শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

গাজী আশরাফ হোসেন লিপু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। শুধু বোলিংয়ের জন্যও সেরা ক্রিকেটারের অনেক পুরস্কার জিতেছেন। দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ঢাকা আবাহনীর অধিনায়ক এবং কোচ ছিলেন। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি বিজয়ী বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- মেজবাহ্-উল-হক

 

জাতীয় দলে আপনার ক্যারিয়ার সম্পর্কে বলেন?

১৯৮২ সালে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয়।  ১৯৯০ সালে এশিয়া কাপ খেলে আমি আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি টানি। আমি মোট সাতটি আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা দল যখন অস্ট্রেলিয়া সফর করে বাংলাদেশে আসে সেই দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের হয়ে আমি অধিনায়কত্ব করি। আমি ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত টানা জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম।

 

আপনার কি কোনোআইডল ছিল?

একটা সময় সুনীল গাভাস্কারের খুবই ভক্ত ছিলাম। পরে ভিভিয়ান রিচার্ডের ব্যাটিং আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। তার ব্যাটিং পজিশন দেখেই তিন নম্বরে ব্যাট করতে আমাকে অনুপ্রাণিত করে। ভিভ রিচার্ডের ফলোয়ার ছিলাম, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাপোর্টার ছিলাম। কোচ হিসেবে আমি জালাল আহমেদের কথা বলব। তখন তো ক্রিকেটের ব্যাকরণ শেখানোর মতো মানুষ ছিলেন না। কিন্তু জালাল আহমেদের মতো ত্যাগী মানুষরা ছিলেন বলেই আমরা অনেক কিছু শিখেছি।

 

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হতো কালেভদ্রে, তাহলে ওই সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন কীভাবে

আমরা যখন ক্রিকেট খেলতাম, তখন বিশ্বের বড় বড় ক্রিকেটারদের থেকে মানসিকভাবে হয়তো কিছুটা পিছিয়ে থাকতাম। কখনো হয়তো ভিসিআরে তাদের খেলা দেখতাম। কিংবা রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনতাম। কোনো খেলা লাইভ দেখা হতো না। তখন তো সরাসরি সম্প্রচার ছিল না। হয়তো বিটিভির কারণে হাতেগোনা কয়েকটি ম্যাচের খেলা দেখার সৌভাগ্য হতো। যখন আবাহনী-মোহামেডানের মতো বড় দলগুলো বিশ্বের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের ঘরোয়া লিগে খেলানোর জন্য নিয়ে আসতে শুরু করে। দিলীপ মেন্ডিস, নিল ফেয়ার ব্রাদার, সেলেস বুরি, অরুণ লালের মতো বড় বড় ক্রিকেটাররা আসতে থাকেন। তাদের সঙ্গে ক্লাবের নেটে প্রাকটিস করে আমরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ পাই। তখন অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সূচি এতটা ব্যস্ত ছিল না এখনকার মতো। তারা বেশ সময় দিতে পারতেন। এই কারণে তখনকার সংগঠকদের সাধুবাদ জানাতেই হবে। তাদের মধ্যে এখনকার অর্থমন্ত্রীর (আ হ ম মুস্তফা কামাল) কথা আলাদা করে বলতে হবে।

 

১৯৬০-’৭০ এর দশকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ক্রিকেট ছিল ফুটবলের ছায়ায়। ওই সময়ে একজন ক্রিকেটারকে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে?

ক্রিকেটারদের খুবই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ভালো মাঠ ছিল না। এখন যেখানে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং স্টেডিয়াম হয়েছে সেখানে বালুর মধ্যে খেলতে হয়েছে। কিছু কিছু বড় ম্যাচ হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। এভাবে সংগ্রাম করে আমাদের ক্রিকেট খেলতে হয়েছে। তখন যারা ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলেন তিনি কর্মকর্তা হোন, আম্পায়ার কিংবা স্কোরার হোন, কিউরেটর হোন কিংবা গ্রাউন্ডসম্যান সবাইকে নিজের ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়েই ক্রিকেটে আসতে হতো। তখন দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করানোর মতো সামর্থ্য ছিল না ক্রিকেট বোর্ডের। দেখা যেত খেলার সময় দুই দল দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করাচ্ছে। তখন সংগঠকরা মোমবাতির আলোতে ক্রিকেটের ফিকশ্চার তৈরি করতেন। সবাইকে সংগ্রাম করতে হয়েছে।

 

১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কিলাতকিলাব মাঠে আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে ক্রিকেট মূলধারায় চলে আসে। আপনি ছিলেন ওই সফরে বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার। সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলুন।

১৯৯৪ সালেই আমাদের আত্মবিশ্বাস ছিল আইসিসি ট্রফি জয়ের। প্রত্যাশা ছিল সেবারই বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করব। কিন্তু সেবার কেনিয়াতে আমরা পারিনি। ১৯৯৭ সালে যখন মালয়েশিয়ায় খেলতে যাই তখন আমি দলের ম্যানেজার ছিলাম। ওই সময় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী, ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল হকের মতো ক্রিকেট অনুরাগী মানুষ। তাদের কারণে আমরা তখন গর্ডন গ্রিনিজের মতো একজন আন্তর্জাতিক মানের কোচ পেয়েছিলাম। তা ছাড়া ক্রিকেটাররাও জাতীয় লিগে বিদেশি তারকাদের সঙ্গে খেলতে খেলতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে এক ভালো ধারণা পেয়েছেন। তখন আকরাম, নান্নু, বুলবুল, রফিক, সুজন, পাইলট, দুর্জয়, শান্ত, সাইফুল- সব মিলে আমাদের দারুণ একটা কম্বিনেশন ছিল। ওই আসর থেকে তিনটা দল বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করবে। কিন্তু আমাদের টার্গেট ছিল প্রথম হওয়া। সবার মধ্যে একটা ক্ষোভ ছিল ’৯৪-এ পারিনি এবার কিছু একটা করতেই হবে। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে আকরাম খানের অসাধারণ একটা ইনিংসে আমরা সেমিফাইনালে উঠে যাই। তারপরের অধ্যায় তো সবার জানা। ফাইনালে যাওয়ার পর মালয়েশিয়ায় এত বেশি বাংলাদেশি ক্রিকেটানুরাগী দেখেছি তা বলার মতো না। আমরা যেদিন আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হই তার পরের দিন ছিল পয়লা বৈশাখ। আমরা যাতে বৈশাখ উৎসবে অংশ নিতে পারি সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের জন্য একটি এফ-২৮ প্লেন পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশে আসার পর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে যে মানুষ হয়েছিল সেই ঘটনা এখনো আমাকে আলোড়িত করে। আমার বিশ্বাস, সেই দলের সবাইকে তা আলোড়িত করে।

 

সংগঠক হিসেবে কত দিন কাজ করেছেন বা করছেন?

খেলোয়াড় ক্যারিয়ার শেষে আমি আবাহনীর সংগঠক হিসেবে কাজ শুরু করি। তারপর ২০০৭ সালে ক্রিকেট বোর্ডে অ্যাডহক কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পাই। তারপর বোর্ডের নির্বাচিত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছি। আমি ক্রিকেট বোর্ডে ৭ বছর ছিলাম। এখনো কাউন্সিলর হিসেবে আছি।

 

আপনি এক সময় জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অধিনায়কত্ব কতটা চাপের কিংবা উপভোগের?

এখন দলকে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক বেশি চাপের। এখন দল ভালো করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট অনুরাগী অনেক বেশি। একটা সময় ৫০ ওভার টিকে থাকাই ছিল আসল। এখন জয়ের কথা ভাবতে হয়। তাই এখন অনেক চাপ। ম্যাচের আগে ও পরে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলাও একটা বড় চাপ।

 

বাংলাদেশ সব শেষ ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল খেলেছে। সেই ইংল্যান্ডেই এবার বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের এই দল নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

দল যতই ভালোই হোক না কেন, দীর্ঘ সময় ভালো করতে হবে। এবারের বিশ্বকাপ ফরমেশনটা দেখেন! সবার সঙ্গে সবার খেলতে হবে। অনেক বেশি ট্যুর করতে হবে। অনেক বেশি সময় ফিট থাকতে হবে। প্রতি ম্যাচেই নতুন প্রতিপক্ষ, নতুন ভেন্যু। এবারের বিশ্বকাপে নতুন একটা পরীক্ষার সম্মুখীন হবে বাংলাদেশ দল। বলতে পারেন দলের আসল পরীক্ষা হবে এই বিশ্বকাপেই। আমাদের ক্রিকেট কত দূর এগিয়ে সেটাও বোঝা যাবে এবারের বিশ্বকাপে মাশরাফিদের পারফরম্যান্স দেখে। এবারের আসরে ক্রিকেটারদের কাজটা অনেক কঠিন। এসব বড় টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকভাবে ভালো করা কিন্তু কঠিন। তা ছাড়া আমাদের ক্রিকেটারদের জন্যও ৮-১০ ম্যাচে ধারাবাহিক ভালো খেলা কঠিন। তারপরও বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে পারি, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অনেক ভালো করবে।

 

নিউজিল্যান্ড সিরিজে -০তে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পরও এত আত্মবিশ্বাস?

নিউজিল্যান্ড সফর আমি আলোচনায় আনছি না। তার আগের পারফরম্যান্স দেখেন। তা ছাড়া দেখেন, নিউজিল্যান্ডে দল খেলতে গেছে কোনোরকম প্রস্তুতি ছাড়াই। দেশের মাটিতে টি-২০ এক টুর্নামেন্ট খেলে ওখানে গিয়ে কঠিন কন্ডিশনে ওয়ানডে খেলা কঠিন।

 

বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলকে কোন বিষয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে?

আমাদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে আমি চিন্তিত। ব্যাটিংয়ে মন্দের ভালো কিংবা বিকল্প আছে। কিন্তু বোলিংয়ে কঠিন হবে। দু-একজন বোলার ইনজুরিতে পড়লে সমস্যা হতে পারে। দেখেন এক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে কীভাবে দল ভুগছে।

 

বাংলাদেশ দলের সাফল্যের যে গতি আছে, আপনি কি মনে করছেন টাইগাররা সঠিক পথেই এগোচ্ছে?

আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান কিন্তু ভালো নয়। যেভাবে উন্নতি হওয়া দরকার ছিল সেভাবে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে দায়িত্ব কিন্তু গেম ডেভেলপমেন্টের। আমাদের পাইপলাইনে ততটা ভালো ক্রিকেটার তৈরি হচ্ছে না। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যতটা সফল, আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ততটাই ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামো তৈরি করার ক্ষেত্রে আমরা ব্যর্থ। নজরদারিতেও দারুণভাবে ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটে জবাবদিহিতা কম। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য টেবিলে আলোচনা হচ্ছে। আম্পায়াররা নাকি কারও নির্দেশে পরিচালিত হয়। কোন ক্লাব জিতবে তা টেবিলে নির্ধারিত হয়। এটা খুবই চিন্তার বিষয়। এসবের পরও আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে।

 

আপনাদের সময় বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানকে ক্রিকেট খেলতে দিতেন না। কিন্তু এখন তারাই চান তাদের সন্তান ক্রিকেটার হোক। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখেন?

ক্রিকেট খেলে অনেক আয় করা যায় এটা একটা কারণ। খ্যাতি একটা কারণ। বাড়ির কেউ খেলে কেউ নাম অর্জন করছে এটা কে না চায়। শুধু টাকাই নয়, দেশের জন্য খেলাটাও অনেক বড়। এটাও বাবা-মাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করে। লেখাপড়া করলেও যেমন ভালো লাগে বাবা-মায়ের তেমনি খেলেও যে দেশের সম্মান বয়ে আনা যায়।

 

বাংলাদেশের মেয়েরা এবার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছেন। তারপরও সেভাবে তাদের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না কেন?

মহিলা ক্রিকেটে সেভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে না। মহিলা ক্রিকেট হচ্ছে সাধারণত গরমকালে। কিন্তু এটা তো ঠিক যে, পুরুষের চেয়ে মেয়েরা শারীরিকভাবে কিছুটা দুর্বল। তাই ক্যালেন্ডার পরিবর্তন করে তাদের শীতের সময় খেলানো উচিত। কারণ অতিরিক্ত গরমে তারা ঠিকমতো খেলতে পারেন না। তাদের জন্য ক্যালেন্ডারে সময় বের করা উচিত।

 

পরিবার সম্পর্কে বলুন?

আমার বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানায়। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বেঁচে নেই। মা আমার সঙ্গেই থাকেন। আমার স্ত্রী শাহিন আকতার, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষক। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়ন্সে পড়ছে। মেয়ে স্কলাস্টিকায় সামনে ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা দেবে। আমরা দুই ভাই এক বোন। আমি সবার ছোট।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়