শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩১, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

চট্টগ্রামে দুই বছরে রেকর্ড সাক্ষ্য ও মামলার নিষ্পত্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
চট্টগ্রামে দুই বছরে রেকর্ড সাক্ষ্য ও মামলার নিষ্পত্তি

 

 
 

চট্টগ্রামে গত দুই বছরে রেকর্ড পরিমাণ সাক্ষ্য ও মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে বিচারিক হাকিম ও মহানগর হাকিম আদালতগুলোতে। এদের মধ্যে সাক্ষ্য দিয়েছেন ৫৯ হাজার ৭৭৩ জন এবং দুই বছরে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৩টি মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। এতো বেশি সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছে এবং মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে এ ঘটনাকে মাইলফলক বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

শুধু তাই নয়, সাক্ষীদের আদালতে হাজিরা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন থানায় থানায় আচমকা হাজির হয়ে সমন ওয়ারেন্ট যাচাই-বাছাই করে দেখেছেন মুখ্য বিচারিক হাকিম মুন্সি মোহাম্মদ মশিয়ার রহমান। একই সাথে যেটা আগের যেকোন সময়ের তুলনায় বেশি। এছাড়া বিচারিক হাকিম (জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি) আদালতের সংখ্যা ১৪টি হলেও বর্তমানে বিচারক রয়েছেন ১৩ জন। এতে আদালতগুলোতে প্রায় সময় আরও কম সংখ্যক বিচারক নিয়ে কার্যক্রম চলে বলেও জানান সংশ্লিষ্টরা।

আদালতের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামের মুখ্য বিচারিক হাকিম (সিজেএম) মুন্সি মোহাম্মদ মশিয়ার রহমানের নেতৃত্বে ১৪টি বিচারিক হাকিম আদালতে ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর হতে গত ৭ সেপ্টেম্বর-১৬ সাল পর্যন্ত মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ৬৫ হাজার ৩৬৬টি। একই আদালতগুলোতে এর আগের ২ বছরে (সেপ্টেম্বর ২০১২ হতে সেপ্টেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত) নিষ্পত্তিকৃত মামলার সংখ্যা ছিল ৪৬ হাজার ৬০২টি। তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে এর আগের দুই বছরের চেয়ে ১৮৭৬৪ টি মামলা বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে। গড়ে প্রতি কর্মদিবসে নিষ্পত্তি হয়েছে ১০৭ টি মামলা।

মহানগর হাকিম আদালতগুলো থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রাম আদালতে মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) হিসেবে মোহাম্মদ শাহজাহান কবির যোগদানের পর মহানগর হাকিম আদালতগুলোতে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে রেকর্ড সংখ্যক। আর আদালতে সাক্ষ্যদান করতে আসা মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে আগের যেকোন সময়ের তুলনায় বেশি। মহানগর ম্যাজিস্ট্রেসিতে আদালত আছে ৮টি। বর্তমানে ৫ বিচারক নিয়েই চলছে বিচারকাজ।

তথ্য অনুযায়ী, সিএমএম মোহাম্মদ শাহজাহান কবিরের নেতৃত্বে পরিচালিত মহানগর হাকিম আদালতগুলোতে গত দুই বছরে মোট মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৯ হাজার ৫৯৭টি। ২০১৩ ও ২০১৪ সালে এসব আদালতে মামলা নিষ্পত্তির সংখ্যা ছিল ৪২ হাজার ৯৯৯টি। গেল দুই বছরে এর আগের দুই বছরের তুলনায় ৬ হাজার ৫৯৮টি মামলা বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে মহানগর ম্যাজিস্টেসির আদালতগুলোতে।

চট্টগ্রামের সাবেক জেলা পিপি এড. আবুল হাশেম বলেন, চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি এবং মেট্রো ম্যাজিষ্ট্রেসি আদালতে গত দুই বছরে রেকর্ড পরিমাণ মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। বর্তমান সিএমএম ও সিজেএমের নেতৃত্বে যে পরিমাণ কাজ করেছেন, তা অবশ্যই প্রশংসনীয়। পৃথকভাবে উক্ত আদালতগুলোতে মামলা নিষ্পত্তি, সাক্ষীদের আদালতে উপস্থাপনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গতি এসেছে। নজরদারিও বেড়েছে বিচার সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে। এসবের সুফলও পাচ্ছেন বিচারপ্রার্থীসহ সংশ্লিষ্টরা।

আদালতের তথ্য অনুযায়ী দেখা যায়, বিচারিক হাকিম বা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি এবং মহানগর হাকিম বা মেট্রো ম্যাজিষ্ট্রেসির মোট ২২টি আদালতে ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৩টি মামলা। এসব মামলা প্রমাণের অংশ হিসেবে বিচারিক হাকিম আদালতগুলোতে (১৪টি আদালত) গেল দুই বছরে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ৩৪ হাজার ৪১ জন সাক্ষীর। এর আগের দুই বছর এ সংখ্যা ছিল মাত্র ১৬ হাজার ৯৮১ জন। সাক্ষ্য গ্রহণের হার এক্ষেত্রে ২শ’ গুণ বেড়েছে। এসব আদালতে বর্তমানে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা হচ্ছে ১৭ হাজার ৭৪৮টি। একইভাবে মহানগর হাকিম বা মেট্রো ম্যাজিস্ট্রেসির ৮টি আদালতে গেল দুই বছরের মধ্যে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ৬০৭ জন। এর আগের বছর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছিল ১০ হাজার ১২৫ জন সাক্ষীর। দুই বছরে মোট ২৫ হাজার ৭৩২ জনের সাক্ষ্য নেয় এসব আদালত। বর্তমানে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ২৩ হাজার ৩৮০টি।

আদালত থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মুখ্য বিচারিক হাকিম হিসেবে মুন্সি মোহাম্মদ মশিয়ার রহমান ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর যোগদানের পর নতুন আঙ্গিকে মামলাজট নিরসন ও বিচারপ্রার্থীদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করে দেয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে উদ্যোগ নেন। কার্যদিবসে সর্বোচ্চ সংখ্যক সাক্ষ্য গ্রহণ, সাক্ষীদের আদালতে উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ, নথি যথাসময়ে রের্কড রুমে প্রেরণ, দ্রুততম সময়ে নকল সরবরাহ, সঠিক সময়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আদালতে উপস্থিত থাকা, মাসিক পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে বিচারকাজ পরিচালনায় নেতৃত্ব দেন মুন্সি মশিয়ার।

তাছাড়া সাক্ষীদেরকে আদালতে হাজির করার ক্ষেত্রে গাফেলতি ঠেকাতে তিনি জেলার ১৮ টি থানার প্রত্যেকটি পরিদর্শনে বের হন। এর মধ্যে কয়েকটি থানায় একাধিকবার পরিদর্শন করেছেন এই বিচারক। সেখানে গিয়ে সাক্ষীর সমন পর্যবেক্ষণ করেন এবং থানার অফিসার ইন-চার্জগণকে সময়ের মধ্যে সাক্ষীদের হাজিরা, গ্রেফতারি ও ক্রোকী পরোয়ানা তামিলের নির্দেশ দেন। নিয়মিত পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসি বৈঠকের ব্যবস্থা করে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির পথে বাধাসমূহ চিহ্নিত করেন ও তার সমাধানের পথ বের করেন।


বিডি-প্রতিদিন/ ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ
ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’
বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত
ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির
দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক
গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ৬
সোনারগাঁয়ে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ৬

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি
নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা
দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার
অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত
মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের
একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা