শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

ডা. জাহানারা আরজু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক। বৈশ্বিক মহামারি করোনার শুরুতে যে সব ডাক্তার বিনামূল্যে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন তিনি তাদের অন্যতম। নিজ এলাকায় প্রায়ই ফ্রি ক্যাম্পের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সেবা দিচ্ছেন এই চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, পারিবারিক ফাউন্ডেশন থেকে কলেজ নির্মাণসহ অসহায় মানুষের জন্য আরো নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে ডা. আরজুর পরিবার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন তার বেড়ে ওঠার গল্প, সেবামূলক কার্যক্রমসহ ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। 

প্রশ্ন : আপনি আরজু থেকে ডা. জাহানারা আরজু হয়ে উঠলেন। এর পেছনের গল্পটা কেমন?

-এটা তো অনেক লম্বা ইতিহাস। নানা চড়াই উতরাই পেরিয়ে আমি আজকে এ অবস্থানে এসেছি। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে হবে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি দেশ স্বাধীন না করলে আমি এ সুযোগটা পেতাম না। আর নিজের কথা যদি বলি, তাহলে বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ। আমার জন্ম হয়েছে এমন পরিবারে, যে পরিবারে আমার মা-বাবা দুইজনেই শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তারা সবসময় চাইতেন, সন্তানরা লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হবে। তাদের সবার অধিকারও সমান থাকবে। এরপরেও মেয়ে বলে পরিবারে আমি অগ্রাধিকার পেতাম। আমার মা ছোটবেলা থেকে বলতেন, তুমি একটা ছেলেকে দেখো, সে কিন্তু এসএসসি পাস করেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু একটা মেয়ে ঠিকভাবে লেখাপড়া না করলে মাথা উঁচু করে এ সমাজে দাঁড়াতে পারে না। পুরুষ শাসিত সমাজে মেয়েরা অনেক অবহেলিত। কাজেই মেয়েদের নিজের জায়গা নিজেকেই গড়ে তুলতে হবে। এসব আমাকে বলা হলেও আমি কিন্তু তেমন বুঝতাম না। এরপর ডাক্তার হওয়ার কথা আমাকে বলা হতো, এ বিষয়টিতে আমি আগ্রহ পেতাম।

প্রশ্ন : আপনি কি ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন? এই ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-ছোটবেলা থেকে আমার ইচ্ছা ছিল ডাক্তার হবো, মানুষের সেবা করবো। এই অনুপ্রেরণা মায়ের কাছ থেকে পেয়েছি।

প্রশ্ন : মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কথা বললেন। এ বিষয়ে যদি একটু বিস্তারিত বলতেন।

-আমার মা বিয়ের আট বছর পরে বিএ পাস করেছেন। মায়ের এ ডিগ্রি পাসের পর আমরা টিনএইজ ভাইবোন ছিলাম। এরপরও মা পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আমাদেরকে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এভাবে আমাদের পড়াশোনা সামলে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে অর্থনীতিতেও এমএ করেছেন তিনি। মায়ের এ সব দেখে বুঝতাম, লেখাপড়ার গুরুত্ব আসলে কতটুকু।

প্রশ্ন : ছোটবেলাকে ঘিরে কোনো বিশেষ স্মৃতি মনে পড়ে কি?

-আমি যে ডাক্তারি পড়বো, ছোটবেলায় এটা সবাইকে বলতাম। ছোট মামাকে ঘিরে একটা মজার স্মৃতি রয়েছে। কুরবানির ঈদে গরু জবাই হবে। এমন সময় ছোট মামা বলে উঠলেন, সব বাচ্চারাই তো বলে ডাক্তার হবে। দেখি, তোমরা কেমন ডাক্তার হবে? আমি তোমাদের সাহস দেখতে চাই। আসো, কে কে আসবে? গরু জবাই দেখো। এরপর গরু জবাই হলো, সেখানে আমিও ছিলাম। সেই সময় আমার অনেক কাজিন ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেল। কিন্তু আমি ছিলাম ব্যতিক্রম। জবাই শেষ হওয়ার পরে আমি একটু সামনে গিয়ে উকি মেরে দেখছি। এটা দেখে ছোট মামা জিজ্ঞেস করলেন, জবাই তো শেষ। এরপরও তুমি দাঁড়িয়ে আছো কেন? বললাম, মামা আমি একটু দেখি না, গরুর ভেতরে কী কী আছে? এটা শুনে মামা হেসে বললেন, এই মেয়ে নিশ্চয়ই ডাক্তার হবে। ওর মধ্যে শরীর ও শারীরিক জ্ঞান সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে। এ ঘটনা এখনো আমাকে স্মৃতিকাতর করে।

প্রশ্ন : আপনার বিবাহিত জীবন সম্পর্কে কিছু বলবেন?

-দেখুন, আমার বিয়েটাও ঘটনাক্রমে খুব অল্প বয়সে হয়ে গেল। আমার বাবা ব্যবসায়ী ছিলেন, তারপরেও কেন যেন বাবা চাইতেন মেয়েকে ম্যাজিস্ট্রেট ছেলের সাথে বিয়ে দেবেন। আর আমার হাজব্যান্ডের যখন চট্টগ্রামে পোস্টিং হলো, তখন তার চাচাতো বোন মারফত বিয়ের প্রস্তাব গেল বাসায়। আমার হাজবেন্ড দেখতে সুদর্শন, তার উপর ভালো ক্যারিয়ার। এসব দেখে আমার বাবা বললেন, উচ্চবংশের ছেলে, একই সাথে ম্যাজিস্ট্রেটও-ঠিক আমি যেমনটা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমি এইচএসসি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।

মা বললেন, বিয়ের পর পড়াশোনা অনেক কষ্টের। কাজেই আমি আমার মেয়েকে বিয়ে দেবো না। তিনি ভীষণ কান্নাকাটিও করলেন। তারপরেও বাবা বললেন, যে মেয়ে পড়তে চায়, সে বিয়ের পরেও পড়তে পারবে। তুমি যেহেতু পড়েছো, তোমার মেয়েও পড়তে পারবে- এটা আমার বিশ্বাস। এরপর আমরা মা-মেয়ে রাজি হলাম। বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমার প্রতি যে আন্তরিকতা দেখালেন, এজন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আমার স্বামী অনেক বেশি উদার মনের মানুষ। ওনাদের পরিবার এমনিতে শিক্ষিত। তারপরেও তার মধ্যে আমার পড়াশোনার ব্যাপারে যে আগ্রহ দেখেছি, সেটা আমাকে এ পর্যন্ত আসতে সহায়তা করেছে।

প্রশ্ন : সংসার-পড়াশোনা দুটো একসাথে চালিয়েছেন। এক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল কিনা?

-দেখুন, আমার এইচএসসি পাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের এমবিবিএস, এরপর ইন্টার্নশিপ ছিল এক বছর। এরমধ্যে আমার বাচ্চাও হয়ে গেল। আমার বড় বাচ্চাটা মেডিক্যাল ফাস্ট ইয়ার ফাইনালের সময়ে হয়েছে। ওই সময়ে আমার মা বলেছিলেন, আমি আমার নানুকে দেখবো। কাজেই তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। আমি চেয়েছিলাম, বাচ্চাটাকে একটু শক্ত করে একবছর পরে এমবিবিএস-এ আবার ঢুকবো। কিন্তু মা কিছুতেই রাজি হলেন না। তার এক কথা, বাচ্চা আমি দেখবো, তুমি চিন্তা করো না। তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতেই হবে।

স্বামীও বললেন, তুমি এখন লেখাপড়া ছেড়ে দিলে পরে আর সুযোগ নাও পেতে পারো। কারণ, তখন তুমি বাচ্চা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে যেতে পারো। কাজেই তুমি যেহেতু একটা কোর্সে আছো, সেটা ভালো করে শেষ করো। এভাবে স্বজনদের সাহস আর অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে লাগলাম। ৫ বছরের এমবিবিএস কোর্স ঠিক ৫ বছরে শেষ করলাম। ইন্টার্নশিপ ছিল একবছর। এরপর হলি ফ্যামিলিতে লেকচারার হিসেবে জয়েন করেছিলাম। তখন আমি ফিজিওলজির লেকচারার ছিলাম। এখানে তিন বছর থাকার পরে আমার মনে হয়েছিল, আরও ডিগ্রি যদি হতো তাহলে বেশি ভালো লাগতো। আর তখন আমি রোগী দেখারও সুযোগ পেতাম।

ক্লিনিক্যাল সাইডে আমার প্রচুর আগ্রহ ছিল। আমি এমডি কার্ডিওলজিতে ঢুকলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেখানে আমি এখন অধ্যাপক হিসেবে আছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়ার পর আমার মা-বাবা, হাজবেন্ড সবাই ভীষণ খুশি হয়েছে। শ্বশুর-শাশুড়িও এ ব্যাপারে খুব খুশি ছিলেন অর্থাৎ পরিবারের সাপোর্টটা আমি খুব পেয়েছি। বাচ্চা নিয়েও আমার পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ দেখে সবাই পুলকিত হতেন।

এমবিবিএস-এর পর এমডিটা করতে একটু কষ্ট হয়েছিল। এমডি পোস্ট গ্রাজুয়েশন পাঁচ বছরের কোর্স। হাসপাতালের ডিউটি, পড়াশোনাসহ সব মিলিয়ে একটু বেশি কষ্ট হয়েছিল। কিন্তু তাও পেরেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনি বিদেশ থেকেও উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বলেন?

-আমার পড়াশোনার মাঝখানে ১/১১ এসেছিল। সেখানে নানা উত্থান-পতন ছিল। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ও ছিল। তখন বেশকিছু সমস্যা ফেস করতে হয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে সেইসময় মামলাও হয়েছিল। কিন্তু সেই মামলা কোর্টে আর টেকেনি। আমি জামিন নিয়ে বাংলাদেশে ছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে ২০০৯ সালে এমডি করেছি অর্থাৎ ডক্টর অব মেডিসিন। এরপর ভাবলাম, বাংলাদেশেতো দুইটা ডিগ্রি হলো, কানাডা থেকে কোনো ট্রেনিং করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখি। পরে একবছর কানাডায় ট্রেনিং করলাম। ২০১১ সালে দেশে ফিরে এলাম। দেশে আসার পরে প্রাণ গোপাল স্যারের চেম্বারে দেখা করলাম। বললাম, স্যার আমি এমডি করেছি। স্যার জানতে চাইলেন, আমার কি জার্নালে পাবলিকেশন্স আছে? আমি বললাম, জি স্যার। তারপর চাকরিটা হয়ে গেল। ২০১১ সালের জুন মাসে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জয়েন করি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার পাঁচ বছর পরে সহযোগী অধ্যাপক, তারও ছয় বছর পরে অধ্যাপক।

প্রশ্ন : আপনি শিক্ষানুরাগী পরিবারের সন্তান- আপনার শ্বশুর বাড়িও শিক্ষাবান্ধব। আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা, স্বামীর ভূমিকার কথা বললেন। এর বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে চান কি?

-মা ও স্বামীর পাশাপাশি বাবার কথাও অস্বীকার করা যাবে না। বাবা শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা না, সব ধরনের সহযোগিতা আমাকে দিয়েছেন। কখনো কখনো আমি ভেঙে পড়লে বাবা বলতেন, মানসিকভাবে দূর্বল হওয়া যাবে না। বাচ্চা হওয়ার পর যখন ভেবেছিলাম, ছেড়েই দেবো। তারপর ১/১১ এর সময় ভেবেছিলাম, এমডি করতে হবে না। তবুও হাল ছাড়তে মানা করেছেন বাবা। মোটকথা, আমার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়িও ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা কোনোভাবেই অস্বীকার করা যাবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুটা তিনিই করেছেন। ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্বোধন করা হয়। তার উদ্যোগে আমরা এই মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। শুধু তাই নয়, নেত্রীর উদ্যোগে আরো বেশকিছু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। আমার মতো যারা সংসার করে লেখাপড়া করেছি তাদের পক্ষে তো দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া মোটেও সহজ কাজ ছিল না।

প্রশ্ন : আপনি ডাক্তারি পেশার সাথে রাজনীতিতেও আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে রাজনীতিতে আসলেন এবং এ ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-মানুষের মায়েরা তাদের সন্তানদের রূপকথার গল্প বললেও ছোটবেলা থেকে আমি মায়ের কাছে বঙ্গবন্ধুর কথা শুনতাম, দেশ স্বাধীন হওয়ার গল্প শুনতাম। এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়েও তার মুখ থেকে শুনতাম। এ জিনিসগুলো আমাকে আকৃষ্ট করতো। তারপর বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদকে দেখলাম। উনি সরকারি চাকরি করলেও রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন সবসময়। এর আগে তিনি ছাত্ররাজনীতিও করেছেন।

আমি একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, আমার নানা বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ি একই জায়গায় অর্থাৎ ফেনী জেলার পরশুরামপুরে। ছোটবেলায় আমরা সেখানে যেতাম। তখন দেখতাম, সেই অজপাড়াগাঁয়ের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা ছিল ভয়াবহ। রাতের বেলায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। হারিকেনের আলোয় চলতে হতো। এরপর উনি (আমার স্বামী) উনার প্রচেষ্টায় ১৯৯৬ এর জানুয়ারিতে নিজ গ্রামে প্রথম বিদ্যুৎ আনলেন। এরপর যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলো উনি তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে ছিলেন। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন উনি যতটুকু সম্ভব সরকারিভাবে এলাকার অনেক উন্নতি করেছিলেন। ফলে চোখের সামনে অজপাড়াগাঁকে বদলে যেতে দেখলাম। এরপর আমি ভাবলাম যে, যদি কেউ মন থেকে এলাকার উন্নতি করতে চায়, তাহলে তার রাজনীতিতে জড়িত থাকলে কাজটা খুব সহজ হয়। একজন ব্যবসায়ী, ডাক্তার কিংবা অন্য পেশার হলে এসব তো করা সম্ভব নয়। কেবল সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগুলো সম্ভব। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মাইলফলক এঁকে দিয়েছেন। এমন করে কোনো রাষ্ট্রনেতা পারবে কিনা, আমি জানি না। এসব দেখে রাজনীতিতে আসতে উৎসাহিত হয়েছি।

প্রশ্ন: আপনি স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদসহ ডাক্তারদের কয়েকটি সংগঠনের সাথে যু্ক্ত আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে এসবে যুক্ত হলেন?

-স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের (স্বাচিপ) ইকবাল আসলাম স্যারের আমি খুব ভক্ত। উনি স্বাচিপের মহাসচিব। ওনার অনুপ্রেরণা তো আছেই। আবার পলিটিক্সের প্রতিও আমার উৎসাহ ছিল। স্বাচিপের মূল আদর্শ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করা ডাক্তারদের সুসংগঠিত করা। তারপর ডাক্তারদের ভালো-মন্দ, সংকট সমাধানসহ আরও নানা বিষয়ে কাজ করা। এই ব্যাপারগুলো স্বাচিপের মধ্যে আছে। তবে যে জিনিসটা আমি মনে করি, ডাক্তারটা পলিটিক্সে তেমন যুক্ত হতে পারে না। কারণ, একে তো তারা সেবামূলক কাজে ব্যস্ত থাকে, অন্যদিকে তাদের আরও নানা কাজ থাকে। আমারও পারিবারিক-সামাজিক অনেক কাজ থাকে। যদিও ডা. মিলন স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি শহীদও হয়েছেন। অতীতেও আরো অনেক ডাক্তারদের কথা শোনা যায়। তারপরেও বেশিরভাগ ডাক্তাররা রাজনীতির সাথে সেভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত না। তবে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আমি শুধু স্বাচিপ না, আরেকটু বড় অ্যাঙ্গেলের বড় জায়গায় থেকে মানুষের সেবা করতে চাই। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করতে চাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তো করছেনই, সাথে যদি আমারা একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারি, সেটিও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। করোনাকালীন সময়ে আমরা অনেক কিছু চেষ্টা করেছি। ফেনী সদরের ডায়াবেটিক হাসপাতালে আইসিও দিয়েছি।

প্রশ্ন : আপনাদের পরিবারের ট্রাস্টি বোর্ড রয়েছে। এটার কার্যক্রম সম্পর্কে যদি একটু বলতেন?

-আমার মরহুম শ্বশুর সালেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং আমার শাশুড়ি হোসনে আরা বেগম চৌধুরীর নামে এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আমার স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এটার চেয়ারম্যান, আমরা ট্রাস্টি। আমরা মানে আমিসহ পরিবারের অনেকেই যুক্ত। এখানে ফেনী সদরের এমপি নিজাম হাজারী আছেন। ফেনী জেলা পরিষদের খাইরুল বাশার তপন ভাইসহ আরও অনেকে যুক্ত আছেন। এই ট্রাস্টি বোর্ড থেকে আমরা পুরো ফেনীর যতটুকু পারা যায়, সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করবো। করোনাকালীন সময়ে সরকার কিন্তু পুরো বাংলাদেশে যতটুকু সম্ভব মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজার সাপ্লাই দিয়েছে হাসপাতালগুলোতে। এমনকি অনেক জায়গায় আইসিইউ ইকুইপমেন্টও দেয়া হয়েছে। তারপর করোনার টেম্পরারি ওয়ার্ড, স্থায়ী ওয়ার্ড করেছে। সরকার তার পক্ষ থেকে করছে। আমরা ট্রাস্টের মাধ্যমে আইসিইউ, এক্সরেসহ চিকিৎসার আরও নানা উপকরণ হাসপাতালে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে আমরা আহ্বান করেছিলাম , সামর্থ্যবান সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে এসে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মানুষ মানুষের জন্য এটা আমাদের সবার মাথায় রাখা উচিত।

প্রশ্ন : সম্প্রতি পা দিয়ে ছবি এঁকে একটি শিশু ভাইরাল হয়েছে। পরবর্তীতে শারীরিকভাবে অক্ষম এই ছেলের আজীবন পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছে আপনাদের ফাউন্ডেশন। এ সম্পর্কে একটু জানতে চাচ্ছি। (চলবে)

সৌজন্যে বিবার্তা

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম