বঙ্গোপসাগরে ২৩ মে থেকে ৬৫ দিন সব ধরনের মৎস্য আহরনের উপর মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বাগেরহাট সদরসহ উপকূলের বিভিন্ন উপজেলার মৎস্যজীবীরা।
বুধবার দুপুরে বাগেরহাট ও শরণখোলা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে বাগেরহাট জেলা মৎস্যজীবী আড়ৎদার সমিতি ও ট্রলার মালিক সমিতির ব্যানারে এ মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে শত-শত জেলে, ট্রলার মালিক, ট্রলার শ্রমিকসহ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাগেরহাটে মানববন্ধন শেষে সমাবেশে বক্তাব্য রাখেন, বাগেরহাট জেলা মৎস্যজীবী আড়ৎদার সমিতির সভাপতি এসএম আবেদ আলী, সাধারণ সম্পাদক অনুপ কুমার বিশ্বাস, ট্রলার মালিক মো. আক্কাস আলী, দুলাল বেপারী, শহিদুল ইসলাম, হানফ বেপারী ও ইব্রাহীম আমানী প্রমুখ।
শরণখোলায় মানববন্ধন শেষে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বাগেরহাট জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি আবুল হোসেন, ট্রলার মালিক এম সাইফুল ইসলাম খোকন, রফিকুল ইসলাম কালাম, রায়েন্দা ইউপি চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মিলন, প্রেসক্লাব সভাপতি বাবুল দাস প্রমুখ।
বাগেরহাট ও শরণখোলার সমাবেশে বক্তারা মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিদ্বান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, কাঠের ফিশিং বোর্ড দিয়ে বঙ্গোপসাগরে জেলেদের ইলিশ আহরণ করতে দিতে হবে। মৎস্যজীবীদের বিকল্প ব্যবস্থা না করে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ করা হলে বৃহত্তর আন্দোলনের আল্টিমেটাম দেন তার।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল