শিরোনাম
- ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
- মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
- যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
- চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
- টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
- মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
- বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা
- করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
- রাজধানীতে দুই খুন
- গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
- সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
- রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন
- অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
- রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
- যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫
- পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি
- কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
- অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
অপহরণ করে হত্যা, সেপটিক ট্যাংক থেকে ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

রাজশাহীতে অপহরণ করে মুক্তিপণ না পাওয়ায় মাহফুজুর হোসেন সজল (৩৮) নামের এক ব্যবসায়ীকে হত্যা করেছে অপহরণকারীরা। অপহরণের ১০ দিন পর নিহত সজলের লাশ সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় জড়িত থাকায় সজলের বন্ধু আরিফুল হক চৌধুরী রিপনকে (৪০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপহরণ করার পর মুক্তিপণ না পেয়ে সজলকে হত্যা করা হয়েছে বলে রিপন পুলিশকে জানিয়েছে।
নিহত সজলের বাড়ি রাজশাহী মহানগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানার হড়গ্রাম মুন্সিপাড়া এলাকায়। তার বাবার নাম মোহাম্মদ মর্তুজা হোসেন। গ্রেফতার আরিফুল হক চৌধুরী রিপন (৪০) নাটোরের লালপুর উপজেলার আবদুলপুর গ্রামের মৃত হামিদুল হকের ছেলে। রাজশাহী মহানগরীর শাহ মখদুম থানার সন্তোষপুর মহল্লার এক বাসায় ভাড়া থাকতেন রিপন।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার বিজয় বসাক জানান, নিহত সজল ও আসামি রিপন দুই বন্ধু। তাদের মধ্যে ব্যবসায়ীক সম্পর্ক ছিল। সজলের বাবা মর্তুজা হোসেন গত বুধবার নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এতে তিনি উল্লেখ করেন, গত ১ অক্টোবর সুজনকে অপহরণ করা হয়েছে। সজলকে ফিরিয়ে দিতে অপহরণকারী প্রথমে এক কোটি এবং পরে ১২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ওই জিডির পর নগরীর কাশিয়াডাঙ্গা ও গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় জানতে পারে মুক্তিপণ দাবি করা ব্যক্তির অবস্থান রিপনের ভাড়া বাসায়। এরপর রিপনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন রিপন জানায়- অপহরণের পরদিন ২ অক্টোবর রিপনকে হত্যা করে লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পরে বুধবার রাতে কাশিয়াডাঙ্গা ও শাহ মখদুম থানা এবং ডিবি পুলিশ রিপনকে নিয়ে তার ভাড়া বাসায় অভিযানে যায়। এসময় রিপনের দেখানো সেপটি ট্যাংকি থেকে সজলের লাশ উদ্ধার করা হয়।
বিজয় বসাক আরও জানান, এ ঘটনায় রিপনের বিরুদ্ধে অপহরণ ও হত্যার অভিযোগে মামলা করেছেন নিহত ব্যক্তির বাবা। সজলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এর আগেও রিপনের বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগে মামলা আছে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
এই বিভাগের আরও খবর