রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে এরশাদ বলেন, সার্চ কমিটি এমন একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিলেক্ট করবেন, তিনি যেন আগের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মতো মেরুদণ্ডহীন না হন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিকে অবশ্যই নির্বাচনে আসতে হবে, না হলে তারা নিবন্ধন হারাবে। আজ সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শন করতে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতির নিয়োগ দেয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কিনা বিএনপির আশঙ্কা প্রসঙ্গে এরশাদ বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে যাকেই নিয়োগ দেয়া হোক না কেন তাকে নিয়েই সমালোচনা হবে। আমরা এমন একজন লোক চাই যার মধ্যে আমরা আস্থা রাখত পারব। যাকেই নিয়োগ দেয়া হবে তিনি যেন সমালোচনা ও বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকেন। এর আগে রবিবার রাতে তার পল্লীনিবাস বাস ভবনে নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিএনপি আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না। তাদের শক্তি ক্ষয় হয়ে গেছে। সভা সমাবেশ করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তারা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তিনি বলেন, দেশের মানুষের ভাষা দেখে বুঝতে হবে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কোথায় গেছে। এ কারণে ক্ষমতায় যাবো আমরা।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তার প্রেস সেক্রেটারি সুনীল শুভ রায়, জেলা কমিউনিটির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য মোফাজ্জল হোসেন মাষ্টার, সাধারণ সম্পাদক হোসেন মকবুল আসিব শাহরিয়ার, মহানগর কমিটির সভাপতি উপজেলা পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক এসএম ইয়াসির প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার