শিরোনাম
- গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড
- কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
- নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু
- আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ
- ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
- সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
- ‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
- আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
- ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
- গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
- ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
- দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
- নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
- করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
- বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
- টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃত বেড়ে ২৪
- টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
- গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
- খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
উদ্ধার ৫ হাজার ইয়াবা, মামলা ৭৫ পিসের
পল্লবী থানার ওসি ও এসআইয়ে বক্তব্য গ্রহণ করেননি আদালত
ফের ডিসিকে তদন্তের নির্দেশ
আদালত প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন

‘পাঁচ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের পর মামলা হয়েছে ৭৫ পিসের’ এ সংক্রান্ত পুলিশের তদন্ত কমিটি ও পল্লবী থানার ওসি এবং এসআই এর বক্তব্য গ্রহণ করেনি আদালত। তবে এ বিষয়ে ফের আরও তদন্তে জন্য পুলিশের মিরপুর জোনের ডিসিকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত
রবিবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. জিয়ারুল ইসলাম পুলিশেল ওই প্রতিবেদন নাকচ করে আগামী দেড় মাসের মধ্যে আরও তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন।
আদেশে বলা হয়, পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী বাদী এসআই কাওছার ও ওসি দাদন অবৈধ সুবিধা গ্রহণ করে তাদের আইনানুগ কর্তব্য থেকে বিচ্যুতি হয়েছে। ওই অভিযোগের আলোকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কামাল হোসেন এবং এসি পল্লবী জোন পদন্নতিপ্রাপ্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এবিএম জাকির হোসেন তদন্ত করেন। যারা গত ২৭ মার্চ প্রতিবেদন দাখিল করেন। যেখানে ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। কিন্তু সেখানে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়নি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ঘটনার সত্যতা নিরূপন করা সম্ভব হত। তদন্ত কমিটি যাদের সাক্ষ্য নিয়েছেন তারা অধিকাংশ পুলিশ সদস্য। দুই একজন অসাধু ব্যক্তির জন্য এমন আইন বহির্ভুত কাজ পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে। প্রকৃতপক্ষে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না বা এ বিষয়ে এসআই কাওছার ও ওসি দাদনের কোনো অবহেলা ছিল কি না তা আরও বিস্তারিত তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
এর আগে, এ সংক্রান্ত গত ১৪ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করলে গত ১৯ মার্চ ওই প্রতিবেদন আমলে নিয়ে পল্লবী থানার ওসি মো. দাদন ফকির এবং এসআই এসএম কাওছার সুলতানকে শশরীরে আদালতে হাজির হয়ে কারণ দর্শাতে নির্দেশ দেন একই আদালত। আদালতের ওই আদেশের প্রেক্ষিতে রবিবার তারা ঢাকার মুখ্য মহানগর হকিম আদালতে হাজির হয়ে লিখিতভাবে বক্তব্য তুলে ধরেন।
গত ১৪ মার্চ পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল গত ১২ মার্চ আনুমানিক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্লবীর সেকশন-১০, এ ব্লকে অবস্থিত ‘নিউ ঢাকা বিরিয়ানি হাউস’ ও স্থানীয় মসজিদের মাঝামাঝি স্থানে পুলিশের একটি টহল গাড়ি থামে। এরপর এসআই কাউসার সুলতান তার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বিরানির দোকানের পেছনেই অবস্থিত চান্দার বাসায় যান। প্রায় আধা ঘণ্টা পর একটি ব্যাগে রাখা নীল রঙের প্যাকেটে জড়ানো কমপক্ষে ৫ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেটসহ চান্দা, ফেরদৌস ও দুই নারীকে আটক করে রাস্তায় এসে দাঁড়ান তারা। এ সময় গাড়ি ঘিরে ভিড় জমে যায় উৎসুক জনতার। এরপর গাড়িতে উঠিয়ে তাদের থানায় নিয়ে যান এসআই কাউসার সুলতান। পুলিশ পরে দুই নারীকে ছেড়ে দেয়। এরপর ৭৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট দেখিয়ে মামলা দেওয়া হয়।
বিডি-প্রতিদিন/০১ এপ্রিল, ২০১৮/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম