শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২০ মে, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গঙ্গায় লাশের সারি, বিস্তীর্ণ নদীচরে সমাধি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গঙ্গায় লাশের সারি, বিস্তীর্ণ নদীচরে সমাধি

ভারতের পবিত্রতম নদী গঙ্গায় যেন গত কিছুদিন ধরে লাশ উপচে পড়ছে। শতশত লাশ গঙ্গার স্রোতে ভেসে এসেছে অথবা এর তীরে বালিতে চাপা দেওয়া অবস্থায় পাওয়া গেছে।

উত্তর প্রদেশের যেসব জায়গায় নদীর তীরে এই দৃশ্য দেখা গেছে, সেখানকার মানুষের ধারণা- এগুলো কোভিড-১৯ এ মারা যাওয়া মানুষের লাশ। সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় ঢেউয়ে ভারত প্রায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ভারতে এ পর্যন্ত আড়াই কোটি মানুষের সংক্রমণ ধরা পড়েছে এবং মারা গেছেন ২ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতে এই ভাইরাসে মোট মৃত্যুর সংখ্যা আসলে এর কয়েকগুণ বেশি।

নদীর তীরে খুঁজে পাওয়া মরদেহ, দিনরাত ২৪ ঘণ্টা জ্বলতে থাকা চিতাগুলো এবং শ্মশানগুলোতে জায়গার অভাব- এসব কিছু থেকে ভারতে মোট মৃত্যুর এমন একটি সংখ্যার আভাস পাওয়া যায়, যেটি সরকারি পরিসংখ্যানে স্বীকার করা হচ্ছে না।

উত্তর প্রদেশের সবচেয়ে বেশি সংকটজনক অবস্থা যেসব জেলায়, সেখানকার স্থানীয় রিপোর্টার, সরকারি কর্মকর্তা ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি। গঙ্গায় ভেসে আসা এসব লাশের পেছনে লুকিয়ে আছে সনাতনী বিশ্বাস, দারিদ্র্য আর এমন এক ভয়ংকর মহামারির গল্প- যা এখন বিদ্যুৎগতিতে মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে।

বিস্তীর্ণ নদীচরে যখন কেবল সমাধি

উত্তর প্রদেশের এই ভয়ংকর চিত্র প্রথম প্রকাশ পায় গত ১০ মে, যখন ৭১টি লাশ বিহার সীমান্তের কাছে চাউসা গ্রামের নদী তীরে ভেসে আসে।

চাউসা গ্রামটি বাক্সার জেলায়, সেখানকার পুলিশ সুপারিন্টেনডেন্ট নীরাজ কুমার সিং বিবিসিকে বলেন, পচে যাওয়া এসব লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে, এগুলোর ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে এবং এরপর নদী তীরের গর্তে এগুলো কবর দেওয়া হয়েছে।

কর্মকর্তারা বলছেন, নদীতীরে লাশ দাহ করার পর যেসব দেহখণ্ড পড়ে ছিল, সেগুলোই হয়তো নদীতে ভেসে গিয়েছিল, কিছু দেহাবশেষ হয়তো এরকম কিছু। তবে তাদের সন্দেহ লাশগুলো হয়তো নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। এরকম ভেসে আসা আরও লাশ আটকানোর জন্য পুলিশ নদীতে একটি জালও পেতেছে।

এর একদিন পর, চাউসা গ্রাম হতে ছয় মাইল দূরে উত্তর প্রদেশের গাজিপুর জেলার গাহমার গ্রামের কাছে নদী তীরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অবস্থায় পাওয়া যায় একেবারে পচে যাওয়া কয়েক ডজন বিকৃত লাশ। বেওয়ারিশ কুকুর এবং কাকের খাদ্য হয়ে উঠেছিল এসব মৃতদেহ।

স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, কয়েকদিন ধরেই নদী তীরে এরকম লাশ ভেসে আসছিল, এখান থেকে যে পচা গন্ধ ছড়াচ্ছিল সেটির ব্যাপারে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ তাদের অভিযোগ আমলে নেননি। এরপর যখন গঙ্গার ভাটিতে বিহারে অনেক লাশ পাওয়ার খবর সংবাদ শিরোনাম হলো, তখনই কেবল কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসল।

পাশের জেলা বালিয়াতেও ঘটল একই ঘটনা। সেখানে গ্রামবাসীরা যখন গঙ্গায় সকালে স্নান করতে গেলেন, তখন দেখলেন ডজন ডজন পচে ফুলে ওঠা লাশ নদীতে ভাসছে। ভারতের হিন্দুস্থান পত্রিকার খবর অনুযায়ী পুলিশ ৬২টি লাশ উদ্ধার করে।

কান্নাউজ, কানপুর, উন্নাও এবং প্রয়াগরাজে নদীর তটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বহু অগভীর কবর। কান্নাউজের মেহন্দি ঘাটের তীর থেকে বিবিসির কাছে পাঠানো এক ভিডিওতে দেখা যায়, মানুষের শরীরের আকৃতির সমান বহু ঢিবি। অনেকগুলো দেখতে নদীর চড়ায় ফুলে উঠা কিছুর মতো, কিন্তু এগুলোর প্রতিটিতেই লুকিয়ে আছে একটি করে মরদেহ। কাছের মাহদেভি ঘাটে অন্তত ৫০টি দেহ খুঁজে পাওয়া গেছে।

মৃত্যুর সংখ্যায় ব্যাপক গরমিল

ভারতে হিন্দু ধর্মীয় রীতিতে সাধারণত মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়। তবে অনেক সম্প্রদায়ের মধ্যে ‘জলপ্রবাহ’ বলে একটি রীতিও প্রচলিত। শিশু, অবিবাহিত মেয়ে কিংবা সংক্রামক রোগে বা সাপের কামড়ে মারা যাওয়া কোনো ব্যক্তির লাশ নদীর জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয় এই রীতিতে।

অনেক দরিদ্র পরিবার লাশ দাহ করার আর্থিক সামর্থ্য রাখে না। কাজেই তারা প্রিয়জনের দেহ সাদা মসলিন কাপড়ে মুড়ে নদীতে ফেলে দেন। অনেক সময় লাশের সঙ্গে পাথর বেঁধে দেওয়া হয়, যাতে এটি পানিতে ডুবে যায়। কিন্তু অনেক লাশ এমনিতেই পানিতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। স্বাভাবিক সময়েও গঙ্গায় লাশ ভেসে আসার ঘটনা বিরল কোনো দৃশ্য নয়।

তবে যেটা বিরল, তা হলো এত অল্প সময়ের মধ্যে এত বেশি সংখ্যায় লাশ ভেসে আসার ঘটনা। কানপুরের একজন সাংবাদিক বিবিসিকে জানিয়েছেন, কোভিড-১৯ এ মৃতের সরকারি সংখ্যার সঙ্গে প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যায় একটা বিরাট গরমিল আছে, এসব মৃতদেহ তারই প্রমাণ।

তিনি বলেন, সরকারি হিসাবে কানপুরে ১৬ এপ্রিল হতে ৫ মে পর্যন্ত ১৯৬ জন মারা গেছে, কিন্তু সাতটি ক্রিমেটোরিয়ামের হিসেব থেকে দেখা যাচ্ছে, সেখানে ৮ হাজার লাশ দাহ করা হয়েছে।

"এপ্রিল মাসে সব ক্রিমেটোরিয়াম দিনরাত চব্বিশ ঘণ্টা চলছিল। কিন্তু সেটাও যথেষ্ট ছিল না। কাজেই প্রশাসন ক্রিমেটোরিয়ামের বাইরের খোলা মাটিতে কাঠ দিয়ে লাশ পোড়ানোর ব্যবস্থা করে", বলছেন তিনি।

"কিন্তু তারা কেবল সেসব লাশই গ্রহণ করছিল যেগুলো হাসপাতাল থেকে কোভিড-১৯ এ মারা গেছে বলে সার্টিফিকেট ছিল। অথচ বিরাট সংখ্যায় রোগী মারা যাচ্ছিল বাড়িতে, যাদের কোন টেস্ট পর্যন্ত করা হয়নি। এদের পরিবার লাশ নিয়ে গেছে শহরের বাইরে কিংবা পাশের জেলা উন্নাওতে। যখন তারা কোন চিতার ব্যবস্থা করতে পারেনি বা দাহ করার জন্য কাঠ পায়নি, তখন নদীর চরে নিয়ে লাশ চাপা দিয়ে রেখেছে।"

প্রয়াগরাজের একজন সাংবাদিক বলেন, তার বিশ্বাস বেশিরভাগ লাশ সেরকম মানুষের, যারা ঘরে কোভিড-১৯ এ মারা গেছেন কোন রকমের পরীক্ষা ছাড়া, অথবা যারা গরীব, লাশ দাহ করার সামর্থ্য পর্যন্ত নেই।

দিনরাত অবিরাম কবর দেওয়ার কাজ

নদী তীরে এসব কবর এবং তার মধ্যে পচা লাশ যখন খুঁজে পাওয়া গেল, সেটা যেন নদী বরাবর গ্রামগুলোতে বিরাট আতংক ছড়িয়ে দিল। কারণ তাদের আশঙ্কা এসব লাশ থেকে হয়তো তাদের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়বে।

গঙ্গার উৎপত্তি হিমালয়ে, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় নদীগুলোর একটি। হিন্দুদের কাছে এই নদী খুবই পবিত্র। তাদের বিশ্বাস এই নদীর পানিতে স্নান করলে তাদের পাপ ধুয়ে যায়। এই নদীর পানি তারা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালনের জন্যও ব্যবহার করে।

কান্নাউজের ৬৩ বছর বয়সী জগমোহন তিওয়ারি স্থানীয় একটি টিভি চ্যানেলকে বলেন, তিনি নদীর চড়ায় দেড়শ-দুশো কবর দেখেছেন। "সকাল সাতটা হতে রাত এগারোটা পর্যন্ত সেখানে কবর দেয়া হচ্ছিল। "এটা ছিল হৃদয় ভেঙ্গে যাওয়ার মতো একটা দৃশ্য", বলছেন তিনি।

এসব কবর আবিষ্কৃত হওয়ার পর এলাকায় আতংক ছড়িয়ে পড়ে। লোকজনের ভয় ছিল, নদী তীরে কোনরকমে মাটি চাপা দেয়া এসব লাশ যখন বৃষ্টি হবে বা নদীর পানি বাড়বে, তখন স্রোতে ভেসে যাবে।

গত বুধবার রাজ্য সরকার এরকম ‘জল প্রবাহ’ নিষিদ্ধ করেছে। একই সঙ্গে যেসব গরীব পরিবার লাশ দাহ করার সামর্থ্য রাখে না, তাদের জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছে। অনেক জায়গাতেই পুলিশ নদী হতে লাঠি দিয়ে লাশ টেনে তুলছিল এবং নদীতে মাঝিদের সাহায্য নিয়ে এসব লাশ তীরে টেনে আনছিল। সেখানে এসব লাশ খাদে ফেলে কবর দেওয়া হয় অথবা চিতায় তুলে দাহ করা হয়।

বালিয়া জেলার পুলিশ সুপারিন্টেনডেন্ট ভিপিন টাডা বলেন, তারা গ্রাম পঞ্চায়েতের নেতাদের সঙ্গে কথা বলছিলেন যেন নদীতে লাশ ভাসিয়ে না দেওয়ার জন্য তাদের সচেতন করা যায়। যাদের লাশ দাহ করার সামর্থ্য নেই, তারা যেন আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন করে।

গাজীপুর জেলার ম্যাজিস্ট্রেট মঙ্গলা প্রসাদ সিং বিবিসিকে বলেন, পুলিশের দল এখন নদীতীরে এবং শ্মশানঘাটে টহল দিচ্ছে। যাতে কেউ নদীতে লাশ ফেলতে না পারে বা নদীতীরে কবর দিতে না পারে।

কিন্তু তার দল এখনো প্রতিদিন নদীতে দুই একটা লাশ খুঁজে পাচ্ছেন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার
মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির
আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা
গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন
গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল
দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর
বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির
আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির

নগর জীবন

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা