শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

ধলেশ্বরী নদী ধ্বংসের মহোৎসব চলছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলেমিশে নদীটির ধ্বংসযজ্ঞে মেতেছে। এর নেতৃত্বে রয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক)। বিসিকের অধীনে পরিচালিত সাভারের হেমায়েতপুরের ‘চামড়া শিল্পনগরী’র সব ধরনের বিষাক্ত বর্জ্য ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। আর হেমায়েতপুরের পদ্মা মোড় থেকে শুরু করে হরিণধরা গ্রাম পর্যন্ত দেড় শতাধিক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন কারখানার কেমিক্যাল-মিশ্রিত পানি সরাসরি গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। সাভার চামড়া শিল্পনগরীর চারপাশে ঘুরে ধলেশ্বরী দূষণের চিত্র চোখে পড়ে। এ দূষণের ফলে নদীটি এখন মৃতপ্রায়। যে নদীতে একসময় ডলফিন, শুশুকসহ হাজার রকমের মাছ পাওয়া যেত, যে নদীর পানি দিয়ে আশপাশ গ্রামের মানুষ ভাত-তরকারি রান্না করত, যে নদীর দুই পাড়ে ধানসহ বিভিন্ন ফসল আবাদ হতো সে নদীর পানি এখন স্পর্শ করাই কঠিন। দুর্গন্ধে ধলেশ্বরীর পাড়ে যাওয়াই দুষ্কর। অন্যদিকে সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কঠিন ও তরল বর্জ্য ধলেশ্বরী দূষণের পাশাপাশি আশপাশ গ্রামের পরিবেশও নষ্ট করছে। শিল্পনগরীর ট্যানারি বর্জ্য ঘিরে হরিণধরা গ্রামে গড়ে উঠেছে অসংখ্য খামার। এসব খামারে ট্যানারির বর্জ্য থেকে তৈরি করা হয় পোলট্রি ও মাছের খাবার এবং মশার কয়েলের কাঁচামাল। সেই সঙ্গে মানুষের প্রতিদিনের ব্যবহৃত সাবানের চর্বিও ট্যানারির বর্জ্য জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়। এ ছাড়া চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরে ১৫৫টি ট্যানারি কারখানার মালিককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত ২৩টির বেশি কারখানা চালু করা যায়নি। চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরের রাস্তাসহ অন্যান্য অবকাঠামো এখনো পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় চামড়া শিল্পনগরীতে মহাবিপর্যয় নেমে আসবে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। এদিকে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদ ট্যানারি শিল্প ঘিরে ধলেশ্বরী ও আশপাশের পরিবেশ দূষণের সব দায় চাপালেন বিসিকের ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘বিসিক আমাদের জায়গা দিয়েছে, আমরা কারখানা করেছি। মালিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব সব নিয়ম-কানুন মেনে কারখানা পরিচালনা করা। ট্যানারির বর্জ্য কোথায় ফেলা হবে, কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) কীভাবে সঠিকভাবে পরিচালনা করা হবে এসব দেখার দায়িত্ব বিসিকের। কিন্তু বিসিক সে কাজটি ঠিকমতো করছে না। তাদের কারণেই ট্যানারি শিল্পের বর্জ্যে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে।’

বিস্ময়কর হচ্ছে ট্যানারির বর্জ্য যে সরাসরি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় তা জানেনই না চামড়া শিল্পনগরীর প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল। কঠিন ও তরল বর্জ্য কেন সরাসরি নদীতে ফেলা হয় জানতে চাইলে তিনি অনেকটা অবাক হয়েই বলেন, ‘তাই নাকি! আমার তো জানা নেই। আপনি অভিযোগ দিলেন, আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি। আমি নিজে গিয়ে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে দেখব।’

আসলে তিনি সবই জানেন, জেনেও না জানার ভান করেন। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে দক্ষিণ পাশে জমজম সিটির কোলঘেঁষে প্রায় ১৭ বিঘার মতো বড় পুকুরসদৃশ খোলা জায়গায় শুরু থেকেই ফেলা হয় ট্যানারির কঠিন বর্জ্য। এসব বর্জ্যে থাকে টোটাল ক্রোমিয়াম, টিডিএস, ক্লোরাইডসহ বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিক্যালের উপাদান। পুকুরটিও এখন বর্জ্যে সম্পূর্ণভাবে ভরে গেছে। পুকুর উপচে তরল ট্যানারির বর্জ্য আশপাশে ছড়িয়ে পড়লে প্রকল্প কর্মকর্তারা পুকুরটির এক পাশ কেটে সরাসরি নদীতে ফেলার ব্যবস্থা করেছেন। এতে পাশের জমজম সিটির জমিতে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হলে এবং সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গেলে জমির মালিকরা প্রতিবাদ জানান। পরে বিসিক কর্মকর্তারা বাঁধ দিয়ে আটকে দেন। সর্বশেষ ডিসেম্বরে সে বাঁধ ভেঙে আবারও বর্জ্য ঢুকে যায় আশপাশের বাড়িঘরে, সেই সঙ্গে টন টন বর্জ্য গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। আবারও শক্ত করে বাঁধ দেওয়া হয়। কিন্তু বর্জ্য তো আটকে রাখা যাবে না। কোথায় ফেলা হবে। বিকল্প কোনো উপায়ও নেই। এবার একটু চতুরতার আশ্রয় নেন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তারা। পুকুরটির যে পাশ ভেঙে গিয়েছিল সে পাশের মাটির নিচ দিয়ে প্রায় দেড় ফুট চওড়া কালো রঙের মোটা পাইপ দিয়ে বর্জ্য ফেলা শুরু করেন। মাটির নিচ দিয়ে ফেলার কারণ, যাতে কেউ বুঝতে না পারেন এ বিষাক্ত বর্জ্য নদীতে ফেলছে বিসিক। বর্জ্যরে সঙ্গে চামড়ার টুকরো থাকায় পাইপটি বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য শ্রমিক রাজীব, শহীদ ও পলাশ সে পাইপটি মেরামত করেন। পাইপ মেরামতে তাদের কে পাঠিয়েছেন জানতে চাইলে তিনজনই জবাব দেন, বিসিকের লোকেরা তাদের এ কাজ করতে পাঠিয়েছেন। সুতরাং বিসিকের অধীন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তাদের নির্দেশেই এবং তারা জেনেবুঝেই প্রতিদিন ট্যানারির হাজার হাজার টন বিষাক্ত বর্জ্য ফেলছেন ধলেশ্বরীতে। একইভাবে ট্যানারির তরল বর্জ্য সিইটিপিতে শোধন করে যে পানি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় সে ক্ষেত্রেও গোপনীয়তার আশ্রয় নেওয়া হয়। সিইটিপি নির্মাণ থেকে শুরু করে এখন পরিচালনা করছেন চীনা প্রতিষ্ঠান জিনসু লিংঝি এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন কোম্পানির কর্মকর্তারা। কিন্তু এ সিইটিপিতে ট্যানারির তরল বর্জ্য শতভাগ শোধন হয় না। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল নিজেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চীনা প্রতিষ্ঠানটি সিইটিপি নির্মাণ করলেও পিজিএস সল্ট শোধনের মতো সক্ষমতা তাদের নেই। এ কারণে ৮০ শতাংশ শোধন করেই পানি ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। কিন্তু এ পানি ফেলার ক্ষেত্রে চতুরতার আশ্রয় নেওয়া হয়। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে পশ্চিম সীমানা ঘেঁষে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছে তার মাটির নিচ দিয়ে পাইপ দিয়ে অনেকটা গোপনেই ফেলা হয় বিষাক্ত পানি। পাইপ দিয়ে গড়িয়ে পানি নদীতে পড়ার দৃশ্য যাতে দেখা না যায় সেজন্য পাইপের শেষ মাথার অনেকখানি পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু পাইপে কান পাতলেই বোঝা যায় হড়হড় করে গড়িয়ে পড়ছে পানি। তা ছাড়া যে সোজা পাইপ থেকে পানি নদীতে পড়ছে সেখানকার পানিতে সব সময় বুদ্বুদ উঠছে। তাহলে কি বিসিক সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও এভাবে গোপনে ধলেশ্বরী ধ্বংসে মেতে উঠেছে? পরিবেশবিদরা তেমনই মনে করছেন।

এ বিষয়ে সাভার নদী ও পরিবেশ উন্নয়ন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ট্যানারির অপরিশোধিত তরল বর্জ্যে ধলেশ্বরী নদী ও ডিইপিজেডের বর্জ্যে ধলাই বিল আর বংশী নদীর পানি দূষিত হচ্ছে। দখল হয়ে গেছে বংশী নদীর দুই তীর।’ তিনি বলেন, ‘সাভারবাসীকে বাঁচাতে তরল বর্জ্য শোধন নিশ্চিত করতে হবে। আর নদী বাঁচাতে সিএস ম্যাপ ধরে নদীর সীমানা নির্ধারণ করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াত প্রার্থীর শোডাউনে বাইকের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
জামায়াত প্রার্থীর শোডাউনে বাইকের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
খেতেই মারা গেলেন শ্রমিক
খেতেই মারা গেলেন শ্রমিক
কৃষক সমাবেশ
কৃষক সমাবেশ
বুপ্রেনরফিনযুক্ত ইনজেকশন উদ্ধার
বুপ্রেনরফিনযুক্ত ইনজেকশন উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই সহোদর ও ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই সহোদর ও ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
প্রয়াত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারকে সংবর্ধনা
প্রয়াত বিএনপি নেতা-কর্মীদের পরিবারকে সংবর্ধনা
মাদকসহ গ্রেপ্তার তিন কারবারি
মাদকসহ গ্রেপ্তার তিন কারবারি
সড়ক মেরামত দাবিতে বিক্ষোভ
সড়ক মেরামত দাবিতে বিক্ষোভ
ফাঁদে ফেলে প্রতারণা যুবক গ্রেপ্তার
ফাঁদে ফেলে প্রতারণা যুবক গ্রেপ্তার
স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ
স্ত্রীর গায়ে আগুন দিয়ে হত্যার অভিযোগ
চেকপোস্টে আসামি ধরে হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৩
চেকপোস্টে আসামি ধরে হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৩
সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া বাদীর পরিবার
সন্ত্রাসীদের ভয়ে বাড়িছাড়া বাদীর পরিবার
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক