শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

নেদারল্যান্ডসের ভগেনিংগেন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক কাতরিন আমাদের নিয়ে গিয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ‘লুমেন’ নামের এক ভবনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও গবেষকরা। তারা আগামীর কৃষি বিবর্তন নিয়ে কথা বলছিলেন। বলছি বছর পাঁচ আগের কথা। সেখানে তরুণ শিক্ষক ও গবেষক ক্রিস্টিন বলেছিলেন, ‘আগামীর কৃষি নিয়ন্ত্রণ করবে ন্যানো টেকনোলজি।’ তিনি ব্যাখ্যা করছিলেন, ন্যানো টেকনোলজি সম্পর্কে। ন্যানো টেকনোলজি হচ্ছে পদার্থের এক ন্যানোমিটার (১ ন্যানোমিটার=এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগ) মাত্রার কণাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ ও কাজে লাগানোর বিজ্ঞান। এটি এমন একটি আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, যেখানে বস্তু বা উপাদানকে অত্যন্ত ক্ষুদ্র আকারে, ন্যানোস্কেলে (১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার) পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করে তা দিয়ে কার্যকর উপাদান, যন্ত্র বা পদ্ধতি তৈরি করা হয়। এখানে এক ন্যানোমিটার (হস) মানে এক মিটারের এক বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ। ক্রিস্টিন উদাহরণ দিয়ে বলেন, একটি মানুষের চুলের প্রস্থ প্রায় ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ন্যানোমিটার। ন্যানো প্রযুক্তিতে বিভিন্ন পদার্থকে ন্যানোস্কেলে তৈরি করে তাদের গঠন ও বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা যায়, যার ফলে নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক সুবিধা পাওয়া সম্ভব হচ্ছে। ন্যানো প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিক্ষেত্রে উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে এমন সব পণ্য ও প্রক্রিয়া, যা খুবই কার্যকরী ও পরিবেশসম্মত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ন্যানো কীটনাশক, বায়ো-সেন্সর, স্মার্ট ডেলিভারি সিস্টেমের পাশাপাশি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ন্যানো ফার্টিলাইজার। ন্যানো ফার্টিলাইজার একটি অত্যাধুনিক সার, যা প্রচলিত ইউরিয়া বা অন্যান্য সার থেকে আকারে অনেক ক্ষুদ্র, কিন্তু কার্যকারিতায় বহুগুণ বেশি। এটি মাটিতে প্রয়োগের পর ধীরে ধীরে গাছের প্রয়োজন অনুযায়ী পুষ্টি সরবরাহ করে। এর ফলে গাছ দ্রুত শোষণ করতে পারে, অপচয় কম হয়, এবং ফলন হয় বেশি। আমাদের কৃষক যেভাবে ছিটিয়ে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেন, তার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশই অপচয় হয়ে যায়। কিছু বাষ্প আকারে উড়ে গিয়ে বায়ুদূষণ ঘটায়, কিছু আবার জমির পানিতে মিশে পরিবেশের ক্ষতি করে। এতে শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতিই নয়, বরং জমির উর্বরতা ও পরিবেশের ওপরও বিরূপ প্রভাব পড়ে। আশঙ্কার বিষয় হলো, এই অপচয় ঠেকাতে এখনো কার্যকর কোনো বিকল্প পুরোপুরি চালু করা যায়নি।

আমি বহু দিন ধরেই চেষ্টা করে আসছি আমদানিনির্ভর সারের অপচয় ঠেকাতে কৃষককে নানা রকম প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে। ২০০৭ সালে ভিয়েতনামে দেখেছি তারা ‘থ্রি আর’ নীতি অনুসরণ করে। ‘থ্রি আর’ বলতে ভিয়েতনামে সাধারণত ‘রিডিউস, রিফিউজ, রিসাইকেল’ এই তিনটি বিষয়কে বোঝায়। ভিয়েতনাম এই থ্রি আর নীতি অনুসরণ করে পরিবেশ সুরক্ষার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এর আওতায় ইউরিয়ার ব্যবহার সীমিত করতে তারা অনুশীলন করত লিফ কালার চার্ট ও গুটি ইউরিয়ার। এসব নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন তৈরি করেছি।

ভর্তুকি মূল্যে কৃষককে সার দেওয়া হয় বলে রাষ্ট্রের একটা বিশাল পরিমাণ খরচ চলে যায় সার আমদানিতে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি মিলিয়ে মোট ৪৭ লাখ টন সার আমদানি হয়েছে। এ পরিমাণ সারের কাস্টম শুল্কায়িত মূল্য ২৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৬ লাখ ২৩ হাজার টন ইউরিয়া আমদানিতে ব্যয় হয়েছে ৭ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা। এ সমস্যা দূর করতে বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন। তাদের বহুমুখী গবেষণার একটি ফল হচ্ছে ন্যানো সার।

গবেষকদের কথা মতে, ন্যানো সার কৃষিতে নতুন এক বিপ্লবের সূচনা করতে যাচ্ছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ন্যানো ফার্টিলাইজারের ব্যবহার রয়েছে। এখন বাংলাদেশেও দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘ন্যানো ইউরিয়া’ তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খান এ কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। গত এপ্রিলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে অধ্যাপক ড. জাভেদ হোসেন খানের কার্যক্রম দেখে এসেছি। যশোরের বাঘমারা মোড়ে ১৫ কাঠা জমিতে ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহার করে ধান চাষের মাঠে দাঁড়িয়ে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান, ন্যানো সারের পলিমারাইজড পুষ্টি উপাদানগুলো এমনভাবে তৈরি করা হয়, যা ধীরে ধীরে গাছে পৌঁছায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে কার্যকর থাকে। এতে সারের খরচ কমে যায়, ফসল উৎপাদন বাড়ে এবং মাটি ও পরিবেশ থাকে সুরক্ষিত। সাধারণ সারের মতো এটি হাতে মিশিয়ে বা এলোমেলোভাবে ছিটাতে হয় না। প্রচলিত সারের দানার আকার ও ওজনের ভিন্নতার কারণে খেতের বিভিন্ন জায়গায় পুষ্টি সুষমভাবে না পৌঁছানোর যে সমস্যা রয়েছে, ন্যানো সারে সেই ঝুঁকি নেই। এতে একরকম ‘প্রিসিশন ফার্টিলাইজেশন’ নিশ্চিত হয়। সরকার যেখানে প্রতি কেজি ইউরিয়া আমদানি করে ৯০-৯২ টাকা এবং তা কৃষকদের কাছে বিক্রি করে ২৭ টাকায়, সেখানে প্রতি কেজির জন্য গড়ে ৬৫ টাকার ভর্তুকি দিতে হয়। প্রতি বছর আমদানিতে ব্যয় হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ২০২৩ সালে দেশে ১৬ দশমিক ২৩ লাখ টন ইউরিয়া আমদানিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৭ হাজার ১৭০ কোটি টাকা। কিন্তু ড. জাভেদের উদ্ভাবিত ন্যানো ইউরিয়া ব্যবহার করলে প্রতি বিঘা জমিতে যেখানে ইউরিয়ার খরচ হতো ৪ হাজার ২০০ টাকা, এখন তা হবে মাত্র ২৩০ টাকা! অর্থাৎ খরচ কমবে প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ।

ড. জাভেদ বলছিলেন, যদিও দেশে সার ব্যবস্থাপনা নিয়ে আইন ও নীতিমালা রয়েছে, ন্যানো সারের বিষয়ে এখনো আলাদা কোনো নীতিমালা নেই। ফলে এর ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কৃষকের কাছে এই প্রযুক্তির সুফল তুলে ধরতে চাই সুনির্দিষ্ট কৌশল ও প্রশিক্ষণ। তা না হলে এই সম্ভাবনাময় উদ্ভাবন মাঠে গিয়ে গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। গবেষকের দাবি, এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তার এ উদ্ভাবন এবং মার্কিন জৈব সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কোলাবায়োর সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কোলাবায়ো যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাম ল্যাব থেকে ন্যানো সারের প্রযুক্তি গ্রহণ করবে এবং তারাও তাদের জৈবপ্রযুক্তি ন্যাম ল্যাবের সঙ্গে শেয়ার করবে। তিনি তিন ধরনের ন্যানো ইউরিয়া উদ্ভাবন করেছেন ধান, ভুট্টা ও শাকসবজির জন্য।

বছর আঠারো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। একদিন আবদুল আজিজ আমার দপ্তরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে দুই-তিন কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময় ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মাঝে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মাঝে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায়, তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাইবাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দিই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’ বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাইবাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধান গাছের খাদ্য গ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০ ভাগ ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেই সব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে দেশের কৃষিবিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে, আঠারো বছর আগে একজন সাধারণ কৃষক তার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন ইউরিয়া স্প্রে করে প্রয়োগ করলে বেশি উপকার, আজ গবেষকরা তাদের গবেষণার মাধ্যমে কৃষক আজিজের চিন্তার কাছে পৌঁছালেন ন্যানো ইউরিয়া উদ্ভাবনের মাধ্যমে। ন্যানো প্রযুক্তির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী শিল্পায়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। উন্নত বিশ্বের ধারাবাহিকতায়, আমাদের ড. জাভেদ উদ্ভাবিত ন্যানো সার যদি দেশের কৃষকের হাতে পৌঁছে দেওয়া যায়, তাহলে তা কৃষি উৎপাদনে অভূতপূর্ব অগ্রগতি এনে দিতে পারে। এর মাধ্যমে কৃষিক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের পথ তৈরির সম্ভাবনা আছে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ
বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে জব্দ ৯ কেজি ভারতীয় রুপা
সীমান্তে জব্দ ৯ কেজি ভারতীয় রুপা

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম

মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ
মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ

খবর

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকান অপসারণ
অবৈধ দোকান অপসারণ

দেশগ্রাম