শিরোনাম

যত দোষ-নন্দ না আনন্দ ঘোষ

হানিফ সংকেত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যত দোষ-নন্দ না আনন্দ ঘোষ

আমরা কথায় কথায় একটা কথা প্রায়শই বলি, ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’ অর্থাৎ নন্দ বাবুর মন্দ ভাগ্যকে দোষ দিতেই যেন আমাদের আনন্দ। রোষ দেখিয়ে দোষ খোঁজার এই নন্দ ঘোষ কিন্তু কোনো বিশেষ ব্যক্তি নন। আমরা যখন যেখানে-যাকে-যেভাবে-যা বলে পারি দোষারোপ করি। আর সব দোষ গিয়ে পড়ে ওই অভাগা নন্দ বাবুর ওপর। আমরা জানি, কেউ ভোলে কেউ ভোলে না। তবুও যেটা ভোলা ভালো নয় সেটা ভুলেই আমরা ভুল করি। আবার কেউ কেউ আছেন, ভুলেও ভুল কাজটি নির্ভুলভাবে করতে ভোলেন না। তাই কথায় কথায় অনেকেই নন্দলালকে টেনে আনেন। আজকাল টেলিভিশন নামক যন্ত্রটিও যেন নন্দ ঘোষ হয়ে গ্যাছে। এই যন্ত্রটিকে আঁতেল জাতীয় সমালোচকরা একসময় বলতেন, ‘বোকা বাক্স’। অবশ্য তখন দেশে এত টেলিভিশন ছিল না। সব ঝড় যেত দেশের একমাত্র টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাদেশ টেলিভিশনের ওপর। তখন এত টক শো-এর প্রচলনও ছিল না। এখন তো নানান ধরন-গড়ন ও বরণের টক শো চোখে পড়ে। আগে ছিল বসে বসে, এখন হেঁটে হেঁটেও টক শো হয়। একটি চ্যানেলে দেখলাম উপস্থাপক মাঝে মাঝে শুয়ে শুয়েও টক শো উপস্থাপনা করছেন, সেলিব্রেটি টক শো। অদ্ভুত আঙ্গিকের সব অনুষ্ঠান অদ্ভুত তার পরিবেশনা। যেহেতু যাবতীয় সমালোচক এবং বুদ্ধিমানরা এখন টক শোর ‘টকার’ হয়ে পড়েছেন তাই টেলিভিশনকে এখন গণহারে আর ‘বোকা বাক্স’ বলতে শোনা যায় না। যদিও চ্যানেলের সংখ্যা বৃদ্ধি ছাড়া চ্যানেলের অনুষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত কোনো মান বৃদ্ধি হয়নি। তবে অধিকাংশ চ্যানেলের কর্তা ব্যক্তিদের জীবন-মানের বেশ উন্নতি হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা, তারা নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী যখন তখন নানান উছিলায় টিভি পর্দায় চেহারা দেখাতে পারেন। কখনো একা, কখনো সপরিবারে। মানহীন অনুষ্ঠান এবং বিজ্ঞাপন নির্যাতনের পাশাপাশি এসব কারণেও দর্শকরা দেশীয় চ্যানেলের ওপর বিরক্ত। তাই রিমোট নামক যন্ত্রটির আদর এবং কদর দুটোই বেড়ে গেছে। পাশাপাশি টিভি দর্শকদের সংখ্যাও বেড়েছে অনেক। তবে সেটা দেশি চ্যানেল কিংবা দেশি অনুষ্ঠান দেখার জন্য নয়— দেশি চ্যানেলে বিদেশি সিরিয়াল কিংবা বিদেশি চ্যানেলের অনুষ্ঠান দেখার জন্য। এসব সিরিয়াল আমাদের দর্শকদের ‘কী জাদু করিল’ তা বোঝা মুশকিল। অথচ এসব সিরিয়াল আমাদের সমাজকে, দর্শককে, সংস্কৃতিকে কলুষিত করছে ভীষণভাবে। সংসার ভাঙা-কলহ-বিবাদ-কূটনামি এবং যতরকম অশালীন, অশোভন এবং অবৈধ সম্পর্ক আছে সব ব্যাপারেই তারা সগর্বে ধারণা দিয়ে থাকে। আর আমাদের এখানে এক ধরনের বিকৃত রুচির দর্শক তা দেখে আনন্দ পান। কিন্তু এর ফলে যে আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে, ভাই-বোন-ভাবী-ননদ-মামা-চাচা-খালা এমনি অনেক পারিবারিক সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে, সেটা নিয়ে কেউ গভীরভাবে ভাবছেন বলে মনে হয় না। এ প্রসঙ্গে পল্লীকবির একটি কবিতার কথা মনে পড়ে—

‘মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি

মোর গেহখানি রহিয়াছে ভরি

মায়ের বুকেতে, বোনের আদরে, ভাইয়ের স্নেহের ছায়’

সত্যিই এই মায়া মমতায় জড়াজড়ি করে থাকার যে দৃশ্য তা আজ খুব একটা দেখা যায় না। আর এই সবকিছুর জন্যই দায়ী এই টেলিভিশন নামক যন্ত্রটি অর্থাৎ বোকা বাক্স। এবার একটু পুরস্কারে আসা যাক।

আগে টেলিভিশন নাটক বা চলচ্চিত্রের জন্য এখনকার মতো দেশি-বিদেশি এত পুরস্কারের রেওয়াজ ছিল না। পুরস্কার প্রাপ্তির জন্য এত প্রতিযোগিতাও ছিল না। আগে প্রধান বিষয় ছিল ছবিটি ক’ সপ্তাহ চলল, কতজন দর্শক দেখল? আর এখন অনেকের কাছে মুখ্য বিষয় ছবিটি কটি পুরস্কার পেল? আজকাল কোনো কোনো ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান যেভাবে গণহারে পুরস্কার পাওয়া শুরু করেছে তাতে পুরস্কার প্রাপ্তির যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

ইদানীং কিছু কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দেখা যায় সেই সব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার যারা তাদের জীবদ্দশায় শিক্ষা, সংস্কৃতি, চিকিৎসাসহ নানান ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন, তাদের নামে পুরস্কার প্রবর্তন করে-বিভিন্ন ব্যক্তিকে প্রদান করছেন। তবে এসব পুরস্কার অপাত্র, সুপাত্র না কুপাত্রে প্রদত্ত হচ্ছে সেটা অনেক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারই বিবেচ্য বিষয় নয়।

তাদের বিবেচ্য বিষয় হলো তথাকথিত এসব পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে আত্মস্বার্থ সিদ্ধির পথ নির্মাণ। মিডিয়ার প্রভাবকে কাজে লাগাতে ইদানীং অনেক প্রতিষ্ঠানকেই এমনি অপাত্রে পুরস্কার প্রদান করতে দেখা যাচ্ছে। ফলে এসব পুরস্কার যেমন বিতর্কিত হচ্ছে তেমনি প্রবর্তিত পুরস্কারগুলো যাদের নামে দেওয়া হয় তাদেরও সম্মানহানি ঘটছে। এভাবে পুরস্কার নামক শব্দটিকে কলঙ্কিত না করে যদি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে খুঁজে খুঁজে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত প্রচারবিমুখ নিঃস্বার্থ মানুষদের পুরস্কৃত করা হতো তাতে তারা যেমন উৎসাহিত হতেন তেমনি অন্যরাও জনকল্যাণমূলক কাজে অনুপ্রাণিত হতেন। এরকম অনেক গুণী মানুষকেই আমরা ‘ইত্যাদি’তে তুলে ধরেছি। যারা কাজ করেন তাদের দায়বোধ থেকে, কোনো কিছু প্রাপ্তির আশায় নয়। যেমন বরগুনার জয়দেব দত্ত-যিনি নিজের জীবন বাজি রেখে সিডরের সময় ৫০০০ লোকের জীবন বাঁচাতে ভূমিকা রেখেছিলেন। নওগাঁর ৯০ বছর বয়স্ক গহের আলী, যিনি চাল-ডালের সঙ্গে তালের আঁটি ভিক্ষে করে সরকারি রাস্তার দু’পাশে প্রায় ১৮ হাজারেরও বেশি তাল গাছ লাগিয়েছেন। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ৯০ বছরের বৃদ্ধ পলান সরকার, যিনি এই বৃদ্ধ বয়সেও মাইলের পর মাইল হেঁটে বই পড়ার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। গত ২৯ বছরে ‘ইত্যাদি’তেই এমনি অনেক উদাহরণ রয়েছে।

এই প্রচার-সর্বস্বতার যুগেও এরা কেউই হতে চাননি কোনো প্রচার মাধ্যমের অতি ব্যবহূত মুখ। কাজ করেছেন এবং করে চলেছেন নীরবে-নিভৃতে। ফুল ফুটলে তার সুবাস ছড়াবেই। তাই এদের কারও আত্মপ্রচারের প্রয়োজন হয়নি। মানুষের ভালোবাসাই তাদের পুরস্কার। শুধুমাত্র এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানই নয়-দুর্ভাগ্যের বিষয় আমাদের গর্ব বাংলা একাডেমির পুরস্কারও ক্রমান্বয়ে বিতর্কিত হয়ে উঠছে। অনেকের অভিযোগ, এই পুরস্কারও ইদানীং গুণ বিচারী না হয়ে, হয়ে উঠছে সম্পর্ক বিচারী।

অনেকটা অপাত্রে কন্যা সম্প্রদানের মতো-অপাত্রে পুরস্কার প্রদান। এই সম্পর্ক বিচারীরা যখন পুরস্কার পান-তখন অন্যরা হাসেন, যেই হাসিটা এরা দেখতে পান না। কারণ অজ্ঞ লোকেরা বিজ্ঞ সেজে বসে থাকলে-কে হাসল, আর কেন হাসল সেটা বোঝা তার জন্য কঠিনই বৈকি। ঊনবিংশ শতাব্দীর এক ইংরেজ প্রাবন্ধিক বলেছিলেন, ‘নলেজ ইজ পাওয়ার’ অর্থাৎ জ্ঞানই ক্ষমতা বা শক্তি। এই ক্ষমতা চার প্রকার। এক. সবচেয়ে ক্ষমতাবান-যে জানে সে জানে। দুই. মোটামুটি ক্ষমতাবান-যে জানে সে জানে না। তিন. সুপ্ত ক্ষমতাবান-যে জানে না সে জানে। চার. লুপ্ত ক্ষমতাবান-যে জানে না সে জানে না।

আমাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষই এই ৪র্থ বর্গের। কারণ আমরা যতই আপনাকে বড় বলে বড় হয়ে যাই, লাইন-ধাইন করে, ম্যালা কিছু পাই তাদের সবাই চেনেন এবং তাদের সম্পর্কে সবাই জানেন। সমস্যা হচ্ছে, এই জাতীয় লোকেরা জানে না যে সে জানে না।

পরিশেষে দুটি ঘটনা উল্লেখ করেই এ লেখা শেষ করব। গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে প্রচারিত ‘ইত্যাদি’ অনুষ্ঠানটি আমরা করেছিলাম দিনাজপুর জেলায়। অনুষ্ঠান উপলক্ষে আমি, বন্ধু অ্যান্ড্রু কিশোর এবং বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেন বুলুকে নিয়ে আমরা একটি বেসরকারি বিমানে সৈয়দপুর গিয়েছিলাম এবং অনুষ্ঠান শেষে ফিরেছিও সেই বিমানে। ফিরতি তারিখটি ছিল সম্ভবত ১৯ ডিসেম্বর। ফেরার দিন প্রায় ঘণ্টাখানেক আগেই সৈয়দপুর এয়ারপোর্টে পৌঁছে গেলাম। স্থানীয় গাড়ি চালক আমাদের সরাসরি ভিআইপি টার্মিনালে নামিয়ে দিল। আমরা ভিআইপি টার্মিনালের ভিআইপি বিশ্রাম কক্ষে ঢুকে দেখলাম পুরো কক্ষ পূর্ণ। বসার জায়গা নেই। শুধু এক পাশে তিনটি সোফা শূন্য। অর্থাৎ কেউ সেখানে বসেননি। তবে সোফার পাশে এক স্থানে লেখা রয়েছে, ‘এই আসন ৩ (তিন)টি মাননীয় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য এবং তাদের পদমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তি মহোদয়ের জন্য’। আমরা খালি সোফা দেখে বসতে যাব এমন সময় সোফার পাশের এই লেখাগুলো আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাই বসতে গিয়েও বসলাম না এবং অন্যরা কেন বসেননি সেটাও বুঝতে পারলাম। কঠিন সংকটে পড়লাম। বসতেও পারছি না আবার পরিচিত মুখ বলে বাইরে গিয়ে হাঁটাহাঁটিও করতে পারছি না। কক্ষের অনেকগুলো চোখ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। বেশ বিব্রতকর অবস্থা। কক্ষের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিটিও ইতস্তত করছে। অনেকটা কিংকর্তব্যবিমূঢ়। এমন সময় কক্ষের অন্য একটি সোফায় বসা এক ভদ্রলোক হঠাৎ এগিয়ে এসে আমাদের বললেন, ‘আপনারা বসুন’। ভাবলাম তিনি কর্তৃপক্ষের কেউ কিনা, কিন্তু না-আমাদের মনের ভাব বুঝতে পেরে তিনি নিজেই বললেন, ‘আমি একজন সাধারণ যাত্রী, আপনারা দাঁড়িয়ে আছেন দেখে খারাপ লাগছে, তাই বললাম’। আমরা তাকে ধন্যবাদ জানিয়ে কক্ষের বাইরে এলাম। নিজেদের মধ্যেই ছোটখাট একটা টকশো করলাম-আমাদের পদমর্যাদা নিয়ে অর্থাৎ আমরা কোন ক্যাটাগরিতে পড়ি? এর মধ্যে অ্যান্ড্রু কিশোর জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত একজন শিল্পী। আমিও দুটি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছি। মর্যাদার দিক থেকে এসব স্থানে আমাদের অবস্থান কী বুঝতে পারছি না। নানাবিধ জটিল প্রশ্ন মাথায় উঁকি দিচ্ছিল। ইতিমধ্যে আমাদের খবর পেয়ে এয়ারপোর্ট ম্যানেজার ছুটে এলেন। তিনিও বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়লেন। কারণ একটিই, ‘তিনটি শূন্য সোফা ও সাদা কাগজে কম্পোজ করা পদমর্যাদার ব্যাখ্যা’। এয়ারপোর্ট ম্যানেজার অত্যন্ত বিনয়ী এবং অমায়িক। তিনি আমাদের এয়ারপোর্টের দোতলায় আর একটি ভিআইপি কক্ষে নিয়ে গেলেন যেখানে কেউ নেই। তিনি আমাদের আপ্যায়নও করলেন। তার ব্যবহারে আমরা মুগ্ধ হলাম। তবে মন থেকে পদমর্যাদা সম্পর্কিত জটিলতা মুহূর্তের জন্যও গেল না। কারণ এয়ারপোর্ট ম্যানেজার যাই করেছেন সেটা আমাদের ভালোবেসে ব্যক্তিগত উদ্যোগে করেছেন। সরকারি বিধি অনুযায়ী করেননি। কারণ সরকারি অফিসে বিধি মানুক চাই না মানুক ফাইলে লেখা হয়, ‘বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিন’। এই ধরনের আইন নিয়ে তারা নিজেরাও বিব্রত। জানতে চাইলাম, ভিআইপিরা এলে নিশ্চয়ই কর্তৃপক্ষ আগে থেকে অবগত হন এবং আগাম খবর জানলে সোফাগুলো দখল করে রাখা যায়। কিন্তু কোনো ভিআইপি নেই তারপরও সোফাগুলো খালি রাখার এই অদ্ভুত ব্যবস্থা কেন? বুঝতে পারছি আমাদের প্রশ্ন শুনে তারাও বিব্রত হচ্ছেন। যাই হোক এয়ারপোর্টে নিরাপত্তা কর্মচারী থেকে শুরু করে কারিগরি এবং প্রশাসনিক বিভাগের প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষ আমাদের ঘিরে ধরে উচ্ছ্বাস এবং ভালোবাসা প্রকাশ করলেন। পাশাপাশি ওই শূন্য সোফার জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেন। একজন জানালেন, হঠাৎ করে কেউ বসে পড়লে ভিআইপি এলে তাকে ওঠানোটা বিব্রতকর, তাই ওটা খালিই রাখি। সুন্দর যুক্তি। কিন্তু এই যুক্তিতে আমাদের সংকট মুক্তি হলো না। আর সে সংকট হচ্ছে শিল্পীর পদমর্যাদার সংকট। একজন বললেন, ওই ভিআইপি কক্ষে যাদের জন্য সোফা পেতে জায়গা সংরক্ষণ করা হয়েছে একটা নির্দিষ্ট মেয়াদের পর তারা কেউই আপন পদমর্যাদায় থাকবেন না কিন্তু একজন শিল্পীর পদমর্যাদা আমৃত্যু থাকবে। কিন্তু তাতে কী? সোফা শূন্য রাখার বিধানে কোনো পরিবর্তন হবে? তবে শূন্য সোফা আর লেখা দেখে যতটুকু ক্ষুব্ধ হয়েছিলাম ফেরার সময় এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতায় মুগ্ধ হলাম।

বিমান ঢাকায় অবতরণের পূর্বে আবারও জটিলতা। এই জটিলতার জটে পড়ে এবার শুধু ক্ষুব্ধ নয়-ভীতও হলাম। শুধু আমরা তিনজনই নয়, বিমানের সব যাত্রীরই একই অবস্থা। কারণ হচ্ছে-হঠাৎ করে বিমানে ঘোষণা করা হলো বিমান অবতরণে দেরি হবে। অর্থাৎ ডিলে হবে। এখানেও সেই ভিআইপি সমস্যা। তবে এই ভিআইপি আকাশে নয়, নিচে। এয়ারপোর্টে ভিআইপি মুভমেন্ট হচ্ছে। তাই ডিলে হবে। মুভমেন্ট শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিমান নামতে পারবে না। আকাশে থাকতে হবে। কিন্তু কেউ জানে না, কতক্ষণ বিমানকে আকাশে থাকতে হবে? তাই যাত্রীরা অজানা আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে উঠলেন। কেউ কেউ বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করছেন-কেউ বলছেন, বিমানে পর্যাপ্ত তেল আছে কিনা? তেল ফুরালে কী হবে? সবাই ভিআইপির নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত কিন্তু এতগুলো যাত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে কারও যেন মাথাব্যথা নেই। অথচ ভিআইপি নিচে আছেন আমরা তো আকাশে। যাত্রীদের মন্তব্যগুলো শুনছিলাম এবং অপ্রকাশ্য শঙ্কায় ভিতরে ভিতরে ঘামছিলাম। এর মধ্যে একজন নারী যাত্রীর কান্নার শব্দ পেলাম। যাই হোক ১৫-২০ মিনিট পরই বিমান অবতরণ করল। কিন্তু এই ১৫ মিনিট অনেকের কাছে ১৫ বছর মনে হয়েছে। যাদের হার্টের সমস্যা কিংবা উচ্চ রক্তচাপ আছে এ ধরনের পরিস্থিতিতে তাদের শারীরিক বিপর্যয় ঘটা অস্বাভাবিক নয়। ভাগ্য ভালো কিছু হয়নি। যদি হতো-তার দায়-দায়িত্ব কে নিত? কিছুদিন পরপরই তো পত্রিকার পাতায় দেখা যায় ‘অল্পের জন্য রক্ষা’। বিমানের একজন ক্রুকে দেখলাম একজন যাত্রীকে পানি দিচ্ছেন। তিনি সম্ভবত অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আর একজন যাত্রী উত্তেজিত হয়ে একজন কেবিন ক্রুকে বললেন-আপনারা ভূমিতে ভিআইপির নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর এত হাজার হাজার ফুট উঁচুতে আমাদের নিয়ে আপনাদের কোনো চিন্তাই নেই, আমাদের জীবন কি জীবন না?

ক্রু জবাব দিলেন, ভিআইপি মুভমেন্ট হলে নামা যায় না। এটাই সিস্টেম।

আসলেই তো ওরা কী করবে? এখানেও বিধান। সবকিছুই বিধি মোতাবেক হচ্ছে।

এক্ষেত্রেও শূন্য সোফা আর পদমর্যাদার ব্যাখ্যার মতো কোনো গ্রহণযোগ্য সদুত্তর পাওয়া যায়নি। কারণ যারা উত্তর দেবেন তারা তো ভিআইপি কিংবা ভিভিআইপি-আমাদের সমাজে তাদের কোনো সমস্যা নেই। ফলে দোষটা যে নন্দ ঘোষদের দেওয়া যেত তারা তো আনন্দেই আছেন।

 

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৪১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা