শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

ডা. জাহানারা আরজু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক। বৈশ্বিক মহামারি করোনার শুরুতে যে সব ডাক্তার বিনামূল্যে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন তিনি তাদের অন্যতম। নিজ এলাকায় প্রায়ই ফ্রি ক্যাম্পের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সেবা দিচ্ছেন এই চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, পারিবারিক ফাউন্ডেশন থেকে কলেজ নির্মাণসহ অসহায় মানুষের জন্য আরো নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে ডা. আরজুর পরিবার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন তার বেড়ে ওঠার গল্প, সেবামূলক কার্যক্রমসহ ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। 

প্রশ্ন : আপনি আরজু থেকে ডা. জাহানারা আরজু হয়ে উঠলেন। এর পেছনের গল্পটা কেমন?

-এটা তো অনেক লম্বা ইতিহাস। নানা চড়াই উতরাই পেরিয়ে আমি আজকে এ অবস্থানে এসেছি। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে হবে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি দেশ স্বাধীন না করলে আমি এ সুযোগটা পেতাম না। আর নিজের কথা যদি বলি, তাহলে বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ। আমার জন্ম হয়েছে এমন পরিবারে, যে পরিবারে আমার মা-বাবা দুইজনেই শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তারা সবসময় চাইতেন, সন্তানরা লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হবে। তাদের সবার অধিকারও সমান থাকবে। এরপরেও মেয়ে বলে পরিবারে আমি অগ্রাধিকার পেতাম। আমার মা ছোটবেলা থেকে বলতেন, তুমি একটা ছেলেকে দেখো, সে কিন্তু এসএসসি পাস করেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু একটা মেয়ে ঠিকভাবে লেখাপড়া না করলে মাথা উঁচু করে এ সমাজে দাঁড়াতে পারে না। পুরুষ শাসিত সমাজে মেয়েরা অনেক অবহেলিত। কাজেই মেয়েদের নিজের জায়গা নিজেকেই গড়ে তুলতে হবে। এসব আমাকে বলা হলেও আমি কিন্তু তেমন বুঝতাম না। এরপর ডাক্তার হওয়ার কথা আমাকে বলা হতো, এ বিষয়টিতে আমি আগ্রহ পেতাম।

প্রশ্ন : আপনি কি ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন? এই ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-ছোটবেলা থেকে আমার ইচ্ছা ছিল ডাক্তার হবো, মানুষের সেবা করবো। এই অনুপ্রেরণা মায়ের কাছ থেকে পেয়েছি।

প্রশ্ন : মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কথা বললেন। এ বিষয়ে যদি একটু বিস্তারিত বলতেন।

-আমার মা বিয়ের আট বছর পরে বিএ পাস করেছেন। মায়ের এ ডিগ্রি পাসের পর আমরা টিনএইজ ভাইবোন ছিলাম। এরপরও মা পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আমাদেরকে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এভাবে আমাদের পড়াশোনা সামলে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে অর্থনীতিতেও এমএ করেছেন তিনি। মায়ের এ সব দেখে বুঝতাম, লেখাপড়ার গুরুত্ব আসলে কতটুকু।

প্রশ্ন : ছোটবেলাকে ঘিরে কোনো বিশেষ স্মৃতি মনে পড়ে কি?

-আমি যে ডাক্তারি পড়বো, ছোটবেলায় এটা সবাইকে বলতাম। ছোট মামাকে ঘিরে একটা মজার স্মৃতি রয়েছে। কুরবানির ঈদে গরু জবাই হবে। এমন সময় ছোট মামা বলে উঠলেন, সব বাচ্চারাই তো বলে ডাক্তার হবে। দেখি, তোমরা কেমন ডাক্তার হবে? আমি তোমাদের সাহস দেখতে চাই। আসো, কে কে আসবে? গরু জবাই দেখো। এরপর গরু জবাই হলো, সেখানে আমিও ছিলাম। সেই সময় আমার অনেক কাজিন ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেল। কিন্তু আমি ছিলাম ব্যতিক্রম। জবাই শেষ হওয়ার পরে আমি একটু সামনে গিয়ে উকি মেরে দেখছি। এটা দেখে ছোট মামা জিজ্ঞেস করলেন, জবাই তো শেষ। এরপরও তুমি দাঁড়িয়ে আছো কেন? বললাম, মামা আমি একটু দেখি না, গরুর ভেতরে কী কী আছে? এটা শুনে মামা হেসে বললেন, এই মেয়ে নিশ্চয়ই ডাক্তার হবে। ওর মধ্যে শরীর ও শারীরিক জ্ঞান সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে। এ ঘটনা এখনো আমাকে স্মৃতিকাতর করে।

প্রশ্ন : আপনার বিবাহিত জীবন সম্পর্কে কিছু বলবেন?

-দেখুন, আমার বিয়েটাও ঘটনাক্রমে খুব অল্প বয়সে হয়ে গেল। আমার বাবা ব্যবসায়ী ছিলেন, তারপরেও কেন যেন বাবা চাইতেন মেয়েকে ম্যাজিস্ট্রেট ছেলের সাথে বিয়ে দেবেন। আর আমার হাজব্যান্ডের যখন চট্টগ্রামে পোস্টিং হলো, তখন তার চাচাতো বোন মারফত বিয়ের প্রস্তাব গেল বাসায়। আমার হাজবেন্ড দেখতে সুদর্শন, তার উপর ভালো ক্যারিয়ার। এসব দেখে আমার বাবা বললেন, উচ্চবংশের ছেলে, একই সাথে ম্যাজিস্ট্রেটও-ঠিক আমি যেমনটা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমি এইচএসসি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।

মা বললেন, বিয়ের পর পড়াশোনা অনেক কষ্টের। কাজেই আমি আমার মেয়েকে বিয়ে দেবো না। তিনি ভীষণ কান্নাকাটিও করলেন। তারপরেও বাবা বললেন, যে মেয়ে পড়তে চায়, সে বিয়ের পরেও পড়তে পারবে। তুমি যেহেতু পড়েছো, তোমার মেয়েও পড়তে পারবে- এটা আমার বিশ্বাস। এরপর আমরা মা-মেয়ে রাজি হলাম। বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমার প্রতি যে আন্তরিকতা দেখালেন, এজন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আমার স্বামী অনেক বেশি উদার মনের মানুষ। ওনাদের পরিবার এমনিতে শিক্ষিত। তারপরেও তার মধ্যে আমার পড়াশোনার ব্যাপারে যে আগ্রহ দেখেছি, সেটা আমাকে এ পর্যন্ত আসতে সহায়তা করেছে।

প্রশ্ন : সংসার-পড়াশোনা দুটো একসাথে চালিয়েছেন। এক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল কিনা?

-দেখুন, আমার এইচএসসি পাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের এমবিবিএস, এরপর ইন্টার্নশিপ ছিল এক বছর। এরমধ্যে আমার বাচ্চাও হয়ে গেল। আমার বড় বাচ্চাটা মেডিক্যাল ফাস্ট ইয়ার ফাইনালের সময়ে হয়েছে। ওই সময়ে আমার মা বলেছিলেন, আমি আমার নানুকে দেখবো। কাজেই তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। আমি চেয়েছিলাম, বাচ্চাটাকে একটু শক্ত করে একবছর পরে এমবিবিএস-এ আবার ঢুকবো। কিন্তু মা কিছুতেই রাজি হলেন না। তার এক কথা, বাচ্চা আমি দেখবো, তুমি চিন্তা করো না। তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতেই হবে।

স্বামীও বললেন, তুমি এখন লেখাপড়া ছেড়ে দিলে পরে আর সুযোগ নাও পেতে পারো। কারণ, তখন তুমি বাচ্চা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে যেতে পারো। কাজেই তুমি যেহেতু একটা কোর্সে আছো, সেটা ভালো করে শেষ করো। এভাবে স্বজনদের সাহস আর অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে লাগলাম। ৫ বছরের এমবিবিএস কোর্স ঠিক ৫ বছরে শেষ করলাম। ইন্টার্নশিপ ছিল একবছর। এরপর হলি ফ্যামিলিতে লেকচারার হিসেবে জয়েন করেছিলাম। তখন আমি ফিজিওলজির লেকচারার ছিলাম। এখানে তিন বছর থাকার পরে আমার মনে হয়েছিল, আরও ডিগ্রি যদি হতো তাহলে বেশি ভালো লাগতো। আর তখন আমি রোগী দেখারও সুযোগ পেতাম।

ক্লিনিক্যাল সাইডে আমার প্রচুর আগ্রহ ছিল। আমি এমডি কার্ডিওলজিতে ঢুকলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেখানে আমি এখন অধ্যাপক হিসেবে আছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়ার পর আমার মা-বাবা, হাজবেন্ড সবাই ভীষণ খুশি হয়েছে। শ্বশুর-শাশুড়িও এ ব্যাপারে খুব খুশি ছিলেন অর্থাৎ পরিবারের সাপোর্টটা আমি খুব পেয়েছি। বাচ্চা নিয়েও আমার পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ দেখে সবাই পুলকিত হতেন।

এমবিবিএস-এর পর এমডিটা করতে একটু কষ্ট হয়েছিল। এমডি পোস্ট গ্রাজুয়েশন পাঁচ বছরের কোর্স। হাসপাতালের ডিউটি, পড়াশোনাসহ সব মিলিয়ে একটু বেশি কষ্ট হয়েছিল। কিন্তু তাও পেরেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনি বিদেশ থেকেও উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বলেন?

-আমার পড়াশোনার মাঝখানে ১/১১ এসেছিল। সেখানে নানা উত্থান-পতন ছিল। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ও ছিল। তখন বেশকিছু সমস্যা ফেস করতে হয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে সেইসময় মামলাও হয়েছিল। কিন্তু সেই মামলা কোর্টে আর টেকেনি। আমি জামিন নিয়ে বাংলাদেশে ছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে ২০০৯ সালে এমডি করেছি অর্থাৎ ডক্টর অব মেডিসিন। এরপর ভাবলাম, বাংলাদেশেতো দুইটা ডিগ্রি হলো, কানাডা থেকে কোনো ট্রেনিং করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখি। পরে একবছর কানাডায় ট্রেনিং করলাম। ২০১১ সালে দেশে ফিরে এলাম। দেশে আসার পরে প্রাণ গোপাল স্যারের চেম্বারে দেখা করলাম। বললাম, স্যার আমি এমডি করেছি। স্যার জানতে চাইলেন, আমার কি জার্নালে পাবলিকেশন্স আছে? আমি বললাম, জি স্যার। তারপর চাকরিটা হয়ে গেল। ২০১১ সালের জুন মাসে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জয়েন করি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার পাঁচ বছর পরে সহযোগী অধ্যাপক, তারও ছয় বছর পরে অধ্যাপক।

প্রশ্ন : আপনি শিক্ষানুরাগী পরিবারের সন্তান- আপনার শ্বশুর বাড়িও শিক্ষাবান্ধব। আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা, স্বামীর ভূমিকার কথা বললেন। এর বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে চান কি?

-মা ও স্বামীর পাশাপাশি বাবার কথাও অস্বীকার করা যাবে না। বাবা শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা না, সব ধরনের সহযোগিতা আমাকে দিয়েছেন। কখনো কখনো আমি ভেঙে পড়লে বাবা বলতেন, মানসিকভাবে দূর্বল হওয়া যাবে না। বাচ্চা হওয়ার পর যখন ভেবেছিলাম, ছেড়েই দেবো। তারপর ১/১১ এর সময় ভেবেছিলাম, এমডি করতে হবে না। তবুও হাল ছাড়তে মানা করেছেন বাবা। মোটকথা, আমার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়িও ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা কোনোভাবেই অস্বীকার করা যাবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুটা তিনিই করেছেন। ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্বোধন করা হয়। তার উদ্যোগে আমরা এই মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। শুধু তাই নয়, নেত্রীর উদ্যোগে আরো বেশকিছু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। আমার মতো যারা সংসার করে লেখাপড়া করেছি তাদের পক্ষে তো দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া মোটেও সহজ কাজ ছিল না।

প্রশ্ন : আপনি ডাক্তারি পেশার সাথে রাজনীতিতেও আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে রাজনীতিতে আসলেন এবং এ ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-মানুষের মায়েরা তাদের সন্তানদের রূপকথার গল্প বললেও ছোটবেলা থেকে আমি মায়ের কাছে বঙ্গবন্ধুর কথা শুনতাম, দেশ স্বাধীন হওয়ার গল্প শুনতাম। এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়েও তার মুখ থেকে শুনতাম। এ জিনিসগুলো আমাকে আকৃষ্ট করতো। তারপর বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদকে দেখলাম। উনি সরকারি চাকরি করলেও রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন সবসময়। এর আগে তিনি ছাত্ররাজনীতিও করেছেন।

আমি একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, আমার নানা বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ি একই জায়গায় অর্থাৎ ফেনী জেলার পরশুরামপুরে। ছোটবেলায় আমরা সেখানে যেতাম। তখন দেখতাম, সেই অজপাড়াগাঁয়ের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা ছিল ভয়াবহ। রাতের বেলায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। হারিকেনের আলোয় চলতে হতো। এরপর উনি (আমার স্বামী) উনার প্রচেষ্টায় ১৯৯৬ এর জানুয়ারিতে নিজ গ্রামে প্রথম বিদ্যুৎ আনলেন। এরপর যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলো উনি তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে ছিলেন। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন উনি যতটুকু সম্ভব সরকারিভাবে এলাকার অনেক উন্নতি করেছিলেন। ফলে চোখের সামনে অজপাড়াগাঁকে বদলে যেতে দেখলাম। এরপর আমি ভাবলাম যে, যদি কেউ মন থেকে এলাকার উন্নতি করতে চায়, তাহলে তার রাজনীতিতে জড়িত থাকলে কাজটা খুব সহজ হয়। একজন ব্যবসায়ী, ডাক্তার কিংবা অন্য পেশার হলে এসব তো করা সম্ভব নয়। কেবল সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগুলো সম্ভব। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মাইলফলক এঁকে দিয়েছেন। এমন করে কোনো রাষ্ট্রনেতা পারবে কিনা, আমি জানি না। এসব দেখে রাজনীতিতে আসতে উৎসাহিত হয়েছি।

প্রশ্ন: আপনি স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদসহ ডাক্তারদের কয়েকটি সংগঠনের সাথে যু্ক্ত আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে এসবে যুক্ত হলেন?

-স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের (স্বাচিপ) ইকবাল আসলাম স্যারের আমি খুব ভক্ত। উনি স্বাচিপের মহাসচিব। ওনার অনুপ্রেরণা তো আছেই। আবার পলিটিক্সের প্রতিও আমার উৎসাহ ছিল। স্বাচিপের মূল আদর্শ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করা ডাক্তারদের সুসংগঠিত করা। তারপর ডাক্তারদের ভালো-মন্দ, সংকট সমাধানসহ আরও নানা বিষয়ে কাজ করা। এই ব্যাপারগুলো স্বাচিপের মধ্যে আছে। তবে যে জিনিসটা আমি মনে করি, ডাক্তারটা পলিটিক্সে তেমন যুক্ত হতে পারে না। কারণ, একে তো তারা সেবামূলক কাজে ব্যস্ত থাকে, অন্যদিকে তাদের আরও নানা কাজ থাকে। আমারও পারিবারিক-সামাজিক অনেক কাজ থাকে। যদিও ডা. মিলন স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি শহীদও হয়েছেন। অতীতেও আরো অনেক ডাক্তারদের কথা শোনা যায়। তারপরেও বেশিরভাগ ডাক্তাররা রাজনীতির সাথে সেভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত না। তবে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আমি শুধু স্বাচিপ না, আরেকটু বড় অ্যাঙ্গেলের বড় জায়গায় থেকে মানুষের সেবা করতে চাই। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করতে চাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তো করছেনই, সাথে যদি আমারা একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারি, সেটিও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। করোনাকালীন সময়ে আমরা অনেক কিছু চেষ্টা করেছি। ফেনী সদরের ডায়াবেটিক হাসপাতালে আইসিও দিয়েছি।

প্রশ্ন : আপনাদের পরিবারের ট্রাস্টি বোর্ড রয়েছে। এটার কার্যক্রম সম্পর্কে যদি একটু বলতেন?

-আমার মরহুম শ্বশুর সালেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং আমার শাশুড়ি হোসনে আরা বেগম চৌধুরীর নামে এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আমার স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এটার চেয়ারম্যান, আমরা ট্রাস্টি। আমরা মানে আমিসহ পরিবারের অনেকেই যুক্ত। এখানে ফেনী সদরের এমপি নিজাম হাজারী আছেন। ফেনী জেলা পরিষদের খাইরুল বাশার তপন ভাইসহ আরও অনেকে যুক্ত আছেন। এই ট্রাস্টি বোর্ড থেকে আমরা পুরো ফেনীর যতটুকু পারা যায়, সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করবো। করোনাকালীন সময়ে সরকার কিন্তু পুরো বাংলাদেশে যতটুকু সম্ভব মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজার সাপ্লাই দিয়েছে হাসপাতালগুলোতে। এমনকি অনেক জায়গায় আইসিইউ ইকুইপমেন্টও দেয়া হয়েছে। তারপর করোনার টেম্পরারি ওয়ার্ড, স্থায়ী ওয়ার্ড করেছে। সরকার তার পক্ষ থেকে করছে। আমরা ট্রাস্টের মাধ্যমে আইসিইউ, এক্সরেসহ চিকিৎসার আরও নানা উপকরণ হাসপাতালে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে আমরা আহ্বান করেছিলাম , সামর্থ্যবান সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে এসে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মানুষ মানুষের জন্য এটা আমাদের সবার মাথায় রাখা উচিত।

প্রশ্ন : সম্প্রতি পা দিয়ে ছবি এঁকে একটি শিশু ভাইরাল হয়েছে। পরবর্তীতে শারীরিকভাবে অক্ষম এই ছেলের আজীবন পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছে আপনাদের ফাউন্ডেশন। এ সম্পর্কে একটু জানতে চাচ্ছি। (চলবে)

সৌজন্যে বিবার্তা

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

এই মাত্র | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের
পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়ে ফিরল অ্যান্টিগা, আবারও ব্যাটে ব্যর্থ সাকিব
জয়ে ফিরল অ্যান্টিগা, আবারও ব্যাটে ব্যর্থ সাকিব

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা
হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা