শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ০১ নভেম্বর, ২০১৭

লিবিয়ায় অপহরণ করে নির্যাতন

আদম বেপারীর খপ্পরে পথে বসেছে শতাধিক পরিবার

শরীয়তপুর প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
আদম বেপারীর খপ্পরে পথে বসেছে শতাধিক পরিবার

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় আদম পাচারকারী চক্রের সদস্য উজ্জল ফকিরের খপ্পরে পরে পথে বসেছে শতাধিক পরিবার। এলাকার অসহায় দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের কম খরচে ইতালি পাঠিয়ে বিলাসী জীবন যাপনের স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে লিবিয়ায় নিয়ে অপহরণ চক্রের কাছে বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। সম্প্রতি লিবিয়া পুলিশ অপহরণ চক্রের জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার করে দেশে পাঠিয়েছেন বেশ কয়েকজন যুবককে। এদিকে স্থানীয় প্রভাবশালীদের ভয়ে আইনের আশ্রয়ও নিতে পারছে না ভুক্তভোগীরা।

ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার পূর্ব কেদারপুর গ্রামের হাফেজ নুরুল ইসলাম ফকিরের ছেলে উজ্জল ফকির দীর্ঘদিন লিবিয়া প্রবাসী ছিলেন। বছর খানেক আগে দেশে ফিরে লিবিয়া দিয়ে সমুদ্র পথে ইতালিতে লোক পাঠানো শুরু করেন। এলাকার অসহায় দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের কম খরচে ইতালি পাঠিয়ে বিলাসী জীবন যাপনের স্বপ্নের ফাঁদে ফেলে গত এক বছরে শতাধিক উঠতি বয়সের যুবককে লিবিয়া পাঠান। এদের অধিকাংশরাই লিবিয়াতে আন্তর্জাতিক অপহরণ চক্রের হাতে জিম্মি হন। তাদের স্বজনদের কাছে জিম্মির খবর দিয়ে অপহৃতদের মুক্ত করতে পুণরায় আড়াই লক্ষ টাকা দাবি করেন দালাল উজ্জল। বেশ কয়েকজন যুবকের স্বজন টাকা দিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে পুনরায় টাকা দিয়ে ইতালী পাঠিয়েছে। 

কিন্তু পূর্ব কেদারপুর গ্রামের আব্দুল কাদের খানের ছেলে শাহিন খান, গোড়া গাঁও গ্রামের মিয়াচান শেখের ছেলে সাইফুল, পূর্ব কেদারপুর গ্রামে কামাল উদ্দিন শেখের ছেলে জাকির হোসেন, পূর্ব কেদারপুর মসজিদের ইমাম পটুয়াখালী জেলার নুর মোহাম্মদ শিকদারের ছেলে মাছুম শিকদার, গোড়া গাও গ্রামের নুরু খন্দকারের ছেলে লালন খন্দকার, ঘড়িসার গ্রামের আবু কালাম, চাকধ গ্রামের মনির, ভোজেস্বর গ্রামের আবু হানিফ ও সিয়াম এর স্বজনরা টাকা দিতে না পারায় তাদেরকে সমুদ্র পাড়ে আটকে রেখে নির্যতন করতে থাকে। 

গোপন সংবাদ পেয়ে লিবিয়ার পুলিশ তাদের উদ্ধার করে ক্যাম্পে নিয়ে যায়। ছয়মাস লিবিয়ার কারাগারে জেল খেটে সম্প্রতি বেশ কয়েজন যুবক দেশে ফেরার পর ঘটনা জানাজানি হয়। আদম পাচার চক্রের সদস্য উজ্জলের ফাঁদে পড়ে সর্বস্ব হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে পরিবারগুলো। 

পূর্ব কেদারপুর গ্রামের আব্দুল কাদের খান বলেন, উজ্জল ফকিরের বাবা হাফেজ নূরুল ইসলাম আমাকে বলে তোমার ছেলেকে ইতালি পাঠাতে পারি ৬ লক্ষ টাকা দিতে হবে। ৬ লক্ষ টাকা যোগার করতে আমি আমার পালের ৬টি গরু বিক্রি করে। এরপর এনজিও থেকে কিস্তি এনে উজ্জল ফকিরে বাবার কাছে ৬ লক্ষ টাকা বুঝিয়ে দেই। উজ্জল ফকির আমার ছেলেকে লিবিয়া নিয়ে বিক্রি করে দেয়। তারা একটি জঙ্গলে আমার ছেলেকে এক মাস আটকে রেখে নির্যাতন চালায়। পরে লিবিয়ার পুলিশ তাদের উদ্ধার করে নিয়ে যায়। ছয়মাস জেল খাটার পর সরকার তাদের বাংলাদেশে নিয়ে আসে বলে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন কাদের খান। 

তিনি বলেন, আমার মাথায় ঋনের পাহাড় আমি কিভাবে বাচবো জানিনা। এক পোয়া ডাল কিনে বালবাচ্চা নিয়ে খাবো সে অবস্থা আমার নাই। আমি ডিবি অফিসে অভিযোগ করেছি। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই। 

লিবিয়া ফেরত মাছুমের বাবা হাফেজ নূর মোহাম্মদ শিকদার বলেন, পহেলা বৈশাখের একদিন পর আমার ছেলের ফ্লাইট হয়েছে। তার তিনদিন পর সে লিবিয়া পৌঁছার পর উজ্জল ফকির ও তার বাবা নুরু ফকিরের কাছে প্রথমে দিয়েছি ৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা ও পরে দিয়েছি আরো ৯০ হাজার টাকা। আর খরচ বাবদ আরো ৫০ হাজার টাকা তারাই নিয়ে পার্সপোর্ট মেডিকেলসহ নানাভাবে খরচ করছে। এখন আমার ছেলেকে যে ভাবে নির্যাতন করছে আমি এর বিচার চাই এবং ক্ষতি পূরণ চাই। কিন্তু স্থানীয় একটি চক্র এ ঘটনায় বিচার ও ক্ষতিপূরণ চাওয়ায় আমাদের হুমকি দিচ্ছে। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি।

লিবিয়া ফেরত সাইফুলের মা সাহিদা বেগম বলেন, আমরা গরিব মানুষ। একটু সম্পদ ছিল বিক্রি করে উজ্জল ফকিরকে দিয়ে ছেলেকে ইতালি পাঠিয়েছি। সে লিবিয়া নিয়ে আমার ছেলেকে বিক্রি করে দিয়েছে। কোন দিন ছেলেকে একটা থাপ্পরও দেই নাই। সেই ছেলেছে মারতে মারতে শেষে করে দিয়েছে। এখন ছেলেকে ডাক্তার দেখাবো সে টাকাও আমার নাই। ছেলে চলতে পারে না। খাইতে পারে না। দুটো ভাত মেখে খাইয়ে দিলেও বমি করে ফেলে দেয়। আমার ছেলেকে জীবনের জন্য পঙ্গু করে দিয়েছে। কে এর বিচার করবে?

লিবিয়া ফেরত সাইফুল ঘটনার বর্ননা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। শুধু বলেন, যে নির্যাতন করেছে তা বলে বুঝানো যাবে না। সকালে একটা রুটি আর রুল দিয়ে একটা পিটান দিত। আবার গভীর রাতে একটা রুটি দিত আবার বেতের রোল দিয়ে একটা পিটান দিত। প্রথমে একটানা ১৫দিন কোন খাবার দেয়নি। শুধু পানি খেয়ে ছিলাম। আল্লাহ আমাদের বাঁচিয়ে আনবে তা ভাবিনি। ভেবেছি ওখানেই একসময় মরে যাব ওরা সমুদ্রে ফেলে দিবে। আল্লাহ ছাড়া কে এর বিচার করবো।

লিবিয়া ফেরত শাহীন খান বলেন, প্রতিদিন ওরা অস্ত্র নিয়ে আসতো। এসেই মারপিট শুরু করতো। কারো সাথে কথা বলতে দিত না। সারা দিন বালুর মধ্যে শুইয়ে রাখতো। আমাদের জীবনে আর কোন কাজ করা সম্ভব না। পায়ে পিঠে অসংখ্য নির্যাতনের চিহ্ন দেখান তিনি। তিনি জানান, এক ফ্লাইটে উজ্জল ফকিরের আমরা ১৯জন লোক গিয়েছিলাম। এর দু'একজন পরে আড়াই লক্ষ টাকা করে দিয়ে উদ্ধার হয়েছে। আর আমরা বাকিরা জেল খেটে দেশে ফিরেছি। আমরা সরকারের কাছে বিচার চাই।

কেদারপুর গ্রামের মান্নান গোরাপির মেয়ে মনি বলেন, আমার ভাই খোকন গোরাপিকে উজ্জল দালালের মাধ্যমে লিবিয়া হয়ে ইতালী পাঠিয়েছিলাম। উজ্জল দালাল লিবিয়া নেয়ার পর খোকন ভাইকে দুইবার অপহরণ চক্রের সদস্যদরা অপহরণ করে। একবার উজ্জলের পার্টনার লোনশিং গ্রামের লিবিয়া প্রবাসী সোহেলের মাধ্যমে আড়াই লক্ষ টাকা দিয়ে উদ্ধার করি। পরে আবারো তাকে অপহরণ করা হলে গৌরঙ্গ বাজারের লিবিয়া প্রবাসী আব্বাসের মাধ্যমে তাকে উদ্ধার করা হয়। পরে সে ইতালিতে পৌঁছেছে। আমার অনুরোধ এভাবে যেন কেউ তাদের স্বজনকে ইতালি না পাঠায়। 

এদিকে অভিযুক্ত উজ্জল ফকিরের বাড়ি গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। তার পরিবারের কেউ এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হয়নি।

জেলা গোয়েন্দা শাখা ডিবি র ওসি সুব্রত কুমার সাহা বলেন, পুলিশ সুপার মহোদয়ের মাধ্যমে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। 

শরীয়তপুর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নড়িয়া সার্কেলের আব্দুল হান্নান বলেন, সুনিদিষ্ট অভিযোগ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

 

বিডি প্রতিদিন/১ নভেম্বর ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ