শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

ধলেশ্বরী নদী ধ্বংসের মহোৎসব চলছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলেমিশে নদীটির ধ্বংসযজ্ঞে মেতেছে। এর নেতৃত্বে রয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক)। বিসিকের অধীনে পরিচালিত সাভারের হেমায়েতপুরের ‘চামড়া শিল্পনগরী’র সব ধরনের বিষাক্ত বর্জ্য ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। আর হেমায়েতপুরের পদ্মা মোড় থেকে শুরু করে হরিণধরা গ্রাম পর্যন্ত দেড় শতাধিক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন কারখানার কেমিক্যাল-মিশ্রিত পানি সরাসরি গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। সাভার চামড়া শিল্পনগরীর চারপাশে ঘুরে ধলেশ্বরী দূষণের চিত্র চোখে পড়ে। এ দূষণের ফলে নদীটি এখন মৃতপ্রায়। যে নদীতে একসময় ডলফিন, শুশুকসহ হাজার রকমের মাছ পাওয়া যেত, যে নদীর পানি দিয়ে আশপাশ গ্রামের মানুষ ভাত-তরকারি রান্না করত, যে নদীর দুই পাড়ে ধানসহ বিভিন্ন ফসল আবাদ হতো সে নদীর পানি এখন স্পর্শ করাই কঠিন। দুর্গন্ধে ধলেশ্বরীর পাড়ে যাওয়াই দুষ্কর। অন্যদিকে সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কঠিন ও তরল বর্জ্য ধলেশ্বরী দূষণের পাশাপাশি আশপাশ গ্রামের পরিবেশও নষ্ট করছে। শিল্পনগরীর ট্যানারি বর্জ্য ঘিরে হরিণধরা গ্রামে গড়ে উঠেছে অসংখ্য খামার। এসব খামারে ট্যানারির বর্জ্য থেকে তৈরি করা হয় পোলট্রি ও মাছের খাবার এবং মশার কয়েলের কাঁচামাল। সেই সঙ্গে মানুষের প্রতিদিনের ব্যবহৃত সাবানের চর্বিও ট্যানারির বর্জ্য জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়। এ ছাড়া চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরে ১৫৫টি ট্যানারি কারখানার মালিককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত ২৩টির বেশি কারখানা চালু করা যায়নি। চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরের রাস্তাসহ অন্যান্য অবকাঠামো এখনো পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় চামড়া শিল্পনগরীতে মহাবিপর্যয় নেমে আসবে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। এদিকে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদ ট্যানারি শিল্প ঘিরে ধলেশ্বরী ও আশপাশের পরিবেশ দূষণের সব দায় চাপালেন বিসিকের ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘বিসিক আমাদের জায়গা দিয়েছে, আমরা কারখানা করেছি। মালিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব সব নিয়ম-কানুন মেনে কারখানা পরিচালনা করা। ট্যানারির বর্জ্য কোথায় ফেলা হবে, কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) কীভাবে সঠিকভাবে পরিচালনা করা হবে এসব দেখার দায়িত্ব বিসিকের। কিন্তু বিসিক সে কাজটি ঠিকমতো করছে না। তাদের কারণেই ট্যানারি শিল্পের বর্জ্যে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে।’

বিস্ময়কর হচ্ছে ট্যানারির বর্জ্য যে সরাসরি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় তা জানেনই না চামড়া শিল্পনগরীর প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল। কঠিন ও তরল বর্জ্য কেন সরাসরি নদীতে ফেলা হয় জানতে চাইলে তিনি অনেকটা অবাক হয়েই বলেন, ‘তাই নাকি! আমার তো জানা নেই। আপনি অভিযোগ দিলেন, আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি। আমি নিজে গিয়ে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে দেখব।’

আসলে তিনি সবই জানেন, জেনেও না জানার ভান করেন। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে দক্ষিণ পাশে জমজম সিটির কোলঘেঁষে প্রায় ১৭ বিঘার মতো বড় পুকুরসদৃশ খোলা জায়গায় শুরু থেকেই ফেলা হয় ট্যানারির কঠিন বর্জ্য। এসব বর্জ্যে থাকে টোটাল ক্রোমিয়াম, টিডিএস, ক্লোরাইডসহ বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিক্যালের উপাদান। পুকুরটিও এখন বর্জ্যে সম্পূর্ণভাবে ভরে গেছে। পুকুর উপচে তরল ট্যানারির বর্জ্য আশপাশে ছড়িয়ে পড়লে প্রকল্প কর্মকর্তারা পুকুরটির এক পাশ কেটে সরাসরি নদীতে ফেলার ব্যবস্থা করেছেন। এতে পাশের জমজম সিটির জমিতে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হলে এবং সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গেলে জমির মালিকরা প্রতিবাদ জানান। পরে বিসিক কর্মকর্তারা বাঁধ দিয়ে আটকে দেন। সর্বশেষ ডিসেম্বরে সে বাঁধ ভেঙে আবারও বর্জ্য ঢুকে যায় আশপাশের বাড়িঘরে, সেই সঙ্গে টন টন বর্জ্য গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। আবারও শক্ত করে বাঁধ দেওয়া হয়। কিন্তু বর্জ্য তো আটকে রাখা যাবে না। কোথায় ফেলা হবে। বিকল্প কোনো উপায়ও নেই। এবার একটু চতুরতার আশ্রয় নেন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তারা। পুকুরটির যে পাশ ভেঙে গিয়েছিল সে পাশের মাটির নিচ দিয়ে প্রায় দেড় ফুট চওড়া কালো রঙের মোটা পাইপ দিয়ে বর্জ্য ফেলা শুরু করেন। মাটির নিচ দিয়ে ফেলার কারণ, যাতে কেউ বুঝতে না পারেন এ বিষাক্ত বর্জ্য নদীতে ফেলছে বিসিক। বর্জ্যরে সঙ্গে চামড়ার টুকরো থাকায় পাইপটি বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য শ্রমিক রাজীব, শহীদ ও পলাশ সে পাইপটি মেরামত করেন। পাইপ মেরামতে তাদের কে পাঠিয়েছেন জানতে চাইলে তিনজনই জবাব দেন, বিসিকের লোকেরা তাদের এ কাজ করতে পাঠিয়েছেন। সুতরাং বিসিকের অধীন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তাদের নির্দেশেই এবং তারা জেনেবুঝেই প্রতিদিন ট্যানারির হাজার হাজার টন বিষাক্ত বর্জ্য ফেলছেন ধলেশ্বরীতে। একইভাবে ট্যানারির তরল বর্জ্য সিইটিপিতে শোধন করে যে পানি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় সে ক্ষেত্রেও গোপনীয়তার আশ্রয় নেওয়া হয়। সিইটিপি নির্মাণ থেকে শুরু করে এখন পরিচালনা করছেন চীনা প্রতিষ্ঠান জিনসু লিংঝি এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন কোম্পানির কর্মকর্তারা। কিন্তু এ সিইটিপিতে ট্যানারির তরল বর্জ্য শতভাগ শোধন হয় না। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল নিজেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চীনা প্রতিষ্ঠানটি সিইটিপি নির্মাণ করলেও পিজিএস সল্ট শোধনের মতো সক্ষমতা তাদের নেই। এ কারণে ৮০ শতাংশ শোধন করেই পানি ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। কিন্তু এ পানি ফেলার ক্ষেত্রে চতুরতার আশ্রয় নেওয়া হয়। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে পশ্চিম সীমানা ঘেঁষে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছে তার মাটির নিচ দিয়ে পাইপ দিয়ে অনেকটা গোপনেই ফেলা হয় বিষাক্ত পানি। পাইপ দিয়ে গড়িয়ে পানি নদীতে পড়ার দৃশ্য যাতে দেখা না যায় সেজন্য পাইপের শেষ মাথার অনেকখানি পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু পাইপে কান পাতলেই বোঝা যায় হড়হড় করে গড়িয়ে পড়ছে পানি। তা ছাড়া যে সোজা পাইপ থেকে পানি নদীতে পড়ছে সেখানকার পানিতে সব সময় বুদ্বুদ উঠছে। তাহলে কি বিসিক সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও এভাবে গোপনে ধলেশ্বরী ধ্বংসে মেতে উঠেছে? পরিবেশবিদরা তেমনই মনে করছেন।

এ বিষয়ে সাভার নদী ও পরিবেশ উন্নয়ন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ট্যানারির অপরিশোধিত তরল বর্জ্যে ধলেশ্বরী নদী ও ডিইপিজেডের বর্জ্যে ধলাই বিল আর বংশী নদীর পানি দূষিত হচ্ছে। দখল হয়ে গেছে বংশী নদীর দুই তীর।’ তিনি বলেন, ‘সাভারবাসীকে বাঁচাতে তরল বর্জ্য শোধন নিশ্চিত করতে হবে। আর নদী বাঁচাতে সিএস ম্যাপ ধরে নদীর সীমানা নির্ধারণ করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
খাসিয়াদের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
খাসিয়াদের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
মানব পাচারের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
মানব পাচারের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
আদালতে বাদীর ওপর চড়াও আইনজীবী, আহত ৪
আদালতে বাদীর ওপর চড়াও আইনজীবী, আহত ৪
ঝিনাইদহে শ্বশুরের দায়ের কোপে পুত্রবধূ নিহত
ঝিনাইদহে শ্বশুরের দায়ের কোপে পুত্রবধূ নিহত
হাঁকডাকে আবার মুখর আলীপুর মহিপুর
হাঁকডাকে আবার মুখর আলীপুর মহিপুর
তিনজনকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে
তিনজনকে পিটুনি দিয়ে পুলিশে
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নিয়োগ সাময়িক স্থগিত
কুষ্টিয়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নিয়োগ সাময়িক স্থগিত
থানচিতে আগুনে পুড়ল ১৩ দোকান
থানচিতে আগুনে পুড়ল ১৩ দোকান
সোনার বারসহ পাচারকারী আটক
সোনার বারসহ পাচারকারী আটক
মিয়ানমারের ছোড়া গুলিতে নারী আহত
মিয়ানমারের ছোড়া গুলিতে নারী আহত
অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে একজন হাসপাতালে
অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে একজন হাসপাতালে
বেতন-ভাতা দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
বেতন-ভাতা দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ সড়ক অবরোধ
সর্বশেষ খবর
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন