শিরোনাম

যত দোষ-নন্দ না আনন্দ ঘোষ

হানিফ সংকেত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ-নন্দ না আনন্দ ঘোষ

আমরা কথায় কথায় একটা কথা প্রায়শই বলি, ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’ অর্থাৎ নন্দ বাবুর মন্দ ভাগ্যকে দোষ দিতেই যেন আমাদের আনন্দ। রোষ দেখিয়ে দোষ খোঁজার এই নন্দ ঘোষ কিন্তু কোনো বিশেষ ব্যক্তি নন। আমরা যখন যেখানে-যাকে-যেভাবে-যা বলে পারি দোষারোপ করি। আর সব দোষ গিয়ে পড়ে ওই অভাগা নন্দ বাবুর ওপর। আমরা জানি, কেউ ভোলে কেউ ভোলে না। তবুও যেটা ভোলা ভালো নয় সেটা ভুলেই আমরা ভুল করি। আবার কেউ কেউ আছেন, ভুলেও ভুল কাজটি নির্ভুলভাবে করতে ভোলেন না। তাই কথায় কথায় অনেকেই নন্দলালকে টেনে আনেন। আজকাল টেলিভিশন নামক যন্ত্রটিও যেন নন্দ ঘোষ হয়ে গ্যাছে। এই যন্ত্রটিকে আঁতেল জাতীয় সমালোচকরা একসময় বলতেন, ‘বোকা বাক্স’। অবশ্য তখন দেশে এত টেলিভিশন ছিল না। সব ঝড় যেত দেশের একমাত্র টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাদেশ টেলিভিশনের ওপর। তখন এত টক শো-এর প্রচলনও ছিল না। এখন তো নানান ধরন-গড়ন ও বরণের টক শো চোখে পড়ে। আগে ছিল বসে বসে, এখন হেঁটে হেঁটেও টক শো হয়। একটি চ্যানেলে দেখলাম উপস্থাপক মাঝে মাঝে শুয়ে শুয়েও টক শো উপস্থাপনা করছেন, সেলিব্রেটি টক শো। অদ্ভুত আঙ্গিকের সব অনুষ্ঠান অদ্ভুত তার পরিবেশনা। যেহেতু যাবতীয় সমালোচক এবং বুদ্ধিমানরা এখন টক শোর ‘টকার’ হয়ে পড়েছেন তাই টেলিভিশনকে এখন গণহারে আর ‘বোকা বাক্স’ বলতে শোনা যায় না। যদিও চ্যানেলের সংখ্যা বৃদ্ধি ছাড়া চ্যানেলের অনুষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত কোনো মান বৃদ্ধি হয়নি। তবে অধিকাংশ চ্যানেলের কর্তা ব্যক্তিদের জীবন-মানের বেশ উন্নতি হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা, তারা নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী যখন তখন নানান উছিলায় টিভি পর্দায় চেহারা দেখাতে পারেন। কখনো একা, কখনো সপরিবারে। মানহীন অনুষ্ঠান এবং বিজ্ঞাপন নির্যাতনের পাশাপাশি এসব কারণেও দর্শকরা দেশীয় চ্যানেলের ওপর বিরক্ত। তাই রিমোট নামক যন্ত্রটির আদর এবং কদর দুটোই বেড়ে গেছে। পাশাপাশি টিভি দর্শকদের সংখ্যাও বেড়েছে অনেক। তবে সেটা দেশি চ্যানেল কিংবা দেশি অনুষ্ঠান দেখার জন্য নয়— দেশি চ্যানেলে বিদেশি সিরিয়াল কিংবা বিদেশি চ্যানেলের অনুষ্ঠান দেখার জন্য। এসব সিরিয়াল আমাদের দর্শকদের ‘কী জাদু করিল’ তা বোঝা মুশকিল। অথচ এসব সিরিয়াল আমাদের সমাজকে, দর্শককে, সংস্কৃতিকে কলুষিত করছে ভীষণভাবে। সংসার ভাঙা-কলহ-বিবাদ-কূটনামি এবং যতরকম অশালীন, অশোভন এবং অবৈধ সম্পর্ক আছে সব ব্যাপারেই তারা সগর্বে ধারণা দিয়ে থাকে। আর আমাদের এখানে এক ধরনের বিকৃত রুচির দর্শক তা দেখে আনন্দ পান। কিন্তু এর ফলে যে আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে, ভাই-বোন-ভাবী-ননদ-মামা-চাচা-খালা এমনি অনেক পারিবারিক সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে, সেটা নিয়ে কেউ গভীরভাবে ভাবছেন বলে মনে হয় না। এ প্রসঙ্গে পল্লীকবির একটি কবিতার কথা মনে পড়ে—

‘মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি

মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি

মায়ের বুকেতে, বোনের আদরে, ভাইয়ের স্নেহের ছায়’

সত্যিই এই মায়া মমতায় জড়াজড়ি করে থাকার যে দৃশ্য তা আজ খুব একটা দেখা যায় না। আর এই সবকিছুর জন্যই দায়ী এই টেলিভিশন নামক যন্ত্রটি অর্থাৎ বোকা বাক্স। এবার একটু পুরস্কারে আসা যাক।

আগে টেলিভিশন নাটক বা চলচ্চিত্রের জন্য এখনকার মতো দেশি-বিদেশি এত পুরস্কারের রেওয়াজ ছিল না। পুরস্কার প্রাপ্তির জন্য এত প্রতিযোগিতাও ছিল না। আগে প্রধান বিষয় ছিল ছবিটি ক’ সপ্তাহ চলল, কতজন দর্শক দেখল? আর এখন অনেকের কাছে মুখ্য বিষয় ছবিটি কটি পুরস্কার পেল? আজকাল কোনো কোনো ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান যেভাবে গণহারে পুরস্কার পাওয়া শুরু করেছে তাতে পুরস্কার প্রাপ্তির যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

ইদানীং কিছু কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দেখা যায় সেই সব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার যারা তাদের জীবদ্দশায় শিক্ষা, সংস্কৃতি, চিকিৎসাসহ নানান ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন, তাদের নামে পুরস্কার প্রবর্তন করে-বিভিন্ন ব্যক্তিকে প্রদান করছেন। তবে এসব পুরস্কার অপাত্র, সুপাত্র না কুপাত্রে প্রদত্ত হচ্ছে সেটা অনেক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারই বিবেচ্য বিষয় নয়।

তাদের বিবেচ্য বিষয় হলো তথাকথিত এসব পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে আত্মস্বার্থ সিদ্ধির পথ নির্মাণ। মিডিয়ার প্রভাবকে কাজে লাগাতে ইদানীং অনেক প্রতিষ্ঠানকেই এমনি অপাত্রে পুরস্কার প্রদান করতে দেখা যাচ্ছে। ফলে এসব পুরস্কার যেমন বিতর্কিত হচ্ছে তেমনি প্রবর্তিত পুরস্কারগুলো যাদের নামে দেওয়া হয় তাদেরও সম্মানহানি ঘটছে। এভাবে পুরস্কার নামক শব্দটিকে কলঙ্কিত না করে যদি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে খুঁজে খুঁজে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত প্রচারবিমুখ নিঃস্বার্থ মানুষদের পুরস্কৃত করা হতো তাতে তারা যেমন উৎসাহিত হতেন তেমনি অন্যরাও জনকল্যাণমূলক কাজে অনুপ্রাণিত হতেন। এরকম অনেক গুণী মানুষকেই আমরা ‘ইত্যাদি’তে তুলে ধরেছি। যারা কাজ করেন তাদের দায়বোধ থেকে, কোনো কিছু প্রাপ্তির আশায় নয়। যেমন বরগুনার জয়দেব দত্ত-যিনি নিজের জীবন বাজি রেখে সিডরের সময় ৫০০০ লোকের জীবন বাঁচাতে ভূমিকা রেখেছিলেন। নওগাঁর ৯০ বছর বয়স্ক গহের আলী, যিনি চাল-ডালের সঙ্গে তালের আঁটি ভিক্ষে করে সরকারি রাস্তার দু’পাশে প্রায় ১৮ হাজারেরও বেশি তাল গাছ লাগিয়েছেন। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ৯০ বছরের বৃদ্ধ পলান সরকার, যিনি এই বৃদ্ধ বয়সেও মাইলের পর মাইল হেঁটে বই পড়ার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। গত ২৯ বছরে ‘ইত্যাদি’তেই এমনি অনেক উদাহরণ রয়েছে।

এই প্রচার-সর্বস্বতার যুগেও এরা কেউই হতে চাননি কোনো প্রচার মাধ্যমের অতি ব্যবহূত মুখ। কাজ করেছেন এবং করে চলেছেন নীরবে-নিভৃতে। ফুল ফুটলে তার সুবাস ছড়াবেই। তাই এদের কারও আত্মপ্রচারের প্রয়োজন হয়নি। মানুষের ভালোবাসাই তাদের পুরস্কার। শুধুমাত্র এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানই নয়-দুর্ভাগ্যের বিষয় আমাদের গর্ব বাংলা একাডেমির পুরস্কারও ক্রমান্বয়ে বিতর্কিত হয়ে উঠছে। অনেকের অভিযোগ, এই পুরস্কারও ইদানীং গুণ বিচারী না হয়ে, হয়ে উঠছে সম্পর্ক বিচারী।

অনেকটা অপাত্রে কন্যা সম্প্রদানের মতো-অপাত্রে পুরস্কার প্রদান। এই সম্পর্ক বিচারীরা যখন পুরস্কার পান-তখন অন্যরা হাসেন, যেই হাসিটা এরা দেখতে পান না। কারণ অজ্ঞ লোকেরা বিজ্ঞ সেজে বসে থাকলে-কে হাসল, আর কেন হাসল সেটা বোঝা তার জন্য কঠিনই বৈকি। ঊনবিংশ শতাব্দীর এক ইংরেজ প্রাবন্ধিক বলেছিলেন, ‘নলেজ ইজ পাওয়ার’ অর্থাৎ জ্ঞানই ক্ষমতা বা শক্তি। এই ক্ষমতা চার প্রকার। এক. সবচেয়ে ক্ষমতাবান-যে জানে সে জানে। দুই. মোটামুটি ক্ষমতাবান-যে জানে সে জানে না। তিন. সুপ্ত ক্ষমতাবান-যে জানে না সে জানে। চার. লুপ্ত ক্ষমতাবান-যে জানে না সে জানে না।

আমাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষই এই ৪র্থ বর্গের। কারণ আমরা যতই আপনাকে বড় বলে বড় হয়ে যাই, লাইন-ধাইন করে, ম্যালা কিছু পাই তাদের সবাই চেনেন এবং তাদের সম্পর্কে সবাই জানেন। সমস্যা হচ্ছে, এই জাতীয় লোকেরা জানে না যে সে জানে না।

পরিশেষে দুটি ঘটনা উল্লেখ করেই এ লেখা শেষ করব। গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে প্রচারিত ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠানটি আমরা করেছিলাম দিনাজপুর জেলায়। অনুষ্ঠান উপলক্ষে আমি, বন্ধু অ্যান্ড্রু কিশোর এবং বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেন বুলুকে নিয়ে আমরা একটি বেসরকারি বিমানে সৈয়দপুর গিয়েছিলাম এবং অনুষ্ঠান শেষে ফিরেছিও সেই বিমানে। ফিরতি তারিখটি ছিল সম্ভবত ১৯ ডিসেম্বর। ফেরার দিন প্রায় ঘণ্টাখানেক আগেই সৈয়দপুর এয়ারপোর্টে পৌঁছে গেলাম। স্থানীয় গাড়ি চালক আমাদের সরাসরি ভিআইপি টার্মিনালে নামিয়ে দিল। আমরা ভিআইপি টার্মিনালের ভিআইপি বিশ্রাম কক্ষে ঢুকে দেখলাম পুরো কক্ষ পূর্ণ। বসার জায়গা নেই। শুধু এক পাশে তিনটি সোফা শূন্য। অর্থাৎ কেউ সেখানে বসেননি। তবে সোফার পাশে এক স্থানে লেখা রয়েছে, ‘এই আসন ৩ (তিন)টি মাননীয় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং তাদের পদমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তি মহোদয়ের জন্য’। আমরা খালি সোফা দেখে বসতে যাব এমন সময় সোফার পাশের এই লেখাগুলো আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাই বসতে গিয়েও বসলাম না এবং অন্যরা কেন বসেননি সেটাও বুঝতে পারলাম। কঠিন সংকটে পড়লাম। বসতেও পারছি না আবার পরিচিত মুখ বলে বাইরে গিয়ে হাঁটাহাঁটিও করতে পারছি না। কক্ষের অনেকগুলো চোখ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। বেশ বিব্রতকর অবস্থা। কক্ষের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিটিও ইতস্তত করছে। অনেকটা কিংকর্তব্যবিমূঢ়। এমন সময় কক্ষের অন্য একটি সোফায় বসা এক ভদ্রলোক হঠাৎ এগিয়ে এসে আমাদের বললেন, ‘আপনারা বসুন’। ভাবলাম তিনি কর্তৃপক্ষের কেউ কিনা, কিন্তু না-আমাদের মনের ভাব বুঝতে পেরে তিনি নিজেই বললেন, ‘আমি একজন সাধারণ যাত্রী, আপনারা দাঁড়িয়ে আছেন দেখে খারাপ লাগছে, তাই বললাম’। আমরা তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে কক্ষের বাইরে এলাম। নিজেদের মধ্যেই ছোটখাট একটা টকশো করলাম-আমাদের পদমর্যাদা নিয়ে অর্থাৎ আমরা কোন ক্যাটাগরিতে পড়ি? এর মধ্যে অ্যান্ড্রু কিশোর জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত একজন শিল্পী। আমিও দুটি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছি। মর্যাদার দিক থেকে এসব স্থানে আমাদের অবস্থান কী বুঝতে পারছি না। নানাবিধ জটিল প্রশ্ন মাথায় উঁকি দিচ্ছিল। ইতিমধ্যে আমাদের খবর পেয়ে এয়ারপোর্ট ম্যানেজার ছুটে এলেন। তিনিও বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়লেন। কারণ একটিই, ‘তিনটি শূন্য সোফা ও সাদা কাগজে কম্পোজ করা পদমর্যাদার ব্যাখ্যা’। এয়ারপোর্ট ম্যানেজার অত্যন্ত বিনয়ী এবং অমায়িক। তিনি আমাদের এয়ারপোর্টের দোতলায় আর একটি ভিআইপি কক্ষে নিয়ে গেলেন যেখানে কেউ নেই। তিনি আমাদের আপ্যায়নও করলেন। তার ব্যবহারে আমরা মুগ্ধ হলাম। তবে মন থেকে পদমর্যাদা সম্পর্কিত জটিলতা মুহূর্তের জন্যও গেল না। কারণ এয়ারপোর্ট ম্যানেজার যাই করেছেন সেটা আমাদের ভালোবেসে ব্যক্তিগত উদ্যোগে করেছেন। সরকারি বিধি অনুযায়ী করেননি। কারণ সরকারি অফিসে বিধি মানুক চাই না মানুক ফাইলে লেখা হয়, ‘বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিন’। এই ধরনের আইন নিয়ে তারা নিজেরাও বিব্রত। জানতে চাইলাম, ভিআইপিরা এলে নিশ্চয়ই কর্তৃপক্ষ আগে থেকে অবগত হন এবং আগাম খবর জানলে সোফাগুলো দখল করে রাখা যায়। কিন্তু কোনো ভিআইপি নেই তারপরও সোফাগুলো খালি রাখার এই অদ্ভুত ব্যবস্থা কেন? বুঝতে পারছি আমাদের প্রশ্ন শুনে তারাও বিব্রত হচ্ছেন। যাই হোক এয়ারপোর্টে নিরাপত্তা কর্মচারী থেকে শুরু করে কারিগরি এবং প্রশাসনিক বিভাগের প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষ আমাদের ঘিরে ধরে উচ্ছ্বাস এবং ভালোবাসা প্রকাশ করলেন। পাশাপাশি ওই শূন্য সোফার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেন। একজন জানালেন, হঠাৎ করে কেউ বসে পড়লে ভিআইপি এলে তাকে ওঠানোটা বিব্রতকর, তাই ওটা খালিই রাখি। সুন্দর যুক্তি। কিন্তু এই যুক্তিতে আমাদের সংকট মুক্তি হলো না। আর সে সংকট হচ্ছে শিল্পীর পদমর্যাদার সংকট। একজন বললেন, ওই ভিআইপি কক্ষে যাদের জন্য সোফা পেতে জায়গা সংরক্ষণ করা হয়েছে একটা নির্দিষ্ট মেয়াদের পর তারা কেউই আপন পদমর্যাদায় থাকবেন না কিন্তু একজন শিল্পীর পদমর্যাদা আমৃত্যু থাকবে। কিন্তু তাতে কী? সোফা শূন্য রাখার বিধানে কোনো পরিবর্তন হবে? তবে শূন্য সোফা আর লেখা দেখে যতটুকু ক্ষুব্ধ হয়েছিলাম ফেরার সময় এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতায় মুগ্ধ হলাম।

বিমান ঢাকায় অবতরণের পূর্বে আবারও জটিলতা। এই জটিলতার জটে পড়ে এবার শুধু ক্ষুব্ধ নয়-ভীতও হলাম। শুধু আমরা তিনজনই নয়, বিমানের সব যাত্রীরই একই অবস্থা। কারণ হচ্ছে-হঠাৎ করে বিমানে ঘোষণা করা হলো বিমান অবতরণে দেরি হবে। অর্থাৎ ডিলে হবে। এখানেও সেই ভিআইপি সমস্যা। তবে এই ভিআইপি আকাশে নয়, নিচে। এয়ারপোর্টে ভিআইপি মুভমেন্ট হচ্ছে। তাই ডিলে হবে। মুভমেন্ট শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিমান নামতে পারবে না। আকাশে থাকতে হবে। কিন্তু কেউ জানে না, কতক্ষণ বিমানকে আকাশে থাকতে হবে? তাই যাত্রীরা অজানা আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে উঠলেন। কেউ কেউ বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করছেন-কেউ বলছেন, বিমানে পর্যাপ্ত তেল আছে কিনা? তেল ফুরালে কী হবে? সবাই ভিআইপির নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত কিন্তু এতগুলো যাত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে কারও যেন মাথাব্যথা নেই। অথচ ভিআইপি নিচে আছেন আমরা তো আকাশে। যাত্রীদের মন্তব্যগুলো শুনছিলাম এবং অপ্রকাশ্য শঙ্কায় ভিতরে ভিতরে ঘামছিলাম। এর মধ্যে একজন নারী যাত্রীর কান্নার শব্দ পেলাম। যাই হোক ১৫-২০ মিনিট পরই বিমান অবতরণ করল। কিন্তু এই ১৫ মিনিট অনেকের কাছে ১৫ বছর মনে হয়েছে। যাদের হার্টের সমস্যা কিংবা উচ্চ রক্তচাপ আছে এ ধরনের পরিস্থিতিতে তাদের শারীরিক বিপর্যয় ঘটা অস্বাভাবিক নয়। ভাগ্য ভালো কিছু হয়নি। যদি হতো-তার দায়-দায়িত্ব কে নিত? কিছুদিন পরপরই তো পত্রিকার পাতায় দেখা যায় ‘অল্পের জন্য রক্ষা’। বিমানের একজন ক্রুকে দেখলাম একজন যাত্রীকে পানি দিচ্ছেন। তিনি সম্ভবত অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আর একজন যাত্রী উত্তেজিত হয়ে একজন কেবিন ক্রুকে বললেন-আপনারা ভূমিতে ভিআইপির নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর এত হাজার হাজার ফুট উঁচুতে আমাদের নিয়ে আপনাদের কোনো চিন্তাই নেই, আমাদের জীবন কি জীবন না?

ক্রু জবাব দিলেন, ভিআইপি মুভমেন্ট হলে নামা যায় না। এটাই সিস্টেম।

আসলেই তো ওরা কী করবে? এখানেও বিধান। সবকিছুই বিধি মোতাবেক হচ্ছে।

এক্ষেত্রেও শূন্য সোফা আর পদমর্যাদার ব্যাখ্যার মতো কোনো গ্রহণযোগ্য সদুত্তর পাওয়া যায়নি। কারণ যারা উত্তর দেবেন তারা তো ভিআইপি কিংবা ভিভিআইপি-আমাদের সমাজে তাদের কোনো সমস্যা নেই। ফলে দোষটা যে নন্দ ঘোষদের দেওয়া যেত তারা তো আনন্দেই আছেন।

 

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ নিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৫৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা