শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে ব্যতিক্রমী শিক্ষাসফর সানজিদা খানমের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে ব্যতিক্রমী শিক্ষাসফর সানজিদা খানমের

প্রথমবারের মতো কোনো নির্বাচনী এলাকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের নিয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম। নির্বাচনী এলাকা ঢাকা-৪ এর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জাতির পিতার জন্মের পূণ্যভূমি টুঙ্গিপাড়ায় শিক্ষা সফরে গিয়ে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

গতকাল রবিবার আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও ঢাকা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খানমের উদ্যোগে এই শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়। এর আগে কোনো সংসদ সদস্য বা সাবেক সংসদ সদস্য এমন ব্যতিক্রম শিক্ষা সফরের আয়োজন করেননি।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে আসতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, এর আগে কোনো জনপ্রতিনিধি এভাবে এতো শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে নিয়ে শিক্ষা সফরে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আসেননি।

নানা কৌতূহল নিয়ে সমাধিস্থলের আশপাশে শিক্ষার্থী-শিক্ষক, অভিভাবকরা ঘুরে ঘুরে ঐতিহাসিক হিজলতলা ঘাট, বঙ্গবন্ধুর বাল্যকালের খেলার মাঠ, পুরনো বাড়ি, শেখ পরিবারের ঐতিহ্যবাহী বড় তালাব ও জাদুঘর দেখেছেন।

ঢাকা-৪ নির্বাচনী এলাকার ১৪টি স্কুল ও মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, শিক্ষার্থী-শিক্ষক, অভিভাবক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ মিলে প্রায় ২ হাজার মানুষ এই শিক্ষা সফরে অংশগ্রহণ করেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো- দোলাইরপাড় উচ্চ বিদ্যালয়, ফরিদাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কটন মিল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, জুরাইন আশ্রাফ মাস্টার আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, মুরাদপুর সমীরণ নেসা উচ্চ বিদ্যালয়, মোহাম্মদবাদ আদর্শ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পূর্ব জুরাইন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, ভাষা প্রদীপ উচ্চ বিদ্যালয়, শ্যামপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, মুরাদপুর ইসলামিয়া আলিম মাদরাসা, ঢাকা মোহাম্মদিয়া দাখিল মাদরাসা, পূর্বজুরাইন-শ্যামপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় (সাআউবি), পূর্বজুরাইন আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, নতুন জুরাইন খন্দকার মোহাম্মদ (কেএম) মাঈনউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও ডা. আবুল হোসেন কলেজ।

বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শিক্ষা সফরে এসে জুরাইন আশ্রাফ মাস্টার আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র মো. তানভীর আহমেদ বলেন, আমার খুব ভালো লাগছে। আমাদের এলাকার সব স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার সবাই এসেছে। সবাইকে এমন সুযোগ করে দিয়েছেন এডভোকেট সানজিদা খানম। ধন্যবাদ আপাকে।

তিনি বলেন, এমন আয়োজন দেশের সকল প্রতিনিধিদের করা দরকার। এতদিন আমরা যা বইতে পড়েছি, আজ তা নিজ চোখে দেখলাম। আজ আমি অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আমরা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সবার জন্য আমরা দোয়া করেছি।

মুরাদপুর ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার ছাত্র মো. শামসুল আলম বলেন, এমন সুযোগ আগে কখনও পাইনি। আমার খুবই ভালো লাগছে। সবসময় ভাবতাম কবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে যাব। আজ স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর পুরনো বাড়ি, পুকুর, হিজলতলা ঘাট, জাদুঘর ঘুরে দেখলাম। যা আমার জন্য অন্যরকম অভিজ্ঞতা ও স্মৃতি হয়ে থাকবে।

জুরাইন আশ্রাফ মাস্টার আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আকন মোহাম্মদ নুরুল হক  বলেন, এ আয়োজনের জন্য প্রথমে আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এডভোকেট সানজিদা খানম আপাকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ এ শিক্ষা সফরে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ একত্রিত হয়েছে। যা একটি ব্যতিক্রম শিক্ষা সফর। আমরা ঢাকা-৪ এর সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একত্রিত হতে পেরেছি।

তিনি বলেন, এ শিক্ষা সফরে সব মিলিয়ে এক দারুণ অনুভূতি তৈরি হয়েছে।  বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা খুবই খুশি, যা বলে বোঝানো যাবে না।

দোলাইরপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হারুন অর রশিদ মোল্লা বলেন, রাজনৈতিক নেতাদের এমন উদ্যোগ ভাবা যায় না। বিশেষ করে কোমলমতি শিশুদের ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শন করা দরকার। এতে শিশুদের মেধা বিকাশে ভূমিকা রাখে।

তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় কথা আমরা অনেকগুলো স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা একসাথে হতে পেরেছি। যা মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। আমরা নিজেরা চাইলেও এমনটা সম্ভব হতো না। কিন্তু সানজিদা আপার কারণে এটা সত্যি হলো। এমন উদ্যোগ সকল জনপ্রতিনিধির নেওয়া প্রয়োজন।

এ নিয়ে কদমতলী থানা আওয়ামী লীগের সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন বলেন, আমাদের কোমলমতি সন্তানরা, শিক্ষকরা, অভিভাবকরা যারা আছেন, তাদের সবাইকে সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শিক্ষা সফরে আসা একটি মহৎ কাজ। বঙ্গবন্ধুকে যারা দেখেনি- এই পবিত্র ভূমিতে এসেছে তাদের নতুন উপলব্ধি হয়েছে। যে বঙ্গবন্ধুর সমাধি দেখব, বাড়ি, জাদুঘর দেখব। আশপাশের পরিবেশ দেখব। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের সন্তানরা আনন্দিত। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি, আমি নিজে দেখেছি। আমার মনে হচ্ছে  বঙ্গবন্ধুকে দেখার আনন্দ যেনো কোমলমতি শিশুদের মাঝে জেগে উঠেছে এই মিলনমেলায়।

তিনি বলেন, আমার রাজনৈতিক জীবনে কোনোদিন দেখি নাই যে, কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি তার এলাকার সব স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষা সফরে গিয়েছেন। এখানে প্রায় ২ হাজারের মতো লোক এসেছে। কতটুকু ভালো মনের মানুষ হলে এমন মহৎ কাজ করা সম্ভব।

শিক্ষা সফর নিয়ে ঢাকা-৪ নির্বাচনী এলাকার ৫২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহুল আমিন বলেন, সানজিদা আপা অনেক বড় মনের মানুষ। শ্যামপুর-কদমতলীর সমস্ত স্কুল এবং মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে এসেছি। এখানে কোমলমতি শিশুরা আছে। আমার মনে হয়, বঙ্গবন্ধুকে দেখতে এসেছে তারা। এখানে আসতে পেরে তারা খুবই উদ্বেলিত। এতদিন তারা যা ইতিহাসে পড়েছে, আজ তা নিজের চোখে দেখল।

শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবাইকে বাসে ওঠানো থেকে শুরু করে সব কাজে রোভার স্কাউটের একদল প্রতিনিধি সার্বিক সহযোগিতা করছেন। শিক্ষা সফরে সকালে নাস্তা ও দুপুরে পোলাও, রোস্ট, গরুর মাংস, কোমল পানীয় ও মিনারেল ওয়াটারের ব্যবস্থা ছিল।

রোভার স্কাউটের সদস্য মো. শিশির  বলেন, আমরা এ আয়োজন গাইড করছি। যাতে কোনো সমস্যা না হয়। যারা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে এসেছেন, সবাই আগ্রহের সাথে পুরো এলাকা ঘুরে দেখছে। বঙ্গবন্ধুর নানা বিষয়ে জানার চেষ্টা করছে।  এডভোকেট সানজিদা খানম ম্যাডামকে ধন্যবাদ । এমন একটি আয়োজন করার জন্য।

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় সমাধিসৌধে দায়িত্বরত মো. রুবেল হাসান বলেন, এর আগে কোনো এমপিকে এমন করে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসতে দেখিনি। আজ সমাধিসৌধ ছাত্র-ছাত্রীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে।

এডভোকেট সানজিদা খানম বলেন, ঢাকা-৪ নির্বাচনী এলাকা থেকে আমি ২০০৮ সালে প্রথমবার নির্বাচিত হওয়ার পর একটা স্বপ্ন ছিল, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যেখানে চির নিদ্রায় শায়িত রয়েছেন, সেখানে নিয়ে যাব। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। উচ্চাভিলাষী বিপদগামী কিছু সেনা কর্মকর্তা আর ক্ষমতালিপ্সু রাজনৈতিক ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবার নির্মমভাবে হত্যা করে। ওরা বাংলাদেশের ইতিহাসকে মুছে ফেলবার চেষ্টা করেছিল। বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস স্বচক্ষে দেখানোর জন্য  তরুণ প্রজন্মকে এখানে নিয়ে এসেছি। আজ আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।

তিনি বলেন, জাতির পিতার সমাধিসৌধ যারা পরিচালনার দায়িত্বে আছেন, তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ যে, সবার সহযোগিতা পেয়েছি। আমরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রায় ২০০০ জন জাতির পিতার সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসেছি। সবার সহযোগিতায় এটি বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে।

ঢাকা- ৪ এর সাবেক এই সাংসদ আরো বলেন, আমি অনেক কৃতজ্ঞ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি। ধন্যবাদ জানাই আজকে এই আয়োজনে যারা সহযোগিতা করেছেন। এত লোকের আয়োজন সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।   আমরা ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছি। এ জন্য আমি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানাই। এ ছাড়াও গভর্নিং বডি, ম্যানেজিং কমিটি, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদেরকেও ধন্যবাদ জানাই, তারা এতদূরে এই যাত্রায় আমার সাথে সামিল হয়েছেন।

এই শিক্ষা সফরের মাধ্যমে নতুুন প্রজন্ম বঙ্গবন্ধু সর্ম্পকে জানবে, বাংলাদেশের ইতিহাস জানবে এমন মন্তব্য করে এডভোকেট সানজিদা খানম বলেন, এটাই আমার প্রত্যাশা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে যে মন্তব্য বহি আছে তাতে আমি লিখে এসেছি, যারা এবার যেতে পারেনি, তাদের নিয়ে আবার বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে যাবার ইচ্ছা আছে।
 
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন