শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

ধলেশ্বরী নদী ধ্বংসের মহোৎসব চলছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলেমিশে নদীটির ধ্বংসযজ্ঞে মেতেছে। এর নেতৃত্বে রয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক)। বিসিকের অধীনে পরিচালিত সাভারের হেমায়েতপুরের ‘চামড়া শিল্পনগরী’র সব ধরনের বিষাক্ত বর্জ্য ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। আর হেমায়েতপুরের পদ্মা মোড় থেকে শুরু করে হরিণধরা গ্রাম পর্যন্ত দেড় শতাধিক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন কারখানার কেমিক্যাল-মিশ্রিত পানি সরাসরি গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। সাভার চামড়া শিল্পনগরীর চারপাশে ঘুরে ধলেশ্বরী দূষণের চিত্র চোখে পড়ে। এ দূষণের ফলে নদীটি এখন মৃতপ্রায়। যে নদীতে একসময় ডলফিন, শুশুকসহ হাজার রকমের মাছ পাওয়া যেত, যে নদীর পানি দিয়ে আশপাশ গ্রামের মানুষ ভাত-তরকারি রান্না করত, যে নদীর দুই পাড়ে ধানসহ বিভিন্ন ফসল আবাদ হতো সে নদীর পানি এখন স্পর্শ করাই কঠিন। দুর্গন্ধে ধলেশ্বরীর পাড়ে যাওয়াই দুষ্কর। অন্যদিকে সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কঠিন ও তরল বর্জ্য ধলেশ্বরী দূষণের পাশাপাশি আশপাশ গ্রামের পরিবেশও নষ্ট করছে। শিল্পনগরীর ট্যানারি বর্জ্য ঘিরে হরিণধরা গ্রামে গড়ে উঠেছে অসংখ্য খামার। এসব খামারে ট্যানারির বর্জ্য থেকে তৈরি করা হয় পোলট্রি ও মাছের খাবার এবং মশার কয়েলের কাঁচামাল। সেই সঙ্গে মানুষের প্রতিদিনের ব্যবহৃত সাবানের চর্বিও ট্যানারির বর্জ্য জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়। এ ছাড়া চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরে ১৫৫টি ট্যানারি কারখানার মালিককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত ২৩টির বেশি কারখানা চালু করা যায়নি। চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরের রাস্তাসহ অন্যান্য অবকাঠামো এখনো পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় চামড়া শিল্পনগরীতে মহাবিপর্যয় নেমে আসবে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। এদিকে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদ ট্যানারি শিল্প ঘিরে ধলেশ্বরী ও আশপাশের পরিবেশ দূষণের সব দায় চাপালেন বিসিকের ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘বিসিক আমাদের জায়গা দিয়েছে, আমরা কারখানা করেছি। মালিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব সব নিয়ম-কানুন মেনে কারখানা পরিচালনা করা। ট্যানারির বর্জ্য কোথায় ফেলা হবে, কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) কীভাবে সঠিকভাবে পরিচালনা করা হবে এসব দেখার দায়িত্ব বিসিকের। কিন্তু বিসিক সে কাজটি ঠিকমতো করছে না। তাদের কারণেই ট্যানারি শিল্পের বর্জ্যে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে।’

বিস্ময়কর হচ্ছে ট্যানারির বর্জ্য যে সরাসরি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় তা জানেনই না চামড়া শিল্পনগরীর প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল। কঠিন ও তরল বর্জ্য কেন সরাসরি নদীতে ফেলা হয় জানতে চাইলে তিনি অনেকটা অবাক হয়েই বলেন, ‘তাই নাকি! আমার তো জানা নেই। আপনি অভিযোগ দিলেন, আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি। আমি নিজে গিয়ে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে দেখব।’

আসলে তিনি সবই জানেন, জেনেও না জানার ভান করেন। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে দক্ষিণ পাশে জমজম সিটির কোলঘেঁষে প্রায় ১৭ বিঘার মতো বড় পুকুরসদৃশ খোলা জায়গায় শুরু থেকেই ফেলা হয় ট্যানারির কঠিন বর্জ্য। এসব বর্জ্যে থাকে টোটাল ক্রোমিয়াম, টিডিএস, ক্লোরাইডসহ বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিক্যালের উপাদান। পুকুরটিও এখন বর্জ্যে সম্পূর্ণভাবে ভরে গেছে। পুকুর উপচে তরল ট্যানারির বর্জ্য আশপাশে ছড়িয়ে পড়লে প্রকল্প কর্মকর্তারা পুকুরটির এক পাশ কেটে সরাসরি নদীতে ফেলার ব্যবস্থা করেছেন। এতে পাশের জমজম সিটির জমিতে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হলে এবং সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গেলে জমির মালিকরা প্রতিবাদ জানান। পরে বিসিক কর্মকর্তারা বাঁধ দিয়ে আটকে দেন। সর্বশেষ ডিসেম্বরে সে বাঁধ ভেঙে আবারও বর্জ্য ঢুকে যায় আশপাশের বাড়িঘরে, সেই সঙ্গে টন টন বর্জ্য গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। আবারও শক্ত করে বাঁধ দেওয়া হয়। কিন্তু বর্জ্য তো আটকে রাখা যাবে না। কোথায় ফেলা হবে। বিকল্প কোনো উপায়ও নেই। এবার একটু চতুরতার আশ্রয় নেন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তারা। পুকুরটির যে পাশ ভেঙে গিয়েছিল সে পাশের মাটির নিচ দিয়ে প্রায় দেড় ফুট চওড়া কালো রঙের মোটা পাইপ দিয়ে বর্জ্য ফেলা শুরু করেন। মাটির নিচ দিয়ে ফেলার কারণ, যাতে কেউ বুঝতে না পারেন এ বিষাক্ত বর্জ্য নদীতে ফেলছে বিসিক। বর্জ্যরে সঙ্গে চামড়ার টুকরো থাকায় পাইপটি বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য শ্রমিক রাজীব, শহীদ ও পলাশ সে পাইপটি মেরামত করেন। পাইপ মেরামতে তাদের কে পাঠিয়েছেন জানতে চাইলে তিনজনই জবাব দেন, বিসিকের লোকেরা তাদের এ কাজ করতে পাঠিয়েছেন। সুতরাং বিসিকের অধীন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তাদের নির্দেশেই এবং তারা জেনেবুঝেই প্রতিদিন ট্যানারির হাজার হাজার টন বিষাক্ত বর্জ্য ফেলছেন ধলেশ্বরীতে। একইভাবে ট্যানারির তরল বর্জ্য সিইটিপিতে শোধন করে যে পানি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় সে ক্ষেত্রেও গোপনীয়তার আশ্রয় নেওয়া হয়। সিইটিপি নির্মাণ থেকে শুরু করে এখন পরিচালনা করছেন চীনা প্রতিষ্ঠান জিনসু লিংঝি এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন কোম্পানির কর্মকর্তারা। কিন্তু এ সিইটিপিতে ট্যানারির তরল বর্জ্য শতভাগ শোধন হয় না। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল নিজেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চীনা প্রতিষ্ঠানটি সিইটিপি নির্মাণ করলেও পিজিএস সল্ট শোধনের মতো সক্ষমতা তাদের নেই। এ কারণে ৮০ শতাংশ শোধন করেই পানি ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। কিন্তু এ পানি ফেলার ক্ষেত্রে চতুরতার আশ্রয় নেওয়া হয়। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে পশ্চিম সীমানা ঘেঁষে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছে তার মাটির নিচ দিয়ে পাইপ দিয়ে অনেকটা গোপনেই ফেলা হয় বিষাক্ত পানি। পাইপ দিয়ে গড়িয়ে পানি নদীতে পড়ার দৃশ্য যাতে দেখা না যায় সেজন্য পাইপের শেষ মাথার অনেকখানি পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু পাইপে কান পাতলেই বোঝা যায় হড়হড় করে গড়িয়ে পড়ছে পানি। তা ছাড়া যে সোজা পাইপ থেকে পানি নদীতে পড়ছে সেখানকার পানিতে সব সময় বুদ্বুদ উঠছে। তাহলে কি বিসিক সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও এভাবে গোপনে ধলেশ্বরী ধ্বংসে মেতে উঠেছে? পরিবেশবিদরা তেমনই মনে করছেন।

এ বিষয়ে সাভার নদী ও পরিবেশ উন্নয়ন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ট্যানারির অপরিশোধিত তরল বর্জ্যে ধলেশ্বরী নদী ও ডিইপিজেডের বর্জ্যে ধলাই বিল আর বংশী নদীর পানি দূষিত হচ্ছে। দখল হয়ে গেছে বংশী নদীর দুই তীর।’ তিনি বলেন, ‘সাভারবাসীকে বাঁচাতে তরল বর্জ্য শোধন নিশ্চিত করতে হবে। আর নদী বাঁচাতে সিএস ম্যাপ ধরে নদীর সীমানা নির্ধারণ করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, মা-মেয়ে দগ্ধ
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, মা-মেয়ে দগ্ধ
টিআর-কাবিখার টাকা আত্মসাৎ, কার্যসহকারী গ্রেপ্তার
টিআর-কাবিখার টাকা আত্মসাৎ, কার্যসহকারী গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে দুই যুবক খুন
নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে দুই যুবক খুন
কৃষকরা পেলেন কৃষি উপকরণ
কৃষকরা পেলেন কৃষি উপকরণ
সাবমেরিন ক্যাবল কাটা চক্রের সদস্য আটক
সাবমেরিন ক্যাবল কাটা চক্রের সদস্য আটক
৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
ভুয়া চিকিৎসকের দণ্ড
ভুয়া চিকিৎসকের দণ্ড
বৃদ্ধার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার
জাসদ কর্মী হত্যা ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩
জাসদ কর্মী হত্যা ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩
কুকুরে কামড়ের ভ্যাকসিন সংকট, ভোগান্তি রোগীদের
কুকুরে কামড়ের ভ্যাকসিন সংকট, ভোগান্তি রোগীদের
সাবেক এমপির শ্যালকের ঋণ, বেতন বন্ধ জামিনদার দুই শিক্ষকের
সাবেক এমপির শ্যালকের ঋণ, বেতন বন্ধ জামিনদার দুই শিক্ষকের
খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক
সর্বশেষ খবর
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন