শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১

করোনা ভ্যাকসিন: যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব এখনও মেলেনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিন: যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব এখনও মেলেনি

জানুয়ারি মাসের ২৩ তারিখ পর্যন্ত বিশ্বের ছয় কোটি মানুষকে করোনা ভ্যাকসিনের একটি ডোজ দেয়া হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দেশে টিকাদান শুরু হলেও বেশ কিছু বিষয় এখনও অমীমাংসিত রয়ে গেছে।

এখনও জানা যায়নি যে ভ্যাকসিন কত দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে অথবা করোনার যেসব নতুন রূপ দেখা গেছে এসব ভ্যাকসিন দিয়ে আদৌ তাদের প্রতিহত করা যাবে কিনা। মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বড় টিকাদান কর্মসূচি বিশ্বে চালু হলেও চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব এখনও পাওয়া যায়নি।

১. ভ্যাকসিন কতদিন পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধ করবে?

গত ক'মাস ধরেই অনেকের মনে একটাই ভাবনা: ভ্যাকসিন কীভাবে পাওয়া যাবে, আর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি কি বেড়েছে?

মহামারি শুরু হওয়ার এক বছর পর মধ্যম এবং দীর্ঘ মেয়াদে ইমিউনিটির ওপর প্রথম গবেষণার ফলাফল ইতোমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে।

কিন্তু এসব গবেষণার একটা সীমাবদ্ধতা হচ্ছে ভ্যাকসিন তৈরিতে অনেকটা সময় লেগে যাওয়ার কারণে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব সম্পর্কে খুব একটা জানা যায় না।

তবে ক্যালিফোর্নিয়ার লা জোলা ইন্সটিটিউট অফ ইমিউনোলজির মতে, করোনার সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার পর অন্ত:ত প্রায় ছ'মাস সময় পর্যন্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা মানবদেহে থেকে যায়।

ইংল্যান্ডের জনস্বাস্থ্য বিভাগের গবেষণাতেও একই ফলাফল দেখা গেছে। তারা বলছে, কোভিড থেকে সেরে ওঠার বেশিরভাগ রোগী অন্তত পাঁচ মাস আবার সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকবেন।

তবে প্রথম সংক্রমণের ঘটনা যেহেতু পাঁচ মাসের খুব বেশি আগে ঘটেনি, তাই কিছু বিজ্ঞানী মনে করছেন ইমিউনিটি থেকে যাবে বহুদিন, সম্ভবত কয়েক বছর।

কিন্তু একথা ঠিক যে সব রোগীর ক্ষেত্রে একই ব্যাপার ঘটবে না। কারণ প্রত্যেকের রোগ প্রতিরোধ শক্তি ভিন্ন এবং আবার সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা এর ওপর অনেকাংশেই নির্ভর করে।

একই ধরনের ব্যাপার ঘটবে ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে।

"ইমিউনিটি আসলে কতদিন থাকবে এটা বলা বেশ কঠিন," বলছেন ব্রিটেনের লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট ড. জুলিয়ান ট্যাং, "কারণ আমরা মাত্রই টিকা দিতে শুরু করেছি। তার তার ফল একেক রোগীর ওপর একেক ভাবে পড়বে। কী ধরনের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হচ্ছে সেটার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করছে। তবে ইমিউনিটি সম্ভবত ছ'মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত থাকতে পারে।"

তবে যুক্তরাষ্ট্রের মেয়ো ক্লিনিকের অধ্যাপক ড. অ্যান্ড্রু ব্যাডলি আরও বেশি আশাবাদী। তিনি বলছেন, "আমি নিশ্চিত যে ভ্যাকসিনের প্রভাব এবং ইমিউনিটি কয়েক বছর ধরে রয়ে যাবে।

"ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর রোগী কী অবস্থা হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কী হয় তা বিশদভাবে পর্যালোচনা করাও জরুরি।"

২. ভ্যাকসিন নেয়ার পরও কি করোনাভাইরাস হতে পারে?

হ্যাঁ, এটা হতে পারে, এবং তার পেছনে রয়েছে কয়েকটি কারণ। প্রথম কারণটি হচ্ছে, আপনি যে ধরনের ভ্যাকসিনই নেন না কেন, বেশিরভাগ ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে প্রথম ডোজ নেয়ার দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর সেটি কাজ করতে শুরু করে।

"টিকা নেয়ার পরের দিন বা এক সপ্তাহ পর যদি ভাইরাস আপনার দেহে ঢোকে, তাহলেও আপনি সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়ে যাবেন, এবং অন্যদের সংক্রমিত করবেন," বলেন ড. ট্যাং।

আবার, টিকার দুটি ডোজ নেয়ার কয়েক সপ্তাহ পরও কেউ করোনায় আক্রান্ত হতে পারে।

"আমাদের হাতে যেসব উপাত্ত আছে তা থেকে দেখা যাচ্ছে, কিছু মানুষ ভ্যাকসিন নেয়ার পরও সংক্রমিত হতে পারেন। তবে যারা ভ্যাকসিন একেবারেই নেননি তাদের তুলনায় এরা কম অসুস্থ হবেন, এবং তাদের দেহে ভাইরাসের মাত্রাও থাকবে অনেক কম," বলছিলেন ড. ব্যাডলি।

"আমার ধারণা একই ভাবে ভ্যাকসিন নেয়ার পর এক দেহ থেকে অন্য দেহে ভাইরাস ছড়ানোও বেশ কঠিন হয়ে পড়বে।"

সুতরাং, দেখা যাচ্ছে করোনা ভ্যাকসিন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষকে কার্যকর-ভাবে সুরক্ষা দিতে পারবে তা নিয়ে খুব একটা মতভেদ নেই। তবে সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং জীবাণু বিস্তার ঠেকাতে ভ্যাকসিন কতখানি সক্ষম হবে তা এখনই জানা যাচ্ছে না।

"এটা খুবই এক ভিন্নধর্মী ভাইরাস এবং একে জনের দেহে এর প্রভাব একেক রকম," বলছেন স্পেনের মাদ্রিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব রসায়ন ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হোসে মানুয়েল বাওটিস্টা।

"ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার ঘটবে। কারও কারো দেহে জোরালো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখা দেবে যার ফলে তাদের দেহে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি ঘটবে না। কিন্তু অন্যদের ক্ষেত্রে সেটা ঘটবে দুর্বলভাবে, এবং কিছু বংশবৃদ্ধি আর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটবে।"

৩. করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন থেকে ভ্যাকসিন কি সুরক্ষা দেবে?
এটা নিয়ে একটা উদ্বেগ রয়েছে। ভাইরাস অনবরত তার রূপ পরিবর্তন করে। কখনও কখনও সেই পরিবর্তন এমনই হয় যে তা ভ্যাকসিনকে রোধ করার ক্ষমতা অর্জন করে। ফলে তাদের ঠেকাতে হলে ভ্যাকসিনেও পরিবর্তন আনতে হয়।

দক্ষিণ আফ্রিকা কিংবা ব্রিটেনে করোনার যে নতুন ধরন পাওয়া গিয়েছে সেগুলো ইতোমধ্যেই অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই দুটি নতুন ধরনের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ক্ষমতাও অনেক বেশি বলে দেখা যাচ্ছে।

মডার্না গত সোমবার ঘোষণা করেছে যে তাদের তৈরি ভ্যাকসিন ব্রিটেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার ধরনের করোনার জীবাণুকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষেত্রে একটি অতিরিক্ত ভ্যাকসিন তৈরি করতে হবে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেবে।

ফাইজার/বায়োনটেকও দাবি করছে যে তাদের ভ্যাকসিন করোনার নতুন রূপকে ঠেকাতে পারে।

"একইভাবে বিবেচনায় নিতে হবে যে অনুমোদিত ভ্যাকসিনগুলো বেশ কার্যকর হলেও করোনার মূল জীবাণুর বিরুদ্ধে এটা ১০০% সুরক্ষা দিতে পারবে না, নতুন ধরনের করোনার বিরুদ্ধে তো নয়ই," বলছে ড. ব্যাডলি।

ড. ট্যাং বলছেন, "ভ্যাকসিনের সুরক্ষা মূলত নির্ভর করবে নতুন ধরনের করোনা আসলটির চেয়ে কতোটা ভিন্ন তার ওপর।"

মোদ্দা কথা, নতুন ধরনের করোনা তৈরি হচ্ছে কিনা তার ওপর বিভিন্ন দেশের সরকার ও স্বাস্থ্য বিভাগকে নজর রাখতে হবে, এবং দেখতে হবে এদের ওপর ভ্যাকসিন ব্যবহারে আসলে কাজ হচ্ছে কিনা।

৪. ভ্যাকসিনের ক'টি ডোজ, কতদিন ধরে দিতে হবে?
ফাইজার, মডার্না এবং অক্সফোর্ড/অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকায় দিতে হবে দুটি ডোজ।

গোড়ার দিকে যখন ভ্যাকসিনের ট্রায়াল চলছিল তখন বলা হয়েছিল, প্রথম ডোজের তিন থেকে চার সপ্তাহ পরে দ্বিতীয় ডোজটি নিতে হবে।

কিন্তু ২০২০ সালের শেষের দিকে ব্রিটেন ঘোষণা করে যে বেশিরভাগ লোককে প্রথম ডোজের টিকা দেয়ার স্বার্থে তারা তিন মাস পরে দ্বিতীয় ডোজটি দেবে।

এই ঘোষণার পর টিকা দেয়ার সর্বোত্তম উপায় নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শুরু হয় বিতর্ক। কিন্তু ফাইজার এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীরা বলেন যে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যেটা সবচেয়ে কার্যকর বলে দেখা গেছে তা হলো: আজ যদি প্রথম ডোজ দেয়া হয়ে তাহলে দ্বিতীয় ডোজটি দিতে হবে ঠিক ২১ দিনের মাথায়।

এনিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও তাদের মতামত জানিয়েছে। তাদের পরামর্শ: ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগ করতে হবে।

তবে তারা একথাও বলেছে যে ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতে এটা সর্বোচ্চ ছয় সপ্তাহ বাড়ানো যেতে পারে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান
ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?
চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
জয়পুরহাটে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার চার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার চার আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু
জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত
ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজন
বগুড়ায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু নিখোঁজ
বীরগঞ্জে নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্যকে যিনি সহজে বোকা বানাতে পারেন, তিনিই বড় নেতা: ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
অন্যকে যিনি সহজে বোকা বানাতে পারেন, তিনিই বড় নেতা: ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা জজ রফিকুল, মহানগর দায়রা জজ সাব্বির
ঢাকার নতুন জেলা জজ রফিকুল, মহানগর দায়রা জজ সাব্বির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা
মুন্সিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চবি সংঘর্ষে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মান্না
চবি সংঘর্ষে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন মান্না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে কেউ বিকল্প ভাবলে তা হবে জাতির জন্য বিপজ্জনক : বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক
প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত পাওয়ায় গ্রামের বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিল যুবক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু ওবায়দাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বচান চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বচান চায় যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ
বাকৃবি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হল ত্যাগের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প
শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা