শিরোনাম
- বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
- একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
- কুমিল্লায় গ্রেফতারকৃত মাদককারবারির মৃত্যু: পুলিশের বক্তব্য
- একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
- সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
- এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
- ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
- উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
- জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের সুযোগ নেই: আবদুস সালাম
- ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
- ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
- কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
- আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
- বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
- চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
- মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
- ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র্যালি-সমাবেশ
- ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
হুয়াওয়ের গবেষণাপত্র প্রকাশ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে আজ তাদের নতুন আবিষ্কার ও বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি (আইপি) নিয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। তারা এই বিষয়টিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের হাতিয়ার বানানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করেছে।
কোম্পানির প্রধান আইন কর্মকর্তা সং লিউপিং বলেন, আইপি হলো নতুন উদ্ভাবনের ভিত্তিপ্রস্তর এবং একে কেন্দ্র করে রাজনীতি করলে তাতে বিশ্বব্যাপী অগ্রগতি হুমকির সম্মুখীন হয়।
'বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের সম্মান এবং সুরক্ষা: উদ্ভাবনের ভিত্তি' শিরোনামে গবেষণাপত্রটি হুয়াওয়ের অনুশীলন, উদ্ভাবনে এর অবদান এবং আইপিআরের সুরক্ষা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেছে। এখানে বলা হয়েছে, ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে হুয়াওয়ের সফলতার মূলে আছে নতুনত্ব এবং বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ। ২০১৮ সালের শেষ পর্যন্ত হুয়াওয়ে ৮৭,৮০৫টি পেটেন্টকে অনুমোদন নিয়েছে। যার মধ্যে ১১,১৫২টি আমেরিকান পেটেন্ট। ২০১৫ সাল থেকে হুয়াওয়ে লাইসেন্সের উপর রাজস্ব বাবদ ১.৪ বিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছে।
নিজেদের পেটেন্ট একত্রিত করা ছাড়াও হুয়াওয়ে অন্যান্য কোম্পানির আইপি বাস্তবায়ন করার জন্য রয়্যালটি বাবদ ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি ডলার পরিশোধ করেছে এবং এই পরিমাণের ৮০ শতাংশের কাছাকাছি পরিশোধ করা হয়েছে আমেরিকান কোম্পানিকে।
সং বলেন, বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি (আইপি) হলো আইন দ্বারা স্বীকৃত মানুষের ব্যক্তিগত সম্পদ। এ বিষয়ে কোনো বিতর্ক হলে তা আইনিভাবে সমাধান করা উচিত। গত ত্রিশ বছর ধরে কোন আদালত সিদ্ধান্ত দেয়নি যে, হুয়াওয়ে কোন আইপি চুরি করেছে এবং এ কারণে হুয়াওয়েকে কখনো আদালতে কোন জরিমানাও দিতে হয়নি। হুয়াওয়ের প্রযুক্তিগত অনেক সাফল্য রয়েছে যার ফলে হুয়াওয়ে ৩জি, ফোরজি এবং ফাইভজি তে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে। যারা সরাসরি পণ্য কিনছে না তবুও তারা হুয়াওয়ের গুরুত্বপূর্ণ পেটেন্টগুলো ব্যবহার করে হুয়াওয়ে প্রযুক্তিগত সাফল্যে অংশগ্রহণ করছে।
সং পেটেন্ট বিষয়ে হুয়াওয়ের অবস্থানকে পরিষ্কার করে বলেন, আমাদের কোম্পানি কখনই পেটেন্ট পোর্টফোলিওকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করবে না। বরং হুয়াওয়ে পেটেন্ট লাইসেন্স করার জন্য ইন্ডাস্ট্রিতে প্রাসঙ্গিক দলের ক্ষেত্রে একটি উন্মুক্ত এবং সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব ‘ফ্র্যান্ড (ফেয়ার, রিজোনেবল অ্যান্ড নন-ডিস্ক্রিমিনেটরি) নীতি’ অনুসরণ করবে। হুয়াওয়ে বিশ্বের সামনে তাদের প্রযুক্তি প্রদর্শন করতে সম্পূর্ণ তৈরি। এতে ফাইভজি অন্তর্ভূক্ত। এই অন্তর্ভূক্তির মধ্যে মার্কিন মুলুকের প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তারাও আছেন।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর