শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

ডা. জাহানারা আরজু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক। বৈশ্বিক মহামারি করোনার শুরুতে যে সব ডাক্তার বিনামূল্যে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন তিনি তাদের অন্যতম। নিজ এলাকায় প্রায়ই ফ্রি ক্যাম্পের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সেবা দিচ্ছেন এই চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, পারিবারিক ফাউন্ডেশন থেকে কলেজ নির্মাণসহ অসহায় মানুষের জন্য আরো নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে ডা. আরজুর পরিবার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন তার বেড়ে ওঠার গল্প, সেবামূলক কার্যক্রমসহ ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। 

প্রশ্ন : আপনি আরজু থেকে ডা. জাহানারা আরজু হয়ে উঠলেন। এর পেছনের গল্পটা কেমন?

-এটা তো অনেক লম্বা ইতিহাস। নানা চড়াই উতরাই পেরিয়ে আমি আজকে এ অবস্থানে এসেছি। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে হবে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি দেশ স্বাধীন না করলে আমি এ সুযোগটা পেতাম না। আর নিজের কথা যদি বলি, তাহলে বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ। আমার জন্ম হয়েছে এমন পরিবারে, যে পরিবারে আমার মা-বাবা দুইজনেই শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তারা সবসময় চাইতেন, সন্তানরা লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হবে। তাদের সবার অধিকারও সমান থাকবে। এরপরেও মেয়ে বলে পরিবারে আমি অগ্রাধিকার পেতাম। আমার মা ছোটবেলা থেকে বলতেন, তুমি একটা ছেলেকে দেখো, সে কিন্তু এসএসসি পাস করেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু একটা মেয়ে ঠিকভাবে লেখাপড়া না করলে মাথা উঁচু করে এ সমাজে দাঁড়াতে পারে না। পুরুষ শাসিত সমাজে মেয়েরা অনেক অবহেলিত। কাজেই মেয়েদের নিজের জায়গা নিজেকেই গড়ে তুলতে হবে। এসব আমাকে বলা হলেও আমি কিন্তু তেমন বুঝতাম না। এরপর ডাক্তার হওয়ার কথা আমাকে বলা হতো, এ বিষয়টিতে আমি আগ্রহ পেতাম।

প্রশ্ন : আপনি কি ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন? এই ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-ছোটবেলা থেকে আমার ইচ্ছা ছিল ডাক্তার হবো, মানুষের সেবা করবো। এই অনুপ্রেরণা মায়ের কাছ থেকে পেয়েছি।

প্রশ্ন : মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কথা বললেন। এ বিষয়ে যদি একটু বিস্তারিত বলতেন।

-আমার মা বিয়ের আট বছর পরে বিএ পাস করেছেন। মায়ের এ ডিগ্রি পাসের পর আমরা টিনএইজ ভাইবোন ছিলাম। এরপরও মা পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আমাদেরকে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এভাবে আমাদের পড়াশোনা সামলে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে অর্থনীতিতেও এমএ করেছেন তিনি। মায়ের এ সব দেখে বুঝতাম, লেখাপড়ার গুরুত্ব আসলে কতটুকু।

প্রশ্ন : ছোটবেলাকে ঘিরে কোনো বিশেষ স্মৃতি মনে পড়ে কি?

-আমি যে ডাক্তারি পড়বো, ছোটবেলায় এটা সবাইকে বলতাম। ছোট মামাকে ঘিরে একটা মজার স্মৃতি রয়েছে। কুরবানির ঈদে গরু জবাই হবে। এমন সময় ছোট মামা বলে উঠলেন, সব বাচ্চারাই তো বলে ডাক্তার হবে। দেখি, তোমরা কেমন ডাক্তার হবে? আমি তোমাদের সাহস দেখতে চাই। আসো, কে কে আসবে? গরু জবাই দেখো। এরপর গরু জবাই হলো, সেখানে আমিও ছিলাম। সেই সময় আমার অনেক কাজিন ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেল। কিন্তু আমি ছিলাম ব্যতিক্রম। জবাই শেষ হওয়ার পরে আমি একটু সামনে গিয়ে উকি মেরে দেখছি। এটা দেখে ছোট মামা জিজ্ঞেস করলেন, জবাই তো শেষ। এরপরও তুমি দাঁড়িয়ে আছো কেন? বললাম, মামা আমি একটু দেখি না, গরুর ভেতরে কী কী আছে? এটা শুনে মামা হেসে বললেন, এই মেয়ে নিশ্চয়ই ডাক্তার হবে। ওর মধ্যে শরীর ও শারীরিক জ্ঞান সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে। এ ঘটনা এখনো আমাকে স্মৃতিকাতর করে।

প্রশ্ন : আপনার বিবাহিত জীবন সম্পর্কে কিছু বলবেন?

-দেখুন, আমার বিয়েটাও ঘটনাক্রমে খুব অল্প বয়সে হয়ে গেল। আমার বাবা ব্যবসায়ী ছিলেন, তারপরেও কেন যেন বাবা চাইতেন মেয়েকে ম্যাজিস্ট্রেট ছেলের সাথে বিয়ে দেবেন। আর আমার হাজব্যান্ডের যখন চট্টগ্রামে পোস্টিং হলো, তখন তার চাচাতো বোন মারফত বিয়ের প্রস্তাব গেল বাসায়। আমার হাজবেন্ড দেখতে সুদর্শন, তার উপর ভালো ক্যারিয়ার। এসব দেখে আমার বাবা বললেন, উচ্চবংশের ছেলে, একই সাথে ম্যাজিস্ট্রেটও-ঠিক আমি যেমনটা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমি এইচএসসি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।

মা বললেন, বিয়ের পর পড়াশোনা অনেক কষ্টের। কাজেই আমি আমার মেয়েকে বিয়ে দেবো না। তিনি ভীষণ কান্নাকাটিও করলেন। তারপরেও বাবা বললেন, যে মেয়ে পড়তে চায়, সে বিয়ের পরেও পড়তে পারবে। তুমি যেহেতু পড়েছো, তোমার মেয়েও পড়তে পারবে- এটা আমার বিশ্বাস। এরপর আমরা মা-মেয়ে রাজি হলাম। বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমার প্রতি যে আন্তরিকতা দেখালেন, এজন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আমার স্বামী অনেক বেশি উদার মনের মানুষ। ওনাদের পরিবার এমনিতে শিক্ষিত। তারপরেও তার মধ্যে আমার পড়াশোনার ব্যাপারে যে আগ্রহ দেখেছি, সেটা আমাকে এ পর্যন্ত আসতে সহায়তা করেছে।

প্রশ্ন : সংসার-পড়াশোনা দুটো একসাথে চালিয়েছেন। এক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল কিনা?

-দেখুন, আমার এইচএসসি পাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের এমবিবিএস, এরপর ইন্টার্নশিপ ছিল এক বছর। এরমধ্যে আমার বাচ্চাও হয়ে গেল। আমার বড় বাচ্চাটা মেডিক্যাল ফাস্ট ইয়ার ফাইনালের সময়ে হয়েছে। ওই সময়ে আমার মা বলেছিলেন, আমি আমার নানুকে দেখবো। কাজেই তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। আমি চেয়েছিলাম, বাচ্চাটাকে একটু শক্ত করে একবছর পরে এমবিবিএস-এ আবার ঢুকবো। কিন্তু মা কিছুতেই রাজি হলেন না। তার এক কথা, বাচ্চা আমি দেখবো, তুমি চিন্তা করো না। তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতেই হবে।

স্বামীও বললেন, তুমি এখন লেখাপড়া ছেড়ে দিলে পরে আর সুযোগ নাও পেতে পারো। কারণ, তখন তুমি বাচ্চা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে যেতে পারো। কাজেই তুমি যেহেতু একটা কোর্সে আছো, সেটা ভালো করে শেষ করো। এভাবে স্বজনদের সাহস আর অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে লাগলাম। ৫ বছরের এমবিবিএস কোর্স ঠিক ৫ বছরে শেষ করলাম। ইন্টার্নশিপ ছিল একবছর। এরপর হলি ফ্যামিলিতে লেকচারার হিসেবে জয়েন করেছিলাম। তখন আমি ফিজিওলজির লেকচারার ছিলাম। এখানে তিন বছর থাকার পরে আমার মনে হয়েছিল, আরও ডিগ্রি যদি হতো তাহলে বেশি ভালো লাগতো। আর তখন আমি রোগী দেখারও সুযোগ পেতাম।

ক্লিনিক্যাল সাইডে আমার প্রচুর আগ্রহ ছিল। আমি এমডি কার্ডিওলজিতে ঢুকলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেখানে আমি এখন অধ্যাপক হিসেবে আছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়ার পর আমার মা-বাবা, হাজবেন্ড সবাই ভীষণ খুশি হয়েছে। শ্বশুর-শাশুড়িও এ ব্যাপারে খুব খুশি ছিলেন অর্থাৎ পরিবারের সাপোর্টটা আমি খুব পেয়েছি। বাচ্চা নিয়েও আমার পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ দেখে সবাই পুলকিত হতেন।

এমবিবিএস-এর পর এমডিটা করতে একটু কষ্ট হয়েছিল। এমডি পোস্ট গ্রাজুয়েশন পাঁচ বছরের কোর্স। হাসপাতালের ডিউটি, পড়াশোনাসহ সব মিলিয়ে একটু বেশি কষ্ট হয়েছিল। কিন্তু তাও পেরেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনি বিদেশ থেকেও উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বলেন?

-আমার পড়াশোনার মাঝখানে ১/১১ এসেছিল। সেখানে নানা উত্থান-পতন ছিল। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ও ছিল। তখন বেশকিছু সমস্যা ফেস করতে হয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে সেইসময় মামলাও হয়েছিল। কিন্তু সেই মামলা কোর্টে আর টেকেনি। আমি জামিন নিয়ে বাংলাদেশে ছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে ২০০৯ সালে এমডি করেছি অর্থাৎ ডক্টর অব মেডিসিন। এরপর ভাবলাম, বাংলাদেশেতো দুইটা ডিগ্রি হলো, কানাডা থেকে কোনো ট্রেনিং করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখি। পরে একবছর কানাডায় ট্রেনিং করলাম। ২০১১ সালে দেশে ফিরে এলাম। দেশে আসার পরে প্রাণ গোপাল স্যারের চেম্বারে দেখা করলাম। বললাম, স্যার আমি এমডি করেছি। স্যার জানতে চাইলেন, আমার কি জার্নালে পাবলিকেশন্স আছে? আমি বললাম, জি স্যার। তারপর চাকরিটা হয়ে গেল। ২০১১ সালের জুন মাসে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জয়েন করি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার পাঁচ বছর পরে সহযোগী অধ্যাপক, তারও ছয় বছর পরে অধ্যাপক।

প্রশ্ন : আপনি শিক্ষানুরাগী পরিবারের সন্তান- আপনার শ্বশুর বাড়িও শিক্ষাবান্ধব। আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা, স্বামীর ভূমিকার কথা বললেন। এর বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে চান কি?

-মা ও স্বামীর পাশাপাশি বাবার কথাও অস্বীকার করা যাবে না। বাবা শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা না, সব ধরনের সহযোগিতা আমাকে দিয়েছেন। কখনো কখনো আমি ভেঙে পড়লে বাবা বলতেন, মানসিকভাবে দূর্বল হওয়া যাবে না। বাচ্চা হওয়ার পর যখন ভেবেছিলাম, ছেড়েই দেবো। তারপর ১/১১ এর সময় ভেবেছিলাম, এমডি করতে হবে না। তবুও হাল ছাড়তে মানা করেছেন বাবা। মোটকথা, আমার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়িও ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা কোনোভাবেই অস্বীকার করা যাবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুটা তিনিই করেছেন। ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্বোধন করা হয়। তার উদ্যোগে আমরা এই মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। শুধু তাই নয়, নেত্রীর উদ্যোগে আরো বেশকিছু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। আমার মতো যারা সংসার করে লেখাপড়া করেছি তাদের পক্ষে তো দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া মোটেও সহজ কাজ ছিল না।

প্রশ্ন : আপনি ডাক্তারি পেশার সাথে রাজনীতিতেও আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে রাজনীতিতে আসলেন এবং এ ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-মানুষের মায়েরা তাদের সন্তানদের রূপকথার গল্প বললেও ছোটবেলা থেকে আমি মায়ের কাছে বঙ্গবন্ধুর কথা শুনতাম, দেশ স্বাধীন হওয়ার গল্প শুনতাম। এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়েও তার মুখ থেকে শুনতাম। এ জিনিসগুলো আমাকে আকৃষ্ট করতো। তারপর বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদকে দেখলাম। উনি সরকারি চাকরি করলেও রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন সবসময়। এর আগে তিনি ছাত্ররাজনীতিও করেছেন।

আমি একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, আমার নানা বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ি একই জায়গায় অর্থাৎ ফেনী জেলার পরশুরামপুরে। ছোটবেলায় আমরা সেখানে যেতাম। তখন দেখতাম, সেই অজপাড়াগাঁয়ের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা ছিল ভয়াবহ। রাতের বেলায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। হারিকেনের আলোয় চলতে হতো। এরপর উনি (আমার স্বামী) উনার প্রচেষ্টায় ১৯৯৬ এর জানুয়ারিতে নিজ গ্রামে প্রথম বিদ্যুৎ আনলেন। এরপর যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলো উনি তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে ছিলেন। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন উনি যতটুকু সম্ভব সরকারিভাবে এলাকার অনেক উন্নতি করেছিলেন। ফলে চোখের সামনে অজপাড়াগাঁকে বদলে যেতে দেখলাম। এরপর আমি ভাবলাম যে, যদি কেউ মন থেকে এলাকার উন্নতি করতে চায়, তাহলে তার রাজনীতিতে জড়িত থাকলে কাজটা খুব সহজ হয়। একজন ব্যবসায়ী, ডাক্তার কিংবা অন্য পেশার হলে এসব তো করা সম্ভব নয়। কেবল সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগুলো সম্ভব। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মাইলফলক এঁকে দিয়েছেন। এমন করে কোনো রাষ্ট্রনেতা পারবে কিনা, আমি জানি না। এসব দেখে রাজনীতিতে আসতে উৎসাহিত হয়েছি।

প্রশ্ন: আপনি স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদসহ ডাক্তারদের কয়েকটি সংগঠনের সাথে যু্ক্ত আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে এসবে যুক্ত হলেন?

-স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের (স্বাচিপ) ইকবাল আসলাম স্যারের আমি খুব ভক্ত। উনি স্বাচিপের মহাসচিব। ওনার অনুপ্রেরণা তো আছেই। আবার পলিটিক্সের প্রতিও আমার উৎসাহ ছিল। স্বাচিপের মূল আদর্শ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করা ডাক্তারদের সুসংগঠিত করা। তারপর ডাক্তারদের ভালো-মন্দ, সংকট সমাধানসহ আরও নানা বিষয়ে কাজ করা। এই ব্যাপারগুলো স্বাচিপের মধ্যে আছে। তবে যে জিনিসটা আমি মনে করি, ডাক্তারটা পলিটিক্সে তেমন যুক্ত হতে পারে না। কারণ, একে তো তারা সেবামূলক কাজে ব্যস্ত থাকে, অন্যদিকে তাদের আরও নানা কাজ থাকে। আমারও পারিবারিক-সামাজিক অনেক কাজ থাকে। যদিও ডা. মিলন স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি শহীদও হয়েছেন। অতীতেও আরো অনেক ডাক্তারদের কথা শোনা যায়। তারপরেও বেশিরভাগ ডাক্তাররা রাজনীতির সাথে সেভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত না। তবে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আমি শুধু স্বাচিপ না, আরেকটু বড় অ্যাঙ্গেলের বড় জায়গায় থেকে মানুষের সেবা করতে চাই। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করতে চাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তো করছেনই, সাথে যদি আমারা একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারি, সেটিও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। করোনাকালীন সময়ে আমরা অনেক কিছু চেষ্টা করেছি। ফেনী সদরের ডায়াবেটিক হাসপাতালে আইসিও দিয়েছি।

প্রশ্ন : আপনাদের পরিবারের ট্রাস্টি বোর্ড রয়েছে। এটার কার্যক্রম সম্পর্কে যদি একটু বলতেন?

-আমার মরহুম শ্বশুর সালেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং আমার শাশুড়ি হোসনে আরা বেগম চৌধুরীর নামে এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আমার স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এটার চেয়ারম্যান, আমরা ট্রাস্টি। আমরা মানে আমিসহ পরিবারের অনেকেই যুক্ত। এখানে ফেনী সদরের এমপি নিজাম হাজারী আছেন। ফেনী জেলা পরিষদের খাইরুল বাশার তপন ভাইসহ আরও অনেকে যুক্ত আছেন। এই ট্রাস্টি বোর্ড থেকে আমরা পুরো ফেনীর যতটুকু পারা যায়, সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করবো। করোনাকালীন সময়ে সরকার কিন্তু পুরো বাংলাদেশে যতটুকু সম্ভব মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজার সাপ্লাই দিয়েছে হাসপাতালগুলোতে। এমনকি অনেক জায়গায় আইসিইউ ইকুইপমেন্টও দেয়া হয়েছে। তারপর করোনার টেম্পরারি ওয়ার্ড, স্থায়ী ওয়ার্ড করেছে। সরকার তার পক্ষ থেকে করছে। আমরা ট্রাস্টের মাধ্যমে আইসিইউ, এক্সরেসহ চিকিৎসার আরও নানা উপকরণ হাসপাতালে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে আমরা আহ্বান করেছিলাম , সামর্থ্যবান সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে এসে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মানুষ মানুষের জন্য এটা আমাদের সবার মাথায় রাখা উচিত।

প্রশ্ন : সম্প্রতি পা দিয়ে ছবি এঁকে একটি শিশু ভাইরাল হয়েছে। পরবর্তীতে শারীরিকভাবে অক্ষম এই ছেলের আজীবন পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছে আপনাদের ফাউন্ডেশন। এ সম্পর্কে একটু জানতে চাচ্ছি। (চলবে)

সৌজন্যে বিবার্তা

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন
রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু
মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ