শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

ডা. জাহানারা আরজু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক। বৈশ্বিক মহামারি করোনার শুরুতে যে সব ডাক্তার বিনামূল্যে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন তিনি তাদের অন্যতম। নিজ এলাকায় প্রায়ই ফ্রি ক্যাম্পের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সেবা দিচ্ছেন এই চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, পারিবারিক ফাউন্ডেশন থেকে কলেজ নির্মাণসহ অসহায় মানুষের জন্য আরো নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে ডা. আরজুর পরিবার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন তার বেড়ে ওঠার গল্প, সেবামূলক কার্যক্রমসহ ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। 

প্রশ্ন : আপনি আরজু থেকে ডা. জাহানারা আরজু হয়ে উঠলেন। এর পেছনের গল্পটা কেমন?

-এটা তো অনেক লম্বা ইতিহাস। নানা চড়াই উতরাই পেরিয়ে আমি আজকে এ অবস্থানে এসেছি। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে হবে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি দেশ স্বাধীন না করলে আমি এ সুযোগটা পেতাম না। আর নিজের কথা যদি বলি, তাহলে বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ। আমার জন্ম হয়েছে এমন পরিবারে, যে পরিবারে আমার মা-বাবা দুইজনেই শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তারা সবসময় চাইতেন, সন্তানরা লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হবে। তাদের সবার অধিকারও সমান থাকবে। এরপরেও মেয়ে বলে পরিবারে আমি অগ্রাধিকার পেতাম। আমার মা ছোটবেলা থেকে বলতেন, তুমি একটা ছেলেকে দেখো, সে কিন্তু এসএসসি পাস করেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু একটা মেয়ে ঠিকভাবে লেখাপড়া না করলে মাথা উঁচু করে এ সমাজে দাঁড়াতে পারে না। পুরুষ শাসিত সমাজে মেয়েরা অনেক অবহেলিত। কাজেই মেয়েদের নিজের জায়গা নিজেকেই গড়ে তুলতে হবে। এসব আমাকে বলা হলেও আমি কিন্তু তেমন বুঝতাম না। এরপর ডাক্তার হওয়ার কথা আমাকে বলা হতো, এ বিষয়টিতে আমি আগ্রহ পেতাম।

প্রশ্ন : আপনি কি ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন? এই ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-ছোটবেলা থেকে আমার ইচ্ছা ছিল ডাক্তার হবো, মানুষের সেবা করবো। এই অনুপ্রেরণা মায়ের কাছ থেকে পেয়েছি।

প্রশ্ন : মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কথা বললেন। এ বিষয়ে যদি একটু বিস্তারিত বলতেন।

-আমার মা বিয়ের আট বছর পরে বিএ পাস করেছেন। মায়ের এ ডিগ্রি পাসের পর আমরা টিনএইজ ভাইবোন ছিলাম। এরপরও মা পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আমাদেরকে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এভাবে আমাদের পড়াশোনা সামলে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে অর্থনীতিতেও এমএ করেছেন তিনি। মায়ের এ সব দেখে বুঝতাম, লেখাপড়ার গুরুত্ব আসলে কতটুকু।

প্রশ্ন : ছোটবেলাকে ঘিরে কোনো বিশেষ স্মৃতি মনে পড়ে কি?

-আমি যে ডাক্তারি পড়বো, ছোটবেলায় এটা সবাইকে বলতাম। ছোট মামাকে ঘিরে একটা মজার স্মৃতি রয়েছে। কুরবানির ঈদে গরু জবাই হবে। এমন সময় ছোট মামা বলে উঠলেন, সব বাচ্চারাই তো বলে ডাক্তার হবে। দেখি, তোমরা কেমন ডাক্তার হবে? আমি তোমাদের সাহস দেখতে চাই। আসো, কে কে আসবে? গরু জবাই দেখো। এরপর গরু জবাই হলো, সেখানে আমিও ছিলাম। সেই সময় আমার অনেক কাজিন ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেল। কিন্তু আমি ছিলাম ব্যতিক্রম। জবাই শেষ হওয়ার পরে আমি একটু সামনে গিয়ে উকি মেরে দেখছি। এটা দেখে ছোট মামা জিজ্ঞেস করলেন, জবাই তো শেষ। এরপরও তুমি দাঁড়িয়ে আছো কেন? বললাম, মামা আমি একটু দেখি না, গরুর ভেতরে কী কী আছে? এটা শুনে মামা হেসে বললেন, এই মেয়ে নিশ্চয়ই ডাক্তার হবে। ওর মধ্যে শরীর ও শারীরিক জ্ঞান সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে। এ ঘটনা এখনো আমাকে স্মৃতিকাতর করে।

প্রশ্ন : আপনার বিবাহিত জীবন সম্পর্কে কিছু বলবেন?

-দেখুন, আমার বিয়েটাও ঘটনাক্রমে খুব অল্প বয়সে হয়ে গেল। আমার বাবা ব্যবসায়ী ছিলেন, তারপরেও কেন যেন বাবা চাইতেন মেয়েকে ম্যাজিস্ট্রেট ছেলের সাথে বিয়ে দেবেন। আর আমার হাজব্যান্ডের যখন চট্টগ্রামে পোস্টিং হলো, তখন তার চাচাতো বোন মারফত বিয়ের প্রস্তাব গেল বাসায়। আমার হাজবেন্ড দেখতে সুদর্শন, তার উপর ভালো ক্যারিয়ার। এসব দেখে আমার বাবা বললেন, উচ্চবংশের ছেলে, একই সাথে ম্যাজিস্ট্রেটও-ঠিক আমি যেমনটা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমি এইচএসসি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।

মা বললেন, বিয়ের পর পড়াশোনা অনেক কষ্টের। কাজেই আমি আমার মেয়েকে বিয়ে দেবো না। তিনি ভীষণ কান্নাকাটিও করলেন। তারপরেও বাবা বললেন, যে মেয়ে পড়তে চায়, সে বিয়ের পরেও পড়তে পারবে। তুমি যেহেতু পড়েছো, তোমার মেয়েও পড়তে পারবে- এটা আমার বিশ্বাস। এরপর আমরা মা-মেয়ে রাজি হলাম। বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমার প্রতি যে আন্তরিকতা দেখালেন, এজন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আমার স্বামী অনেক বেশি উদার মনের মানুষ। ওনাদের পরিবার এমনিতে শিক্ষিত। তারপরেও তার মধ্যে আমার পড়াশোনার ব্যাপারে যে আগ্রহ দেখেছি, সেটা আমাকে এ পর্যন্ত আসতে সহায়তা করেছে।

প্রশ্ন : সংসার-পড়াশোনা দুটো একসাথে চালিয়েছেন। এক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল কিনা?

-দেখুন, আমার এইচএসসি পাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের এমবিবিএস, এরপর ইন্টার্নশিপ ছিল এক বছর। এরমধ্যে আমার বাচ্চাও হয়ে গেল। আমার বড় বাচ্চাটা মেডিক্যাল ফাস্ট ইয়ার ফাইনালের সময়ে হয়েছে। ওই সময়ে আমার মা বলেছিলেন, আমি আমার নানুকে দেখবো। কাজেই তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। আমি চেয়েছিলাম, বাচ্চাটাকে একটু শক্ত করে একবছর পরে এমবিবিএস-এ আবার ঢুকবো। কিন্তু মা কিছুতেই রাজি হলেন না। তার এক কথা, বাচ্চা আমি দেখবো, তুমি চিন্তা করো না। তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতেই হবে।

স্বামীও বললেন, তুমি এখন লেখাপড়া ছেড়ে দিলে পরে আর সুযোগ নাও পেতে পারো। কারণ, তখন তুমি বাচ্চা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে যেতে পারো। কাজেই তুমি যেহেতু একটা কোর্সে আছো, সেটা ভালো করে শেষ করো। এভাবে স্বজনদের সাহস আর অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে লাগলাম। ৫ বছরের এমবিবিএস কোর্স ঠিক ৫ বছরে শেষ করলাম। ইন্টার্নশিপ ছিল একবছর। এরপর হলি ফ্যামিলিতে লেকচারার হিসেবে জয়েন করেছিলাম। তখন আমি ফিজিওলজির লেকচারার ছিলাম। এখানে তিন বছর থাকার পরে আমার মনে হয়েছিল, আরও ডিগ্রি যদি হতো তাহলে বেশি ভালো লাগতো। আর তখন আমি রোগী দেখারও সুযোগ পেতাম।

ক্লিনিক্যাল সাইডে আমার প্রচুর আগ্রহ ছিল। আমি এমডি কার্ডিওলজিতে ঢুকলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেখানে আমি এখন অধ্যাপক হিসেবে আছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়ার পর আমার মা-বাবা, হাজবেন্ড সবাই ভীষণ খুশি হয়েছে। শ্বশুর-শাশুড়িও এ ব্যাপারে খুব খুশি ছিলেন অর্থাৎ পরিবারের সাপোর্টটা আমি খুব পেয়েছি। বাচ্চা নিয়েও আমার পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ দেখে সবাই পুলকিত হতেন।

এমবিবিএস-এর পর এমডিটা করতে একটু কষ্ট হয়েছিল। এমডি পোস্ট গ্রাজুয়েশন পাঁচ বছরের কোর্স। হাসপাতালের ডিউটি, পড়াশোনাসহ সব মিলিয়ে একটু বেশি কষ্ট হয়েছিল। কিন্তু তাও পেরেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনি বিদেশ থেকেও উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বলেন?

-আমার পড়াশোনার মাঝখানে ১/১১ এসেছিল। সেখানে নানা উত্থান-পতন ছিল। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ও ছিল। তখন বেশকিছু সমস্যা ফেস করতে হয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে সেইসময় মামলাও হয়েছিল। কিন্তু সেই মামলা কোর্টে আর টেকেনি। আমি জামিন নিয়ে বাংলাদেশে ছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে ২০০৯ সালে এমডি করেছি অর্থাৎ ডক্টর অব মেডিসিন। এরপর ভাবলাম, বাংলাদেশেতো দুইটা ডিগ্রি হলো, কানাডা থেকে কোনো ট্রেনিং করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখি। পরে একবছর কানাডায় ট্রেনিং করলাম। ২০১১ সালে দেশে ফিরে এলাম। দেশে আসার পরে প্রাণ গোপাল স্যারের চেম্বারে দেখা করলাম। বললাম, স্যার আমি এমডি করেছি। স্যার জানতে চাইলেন, আমার কি জার্নালে পাবলিকেশন্স আছে? আমি বললাম, জি স্যার। তারপর চাকরিটা হয়ে গেল। ২০১১ সালের জুন মাসে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জয়েন করি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার পাঁচ বছর পরে সহযোগী অধ্যাপক, তারও ছয় বছর পরে অধ্যাপক।

প্রশ্ন : আপনি শিক্ষানুরাগী পরিবারের সন্তান- আপনার শ্বশুর বাড়িও শিক্ষাবান্ধব। আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা, স্বামীর ভূমিকার কথা বললেন। এর বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে চান কি?

-মা ও স্বামীর পাশাপাশি বাবার কথাও অস্বীকার করা যাবে না। বাবা শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা না, সব ধরনের সহযোগিতা আমাকে দিয়েছেন। কখনো কখনো আমি ভেঙে পড়লে বাবা বলতেন, মানসিকভাবে দূর্বল হওয়া যাবে না। বাচ্চা হওয়ার পর যখন ভেবেছিলাম, ছেড়েই দেবো। তারপর ১/১১ এর সময় ভেবেছিলাম, এমডি করতে হবে না। তবুও হাল ছাড়তে মানা করেছেন বাবা। মোটকথা, আমার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়িও ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা কোনোভাবেই অস্বীকার করা যাবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুটা তিনিই করেছেন। ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্বোধন করা হয়। তার উদ্যোগে আমরা এই মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। শুধু তাই নয়, নেত্রীর উদ্যোগে আরো বেশকিছু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। আমার মতো যারা সংসার করে লেখাপড়া করেছি তাদের পক্ষে তো দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া মোটেও সহজ কাজ ছিল না।

প্রশ্ন : আপনি ডাক্তারি পেশার সাথে রাজনীতিতেও আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে রাজনীতিতে আসলেন এবং এ ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-মানুষের মায়েরা তাদের সন্তানদের রূপকথার গল্প বললেও ছোটবেলা থেকে আমি মায়ের কাছে বঙ্গবন্ধুর কথা শুনতাম, দেশ স্বাধীন হওয়ার গল্প শুনতাম। এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়েও তার মুখ থেকে শুনতাম। এ জিনিসগুলো আমাকে আকৃষ্ট করতো। তারপর বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদকে দেখলাম। উনি সরকারি চাকরি করলেও রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন সবসময়। এর আগে তিনি ছাত্ররাজনীতিও করেছেন।

আমি একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, আমার নানা বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ি একই জায়গায় অর্থাৎ ফেনী জেলার পরশুরামপুরে। ছোটবেলায় আমরা সেখানে যেতাম। তখন দেখতাম, সেই অজপাড়াগাঁয়ের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা ছিল ভয়াবহ। রাতের বেলায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। হারিকেনের আলোয় চলতে হতো। এরপর উনি (আমার স্বামী) উনার প্রচেষ্টায় ১৯৯৬ এর জানুয়ারিতে নিজ গ্রামে প্রথম বিদ্যুৎ আনলেন। এরপর যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলো উনি তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে ছিলেন। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন উনি যতটুকু সম্ভব সরকারিভাবে এলাকার অনেক উন্নতি করেছিলেন। ফলে চোখের সামনে অজপাড়াগাঁকে বদলে যেতে দেখলাম। এরপর আমি ভাবলাম যে, যদি কেউ মন থেকে এলাকার উন্নতি করতে চায়, তাহলে তার রাজনীতিতে জড়িত থাকলে কাজটা খুব সহজ হয়। একজন ব্যবসায়ী, ডাক্তার কিংবা অন্য পেশার হলে এসব তো করা সম্ভব নয়। কেবল সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগুলো সম্ভব। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মাইলফলক এঁকে দিয়েছেন। এমন করে কোনো রাষ্ট্রনেতা পারবে কিনা, আমি জানি না। এসব দেখে রাজনীতিতে আসতে উৎসাহিত হয়েছি।

প্রশ্ন: আপনি স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদসহ ডাক্তারদের কয়েকটি সংগঠনের সাথে যু্ক্ত আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে এসবে যুক্ত হলেন?

-স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের (স্বাচিপ) ইকবাল আসলাম স্যারের আমি খুব ভক্ত। উনি স্বাচিপের মহাসচিব। ওনার অনুপ্রেরণা তো আছেই। আবার পলিটিক্সের প্রতিও আমার উৎসাহ ছিল। স্বাচিপের মূল আদর্শ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করা ডাক্তারদের সুসংগঠিত করা। তারপর ডাক্তারদের ভালো-মন্দ, সংকট সমাধানসহ আরও নানা বিষয়ে কাজ করা। এই ব্যাপারগুলো স্বাচিপের মধ্যে আছে। তবে যে জিনিসটা আমি মনে করি, ডাক্তারটা পলিটিক্সে তেমন যুক্ত হতে পারে না। কারণ, একে তো তারা সেবামূলক কাজে ব্যস্ত থাকে, অন্যদিকে তাদের আরও নানা কাজ থাকে। আমারও পারিবারিক-সামাজিক অনেক কাজ থাকে। যদিও ডা. মিলন স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি শহীদও হয়েছেন। অতীতেও আরো অনেক ডাক্তারদের কথা শোনা যায়। তারপরেও বেশিরভাগ ডাক্তাররা রাজনীতির সাথে সেভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত না। তবে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আমি শুধু স্বাচিপ না, আরেকটু বড় অ্যাঙ্গেলের বড় জায়গায় থেকে মানুষের সেবা করতে চাই। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করতে চাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তো করছেনই, সাথে যদি আমারা একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারি, সেটিও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। করোনাকালীন সময়ে আমরা অনেক কিছু চেষ্টা করেছি। ফেনী সদরের ডায়াবেটিক হাসপাতালে আইসিও দিয়েছি।

প্রশ্ন : আপনাদের পরিবারের ট্রাস্টি বোর্ড রয়েছে। এটার কার্যক্রম সম্পর্কে যদি একটু বলতেন?

-আমার মরহুম শ্বশুর সালেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং আমার শাশুড়ি হোসনে আরা বেগম চৌধুরীর নামে এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আমার স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এটার চেয়ারম্যান, আমরা ট্রাস্টি। আমরা মানে আমিসহ পরিবারের অনেকেই যুক্ত। এখানে ফেনী সদরের এমপি নিজাম হাজারী আছেন। ফেনী জেলা পরিষদের খাইরুল বাশার তপন ভাইসহ আরও অনেকে যুক্ত আছেন। এই ট্রাস্টি বোর্ড থেকে আমরা পুরো ফেনীর যতটুকু পারা যায়, সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করবো। করোনাকালীন সময়ে সরকার কিন্তু পুরো বাংলাদেশে যতটুকু সম্ভব মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজার সাপ্লাই দিয়েছে হাসপাতালগুলোতে। এমনকি অনেক জায়গায় আইসিইউ ইকুইপমেন্টও দেয়া হয়েছে। তারপর করোনার টেম্পরারি ওয়ার্ড, স্থায়ী ওয়ার্ড করেছে। সরকার তার পক্ষ থেকে করছে। আমরা ট্রাস্টের মাধ্যমে আইসিইউ, এক্সরেসহ চিকিৎসার আরও নানা উপকরণ হাসপাতালে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে আমরা আহ্বান করেছিলাম , সামর্থ্যবান সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে এসে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মানুষ মানুষের জন্য এটা আমাদের সবার মাথায় রাখা উচিত।

প্রশ্ন : সম্প্রতি পা দিয়ে ছবি এঁকে একটি শিশু ভাইরাল হয়েছে। পরবর্তীতে শারীরিকভাবে অক্ষম এই ছেলের আজীবন পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছে আপনাদের ফাউন্ডেশন। এ সম্পর্কে একটু জানতে চাচ্ছি। (চলবে)

সৌজন্যে বিবার্তা

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার
সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

৪০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু
রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসজলো ক্রাসনাহোরকাই
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসজলো ক্রাসনাহোরকাই

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি
থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা
ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু
গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম
গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর
দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা
১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়
শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু
মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অধিনায়ক হয়ে যা বললেন গিল
ভারতের অধিনায়ক হয়ে যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ, কি প্রভাব পড়বে বিশ্বে?
শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ, কি প্রভাব পড়বে বিশ্বে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ
দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম