শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৬, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৭

কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

খসরু মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন:
অনলাইন ভার্সন
কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নানাবিধ প্রতিকূলতার মধ্যেই আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনার পাশাপাশি কৃষি ক্ষেত্রে বাস্তব লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে চলছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়(সিকৃবি)। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ শিক্ষক ও গবেষকগণ শীতকালের ফসল গ্রীষ্মকালে চাষ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। মাছ, সবজি ও কবুতর একসাথে পালন করার একোয়াফোনিক্স পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। যা ব্যবহারের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূলতা মোকাবেলা সম্ভব হবে উপকূলীয় অঞ্চলের চাষীদের। 

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) দেশের চাহিদা,বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞা ও মেধার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ১২৮ টি গবেষণা প্রকল্প সমাপ্ত করেছে।  

ইতোমধ্যে উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মো. শহীদুল ইসলাম সারা বছর চাষোপযোগী সিকৃবি সিম-১ এবং সিকৃবি সিম-২ নামে দু’টি সিমের জাত উদ্ভাবন করেছেন। 

এছাড়া ক্যাপসিকাম ও ব্রোকল্রি লাগসই চাষ প্রযুক্তিসহ টমেটোর উচ্চতাপ সহিষ্ণু দু’টি জাত উদ্ভাবন করেছেন যা মুক্তায়নের অপেক্ষায় আছে। তরুণ বিজ্ঞানী সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন মাছের ফাংশনাল ফিড উন্নয়ন সম্পর্কিত গবেষণা কাজ শেষ করেছেন। 

ফাংশনাল ফিড ব্যবহারের ফলে মাছের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম, মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবু বকর সিদ্দিক এবং উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলে সুষম সারের ব্যবহার, উচ্চফলনশীল  বোরো ধানের চারা, উন্নত কৃষি প্রযুক্তি এবং বিভিন্ন ধরনের সেচ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বোরো ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ হাওর অঞ্চলের জলাশয়ে অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, স্বল্প গভীরতায় সহনশীল, উচ্চ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এবং উচ্চ বাজারমূল্যে দ্রুত বর্ধনশীল মাছের চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন।

ফার্মাকোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলাম হাঁস-মুরগি, ছাগল, গিনিপিগ ও ইঁদুরের উপর আর্সেনিকের প্রভাব ও তার প্রতিরোধের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যা মানবদেহে আর্সেনিক প্রভাবে সৃষ্ট রোগের প্রতিরোধে সক্ষম। 

ছাগলের ব্যাকটরিয়াজনিত রোগ এন্টারোটক্সিমিয়ার প্রতিষেধক টিকা উদ্ভাবন করেছেন মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. এটিএম মাহবুব-ই-ইলাহী। যা দেশি জাতের কালো ছাগলের আকস্মিক মৃত্যুরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের প্রফেসর ড. এ.এফ.এম সাইফুল ইসলাম মিষ্টি আলু ও ঢ়েঁড়সের লাগসই চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন। 

কৃষিতত্ত্ব ও হাওর কৃষি বিভাগের প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস স্থানীয় প্রজাতির সুগন্ধি চাল উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়ে গবেষণা করছেন। 

এছাড়াও মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড ও সহযোগী অধ্যাপক ড. নির্মল চন্দ্র রায় হাওর অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ জেলেদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী ও দক্ষ শিক্ষকগণ শিক্ষা ও গবেষণায় অবদানের জন্য রাষ্টপতি ও প্রধানমন্ত্রি স্বর্ণপদকসহ পদক প্রাপ্ত হয়েছেন। প্রাণিসম্পদ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বাংলাদেশ একাডেমি অব এগ্রিকালচার কর্তৃক গোল্ড মেডেল পুরস্কার পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো. গোলাম শাহি আলম । 

ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদের প্রফেসর ড. মোঃ মাছুদুর রহমান যক্ষা রোগের মলিকুলার ডায়াগনস্টিক পদ্ধতি আবিষ্কার করায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সেরা গবেষক হিসেবে পুরস্কার লাভসহ ভারতের ভেনাস ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক আউটস্ট্যান্ডিং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।

নবায়ন যোগ্য জীবাশ্ম জ্বালানী বিষয়ে গবেষণার জন্য সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন সেরা গবেষক হিসেবে ওআইসি দেশসমূহের প্রাতিষ্ঠানিক কিংডম অব সৌদি এরাবিয়া পুরস্কার লাভ করেছেন।

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সামগ্রিক কৃষি ব্যবস্থাকে উন্নত করতে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় একটি সম্ভাবনার নাম। সিলেটের লালচে মাটির গুণগত মান দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে ভিন্নতর। আবার বৃহত্তর সিলেটে রয়েছে হাজার হাজার একর অনাবাদি উঁচু-নিচু পাহাড়ি অসমতল ভূমি। আছে হাওর নামের বিস্তীর্ণ জলাশয়। অপার সম্ভাবনাময় এসব প্রাকৃতিক সম্পদ গবেষণার মাধ্যমে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য ইতিমধ্যে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি অনুষদ সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ থেকে গ্র্যাজুয়েট হিসেবে ৬টি করে ১২টি ব্যাচ বের হয়েছে। ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদ থেকে  ১৮টি ব্যাচ বেরিয়ে গেছে।  কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ থেকে বের হয়েছে ৪টি ব্যাচ এবং কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরি অনুষদ থেকে বের হয়েছে ২ টি ব্যাচ। এরা সবাই এখন স্ব-স্ব ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখ উজ্জ্বল করার পাশাপাশি বাংলাদেশের কৃষির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। 

নিত্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও জাতির কল্যাণে হস্তান্তরেরে উদ্দেশ্যে ৬ টি অনুষদের ৪৭ টি বিভাগে বর্তমানে ২০০০ এর অধিক দেশী-বিদেশী শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে। 

সিকৃবির ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম শাহি আলম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পদ্ধতিতে শিক্ষা দানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষা সম্পন্ন করা হচ্ছে। এছাড়া ক্যাম্পাসের শিক্ষার মনোরম পরিবেশ রাজনীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত হওয়ায় সাম্প্রতিক সময়ে একদিনের জন্যও ক্যাম্পাস অনির্ধারিত বন্ধ থাকেনি। সেশনজট মুক্ত এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ও গবেষণার উন্নতমান দিন দিন আর্কষণ করছে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের। ফলে দিন দিন বেড়ে চলছে ক্যাম্পাসে মেধাবীদের কোলাহল, পাশাপাশি বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বাড়ছে। 

কৃষিই কৃষ্টি’ কৃষিই ঐতিহ্য ও প্রাচুর্য্যের সম্ভার। কৃষির সমৃদ্ধিই বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, কৃষি এদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। উন্নত মান সম্পন্ন উচ্চতর কৃষি শিক্ষা ও গবেষণা ব্যবস্থা নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশের কৃষি উন্নয়নে গুরু দায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, কৃষিবিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ তৈরি করার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে ২০০৬ সালে দেশের উত্তরপূর্ব কোণে প্রকৃতির এক অপরূপ লীলাভূমি সিলেট শহরে ছোট বড় টিলা বেষ্টিত ছায়াসুনিবিড় প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

আজ কৃষি শিক্ষা ও গবেষণার দিশারীতে পরিণত হয়েছে। আধুনিক কৃষি শিক্ষা ও প্রায়োগিক গবেষণায় সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, দেশের ক্রমবর্ধমান জনগনের খাদ্যে চাহিদা পূরণ, কৃষি ব্যবস্থায় প্রায়োগিক কৃষি শিক্ষার ব্যবহার, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কান্ডারির ভূমিকা পালন করছে সিকৃবি।

বিশ্ববিদ্যালয়টি ছোট বড় টিলা বেষ্টিত ৫০ একরের উপর অবস্থিত, যা একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য খুবই অপ্রতুল। সীমিত সুযোগ সুবিধার মধ্যেই পূর্ণ উদ্যমে চলছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে প্রতিকূল আবহাওয়া ও পরিবেশে উৎপাদনক্ষম নতুন নতুন কৃষি গবেষণা, প্রযুক্তি ও প্রকরন উদ্ভাবন এবং জাত সৃষ্টির মাধ্যমে সিকৃবির শিক্ষক ও গবেষকরা হাওর-বাওড়, জলাশয় যা মাৎস্য উৎপাদনের জন্য উপযোগী এবং ফসল উৎপাদনের জন্য অবারিত ও পতিত জমি ব্যবহার করে তাদের লব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে কৃষি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা দ্বারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মূল ভূমিকা পালন করছে।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিভিন্ন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থার সাথে শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার ফলে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক ও গবেষকগণ দেশে ও বিদেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত করতে পারছেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণা ও ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন এগিয়ে চলছে। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী ভবন, ভেটেরিনারি ক্লিনিক্স, ক্যাফেটেরিয়া ভবন, দ্বিতীয় ছাত্রী হল, পঞ্চম ছাত্র হল, ও কেন্দ্রীয় অডিটরিয়াম, কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ভবনের নির্মান কাজ চলমান রয়েছে। 

নবীনতম এ বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশের দ্বিতীয় পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হলেও জমি স্বল্পতায় খামার ব্যবস্থাপনা অপ্রতুল হওয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। প্রয়োজনের তুলনায় আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রায়োগিক শিক্ষার যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে না। অথচ বিশ্ববিদ্যালেয়ের পার্শ্ববর্তী সরকারি ছাগল উন্নয়ন খামার, জেলা দুগ্ধ খামার এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভূক্ত করা হলে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে গবেষণা ও উৎপাদন আরও বেগবান করা সম্ভব হবে। 

এ প্রসঙ্গে ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম শাহি আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের গবেষণাগার, শ্রেণীকক্ষ ও আবাসিক ব্যবস্থার জন্য সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তিনটি একাডেমিক ভবন, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আবাসিক সুবিধা প্রদানের নিমিত্তে বিভিন্ন স্থাপনা, হেলথ কেয়ার সেন্টার, জিমনেশিয়াম, সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি, পরীক্ষার হল, মৎস্য খামার, আসবাবপত্র, আইসিটিসহ যন্ত্রপাতির সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

লেখক : উপ পরিচালক, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
তিন দফা দাবিতে ২১ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবির পাঁচ শিক্ষার্থী
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
সর্বশেষ খবর
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের
ঈশ্বরদীতে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ভাইবোনের

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ
টি-টোয়েন্টির শীর্ষ বোলার এখন বরুণ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি
সরাইলে দেড় কিলোমিটার কাঁচা সড়কে ভোগান্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা
১০ বছরে সোয়া কোটি ইঁদুর নিধন, ২ লাখ মেট্রিক আমন ধান রক্ষা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের
বাংলাদেশকে গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইনিশিয়েটিভে যোগদানের আমন্ত্রণ চীনের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি
মেসির গোলে সিয়াটলকে হারাল ইন্টার মিয়ামি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
খানসামায় ৬৮ কেজি গাঁজাসহ আটক ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ৩৯ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সাত দফা দাবিতে লক্ষ্মীপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে শরৎকালীন কবিতা উৎসব

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন
সিপিএলের ইতিহাসে শীর্ষ উইকেটশিকারি এখন নারিন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প
ফোন করে মোদিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু
যাত্রীবাহী বাসের চাপায় অটোভ্যান যাত্রীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন
জাতিসংঘের বাজেট কমানোর প্রস্তাব মহাসচিবের, চাকরি হারাবে ২৬৮১ জন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ
দক্ষিণ চীন সাগরে চীন-ফিলিপাইনের জাহাজের সংঘর্ষ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম