শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৭

লিবিয়ায় অপহরণ করে নির্যাতন

আদম বেপারীর খপ্পরে পথে বসেছে শতাধিক পরিবার

শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
আদম বেপারীর খপ্পরে পথে বসেছে শতাধিক পরিবার

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় আদম পাচারকারী চক্রের সদস্য উজ্জল ফকিরের খপ্পরে পরে পথে বসেছে শতাধিক পরিবার। এলাকার অসহায় দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের কম খরচে ইতালি পাঠিয়ে বিলাসী জীবন যাপনের স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে লিবিয়ায় নিয়ে অপহরণ চক্রের কাছে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। সম্প্রতি লিবিয়া পুলিশ অপহরণ চক্রের জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার করে দেশে পাঠিয়েছেন বেশ কয়েকজন যুবককে। এদিকে স্থানীয় প্রভাবশালীদের ভয়ে আইনের আশ্রয়ও নিতে পারছে না ভুক্তভোগীরা।

ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার পূর্ব কেদারপুর গ্রামের হাফেজ নুরুল ইসলাম ফকিরের ছেলে উজ্জল ফকির দীর্ঘদিন লিবিয়া প্রবাসী ছিলেন। বছর খানেক আগে দেশে ফিরে লিবিয়া দিয়ে সমুদ্র পথে ইতালিতে লোক পাঠানো শুরু করেন। এলাকার অসহায় দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের কম খরচে ইতালি পাঠিয়ে বিলাসী জীবন যাপনের স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে গত এক বছরে শতাধিক উঠতি বয়সের যুবককে লিবিয়া পাঠান। এদের অধিকাংশরাই লিবিয়াতে আন্তর্জাতিক অপহরণ চক্রের হাতে জিম্মি হন। তাদের স্বজনদের কাছে জিম্মির খবর দিয়ে অপহৃতদের মুক্ত করতে পুণরায় আড়াই লক্ষ টাকা দাবি করেন দালাল উজ্জল। বেশ কয়েকজন যুবকের স্বজন টাকা দিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে পুনরায় টাকা দিয়ে ইতালী পাঠিয়েছে। 

কিন্তু পূর্ব কেদারপুর গ্রামের আব্দুল কাদের খানের ছেলে শাহিন খান, গোড়া গাঁও গ্রামের মিয়াচান শেখের ছেলে সাইফুল, পূর্ব কেদারপুর গ্রামে কামাল উদ্দিন শেখের ছেলে জাকির হোসেন, পূর্ব কেদারপুর মসজিদের ইমাম পটুয়াখালী জেলার নুর মোহাম্মদ শিকদারের ছেলে মাছুম শিকদার, গোড়া গাও গ্রামের নুরু খন্দকারের ছেলে লালন খন্দকার, ঘড়িসার গ্রামের আবু কালাম, চাকধ গ্রামের মনির, ভোজেস্বর গ্রামের আবু হানিফ ও সিয়াম এর স্বজনরা টাকা দিতে না পারায় তাদেরকে সমুদ্র পাড়ে আটকে রেখে নির্যতন করতে থাকে। 

গোপন সংবাদ পেয়ে লিবিয়ার পুলিশ তাদের উদ্ধার করে ক্যাম্পে নিয়ে যায়। ছয়মাস লিবিয়ার কারাগারে জেল খেটে সম্প্রতি বেশ কয়েজন যুবক দেশে ফেরার পর ঘটনা জানাজানি হয়। আদম পাচার চক্রের সদস্য উজ্জলের ফাঁদে পড়ে সর্বস্ব হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে পরিবারগুলো। 

পূর্ব কেদারপুর গ্রামের আব্দুল কাদের খান বলেন, উজ্জল ফকিরের বাবা হাফেজ নূরুল ইসলাম আমাকে বলে তোমার ছেলেকে ইতালি পাঠাতে পারি ৬ লক্ষ টাকা দিতে হবে। ৬ লক্ষ টাকা যোগার করতে আমি আমার পালের ৬টি গরু বিক্রি করে। এরপর এনজিও থেকে কিস্তি এনে উজ্জল ফকিরে বাবার কাছে ৬ লক্ষ টাকা বুঝিয়ে দেই। উজ্জল ফকির আমার ছেলেকে লিবিয়া নিয়ে বিক্রি করে দেয়। তারা একটি জঙ্গলে আমার ছেলেকে এক মাস আটকে রেখে নির্যাতন চালায়। পরে লিবিয়ার পুলিশ তাদের উদ্ধার করে নিয়ে যায়। ছয়মাস জেল খাটার পর সরকার তাদের বাংলাদেশে নিয়ে আসে বলে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন কাদের খান। 

তিনি বলেন, আমার মাথায় ঋনের পাহাড় আমি কিভাবে বাচবো জানিনা। এক পোয়া ডাল কিনে বালবাচ্চা নিয়ে খাবো সে অবস্থা আমার নাই। আমি ডিবি অফিসে অভিযোগ করেছি। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। 

লিবিয়া ফেরত মাছুমের বাবা হাফেজ নূর মোহাম্মদ শিকদার বলেন, পহেলা বৈশাখের একদিন পর আমার ছেলের ফ্লাইট হয়েছে। তার তিনদিন পর সে লিবিয়া পৌঁছার পর উজ্জল ফকির ও তার বাবা নুরু ফকিরের কাছে প্রথমে দিয়েছি ৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা ও পরে দিয়েছি আরো ৯০ হাজার টাকা। আর খরচ বাবদ আরো ৫০ হাজার টাকা তারাই নিয়ে পার্সপোর্ট মেডিকেলসহ নানাভাবে খরচ করছে। এখন আমার ছেলেকে যে ভাবে নির্যাতন করছে আমি এর বিচার চাই এবং ক্ষতি পূরণ চাই। কিন্তু স্থানীয় একটি চক্র এ ঘটনায় বিচার ও ক্ষতিপূরণ চাওয়ায় আমাদের হুমকি দিচ্ছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি।

লিবিয়া ফেরত সাইফুলের মা সাহিদা বেগম বলেন, আমরা গরিব মানুষ। একটু সম্পদ ছিল বিক্রি করে উজ্জল ফকিরকে দিয়ে ছেলেকে ইতালি পাঠিয়েছি। সে লিবিয়া নিয়ে আমার ছেলেকে বিক্রি করে দিয়েছে। কোন দিন ছেলেকে একটা থাপ্পরও দেই নাই। সেই ছেলেছে মারতে মারতে শেষে করে দিয়েছে। এখন ছেলেকে ডাক্তার দেখাবো সে টাকাও আমার নাই। ছেলে চলতে পারে না। খাইতে পারে না। দুটো ভাত মেখে খাইয়ে দিলেও বমি করে ফেলে দেয়। আমার ছেলেকে জীবনের জন্য পঙ্গু করে দিয়েছে। কে এর বিচার করবে?

লিবিয়া ফেরত সাইফুল ঘটনার বর্ননা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। শুধু বলেন, যে নির্যাতন করেছে তা বলে বুঝানো যাবে না। সকালে একটা রুটি আর রুল দিয়ে একটা পিটান দিত। আবার গভীর রাতে একটা রুটি দিত আবার বেতের রোল দিয়ে একটা পিটান দিত। প্রথমে একটানা ১৫দিন কোন খাবার দেয়নি। শুধু পানি খেয়ে ছিলাম। আল্লাহ আমাদের বাঁচিয়ে আনবে তা ভাবিনি। ভেবেছি ওখানেই একসময় মরে যাব ওরা সমুদ্রে ফেলে দিবে। আল্লাহ ছাড়া কে এর বিচার করবো।

লিবিয়া ফেরত শাহীন খান বলেন, প্রতিদিন ওরা অস্ত্র নিয়ে আসতো। এসেই মারপিট শুরু করতো। কারো সাথে কথা বলতে দিত না। সারা দিন বালুর মধ্যে শুইয়ে রাখতো। আমাদের জীবনে আর কোন কাজ করা সম্ভব না। পায়ে পিঠে অসংখ্য নির্যাতনের চিহ্ন দেখান তিনি। তিনি জানান, এক ফ্লাইটে উজ্জল ফকিরের আমরা ১৯জন লোক গিয়েছিলাম। এর দু'একজন পরে আড়াই লক্ষ টাকা করে দিয়ে উদ্ধার হয়েছে। আর আমরা বাকিরা জেল খেটে দেশে ফিরেছি। আমরা সরকারের কাছে বিচার চাই।

কেদারপুর গ্রামের মান্নান গোরাপির মেয়ে মনি বলেন, আমার ভাই খোকন গোরাপিকে উজ্জল দালালের মাধ্যমে লিবিয়া হয়ে ইতালী পাঠিয়েছিলাম। উজ্জল দালাল লিবিয়া নেয়ার পর খোকন ভাইকে দুইবার অপহরণ চক্রের সদস্যদরা অপহরণ করে। একবার উজ্জলের পার্টনার লোনশিং গ্রামের লিবিয়া প্রবাসী সোহেলের মাধ্যমে আড়াই লক্ষ টাকা দিয়ে উদ্ধার করি। পরে আবারো তাকে অপহরণ করা হলে গৌরঙ্গ বাজারের লিবিয়া প্রবাসী আব্বাসের মাধ্যমে তাকে উদ্ধার করা হয়। পরে সে ইতালিতে পৌঁছেছে। আমার অনুরোধ এভাবে যেন কেউ তাদের স্বজনকে ইতালি না পাঠায়। 

এদিকে অভিযুক্ত উজ্জল ফকিরের বাড়ি গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। তার পরিবারের কেউ এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হয়নি।

জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি র ওসি সুব্রত কুমার সাহা বলেন, পুলিশ সুপার মহোদয়ের মাধ্যমে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। 

শরীয়তপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নড়িয়া সার্কেলের আব্দুল হান্নান বলেন, সুনিদিষ্ট অভিযোগ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

 

বিডি প্রতিদিন/১ নভেম্বর ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫
যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫
পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
যশোরে ফারাক্কা দিবসের আলোচনা সভা
যশোরে ফারাক্কা দিবসের আলোচনা সভা
বোয়ালমারীতে কারখানার মালিককে জরিমানা-কারাদণ্ড
বোয়ালমারীতে কারখানার মালিককে জরিমানা-কারাদণ্ড
মোংলায় নারীকে দফায় দফায় ধর্ষণ, ধর্ষক গ্রেফতার
মোংলায় নারীকে দফায় দফায় ধর্ষণ, ধর্ষক গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

এই মাত্র | রাজনীতি

প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
সকালের মধ্যে ঢাকাসহ আট জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ে নিহত অন্তত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি
ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস
ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ
মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'
'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা
বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই খুন
রাজধানীতে দুই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন
রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল