শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩১, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

চট্টগ্রামে দুই বছরে রেকর্ড সাক্ষ্য ও মামলার নিষ্পত্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
চট্টগ্রামে দুই বছরে রেকর্ড সাক্ষ্য ও মামলার নিষ্পত্তি

 

 
 

চট্টগ্রামে গত দুই বছরে রেকর্ড পরিমাণ সাক্ষ্য ও মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে বিচারিক হাকিম ও মহানগর হাকিম আদালতগুলোতে। এদের মধ্যে সাক্ষ্য দিয়েছেন ৫৯ হাজার ৭৭৩ জন এবং দুই বছরে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৩টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। এতো বেশি সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছে এবং মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে এ ঘটনাকে মাইলফলক বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

শুধু তাই নয়, সাক্ষীদের আদালতে হাজিরা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন থানায় থানায় আচমকা হাজির হয়ে সমন ওয়ারেন্ট যাচাই-বাছাই করে দেখেছেন মুখ্য বিচারিক হাকিম মুন্সি মোহাম্মদ মশিয়ার রহমান। একই সাথে যেটা আগের যেকোন সময়ের তুলনায় বেশি। এছাড়া বিচারিক হাকিম (জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি) আদালতের সংখ্যা ১৪টি হলেও বর্তমানে বিচারক রয়েছেন ১৩ জন। এতে আদালতগুলোতে প্রায় সময় আরও কম সংখ্যক বিচারক নিয়ে কার্যক্রম চলে বলেও জানান সংশ্লিষ্টরা।

আদালতের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামের মুখ্য বিচারিক হাকিম (সিজেএম) মুন্সি মোহাম্মদ মশিয়ার রহমানের নেতৃত্বে ১৪টি বিচারিক হাকিম আদালতে ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর হতে গত ৭ সেপ্টেম্বর-১৬ সাল পর্যন্ত মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ৬৫ হাজার ৩৬৬টি। একই আদালতগুলোতে এর আগের ২ বছরে (সেপ্টেম্বর ২০১২ হতে সেপ্টেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত) নিষ্পত্তিকৃত মামলার সংখ্যা ছিল ৪৬ হাজার ৬০২টি। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে এর আগের দুই বছরের চেয়ে ১৮৭৬৪ টি মামলা বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে। গড়ে প্রতি কর্মদিবসে নিষ্পত্তি হয়েছে ১০৭ টি মামলা।

মহানগর হাকিম আদালতগুলো থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রাম আদালতে মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) হিসেবে মোহাম্মদ শাহজাহান কবির যোগদানের পর মহানগর হাকিম আদালতগুলোতে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে রেকর্ড সংখ্যক। আর আদালতে সাক্ষ্যদান করতে আসা মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে আগের যেকোন সময়ের তুলনায় বেশি। মহানগর ম্যাজিস্ট্রেসিতে আদালত আছে ৮টি। বর্তমানে ৫ বিচারক নিয়েই চলছে বিচারকাজ।

তথ্য অনুযায়ী, সিএমএম মোহাম্মদ শাহজাহান কবিরের নেতৃত্বে পরিচালিত মহানগর হাকিম আদালতগুলোতে গত দুই বছরে মোট মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৯ হাজার ৫৯৭টি। ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এসব আদালতে মামলা নিষ্পত্তির সংখ্যা ছিল ৪২ হাজার ৯৯৯টি। গেল দুই বছরে এর আগের দুই বছরের তুলনায় ৬ হাজার ৫৯৮টি মামলা বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে মহানগর ম্যাজিস্টেসির আদালতগুলোতে।

চট্টগ্রামের সাবেক জেলা পিপি এড. আবুল হাশেম বলেন, চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি এবং মেট্রো ম্যাজিষ্ট্রেসি আদালতে গত দুই বছরে রেকর্ড পরিমাণ মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। বর্তমান সিএমএম ও সিজেএমের নেতৃত্বে যে পরিমাণ কাজ করেছেন, তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। পৃথকভাবে উক্ত আদালতগুলোতে মামলা নিষ্পত্তি, সাক্ষীদের আদালতে উপস্থাপনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গতি এসেছে। নজরদারিও বেড়েছে বিচার সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে। এসবের সুফলও পাচ্ছেন বিচারপ্রার্থীসহ সংশ্লিষ্টরা।

আদালতের তথ্য অনুযায়ী দেখা যায়, বিচারিক হাকিম বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি এবং মহানগর হাকিম বা মেট্রো ম্যাজিষ্ট্রেসির মোট ২২টি আদালতে ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৩টি মামলা। এসব মামলা প্রমাণের অংশ হিসেবে বিচারিক হাকিম আদালতগুলোতে (১৪টি আদালত) গেল দুই বছরে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ৩৪ হাজার ৪১ জন সাক্ষীর। এর আগের দুই বছর এ সংখ্যা ছিল মাত্র ১৬ হাজার ৯৮১ জন। সাক্ষ্য গ্রহণের হার এক্ষেত্রে ২শ’ গুণ বেড়েছে। এসব আদালতে বর্তমানে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা হচ্ছে ১৭ হাজার ৭৪৮টি। একইভাবে মহানগর হাকিম বা মেট্রো ম্যাজিস্ট্রেসির ৮টি আদালতে গেল দুই বছরের মধ্যে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৬০৭ জন। এর আগের বছর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছিল ১০ হাজার ১২৫ জন সাক্ষীর। দুই বছরে মোট ২৫ হাজার ৭৩২ জনের সাক্ষ্য নেয় এসব আদালত। বর্তমানে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ২৩ হাজার ৩৮০টি।

আদালত থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মুখ্য বিচারিক হাকিম হিসেবে মুন্সি মোহাম্মদ মশিয়ার রহমান ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর যোগদানের পর নতুন আঙ্গিকে মামলাজট নিরসন ও বিচারপ্রার্থীদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করে দেয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে উদ্যোগ নেন। কার্যদিবসে সর্বোচ্চ সংখ্যক সাক্ষ্য গ্রহণ, সাক্ষীদের আদালতে উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ, নথি যথাসময়ে রের্কড রুমে প্রেরণ, দ্রুততম সময়ে নকল সরবরাহ, সঠিক সময়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আদালতে উপস্থিত থাকা, মাসিক পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে বিচারকাজ পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন মুন্সি মশিয়ার।

তাছাড়া সাক্ষীদেরকে আদালতে হাজির করার ক্ষেত্রে গাফেলতি ঠেকাতে তিনি জেলার ১৮ টি থানার প্রত্যেকটি পরিদর্শনে বের হন। এর মধ্যে কয়েকটি থানায় একাধিকবার পরিদর্শন করেছেন এই বিচারক। সেখানে গিয়ে সাক্ষীর সমন পর্যবেক্ষণ করেন এবং থানার অফিসার ইন-চার্জগণকে সময়ের মধ্যে সাক্ষীদের হাজিরা, গ্রেফতারি ও ক্রোকী পরোয়ানা তামিলের নির্দেশ দেন। নিয়মিত পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসি বৈঠকের ব্যবস্থা করে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির পথে বাধাসমূহ চিহ্নিত করেন ও তার সমাধানের পথ বের করেন।


বিডি-প্রতিদিন/ ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
সাবেক এমপি সরওয়ার জাহান বাদশা কারাগারে
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
যশোরে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত
নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম
নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অসচেতনতায় পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বাড়ছে
রংপুরে অসচেতনতায় পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বাড়ছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ
বৃদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪
সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা
কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে
ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব
জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১
সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা