শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৬, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৭

কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

খসরু মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন:
অনলাইন ভার্সন
কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নানাবিধ প্রতিকূলতার মধ্যেই আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনার পাশাপাশি কৃষি ক্ষেত্রে বাস্তব লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে চলছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়(সিকৃবি)। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ শিক্ষক ও গবেষকগণ শীতকালের ফসল গ্রীষ্মকালে চাষ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। মাছ, সবজি ও কবুতর একসাথে পালন করার একোয়াফোনিক্স পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। যা ব্যবহারের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূলতা মোকাবেলা সম্ভব হবে উপকূলীয় অঞ্চলের চাষীদের। 

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) দেশের চাহিদা,বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞা ও মেধার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ১২৮ টি গবেষণা প্রকল্প সমাপ্ত করেছে।  

ইতোমধ্যে উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মো. শহীদুল ইসলাম সারা বছর চাষোপযোগী সিকৃবি সিম-১ এবং সিকৃবি সিম-২ নামে দু’টি সিমের জাত উদ্ভাবন করেছেন। 

এছাড়া ক্যাপসিকাম ও ব্রোকল্রি লাগসই চাষ প্রযুক্তিসহ টমেটোর উচ্চতাপ সহিষ্ণু দু’টি জাত উদ্ভাবন করেছেন যা মুক্তায়নের অপেক্ষায় আছে। তরুণ বিজ্ঞানী সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন মাছের ফাংশনাল ফিড উন্নয়ন সম্পর্কিত গবেষণা কাজ শেষ করেছেন। 

ফাংশনাল ফিড ব্যবহারের ফলে মাছের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম, মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবু বকর সিদ্দিক এবং উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলে সুষম সারের ব্যবহার, উচ্চফলনশীল  বোরো ধানের চারা, উন্নত কৃষি প্রযুক্তি এবং বিভিন্ন ধরনের সেচ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বোরো ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ হাওর অঞ্চলের জলাশয়ে অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, স্বল্প গভীরতায় সহনশীল, উচ্চ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এবং উচ্চ বাজারমূল্যে দ্রুত বর্ধনশীল মাছের চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন।

ফার্মাকোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলাম হাঁস-মুরগি, ছাগল, গিনিপিগ ও ইঁদুরের উপর আর্সেনিকের প্রভাব ও তার প্রতিরোধের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যা মানবদেহে আর্সেনিক প্রভাবে সৃষ্ট রোগের প্রতিরোধে সক্ষম। 

ছাগলের ব্যাকটরিয়াজনিত রোগ এন্টারোটক্সিমিয়ার প্রতিষেধক টিকা উদ্ভাবন করেছেন মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. এটিএম মাহবুব-ই-ইলাহী। যা দেশি জাতের কালো ছাগলের আকস্মিক মৃত্যুরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের প্রফেসর ড. এ.এফ.এম সাইফুল ইসলাম মিষ্টি আলু ও ঢ়েঁড়সের লাগসই চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন। 

কৃষিতত্ত্ব ও হাওর কৃষি বিভাগের প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস স্থানীয় প্রজাতির সুগন্ধি চাল উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়ে গবেষণা করছেন। 

এছাড়াও মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড ও সহযোগী অধ্যাপক ড. নির্মল চন্দ্র রায় হাওর অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ জেলেদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী ও দক্ষ শিক্ষকগণ শিক্ষা ও গবেষণায় অবদানের জন্য রাষ্টপতি ও প্রধানমন্ত্রি স্বর্ণপদকসহ পদক প্রাপ্ত হয়েছেন। প্রাণিসম্পদ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বাংলাদেশ একাডেমি অব এগ্রিকালচার কর্তৃক গোল্ড মেডেল পুরস্কার পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো. গোলাম শাহি আলম । 

ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদের প্রফেসর ড. মোঃ মাছুদুর রহমান যক্ষা রোগের মলিকুলার ডায়াগনস্টিক পদ্ধতি আবিষ্কার করায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সেরা গবেষক হিসেবে পুরস্কার লাভসহ ভারতের ভেনাস ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক আউটস্ট্যান্ডিং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।

নবায়ন যোগ্য জীবাশ্ম জ্বালানী বিষয়ে গবেষণার জন্য সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন সেরা গবেষক হিসেবে ওআইসি দেশসমূহের প্রাতিষ্ঠানিক কিংডম অব সৌদি এরাবিয়া পুরস্কার লাভ করেছেন।

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সামগ্রিক কৃষি ব্যবস্থাকে উন্নত করতে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় একটি সম্ভাবনার নাম। সিলেটের লালচে মাটির গুণগত মান দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে ভিন্নতর। আবার বৃহত্তর সিলেটে রয়েছে হাজার হাজার একর অনাবাদি উঁচু-নিচু পাহাড়ি অসমতল ভূমি। আছে হাওর নামের বিস্তীর্ণ জলাশয়। অপার সম্ভাবনাময় এসব প্রাকৃতিক সম্পদ গবেষণার মাধ্যমে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য ইতিমধ্যে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি অনুষদ সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ থেকে গ্র্যাজুয়েট হিসেবে ৬টি করে ১২টি ব্যাচ বের হয়েছে। ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদ থেকে  ১৮টি ব্যাচ বেরিয়ে গেছে।  কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ থেকে বের হয়েছে ৪টি ব্যাচ এবং কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরি অনুষদ থেকে বের হয়েছে ২ টি ব্যাচ। এরা সবাই এখন স্ব-স্ব ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখ উজ্জ্বল করার পাশাপাশি বাংলাদেশের কৃষির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। 

নিত্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও জাতির কল্যাণে হস্তান্তরেরে উদ্দেশ্যে ৬ টি অনুষদের ৪৭ টি বিভাগে বর্তমানে ২০০০ এর অধিক দেশী-বিদেশী শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে। 

সিকৃবির ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম শাহি আলম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পদ্ধতিতে শিক্ষা দানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষা সম্পন্ন করা হচ্ছে। এছাড়া ক্যাম্পাসের শিক্ষার মনোরম পরিবেশ রাজনীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত হওয়ায় সাম্প্রতিক সময়ে একদিনের জন্যও ক্যাম্পাস অনির্ধারিত বন্ধ থাকেনি। সেশনজট মুক্ত এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ও গবেষণার উন্নতমান দিন দিন আর্কষণ করছে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের। ফলে দিন দিন বেড়ে চলছে ক্যাম্পাসে মেধাবীদের কোলাহল, পাশাপাশি বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বাড়ছে। 

কৃষিই কৃষ্টি’ কৃষিই ঐতিহ্য ও প্রাচুর্য্যের সম্ভার। কৃষির সমৃদ্ধিই বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, কৃষি এদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। উন্নত মান সম্পন্ন উচ্চতর কৃষি শিক্ষা ও গবেষণা ব্যবস্থা নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশের কৃষি উন্নয়নে গুরু দায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, কৃষিবিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ তৈরি করার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে ২০০৬ সালে দেশের উত্তরপূর্ব কোণে প্রকৃতির এক অপরূপ লীলাভূমি সিলেট শহরে ছোট বড় টিলা বেষ্টিত ছায়াসুনিবিড় প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

আজ কৃষি শিক্ষা ও গবেষণার দিশারীতে পরিণত হয়েছে। আধুনিক কৃষি শিক্ষা ও প্রায়োগিক গবেষণায় সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, দেশের ক্রমবর্ধমান জনগনের খাদ্যে চাহিদা পূরণ, কৃষি ব্যবস্থায় প্রায়োগিক কৃষি শিক্ষার ব্যবহার, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কান্ডারির ভূমিকা পালন করছে সিকৃবি।

বিশ্ববিদ্যালয়টি ছোট বড় টিলা বেষ্টিত ৫০ একরের উপর অবস্থিত, যা একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য খুবই অপ্রতুল। সীমিত সুযোগ সুবিধার মধ্যেই পূর্ণ উদ্যমে চলছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে প্রতিকূল আবহাওয়া ও পরিবেশে উৎপাদনক্ষম নতুন নতুন কৃষি গবেষণা, প্রযুক্তি ও প্রকরন উদ্ভাবন এবং জাত সৃষ্টির মাধ্যমে সিকৃবির শিক্ষক ও গবেষকরা হাওর-বাওড়, জলাশয় যা মাৎস্য উৎপাদনের জন্য উপযোগী এবং ফসল উৎপাদনের জন্য অবারিত ও পতিত জমি ব্যবহার করে তাদের লব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে কৃষি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা দ্বারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মূল ভূমিকা পালন করছে।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিভিন্ন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থার সাথে শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার ফলে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক ও গবেষকগণ দেশে ও বিদেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত করতে পারছেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণা ও ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন এগিয়ে চলছে। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী ভবন, ভেটেরিনারি ক্লিনিক্স, ক্যাফেটেরিয়া ভবন, দ্বিতীয় ছাত্রী হল, পঞ্চম ছাত্র হল, ও কেন্দ্রীয় অডিটরিয়াম, কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ভবনের নির্মান কাজ চলমান রয়েছে। 

নবীনতম এ বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশের দ্বিতীয় পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হলেও জমি স্বল্পতায় খামার ব্যবস্থাপনা অপ্রতুল হওয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। প্রয়োজনের তুলনায় আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রায়োগিক শিক্ষার যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে না। অথচ বিশ্ববিদ্যালেয়ের পার্শ্ববর্তী সরকারি ছাগল উন্নয়ন খামার, জেলা দুগ্ধ খামার এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভূক্ত করা হলে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে গবেষণা ও উৎপাদন আরও বেগবান করা সম্ভব হবে। 

এ প্রসঙ্গে ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম শাহি আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের গবেষণাগার, শ্রেণীকক্ষ ও আবাসিক ব্যবস্থার জন্য সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তিনটি একাডেমিক ভবন, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আবাসিক সুবিধা প্রদানের নিমিত্তে বিভিন্ন স্থাপনা, হেলথ কেয়ার সেন্টার, জিমনেশিয়াম, সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি, পরীক্ষার হল, মৎস্য খামার, আসবাবপত্র, আইসিটিসহ যন্ত্রপাতির সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

লেখক : উপ পরিচালক, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
সর্বশেষ খবর
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১০ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে