শিরোনাম

সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে

এম এ মুহিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে

সেই ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতি আমাকে টানে। দিগন্তজোড়া সবুজ ফসলের মাঠ, বন-জঙ্গল, গাছ, পাখি, নদী, নদীতে বয়ে চলা পাল তোলা নৌকা ইত্যাদির সৌন্দর্য তখন থেকেই উপভোগ করি এবং এখনো করছি। প্রকৃতির কোনো এক অমোঘ আকর্ষণে বার বার ছুটে গেছি এবং এখনো যাচ্ছি। প্রচণ্ডভাবে উপভোগ করি সাঁতারকাটা, বৃষ্টিতে ভেজা, নৌকা বাওয়া ও গাছে চড়া। আমি আমার ভালো লাগার বিষয়গুলোকে যথেষ্ট প্রাধান্য দিই। ইচ্ছাগুলো পূরণ করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করি। যখন কোনো মানুষ তার ভালো লাগা বা ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারে তখন তার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। ছেলেবেলা থেকেই বিভিন্ন খেলাধুলা করতাম। মাঠের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল সবসময় এবং এখনো আছে। শরীরটা ছিল রবীন্দ্রনাথের ‘আমার ছেলেবেলা’ গল্পের মতো খুব বাজে রকমের ভালো। আমার জন্ম ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন থানার গঙ্গাপুর গ্রামে হলেও ছোটবেলা থেকেই আমি বেড়ে উঠেছি পুরান ঢাকার কোতোয়ালি রোডে। স্বপন, সুব্রত, তরুণ, প্রশান্ত, অনিরুদ্ধ, নারায়ণ, বিধান, সোহরাবরা ছিল আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু। আমরা সবাই একই এলাকায় থাকতাম এবং একই স্কুল ও কলেজে পড়াশোনা করি। এইচএসসি পাসের পর আমার বন্ধুরা মিলে নবাগত ক্রিকেট ক্লাব নামে একটি ক্লাব গঠন করি। পরবর্তীতে আমাদের এলাকার পুরনো অ্যামেচার ক্রিকেট ক্লাবের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাই। অ্যামেচার ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়ক প্রিয় বাসুদার সঙ্গে প্রতিদিন সকালে ওসমানী উদ্যানে গিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে ব্যায়াম করতাম, যা এখনো ধরে রেখেছি। ক্রিকেট খেলার জন্য তখন বিভিন্ন জায়গায় যেতাম। ঈদ-পূজার ছুটিতে বন্ধুরা মিলে বেরিয়ে পড়তাম কয়েকদিনের সফরে। মা-বাবা বলতেন ঈদের সময় তাদের সঙ্গে থাকতে। আমি তখন তাদের বোঝাতাম, আমার ভালো লাগার কাজগুলো আমি করতে চাই। তাছাড়া আমি এমন কোনো কাজ করছি না যাতে তাদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়। তখন কয়েকটা প্রাইভেট টিউশনি করাতাম। সেখান থেকেই আমার ভ্রমণের খরচ মেটাতাম। তাছাড়া আমি সবসময় মাটির ব্যাংকে টাকা-পয়সা জমাতাম এবং ভ্রমণে যাওয়ার সময় সেই ব্যাংক ভাঙতাম। এখনো আমি ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মাটির ব্যাংকে টাকা-পয়সা সঞ্চয় করি। তখনকার ভ্রমণ ছিল আর সবার মতোই বাস/ট্রেন বা লঞ্চে চড়ে পরিচিত কোনো জায়গায় যাওয়া। অফ ট্রেইলে ভ্রমণ তখনো শুরু হয়নি।

১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে পরিচয় হয় সদ্য অ্যান্টার্কটিকা ফেরত অভিযাত্রী ইনাম আল হকের সঙ্গে। তার সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে বদলে যায় আমার জীবন সম্পর্কে ধারণা। তিনি আমাকে কাছে টেনে নেন এবং ধৈর্য নিয়ে পাখি, প্রকৃতি, অ্যাডভেঞ্চার, ফটোগ্রাফি ছাড়াও সততা, ভদ্রতা, মানুষের সঙ্গে ব্যবহার ইত্যাদি জীবনের নানা বিষয়ে জ্ঞান দিতে থাকেন। আমিও মন্ত্র-মুগ্ধের মতো তার কথা শুনতে থাকি এবং অনুগত ছাত্রের মতো তার শিক্ষা আত্মস্থ করার চেষ্টা করি। প্রতিটি মানুষই কোনো বিশেষ প্রতিভা নিয়ে জন্মায়। অনেক বিষয়ে সে কিছু না জানলেও কোনো একটি বিষয়ে তার স্বভাবজাত দক্ষতা থাকে। মা-বাবা, অভিভাবক, শিক্ষকের উচিত শিশুর সেই বিশেষ প্রতিভা জানতে পারা এবং তাকে সেদিকেই উৎসাহিত করা। যেমন কোনো একটি শিশুর ফুটবলের প্রতি, কারও ক্রিকেটের প্রতি, কারও ছবি আঁকার প্রতি, কারও সাঁতারের প্রতি, কারও সাইকেলের প্রতি, কারও আবার নাচ বা গানের প্রতি ঝোঁক। তার সেই ঝোঁকের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে, যাতে করে তার প্রতিভা সঠিকভাবে বিকশিত হতে পারে। তবেই সে বড় হয়ে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য এবং সর্বোপরি দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনতে পারবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, আমাদের অধিকাংশ বাবা-মা ও শিক্ষকেরা শিশুর প্রতিভা কোন দিকে তা বুঝতে পারেন না বা বুঝতে চেষ্টাও করেন না। তাই তারা সব শিশুকেই ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চান। আমি বুঝতে পারতাম আমার মধ্যে একটা শক্তি লুকিয়ে আছে। কিন্তু কীভাবে তা কাজে লাগাতে হবে তা জানতাম না। ইনাম আল হক তার দূরদৃষ্টি দিয়ে আমার মধ্যে দেখতে পান বড় কিছু করার ক্ষমতা এবং তিনি তা বের করে আনতে সক্ষম হন। তিনি একজন মেনটর। তিনি আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আমাদের দেশে ইনাম আল হকের মতো মেনটরের খুবই প্রয়োজন।

১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজার ঈদের ছুটিতে আমরা ১২ বন্ধু যাই সিলেটে। তখন মৌলভীবাজার জেলার মাধবকুণ্ড ঝরনার ২০০ ফুট উপরে যেখান থেকে পানি নিচে গড়িয়ে পড়ে সেখানে উঠে আমরা সবাই বেশ রোমাঞ্চিত হই। সেটি ছিল আমার জীবনে প্রথম কোনো পাহাড় বেয়ে ওঠা। এরপর একই বছরের অক্টোবর মাসে দুর্গা পূজার ছুটিতে ১০ বন্ধু মিলে যাই বান্দরবান-রাঙ্গামাটি-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবস্থিত চন্দ্রনাথ পাহাড়ে (প্রায় ১,৮০০ ফুট) সবার আগে এক ঘণ্টায় উঠে বেশ গর্ব হচ্ছিল। তারপর থেকে পেয়ে বসে পাহাড়ে চড়ার নেশা। ২০০১ সালে পাখি দেখতে ইনাম আল হকের সঙ্গে বান্দরবানের এক পাহাড়ে ট্রেকিং করি। এরপর থেকে প্রতি বছরে ২/৩ বার করে বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি যেতে থাকি এবং আমাদের দেশের উঁচু উঁচু পাহাড় চূড়াগুলোতে চড়তে লাগলাম। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে অ্যান্টার্কটিকা ও উত্তর মেরু অভিযাত্রী একমাত্র বাংলাদেশি ইনাম আল হকের নেতৃত্বে ২০০৩ সালে গঠন করা হয় বাংলাদেশ এভারেস্ট টিম-১ এবং পরবর্তীতে বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাব (বিএমটিসি)। এই ক্লাব গঠনের প্রথম ও প্রধান উদ্দেশ্য এভারেস্টশৃঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো। শুধু দল গঠন করলেই তো আর হলো না, পর্বতারোহণের জন্য এর অ-আ, ক-খ শিখতে হয়, কলাকৌশলগুলো রপ্ত করতে হয়। সেই প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবেই ২০০৪ সালের মে মাসে অভিযাত্রী ইনাম আল হকের নেতৃত্বে এভারেস্টের প্রবেশদ্বার বেসক্যাম্পে গিয়েছিলাম আমরা ৬ বাংলাদেশি। নেপালের লুকলা থেকে ট্রেইলে আমাদের পথ চলা শুরু হয়। ১০ দিনে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ হেঁটে আমরা প্রায় ১৭,৬০০ ফুট উচ্চতায় বেসক্যাম্প পৌঁছি। অবশ্য আমাদের আগে ২০০৩ সালের মে মাসে এভারেস্ট বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইমরান ও রিফাত বেসক্যাম্পে ঘুরে আসে। তখন ইমরানের ছবি দেখে রোমাঞ্চিত হই। সেই সময়ে ইনাম আল হক আমাদের সংগঠিত করেন এবং বাংলাদেশের সব পর্বতারোহী একই জায়গা থেকে পর্বতারোহণের সূচনা করি। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সেশনে আমি মৌলিক পবর্তারোহণ প্রশিক্ষণ নিতে ভারতের দার্জিলিংয়ে অবস্থিত হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (ঐগও)-এ যাওয়ার জন্য তৈরি হতে থাকি। কিন্তু কোর্সের পুরো ফি (২০০ ডলার) জোগাড় না হওয়ায় অনিশ্চয়তায় পড়ে যাই। আমার সঞ্চয়ে ছিল অর্ধেক। বাকি অর্ধেক নিয়েই চিন্তা। যাওয়ার আগে তারও সমাধান হয়ে গেল। প্রতি মাসের তৃতীয় বুধবার ইনাম আল হকের বাসায় যারা ট্রেকিং করতে পছন্দ করে তাদের একটা আড্ডা হয়। সেদিনের সেই আড্ডায় যারা এসেছিলেন তারা সবাই মিলে সাত হাজার টাকা তুলে আমাকে দিলেন। আর তাতেই আমার ট্রেনিংয়ে যাওয়া চূড়ান্ত হয়ে যায়। আমি বিশ্বাস করি সৎপথে থেকে কেউ যদি কোনো ভালো কাজ করার জন্য নিবেদিত থাকে তবে অর্থ কোনো সমস্যাই নয়। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান আছে যারা নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসবেন। সফলতার সঙ্গে মৌলিক পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ শেষ করে একই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০০৫ সালের মার্চ মাসে উচ্চতর পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করি। এর পর থেকে পর্বতারোহণ আমার কাছে শুধু শখ বা নেশা নয়, তার চেয়েও বড় কিছু।

হিমালয়ে প্রতি বছরে দুটি মৌসুমে পর্বতাভিযান পরিচালনা করা হয়। একটি হলো এপ্রিল-মে (প্রি মনসুন) মাসে, আরেকটি সেপ্টেম্বর-অক্টোবর (পোস্ট মনসুন) মাসে। ২০০৭ সাল থেকে আমি প্রতি বছরেই দুবার করে হিমালয়ে যাচ্ছি পর্বতারোহণের জন্য। কোনো মৌসুমই বাদ দিচ্ছি না। যদিও পর্বতাভিযান একটি ব্যয়বহুল ক্রীড়া। পর্বত অভিযানে উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খরচও অনেকগুণ বেড়ে যায়। আমি আগেও বলেছি যে, সৎপথে থাকলে ভালো কাজের জন্য অর্থ কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।

আমি ২০০৭ সালের মে মাসে নেপালের অন্নপূর্ণা হিমালয় অঞ্চলের চুলু ওয়েস্ট পর্বতশৃঙ্গ (২১,০৫৯ ফুট/৬,৪১৯ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ এবং ২০,৯০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ এবং একই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে মহালনগর হিমালয় অঞ্চলের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (২১,২২৭ ফুট/ ৬,৪৭০ মি.) জয় করি। ২০০৮ সালের মে-জুন মাসে অন্নপূর্ণা হিমালয় অঞ্চলের সিংগু চুলি (২১,৩২৮ ফুট/৬,৫০১ মি.) পর্বতশৃঙ্গ জয় করি এবং ওই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে বিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পবর্তশৃঙ্গ মানাসলু (২৬,৭৮০ ফুট/ ৮,১৬৩মি.) অভিযানে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সাত হাজার মিটার (প্রায় ২৩,০০০ ফুট) উচ্চতায় উঠি। বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০০৯ সালের মে মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয় অঞ্চলের লবুজে (২০,০৭৫ ফুট/ ৬,১১৯ মি.) পর্বতশৃঙ্গ এবং ওই বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর দলনেতা হিসেবে নেপাল-তিব্বত সীমান্তে অবস্থিত বিশ্বের ষষ্ঠ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ চো ইয়ো (২৬,৯০৬ ফুট/৮,২০১ মি.) জয় করি। যা ছিল কোনো বাংলাদেশি পর্বতারোহীর প্রথম আট হাজার মিটারের কোনো পর্বতশৃঙ্গ জয়। চো ইয়ো পর্বতশৃঙ্গ জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ৮,০০০ মিটার পর্বতারোহীদের সম্মানজনক এলিট ক্লাবে প্রবেশ করে। ২০১০ সালের এপ্রিল-মে মাসে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২৩,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ করি। বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। আমার এভারেস্ট অভিযান সফল না হলেও আমি কিন্তু দমে যাইনি, হতাশ হয়ে পড়িনি। দেশে ফিরে নতুন উদ্যমে আবার সব কিছু শুরু করি। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে হিমালয়ের একটি অবিজিত শিখরে বাংলাদেশ-নেপাল যৌথ পর্বতাভিযানে বংলাদেশ দলের নেতা হিসেবে নেপাল-বাংলাদেশ মৈত্রী শিখর (২০,৫২৮ ফুট/৬,২৫৭ মি.) জয় করি। ২০১১ সালের ২১ মে নর্থফেস (তিব্বত) দিয়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট (২৯,০২৯ ফুট/৮,৮৪৮ মি.) জয় করি। একই বছর বিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পবর্তশৃঙ্গ মানাসলু (২৬,৭৮০ ফুট/৮,১৬৩ মি.) জয় করি। ২০১২ সালের ১৯ মে নেপাল (সাউথ ফেস) দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এভারেস্ট এবং একই বছরের অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয়ের ইমজাতসে পর্বতশৃঙ্গ (২০,২১০ ফুট/৬,১৬০মি.) জয় করি। ২০১৩ সালের এপ্রিল-মে মাসে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজংঘা (২৮,১৬৯ ফুট/ ৮,৫৮৬ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২৫,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি এবং একই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পৃথিবীর ১৪তম পর্বতশৃঙ্গ শিশাপাংমা (২৬,২৮৯ ফুট/৮,০১৩ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২১,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে খুম্বু হিমালয়ের কেয়াজো-রি পর্বতশৃঙ্গ (২০,২৯৫ ফুট/৬,১৮৬ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২০,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০১৫ সালের অক্টোবর-নভেম্বর মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয়ের কেয়াজো-রি পর্বতশৃঙ্গ (২০,২৯৫ ফুট/ ৬,১৮৬ মি.) জয় করি এবং একই বছরের নভেম্বর মাসে আমা-দাব্লাম পর্বতশৃঙ্গ (৬,৮১২ মি./২২,৩৫০ ফুট) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ১৮,৩৭৫ ফুট পর্যন্ত আরোহণ করি। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে মহালনগর হিমালয় অঞ্চলের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (২১,২২৭ ফুট/৬,৪৭০ মি.) জয় করি। এভারেস্টের মতো ৮,০০০ মিটারের উপরে মাথা উঁচু করে থাকা শৃঙ্গ পৃথিবীতে আছে মাত্র ১৪টি। দুবার এভারেস্টসহ ৮,০০০ মিটারের অধিক উচ্চতার তিনটি পর্বতশৃঙ্গ (এভারেস্ট, চো ইয়ো, মানাসলু) চারবার জয় করি। এ ছাড়াও আমি ৬টি ছয় হাজার মিটারের পর্বতশৃঙ্গ সাতবার আরোহণ করেছি। বাংলাদেশের পর্বতারোহীদের মধ্যে সর্বাধিক ১৮টি পর্বতাভিযানে অংশগ্রহণ করেছি।

আমি বিশ্বাস করি সততার সঙ্গে, ধৈর্য ধারণ করে, একাগ্রচিত্তে কাজ করলে সফলতা আসবেই। নিজের কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে এবং তা উপভোগ করতে হবে। সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে। যোগ্য হলে সফলতা একদিন ধরা দেবেই। অবশ্য সফলতা আসতে হবে সৎপথে। যদিও সৎপথ অনেক কঠিন ও সময়সাপেক্ষ, কিন্তু সেই প্রাপ্তি চিরদিনের, চির অম্লান।

 

লেখক : দুবার এভারেস্ট বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়