বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
- দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
- এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
- তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
- ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
- 'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
- তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
- কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
- ১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন
- কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
- কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
- কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
- আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
- উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
- আল-নাসর ছাড়ার পথে রোনালদো?
- পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা
- কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি
- পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
- নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
- ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
আদালত প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
ঢাকার আশুলিয়ার পাশাক শ্রমিক ফাইমা আক্তারকে হত্যার দায়ে তার স্বামী মজনু মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। আজ ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম কুদ্দুস জামান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি মজনু মিয়া জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জের আমৃতলার উত্তরপয়ার রহিস উদ্দিনের ছেলে। মজনু মিয়া ও ফাইমা আক্তার দু'জনেই পোশাক কারখানায় কাজ করতেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, মজনু মিয়া তার স্ত্রী ফাইমা আক্তারকে নিয়ে আশুলিয়ার বাইপাইল পশ্চিমপাড়ায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। পারিবারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া-বিবাদের কারণে ২০১৬ সালের ১৩ অক্টোবর স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করেন। এরপর ফাইমার মরদেহ ঘরে রেখে তিনি পালিয়ে যান। এ ঘটনায় নিহতের মা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। পরে আসামি মজনু মিয়া হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এ মামলার ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের বিভিন্ন সময়ে আদালতে সাক্ষ্য প্রদান করেন।
এই বিভাগের আরও খবর