শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৫, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১

আর্থিক সেবা ডিজিটালকরণের নেতৃত্বে সরকারি সেবা ‘নগদ’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক সেবা ডিজিটালকরণের নেতৃত্বে সরকারি সেবা ‘নগদ’

শারীরিক প্রতিবন্ধী ছাত্রী কুসুম খাতুনকে এখন আর তার প্রতিবন্ধী ভাতা তুলতে কয়েক মাইল দূরে যেতে হচ্ছে না, তাই সে অনেক খুশী। রাষ্ট্র-পরিচালিত মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) ‘নগদ’ এর কারণে সে এই সুবিধা পাচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘খোঁড়া পা নিয়ে প্রায় ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাজশাহী সদরের কৃষি ব্যাংকে লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে প্রতিবন্ধী ভাতা তোলা আমার জন্য খুব কঠিন ছিল।’
কিন্তু বাংলাদেশ পোস্ট অফিসের এমএফএস শাখা কুসুমের কষ্টের কথা জানতে পেরে নিকটস্থ এমএফএস এজেন্টের মাধ্যমেই যেন সে টাকা তুলতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছে।
রাজশাহীর পবা উপজেলার বাসিন্দা কুসুম বলেন, ‘নগদ’ গ্রামীণ জনগণের জীবন সহজ করেছে। তাদেরকে ফোন-ভিত্তিক মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধা দিচ্ছে।
কুসুমের মতো সারা দেশে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫ কোটি মানুষ মোবাইল মানিব্যাগের মতো নগদ ব্যবহার করছে। এই প্লাটফরমের মাধ্যমে প্রতিদিন ৭০০ কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে।
এটি এখন দেশের আর্থিক খাতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে  প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
‘নগদ’ হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম কোন কোম্পানি যারা গ্রাহক পরিচয় নিশ্চিত করতে ইলেক্ট্রনিক কেওয়াইসি (ই-কেওয়াইসি) চালু করে। ২০১৯ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘নগদ’ উদ্বোধন করার সময় ‘নগদ’ ছাড়া বাংলাদেশের আর কোনো কোম্পানিতে ই-কেওয়াইসি’র প্রচলন ছিল না।
ই-কেওয়াইসি প্রচলনের ফলে এক দিকে যেমন গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট খোলার জটিল প্রক্রিয়া সহজ হয়েছে, অন্যদিকে অ্যাকাউন্ট খোলা সংক্রান্ত খরচও হ্রাস পেয়েছে।  
ই-কেওয়াইসি হিসাব বা অ্যাকাউন্ট খোলার একটি প্রক্রিয়া। এতে একটি স্মার্টফোন ব্যবহার করে কোন অফিসে না গিয়ে বা কোন ফরম পূরণ  না করেই জাতীয় পরিচয়পত্রের দুই দিকে ছবি তুলে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
প্রথম দিকে অনেকেই এর সমালোচনা করলেও পরে একে একে সকল মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোম্পানি, ব্যাংক ও আর্থিক কোম্পানিগুলো ‘নগদ’-এর উদ্ভাবনকে অনুসরণ করে। এর ফলে সময় ও খরচ বেঁচে যাওয়ার পাশাপাশি ব্যবসাও গতিশীল হয়েছে এবং ডিজিটালাইজেশনও নিশ্চিত হয়েছে।
নগদের প্রধান গণযোগাযোগ কর্মকর্তা মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘শুরুতে অনেকেই নগদের ই-কেওয়াইসি প্রক্রিয়ার সমালোচনা করলেও এখন সকল মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস কোম্পানি, ব্যাংক ও আর্থিক কোম্পানিগুলো ‘নগদ’-এর উদ্ভাবনকে অনুসরণ করছে।’
দেশের অধিকাংশ লোকের কাছে স্মার্টফোন না থাকায় তারা এই ই-কেওয়াইসি সুবিধা নিতে পারেছে না উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, নগদ মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একটি নতুন সুবিধা চালু করেছে। এতে একজন সাধারণ মোবাইল ব্যবহারকারীও তার মোবাইল থেকে অ্যাকাউন্ট খুলে এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ চালু হওয়ার মাধ্যমেই আর্থিক লেনদেনসহ বিল প্রদান সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট খাতে ডিজিটালাইজেশনের রূপান্তর ঘটে। সরকারি এই সেবাটি একের পর এক নতুন নতুন উদ্ভাবন দিয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমের লেনদেনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসে।
ফলে সমাজের সবচেয়ে দরিদ্র এবং পিছিয়ে পড়া মানুষটির জন্যে ডিজিটাল সেবার প্রসার ঘটে এবং তাদের জীবন-মানেরও পরিবর্তন ঘটে।
পরে ব্যাংক এবং অন্যান্য আর্থিক সেবা কোম্পানিও ই-কেওয়াইসি’র মাধ্যমে গ্রাহক হিসাব খোলার পদ্ধতি চালু করে সাফল্য পেতে শুরু করে।
ই-কেওয়াইসি জাতীয় পরিচয়পত্রের দুই দিকের ছবি তুলে অ্যাপের মাধ্যমে আপলোড করে অ্যাকউন্ট খোলার সহজ পদ্ধতি। কিন্তু দেশে যেহেতু স্মার্টফোনের ব্যবহার অনেক কম, সে কারণে পরে ‘নগদ’ *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু করেছে।
ফলে এখন যে কোনো মোবাইল ফোন থেকে *১৬৭# ডায়াল করে চার ডিজিটের পাসওয়ার্ড দেওয়ার মাধ্যমে ‘নগদ’-এর অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব।
এটি এখনো পর্যন্ত আর্থিক খাতে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। একটি সরকারি সংস্থার মাধ্যমে এমন একটি উদ্ভাবন গোটা বিশ্বকেই চমকে দিয়েছে। সে কারণে গত বছরের শেষ দিকে ‘নগদ’ তথ্য প্রযুক্তি খাতের বিশ্ব খ্যাত উইটসা পুরস্কার পায়।

জাহিদুল ইসলাম বলেন, অ্যাকাউন্ট খোলার এ প্রক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদের ‘পরিচয়’ অ্যাপের সুবিধা পেয়েছে ‘নগদ’। যেখানে কোনো গ্রাহক *১৬৭# ডায়াল করলে মোবাইল ফোন অপারেটরদের কাছে থাকা গ্রাহকের তথ্য পরিচয় অ্যাপের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র ডেটাবেজ থেকে যাচাই করে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার নজরে আসায় একটি স্টেট অব দ্য আর্ট উদ্ভাবন হিসেবে স্বীকৃতি স্বরূপ নগদ গত বছর প্রথম বাংলাদেশী এমএফএস হিসেবে ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন টেকনোলোজি অ্যান্ড সার্ভিসেস অ্যালাইয়েন্স (ডব্লিউআইটিএসএ) গ্লোবাল আইসিটি এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২০ অর্জন করেছে।
একটি ডিজিটাল আর্থিক শিল্প স্থাপনে নেতৃত্বে অবস্থানকারী নগদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের’ লক্ষ্য গ্রামীণ মানুষকে বিশেষত যারা ব্যাংক সেবা পাচ্ছে না, সেই শ্রেণীর মানুষকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আওতায় নিয়ে আসা।
নগদের সুবিধা নিয়ে, সরকার কোভিড-১৯ মহামারিকালে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা প্রদান করেছে। এছাড়াও নগদের মাধ্যমে সরকার প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত অন্যান্য আর্থিক অনুদান ও সহায়তা প্রদান করেছে।

জাহিদুল বলেন, ‘২০২০-২১ অর্থ-বছরে, সরকার নগদের মাধ্যমে সর্বাত্মক স্বচ্ছতার মাধ্যমে ৩ কোটি মানুষকে বিভিন্ন ভাতা, বিতরণ করেছে।
বাংলাদেশের আর কোনো আর্থিক কোম্পানির পক্ষে এখনো এমন আর কোনো সেবা চালু করা সম্ভব হয়নি। *১৬৭# ডায়াল করার মাধ্যমে ‘নগদ’ আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে সহজ হয়ে যায়। ফলে সেবা চালুর মাত্র ৩২ মাসের মধ্যে ‘নগদ’-এর গ্রাহক সংখ্যা সাড়ে ৫ কোটি পেরিয়ে গেছে।
বিস্তৃত এই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ওপর ভর করেই করোনার সময়ে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা, প্রধানমন্ত্রীর অন্যান্য আর্থিক অনুদান ও সহায়তা বিতরণ প্রক্রিয়াকে ডিজিটালাইজড করতে পেরেছে সরকার। ২০২০-২১ অর্থ বছরে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে সরকার তিন কোটি মানুষকে সাড়ে আট কোটিবার নানান ধরণের ভাতা, উপবৃত্তি ও অনুদান বিতরণ করেছে। যার পুরোটাই হয়েছে স্বচ্ছতার সঙ্গে।

প্রাথমিক পর্যায়ের দেড় কোটি শিক্ষার্থীর মায়ের মোবাইলে চারবার করে উপবৃত্তি বিতরণ বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঘটনা। তাছাড়া সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর আওতায় ৫৮ লাখ দুস্থ ও হতদরিদ্র স্বচ্ছতার সঙ্গে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ভাতা পেয়েছেন। এই দুটি কর্মসূচীর মাধ্যমে সত্যিকার অর্থে দেশের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল সেবার আওতায় নিয়ে আসে সরকার।
এর বাইরে এক দশকের বেশী সময় ধরে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস খাতে চলে আসা মনোপলি ‘নগদ’-এর মাধ্যমেই ভাঙতে পেরেছে সরকার। যার মাধ্যমে এই খাতের লেনদেনে একটি ভারসাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

কম খরচে বা নিঃখরচায় সেবা দেওয়ার কারণে একচেটিয়া দাপট নিয়ে চলা কোম্পানিও গ্রাহক খরচ কিছুটা হলেও কমাতে বাধ্য হয়। মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস খাতে এটিও সরকারের অনেক বড় সাফল্য বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
উল্লেখ্য, কেবল গত এক বছরেই বাজারে প্রচলিত সেবার খরচের তুলনায় ‘নগদ’ এর মাধ্যমে যারা সেবা নিয়েছেন তাদের এক হাজার কোটি টাকার বেশী সাশ্রয় হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি সংস্থার মাধ্যমে চালু হওয়া একটি সেবা ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এবং সাধারণ মানুষের দিন বদলের ক্ষেত্রে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক সেবার কারণেই ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ‘নগদ’ এখন দৈনিক গড়ে সাতশ কোটি টাকার লেনদেন করছে। ইতিমধ্যে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেড়ে ওঠা কোম্পানি হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া ‘নগদ’ জাতীয় প্রবৃদ্ধিতেও রাখছে অবদান। অচীরেই ‘নগদ’-এর মাধ্যমে নাগরিকেদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি লেনদেন করা সম্ভব হবে বলেও জানিয়েছেন সেবা প্রদানের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। শুরু থেকেই ডাক বিভাগের এই মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসটি সেন্ড মানি বা টাকার লেনদেনকে ফ্রি করেছে। একইভাবে সকল ধরণের পরিষেবার বিল ফ্রি-তে দেওয়ার প্রচলন করে ‘নগদ’। তাছাড়া এক বছরেরও বেশী সময় আগে ‘নগদ’ ক্যাশ-আউট চার্জ হাজারে ৯ টাকা ৯৯ পয়সায় (ভ্যাটসহ ১১ টাকা ৪৯ পয়সা) নামিয়ে আনে। অথচ বাজারের বিদ্যমান ক্যাশ-আউট চার্জ হাজারে ২০ টাকা।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ ও অরেঞ্জ কর্নারস বাংলাদেশের আয়োজনে ‘ইকোসিস্টেম ইন অ্যাকশন’
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
আমানত ৭৮ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক স্পর্শ করেছে রূপালী ব্যাংক
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
পরপর দুইবার ‘রিটেইল এশিয়া অ্যাওয়ার্ডস’ পুরস্কার জিতলো এপেক্স
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
মালয়েশিয়ায় রেইনফরেস্ট ওয়ার্ল্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যাচ্ছেন রাইজ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের স্যানিটারি ন্যাপকিন বিতরণ
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
আহত ইলেকট্রিশিয়ানদের চিকিৎসায় সহায়তা দিচ্ছে বিজলী ক্যাবলস্
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদে থাকছে টফির বিশেষ আয়োজন
ঈদে থাকছে টফির বিশেষ আয়োজন
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
ঈদুল আজহায় ক্লেমনের কমিউনিটি সিএসআর ক্যাম্পেইন
ঈদুল আজহায় ক্লেমনের কমিউনিটি সিএসআর ক্যাম্পেইন
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার

পূর্ব-পশ্চিম

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে