শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৩, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মাগুরায় লটারীর নামে চলছে জুয়া, নিশ্চুপ প্রশাসন

নিঃস্ব হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ
মাগুরা প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
মাগুরায় লটারীর নামে চলছে জুয়া, নিশ্চুপ প্রশাসন

মাগুরা পৌর এলাকার আবালপুর টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ মাঠে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলার নামে চলছে ভয়ানক জুয়া খেলা। যার নাম দেয়া হয়েছে দৈনিক টু স্টার র‌্যাফেল ড্র। আর এ লটারীর টিকিট কিনে নিঃস্ব হচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।

 
প্রতিদিন ২০ টাকার টিকিটে হাফ ডজন মটরসাইকেল, স্বর্ণের চেইন, স্বর্ণের দুলসহ বিভিন্ন গৃহ সামগ্রী লটারী বিজয়ীদের জন্য উপহার হিসেবে দেয়া হচ্ছে। কোন কোন দিন থাকছে দুই লক্ষ টাকার নগদ অর্থের পুরষ্কার। মঙ্গলবার ৪টি মটর সাইকেলসহ পুরষ্কারের সংখ্যা ছিল ৭১টি। এদিকে টিকিট সংগ্রকারীদের বেশীর ভাগই রিকশা-ভ্যান চালক ও দিনমজুর শ্রেণীর হওয়ায় গ্রামীণ অর্থনীতিতে এটি ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। 

চলতি মাসের ৮ তারিখ থেকে মাসব্যাপী এ মেলা শুরু হয়। আবালপুর আইডিয়াল বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের আর্থিক সহযোগিতার জন্য এ মেলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। 

শহরের প্রধান সড়ক, গুরুত্বপূর্ণ মোড়সহ গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রতিদিন ৩ শতাধিক ভ্যান ও ব্যাটারী চালিত বিভিন্ন যানবহন টিকিট বিক্রির কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে। প্রচার মাইককে লক্ষ করে হাজার হাজার মানুষ টিকিট কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। অনেকেই সারা দিনের উপার্জন দিয়ে টিকিট কিনে রাতে খালি হাতে বাড়ি ফিরছেন। 

জাগলা এলাকার গৃহবধূ জাহানারা বেগম জানান, তার ভ্যান চালক স্বামী আবু তালেব গত কয়েকদিনে তার উপার্জনের সব টাকাই টিকিট কেনার কাজে খরচ করেছে। যে কারণে তাদের দিন এনে দিন খাওয়া পরিবারটি চরম অর্থ সংকটে পড়েছে। 

রাঘব দাইড় ইউনিয়নের তেঘরিয়া গ্রামের ছবেদা বেগম জানান, তার ছেলে ছরোয়ার হোসেন একই ভাবে তার দিন মুজুরীর সমস্ত টাকা টিকিট কেনায় খরচ করেছেন। এই গ্রামের হাবীবুর রহমান নামে এক ভ্যান চালক টিকিট কিনে মটরসাইকেল জেতায় গোটা এলাকার মানুষ এখন হুমড়ি খেয়ে পড়ছে লটারীর টিকিট কেনার নেশায়। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চার উপজেলার এমন কোন প্রত্যন্ত গ্রাম নেই যেখানে লটারীর টিকিট বিক্রির প্রচার মাইক ও গাড়ী পৌঁছেনি। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শহরের অলিগলিসহ প্রত্যন্ত গ্রামে টিকিট বিক্রির ধুম পড়ে যায়। জেলার যুবকদের পাশাপাশি বিভিন্ন জেলার যুবকরা এই লটারীর টিকিট বিক্রির কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। 

টিকিট বিক্রেতা মাদারীপুরের সুজন জানান, তাকে প্রতিদিন টিকিট বিক্রির জন্যে ৫০০ টাকা সম্মানী দেয়া হয়। বিভিন্ন এলাকার আরো কয়েকজন লটারী বিক্রেতার সাথে আলাপ করে জানা গেছে, প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার টিকিট বিক্রি হয়। পুরষ্কার ও দৈনন্দিন খরচ ধরা হয় ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা। 

রাত ১০টার পর পরই মেলার র‌্যাফেল ড্র মঞ্চে একটি শিশুর চোখ বেধে একটি করে টিকিট তুলে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এছাড়া মোটরসাইকেল ও নগদ অর্থ বিজয়ীদেরকে টিকিটের অর্ধেকটাতে লেখা মোবাইল ফোন নম্বর অনুযায়ী কল করে গভীর রাতে ঘুম থেকে জেগে তুলে পুরষ্কারের কথা জানানো হয়। গোটা অনুষ্ঠানটি গত কয়েকদিন যাবত মাগুরা শহরের স্টার কেবল নেটওয়ার্ক নামের একটি কেবল অপারেটরের মাধ্যমে সরাসরি প্রচার করায় এটি আরো বেশি প্রভাব ফেলেছে। গভীর রাত পর্যন্ত কনকনে শীতে টিকিট ক্রেতারা মেলা স্থলে অপেক্ষমান থেকে র‌্যাফেল ড্র উপভোগ করছেন। 

টিকিটের কোন স্থানেই মেলাস্থলের ঠিকানা লেখা নেই। গোটা টিকিট দুইভাগে বিভক্ত। একটি অংশ গ্রাহকদের দেয়ার জন্যে। অপরটি র‌্যাফেল ড্রতে রাখার জন্য। র‌্যাফেল ড্র’র অংশটিতে ক্রেতার নাম ও মোবইল নম্বর দেয়া থাকেছে। যাতে পুরস্কার প্রাপ্তির সাথে সাথে ওই নম্বরে যোগাযোগ করে ফলাফল জানানো যায়। র‌্যাফেল ড্র মঞ্চে মাগুরা পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিলরসহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রতি রাতেই দেখা যায়। যারা এই লটারীর নেপথ্য আয়োজক। 

এ বিষয়ে মাগুরা পৌরসভার ওই এলাকার কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম পলাশ বলেন, ‘আমার এলাকায় মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ কারণে আমি সেখানে থাকি। এছাড়া এখানে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই’।

মাগুরা পুলিশ সুপার মুনিবুর রহমান বলেন, ‘পুলিশের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোন অনুমোদন দেয়ার সুযোগ নেই। সাধারণত জেলা প্রশাসনের অনুমতি সাপেক্ষে এধরনের মেলা অনুষ্ঠিত হবার কথা’। 

মাগুরা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক আজমুল হক বলেন, ‘এধরনের মেলা কিংবা র‌্যাফেল ড্র এর অনুমোদন জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেয়া হয়নি। আমরা পৌর কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করেছি। র‌্যাফেল ড্র বন্ধ না হলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এটি বন্ধ করে দেয়া হবে’।

এদিকে এ বিষয়ে মাগুরা পৌর মেয়র খুরশিদ হায়দার টুটুল বলেন, ‘মানুষের বিনোদনের জন্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে কারো কোন ক্ষতি হচ্ছে না’।

আবালপুর বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের অধ্যক্ষ নাসিরুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘আমার জানা মতে পৌরসভা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের অনুমতি নিয়েই এ মেলা বসেছে। মেলা উপলক্ষে আমাদের কলেজের উচু নিচু মাঠটি সমান করে দেয়া হয়েছে। এটাই আমাদের লাভ। এছাড়া বিকালে মেলা বসায় আমাদের ক্লাসের কোন ক্ষতি হচ্ছে না’।


বিডি প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে এসেছি : মির্জা আব্বাস
দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে এসেছি : মির্জা আব্বাস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা
তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা

২০ মিনিট আগে | এভিয়েশন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা
আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক