শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০১, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বিবিসির প্রতিবেদন

করোনাভাইরাস: জাপানে মৃত্যুর হার খুবই কম- রহস্যটা কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: জাপানে মৃত্যুর হার খুবই কম- রহস্যটা কী?

জাপানে কোভিড-১৯-এ মৃত্যুর সংখ্যা কেন এত কম? মৃত্যু নিয়ে এ ধরনের প্রশ্ন খারাপ শোনালেও এ নিয়ে এখন নানা তত্ত্ব আলোচনায় উঠে আসছে। কেউ বলছে এর পেছনে রয়েছে জাপানীদের মন-মানসিকতা, তাদের সংস্কৃতি, আবার কারো মত হল জাপানিদের ইমিউনিটি অসাধারণ।

কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর হার ওই অঞ্চলে জাপানেই যে সর্বনিম্ন তা কিন্তু নয়। মৃত্যুর খুবই কম হার নিয়ে ওই এলাকায় বরং গর্ব করার মত দেশগুলো হল দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং এবং ভিয়েতনাম।

কিন্তু ২০২০ এর গোড়ার দিকে, জাপানে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল দেশটিতে ওই সময়ে সার্বিকভাবে গড় মৃতের হারের চেয়ে কম। এপ্রিল মাসে সম্ভবত কোভিডের কারণে টোকিও-তে গড় মৃত্যুর হার ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় এক হাজার বেশি। তারপরেও বছরের প্রথম দিকের হিসাবের ওপর ভিত্তি করে অনুমান করা হচ্ছে, জাপানে এ বছর মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২০১৯এর থেকে কম হবার সম্ভাবনাই বেশি।

এটা খুবই বিস্ময়কর, কারণ কোভিড-১৯এ মৃত্যুর হার বাড়ার অনেকগুলো সম্ভাবনা জাপানের ক্ষেত্রে রয়েছে। অথচ জাপান কিন্তু তার প্রতিবেশি দেশগুলোর মত সর্বশক্তি দিয়ে এই ভাইরাস মোকাবেলায় নামেনি।

ফেব্রুয়ারি মাসে উহানে করোনাভাইরাসের প্রকোপ যখন তুঙ্গে, যখন শহরটির হাসপাতাল রোগীর ভিড়ে উপচে পড়েছে, যখন চীন থেকে ভ্রমণের ব্যাপারে সারা বিশ্ব দেয়াল তুলে দিয়েছে, তখন জাপান তার সীমান্ত বন্ধ করেনি।

ভাইরাস যখন দ্রুত ছড়াচ্ছে, তখন অল্প দিনের মধ্যেই এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে কোভিডে মারা যাচ্ছে মূলত বয়স্করা, জনসমাগম থেকে এই ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি এবং আক্রান্তের কাছাকাছি বেশি সময় কাটালে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপক আশংকা।

জাপানের ক্ষেত্রে এর সবগুলো রয়েছে অর্থাৎ মাথা পিছু বয়স্ক মানুষের সংখ্যা পৃথিবীর যে কোন দেশের চেয়ে জাপানে বেশি। জাপানের বড় বড় শহরগুলোতে জনসংখ্যা ব্যাপক- শহরগুলো মানুষের ভিড়ে ঠাসা।

টোকিওতে বাস করে তিন কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ এবং বেশিরভাগ মানুষের জন্য চলাচলের একমাত্র বাহন হল ভিড়ে ঠাসা শহরের ট্রেন পরিসেবা।

জাপান এমনকি সেসময় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ - "টেস্ট, টেস্ট, টেস্ট" উপেক্ষা করেছে। এমনকী এখনও জাপানে পরীক্ষা করা হয়েছে মাত্র ৩ লাখ ৪৮ হাজার মানুষকে - যা জাপানের জনসংখ্যার ০.২৭%।

ইউরোপের দেশগুলোতে যে মাত্রায় লকডাউন দেয়া হয়েছে, জাপানে সেভাবে কোন লকডাউন হয়নি। শুধু এপ্রিলের গোড়ায় জাপানের সরকার একবার জরুরি অবস্থা জারি করেছিল। ঘরের ভেতর থাকার জন্য কোন বাধ্যতামূলক নির্দেশ জারি হয়নি। শুধু অনুরোধ জানানো হয়েছিল এবং সেটা ছিল মানুষের স্বেচ্ছানির্ভর। জরুরি নয় এমন দোকানপাট ও ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছিল, কিন্তু তা না মানলে কোন আইনি ব্যবস্থা বা শাস্তির বিধান রাখা হয়নি।

তাহলে অন্যান্য অনেক দেশের মত সীমান্ত বন্ধ না করে, কঠোর লকডাউন না দিয়ে, ব্যাপক হারে পরীক্ষা না চালিয়ে আর কড়া কোয়ারেন্টিন না দিয়েও জাপান কীভাবে মৃত্যুর সংখ্যা এত কম রাখতে পারল?

জাপানে প্রথম কোভিড ধরা পড়ার ৫ মাস পরেও, জাপানে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা - ৩০ জুনের জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসেব অনুযায়ী বিশ হাজারের নিচে, মৃতের সংখ্যা ১ হাজারের কম।

জাপানে ঐ জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হয়েছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা দ্রুত ফিরে এসেছে।দক্ষিণ কোরিয়ার তুলনায় জাপানে টেস্টিং-এর হার খুবই কম। জাপানে বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের ওপর চালানো টেস্টিং এবং টোকিওতে সরকার এ পর্যন্ত যেসব মানুষকে অপরিকল্পিতভাবে পরীক্ষা করেছে, সেসব পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে খু্ব কম সংখ্যক মানুষের মধ্যে এই জীবাণু রয়েছে।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী শিনেজা আবে গত মাসের শেষের দিকে যখন জরুরি অবস্থা তুলে নেবার কথা ঘোষণা করেন তখন তিনি বেশ গর্বের সঙ্গে এটাকে "জাপান মডেল" হিসাবে উল্লেখ করেন এবং বলেন অন্য দেশের জাপান থেকে শেখা উচিত।

জাপানের উপ প্রধানমন্ত্রী তারো আসোর কথা যদি আপনি বিশ্বাস করতে চান তাহলে তার মত হল এটা জাপানীদের "আদর্শ আচরণের" কারণে। তিনি বলেন জাপানের সাফল্যের কারণ নিয়ে অন্য দেশের নেতারা তাকে প্রশ্ন করেছিলেন। তার উত্তরকে অনেকেই অবশ্য কিছুটা তির্যক মনে করেন- সেটা ছিল: "আমি তাদের বলেছিলাম: 'আপনার এবং আমার দেশের মানুষের আচরণের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।' তারা শুনে চুপ করে গিয়েছিলেন।"

আসো যে শব্দটা ব্যবহার করেছিলেন সেটা হল 'মিন্ডো' -তিনি বলেছিলেন তফাৎটা 'মিন্ডোতে'- মিন্ডোর আক্ষরিক অর্থ "মানুষের মান" যদিও অনেকে বলছেন তিনি সংস্কৃতিগত মানের কথা বলেছেন।

ঐতিহাসিকভাবে জাপানীরা মনে করে জাতি হিসাবে তারা উঁচুতে এবং সাংস্কৃতিক আভিজাত্যের বিষয়টাও তাদের মজ্জাগত। তবে তার এই মন্তব্যের জন্য আসো সমালোচিত হয়েছেন। তবে তার মন্তব্যের বিষয়টি বাদ দিলেও জাপানের বহু মানুষ এবং অনেক বিজ্ঞানীও মনে করেন জাপানের ক্ষেত্রে একটা কিছু আছে যা আলাদা। একটা কিছু যা কোভিড-১৯ থেকে জাপানের মানুষকে রক্ষা করেছে।

টোকিও ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক তাতসুহিকো কোদামা জাপানের রোগীদের ওপর এই ভাইরাসের প্রভাব নিয়ে কাজ করেছেন। তার ধারণা জাপানে হয়ত আগে কোভিড হয়েছে। কোভিড-১৯ নয়, তবে একইধরনের জীবাণুর অতীত সংক্রমণ জাপানের মানুষকে "ঐতিহাসিক ইমিউনিটি" দিয়েছে।

তার ব্যাখ্যা এরকম: মানুষের শরীরে যখন কোন ভাইরাস ঢোকে তখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং তখন শরীর অ্যান্টিবডি তৈরি করে এবং ঐ অ্যান্টিবডি ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে।

অ্যান্টিবডি হয় দুই ধরনের - আইজিএম এবং আইজিজি। আক্রমণকারী ভাইরাস নতুন না পুরনো তার ওপর নির্ভর করে কোনধরনের অ্যান্টিবডি সেক্ষেত্রে কাজ করবে।

তিনি বলছেন, "কোন ভাইরাস যদি প্রথমবার আক্রমণ করে তখন প্রথমে সক্রিয় হয়ে ওঠে আইজিএম অ্যান্টিবডি, পরবর্তীতে সক্রিয় হয় আইজিজি। আর কেউ যদি এমন ভাইরাসের শিকার হয়, যে ভাইরাস শরীরে আগেও আক্রমণ করেছিল, তখন সেক্ষেত্রে ইমিউন ব্যবস্থা পরিচিত ভাইরাসের মোকাবেলায় দ্রুত সক্রিয় হয়ে আইজিজি অ্যান্টিবডি ব্যবহার করে।"

অধ্যাপক তাতসুহিকো কোদামা বলছেন, "পরীক্ষার ফলাফল দেখে আমরা খুবই অবাক হয়েছি যে সব রোগীর ক্ষেত্রে প্রথমেই দ্রুত সক্রিয়ভাবে কাজ করেছে আইজিজি অ্যান্টিবডি, এরপর আইজিএম অ্যান্টিবডিও সক্রিয় হয়েছে কিন্তু সেটা পাওয়া গেছে খুবই সামান্য পরিমাণে। এর মানে হল আগে একইধরনের ভাইরাস এদের সবার শরীরে ঢুকেছিল।"

তিনি আরও মনে করছেন ওই এলাকায় যেহেতু আগে সার্স-এর সংক্রমণ হয়েছিল তাই শুধু জাপানেই নয় চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় মৃত্যুর হার অপেক্ষাকৃত কম দেখা গেছে।

তবে তার এই তত্ত্ব নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন অন্য বিশেষজ্ঞরা । লন্ডনে কিংস কলেজের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক পরিচালক এবং ব্রিটিশ সরকারের একজন সাবেক সিনিয়র উপদেষ্টা অধ্যাপক কেঞ্জি শিবুয়া বলছেন কোন একটা অঞ্চলের মানুষের ইমিউনিটি তুলনামূলকভাবে বেশি থাকতে পারে, জিনগত কারণেও কারো কারো ইমিউনিটি বেশি থাকতে পারে, কিন্তু জাপানীদের ঐতিহাসিকভাবে বিশেষ কোন জিন আছে এটা তিনি বিশ্বাস করেন না।

তিনি মনে করেন যেসব দেশ করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বেশি সফল হয়েছে, তাদের সাফল্যের পেছনে রয়েছে সামাজিক ট্রান্সমিশান বা সংক্রমণ নাটকীয়ভাবে কমাতে পারা।

জাপানের মানুষ ১৯১৯এর ফ্লু মহামারির পর থেকে একশ বছরেরও বেশি সময় ধরে ফেস মাস্ক পরা শুরু করেছে। তারা একশ বছরের এই অভ্যাস এখনও ছাড়েনি। জাপানে কারও কাশি হলে বা ঠাণ্ডা লাগলে, সে অন্যদের সুরক্ষিত করতে সবসময় মাস্ক পরে।

"মাস্ক সুরক্ষার ক্ষেত্রে একটা শারীরিক প্রতিবন্ধক বলে আমি মনে করি। এটা সংক্রামক ভাইরাস সম্বন্ধে মানুষকে সচেতন রাখার একটা খুবই ভাল হাতিয়ার," বলছেন হংকং ইউনিভার্সিটির স্কুল অফ পাবলিক হেলথের পরিচালক এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা বিশেষজ্ঞ কেইজি ফুকুদা।

জাপানের ট্র্যাক এবং ট্রেস ব্যবস্থা অর্থাৎ সংক্রমিতকে খুঁজে বের করে তার সংস্পর্শে কারা এসেছে সেটা নজরে রাখার ব্যবস্থাও বহু পুরনো। ১৯৫০এর দশকে জাপান যখন যক্ষ্মা রোগের বিরুদ্ধে লড়ছিল তখন তারা এই ব্যবস্থা চালু করে।

সরকার নতুন কোন জীবাণুর সংক্রমণের খবর আসলে আক্রান্তদের চিহ্ণিত করার জন্য জাতীয় পর্যায়ে জনস্বাস্থ্য কেন্দ্র চালু করেছিল। তাদের কাজ যে কোন নতুন সংক্রমণের খবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো।

এই মহামারির বেশ শুরুর দিকে জাপান দুটো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আবিষ্কার করেছিল। তারা দেখেছিল একটা বিশেষ গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যেই সংক্রমণ ধরা পড়ছে এবং তারা একইধরনের জায়গায় যায়।

"আমরা দেখেছিলাম বেশিরভাগ আক্রান্ত মানুষ গানের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। সেখানে জোরে জোরে গান গাওয়া হয়- হৈচৈ চিৎকার হয়," বলেন কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষক ড. কাজুয়াকি জিন্দাই। "আমরা সঙ্গে সঙ্গে বলি এধরনের জায়গায় যাওয়া বন্ধ করতে হবে।"

তার সহকর্মীরা দেখেন "কারাওয়াকি ধাঁচের গানের জলসা, পার্টি বা ক্লাবে হৈচৈ চিৎকার করে আনন্দ উল্লাস, পানশালায় গালগল্প এবং জিমে ব্যায়াম - যেখানে মানুষ পরস্পরের খুব কাছাকাছি আসে, মেলামেশা করে এবং জোরে কথা বলে - জোরে নিঃশ্বাস নেয়, সেসব জায়গায় ভাইরাস ছড়ানোর ঝুঁকি খুব বেশি।"

দ্বিতীয়ত তারা দেখে যে যারা আক্রান্ত তাদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক অন্যদের সংক্রমিত করতে পারে। সার্স কোভি-২ যখন হয়, তখন গবেষণায় দেখা গিয়েছিল আক্রান্তদের মধ্যে ৮০% ভাইরাস ছড়ায় না, তাদের মাত্র ২০% খুবই সংক্রামক হয়।

এই গবেষণার ওপর ভিত্তি করে সরকার জাতীয় পর্যায়ে মানুষকে সচেতন করতে প্রচারণা চালায় এবং বলে তিনটে জিনিস যেন তারা এড়িয়ে চলে:

বদ্ধ জায়গা যেখানে বাতাস চলাচল ভাল না
ভিড়ে ভর্তি জায়গা যেখানে অনেক মানুষ
খোলা নয় এমন জায়গায় মুখোমুখি বসে গল্প করা

ড. জিন্দাই বলছেন. "আমার মনে হয় লোককে ঘরবন্দী না করে এই পরামর্শ কাজে দিয়েছে।"

লোকে সতর্ক হয়েছে, সংক্রমণ এড়িয়েছে এবং সংক্রমণ কম হবার কারণে মৃত্যুও হয়েছে কম। যদিও মার্চের মাঝামাঝি টোকিওতে হঠাৎ করে সংক্রমণ বাড়ার ঘটনা ঘটেছিল।

প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ৭ এপ্রিল জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। ঘরে থাকা তিনি বাধ্যতামূলক করেননি। শুধু মানুষকে বলেছিলেন "সম্ভব হলে ঘর থেকে বের হবেন না।"

আমরা জানি হৃদরোগ, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিস কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ভয়ের কারণ। জাপানে হৃদযন্ত্রের অসুখ খুবই কম। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে জাপানে হদরোগ এবং স্থূলতার সমস্যা সবচেয়ে কম।

তবে অধ্যাপক ফুকুদা বলছেন, জাপানে মৃত্যুর হার যে এত কম তার পেছনে এগুলোই কারণ জোর গলায় এমন কথা বলা যাবে না। এর পেছনে আরও অন্য কারণ থাকাও সম্ভব।

'জাপান মডেল'
প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে গর্ব করে যে "জাপান মডেলের" কথা বলেছেন তার থেকে কি শিক্ষা নেবার কিছু আছে? জাপান পৃথিবীর আর পাঁচটা দেশেরই মত। রোগ বিস্তারের যে চেইন সেটাকে ভাঙতে পারার মধ্যেই রয়েছে এই রোগ ঠেকানোয় সাফল্যের চাবিকাঠি।

জাপানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হল সেখানকার মানুষের মধ্যে নির্দেশ মানার সংস্কৃতি। সরকার জানে তারা জনগণকে কিছু বললে জনগণ তা শুনবে এবং মানবে।

জাপানের সরকার মানুষকে ঘরে থাকার নির্দেশ দেয়নি, থাকা ভাল বলে পরামর্শ দিয়েছে। কিন্তু জনগণ ঘরে থেকেছে।

অধ্যাপক শিবুয়া বলছেন, এটা বিরাট ভাগ্যের ব্যাপার। জাপানে মানুষকে ঘরে থাকতে বলাটা প্রকৃত লকডাউনের চেহারা নিয়েছে। কঠোর বিধিনিষেধ জারি না করেই সরকার জনগণের সহযোগিতা পেয়েছে।

সরকার মানুষকে বলেছে- নিজের যত্ন নিন, ভিড় পরিহার করুন, মাস্ক পরুন, হাত ধোন- মানুষ অক্ষরে অক্ষরে এই সব কটি পরামর্শ নিজেদের স্বার্থেই মেনে চলেছে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী
চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক
রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে
নবীনগরে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে নবীনগরে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে
কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান
মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ
গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ-দখলদাররা বিএনপির লোক না: দুদু
চাঁদাবাজ-দখলদাররা বিএনপির লোক না: দুদু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
নাটোরে প্রাইভেটকার থেকে নামিয়ে ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ
বন ও পরিবেশ সুরক্ষায় মন্ত্রণালয়ের এক বছরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ
এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আটপ্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আটপ্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আয়নাঘরে’র উদ্ভাবক
‘আয়নাঘরে’র উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মা গিলে খেল শেষ সম্বল
পদ্মা গিলে খেল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা