শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৬, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সিলেটে ৬ দিন পর ‘বন্ধ হচ্ছে’ ইন্টারনেট!

সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
সিলেটে ৬ দিন পর ‘বন্ধ হচ্ছে’ ইন্টারনেট!

ইন্টারনেট সংযোগ (ব্রডব্যান্ড) আগামী ৬ দিন পর বন্ধ হয়ে যেতে পারে সিলেট মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকায়। সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) এ নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছে। সিলেট মহানগরীর প্রায় ৭ কিলোমিটার এলাকায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল (তার) ভূগর্ভে (মাটির নিচে) নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে দেশের প্রথম এলাকা হিসেবে ‘তারবিহীন নগরী’ হচ্ছে সিলেট। সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সহযোগিতায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে শুধু বৈদ্যুতিক ক্যাবল এবং সরকারি ইন্টারনেট সেবা সংস্থা বিটিসিএলের ক্যাবলসমূহ মাটির নিচে নেওয়া হচ্ছে।

কিন্তু বেসরকারি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (আইএসপি) ক্যাবল মাটির নিচে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। আবার ‘তারবিহীন নগরী’ গড়তে তাদেরকে ওভারহেড (মাটির উপর দিয়ে) ইন্টারনেট ক্যাবল টানার সুযোগ দিতেও অনীহা সিসিকের। এরকম অবস্থায় আইএসপি’র আওতায় থাকা প্রায় ৪০টি ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার গ্রাহক পড়েছেন ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্নের শঙ্কায়। বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা এবং সংবাদপত্রের কার্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্নের প্রভাব পড়বে সবচেয়ে বেশি।

সিসিক সূত্র জানিয়েছে, বিউবোর অর্থায়নে ও সিসিকের সহযোগিতায় সিলেট মহানগরীতে ‘বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৫৫ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে এ প্রকল্পের আওতায় নগরীর হযরত শাহজালাল (রহ.) এর দরগাহের প্রবেশপথ থেকে মূল ফটক পর্যন্ত এলাকায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল মাটির নিয়ে নেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে নগরীর আম্বরখানা ইলেকট্রিক সাপ্লাই থেকে চৌহাট্টা, জিন্দাবাজার ও সিটি পয়েন্ট হয়ে সিলেট সার্কিট হাউজ পর্যন্ত, চৌহাট্টা পয়েন্ট থেকে রিকাবীবাজার হয়ে নবাব রোডস্থ বিউবোর বাগবাড়ি কার্যালয় পর্যন্ত এবং জিন্দাবাজার পয়েন্ট থেকে পূর্ব জিন্দাবাজার হয়ে জেলরোড পয়েন্ট পর্যন্ত এলাকায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল মাটির নিচে নেওয়ার কাজ প্রায় শেষপর্যায়ে। সপ্তাহখানেকের মধ্যে এসব এলাকায় মাটির উপরে থাকা বৈদ্যুতিক ক্যাবল ও খুঁটি সরিয়ে নেওয়া হবে। বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হবে মাটির নিচ দিয়ে।

এক্ষেত্রেই ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (আইএসপি) সংযোগকৃত ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কেননা, আইএসপি’র কোনো ক্যাবল মাটির নিচ দিয়ে নেওয়ার আইনত সুযোগ নেই। কিন্তু সংযোগ চালু রাখতে সিসিক কিংবা বিউবো তাদেরকে কোনো সুযোগ করে দিচ্ছে না বলে আইএসপি’র নেতৃবৃন্দের অভিযোগ।

শনিবার সিলেট সিটি করপোরেশন একটি বিশেষ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। সিসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) এর বরাতে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বিউবো এর বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আম্বরখানা ইলেকট্রিক সাপ্লাই থেকে চৌহাট্টা, জিন্দাবাজার ও সিটি পয়েন্ট হয়ে সিলেট সার্কিট হাউস পর্যন্ত, চৌহাট্টা পয়েন্ট থেকে রিকাবীবাজার হয়ে নবাব রোডস্থ বিউবোর বাগবাড়ি কার্যালয়, পূর্ব জিন্দাবাজার থেকে জেলরোড পয়েন্ট পর্যন্ত রাস্তার উভয় পার্শ্বে ওভারহেড বৈদ্যুতিক তারসমূহ ভূগর্ভে স্থানান্তরের কাজ শেষ হয়েছে। উল্লেখিত এলাকাসমূহে স্থাপিত সকল বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং ওভারহেড তারসমূহ বিউবো কর্তৃক অপসারণ করা হবে। বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করার ফলে খুঁটিসমূহে স্থাপিত ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (আইএসপি) ক্যাবলসমূহও অপসারিত হবে। যার ফলে ইন্টারনেট সংযোগ বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উক্ত বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) এবং আইএসপি এর সাথে কয়েক দফা সভা করে কোন সমাধানে পৌঁছানো যায়নি। এ ব্যাপারে আইনগতভাবে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কোন দায়-দায়িত্ব নেই বিধায় আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে আইএসপিগণকে এনটিটিএন কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার অনুরোধ জানানো গেল। অন্যথায় অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্টরা দায়ী থাকবেন।

সিসিকের এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ইন্টারনেট সংযোগের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে গত রবিবার থেকে আগামী ২ মার্চ (৭ কর্মদিবস, শুক্র-শনিবার ছুটিসহ ৯ দিন) সময় আছে। এর মধ্যে কোনো সুরাহা না হলে উল্লেখিত এলাকাগুলোয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। চরম বিপাকে পড়বেন হাজার হাজার গ্রাহক। বন্ধ হয়ে যাবে ব্যাংক-বীমাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) অ্যাসোসিয়েশন, সিলেটের যুগ্ম আহবায়ক এবং অ্যারোনেটের স্বত্ত্বাধিকারী বাহার হোসেন বলেন, ‘বিটিআরসি আমাদের অভিভাবক, তারা লাইসেন্স দেয়। তাদের নিয়ম অনুসারে, আমরা মাটির নিচে ক্যাবল নিতে পারি না। একমাত্র যারা এনটিটিএন লাইসেন্সপ্রাপ্ত, তারাই এটা পারে। সরকারি বিটিসিএল, এনটিটিএন লাইসেন্সধারী সামিট আর ফাইবার অ্যাটম ক্যাবল মাটির নিচে নেওয়ার সুযোগ পায়।’

তিনি বলেন, ‘আমরা সিলেটে ইন্টারনেট সংযোগ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে সিসিকে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছি। বৈঠকে এনটিটিএন প্রতিনিধিও ছিলেন। তারা জানায়, আমরা যারা আইএসপির আওতায় আছি, তারা মাটির নিচে ক্যাবল নিতে পারবো, তবে গ্রাহকদের সার্ভিসের বিষয়টি আমাদেরকেই দেখতে হবে। তবে তারা প্রত্যেকটি সংযোগের ক্ষেত্রে মাসে ৬ হাজার টাকা করে দাবি করে। এক্ষেত্রে একজন গ্রাহক বর্তমানে যদি ১ হাজার টাকা প্যাকেজ ব্যবহার করেন, তবে এনটিটিএনের দাবি মানলে ওই গ্রাহককে সবমিলিয়ে দিতে হবে ৭ হাজার টাকা, যা সম্ভব নয়।’

বাহার হোসেন আরো বলেন, পরে আমরা মেয়রের সাথে আলাপ করে একটি প্রস্তাব দেই যে, যেসব স্ট্রিট লাইটের খুঁটি আছে, সেগুলোর মধ্য দিয়ে আমরা সব সার্ভিস প্রোভাইডারের ক্যাবল একটি ক্যাবলে রূপান্তর করে নিয়ে যাবো। এতে কোনো ক্যাবল ঝুলে থাকবে না। আর সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য রাতে ক্যাবলে এলইডি বাতি জ্বালানোর ব্যবস্থা থাকবে। সিসিকের স্ট্রিট লাইটের খুঁটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বছরে ভাড়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। সিসিক ১২-১৪ লাখ টাকা চায় বছরে, আমরা ২-৩ লাখ টাকা দিতে রাজি ছিলাম। কিন্তু গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মেয়র জানান, কোনো ধরনের ক্যাবলই মাটির উপরে রাখা যাবে না।

এই ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বলেন, পরে মেয়র আমাদেরকে বলেন, তিনি সড়কের ড্রেনের সাথে ৬ ইঞ্চির ক্যানেল করে দেবেন, এর মধ্য দিয়ে ক্যাবল নিতে হবে। গত বৃহস্পতিবার তিনি আমাদেরকে সিসিকে ডাকেন, ক্যানেল করতে যে কয়েক কোটি টাকা খরচ হবে, তা বহন করতে বলেন। কিন্তু আমাদের পক্ষে এটা সম্ভব নয়।

তিনি বলেন, খুঁটি তুলে ফেলার পর শাহজালাল দরগাহ এলাকার বেশ কয়েকটি হোটেল ও বাসা বর্তমানে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে বাহার হোসেন বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা করণীয় নির্ধারণ করছি। মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করার আলোচনা চলছে।

এ বিষয়ে কথা বলতে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি
গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"
"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার
গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন
কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম