমি দলের ম্যানেজার ছিলাম। ওই সময় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী, ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল হকের মতো ক্রিকেট অনুরাগী মানুষ। তাদের কারণে আমরা তখন গর্ডন গ্রিনিজের মতো একজন আন্তর্জাতিক মানের কোচ পেয়েছিলাম। তা ছাড়া ক্রিকেটাররাও জাতীয় লিগে বিদেশি তারকাদের সঙ্গে খেলতে খেলতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে এক ভালো ধারণা পেয়েছেন। তখন আকরাম, নান্নু, বুলবুল, রফিক, সুজন, পাইলট, দুর্জয়, শান্ত, সাইফুল- সব মিলে আমাদের দারুণ একটা কম্বিনেশন ছিল। ওই আসর থেকে তিনটা দল বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করবে। কিন্তু আমাদের টার্গেট ছিল প্রথম হওয়া। সবার মধ্যে একটা ক্ষোভ ছিল ’৯৪-এ পারিনি এবার কিছু একটা করতেই হবে। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে আকরাম খানের অসাধারণ একটা ইনিংসে আমরা সেমিফাইনালে উঠে যাই। তারপরের অধ্যায় তো সবার জানা। ফাইনালে যাওয়ার পর মালয়েশিয়ায় এত বেশি বাংলাদেশি ক্রিকেটানুরাগী দেখেছি তা বলার মতো না। আমরা যেদিন আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হই তার পরের দিন ছিল পয়লা বৈশাখ। আমরা যাতে বৈশাখ উৎসবে অংশ নিতে পারি সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের জন্য একটি এফ-২৮ প্লেন পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশে আসার পর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে যে মানুষ হয়েছিল সেই ঘটনা এখনো আমাকে আলোড়িত করে। আমার বিশ্বাস, সেই দলের সবাইকে তা আলোড়িত করে।

 

সংগঠক হিসেবে কত দিন কাজ করেছেন বা করছেন?

খেলোয়াড় ক্যারিয়ার শেষে আমি আবাহনীর সংগঠক হিসেবে কাজ শুরু করি। তারপর ২০০৭ সালে ক্রিকেট বোর্ডে অ্যাডহক কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পাই। তারপর বোর্ডের নির্বাচিত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছি। আমি ক্রিকেট বোর্ডে ৭ বছর ছিলাম। এখনো কাউন্সিলর হিসেবে আছি।

 

আপনি এক সময় জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অধিনায়কত্ব কতটা চাপের কিংবা উপভোগের?

এখন দলকে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক বেশি চাপের। এখন দল ভালো করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট অনুরাগী অনেক বেশি। একটা সময় ৫০ ওভার টিকে থাকাই ছিল আসল। এখন জয়ের কথা ভাবতে হয়। তাই এখন অনেক চাপ। ম্যাচের আগে ও পরে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলাও একটা বড় চাপ।

 

বাংলাদেশ সব শেষ ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল খেলেছে। সেই ইংল্যান্ডেই এবার বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের এই দল নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

দল যতই ভালোই হোক না কেন, দীর্ঘ সময় ভালো করতে হবে। এবারের বিশ্বকাপ ফরমেশনটা দেখেন! সবার সঙ্গে সবার খেলতে হবে। অনেক বেশি ট্যুর করতে হবে। অনেক বেশি সময় ফিট থাকতে হবে। প্রতি ম্যাচেই নতুন প্রতিপক্ষ, নতুন ভেন্যু। এবারের বিশ্বকাপে নতুন একটা পরীক্ষার সম্মুখীন হবে বাংলাদেশ দল। বলতে পারেন দলের আসল পরীক্ষা হবে এই বিশ্বকাপেই। আমাদের ক্রিকেট কত দূর এগিয়ে সেটাও বোঝা যাবে এবারের বিশ্বকাপে মাশরাফিদের পারফরম্যান্স দেখে। এবারের আসরে ক্রিকেটারদের কাজটা অনেক কঠিন। এসব বড় টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকভাবে ভালো করা কিন্তু কঠিন। তা ছাড়া আমাদের ক্রিকেটারদের জন্যও ৮-১০ ম্যাচে ধারাবাহিক ভালো খেলা কঠিন। তারপরও বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে পারি, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অনেক ভালো করবে।

 

নিউজিল্যান্ড সিরিজে -০তে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পরও এত আত্মবিশ্বাস?

নিউজিল্যান্ড সফর আমি আলোচনায় আনছি না। তার আগের পারফরম্যান্স দেখেন। তা ছাড়া দেখেন, নিউজিল্যান্ডে দল খেলতে গেছে কোনোরকম প্রস্তুতি ছাড়াই। দেশের মাটিতে টি-২০ এক টুর্নামেন্ট খেলে ওখানে গিয়ে কঠিন কন্ডিশনে ওয়ানডে খেলা কঠিন।

 

বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলকে কোন বিষয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে?

আমাদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে আমি চিন্তিত। ব্যাটিংয়ে মন্দের ভালো কিংবা বিকল্প আছে। কিন্তু বোলিংয়ে কঠিন হবে। দু-একজন বোলার ইনজুরিতে পড়লে সমস্যা হতে পারে। দেখেন এক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে কীভাবে দল ভুগছে।

 

বাংলাদেশ দলের সাফল্যের যে গতি আছে, আপনি কি মনে করছেন টাইগাররা সঠিক পথেই এগোচ্ছে?

আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান কিন্তু ভালো নয়। যেভাবে উন্নতি হওয়া দরকার ছিল সেভাবে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে দায়িত্ব কিন্তু গেম ডেভেলপমেন্টের। আমাদের পাইপলাইনে ততটা ভালো ক্রিকেটার তৈরি হচ্ছে না। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যতটা সফল, আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ততটাই ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামো তৈরি করার ক্ষেত্রে আমরা ব্যর্থ। নজরদারিতেও দারুণভাবে ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটে জবাবদিহিতা কম। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য টেবিলে আলোচনা হচ্ছে। আম্পায়াররা নাকি কারও নির্দেশে পরিচালিত হয়। কোন ক্লাব জিতবে তা টেবিলে নির্ধারিত হয়। এটা খুবই চিন্তার বিষয়। এসবের পরও আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে।

 

আপনাদের সময় বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানকে ক্রিকেট খেলতে দিতেন না। কিন্তু এখন তারাই চান তাদের সন্তান ক্রিকেটার হোক। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখেন?

ক্রিকেট খেলে অনেক আয় করা যায় এটা একটা কারণ। খ্যাতি একটা কারণ। বাড়ির কেউ খেলে কেউ নাম অর্জন করছে এটা কে না চায়। শুধু টাকাই নয়, দেশের জন্য খেলাটাও অনেক বড়। এটাও বাবা-মাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করে। লেখাপড়া করলেও যেমন ভালো লাগে বাবা-মায়ের তেমনি খেলেও যে দেশের সম্মান বয়ে আনা যায়।

 

বাংলাদেশের মেয়েরা এবার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছেন। তারপরও সেভাবে তাদের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না কেন?

মহিলা ক্রিকেটে সেভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে না। মহিলা ক্রিকেট হচ্ছে সাধারণত গরমকালে। কিন্তু এটা তো ঠিক যে, পুরুষের চেয়ে মেয়েরা শারীরিকভাবে কিছুটা দুর্বল। তাই ক্যালেন্ডার পরিবর্তন করে তাদের শীতের সময় খেলানো উচিত। কারণ অতিরিক্ত গরমে তারা ঠিকমতো খেলতে পারেন না। তাদের জন্য ক্যালেন্ডারে সময় বের করা উচিত।

 

পরিবার সম্পর্কে বলুন?

আমার বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানায়। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বেঁচে নেই। মা আমার সঙ্গেই থাকেন। আমার স্ত্রী শাহিন আকতার, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষক। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়ন্সে পড়ছে। মেয়ে স্কলাস্টিকায় সামনে ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা দেবে। আমরা দুই ভাই এক বোন। আমি সবার ছোট।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য