শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০১, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

'ভবিষ্যতে কোন যৌনকর্মীর জানাজা পড়ানোর নিয়ত নাই'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'ভবিষ্যতে কোন যৌনকর্মীর জানাজা পড়ানোর নিয়ত নাই'

এমাসের গোড়ার দিকে প্রথা ভেঙে দৌলতদিয়ার একজন যৌনকর্মীর জানাজা পড়িয়ে আলোচনার কেন্দ্রে এসেছিলেন যে মসজিদের ইমাম, তিনি বলছেন, তিনি ভবিষ্যতে আর কখনো কোনো যৌনকর্মীর জানাজা পড়াবেন না।

দৌলতদিয়া রেলস্টেশন মসজিদের ইমাম গোলাম মোস্তফা বলছেন, হামিদা বেগমের জানাজা পড়ানোর পর তিনি স্থানীয়ভাবে সমালোচনার মুখে পড়েছেন।

যদিও যৌনকর্মীদের জানাজা বা দাফনের ব্যাপারে কোন ধর্মীয় বিধিনিষেধ আছে কি না, তেমন কিছু উল্লেখ করছেন না মোস্তফা, কিন্তু তিনি বলছেন তিনি এই জানাজা পড়াতে রাজি ছিলেন না, স্থানীয় পুলিশের কর্মকর্তাদের অনুরোধে তিনি পড়িয়েছিলেন।

তিনি বলছেন, এইখানে তো সমালোচনা হচ্ছে। গ্রামের লোক, দোকানদার সবাই আমার সমালোচনা করছে। এতোদিন জানাজা হয় নাই, আমি কেন হঠাৎ করে জানাজা পড়াইলাম? ভবিষ্যতে আর জানাজা পড়ানোর নিয়ত নাই। বিভিন্ন আলেমের সঙ্গেও কথা বলছি। তারাও নিষেধ করছে। পল্লীর লোকেরা অন্য কাউকে দিয়ে জানাজা, দাফন করাইতে পারে। কিন্তু আমাকে পাবে না।

প্রথা ভেঙে যৌনকর্মীর জানাজা এবং ধর্মীয় রীতিতে দাফনের খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর এই ঘটনাটি যৌনপল্লীর বাসিন্দাদের জীবনে কী প্রভাব ফেলেছে তা দেখতে দৌলদিয়া গিয়েছিলাম আমি।

সেখানে গিয়েই জানতে পারলাম ইমাম গোলাম মোস্তফার সামাজিকভাবে নিগ্রহ হবার হবার খবর। যৌনপেশা বৈধ হলেও এই পেশাজীবীদের খারাপ চোখে দেখা হয়, সমাজ থেকে তারা একরকম বিচ্ছিন্নও থাকেন। কিন্তু দীর্ঘদিনের প্রথা ভেঙে একজন যৌনকর্মীর জানাজার ঘটনা তাদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে কতটা কাজ করবে?

পঁচিশ বছর ধরে দৌলতদিয়ার পতিতাপল্লীতে আছেন রানু বেগম (ছদ্মনাম)। এই পল্লীতেই জন্ম দিয়েছেন একে একে ৪টি সন্তানের। দীর্ঘ জীবনের হিসেব মিলিয়ে প্রাপ্তির খাতায় বঞ্চণা আর অপমান ছাড়া কোন কিছুই দেখেন না তিনি।

তিনি বলছিলেন, এই জগতটা তো দেখা হয়ে গেছে আমার। কিছুই নাই। শুধু অপমান। এখনো যদি ধরেন আমরা রাস্তায় বা গ্রামের দিকে যাই, কয় কি যে ঐতো অমুক জায়গা থিকা অমুক মানুষ আইছে। আমাগো দেখলে দরজা আটকায় দেয়, বাড়ির উপর দিয়া গেলে কয় এখান দিয়া যাইবা না। অন্য রাস্তা দিয়া ঘুইরা যাও। আমরা এইসব কথা শুইনাও না শুনার মতোন কইরাই থাকি।

তিনি জানাচ্ছেন, আগে গ্রামবাসী নিয়ম করে দিয়েছিলো কোন যৌনকর্মী বাইরে বের হলে খালি পায়ে বের হবে। তবে এখন অবশ্য সে নিয়ম আর নেই। রানু বেগম যে মানবিক মর্যাদার সঙ্কটের কথা বলছেন, এই পল্লীর সকলকেই সেই সঙ্কটের মুখোমুখি হতে হয় কোন না কোনভাবে।

ফলে এই পেশার সঙ্গে জড়িতরা সবসময়ই চেষ্টা করেন নিজেদের বাইরের জগত থেকে আড়াল করে রাখতে। এমনকি বাইরের কোন হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলেও নিজেদের প্রকৃত নাম-পরিচয় গোপন রাখতে হয়। যেমন মাত্র ৬ মাস আগেই অপারেশনের মাধ্যমে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বৃষ্টি আক্তার (ছদ্মনাম)।

তিনি বলছেন, চিকিৎসা নেয়ার সময় নিজে থেকেই পরিচয় গোপন রেখেছিলেন। আমি ঠিকানা দিছি দৌলতদিয়া। কিন্তু আমাদের পল্লীর ঠিকানা হইলো পূর্বপাড়া। আমার নামও দিছি অন্য। আসল পরিচয় যদি দেই আমি তাহলে তারা তো জানবে আমি কে। আমাকে তখন খারাপ জানবে। আর খারাপ জানলে তো খারাপভাবেই দেখবে।

দৌলতদিয়ার যৌনকর্মীরা শুরু থেকেই ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হলেও তেমন কোন নাগরিক সুবিধা নেই তাদের। বয়স হয়ে গেলে নিদারুণ সমস্যায় পড়েন অনেকেই। কিন্তু এসব কিছু ছাপিয়ে মৃত্যুর পরও ধর্মীয়ভাবে দাফন-কাফনের অধিকার না পাওয়ার হতাশা দীর্ঘদিন ধরেই প্রকাশ করে এসেছেন তারা।

তবে বছরের পর বছর না হলেও হামিদা বেগমের জানাজা ও দাফন ধর্মীয় রীতি মেনে সম্পন্ন হলে, যৌনকর্মীদের মধ্যে তো বটেই আলোড়ন তুলেছে এর বাইরেও।

পাপের বোঝা কার?
যৌনপেশাকে সামাজিকভাবে খারাপ চোখে দেখা হলেও হামিদা বেগমের ছেলে বলছেন, তারা সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে আটকে থাকতে চাননি। আমার মা যেখানেই থাকুক, যে কাজই করুক, তার একটা পরিচয় আছে যে সে মানুষ। আমরাও মানুষ, আমরাও মুসলমান। আমরা চাইছিলাম মৃত্যুর সময়টাতে যেনো অন্ততঃ মানুষ হিসেবে সম্মান পাই। সেই জন্যেই আমরা প্রশাসনের কাছে আবেদন করছিলাম।

এটা নিয়ে যৌনকর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা গেলেও ধর্মীয় কারণ দেখিয়ে বাইরে এর সমালোচনাও হচ্ছে প্রচুর। যদিও এর কোন যৌক্তিকতা খুঁজে পান না যৌনকর্মীদের একজন নেত্রী। তিনি বলছিলেন, এদেশের সমাজ পাপের বোঝা শুধু যৌনকর্মীদের উপরই চাপাতে চায়।

তিনি বলছেন, পাপতো এখানকার মেয়েরা একলা করতেছে না। তারা করতেছে পেটের দায়ে, ক্ষিদার চাহিদা মেটানোর জন্য। আর আপনি আসতেছেন আপনার মনোরঞ্জন করার জন্যে। তাহলে পাপটা কার হইতেছে? এইখানে যৌনপল্লীতে ধর্মের বিধান ভাইঙ্গা আসে কারা? আপনারা। তাইলে আপনাদের যদি সমাজে মাটি হয়, তাইলে আমাদের হবে না কেন?

বিরূপ এলাকাবাসী
দৌলতদিয়ার যৌনকর্মীরা আশাবাদী যে, হামিদা বেগমের জানাজার পর সেটা হয়তো যৌনকর্মীদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন ঘটাতে কাজে দেবে। কিন্তু বাস্তবে পল্লীর বাইরে খোঁজ নিতেই সাধারণ মানুষের মধ্যে এর উল্টো মনোভাবই দেখা গেলো। যৌনপল্লীর পাশেই দৌলতদিয়া রেল স্টেশন। সেখানেই স্টেশন মসজিদের কাছে কথা হয় কয়েকজনের সঙ্গে।

এর মধ্যে হামিদুল ইসলাম নামে একজন জানালেন, যৌনকর্মীর পেশাটাই যেখানে ধর্ম সমর্থন করে না সেখানে সারাজীবন সেই পেশায় থেকে শেষ সময়ে ধর্মের দরকার কী? তিনি বলছেন, "ঐখানে তো অন্য মানুষজন থাকে। ঐটা তো আলাদা জায়গা। পতিতালয়। সেইখানে ধর্মীয়ভাবে জানাজা হয় কিভাবে?"

মনির হোসেন নামে আরেকজন বেশ ক্ষিপ্ত। তার ক্ষোভ ইমাম সাহেব কেন জানাজা পড়ালেন সেটা নিয়ে। তিনি বলছেন, হুজুর তো আগে আমাদের সমাজ থেকেই মত গঠন করবে। জানাজায় নেয়া যাবে কি-না, সেইটা তো গ্রামের লোক বসে পদ্ধতি ঠিক করবে। তারপরে সে আমাদের মর্জি নিয়ে সেখানে যাবে। তাকে তো ইমামের দায়িত্বে রাখছি আমরা। সে একাএকাই কেন গেলো?

এবার বোঝা গেল ইমাম গোলাম মোস্তফা কোন পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে আর কখনো কোন যৌনকর্মীর জানাজা না পড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
সাউথ এশিয়ান ল' ইয়ার্স ফোরামের বিভিন্ন চ্যাপ্টার পুনর্গঠনের উদ্যোগ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
‘নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে’
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০০১ মামলা
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে পানিতে ডুবে দুই খালাতো ভাইয়ের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট
কেন অনুসারী হারাচ্ছেন আলিয়া ভাট

শোবিজ

এবার বাস্কেটবল কোচ আমির
এবার বাস্কেটবল কোচ আমির

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার
সোহানের সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন পার

মাঠে ময়দানে