শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১

করোনা ভ্যাকসিন: যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব এখনও মেলেনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিন: যে চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব এখনও মেলেনি

জানুয়ারি মাসের ২৩ তারিখ পর্যন্ত বিশ্বের ছয় কোটি মানুষকে করোনা ভ্যাকসিনের একটি ডোজ দেয়া হয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দেশে টিকাদান শুরু হলেও বেশ কিছু বিষয় এখনও অমীমাংসিত রয়ে গেছে।

এখনও জানা যায়নি যে ভ্যাকসিন কত দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে অথবা করোনার যেসব নতুন রূপ দেখা গেছে এসব ভ্যাকসিন দিয়ে আদৌ তাদের প্রতিহত করা যাবে কিনা। মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বড় টিকাদান কর্মসূচি বিশ্বে চালু হলেও চারটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব এখনও পাওয়া যায়নি।

১. ভ্যাকসিন কতদিন পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধ করবে?

গত ক'মাস ধরেই অনেকের মনে একটাই ভাবনা: ভ্যাকসিন কীভাবে পাওয়া যাবে, আর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি কি বেড়েছে?

মহামারি শুরু হওয়ার এক বছর পর মধ্যম এবং দীর্ঘ মেয়াদে ইমিউনিটির ওপর প্রথম গবেষণার ফলাফল ইতোমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে।

কিন্তু এসব গবেষণার একটা সীমাবদ্ধতা হচ্ছে ভ্যাকসিন তৈরিতে অনেকটা সময় লেগে যাওয়ার কারণে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব সম্পর্কে খুব একটা জানা যায় না।

তবে ক্যালিফোর্নিয়ার লা জোলা ইন্সটিটিউট অফ ইমিউনোলজির মতে, করোনার সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার পর অন্ত:ত প্রায় ছ'মাস সময় পর্যন্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা মানবদেহে থেকে যায়।

ইংল্যান্ডের জনস্বাস্থ্য বিভাগের গবেষণাতেও একই ফলাফল দেখা গেছে। তারা বলছে, কোভিড থেকে সেরে ওঠার বেশিরভাগ রোগী অন্তত পাঁচ মাস আবার সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকবেন।

তবে প্রথম সংক্রমণের ঘটনা যেহেতু পাঁচ মাসের খুব বেশি আগে ঘটেনি, তাই কিছু বিজ্ঞানী মনে করছেন ইমিউনিটি থেকে যাবে বহুদিন, সম্ভবত কয়েক বছর।

কিন্তু একথা ঠিক যে সব রোগীর ক্ষেত্রে একই ব্যাপার ঘটবে না। কারণ প্রত্যেকের রোগ প্রতিরোধ শক্তি ভিন্ন এবং আবার সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা এর ওপর অনেকাংশেই নির্ভর করে।

একই ধরনের ব্যাপার ঘটবে ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে।

"ইমিউনিটি আসলে কতদিন থাকবে এটা বলা বেশ কঠিন," বলছেন ব্রিটেনের লেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট ড. জুলিয়ান ট্যাং, "কারণ আমরা মাত্রই টিকা দিতে শুরু করেছি। তার তার ফল একেক রোগীর ওপর একেক ভাবে পড়বে। কী ধরনের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হচ্ছে সেটার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করছে। তবে ইমিউনিটি সম্ভবত ছ'মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত থাকতে পারে।"

তবে যুক্তরাষ্ট্রের মেয়ো ক্লিনিকের অধ্যাপক ড. অ্যান্ড্রু ব্যাডলি আরও বেশি আশাবাদী। তিনি বলছেন, "আমি নিশ্চিত যে ভ্যাকসিনের প্রভাব এবং ইমিউনিটি কয়েক বছর ধরে রয়ে যাবে।

"ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর রোগী কী অবস্থা হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কী হয় তা বিশদভাবে পর্যালোচনা করাও জরুরি।"

২. ভ্যাকসিন নেয়ার পরও কি করোনাভাইরাস হতে পারে?

হ্যাঁ, এটা হতে পারে, এবং তার পেছনে রয়েছে কয়েকটি কারণ। প্রথম কারণটি হচ্ছে, আপনি যে ধরনের ভ্যাকসিনই নেন না কেন, বেশিরভাগ ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে প্রথম ডোজ নেয়ার দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর সেটি কাজ করতে শুরু করে।

"টিকা নেয়ার পরের দিন বা এক সপ্তাহ পর যদি ভাইরাস আপনার দেহে ঢোকে, তাহলেও আপনি সংক্রমণের ঝুঁকিতে পড়ে যাবেন, এবং অন্যদের সংক্রমিত করবেন," বলেন ড. ট্যাং।

আবার, টিকার দুটি ডোজ নেয়ার কয়েক সপ্তাহ পরও কেউ করোনায় আক্রান্ত হতে পারে।

"আমাদের হাতে যেসব উপাত্ত আছে তা থেকে দেখা যাচ্ছে, কিছু মানুষ ভ্যাকসিন নেয়ার পরও সংক্রমিত হতে পারেন। তবে যারা ভ্যাকসিন একেবারেই নেননি তাদের তুলনায় এরা কম অসুস্থ হবেন, এবং তাদের দেহে ভাইরাসের মাত্রাও থাকবে অনেক কম," বলছিলেন ড. ব্যাডলি।

"আমার ধারণা একই ভাবে ভ্যাকসিন নেয়ার পর এক দেহ থেকে অন্য দেহে ভাইরাস ছড়ানোও বেশ কঠিন হয়ে পড়বে।"

সুতরাং, দেখা যাচ্ছে করোনা ভ্যাকসিন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষকে কার্যকর-ভাবে সুরক্ষা দিতে পারবে তা নিয়ে খুব একটা মতভেদ নেই। তবে সংক্রমণ প্রতিরোধ এবং জীবাণু বিস্তার ঠেকাতে ভ্যাকসিন কতখানি সক্ষম হবে তা এখনই জানা যাচ্ছে না।

"এটা খুবই এক ভিন্নধর্মী ভাইরাস এবং একে জনের দেহে এর প্রভাব একেক রকম," বলছেন স্পেনের মাদ্রিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব রসায়ন ও আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হোসে মানুয়েল বাওটিস্টা।

"ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার ঘটবে। কারও কারো দেহে জোরালো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখা দেবে যার ফলে তাদের দেহে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি ঘটবে না। কিন্তু অন্যদের ক্ষেত্রে সেটা ঘটবে দুর্বলভাবে, এবং কিছু বংশবৃদ্ধি আর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটবে।"

৩. করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন থেকে ভ্যাকসিন কি সুরক্ষা দেবে?
এটা নিয়ে একটা উদ্বেগ রয়েছে। ভাইরাস অনবরত তার রূপ পরিবর্তন করে। কখনও কখনও সেই পরিবর্তন এমনই হয় যে তা ভ্যাকসিনকে রোধ করার ক্ষমতা অর্জন করে। ফলে তাদের ঠেকাতে হলে ভ্যাকসিনেও পরিবর্তন আনতে হয়।

দক্ষিণ আফ্রিকা কিংবা ব্রিটেনে করোনার যে নতুন ধরন পাওয়া গিয়েছে সেগুলো ইতোমধ্যেই অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এই দুটি নতুন ধরনের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ক্ষমতাও অনেক বেশি বলে দেখা যাচ্ছে।

মডার্না গত সোমবার ঘোষণা করেছে যে তাদের তৈরি ভ্যাকসিন ব্রিটেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার ধরনের করোনার জীবাণুকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষেত্রে একটি অতিরিক্ত ভ্যাকসিন তৈরি করতে হবে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেবে।

ফাইজার/বায়োনটেকও দাবি করছে যে তাদের ভ্যাকসিন করোনার নতুন রূপকে ঠেকাতে পারে।

"একইভাবে বিবেচনায় নিতে হবে যে অনুমোদিত ভ্যাকসিনগুলো বেশ কার্যকর হলেও করোনার মূল জীবাণুর বিরুদ্ধে এটা ১০০% সুরক্ষা দিতে পারবে না, নতুন ধরনের করোনার বিরুদ্ধে তো নয়ই," বলছে ড. ব্যাডলি।

ড. ট্যাং বলছেন, "ভ্যাকসিনের সুরক্ষা মূলত নির্ভর করবে নতুন ধরনের করোনা আসলটির চেয়ে কতোটা ভিন্ন তার ওপর।"

মোদ্দা কথা, নতুন ধরনের করোনা তৈরি হচ্ছে কিনা তার ওপর বিভিন্ন দেশের সরকার ও স্বাস্থ্য বিভাগকে নজর রাখতে হবে, এবং দেখতে হবে এদের ওপর ভ্যাকসিন ব্যবহারে আসলে কাজ হচ্ছে কিনা।

৪. ভ্যাকসিনের ক'টি ডোজ, কতদিন ধরে দিতে হবে?
ফাইজার, মডার্না এবং অক্সফোর্ড/অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকায় দিতে হবে দুটি ডোজ।

গোড়ার দিকে যখন ভ্যাকসিনের ট্রায়াল চলছিল তখন বলা হয়েছিল, প্রথম ডোজের তিন থেকে চার সপ্তাহ পরে দ্বিতীয় ডোজটি নিতে হবে।

কিন্তু ২০২০ সালের শেষের দিকে ব্রিটেন ঘোষণা করে যে বেশিরভাগ লোককে প্রথম ডোজের টিকা দেয়ার স্বার্থে তারা তিন মাস পরে দ্বিতীয় ডোজটি দেবে।

এই ঘোষণার পর টিকা দেয়ার সর্বোত্তম উপায় নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শুরু হয় বিতর্ক। কিন্তু ফাইজার এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীরা বলেন যে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যেটা সবচেয়ে কার্যকর বলে দেখা গেছে তা হলো: আজ যদি প্রথম ডোজ দেয়া হয়ে তাহলে দ্বিতীয় ডোজটি দিতে হবে ঠিক ২১ দিনের মাথায়।

এনিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও তাদের মতামত জানিয়েছে। তাদের পরামর্শ: ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগ করতে হবে।

তবে তারা একথাও বলেছে যে ব্যতিক্রমী পরিস্থিতিতে এটা সর্বোচ্চ ছয় সপ্তাহ বাড়ানো যেতে পারে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ