শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

ঈদ আসে, আনন্দ নিয়ে ছেলেমেয়ে আসে না

বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্রে মা-বাবার আকুতি
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ আসে, আনন্দ নিয়ে ছেলেমেয়ে আসে না

চোখের জলে ঈদ আনন্দ উপভোগ করলেন গাজীপুর বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্রের বৃদ্ধ বাবা-মায়েরা। এখানে আশ্রিত মা-বাবার ঈদ উদযাপন হয় প্রিয় সন্তানদের কাছে না পাওয়ার আক্ষেপ বুকে নিয়ে। শুধু আক্ষেপই নয়, এ যেন সন্তান জীবিত থেকেও না থাকার মতো অবস্থা। বেশ কজন হতভাগ্য বৃদ্ধ মা-বাবার সঙ্গে কথা হয় ঈদের দিন সকালে। সকাল পৌনে ৮টায় গাজীপুরের বিশিয়া কুড়িবাড়ি এলাকার বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্রের মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করেন আশ্রিতরা। নামাজ শেষে তারা পরস্পরের সঙ্গে কোলাকুলি করেন। নামাজের পর সেমাই, পিঠা দিয়ে সকালের নাস্তা করেন। ঈদের নামাজ সকালের নাস্তা এসবের মধ্য দিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রের বয়স্করা আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন। তবে সাময়িক এই আনন্দের মধ্যে তাদের চোখে-মুখে হতাশার ছাপ দেখা যায়। চোখ ছলছল করে তাকিয়ে থাকেন এই বুঝি বাড়ি থেকে কোনো স্বজন এলেন। অথবা বাড়ি থেকে প্রিয় খাবার এলো। ঈদের দিন সকাল থেকেই আশ্রিতরা অপেক্ষা করেন সন্তান-সন্তুতি বা নিকটাত্মীয় কেউ এসে দেখা করবেন। কিন্তু আশা-নিরাশার মধ্য দিয়েই উৎসব-আনন্দের ঈদের দিনটি কাটিয়ে দিলেন বৃদ্ধ বাবা-মা। তারা জীবনের শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে বেছে নিয়েছেন এই বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্র। সেমাই মুখে দিতেই অশ্রু ঝরে পড়ে অশীতিপর বৃদ্ধ মিজানুর রহমানের। তার মনে পড়ে সুখের সেই দিনগুলোর কথা। নেত্রকোনা শহরের ৮০ বছরের বৃদ্ধ মিজানুর রহমান (ছদ্মনাম)। দুই ছেলে এক মেয়ের জনক। পেশায় ছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী। দুই ছেলে ও মেয়েকে উচ্চ শিক্ষিত করান। বড় ছেলে ঢাকায় একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন আর ছোট ছেলে নেত্রকোনা শহরেই ব্যবসা করেন, একমাত্র মেয়েকে বিয়ে দেন ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে। তিনি বলেন, আমার সন্তানরা যখন ছোট, টু-থ্রিতে পড়ে। ঈদের দিন আমি আমার ছেলেদের পাঞ্জাবি-পাজামা পরিয়ে কোলে, কাঁধে করে ঈদগাহ মাঠে নিয়ে যেতাম। ছেলেদের নিয়ে নামাজ আদায় করতাম। তাদের পটকা কিনে দিতাম। তারা খুব খুশি হতো। নামাজ শেষে বাড়িতে এসে একসঙ্গে বসে সেমাই খেতাম। এসব স্মৃতির কথা বলতে গিয়ে আবু তালেব কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি বলেন, আমার ছেলেমেয়েরা বড় হলে তাদের বিয়ে দিই। নাতি-নাতনি হয়। কিন্তু সংসারে নানা সমস্যা দেখা দেয় ছেলেদের বিয়ের পর থেকেই। আমি বয়োবৃদ্ধ এবং আমার স্ত্রী না থাকায় আমার সেবা-যত্ন করতে নারাজ ছেলের বউরা। কিছু না হতেই ছেলে বউরা মুখ বেজার করে থাকে। আবার ছেলেরা বাড়িতে এলে তারা আমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে। আর এসব দেখে মেয়ে সহ্য করতে না পেরে আমাকে বেড়ানোর কথা বলে এই বৃদ্ধাশ্রমে রেখে যায়। মাঝে-মধ্যে মেয়ে খবর নিলেও ছেলেরা তেমন একটা খবর নেয় না। এখানে তিন বছর ধরে আছি। ইয়াকুব আলী খান (৮৩) ছিলেন বিমান বাহিনীতে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের সঙ্গে ছিলাম। কিন্তু যুদ্ধে অংশ নিতে পারিনি। আমার ছেলে বেসরকারি চাকরি করে, কিন্তু তার ঘরে ঠাঁই হয়নি আমার। আমার মেয়ে একদিন না জানিয়ে এখানে এনে রেখে যায়। তিনি বলেন, আমার বড় ছেলের কন্যা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। সে বলেছে, দাদু আমি পড়াশোনা শেষে চাকরি নিয়ে তোমাকে নিয়ে একটি বাসায় উঠব। তুমি একটু কষ্ট করে কিছু দিন এখানে থাক।

ঢাকার কেরানীগঞ্জের সামসুদ্দিন খান হিরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন ইংরেজিতে। এই বৃদ্ধের ঠাঁই হয়নি ছেলের বাসায়। তাই স্বেচ্ছায় এখানে চলে আসেন তিনি। দীর্ঘদিন কুয়েত, দুবাই প্রবাসী জীবন কাটিয়ে দেশে এসে ব্যবসা করেন চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার আলী নেওয়াজ। বলেন, আমার কোনো ছেলে সন্তান নেই। আছে তিনটি মেয়ে। তিন মেয়েকে বিয়ে দিই চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন এলাকায়। মেয়েরাই আমাকে এখানে রেখে যায়।

৭২ বিঘার এই আশ্রয় কেন্দ্রে বয়স্কদের থাকার জন্য পুরুষ-মহিলাদের আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। পাঁচতলা তিনটি ভবন ও টিনশেডের একটি বড় ভবন রয়েছে। প্রতি কক্ষে দুই সারি করে ৮ বেডে আটজন করে বয়স্ক থাকেন। এখানে একটি ক্লাসরুমও রয়েছে। সপ্তাহের দুই দিন পুরুষদের এবং দুই দিন মহিলাদের বিভিন্ন নিয়ম-শৃঙ্খলা শিক্ষা দেওয়া হয়। এখানে রুটিন অনুযায়ী খাবার দেওয়া হয়। চিকিৎসার জন্য রয়েছে আলাদা মেডিকেল ইউনিট। তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও দুজন সেবিকা রয়েছেন। জরুরি প্রয়োজনে রয়েছে একটি অ্যাম্বুলেন্স এবং একটি পুলিশ ক্যাম্পও। বিনোদনের জন্য রয়েছে টিভি রুম, কমনরুম এবং পত্রপত্রিকা ও বইপুস্তক পড়ার সুবিধাও রয়েছে। বয়স্কদের পরিচর্যার জন্য রয়েছে ১৭ জন পুরুষ-মহিলা। ১৯৯৫ সালের ২১ এপ্রিল মাদার তেরেসা কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেন।

বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করেন শিল্পপতি গিভেন্সি গ্রুপের চেয়ারম্যান খতিব আবদুল জাহিদ মুকুল। তিনি ১৯৮৭ সালে ঢাকার উত্তরা আজমপুর এলাকায় এটি প্রথমে প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুর দিকে মাত্র ১৪ জন বয়স্ক ছিলেন ওই আশ্রয় কেন্দ্রে। পরে কেন্দ্রটি ১৯৯৪ সালে গাজীপুরে স্থানান্তর করেন। আশ্রয় কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক আবু শরীফ জানান, বয়স্কদের সম্পূর্ণ খরচ আমরা বহন করি। এখানে বর্তমানে থাকছেন ২১০ জন বৃদ্ধ মা-বাবা। এর মধ্যে পুরুষ ১০৩ ও মহিলা ১০৭ জন। ২০ জন হিন্দু এবং ৩ জন খ্রিস্টান রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ড্রোন শোতে মূর্ত জুলাইয়ের গল্প
ড্রোন শোতে মূর্ত জুলাইয়ের গল্প
সাবেক এমপি বিএনপি নেতা আবদুল মান্নান তালুকদার আর নেই
সাবেক এমপি বিএনপি নেতা আবদুল মান্নান তালুকদার আর নেই
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবসে ফ্রি ইন্টারনেট ডেটা পেলেন গ্রাহকরা
জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবসে ফ্রি ইন্টারনেট ডেটা পেলেন গ্রাহকরা
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
সরকারের কোলে একদল কাঁধে আরেক দল
সরকারের কোলে একদল কাঁধে আরেক দল
আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি
আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি
জিয়াউর রহমানের বক্তব্য স্টাডি করুন
জিয়াউর রহমানের বক্তব্য স্টাডি করুন
শেখ হাসিনা গণহত্যা চালিয়েছেন
শেখ হাসিনা গণহত্যা চালিয়েছেন
বেয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
বেয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
চট্টগ্রামে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার, নারী আটক
চট্টগ্রামে ১ লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার, নারী আটক
বিশেষ ট্রেন পরিচালনায় নিয়মের ব্যত্যয় হয়নি
বিশেষ ট্রেন পরিচালনায় নিয়মের ব্যত্যয় হয়নি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা