শিরোনাম

সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে

এম এ মুহিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে

সেই ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতি আমাকে টানে। দিগন্তজোড়া সবুজ ফসলের মাঠ, বন-জঙ্গল, গাছ, পাখি, নদী, নদীতে বয়ে চলা পাল তোলা নৌকা ইত্যাদির সৌন্দর্য তখন থেকেই উপভোগ করি এবং এখনো করছি। প্রকৃতির কোনো এক অমোঘ আকর্ষণে বার বার ছুটে গেছি এবং এখনো যাচ্ছি। প্রচণ্ডভাবে উপভোগ করি সাঁতারকাটা, বৃষ্টিতে ভেজা, নৌকা বাওয়া ও গাছে চড়া। আমি আমার ভালো লাগার বিষয়গুলোকে যথেষ্ট প্রাধান্য দিই। ইচ্ছাগুলো পূরণ করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করি। যখন কোনো মানুষ তার ভালো লাগা বা ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারে তখন তার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। ছেলেবেলা থেকেই বিভিন্ন খেলাধুলা করতাম। মাঠের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল সবসময় এবং এখনো আছে। শরীরটা ছিল রবীন্দ্রনাথের ‘আমার ছেলেবেলা’ গল্পের মতো খুব বাজে রকমের ভালো। আমার জন্ম ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন থানার গঙ্গাপুর গ্রামে হলেও ছোটবেলা থেকেই আমি বেড়ে উঠেছি পুরান ঢাকার কোতোয়ালি রোডে। স্বপন, সুব্রত, তরুণ, প্রশান্ত, অনিরুদ্ধ, নারায়ণ, বিধান, সোহরাবরা ছিল আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু। আমরা সবাই একই এলাকায় থাকতাম এবং একই স্কুল ও কলেজে পড়াশোনা করি। এইচএসসি পাসের পর আমার বন্ধুরা মিলে নবাগত ক্রিকেট ক্লাব নামে একটি ক্লাব গঠন করি। পরবর্তীতে আমাদের এলাকার পুরনো অ্যামেচার ক্রিকেট ক্লাবের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাই। অ্যামেচার ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়ক প্রিয় বাসুদার সঙ্গে প্রতিদিন সকালে ওসমানী উদ্যানে গিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে ব্যায়াম করতাম, যা এখনো ধরে রেখেছি। ক্রিকেট খেলার জন্য তখন বিভিন্ন জায়গায় যেতাম। ঈদ-পূজার ছুটিতে বন্ধুরা মিলে বেরিয়ে পড়তাম কয়েকদিনের সফরে। মা-বাবা বলতেন ঈদের সময় তাদের সঙ্গে থাকতে। আমি তখন তাদের বোঝাতাম, আমার ভালো লাগার কাজগুলো আমি করতে চাই। তাছাড়া আমি এমন কোনো কাজ করছি না যাতে তাদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়। তখন কয়েকটা প্রাইভেট টিউশনি করাতাম। সেখান থেকেই আমার ভ্রমণের খরচ মেটাতাম। তাছাড়া আমি সবসময় মাটির ব্যাংকে টাকা-পয়সা জমাতাম এবং ভ্রমণে যাওয়ার সময় সেই ব্যাংক ভাঙতাম। এখনো আমি ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মাটির ব্যাংকে টাকা-পয়সা সঞ্চয় করি। তখনকার ভ্রমণ ছিল আর সবার মতোই বাস/ট্রেন বা লঞ্চে চড়ে পরিচিত কোনো জায়গায় যাওয়া। অফ ট্রেইলে ভ্রমণ তখনো শুরু হয়নি।

১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে পরিচয় হয় সদ্য অ্যান্টার্কটিকা ফেরত অভিযাত্রী ইনাম আল হকের সঙ্গে। তার সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে বদলে যায় আমার জীবন সম্পর্কে ধারণা। তিনি আমাকে কাছে টেনে নেন এবং ধৈর্য নিয়ে পাখি, প্রকৃতি, অ্যাডভেঞ্চার, ফটোগ্রাফি ছাড়াও সততা, ভদ্রতা, মানুষের সঙ্গে ব্যবহার ইত্যাদি জীবনের নানা বিষয়ে জ্ঞান দিতে থাকেন। আমিও মন্ত্র-মুগ্ধের মতো তার কথা শুনতে থাকি এবং অনুগত ছাত্রের মতো তার শিক্ষা আত্মস্থ করার চেষ্টা করি। প্রতিটি মানুষই কোনো বিশেষ প্রতিভা নিয়ে জন্মায়। অনেক বিষয়ে সে কিছু না জানলেও কোনো একটি বিষয়ে তার স্বভাবজাত দক্ষতা থাকে। মা-বাবা, অভিভাবক, শিক্ষকের উচিত শিশুর সেই বিশেষ প্রতিভা জানতে পারা এবং তাকে সেদিকেই উৎসাহিত করা। যেমন কোনো একটি শিশুর ফুটবলের প্রতি, কারও ক্রিকেটের প্রতি, কারও ছবি আঁকার প্রতি, কারও সাঁতারের প্রতি, কারও সাইকেলের প্রতি, কারও আবার নাচ বা গানের প্রতি ঝোঁক। তার সেই ঝোঁকের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে, যাতে করে তার প্রতিভা সঠিকভাবে বিকশিত হতে পারে। তবেই সে বড় হয়ে নিজের জন্য, পরিবারের জন্য এবং সর্বোপরি দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনতে পারবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, আমাদের অধিকাংশ বাবা-মা ও শিক্ষকেরা শিশুর প্রতিভা কোন দিকে তা বুঝতে পারেন না বা বুঝতে চেষ্টাও করেন না। তাই তারা সব শিশুকেই ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার বানাতে চান। আমি বুঝতে পারতাম আমার মধ্যে একটা শক্তি লুকিয়ে আছে। কিন্তু কীভাবে তা কাজে লাগাতে হবে তা জানতাম না। ইনাম আল হক তার দূরদৃষ্টি দিয়ে আমার মধ্যে দেখতে পান বড় কিছু করার ক্ষমতা এবং তিনি তা বের করে আনতে সক্ষম হন। তিনি একজন মেনটর। তিনি আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আমাদের দেশে ইনাম আল হকের মতো মেনটরের খুবই প্রয়োজন।

১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজার ঈদের ছুটিতে আমরা ১২ বন্ধু যাই সিলেটে। তখন মৌলভীবাজার জেলার মাধবকুণ্ড ঝরনার ২০০ ফুট উপরে যেখান থেকে পানি নিচে গড়িয়ে পড়ে সেখানে উঠে আমরা সবাই বেশ রোমাঞ্চিত হই। সেটি ছিল আমার জীবনে প্রথম কোনো পাহাড় বেয়ে ওঠা। এরপর একই বছরের অক্টোবর মাসে দুর্গা পূজার ছুটিতে ১০ বন্ধু মিলে যাই বান্দরবান-রাঙ্গামাটি-কক্সবাজার-চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অবস্থিত চন্দ্রনাথ পাহাড়ে (প্রায় ১,৮০০ ফুট) সবার আগে এক ঘণ্টায় উঠে বেশ গর্ব হচ্ছিল। তারপর থেকে পেয়ে বসে পাহাড়ে চড়ার নেশা। ২০০১ সালে পাখি দেখতে ইনাম আল হকের সঙ্গে বান্দরবানের এক পাহাড়ে ট্রেকিং করি। এরপর থেকে প্রতি বছরে ২/৩ বার করে বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি যেতে থাকি এবং আমাদের দেশের উঁচু উঁচু পাহাড় চূড়াগুলোতে চড়তে লাগলাম। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে অ্যান্টার্কটিকা ও উত্তর মেরু অভিযাত্রী একমাত্র বাংলাদেশি ইনাম আল হকের নেতৃত্বে ২০০৩ সালে গঠন করা হয় বাংলাদেশ এভারেস্ট টিম-১ এবং পরবর্তীতে বাংলা মাউন্টেনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাব (বিএমটিসি)। এই ক্লাব গঠনের প্রথম ও প্রধান উদ্দেশ্য এভারেস্টশৃঙ্গে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো। শুধু দল গঠন করলেই তো আর হলো না, পর্বতারোহণের জন্য এর অ-আ, ক-খ শিখতে হয়, কলাকৌশলগুলো রপ্ত করতে হয়। সেই প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবেই ২০০৪ সালের মে মাসে অভিযাত্রী ইনাম আল হকের নেতৃত্বে এভারেস্টের প্রবেশদ্বার বেসক্যাম্পে গিয়েছিলাম আমরা ৬ বাংলাদেশি। নেপালের লুকলা থেকে ট্রেইলে আমাদের পথ চলা শুরু হয়। ১০ দিনে প্রায় ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পথ হেঁটে আমরা প্রায় ১৭,৬০০ ফুট উচ্চতায় বেসক্যাম্প পৌঁছি। অবশ্য আমাদের আগে ২০০৩ সালের মে মাসে এভারেস্ট বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইমরান ও রিফাত বেসক্যাম্পে ঘুরে আসে। তখন ইমরানের ছবি দেখে রোমাঞ্চিত হই। সেই সময়ে ইনাম আল হক আমাদের সংগঠিত করেন এবং বাংলাদেশের সব পর্বতারোহী একই জায়গা থেকে পর্বতারোহণের সূচনা করি। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সেশনে আমি মৌলিক পবর্তারোহণ প্রশিক্ষণ নিতে ভারতের দার্জিলিংয়ে অবস্থিত হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (ঐগও)-এ যাওয়ার জন্য তৈরি হতে থাকি। কিন্তু কোর্সের পুরো ফি (২০০ ডলার) জোগাড় না হওয়ায় অনিশ্চয়তায় পড়ে যাই। আমার সঞ্চয়ে ছিল অর্ধেক। বাকি অর্ধেক নিয়েই চিন্তা। যাওয়ার আগে তারও সমাধান হয়ে গেল। প্রতি মাসের তৃতীয় বুধবার ইনাম আল হকের বাসায় যারা ট্রেকিং করতে পছন্দ করে তাদের একটা আড্ডা হয়। সেদিনের সেই আড্ডায় যারা এসেছিলেন তারা সবাই মিলে সাত হাজার টাকা তুলে আমাকে দিলেন। আর তাতেই আমার ট্রেনিংয়ে যাওয়া চূড়ান্ত হয়ে যায়। আমি বিশ্বাস করি সৎপথে থেকে কেউ যদি কোনো ভালো কাজ করার জন্য নিবেদিত থাকে তবে অর্থ কোনো সমস্যাই নয়। আমাদের সমাজে এমন অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান আছে যারা নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসবেন। সফলতার সঙ্গে মৌলিক পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ শেষ করে একই প্রতিষ্ঠান থেকে ২০০৫ সালের মার্চ মাসে উচ্চতর পর্বতারোহণ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করি। এর পর থেকে পর্বতারোহণ আমার কাছে শুধু শখ বা নেশা নয়, তার চেয়েও বড় কিছু।

হিমালয়ে প্রতি বছরে দুটি মৌসুমে পর্বতাভিযান পরিচালনা করা হয়। একটি হলো এপ্রিল-মে (প্রি মনসুন) মাসে, আরেকটি সেপ্টেম্বর-অক্টোবর (পোস্ট মনসুন) মাসে। ২০০৭ সাল থেকে আমি প্রতি বছরেই দুবার করে হিমালয়ে যাচ্ছি পর্বতারোহণের জন্য। কোনো মৌসুমই বাদ দিচ্ছি না। যদিও পর্বতাভিযান একটি ব্যয়বহুল ক্রীড়া। পর্বত অভিযানে উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খরচও অনেকগুণ বেড়ে যায়। আমি আগেও বলেছি যে, সৎপথে থাকলে ভালো কাজের জন্য অর্থ কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।

আমি ২০০৭ সালের মে মাসে নেপালের অন্নপূর্ণা হিমালয় অঞ্চলের চুলু ওয়েস্ট পর্বতশৃঙ্গ (২১,০৫৯ ফুট/৬,৪১৯ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ এবং ২০,৯০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ এবং একই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে মহালনগর হিমালয় অঞ্চলের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (২১,২২৭ ফুট/ ৬,৪৭০ মি.) জয় করি। ২০০৮ সালের মে-জুন মাসে অন্নপূর্ণা হিমালয় অঞ্চলের সিংগু চুলি (২১,৩২৮ ফুট/৬,৫০১ মি.) পর্বতশৃঙ্গ জয় করি এবং ওই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে বিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পবর্তশৃঙ্গ মানাসলু (২৬,৭৮০ ফুট/ ৮,১৬৩মি.) অভিযানে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সাত হাজার মিটার (প্রায় ২৩,০০০ ফুট) উচ্চতায় উঠি। বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০০৯ সালের মে মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয় অঞ্চলের লবুজে (২০,০৭৫ ফুট/ ৬,১১৯ মি.) পর্বতশৃঙ্গ এবং ওই বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর দলনেতা হিসেবে নেপাল-তিব্বত সীমান্তে অবস্থিত বিশ্বের ষষ্ঠ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ চো ইয়ো (২৬,৯০৬ ফুট/৮,২০১ মি.) জয় করি। যা ছিল কোনো বাংলাদেশি পর্বতারোহীর প্রথম আট হাজার মিটারের কোনো পর্বতশৃঙ্গ জয়। চো ইয়ো পর্বতশৃঙ্গ জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ৮,০০০ মিটার পর্বতারোহীদের সম্মানজনক এলিট ক্লাবে প্রবেশ করে। ২০১০ সালের এপ্রিল-মে মাসে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২৩,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ করি। বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। আমার এভারেস্ট অভিযান সফল না হলেও আমি কিন্তু দমে যাইনি, হতাশ হয়ে পড়িনি। দেশে ফিরে নতুন উদ্যমে আবার সব কিছু শুরু করি। ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে হিমালয়ের একটি অবিজিত শিখরে বাংলাদেশ-নেপাল যৌথ পর্বতাভিযানে বংলাদেশ দলের নেতা হিসেবে নেপাল-বাংলাদেশ মৈত্রী শিখর (২০,৫২৮ ফুট/৬,২৫৭ মি.) জয় করি। ২০১১ সালের ২১ মে নর্থফেস (তিব্বত) দিয়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট (২৯,০২৯ ফুট/৮,৮৪৮ মি.) জয় করি। একই বছর বিশ্বের অষ্টম উচ্চতম পবর্তশৃঙ্গ মানাসলু (২৬,৭৮০ ফুট/৮,১৬৩ মি.) জয় করি। ২০১২ সালের ১৯ মে নেপাল (সাউথ ফেস) দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এভারেস্ট এবং একই বছরের অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয়ের ইমজাতসে পর্বতশৃঙ্গ (২০,২১০ ফুট/৬,১৬০মি.) জয় করি। ২০১৩ সালের এপ্রিল-মে মাসে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজংঘা (২৮,১৬৯ ফুট/ ৮,৫৮৬ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২৫,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি এবং একই বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পৃথিবীর ১৪তম পর্বতশৃঙ্গ শিশাপাংমা (২৬,২৮৯ ফুট/৮,০১৩ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২১,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০১৪ সালের অক্টোবর মাসে খুম্বু হিমালয়ের কেয়াজো-রি পর্বতশৃঙ্গ (২০,২৯৫ ফুট/৬,১৮৬ মি.) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ২০,০০০ ফুট পর্যন্ত আরোহণ; বিরূপ আবহাওয়ার জন্য অভিযান সফল হয়নি। ২০১৫ সালের অক্টোবর-নভেম্বর মাসে দলনেতা হিসেবে খুম্বু হিমালয়ের কেয়াজো-রি পর্বতশৃঙ্গ (২০,২৯৫ ফুট/ ৬,১৮৬ মি.) জয় করি এবং একই বছরের নভেম্বর মাসে আমা-দাব্লাম পর্বতশৃঙ্গ (৬,৮১২ মি./২২,৩৫০ ফুট) অভিযানে অংশগ্রহণ করে ১৮,৩৭৫ ফুট পর্যন্ত আরোহণ করি। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে দলনেতা হিসেবে মহালনগর হিমালয় অঞ্চলের মেরা পর্বতশৃঙ্গ (২১,২২৭ ফুট/৬,৪৭০ মি.) জয় করি। এভারেস্টের মতো ৮,০০০ মিটারের উপরে মাথা উঁচু করে থাকা শৃঙ্গ পৃথিবীতে আছে মাত্র ১৪টি। দুবার এভারেস্টসহ ৮,০০০ মিটারের অধিক উচ্চতার তিনটি পর্বতশৃঙ্গ (এভারেস্ট, চো ইয়ো, মানাসলু) চারবার জয় করি। এ ছাড়াও আমি ৬টি ছয় হাজার মিটারের পর্বতশৃঙ্গ সাতবার আরোহণ করেছি। বাংলাদেশের পর্বতারোহীদের মধ্যে সর্বাধিক ১৮টি পর্বতাভিযানে অংশগ্রহণ করেছি।

আমি বিশ্বাস করি সততার সঙ্গে, ধৈর্য ধারণ করে, একাগ্রচিত্তে কাজ করলে সফলতা আসবেই। নিজের কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে এবং তা উপভোগ করতে হবে। সাফল্যের পিছে না ছুটে যোগ্য হতে হবে। যোগ্য হলে সফলতা একদিন ধরা দেবেই। অবশ্য সফলতা আসতে হবে সৎপথে। যদিও সৎপথ অনেক কঠিন ও সময়সাপেক্ষ, কিন্তু সেই প্রাপ্তি চিরদিনের, চির অম্লান।

 

লেখক : দুবার এভারেস্ট বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা