শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, বুধবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘আত্মবিশ্বাস ও পরিবারের সহযোগিতায় এ পর্যন্ত এসেছি’

ডা. জাহানারা আরজু। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক। বৈশ্বিক মহামারি করোনার শুরুতে যে সব ডাক্তার বিনামূল্যে মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছেন তিনি তাদের অন্যতম। নিজ এলাকায় প্রায়ই ফ্রি ক্যাম্পের মাধ্যমে অসহায় মানুষদের সেবা দিচ্ছেন এই চিকিৎসক। শুধু তাই নয়, পারিবারিক ফাউন্ডেশন থেকে কলেজ নির্মাণসহ অসহায় মানুষের জন্য আরো নানা উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে ডা. আরজুর পরিবার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন তার বেড়ে ওঠার গল্প, সেবামূলক কার্যক্রমসহ ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। 

প্রশ্ন : আপনি আরজু থেকে ডা. জাহানারা আরজু হয়ে উঠলেন। এর পেছনের গল্পটা কেমন?

-এটা তো অনেক লম্বা ইতিহাস। নানা চড়াই উতরাই পেরিয়ে আমি আজকে এ অবস্থানে এসেছি। প্রথমেই ধন্যবাদ জানাতে হবে, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি দেশ স্বাধীন না করলে আমি এ সুযোগটা পেতাম না। আর নিজের কথা যদি বলি, তাহলে বলতে হবে আলহামদুলিল্লাহ। আমার জন্ম হয়েছে এমন পরিবারে, যে পরিবারে আমার মা-বাবা দুইজনেই শিক্ষানুরাগী ছিলেন। তারা সবসময় চাইতেন, সন্তানরা লেখাপড়া করে মানুষের মতো মানুষ হবে। তাদের সবার অধিকারও সমান থাকবে। এরপরেও মেয়ে বলে পরিবারে আমি অগ্রাধিকার পেতাম। আমার মা ছোটবেলা থেকে বলতেন, তুমি একটা ছেলেকে দেখো, সে কিন্তু এসএসসি পাস করেই মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে। কিন্তু একটা মেয়ে ঠিকভাবে লেখাপড়া না করলে মাথা উঁচু করে এ সমাজে দাঁড়াতে পারে না। পুরুষ শাসিত সমাজে মেয়েরা অনেক অবহেলিত। কাজেই মেয়েদের নিজের জায়গা নিজেকেই গড়ে তুলতে হবে। এসব আমাকে বলা হলেও আমি কিন্তু তেমন বুঝতাম না। এরপর ডাক্তার হওয়ার কথা আমাকে বলা হতো, এ বিষয়টিতে আমি আগ্রহ পেতাম।

প্রশ্ন : আপনি কি ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন? এই ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-ছোটবেলা থেকে আমার ইচ্ছা ছিল ডাক্তার হবো, মানুষের সেবা করবো। এই অনুপ্রেরণা মায়ের কাছ থেকে পেয়েছি।

প্রশ্ন : মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাওয়ার কথা বললেন। এ বিষয়ে যদি একটু বিস্তারিত বলতেন।

-আমার মা বিয়ের আট বছর পরে বিএ পাস করেছেন। মায়ের এ ডিগ্রি পাসের পর আমরা টিনএইজ ভাইবোন ছিলাম। এরপরও মা পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আমাদেরকে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। এভাবে আমাদের পড়াশোনা সামলে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে অর্থনীতিতেও এমএ করেছেন তিনি। মায়ের এ সব দেখে বুঝতাম, লেখাপড়ার গুরুত্ব আসলে কতটুকু।

প্রশ্ন : ছোটবেলাকে ঘিরে কোনো বিশেষ স্মৃতি মনে পড়ে কি?

-আমি যে ডাক্তারি পড়বো, ছোটবেলায় এটা সবাইকে বলতাম। ছোট মামাকে ঘিরে একটা মজার স্মৃতি রয়েছে। কুরবানির ঈদে গরু জবাই হবে। এমন সময় ছোট মামা বলে উঠলেন, সব বাচ্চারাই তো বলে ডাক্তার হবে। দেখি, তোমরা কেমন ডাক্তার হবে? আমি তোমাদের সাহস দেখতে চাই। আসো, কে কে আসবে? গরু জবাই দেখো। এরপর গরু জবাই হলো, সেখানে আমিও ছিলাম। সেই সময় আমার অনেক কাজিন ভয়ে দৌড়ে পালিয়ে গেল। কিন্তু আমি ছিলাম ব্যতিক্রম। জবাই শেষ হওয়ার পরে আমি একটু সামনে গিয়ে উকি মেরে দেখছি। এটা দেখে ছোট মামা জিজ্ঞেস করলেন, জবাই তো শেষ। এরপরও তুমি দাঁড়িয়ে আছো কেন? বললাম, মামা আমি একটু দেখি না, গরুর ভেতরে কী কী আছে? এটা শুনে মামা হেসে বললেন, এই মেয়ে নিশ্চয়ই ডাক্তার হবে। ওর মধ্যে শরীর ও শারীরিক জ্ঞান সম্পর্কে জানার আগ্রহ আছে। এ ঘটনা এখনো আমাকে স্মৃতিকাতর করে।

প্রশ্ন : আপনার বিবাহিত জীবন সম্পর্কে কিছু বলবেন?

-দেখুন, আমার বিয়েটাও ঘটনাক্রমে খুব অল্প বয়সে হয়ে গেল। আমার বাবা ব্যবসায়ী ছিলেন, তারপরেও কেন যেন বাবা চাইতেন মেয়েকে ম্যাজিস্ট্রেট ছেলের সাথে বিয়ে দেবেন। আর আমার হাজব্যান্ডের যখন চট্টগ্রামে পোস্টিং হলো, তখন তার চাচাতো বোন মারফত বিয়ের প্রস্তাব গেল বাসায়। আমার হাজবেন্ড দেখতে সুদর্শন, তার উপর ভালো ক্যারিয়ার। এসব দেখে আমার বাবা বললেন, উচ্চবংশের ছেলে, একই সাথে ম্যাজিস্ট্রেটও-ঠিক আমি যেমনটা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমি এইচএসসি সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।

মা বললেন, বিয়ের পর পড়াশোনা অনেক কষ্টের। কাজেই আমি আমার মেয়েকে বিয়ে দেবো না। তিনি ভীষণ কান্নাকাটিও করলেন। তারপরেও বাবা বললেন, যে মেয়ে পড়তে চায়, সে বিয়ের পরেও পড়তে পারবে। তুমি যেহেতু পড়েছো, তোমার মেয়েও পড়তে পারবে- এটা আমার বিশ্বাস। এরপর আমরা মা-মেয়ে রাজি হলাম। বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম আমার প্রতি যে আন্তরিকতা দেখালেন, এজন্য আমি মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আমার স্বামী অনেক বেশি উদার মনের মানুষ। ওনাদের পরিবার এমনিতে শিক্ষিত। তারপরেও তার মধ্যে আমার পড়াশোনার ব্যাপারে যে আগ্রহ দেখেছি, সেটা আমাকে এ পর্যন্ত আসতে সহায়তা করেছে।

প্রশ্ন : সংসার-পড়াশোনা দুটো একসাথে চালিয়েছেন। এক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতা ছিল কিনা?

-দেখুন, আমার এইচএসসি পাস থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের এমবিবিএস, এরপর ইন্টার্নশিপ ছিল এক বছর। এরমধ্যে আমার বাচ্চাও হয়ে গেল। আমার বড় বাচ্চাটা মেডিক্যাল ফাস্ট ইয়ার ফাইনালের সময়ে হয়েছে। ওই সময়ে আমার মা বলেছিলেন, আমি আমার নানুকে দেখবো। কাজেই তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। আমি চেয়েছিলাম, বাচ্চাটাকে একটু শক্ত করে একবছর পরে এমবিবিএস-এ আবার ঢুকবো। কিন্তু মা কিছুতেই রাজি হলেন না। তার এক কথা, বাচ্চা আমি দেখবো, তুমি চিন্তা করো না। তোমাকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতেই হবে।

স্বামীও বললেন, তুমি এখন লেখাপড়া ছেড়ে দিলে পরে আর সুযোগ নাও পেতে পারো। কারণ, তখন তুমি বাচ্চা নিয়ে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে যেতে পারো। কাজেই তুমি যেহেতু একটা কোর্সে আছো, সেটা ভালো করে শেষ করো। এভাবে স্বজনদের সাহস আর অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে লাগলাম। ৫ বছরের এমবিবিএস কোর্স ঠিক ৫ বছরে শেষ করলাম। ইন্টার্নশিপ ছিল একবছর। এরপর হলি ফ্যামিলিতে লেকচারার হিসেবে জয়েন করেছিলাম। তখন আমি ফিজিওলজির লেকচারার ছিলাম। এখানে তিন বছর থাকার পরে আমার মনে হয়েছিল, আরও ডিগ্রি যদি হতো তাহলে বেশি ভালো লাগতো। আর তখন আমি রোগী দেখারও সুযোগ পেতাম।

ক্লিনিক্যাল সাইডে আমার প্রচুর আগ্রহ ছিল। আমি এমডি কার্ডিওলজিতে ঢুকলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেখানে আমি এখন অধ্যাপক হিসেবে আছি। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পাওয়ার পর আমার মা-বাবা, হাজবেন্ড সবাই ভীষণ খুশি হয়েছে। শ্বশুর-শাশুড়িও এ ব্যাপারে খুব খুশি ছিলেন অর্থাৎ পরিবারের সাপোর্টটা আমি খুব পেয়েছি। বাচ্চা নিয়েও আমার পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ দেখে সবাই পুলকিত হতেন।

এমবিবিএস-এর পর এমডিটা করতে একটু কষ্ট হয়েছিল। এমডি পোস্ট গ্রাজুয়েশন পাঁচ বছরের কোর্স। হাসপাতালের ডিউটি, পড়াশোনাসহ সব মিলিয়ে একটু বেশি কষ্ট হয়েছিল। কিন্তু তাও পেরেছিলাম।

প্রশ্ন : আপনি বিদেশ থেকেও উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন। সে অভিজ্ঞতা সম্পর্কে কিছু বলেন?

-আমার পড়াশোনার মাঝখানে ১/১১ এসেছিল। সেখানে নানা উত্থান-পতন ছিল। সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নানা বিষয়ও ছিল। তখন বেশকিছু সমস্যা ফেস করতে হয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে সেইসময় মামলাও হয়েছিল। কিন্তু সেই মামলা কোর্টে আর টেকেনি। আমি জামিন নিয়ে বাংলাদেশে ছিলাম। আল্লাহর অশেষ মেহেরবাণীতে ২০০৯ সালে এমডি করেছি অর্থাৎ ডক্টর অব মেডিসিন। এরপর ভাবলাম, বাংলাদেশেতো দুইটা ডিগ্রি হলো, কানাডা থেকে কোনো ট্রেনিং করা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখি। পরে একবছর কানাডায় ট্রেনিং করলাম। ২০১১ সালে দেশে ফিরে এলাম। দেশে আসার পরে প্রাণ গোপাল স্যারের চেম্বারে দেখা করলাম। বললাম, স্যার আমি এমডি করেছি। স্যার জানতে চাইলেন, আমার কি জার্নালে পাবলিকেশন্স আছে? আমি বললাম, জি স্যার। তারপর চাকরিটা হয়ে গেল। ২০১১ সালের জুন মাসে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জয়েন করি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার পাঁচ বছর পরে সহযোগী অধ্যাপক, তারও ছয় বছর পরে অধ্যাপক।

প্রশ্ন : আপনি শিক্ষানুরাগী পরিবারের সন্তান- আপনার শ্বশুর বাড়িও শিক্ষাবান্ধব। আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা, স্বামীর ভূমিকার কথা বললেন। এর বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে চান কি?

-মা ও স্বামীর পাশাপাশি বাবার কথাও অস্বীকার করা যাবে না। বাবা শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা না, সব ধরনের সহযোগিতা আমাকে দিয়েছেন। কখনো কখনো আমি ভেঙে পড়লে বাবা বলতেন, মানসিকভাবে দূর্বল হওয়া যাবে না। বাচ্চা হওয়ার পর যখন ভেবেছিলাম, ছেড়েই দেবো। তারপর ১/১১ এর সময় ভেবেছিলাম, এমডি করতে হবে না। তবুও হাল ছাড়তে মানা করেছেন বাবা। মোটকথা, আমার এ পর্যন্ত আসার পেছনে মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়িও ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছেন। তাদের কথা কোনোভাবেই অস্বীকার করা যাবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। কারণ, বাংলাদেশের প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুটা তিনিই করেছেন। ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি উদ্বোধন করা হয়। তার উদ্যোগে আমরা এই মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি। শুধু তাই নয়, নেত্রীর উদ্যোগে আরো বেশকিছু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। আমার মতো যারা সংসার করে লেখাপড়া করেছি তাদের পক্ষে তো দেশের বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া মোটেও সহজ কাজ ছিল না।

প্রশ্ন : আপনি ডাক্তারি পেশার সাথে রাজনীতিতেও আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে রাজনীতিতে আসলেন এবং এ ক্ষেত্রে কেউ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল কিনা?

-মানুষের মায়েরা তাদের সন্তানদের রূপকথার গল্প বললেও ছোটবেলা থেকে আমি মায়ের কাছে বঙ্গবন্ধুর কথা শুনতাম, দেশ স্বাধীন হওয়ার গল্প শুনতাম। এমনকি আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়েও তার মুখ থেকে শুনতাম। এ জিনিসগুলো আমাকে আকৃষ্ট করতো। তারপর বিয়ের পরে স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদকে দেখলাম। উনি সরকারি চাকরি করলেও রাজনীতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন সবসময়। এর আগে তিনি ছাত্ররাজনীতিও করেছেন।

আমি একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, আমার নানা বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ি একই জায়গায় অর্থাৎ ফেনী জেলার পরশুরামপুরে। ছোটবেলায় আমরা সেখানে যেতাম। তখন দেখতাম, সেই অজপাড়াগাঁয়ের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। রাস্তা-ঘাটের অবস্থা ছিল ভয়াবহ। রাতের বেলায় ঘুটঘুটে অন্ধকার। হারিকেনের আলোয় চলতে হতো। এরপর উনি (আমার স্বামী) উনার প্রচেষ্টায় ১৯৯৬ এর জানুয়ারিতে নিজ গ্রামে প্রথম বিদ্যুৎ আনলেন। এরপর যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলো উনি তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে ছিলেন। ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন উনি যতটুকু সম্ভব সরকারিভাবে এলাকার অনেক উন্নতি করেছিলেন। ফলে চোখের সামনে অজপাড়াগাঁকে বদলে যেতে দেখলাম। এরপর আমি ভাবলাম যে, যদি কেউ মন থেকে এলাকার উন্নতি করতে চায়, তাহলে তার রাজনীতিতে জড়িত থাকলে কাজটা খুব সহজ হয়। একজন ব্যবসায়ী, ডাক্তার কিংবা অন্য পেশার হলে এসব তো করা সম্ভব নয়। কেবল সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগুলো সম্ভব। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের মাইলফলক এঁকে দিয়েছেন। এমন করে কোনো রাষ্ট্রনেতা পারবে কিনা, আমি জানি না। এসব দেখে রাজনীতিতে আসতে উৎসাহিত হয়েছি।

প্রশ্ন: আপনি স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদসহ ডাক্তারদের কয়েকটি সংগঠনের সাথে যু্ক্ত আছেন। কোন চিন্তাভাবনা থেকে এসবে যুক্ত হলেন?

-স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের (স্বাচিপ) ইকবাল আসলাম স্যারের আমি খুব ভক্ত। উনি স্বাচিপের মহাসচিব। ওনার অনুপ্রেরণা তো আছেই। আবার পলিটিক্সের প্রতিও আমার উৎসাহ ছিল। স্বাচিপের মূল আদর্শ হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করা ডাক্তারদের সুসংগঠিত করা। তারপর ডাক্তারদের ভালো-মন্দ, সংকট সমাধানসহ আরও নানা বিষয়ে কাজ করা। এই ব্যাপারগুলো স্বাচিপের মধ্যে আছে। তবে যে জিনিসটা আমি মনে করি, ডাক্তারটা পলিটিক্সে তেমন যুক্ত হতে পারে না। কারণ, একে তো তারা সেবামূলক কাজে ব্যস্ত থাকে, অন্যদিকে তাদের আরও নানা কাজ থাকে। আমারও পারিবারিক-সামাজিক অনেক কাজ থাকে। যদিও ডা. মিলন স্বৈরাচারী বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি শহীদও হয়েছেন। অতীতেও আরো অনেক ডাক্তারদের কথা শোনা যায়। তারপরেও বেশিরভাগ ডাক্তাররা রাজনীতির সাথে সেভাবে ওতপ্রোতভাবে জড়িত না। তবে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আমি শুধু স্বাচিপ না, আরেকটু বড় অ্যাঙ্গেলের বড় জায়গায় থেকে মানুষের সেবা করতে চাই। মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করতে চাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তো করছেনই, সাথে যদি আমারা একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতে পারি, সেটিও দেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। করোনাকালীন সময়ে আমরা অনেক কিছু চেষ্টা করেছি। ফেনী সদরের ডায়াবেটিক হাসপাতালে আইসিও দিয়েছি।

প্রশ্ন : আপনাদের পরিবারের ট্রাস্টি বোর্ড রয়েছে। এটার কার্যক্রম সম্পর্কে যদি একটু বলতেন?

-আমার মরহুম শ্বশুর সালেহ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এবং আমার শাশুড়ি হোসনে আরা বেগম চৌধুরীর নামে এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আমার স্বামী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এটার চেয়ারম্যান, আমরা ট্রাস্টি। আমরা মানে আমিসহ পরিবারের অনেকেই যুক্ত। এখানে ফেনী সদরের এমপি নিজাম হাজারী আছেন। ফেনী জেলা পরিষদের খাইরুল বাশার তপন ভাইসহ আরও অনেকে যুক্ত আছেন। এই ট্রাস্টি বোর্ড থেকে আমরা পুরো ফেনীর যতটুকু পারা যায়, সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য সহযোগিতা করবো। করোনাকালীন সময়ে সরকার কিন্তু পুরো বাংলাদেশে যতটুকু সম্ভব মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজার সাপ্লাই দিয়েছে হাসপাতালগুলোতে। এমনকি অনেক জায়গায় আইসিইউ ইকুইপমেন্টও দেয়া হয়েছে। তারপর করোনার টেম্পরারি ওয়ার্ড, স্থায়ী ওয়ার্ড করেছে। সরকার তার পক্ষ থেকে করছে। আমরা ট্রাস্টের মাধ্যমে আইসিইউ, এক্সরেসহ চিকিৎসার আরও নানা উপকরণ হাসপাতালে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে আমরা আহ্বান করেছিলাম , সামর্থ্যবান সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে এসে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মানুষ মানুষের জন্য এটা আমাদের সবার মাথায় রাখা উচিত।

প্রশ্ন : সম্প্রতি পা দিয়ে ছবি এঁকে একটি শিশু ভাইরাল হয়েছে। পরবর্তীতে শারীরিকভাবে অক্ষম এই ছেলের আজীবন পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছে আপনাদের ফাউন্ডেশন। এ সম্পর্কে একটু জানতে চাচ্ছি। (চলবে)

সৌজন্যে বিবার্তা

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
‘যেখানে বৈষম্য, সেখানেই হোক প্রতিবাদ’
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে এক ব্যক্তিকে হত্যা
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
ঢাকার বায়ুদূষণ কিছুটা কমেছে
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২০
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২৩
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ২২
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
মাদকবিরোধী অভিযানে রাজধানীতে গ্রেফতার ৩১
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ দর্শন পরিবারের ইফতার মাহফিল
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
মধ্যরাতে ঢাকায় ঝড়-শিলাবৃষ্টি
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৩২
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
বিএমটিএ’র সভাপতি ইলিয়াছ, মহাসচিব শামীম
সর্বশেষ খবর
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ
ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড
বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি
জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান
১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম