শিরোনাম

সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে

এম এ মুহিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে

সেই ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতি আমাকে টানে। দিগন্তজোড়া সবুজ ফসলের মাঠ, বন-জঙ্গল, গাছ, পাখি, নদী, নদীতে বয়ে চলা পাল তোলা নৌকা ইত্যাদির সৌন্দর্য তখন থেকেই উপভোগ করি এবং এখনো করছি। প্রকৃতির কোনো এক অমোঘ আকর্ষণে বার বার ছুটে গেছি এবং এখনো যাচ্ছি। প্রচণ্ডভাবে উপভোগ করি সাঁতারকাটা, বৃষ্টিতে ভেজা, নৌকা বাওয়া ও গাছে চড়া। আমি আমার ভালো লাগার বিষয়গুলোকে যথেষ্ট প্রাধান্য দিই। ইচ্ছাগুলো পূরণ করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করি। যখন কোনো মানুষ তার ভালো লাগা বা ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারে তখন তার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। ছেলেবেলা থেকেই বিভিন্ন খেলাধুলা করতাম। মাঠের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল সবসময় এবং এখনো আছে। শরীরটা ছিল রবীন্দ্রনাথের ‘আমার ছেলেবেলা’ গল্পের মতো খুব বাজে রকমের ভালো। আমার জন্ম ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন থানার গঙ্গাপুর গ্রামে হলেও ছোটবেলা থেকেই আমি বেড়ে উঠেছি পুরান ঢাকার কোতোয়ালি রোডে। স্বপন, সুব্রত, তরুণ, প্রশান্ত, অনিরুদ্ধ, নারায়ণ, বিধান, সোহরাবরা ছিল আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু। আমরা সবাই একই এলাকায় থাকতাম এবং একই স্কুল ও কলেজে পড়াশোনা করি। এইচএসসি পাসের পর আমার বন্ধুরা মিলে নবাগত ক্রিকেট ক্লাব নামে একটি ক্লাব গঠন করি। পরবর্তীতে আমাদের এলাকার পুরনো অ্যামেচার ক্রিকেট ক্লাবের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাই। অ্যামেচার ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়ক প্রিয় বাসুদার সঙ্গে প্রতিদিন সকালে ওসমানী উদ্যানে গিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে ব্যায়াম করতাম, যা এখনো ধরে রেখেছি। ক্রিকেট খেলার জন্য তখন বিভিন্ন জায়গায় যেতাম। ঈদ-পূজার ছুটিতে বন্ধুরা মিলে বেরিয়ে পড়তাম কয়েকদিনের সফরে। মা-বাবা বলতেন ঈদের সময় তাদের সঙ্গে থাকতে। আমি তখন তাদের বোঝাতাম, আমার ভালো লাগার কাজগুলো আমি করতে চাই। তাছাড়া আমি এমন কোনো কাজ করছি না যাতে তাদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়। তখন কয়েকটা প্রাইভেট টিউশনি করাতাম। সেখান থেকেই আমার ভ্রমণের খরচ মেটাতাম। তাছাড়া আমি সবসময় মাটির ব্যাংকে টাকা-পয়সা জমাতাম এবং ভ্রমণে যাওয়ার সময় সেই ব্যাংক ভাঙতাম। এখনো আমি ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মাটির ব্যাংকে টাকা-পয়সা সঞ্চয় করি। তখনকার ভ্রমণ ছিল আর সবার মতোই বাস/ট্রেন বা লঞ্চে চড়ে পরিচিত কোনো জায়গায় যাওয়া। অফ ট্রেইলে ভ্রমণ তখনো শুরু হয়নি।

১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে পরিচয় হয় সদ্য অ্যান্টার্কটিকা ফেরত অভিযাত্রী ইনাম আল হকের সঙ্গে। তার সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে বদলে যায় আমার জীবন সম্পর্কে ধারণা। তিনি আমাকে কাছে টেনে নেন এবং ধৈর্য নিয়ে পাখি, প্রকৃতি, অ্যাডভেঞ্চার, ফটোগ্রাফি ছাড়াও সততা, ভদ্রতা, মানুষের সঙ্গে ব্যবহার ইত্যাদি জীবনের নানা বিষয়ে জ্ঞান দিতে থাকেন। আমিও মন্ত্র-মুগ্ধের মতো তার কথা শুনতে থাকি এবং অনুগত ছাত্রের মতো তার শিক্ষা আত্মস্থ করার চেষ্টা করি। প্রতিটি মানুষই কোনো বিশেষ প্রতিভা নিয়ে জন্মায়। অনেক বিষয়ে সে কিছু না জানলেও কোনো একটি বিষয়ে তার স্বভাবজাত দক্ষতা থাকে। মা-বাবা, অভিভাবক, শিক্ষকের উচিত শিশুর সেই বিশেষ প্রতিভা জানতে পারা এবং তাকে সেদিকেই উৎসাহিত করা। যেমন কোনো একটি শিশুর ফুটবলের প্রতি, কারও ক্রিকেটের প্রতি, কারও ছবি আঁকার প্রতি, কারও সাঁতারের প্রতি, কারও সাইকেলের প্রতি, কারও আবার নাচ বা গানের প্রতি ঝোঁক। তার সেই ঝোঁকের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে, যাতে করে তার প্রতিভা সঠিকভাবে বিকশিত হতে পারে। তবেই সে বড় হয়ে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য এবং সর্বোপরি দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনতে পারবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, আমাদের অধিকাংশ বাবা-মা ও শিক্ষকেরা শিশুর প্রতিভা কোন দিকে তা বুঝতে পারেন না বা বুঝতে চেষ্টাও করেন না। তাই তারা সব শিশুকেই ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চান। আমি বুঝতে পারতাম আমার মধ্যে একটা শক্তি লুকিয়ে আছে। কিন্তু কীভাবে তা কাজে লাগাতে হবে তা জানতাম না। ইনাম আল হক তার দূরদৃষ্টি দিয়ে আমার মধ্যে দেখতে পান বড় কিছু করার ক্ষমতা এবং তিনি তা বের করে আনতে সক্ষম হন। তিনি একজন মেনটর। তিনি আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আমাদের দেশে ইনাম আল হকের মতো মেনটরের খুবই প্রয়োজন।

১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজার ঈদের ছুটিতে আমরা ১২ বন্ধু যাই সিলেটে। তখন মৌলভীবাজার জেলার মাধবকুণ্ড ঝরনার ২০০ ফুট উপরে যেখান থেকে পানি নিচে গড়িয়ে পড়ে সেখানে উঠে আমরা সবাই বেশ রোমাঞ্চিত হই। সেটি ছিল আমার জীবনে প্রথম কোনো পাহাড় বেয়ে ওঠা। এরপর একই বছরের অক্টোবর মাসে দুর্গা পূজার ছুটিতে ১০ বন্ধু মিলে যাই বান্দরবান-রাঙ্গামাটি-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবস্থিত চন্দ্রনাথ পাহাড়ে (প্রায় ১,৮০০ ফুট) সবার আগে এক ঘণ্টায় উঠে বেশ গর্ব হচ্ছিল। তারপর থেকে পেয়ে বসে পাহাড়ে চড়ার নেশা। ২০০১ সালে পাখি দেখতে ইনাম আল হকের সঙ্গে বান্দরবানের এক পাহাড়ে ট্রেকিং করি। এরপর থেকে প্রতি বছরে ২/৩ বার করে বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি যেতে থাকি এবং আমাদের দেশের উঁচু উঁচু পাহাড় চূড়াগুলোতে চড়তে লাগলাম। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে অ্যান্টার্কটিকা ও উত্তর মেরু অভিযাত্রী একমাত্র বাংলাদেশি ইনাম আল হকের নেতৃত্বে ২০০৩ সালে গঠন করা হয় বাংলাদেশ এভারেস্ট টিম-১ এবং পরবর্তীতে বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাব (বিএমটিসি)। এই ক্লাব গঠনের প্রথম ও প্রধান উদ্দেশ্য এভারেস্টশৃঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো। শুধু দল গঠন করলেই তো আর হলো না, পর্বতারোহণের জন্য এর অ-আ, ক-খ শিখতে হয়, কলাকৌশলগুলো রপ্ত করতে হয়। সেই প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবেই ২০০৪ সালের মে মাসে অভিযাত্রী ইনাম আল হকের নেতৃত্বে এভারেস্টের প্রবেশদ্বার বেসক্যাম্পে গিয়েছিলাম আমরা ৬ বাংলাদেশি। নেপালের লুকলা থেকে ট্রেইলে আমাদের পথ চলা শুরু হয়। ১০ দিনে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ হেঁটে আমরা প্রায় ১৭,৬০০ ফুট উচ্চতায় বেসক্যাম্প পৌঁছি। অবশ্য আমাদের আগে ২০০৩ সালের মে মাসে এভারেস্ট বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইমরান ও রিফাত বেসক্যাম্পে ঘুরে আসে। তখন ইমরানের ছবি দেখে রোমাঞ্চিত হই। সেই সময়ে ইনাম আল হক আমাদের সংগঠিত করেন এবং বাংলাদেশের সব পর্বতারোহী একই জায়গা থেকে পর্বতারোহণের সূচনা করি। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সেশনে আমি মৌলিক পবর্তারোহণ প্রশিক্ষণ নিতে ভারতের দার্জিলিংয়ে অবস্থিত হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (ঐগও)-এ যাওয়ার জন্য তৈরি হতে থাকি। কিন্তু কোর্সের পুরো ফি (২০০ ডলার) জোগাড় না হওয়ায় অনিশ্চয়তায় পড়ে যাই। আমার সঞ্চয়ে ছিল অর্ধেক। বাকি অর্ধেক নিয়েই চিন্তা। যাওয়ার আগে তারও সমাধান হয়ে গেল। প্রতি মাসের তৃতীয় বুধবার ইনাম আল হকের বাসায় যারা ট্রেকিং করতে পছন্দ করে তাদের একটা আড্ডা হয়। সেদিনের সেই আড্ডায় যারা এসেছিলেন তারা সবাই মিলে সাত হাজার টাকা তুলে আমাকে দিলেন। আর তাতেই আমার ট্রেনিংয়ে যাওয়া চূড়ান্ত হয়ে যায়। আমি বিশ্বাস করি সৎপথে থেকে কেউ যদি কোনো ভালো কাজ করার জন্য নিবেদিত থাকে তবে অর্থ কোনো সমস্যাই নয়। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান আছে যারা নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসবেন। সফলতার সঙ্গে মৌলিক পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ শেষ করে একই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০০৫ সালের মার্চ মাসে উচ্চতর পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করি। এর পর থেকে পর্বতারোহণ আমার কাছে শুধু শখ বা নেশা নয়, তার চেয়েও বড় কিছু।

হিমালয়ে প্রতি বছরে দুটি মৌসুমে পর্বতাভিযান পরিচালনা করা হয়। একটি হলো এপ্রিল-মে (প্রি মনসুন) মাসে, আরেকটি সেপ্টেম্বর-অক্টোবর (পোস্ট মনসুন) মাসে। ২০০৭ সাল থেকে আমি প্রতি বছরেই দুবার করে হিমালয়ে যাচ্ছি পর্বতারোহণের জন্য। কোনো মৌসুমই বাদ দিচ্ছি না। যদিও পর্বতাভিযান একটি ব্যয়বহুল ক্রীড়া। পর্বত অভিযানে উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খরচও অনেকগুণ বেড়ে যায়। আমি আগেও বলেছি যে, সৎপথে থাকলে ভালো কাজের জন্য অর্থ কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।

আমি ২০০৭ সালের মে মাসে নেপালের অন্নপূর্ণা হিমালয় অঞ্চলের চুলু ওয়েস্ট পর্বতশৃঙ্গ (২১,০৫৯ ফুট/৬,৪১৯ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ এবং ২০,৯০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ এবং একই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে মহালনগর হিমালয় অঞ্চলের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (২১,২২৭ ফুট/ ৬,৪৭০ মি.) জয় করি। ২০০৮ সালের মে-জুন মাসে অন্নপূর্ণা হিমালয় অঞ্চলের সিংগু চুলি (২১,৩২৮ ফুট/৬,৫০১ মি.) পর্বতশৃঙ্গ জয় করি এবং ওই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে বিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পবর্তশৃঙ্গ মানাসলু (২৬,৭৮০ ফুট/ ৮,১৬৩মি.) অভিযানে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সাত হাজার মিটার (প্রায় ২৩,০০০ ফুট) উচ্চতায় উঠি। বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০০৯ সালের মে মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয় অঞ্চলের লবুজে (২০,০৭৫ ফুট/ ৬,১১৯ মি.) পর্বতশৃঙ্গ এবং ওই বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর দলনেতা হিসেবে নেপাল-তিব্বত সীমান্তে অবস্থিত বিশ্বের ষষ্ঠ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ চো ইয়ো (২৬,৯০৬ ফুট/৮,২০১ মি.) জয় করি। যা ছিল কোনো বাংলাদেশি পর্বতারোহীর প্রথম আট হাজার মিটারের কোনো পর্বতশৃঙ্গ জয়। চো ইয়ো পর্বতশৃঙ্গ জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ৮,০০০ মিটার পর্বতারোহীদের সম্মানজনক এলিট ক্লাবে প্রবেশ করে। ২০১০ সালের এপ্রিল-মে মাসে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২৩,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ করি। বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। আমার এভারেস্ট অভিযান সফল না হলেও আমি কিন্তু দমে যাইনি, হতাশ হয়ে পড়িনি। দেশে ফিরে নতুন উদ্যমে আবার সব কিছু শুরু করি। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে হিমালয়ের একটি অবিজিত শিখরে বাংলাদেশ-নেপাল যৌথ পর্বতাভিযানে বংলাদেশ দলের নেতা হিসেবে নেপাল-বাংলাদেশ মৈত্রী শিখর (২০,৫২৮ ফুট/৬,২৫৭ মি.) জয় করি। ২০১১ সালের ২১ মে নর্থফেস (তিব্বত) দিয়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট (২৯,০২৯ ফুট/৮,৮৪৮ মি.) জয় করি। একই বছর বিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পবর্তশৃঙ্গ মানাসলু (২৬,৭৮০ ফুট/৮,১৬৩ মি.) জয় করি। ২০১২ সালের ১৯ মে নেপাল (সাউথ ফেস) দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এভারেস্ট এবং একই বছরের অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয়ের ইমজাতসে পর্বতশৃঙ্গ (২০,২১০ ফুট/৬,১৬০মি.) জয় করি। ২০১৩ সালের এপ্রিল-মে মাসে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজংঘা (২৮,১৬৯ ফুট/ ৮,৫৮৬ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২৫,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি এবং একই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পৃথিবীর ১৪তম পর্বতশৃঙ্গ শিশাপাংমা (২৬,২৮৯ ফুট/৮,০১৩ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২১,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে খুম্বু হিমালয়ের কেয়াজো-রি পর্বতশৃঙ্গ (২০,২৯৫ ফুট/৬,১৮৬ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২০,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০১৫ সালের অক্টোবর-নভেম্বর মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয়ের কেয়াজো-রি পর্বতশৃঙ্গ (২০,২৯৫ ফুট/ ৬,১৮৬ মি.) জয় করি এবং একই বছরের নভেম্বর মাসে আমা-দাব্লাম পর্বতশৃঙ্গ (৬,৮১২ মি./২২,৩৫০ ফুট) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ১৮,৩৭৫ ফুট পর্যন্ত আরোহণ করি। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে মহালনগর হিমালয় অঞ্চলের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (২১,২২৭ ফুট/৬,৪৭০ মি.) জয় করি। এভারেস্টের মতো ৮,০০০ মিটারের উপরে মাথা উঁচু করে থাকা শৃঙ্গ পৃথিবীতে আছে মাত্র ১৪টি। দুবার এভারেস্টসহ ৮,০০০ মিটারের অধিক উচ্চতার তিনটি পর্বতশৃঙ্গ (এভারেস্ট, চো ইয়ো, মানাসলু) চারবার জয় করি। এ ছাড়াও আমি ৬টি ছয় হাজার মিটারের পর্বতশৃঙ্গ সাতবার আরোহণ করেছি। বাংলাদেশের পর্বতারোহীদের মধ্যে সর্বাধিক ১৮টি পর্বতাভিযানে অংশগ্রহণ করেছি।

আমি বিশ্বাস করি সততার সঙ্গে, ধৈর্য ধারণ করে, একাগ্রচিত্তে কাজ করলে সফলতা আসবেই। নিজের কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে এবং তা উপভোগ করতে হবে। সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে। যোগ্য হলে সফলতা একদিন ধরা দেবেই। অবশ্য সফলতা আসতে হবে সৎপথে। যদিও সৎপথ অনেক কঠিন ও সময়সাপেক্ষ, কিন্তু সেই প্রাপ্তি চিরদিনের, চির অম্লান।

 

লেখক : দুবার এভারেস্ট বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল
রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক
চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে
জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল
হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি
কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসিকের মশারি নিতে ‘কেউ না আসায়’ বাতিল হলো কর্মসূচি
নাসিকের মশারি নিতে ‘কেউ না আসায়’ বাতিল হলো কর্মসূচি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস
দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা
গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি হলে শার্শাকে মাদকমুক্ত করবো: তৃপ্তি
এমপি হলে শার্শাকে মাদকমুক্ত করবো: তৃপ্তি

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ ক্যাম্প ন্যুতে ফিরলেন মেসি
হঠাৎ ক্যাম্প ন্যুতে ফিরলেন মেসি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন
প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির ৩১ দফা বাংলাদেশের মুক্তির সোপান’
‘বিএনপির ৩১ দফা বাংলাদেশের মুক্তির সোপান’

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন
কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনকার প্রজন্ম জামাকাপড়ের চেয়ে দ্রুত সঙ্গী বদলায়: টুইঙ্কেল
এখনকার প্রজন্ম জামাকাপড়ের চেয়ে দ্রুত সঙ্গী বদলায়: টুইঙ্কেল

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর
বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক করল ডিএমপি
দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ব্যবহারে সতর্ক করল ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কসবায় ৫ রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
কসবায় ৫ রেস্টুরেন্টকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০
নাইজেরিয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিহত অন্তত ২০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা, টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্র
পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণা, টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে চক্র

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরি
ঢাকায় পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ‘ঢাকা লকডাউন’ প্রচারণাকালে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে ‘ঢাকা লকডাউন’ প্রচারণাকালে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল নিয়ে আসিফের ‌‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিসিবিকে বাফুফের চিঠি
ফুটবল নিয়ে আসিফের ‌‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিসিবিকে বাফুফের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ