শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৬, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

সিলেটে ৬ দিন পর ‘বন্ধ হচ্ছে’ ইন্টারনেট!

সিলেট ব্যুরো
অনলাইন ভার্সন
সিলেটে ৬ দিন পর ‘বন্ধ হচ্ছে’ ইন্টারনেট!

ইন্টারনেট সংযোগ (ব্রডব্যান্ড) আগামী ৬ দিন পর বন্ধ হয়ে যেতে পারে সিলেট মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকায়। সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) এ নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছে। সিলেট মহানগরীর প্রায় ৭ কিলোমিটার এলাকায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল (তার) ভূগর্ভে (মাটির নিচে) নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে দেশের প্রথম এলাকা হিসেবে ‘তারবিহীন নগরী’ হচ্ছে সিলেট। সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সহযোগিতায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে শুধু বৈদ্যুতিক ক্যাবল এবং সরকারি ইন্টারনেট সেবা সংস্থা বিটিসিএলের ক্যাবলসমূহ মাটির নিচে নেওয়া হচ্ছে।

কিন্তু বেসরকারি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (আইএসপি) ক্যাবল মাটির নিচে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। আবার ‘তারবিহীন নগরী’ গড়তে তাদেরকে ওভারহেড (মাটির উপর দিয়ে) ইন্টারনেট ক্যাবল টানার সুযোগ দিতেও অনীহা সিসিকের। এরকম অবস্থায় আইএসপি’র আওতায় থাকা প্রায় ৪০টি ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার গ্রাহক পড়েছেন ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্নের শঙ্কায়। বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বীমা এবং সংবাদপত্রের কার্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্নের প্রভাব পড়বে সবচেয়ে বেশি।

সিসিক সূত্র জানিয়েছে, বিউবোর অর্থায়নে ও সিসিকের সহযোগিতায় সিলেট মহানগরীতে ‘বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ প্রকল্পে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৫৫ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে এ প্রকল্পের আওতায় নগরীর হযরত শাহজালাল (রহ.) এর দরগাহের প্রবেশপথ থেকে মূল ফটক পর্যন্ত এলাকায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল মাটির নিয়ে নেওয়া হয়েছে।

বর্তমানে নগরীর আম্বরখানা ইলেকট্রিক সাপ্লাই থেকে চৌহাট্টা, জিন্দাবাজার ও সিটি পয়েন্ট হয়ে সিলেট সার্কিট হাউজ পর্যন্ত, চৌহাট্টা পয়েন্ট থেকে রিকাবীবাজার হয়ে নবাব রোডস্থ বিউবোর বাগবাড়ি কার্যালয় পর্যন্ত এবং জিন্দাবাজার পয়েন্ট থেকে পূর্ব জিন্দাবাজার হয়ে জেলরোড পয়েন্ট পর্যন্ত এলাকায় বৈদ্যুতিক ক্যাবল মাটির নিচে নেওয়ার কাজ প্রায় শেষপর্যায়ে। সপ্তাহখানেকের মধ্যে এসব এলাকায় মাটির উপরে থাকা বৈদ্যুতিক ক্যাবল ও খুঁটি সরিয়ে নেওয়া হবে। বিদ্যুৎ সংযোগ চালু হবে মাটির নিচ দিয়ে।

এক্ষেত্রেই ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (আইএসপি) সংযোগকৃত ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কেননা, আইএসপি’র কোনো ক্যাবল মাটির নিচ দিয়ে নেওয়ার আইনত সুযোগ নেই। কিন্তু সংযোগ চালু রাখতে সিসিক কিংবা বিউবো তাদেরকে কোনো সুযোগ করে দিচ্ছে না বলে আইএসপি’র নেতৃবৃন্দের অভিযোগ।

শনিবার সিলেট সিটি করপোরেশন একটি বিশেষ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। সিসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) এর বরাতে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বিউবো এর বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় আম্বরখানা ইলেকট্রিক সাপ্লাই থেকে চৌহাট্টা, জিন্দাবাজার ও সিটি পয়েন্ট হয়ে সিলেট সার্কিট হাউস পর্যন্ত, চৌহাট্টা পয়েন্ট থেকে রিকাবীবাজার হয়ে নবাব রোডস্থ বিউবোর বাগবাড়ি কার্যালয়, পূর্ব জিন্দাবাজার থেকে জেলরোড পয়েন্ট পর্যন্ত রাস্তার উভয় পার্শ্বে ওভারহেড বৈদ্যুতিক তারসমূহ ভূগর্ভে স্থানান্তরের কাজ শেষ হয়েছে। উল্লেখিত এলাকাসমূহে স্থাপিত সকল বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং ওভারহেড তারসমূহ বিউবো কর্তৃক অপসারণ করা হবে। বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করার ফলে খুঁটিসমূহে স্থাপিত ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (আইএসপি) ক্যাবলসমূহও অপসারিত হবে। যার ফলে ইন্টারনেট সংযোগ বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উক্ত বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) এবং আইএসপি এর সাথে কয়েক দফা সভা করে কোন সমাধানে পৌঁছানো যায়নি। এ ব্যাপারে আইনগতভাবে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কোন দায়-দায়িত্ব নেই বিধায় আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে আইএসপিগণকে এনটিটিএন কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার অনুরোধ জানানো গেল। অন্যথায় অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্টরা দায়ী থাকবেন।

সিসিকের এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ইন্টারনেট সংযোগের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে গত রবিবার থেকে আগামী ২ মার্চ (৭ কর্মদিবস, শুক্র-শনিবার ছুটিসহ ৯ দিন) সময় আছে। এর মধ্যে কোনো সুরাহা না হলে উল্লেখিত এলাকাগুলোয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। চরম বিপাকে পড়বেন হাজার হাজার গ্রাহক। বন্ধ হয়ে যাবে ব্যাংক-বীমাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) অ্যাসোসিয়েশন, সিলেটের যুগ্ম আহবায়ক এবং অ্যারোনেটের স্বত্ত্বাধিকারী বাহার হোসেন বলেন, ‘বিটিআরসি আমাদের অভিভাবক, তারা লাইসেন্স দেয়। তাদের নিয়ম অনুসারে, আমরা মাটির নিচে ক্যাবল নিতে পারি না। একমাত্র যারা এনটিটিএন লাইসেন্সপ্রাপ্ত, তারাই এটা পারে। সরকারি বিটিসিএল, এনটিটিএন লাইসেন্সধারী সামিট আর ফাইবার অ্যাটম ক্যাবল মাটির নিচে নেওয়ার সুযোগ পায়।’

তিনি বলেন, ‘আমরা সিলেটে ইন্টারনেট সংযোগ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে সিসিকে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছি। বৈঠকে এনটিটিএন প্রতিনিধিও ছিলেন। তারা জানায়, আমরা যারা আইএসপির আওতায় আছি, তারা মাটির নিচে ক্যাবল নিতে পারবো, তবে গ্রাহকদের সার্ভিসের বিষয়টি আমাদেরকেই দেখতে হবে। তবে তারা প্রত্যেকটি সংযোগের ক্ষেত্রে মাসে ৬ হাজার টাকা করে দাবি করে। এক্ষেত্রে একজন গ্রাহক বর্তমানে যদি ১ হাজার টাকা প্যাকেজ ব্যবহার করেন, তবে এনটিটিএনের দাবি মানলে ওই গ্রাহককে সবমিলিয়ে দিতে হবে ৭ হাজার টাকা, যা সম্ভব নয়।’

বাহার হোসেন আরো বলেন, পরে আমরা মেয়রের সাথে আলাপ করে একটি প্রস্তাব দেই যে, যেসব স্ট্রিট লাইটের খুঁটি আছে, সেগুলোর মধ্য দিয়ে আমরা সব সার্ভিস প্রোভাইডারের ক্যাবল একটি ক্যাবলে রূপান্তর করে নিয়ে যাবো। এতে কোনো ক্যাবল ঝুলে থাকবে না। আর সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য রাতে ক্যাবলে এলইডি বাতি জ্বালানোর ব্যবস্থা থাকবে। সিসিকের স্ট্রিট লাইটের খুঁটি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বছরে ভাড়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। সিসিক ১২-১৪ লাখ টাকা চায় বছরে, আমরা ২-৩ লাখ টাকা দিতে রাজি ছিলাম। কিন্তু গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মেয়র জানান, কোনো ধরনের ক্যাবলই মাটির উপরে রাখা যাবে না।

এই ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বলেন, পরে মেয়র আমাদেরকে বলেন, তিনি সড়কের ড্রেনের সাথে ৬ ইঞ্চির ক্যানেল করে দেবেন, এর মধ্য দিয়ে ক্যাবল নিতে হবে। গত বৃহস্পতিবার তিনি আমাদেরকে সিসিকে ডাকেন, ক্যানেল করতে যে কয়েক কোটি টাকা খরচ হবে, তা বহন করতে বলেন। কিন্তু আমাদের পক্ষে এটা সম্ভব নয়।

তিনি বলেন, খুঁটি তুলে ফেলার পর শাহজালাল দরগাহ এলাকার বেশ কয়েকটি হোটেল ও বাসা বর্তমানে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে বাহার হোসেন বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা করণীয় নির্ধারণ করছি। মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করার আলোচনা চলছে।

এ বিষয়ে কথা বলতে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটের যেসব এলাকায় বুধবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
সুনামগঞ্জ থেকে বিস্ফোরক উদ্ধার, সিলেটে নিষ্ক্রিয়
সুনামগঞ্জ থেকে বিস্ফোরক উদ্ধার, সিলেটে নিষ্ক্রিয়
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
স্কুলছাত্রী গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্কুলছাত্রী গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সর্বশেষ খবর
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর