বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার
শিরোনাম
- বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
- লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
- কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
- রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
- শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
- ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
- কারাগারে আবুল বারকাত
- চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
- সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
- শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
- বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
- আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
- এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
- রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
- উরি র্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
- শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
- টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
- প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
- গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীর ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী:
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীর বেসরকারি শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীর ওপর হামলার ঘটনায় আদালতে মামলা হয়েছে। বুধবার সকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আপেল মাহমুদ তালুকদার (২৪) বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। তিনি কলেজের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকালে ক্যাম্পাসে তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
শাহ মখদুম মেডিকেল কলেজ ২০১৪ সাল থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে। কিন্তু এখনও বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) অনুমোদন মেলেনি। ফলে শিক্ষার্থীরা এমবিবিএস পাশ করলেও ইন্টার্নশীপ করতে পারছেন না। এমনকি পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসকও হতে পারছেন না। এনিয়ে তারা সম্প্রতি ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন শুরু করেন। এই আন্দোলনে সামনের সারিতে ছিলেন আপেল মাহমুদ তালুকদার। আন্দোলনের ভিতর তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। পিটিয়ে তাকে রক্তাক্ত করা হয়। এরপর দুইদিন হাসপাতালে ছিলেন আপেল।
তার দায়ের করা মামলায় কলেজেরই পাঁচ শিক্ষার্থীকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন- পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী মেহেদি হাসান, এইচএম ফাহাদ, ফারহান রহমান, শাকিলা দিল আফরোজ মিষ্টি এবং তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জাকিয়া সুলতানা জেবা। আসামিরা আন্দোলন ভেস্তে দিতে কলেজ কর্তৃপক্ষের হয়ে হামলা চালিয়েছিলেন বলে মনে করেন মামলার বাদী। হামলার পর তারা আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হলে নারী নির্যাতনের মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছিলেন বলেও জানিয়েছেন ভুক্তভোগী আপেল মাহমুদ তালুকদার।
তিনি বলেন, আন্দোলন চলাকালে ১৮ জন শিক্ষার্থীর একটি দল নিয়ে তিনি গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় যান। ঢাকায় সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দফতরে যান। সেখান থেকে ফেরার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি ক্যাম্পাসে কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের বিষয়ে কথা বলছিলেন। তখনই তার ওপর অতর্কিত হামলা হয়। এ কারণে তিনি মামলা করেছেন। আদালত মামলাটি গ্রহণ করেছেন।
নগরীর চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুম মুনির বলেন, আদালত থেকে এখনও মামলার কাগজপত্র পাইনি। কাগজপত্র থানায় এলে আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
এই বিভাগের আরও খবর