শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

গাজী আশরাফ হোসেন লিপু
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশও একদিন বিশ্বকাপ জিতবে

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। শুধু বোলিংয়ের জন্যও সেরা ক্রিকেটারের অনেক পুরস্কার জিতেছেন। দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ঢাকা আবাহনীর অধিনায়ক এবং কোচ ছিলেন। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি বিজয়ী বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- মেজবাহ্-উল-হক

 

জাতীয় দলে আপনার ক্যারিয়ার সম্পর্কে বলেন?

১৯৮২ সালে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয়।  ১৯৯০ সালে এশিয়া কাপ খেলে আমি আমার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি টানি। আমি মোট সাতটি আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ম্যাচ খেলেছি। টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা দল যখন অস্ট্রেলিয়া সফর করে বাংলাদেশে আসে সেই দলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের হয়ে আমি অধিনায়কত্ব করি। আমি ১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত টানা জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলাম।

 

আপনার কি কোনোআইডল ছিল?

একটা সময় সুনীল গাভাস্কারের খুবই ভক্ত ছিলাম। পরে ভিভিয়ান রিচার্ডের ব্যাটিং আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। তার ব্যাটিং পজিশন দেখেই তিন নম্বরে ব্যাট করতে আমাকে অনুপ্রাণিত করে। ভিভ রিচার্ডের ফলোয়ার ছিলাম, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাপোর্টার ছিলাম। কোচ হিসেবে আমি জালাল আহমেদের কথা বলব। তখন তো ক্রিকেটের ব্যাকরণ শেখানোর মতো মানুষ ছিলেন না। কিন্তু জালাল আহমেদের মতো ত্যাগী মানুষরা ছিলেন বলেই আমরা অনেক কিছু শিখেছি।

 

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হতো কালেভদ্রে, তাহলে ওই সময়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন কীভাবে

আমরা যখন ক্রিকেট খেলতাম, তখন বিশ্বের বড় বড় ক্রিকেটারদের থেকে মানসিকভাবে হয়তো কিছুটা পিছিয়ে থাকতাম। কখনো হয়তো ভিসিআরে তাদের খেলা দেখতাম। কিংবা রেডিওতে ধারা বিবরণী শুনতাম। কোনো খেলা লাইভ দেখা হতো না। তখন তো সরাসরি সম্প্রচার ছিল না। হয়তো বিটিভির কারণে হাতেগোনা কয়েকটি ম্যাচের খেলা দেখার সৌভাগ্য হতো। যখন আবাহনী-মোহামেডানের মতো বড় দলগুলো বিশ্বের বিখ্যাত ক্রিকেটারদের ঘরোয়া লিগে খেলানোর জন্য নিয়ে আসতে শুরু করে। দিলীপ মেন্ডিস, নিল ফেয়ার ব্রাদার, সেলেস বুরি, অরুণ লালের মতো বড় বড় ক্রিকেটাররা আসতে থাকেন। তাদের সঙ্গে ক্লাবের নেটে প্রাকটিস করে আমরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ পাই। তখন অবশ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সূচি এতটা ব্যস্ত ছিল না এখনকার মতো। তারা বেশ সময় দিতে পারতেন। এই কারণে তখনকার সংগঠকদের সাধুবাদ জানাতেই হবে। তাদের মধ্যে এখনকার অর্থমন্ত্রীর (আ হ ম মুস্তফা কামাল) কথা আলাদা করে বলতে হবে।

 

১৯৬০-’৭০ এর দশকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ক্রিকেট ছিল ফুটবলের ছায়ায়। ওই সময়ে একজন ক্রিকেটারকে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে?

ক্রিকেটারদের খুবই সংগ্রাম করতে হয়েছে। ভালো মাঠ ছিল না। এখন যেখানে শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং স্টেডিয়াম হয়েছে সেখানে বালুর মধ্যে খেলতে হয়েছে। কিছু কিছু বড় ম্যাচ হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। এভাবে সংগ্রাম করে আমাদের ক্রিকেট খেলতে হয়েছে। তখন যারা ক্রিকেটের সঙ্গে ছিলেন তিনি কর্মকর্তা হোন, আম্পায়ার কিংবা স্কোরার হোন, কিউরেটর হোন কিংবা গ্রাউন্ডসম্যান সবাইকে নিজের ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়েই ক্রিকেটে আসতে হতো। তখন দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করানোর মতো সামর্থ্য ছিল না ক্রিকেট বোর্ডের। দেখা যেত খেলার সময় দুই দল দুই আম্পায়ারকে লাঞ্চ করাচ্ছে। তখন সংগঠকরা মোমবাতির আলোতে ক্রিকেটের ফিকশ্চার তৈরি করতেন। সবাইকে সংগ্রাম করতে হয়েছে।

 

১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কিলাতকিলাব মাঠে আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে ক্রিকেট মূলধারায় চলে আসে। আপনি ছিলেন ওই সফরে বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার। সেই অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বলুন।

১৯৯৪ সালেই আমাদের আত্মবিশ্বাস ছিল আইসিসি ট্রফি জয়ের। প্রত্যাশা ছিল সেবারই বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করব। কিন্তু সেবার কেনিয়াতে আমরা পারিনি। ১৯৯৭ সালে যখন মালয়েশিয়ায় খেলতে যাই তখন আমি দলের ম্যানেজার ছিলাম। ওই সময় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী, ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল হকের মতো ক্রিকেট অনুরাগী মানুষ। তাদের কারণে আমরা তখন গর্ডন গ্রিনিজের মতো একজন আন্তর্জাতিক মানের কোচ পেয়েছিলাম। তা ছাড়া ক্রিকেটাররাও জাতীয় লিগে বিদেশি তারকাদের সঙ্গে খেলতে খেলতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পর্কে এক ভালো ধারণা পেয়েছেন। তখন আকরাম, নান্নু, বুলবুল, রফিক, সুজন, পাইলট, দুর্জয়, শান্ত, সাইফুল- সব মিলে আমাদের দারুণ একটা কম্বিনেশন ছিল। ওই আসর থেকে তিনটা দল বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করবে। কিন্তু আমাদের টার্গেট ছিল প্রথম হওয়া। সবার মধ্যে একটা ক্ষোভ ছিল ’৯৪-এ পারিনি এবার কিছু একটা করতেই হবে। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বৃষ্টিবিঘিœত ম্যাচে আকরাম খানের অসাধারণ একটা ইনিংসে আমরা সেমিফাইনালে উঠে যাই। তারপরের অধ্যায় তো সবার জানা। ফাইনালে যাওয়ার পর মালয়েশিয়ায় এত বেশি বাংলাদেশি ক্রিকেটানুরাগী দেখেছি তা বলার মতো না। আমরা যেদিন আইসিসি ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন হই তার পরের দিন ছিল পয়লা বৈশাখ। আমরা যাতে বৈশাখ উৎসবে অংশ নিতে পারি সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের জন্য একটি এফ-২৮ প্লেন পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশে আসার পর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে যে মানুষ হয়েছিল সেই ঘটনা এখনো আমাকে আলোড়িত করে। আমার বিশ্বাস, সেই দলের সবাইকে তা আলোড়িত করে।

 

সংগঠক হিসেবে কত দিন কাজ করেছেন বা করছেন?

খেলোয়াড় ক্যারিয়ার শেষে আমি আবাহনীর সংগঠক হিসেবে কাজ শুরু করি। তারপর ২০০৭ সালে ক্রিকেট বোর্ডে অ্যাডহক কমিটিতে কাজ করার সুযোগ পাই। তারপর বোর্ডের নির্বাচিত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছি। আমি ক্রিকেট বোর্ডে ৭ বছর ছিলাম। এখনো কাউন্সিলর হিসেবে আছি।

 

আপনি এক সময় জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অধিনায়কত্ব কতটা চাপের কিংবা উপভোগের?

এখন দলকে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক বেশি চাপের। এখন দল ভালো করতে শুরু করেছে। বাংলাদেশের ক্রিকেট অনুরাগী অনেক বেশি। একটা সময় ৫০ ওভার টিকে থাকাই ছিল আসল। এখন জয়ের কথা ভাবতে হয়। তাই এখন অনেক চাপ। ম্যাচের আগে ও পরে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলাও একটা বড় চাপ।

 

বাংলাদেশ সব শেষ ২০১৫ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছে। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনাল খেলেছে। সেই ইংল্যান্ডেই এবার বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের এই দল নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?

দল যতই ভালোই হোক না কেন, দীর্ঘ সময় ভালো করতে হবে। এবারের বিশ্বকাপ ফরমেশনটা দেখেন! সবার সঙ্গে সবার খেলতে হবে। অনেক বেশি ট্যুর করতে হবে। অনেক বেশি সময় ফিট থাকতে হবে। প্রতি ম্যাচেই নতুন প্রতিপক্ষ, নতুন ভেন্যু। এবারের বিশ্বকাপে নতুন একটা পরীক্ষার সম্মুখীন হবে বাংলাদেশ দল। বলতে পারেন দলের আসল পরীক্ষা হবে এই বিশ্বকাপেই। আমাদের ক্রিকেট কত দূর এগিয়ে সেটাও বোঝা যাবে এবারের বিশ্বকাপে মাশরাফিদের পারফরম্যান্স দেখে। এবারের আসরে ক্রিকেটারদের কাজটা অনেক কঠিন। এসব বড় টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকভাবে ভালো করা কিন্তু কঠিন। তা ছাড়া আমাদের ক্রিকেটারদের জন্যও ৮-১০ ম্যাচে ধারাবাহিক ভালো খেলা কঠিন। তারপরও বাংলাদেশ দলের অভিজ্ঞতার আলোকে আমি বলতে পারি, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ অনেক ভালো করবে।

 

নিউজিল্যান্ড সিরিজে -০তে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পরও এত আত্মবিশ্বাস?

নিউজিল্যান্ড সফর আমি আলোচনায় আনছি না। তার আগের পারফরম্যান্স দেখেন। তা ছাড়া দেখেন, নিউজিল্যান্ডে দল খেলতে গেছে কোনোরকম প্রস্তুতি ছাড়াই। দেশের মাটিতে টি-২০ এক টুর্নামেন্ট খেলে ওখানে গিয়ে কঠিন কন্ডিশনে ওয়ানডে খেলা কঠিন।

 

বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলকে কোন বিষয়ে বেশি সতর্ক থাকতে হবে?

আমাদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে আমি চিন্তিত। ব্যাটিংয়ে মন্দের ভালো কিংবা বিকল্প আছে। কিন্তু বোলিংয়ে কঠিন হবে। দু-একজন বোলার ইনজুরিতে পড়লে সমস্যা হতে পারে। দেখেন এক সাকিব আল হাসানের অনুপস্থিতিতে কীভাবে দল ভুগছে।

 

বাংলাদেশ দলের সাফল্যের যে গতি আছে, আপনি কি মনে করছেন টাইগাররা সঠিক পথেই এগোচ্ছে?

আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান কিন্তু ভালো নয়। যেভাবে উন্নতি হওয়া দরকার ছিল সেভাবে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে দায়িত্ব কিন্তু গেম ডেভেলপমেন্টের। আমাদের পাইপলাইনে ততটা ভালো ক্রিকেটার তৈরি হচ্ছে না। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সফল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যতটা সফল, আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ততটাই ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামো তৈরি করার ক্ষেত্রে আমরা ব্যর্থ। নজরদারিতেও দারুণভাবে ব্যর্থ। ঘরোয়া ক্রিকেটে জবাবদিহিতা কম। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য টেবিলে আলোচনা হচ্ছে। আম্পায়াররা নাকি কারও নির্দেশে পরিচালিত হয়। কোন ক্লাব জিতবে তা টেবিলে নির্ধারিত হয়। এটা খুবই চিন্তার বিষয়। এসবের পরও আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপ জিতবে।

 

আপনাদের সময় বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানকে ক্রিকেট খেলতে দিতেন না। কিন্তু এখন তারাই চান তাদের সন্তান ক্রিকেটার হোক। এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখেন?

ক্রিকেট খেলে অনেক আয় করা যায় এটা একটা কারণ। খ্যাতি একটা কারণ। বাড়ির কেউ খেলে কেউ নাম অর্জন করছে এটা কে না চায়। শুধু টাকাই নয়, দেশের জন্য খেলাটাও অনেক বড়। এটাও বাবা-মাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করে। লেখাপড়া করলেও যেমন ভালো লাগে বাবা-মায়ের তেমনি খেলেও যে দেশের সম্মান বয়ে আনা যায়।

 

বাংলাদেশের মেয়েরা এবার এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছেন। তারপরও সেভাবে তাদের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না কেন?

মহিলা ক্রিকেটে সেভাবে নজর দেওয়া হচ্ছে না। মহিলা ক্রিকেট হচ্ছে সাধারণত গরমকালে। কিন্তু এটা তো ঠিক যে, পুরুষের চেয়ে মেয়েরা শারীরিকভাবে কিছুটা দুর্বল। তাই ক্যালেন্ডার পরিবর্তন করে তাদের শীতের সময় খেলানো উচিত। কারণ অতিরিক্ত গরমে তারা ঠিকমতো খেলতে পারেন না। তাদের জন্য ক্যালেন্ডারে সময় বের করা উচিত।

 

পরিবার সম্পর্কে বলুন?

আমার বাড়ি মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং থানায়। আমার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বেঁচে নেই। মা আমার সঙ্গেই থাকেন। আমার স্ত্রী শাহিন আকতার, ভিকারুননিসা নূন স্কুলের শিক্ষক। আমার এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়ন্সে পড়ছে। মেয়ে স্কলাস্টিকায় সামনে ‘এ’ লেভেল পরীক্ষা দেবে। আমরা দুই ভাই এক বোন। আমি সবার ছোট।

ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা