শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০১, রবিবার, ০৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বিবিসির প্রতিবেদন

করোনাভাইরাস: জাপানে মৃত্যুর হার খুবই কম- রহস্যটা কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনাভাইরাস: জাপানে মৃত্যুর হার খুবই কম- রহস্যটা কী?

জাপানে কোভিড-১৯-এ মৃত্যুর সংখ্যা কেন এত কম? মৃত্যু নিয়ে এ ধরনের প্রশ্ন খারাপ শোনালেও এ নিয়ে এখন নানা তত্ত্ব আলোচনায় উঠে আসছে। কেউ বলছে এর পেছনে রয়েছে জাপানীদের মন-মানসিকতা, তাদের সংস্কৃতি, আবার কারো মত হল জাপানিদের ইমিউনিটি অসাধারণ।

কোভিড-১৯ এ মৃত্যুর হার ওই অঞ্চলে জাপানেই যে সর্বনিম্ন তা কিন্তু নয়। মৃত্যুর খুবই কম হার নিয়ে ওই এলাকায় বরং গর্ব করার মত দেশগুলো হল দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং এবং ভিয়েতনাম।

কিন্তু ২০২০ এর গোড়ার দিকে, জাপানে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল দেশটিতে ওই সময়ে সার্বিকভাবে গড় মৃতের হারের চেয়ে কম। এপ্রিল মাসে সম্ভবত কোভিডের কারণে টোকিও-তে গড় মৃত্যুর হার ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় এক হাজার বেশি। তারপরেও বছরের প্রথম দিকের হিসাবের ওপর ভিত্তি করে অনুমান করা হচ্ছে, জাপানে এ বছর মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২০১৯এর থেকে কম হবার সম্ভাবনাই বেশি।

এটা খুবই বিস্ময়কর, কারণ কোভিড-১৯এ মৃত্যুর হার বাড়ার অনেকগুলো সম্ভাবনা জাপানের ক্ষেত্রে রয়েছে। অথচ জাপান কিন্তু তার প্রতিবেশি দেশগুলোর মত সর্বশক্তি দিয়ে এই ভাইরাস মোকাবেলায় নামেনি।

ফেব্রুয়ারি মাসে উহানে করোনাভাইরাসের প্রকোপ যখন তুঙ্গে, যখন শহরটির হাসপাতাল রোগীর ভিড়ে উপচে পড়েছে, যখন চীন থেকে ভ্রমণের ব্যাপারে সারা বিশ্ব দেয়াল তুলে দিয়েছে, তখন জাপান তার সীমান্ত বন্ধ করেনি।

ভাইরাস যখন দ্রুত ছড়াচ্ছে, তখন অল্প দিনের মধ্যেই এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে কোভিডে মারা যাচ্ছে মূলত বয়স্করা, জনসমাগম থেকে এই ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি এবং আক্রান্তের কাছাকাছি বেশি সময় কাটালে আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপক আশংকা।

জাপানের ক্ষেত্রে এর সবগুলো রয়েছে অর্থাৎ মাথা পিছু বয়স্ক মানুষের সংখ্যা পৃথিবীর যে কোন দেশের চেয়ে জাপানে বেশি। জাপানের বড় বড় শহরগুলোতে জনসংখ্যা ব্যাপক- শহরগুলো মানুষের ভিড়ে ঠাসা।

টোকিওতে বাস করে তিন কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ এবং বেশিরভাগ মানুষের জন্য চলাচলের একমাত্র বাহন হল ভিড়ে ঠাসা শহরের ট্রেন পরিসেবা।

জাপান এমনকি সেসময় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ - "টেস্ট, টেস্ট, টেস্ট" উপেক্ষা করেছে। এমনকী এখনও জাপানে পরীক্ষা করা হয়েছে মাত্র ৩ লাখ ৪৮ হাজার মানুষকে - যা জাপানের জনসংখ্যার ০.২৭%।

ইউরোপের দেশগুলোতে যে মাত্রায় লকডাউন দেয়া হয়েছে, জাপানে সেভাবে কোন লকডাউন হয়নি। শুধু এপ্রিলের গোড়ায় জাপানের সরকার একবার জরুরি অবস্থা জারি করেছিল। ঘরের ভেতর থাকার জন্য কোন বাধ্যতামূলক নির্দেশ জারি হয়নি। শুধু অনুরোধ জানানো হয়েছিল এবং সেটা ছিল মানুষের স্বেচ্ছানির্ভর। জরুরি নয় এমন দোকানপাট ও ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়েছিল, কিন্তু তা না মানলে কোন আইনি ব্যবস্থা বা শাস্তির বিধান রাখা হয়নি।

তাহলে অন্যান্য অনেক দেশের মত সীমান্ত বন্ধ না করে, কঠোর লকডাউন না দিয়ে, ব্যাপক হারে পরীক্ষা না চালিয়ে আর কড়া কোয়ারেন্টিন না দিয়েও জাপান কীভাবে মৃত্যুর সংখ্যা এত কম রাখতে পারল?

জাপানে প্রথম কোভিড ধরা পড়ার ৫ মাস পরেও, জাপানে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা - ৩০ জুনের জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসেব অনুযায়ী বিশ হাজারের নিচে, মৃতের সংখ্যা ১ হাজারের কম।

জাপানে ঐ জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হয়েছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা দ্রুত ফিরে এসেছে।দক্ষিণ কোরিয়ার তুলনায় জাপানে টেস্টিং-এর হার খুবই কম। জাপানে বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের ওপর চালানো টেস্টিং এবং টোকিওতে সরকার এ পর্যন্ত যেসব মানুষকে অপরিকল্পিতভাবে পরীক্ষা করেছে, সেসব পরীক্ষার ফলাফলে দেখা গেছে খু্ব কম সংখ্যক মানুষের মধ্যে এই জীবাণু রয়েছে।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী শিনেজা আবে গত মাসের শেষের দিকে যখন জরুরি অবস্থা তুলে নেবার কথা ঘোষণা করেন তখন তিনি বেশ গর্বের সঙ্গে এটাকে "জাপান মডেল" হিসাবে উল্লেখ করেন এবং বলেন অন্য দেশের জাপান থেকে শেখা উচিত।

জাপানের উপ প্রধানমন্ত্রী তারো আসোর কথা যদি আপনি বিশ্বাস করতে চান তাহলে তার মত হল এটা জাপানীদের "আদর্শ আচরণের" কারণে। তিনি বলেন জাপানের সাফল্যের কারণ নিয়ে অন্য দেশের নেতারা তাকে প্রশ্ন করেছিলেন। তার উত্তরকে অনেকেই অবশ্য কিছুটা তির্যক মনে করেন- সেটা ছিল: "আমি তাদের বলেছিলাম: 'আপনার এবং আমার দেশের মানুষের আচরণের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।' তারা শুনে চুপ করে গিয়েছিলেন।"

আসো যে শব্দটা ব্যবহার করেছিলেন সেটা হল 'মিন্ডো' -তিনি বলেছিলেন তফাৎটা 'মিন্ডোতে'- মিন্ডোর আক্ষরিক অর্থ "মানুষের মান" যদিও অনেকে বলছেন তিনি সংস্কৃতিগত মানের কথা বলেছেন।

ঐতিহাসিকভাবে জাপানীরা মনে করে জাতি হিসাবে তারা উঁচুতে এবং সাংস্কৃতিক আভিজাত্যের বিষয়টাও তাদের মজ্জাগত। তবে তার এই মন্তব্যের জন্য আসো সমালোচিত হয়েছেন। তবে তার মন্তব্যের বিষয়টি বাদ দিলেও জাপানের বহু মানুষ এবং অনেক বিজ্ঞানীও মনে করেন জাপানের ক্ষেত্রে একটা কিছু আছে যা আলাদা। একটা কিছু যা কোভিড-১৯ থেকে জাপানের মানুষকে রক্ষা করেছে।

টোকিও ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক তাতসুহিকো কোদামা জাপানের রোগীদের ওপর এই ভাইরাসের প্রভাব নিয়ে কাজ করেছেন। তার ধারণা জাপানে হয়ত আগে কোভিড হয়েছে। কোভিড-১৯ নয়, তবে একইধরনের জীবাণুর অতীত সংক্রমণ জাপানের মানুষকে "ঐতিহাসিক ইমিউনিটি" দিয়েছে।

তার ব্যাখ্যা এরকম: মানুষের শরীরে যখন কোন ভাইরাস ঢোকে তখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং তখন শরীর অ্যান্টিবডি তৈরি করে এবং ঐ অ্যান্টিবডি ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে।

অ্যান্টিবডি হয় দুই ধরনের - আইজিএম এবং আইজিজি। আক্রমণকারী ভাইরাস নতুন না পুরনো তার ওপর নির্ভর করে কোনধরনের অ্যান্টিবডি সেক্ষেত্রে কাজ করবে।

তিনি বলছেন, "কোন ভাইরাস যদি প্রথমবার আক্রমণ করে তখন প্রথমে সক্রিয় হয়ে ওঠে আইজিএম অ্যান্টিবডি, পরবর্তীতে সক্রিয় হয় আইজিজি। আর কেউ যদি এমন ভাইরাসের শিকার হয়, যে ভাইরাস শরীরে আগেও আক্রমণ করেছিল, তখন সেক্ষেত্রে ইমিউন ব্যবস্থা পরিচিত ভাইরাসের মোকাবেলায় দ্রুত সক্রিয় হয়ে আইজিজি অ্যান্টিবডি ব্যবহার করে।"

অধ্যাপক তাতসুহিকো কোদামা বলছেন, "পরীক্ষার ফলাফল দেখে আমরা খুবই অবাক হয়েছি যে সব রোগীর ক্ষেত্রে প্রথমেই দ্রুত সক্রিয়ভাবে কাজ করেছে আইজিজি অ্যান্টিবডি, এরপর আইজিএম অ্যান্টিবডিও সক্রিয় হয়েছে কিন্তু সেটা পাওয়া গেছে খুবই সামান্য পরিমাণে। এর মানে হল আগে একইধরনের ভাইরাস এদের সবার শরীরে ঢুকেছিল।"

তিনি আরও মনে করছেন ওই এলাকায় যেহেতু আগে সার্স-এর সংক্রমণ হয়েছিল তাই শুধু জাপানেই নয় চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় মৃত্যুর হার অপেক্ষাকৃত কম দেখা গেছে।

তবে তার এই তত্ত্ব নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন অন্য বিশেষজ্ঞরা । লন্ডনে কিংস কলেজের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক পরিচালক এবং ব্রিটিশ সরকারের একজন সাবেক সিনিয়র উপদেষ্টা অধ্যাপক কেঞ্জি শিবুয়া বলছেন কোন একটা অঞ্চলের মানুষের ইমিউনিটি তুলনামূলকভাবে বেশি থাকতে পারে, জিনগত কারণেও কারো কারো ইমিউনিটি বেশি থাকতে পারে, কিন্তু জাপানীদের ঐতিহাসিকভাবে বিশেষ কোন জিন আছে এটা তিনি বিশ্বাস করেন না।

তিনি মনে করেন যেসব দেশ করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে বেশি সফল হয়েছে, তাদের সাফল্যের পেছনে রয়েছে সামাজিক ট্রান্সমিশান বা সংক্রমণ নাটকীয়ভাবে কমাতে পারা।

জাপানের মানুষ ১৯১৯এর ফ্লু মহামারির পর থেকে একশ বছরেরও বেশি সময় ধরে ফেস মাস্ক পরা শুরু করেছে। তারা একশ বছরের এই অভ্যাস এখনও ছাড়েনি। জাপানে কারও কাশি হলে বা ঠাণ্ডা লাগলে, সে অন্যদের সুরক্ষিত করতে সবসময় মাস্ক পরে।

"মাস্ক সুরক্ষার ক্ষেত্রে একটা শারীরিক প্রতিবন্ধক বলে আমি মনে করি। এটা সংক্রামক ভাইরাস সম্বন্ধে মানুষকে সচেতন রাখার একটা খুবই ভাল হাতিয়ার," বলছেন হংকং ইউনিভার্সিটির স্কুল অফ পাবলিক হেলথের পরিচালক এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা বিশেষজ্ঞ কেইজি ফুকুদা।

জাপানের ট্র্যাক এবং ট্রেস ব্যবস্থা অর্থাৎ সংক্রমিতকে খুঁজে বের করে তার সংস্পর্শে কারা এসেছে সেটা নজরে রাখার ব্যবস্থাও বহু পুরনো। ১৯৫০এর দশকে জাপান যখন যক্ষ্মা রোগের বিরুদ্ধে লড়ছিল তখন তারা এই ব্যবস্থা চালু করে।

সরকার নতুন কোন জীবাণুর সংক্রমণের খবর আসলে আক্রান্তদের চিহ্ণিত করার জন্য জাতীয় পর্যায়ে জনস্বাস্থ্য কেন্দ্র চালু করেছিল। তাদের কাজ যে কোন নতুন সংক্রমণের খবর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো।

এই মহামারির বেশ শুরুর দিকে জাপান দুটো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আবিষ্কার করেছিল। তারা দেখেছিল একটা বিশেষ গোষ্ঠীর মানুষের মধ্যেই সংক্রমণ ধরা পড়ছে এবং তারা একইধরনের জায়গায় যায়।

"আমরা দেখেছিলাম বেশিরভাগ আক্রান্ত মানুষ গানের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। সেখানে জোরে জোরে গান গাওয়া হয়- হৈচৈ চিৎকার হয়," বলেন কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষক ড. কাজুয়াকি জিন্দাই। "আমরা সঙ্গে সঙ্গে বলি এধরনের জায়গায় যাওয়া বন্ধ করতে হবে।"

তার সহকর্মীরা দেখেন "কারাওয়াকি ধাঁচের গানের জলসা, পার্টি বা ক্লাবে হৈচৈ চিৎকার করে আনন্দ উল্লাস, পানশালায় গালগল্প এবং জিমে ব্যায়াম - যেখানে মানুষ পরস্পরের খুব কাছাকাছি আসে, মেলামেশা করে এবং জোরে কথা বলে - জোরে নিঃশ্বাস নেয়, সেসব জায়গায় ভাইরাস ছড়ানোর ঝুঁকি খুব বেশি।"

দ্বিতীয়ত তারা দেখে যে যারা আক্রান্ত তাদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক অন্যদের সংক্রমিত করতে পারে। সার্স কোভি-২ যখন হয়, তখন গবেষণায় দেখা গিয়েছিল আক্রান্তদের মধ্যে ৮০% ভাইরাস ছড়ায় না, তাদের মাত্র ২০% খুবই সংক্রামক হয়।

এই গবেষণার ওপর ভিত্তি করে সরকার জাতীয় পর্যায়ে মানুষকে সচেতন করতে প্রচারণা চালায় এবং বলে তিনটে জিনিস যেন তারা এড়িয়ে চলে:

বদ্ধ জায়গা যেখানে বাতাস চলাচল ভাল না
ভিড়ে ভর্তি জায়গা যেখানে অনেক মানুষ
খোলা নয় এমন জায়গায় মুখোমুখি বসে গল্প করা

ড. জিন্দাই বলছেন. "আমার মনে হয় লোককে ঘরবন্দী না করে এই পরামর্শ কাজে দিয়েছে।"

লোকে সতর্ক হয়েছে, সংক্রমণ এড়িয়েছে এবং সংক্রমণ কম হবার কারণে মৃত্যুও হয়েছে কম। যদিও মার্চের মাঝামাঝি টোকিওতে হঠাৎ করে সংক্রমণ বাড়ার ঘটনা ঘটেছিল।

প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ৭ এপ্রিল জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। ঘরে থাকা তিনি বাধ্যতামূলক করেননি। শুধু মানুষকে বলেছিলেন "সম্ভব হলে ঘর থেকে বের হবেন না।"

আমরা জানি হৃদরোগ, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিস কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ভয়ের কারণ। জাপানে হৃদযন্ত্রের অসুখ খুবই কম। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে জাপানে হদরোগ এবং স্থূলতার সমস্যা সবচেয়ে কম।

তবে অধ্যাপক ফুকুদা বলছেন, জাপানে মৃত্যুর হার যে এত কম তার পেছনে এগুলোই কারণ জোর গলায় এমন কথা বলা যাবে না। এর পেছনে আরও অন্য কারণ থাকাও সম্ভব।

'জাপান মডেল'
প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে গর্ব করে যে "জাপান মডেলের" কথা বলেছেন তার থেকে কি শিক্ষা নেবার কিছু আছে? জাপান পৃথিবীর আর পাঁচটা দেশেরই মত। রোগ বিস্তারের যে চেইন সেটাকে ভাঙতে পারার মধ্যেই রয়েছে এই রোগ ঠেকানোয় সাফল্যের চাবিকাঠি।

জাপানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হল সেখানকার মানুষের মধ্যে নির্দেশ মানার সংস্কৃতি। সরকার জানে তারা জনগণকে কিছু বললে জনগণ তা শুনবে এবং মানবে।

জাপানের সরকার মানুষকে ঘরে থাকার নির্দেশ দেয়নি, থাকা ভাল বলে পরামর্শ দিয়েছে। কিন্তু জনগণ ঘরে থেকেছে।

অধ্যাপক শিবুয়া বলছেন, এটা বিরাট ভাগ্যের ব্যাপার। জাপানে মানুষকে ঘরে থাকতে বলাটা প্রকৃত লকডাউনের চেহারা নিয়েছে। কঠোর বিধিনিষেধ জারি না করেই সরকার জনগণের সহযোগিতা পেয়েছে।

সরকার মানুষকে বলেছে- নিজের যত্ন নিন, ভিড় পরিহার করুন, মাস্ক পরুন, হাত ধোন- মানুষ অক্ষরে অক্ষরে এই সব কটি পরামর্শ নিজেদের স্বার্থেই মেনে চলেছে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক