শিরোনাম
- শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
- আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
- জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
- আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
- এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
- চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর
- কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত
- মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
- টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
- জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
- সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
- টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি
- কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
- নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
- সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
- তৃণমূলে ফিরলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী ব্যানার্জি
- বগুড়া-৬ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
- নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
রাজশাহী সার্ভে কলেজে হামলা, ভাঙচুর
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজশাহী ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সার্ভে ইনস্টিটিউটে হামলার ঘটনা ঘটেছে। হামলাকারীরা কলেজের অধ্যক্ষের কার্যালয়সহ দুটি কক্ষ ভাঙচুর করেছেন। ভেঙে ফেলা হয়েছে ফুলের টব, তছরূপ করা হয়েছে বিভিন্ন কাগজপত্র। মঙ্গলবার দুপুরে এসব ঘটনা ঘটে।
হামলার পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ হামলার জন্য রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নূর-ফয়সাল আহমেদ প্রত্যয়কে দায়ী করছেন সার্ভে ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান। তবে ছাত্রলীগ নেতা প্রত্যয় তা অস্বীকার করেছেন।
অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে তার কলেজের সহকারী স্টোর কিপার জাহাঙ্গীর আলম সিটি কলেজের সামনের একটি দোকানে মুঠোফোনে রিচার্জ করতে যান। এ সময় দোকান মালিক মো. রানার সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে রানা তার কর্মচারীকে মারধর করেন। এ সময় জাহাঙ্গীর আলম তার বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে ঘোষণা দেন। পরে জাহাঙ্গীর কলেজে চলে আসেন।
এরপরই রানা ও প্রত্যয়ের নেতৃত্বে ৮-১০ জন যুবক কলেজে হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা তার কক্ষের দরজা ভেঙে ফেলে। কয়েকটি টবও ভাঙা হয়। এছাড়া কলেজের অফিস কক্ষের আলমারি ও চেয়ার-টেবিল ভেঙে ফেলা হয়। তছরূপ করা হয় বিভিন্ন কাগজপত্র।
হামলার ব্যাপারে কথা বলতে নগরীর রাজারহাতা এলাকায় রানার ‘শান্তি এন্টার প্রাইজ’ নামের দোকানটিতে গেলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়। ছাত্রলীগ নেতা নূর-ফয়সাল আহমেদ প্রত্যয় হামলা চালানোর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি হামলার ঘটনা দেখতে কলেজে গিয়েছিলেন। এর সঙ্গে তিনি জড়িত নন বলে দাবি করেন।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমান উল্লাহ বলেন, হামলার খবর পেয়ে নগরীর মালোপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির একটি দল কলেজে পাঠানো হয়। কিন্তু এর আগেই হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় থানায় মামলা হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বিডি প্রতিদিন/০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর