শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
বর্জ্যে দূষণের শিকার ধলেশ্বরী

ধলেশ্বরী নদী ধ্বংসের মহোৎসব চলছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলেমিশে নদীটির ধ্বংসযজ্ঞে মেতেছে। এর নেতৃত্বে রয়েছে সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক)। বিসিকের অধীনে পরিচালিত সাভারের হেমায়েতপুরের ‘চামড়া শিল্পনগরী’র সব ধরনের বিষাক্ত বর্জ্য ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। আর হেমায়েতপুরের পদ্মা মোড় থেকে শুরু করে হরিণধরা গ্রাম পর্যন্ত দেড় শতাধিক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন কারখানার কেমিক্যাল-মিশ্রিত পানি সরাসরি গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। সাভার চামড়া শিল্পনগরীর চারপাশে ঘুরে ধলেশ্বরী দূষণের চিত্র চোখে পড়ে। এ দূষণের ফলে নদীটি এখন মৃতপ্রায়। যে নদীতে একসময় ডলফিন, শুশুকসহ হাজার রকমের মাছ পাওয়া যেত, যে নদীর পানি দিয়ে আশপাশ গ্রামের মানুষ ভাত-তরকারি রান্না করত, যে নদীর দুই পাড়ে ধানসহ বিভিন্ন ফসল আবাদ হতো সে নদীর পানি এখন স্পর্শ করাই কঠিন। দুর্গন্ধে ধলেশ্বরীর পাড়ে যাওয়াই দুষ্কর। অন্যদিকে সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কঠিন ও তরল বর্জ্য ধলেশ্বরী দূষণের পাশাপাশি আশপাশ গ্রামের পরিবেশও নষ্ট করছে। শিল্পনগরীর ট্যানারি বর্জ্য ঘিরে হরিণধরা গ্রামে গড়ে উঠেছে অসংখ্য খামার। এসব খামারে ট্যানারির বর্জ্য থেকে তৈরি করা হয় পোলট্রি ও মাছের খাবার এবং মশার কয়েলের কাঁচামাল। সেই সঙ্গে মানুষের প্রতিদিনের ব্যবহৃত সাবানের চর্বিও ট্যানারির বর্জ্য জ্বালিয়ে তৈরি করা হয়। এ ছাড়া চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরে ১৫৫টি ট্যানারি কারখানার মালিককে প্লট বরাদ্দ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত ২৩টির বেশি কারখানা চালু করা যায়নি। চামড়া শিল্পনগরীর ভিতরের রাস্তাসহ অন্যান্য অবকাঠামো এখনো পুরোপুরি শেষ না হওয়ায় চামড়া শিল্পনগরীতে মহাবিপর্যয় নেমে আসবে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দের। এদিকে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদ ট্যানারি শিল্প ঘিরে ধলেশ্বরী ও আশপাশের পরিবেশ দূষণের সব দায় চাপালেন বিসিকের ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘বিসিক আমাদের জায়গা দিয়েছে, আমরা কারখানা করেছি। মালিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব সব নিয়ম-কানুন মেনে কারখানা পরিচালনা করা। ট্যানারির বর্জ্য কোথায় ফেলা হবে, কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) কীভাবে সঠিকভাবে পরিচালনা করা হবে এসব দেখার দায়িত্ব বিসিকের। কিন্তু বিসিক সে কাজটি ঠিকমতো করছে না। তাদের কারণেই ট্যানারি শিল্পের বর্জ্যে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে।’

বিস্ময়কর হচ্ছে ট্যানারির বর্জ্য যে সরাসরি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় তা জানেনই না চামড়া শিল্পনগরীর প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল। কঠিন ও তরল বর্জ্য কেন সরাসরি নদীতে ফেলা হয় জানতে চাইলে তিনি অনেকটা অবাক হয়েই বলেন, ‘তাই নাকি! আমার তো জানা নেই। আপনি অভিযোগ দিলেন, আমি এখনই খোঁজ নিচ্ছি। আমি নিজে গিয়ে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে দেখব।’

আসলে তিনি সবই জানেন, জেনেও না জানার ভান করেন। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে দক্ষিণ পাশে জমজম সিটির কোলঘেঁষে প্রায় ১৭ বিঘার মতো বড় পুকুরসদৃশ খোলা জায়গায় শুরু থেকেই ফেলা হয় ট্যানারির কঠিন বর্জ্য। এসব বর্জ্যে থাকে টোটাল ক্রোমিয়াম, টিডিএস, ক্লোরাইডসহ বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিক্যালের উপাদান। পুকুরটিও এখন বর্জ্যে সম্পূর্ণভাবে ভরে গেছে। পুকুর উপচে তরল ট্যানারির বর্জ্য আশপাশে ছড়িয়ে পড়লে প্রকল্প কর্মকর্তারা পুকুরটির এক পাশ কেটে সরাসরি নদীতে ফেলার ব্যবস্থা করেছেন। এতে পাশের জমজম সিটির জমিতে বিশাল গর্তের সৃষ্টি হলে এবং সীমানাপ্রাচীর ভেঙে গেলে জমির মালিকরা প্রতিবাদ জানান। পরে বিসিক কর্মকর্তারা বাঁধ দিয়ে আটকে দেন। সর্বশেষ ডিসেম্বরে সে বাঁধ ভেঙে আবারও বর্জ্য ঢুকে যায় আশপাশের বাড়িঘরে, সেই সঙ্গে টন টন বর্জ্য গড়িয়ে পড়ে ধলেশ্বরীতে। আবারও শক্ত করে বাঁধ দেওয়া হয়। কিন্তু বর্জ্য তো আটকে রাখা যাবে না। কোথায় ফেলা হবে। বিকল্প কোনো উপায়ও নেই। এবার একটু চতুরতার আশ্রয় নেন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তারা। পুকুরটির যে পাশ ভেঙে গিয়েছিল সে পাশের মাটির নিচ দিয়ে প্রায় দেড় ফুট চওড়া কালো রঙের মোটা পাইপ দিয়ে বর্জ্য ফেলা শুরু করেন। মাটির নিচ দিয়ে ফেলার কারণ, যাতে কেউ বুঝতে না পারেন এ বিষাক্ত বর্জ্য নদীতে ফেলছে বিসিক। বর্জ্যরে সঙ্গে চামড়ার টুকরো থাকায় পাইপটি বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য শ্রমিক রাজীব, শহীদ ও পলাশ সে পাইপটি মেরামত করেন। পাইপ মেরামতে তাদের কে পাঠিয়েছেন জানতে চাইলে তিনজনই জবাব দেন, বিসিকের লোকেরা তাদের এ কাজ করতে পাঠিয়েছেন। সুতরাং বিসিকের অধীন চামড়া শিল্পনগরী প্রকল্পের কর্মকর্তাদের নির্দেশেই এবং তারা জেনেবুঝেই প্রতিদিন ট্যানারির হাজার হাজার টন বিষাক্ত বর্জ্য ফেলছেন ধলেশ্বরীতে। একইভাবে ট্যানারির তরল বর্জ্য সিইটিপিতে শোধন করে যে পানি ধলেশ্বরীতে ফেলা হয় সে ক্ষেত্রেও গোপনীয়তার আশ্রয় নেওয়া হয়। সিইটিপি নির্মাণ থেকে শুরু করে এখন পরিচালনা করছেন চীনা প্রতিষ্ঠান জিনসু লিংঝি এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন কোম্পানির কর্মকর্তারা। কিন্তু এ সিইটিপিতে ট্যানারির তরল বর্জ্য শতভাগ শোধন হয় না। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী জিতেন্দ্রনাথ পাল নিজেই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘চীনা প্রতিষ্ঠানটি সিইটিপি নির্মাণ করলেও পিজিএস সল্ট শোধনের মতো সক্ষমতা তাদের নেই। এ কারণে ৮০ শতাংশ শোধন করেই পানি ফেলা হয় ধলেশ্বরীতে। কিন্তু এ পানি ফেলার ক্ষেত্রে চতুরতার আশ্রয় নেওয়া হয়। কারণ চামড়া শিল্পনগরীর একেবারে পশ্চিম সীমানা ঘেঁষে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছে তার মাটির নিচ দিয়ে পাইপ দিয়ে অনেকটা গোপনেই ফেলা হয় বিষাক্ত পানি। পাইপ দিয়ে গড়িয়ে পানি নদীতে পড়ার দৃশ্য যাতে দেখা না যায় সেজন্য পাইপের শেষ মাথার অনেকখানি পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয়েছে। কিন্তু পাইপে কান পাতলেই বোঝা যায় হড়হড় করে গড়িয়ে পড়ছে পানি। তা ছাড়া যে সোজা পাইপ থেকে পানি নদীতে পড়ছে সেখানকার পানিতে সব সময় বুদ্বুদ উঠছে। তাহলে কি বিসিক সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও এভাবে গোপনে ধলেশ্বরী ধ্বংসে মেতে উঠেছে? পরিবেশবিদরা তেমনই মনে করছেন।

এ বিষয়ে সাভার নদী ও পরিবেশ উন্নয়ন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ট্যানারির অপরিশোধিত তরল বর্জ্যে ধলেশ্বরী নদী ও ডিইপিজেডের বর্জ্যে ধলাই বিল আর বংশী নদীর পানি দূষিত হচ্ছে। দখল হয়ে গেছে বংশী নদীর দুই তীর।’ তিনি বলেন, ‘সাভারবাসীকে বাঁচাতে তরল বর্জ্য শোধন নিশ্চিত করতে হবে। আর নদী বাঁচাতে সিএস ম্যাপ ধরে নদীর সীমানা নির্ধারণ করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে গণসংযোগ
ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে গণসংযোগ
গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার
গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেপ্তার
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের শাস্তি দাবি
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের শাস্তি দাবি
দুই বক শিকারির কারাদণ্ড
দুই বক শিকারির কারাদণ্ড
বন্ধ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার
বন্ধ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
মাদক মোটরসাইকেল জব্দ
মাদক মোটরসাইকেল জব্দ
হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় কাপড়ের রং, জরিমানা
হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় কাপড়ের রং, জরিমানা
নিজেই রোগী সৈয়দপুর হাসপাতাল!
নিজেই রোগী সৈয়দপুর হাসপাতাল!
গুগল ম্যাপ দেখে প্রেমিকের বাড়িতে কিশোরী
গুগল ম্যাপ দেখে প্রেমিকের বাড়িতে কিশোরী
স্বামীকে না পেয়ে তিন বছরের দেবর নিয়ে লাপাত্তা
স্বামীকে না পেয়ে তিন বছরের দেবর নিয়ে লাপাত্তা
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশালমিছিল
প্রার্থী পরিবর্তন দাবিতে মশালমিছিল
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন