আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় কাউন্সিলে রাজধানীতে শোডাউন দিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট। শনিবার দুপুরে রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে সমাবেশ শেষে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে বিশাল মিছিল করে।
ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মান্নান ও মহাসচিব এম এ মতিনের নেতৃত্বে মিছিলটি নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় হলে গিয়ে শেষ করে। এসময় তাদের নেতাকর্মীদের দলীয় প্রতীক মোমবাতি উচিয়ে স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এর আগে রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আল্লামা এমএ মান্নানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহাসচিব জননেতা আল্লামা এম এ মতিন।
কাউন্সিলের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ স.উ.ম আবদুস সামাদের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মসিহুদ্দৌলা, ড. আল্লামা আফজাল হোসাইন, আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী হারুন, অধ্যক্ষ আহমদ হোসাইন আলকাদেরী, আবু সুফিয়ান খান আবেদী, আল্লামা ছাদেকুর রহমান হাশেমী, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী মামুনুর রশিদ, আল্লামা মুফতি ফজলুল হক, এম সোলাইমান ফরিদ, সৈয়দ মুজাফফর আহমদ মুজাদ্দেদী, শাইখুল হাদীস হাফেজ আশরাফুজ্জামান আলকাদেরী, মাওলানা আবুল আসাদ মুহাম্মদ জুবায়ের রেজভী, কাজী সোলাইমান চৌধুরী, কাজী জসিম উদ্দিন সিদ্দিকী, কাজী মুহাম্মদ ইসলাম উদ্দিন দুলাল, মুফতি মাহমুদুল হাসান আলকাদেরী, এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অধ্যাপক জালাল উদ্দীন আল আজহারী, সৈয়দ মুহাম্মদ হোসেন, গোলামুর রহমান আশরাফ শাহ্, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ তৈয়ব আলী, মাওলানা রেজাউল করীম তালুকদার।
ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মান্নান বলেন, আসন্ন নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তথা সকল দলের সমান অংশগ্রহণের সুযোগ না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। অথচ দেশে প্রহসনের নির্বাচন চলছে। জনগণের ভোট-ভাতের অধিকার হরণ করা হচ্ছে। ২০১৪ সাল থেকে দেশে কোন সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি। দল দাস নির্বাচন কমিশন পেশি শক্তি নির্ভর ভোট ডাকাতির নির্বাচন ব্যতীত কিছুই দিতে পারেনি। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট প্রস্তাবিত ৯ দফা অনুযায়ী স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনই পারবে সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার নুর হোসেন, অধ্যাপক মনসুর দৌলতী, গোলাম মাহমুদ ভূঁইয়া মানিক, মাসুম বিল্লাহ মিয়াজী, মাওলানা এম এ মান্নান, মাওলানা মন্জুর আলম, অধ্যক্ষ সালাহ উদ্দিন মোহাম্মদ খালেদ, মুফতি মহিউদ্দিন হামিদী, মাওলানা ওবায়দুল্লাহ কদম রসুলি, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল নবী, মোহাম্মদ আশরাফ শাহ্, অধ্যাপক নুরুল আলম, জাহিদুল ইসলাম, এম এ মুস্তফা হেজাজী, মাওলানা মুহিত হাসানী, অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম, মাওলানা জালাল উদ্দীন আহমদ আঁখঞ্জী, মাওলানা সোলাইমান খান রাব্বানী, সাইফুদ্দিন আহমদ, অধ্যক্ষ গোলাম সরওয়ার, অধ্যক্ষ জালাল উদ্দীন আল-কাদেরী, অধ্যাপক রিদওয়ান আশরাফী, মুফতি হাফেজ গোলাম কিবরীয়া, সৈয়দ হাসান আল আজহারী, আবদুল মোস্তফা রাহীম আল আজহারী প্রমুখ।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত