শিরোনাম
- ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
- ‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
- ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
- বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
- বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
- ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
- দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
- এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
- ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
- গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
- ‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
- নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
- সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
- র্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
- বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
- খালেদা জিয়া আমাদের মনোবল-সাহস: এ্যানি
- স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- সরাইলে জমি সংক্রান্ত বিরোধে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৫
- বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু
উদ্ধার ৫ হাজার ইয়াবা, মামলা ৭৫ পিসের
পল্লবী থানার ওসি ও এসআইয়ে বক্তব্য গ্রহণ করেননি আদালত
ফের ডিসিকে তদন্তের নির্দেশ
আদালত প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
‘পাঁচ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধারের পর মামলা হয়েছে ৭৫ পিসের’ এ সংক্রান্ত পুলিশের তদন্ত কমিটি ও পল্লবী থানার ওসি এবং এসআই এর বক্তব্য গ্রহণ করেনি আদালত। তবে এ বিষয়ে ফের আরও তদন্তে জন্য পুলিশের মিরপুর জোনের ডিসিকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত
রবিবার ঢাকা মহানগর হাকিম মো. জিয়ারুল ইসলাম পুলিশেল ওই প্রতিবেদন নাকচ করে আগামী দেড় মাসের মধ্যে আরও তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন।
আদেশে বলা হয়, পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী বাদী এসআই কাওছার ও ওসি দাদন অবৈধ সুবিধা গ্রহণ করে তাদের আইনানুগ কর্তব্য থেকে বিচ্যুতি হয়েছে। ওই অভিযোগের আলোকে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কামাল হোসেন এবং এসি পল্লবী জোন পদন্নতিপ্রাপ্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এবিএম জাকির হোসেন তদন্ত করেন। যারা গত ২৭ মার্চ প্রতিবেদন দাখিল করেন। যেখানে ১৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। কিন্তু সেখানে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়নি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ঘটনার সত্যতা নিরূপন করা সম্ভব হত। তদন্ত কমিটি যাদের সাক্ষ্য নিয়েছেন তারা অধিকাংশ পুলিশ সদস্য। দুই একজন অসাধু ব্যক্তির জন্য এমন আইন বহির্ভুত কাজ পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে। প্রকৃতপক্ষে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না বা এ বিষয়ে এসআই কাওছার ও ওসি দাদনের কোনো অবহেলা ছিল কি না তা আরও বিস্তারিত তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
এর আগে, এ সংক্রান্ত গত ১৪ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করলে গত ১৯ মার্চ ওই প্রতিবেদন আমলে নিয়ে পল্লবী থানার ওসি মো. দাদন ফকির এবং এসআই এসএম কাওছার সুলতানকে শশরীরে আদালতে হাজির হয়ে কারণ দর্শাতে নির্দেশ দেন একই আদালত। আদালতের ওই আদেশের প্রেক্ষিতে রবিবার তারা ঢাকার মুখ্য মহানগর হকিম আদালতে হাজির হয়ে লিখিতভাবে বক্তব্য তুলে ধরেন।
গত ১৪ মার্চ পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল গত ১২ মার্চ আনুমানিক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্লবীর সেকশন-১০, এ ব্লকে অবস্থিত ‘নিউ ঢাকা বিরিয়ানি হাউস’ ও স্থানীয় মসজিদের মাঝামাঝি স্থানে পুলিশের একটি টহল গাড়ি থামে। এরপর এসআই কাউসার সুলতান তার সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বিরানির দোকানের পেছনেই অবস্থিত চান্দার বাসায় যান। প্রায় আধা ঘণ্টা পর একটি ব্যাগে রাখা নীল রঙের প্যাকেটে জড়ানো কমপক্ষে ৫ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেটসহ চান্দা, ফেরদৌস ও দুই নারীকে আটক করে রাস্তায় এসে দাঁড়ান তারা। এ সময় গাড়ি ঘিরে ভিড় জমে যায় উৎসুক জনতার। এরপর গাড়িতে উঠিয়ে তাদের থানায় নিয়ে যান এসআই কাউসার সুলতান। পুলিশ পরে দুই নারীকে ছেড়ে দেয়। এরপর ৭৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট দেখিয়ে মামলা দেওয়া হয়।
বিডি-প্রতিদিন/০১ এপ্রিল, ২০১৮/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর