শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৭, রবিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

প্রতিবাদ করে শিক্ষিকার রোষানলে দুই জাবি শিক্ষার্থী!

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
প্রতিবাদ করে শিক্ষিকার রোষানলে দুই জাবি শিক্ষার্থী!

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বটতলায় অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিংয়ের প্রতিবাদ করে এক শিক্ষিকার রোষানলে পড়েছেন দুই শিক্ষার্থী। গত শুক্রবার ঘটে যাওয়া ওই ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের জন্য ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাহরিন ইসলাম খান তৎপর হয়ে উঠেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। 

অভিযোগ রয়েছে, শিক্ষার্থী দুইজনকে বহিষ্কারের উদ্দেশ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করছে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি। এছাড়া তড়িঘড়ি করে প্রতিবেদন তৈরি করতে তৎপর হওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের বিরুদ্ধে। 

সর্বশেষ, এ ঘটনায় বিভাগের ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষকরা। আজ রবিবার বিভাগের একাডেমিক সভায় দুই শিক্ষার্থীকে অবিলম্বে বহিষ্কারের দাবিতে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা। 

এদিকে শিক্ষকদের ব্যক্তিগত ঘটনায় বিভাগের শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ করে দেয়ার এরূপ ঘটনাকে ‘অশিক্ষকসুলভ’ বলে মন্তব্য করে সমালোচনা করেছেন ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সভাপতি ইমরান নাদিম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের একাধিক শিক্ষক জানান, রবিবার সকালে নাহরিন ইসলামের জোরাজুরিতে কয়েকজন শিক্ষকের অমত থাকা সত্ত্বেও বিভাগের সকল ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ রেখে তিনি বিভাগের শিক্ষকদের নিয়ে উপাচার্যের কাছে গিয়ে আগামীকালের মধ্যে দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের আল্টিমেটামও দিয়ে আসেন। 

একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীর সাথে কথা বলে জানা যায়, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় খাবার দোকান সংলগ্ন রাস্তাটির মেরামতের কাজ চলছে। ফলে রাস্তার পাশের খাবার দোকানের সামনে দিয়েই চলাচল করছে রিকশা ও পথচারীরা। গত শুক্রবার দুপুরে বটতলায় খাবার খেতে গিয়ে সেই সংকীর্ণ রাস্তার উপরেই নিজের প্রাইভেটকার রাখেন নাহরিন ইসলাম খান। এতে করে শিক্ষার্থীদের চলাচলে সমস্যা তৈরি হয়। সেখানকার দায়িত্বরত গার্ড তখন গাড়িচালককে গাড়িটি অন্যত্র সরিয়ে নিতে বলে। নাহরিন ইসলাম খান গাড়ি সরাতে অস্বীকৃতি জানান। এ সময় আইন ও বিচার বিচার বিভাগের ৪৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী আরমানুল ইসলাম খান এবং অর্থনীতি বিভাগের ৪০তম আবর্তনের শিক্ষার্থী নুরুদ্দিন মোহাম্মদ সানাউলসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী সেখানে উপস্থিত হয়ে গাড়ি সরিয়ে নেয়ার অনুরোধ জানালে তিনি আরমানের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। 

এরই এক পর্যায়ে নাহরিন ইসলাম খান আরমানকে মারতে উদ্যত হন এবং শিক্ষার্থীদেরকে দেখে নেয়ার হুমকি দেন। উপস্থিত শিক্ষার্থীরা নাহরীন ইসলাম খানকে কোন বিভাগের শিক্ষক জানতে চাইলে তিনি পরিচয় না দিয়ে বলেন, “আমি ১৩ বছর ধরে শিক্ষকতা করি... কোন বিভাগের শিক্ষক তা আমি দেখাচ্ছি।” পরে সহকারী প্রক্টর মেহেদী ইকবাল, প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহিন ও শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি জুয়েল রানা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শিক্ষিকাকে সেখান থেকে সরিয়ে নিয়ে যান। 

এ ঘটনার জেরে সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর দুই শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখ করে নাহরিন ইসলাম মৌখিক লাঞ্ছনার অভিযোগ দেন। তারা হলেন- ৪৩ তম আবর্তনের আইন ও বিচার বিভাগের আরমানুল ইসলাম ও ৪০তম আবর্তনের অর্থনীতি বিভাগের নুরুদ্দিন মোহাম্মদ সানাউল। পরে আরমানুল ইসলাম খান প্রক্টরের বরাবরে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগে অশোভন আচরণ, শারীরিক লাঞ্ছনা ও হুমকির বিচার চেয়ে আবেদন করেন। কিন্তু অভিযোগের পরে ব্যবস্থা নেয়ার স্বাভাবিক নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে না গিয়ে নাহরিন ইসলাম ওই দুই শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের জন্য তৎপর হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

এদিকে তড়িঘড়ি করে প্রতিবেদন তৈরি করতে তৎপর হওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের বিরুদ্ধেও। ঘটনার তৃতীয়দিন রবিবার বেলা ১২টায় আরমানুল ইসলামকে দেয়া কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এর জবাব দিতে বলা হয়। কিন্তু মাত্র ২ ঘণ্টা পরেই প্রক্টরের অফিস থেকে ফোন দিয়ে তাকে আজকের মধ্যেই অভিযোগের জবাব দিতে বলে। 

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক তপন কুমার সাহা বলেন, “সানাউলের ছাত্রত্ব শেষ হওয়ায় তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া যায়নি, তবে প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে তার বক্তব্য নেয়া হয়েছে। আর আরমান আজ বিকেলে কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব দিয়েছে। আমরা এখন এ প্রতিবেদন উপাচার্যের কাছে পাঠাবো, বাকি সিদ্ধান্ত উনি নেবেন।”

এদিকে, প্রতিবাদ করায় শিক্ষার্থীদের ওপর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তৎপর হওয়াকে নেতিবাচক দৃষ্টিতেই নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা বলেন, “আবাসিক ক্যাম্পাস হওয়ায় আমাদের ছাত্র-শিক্ষকদেরকে সবসময় পাশাপাশিই বাস করতে হয়। দিনশেষে এখানে সকলেরই পারস্পরিক সহমর্মিতা ও বোঝাপড়া থাকা উচিৎ। এ ধরণের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বড় কোনো ইস্যু তৈরি হওয়াটা মোটেও প্রত্যাশিত নয়।”

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে নিজের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ অস্বীকার করে শিক্ষিকা নাহরিন ইসলাম খান বলেন, “আমি অল্প সময়ের জন্য গাড়িটি সেখানে রেখেছিলাম। শিক্ষার্থীদের সাথে খারাপ আচরণ করিনি। বরং তারাই আমাকে অকথ্য ভাষায় লাঞ্ছিত করে। তারা যে খারাপ আচরণ করেছে তা আমার শিক্ষকতা জীবনে আগে কখনোই ঘটেনি। এজন্যই আমি তাদের বিচার দাবি করেছি।”

বিডি-প্রতিদিন/২৮ জানুয়ারি, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ময়মনসিংহ জিলা স্কুল-২০০০ ব্যাচের সিলভার জুবলি উপলক্ষে লোগো উন্মোচন
ময়মনসিংহ জিলা স্কুল-২০০০ ব্যাচের সিলভার জুবলি উপলক্ষে লোগো উন্মোচন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং চালু সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং চালু সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ২০০ একর জমি বুঝে পেল জবি কর্তৃপক্ষ
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ২০০ একর জমি বুঝে পেল জবি কর্তৃপক্ষ
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
সাউথইস্ট বিজনেস স্কুলে জমকালো এমবিএ গালা নাইট
সাউথইস্ট বিজনেস স্কুলে জমকালো এমবিএ গালা নাইট
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়