বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, করোনাকালীন সময়ে পরিবহন চলাচল বন্ধ থাকায় শ্রমিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। যেসব এলাকার সড়কে চাঁদাবাজি হচ্ছে সেখানকার চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। শ্রমিকদের কোনো ধরনের হয়রানি করা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকদের কোথায় বেআইনিভাবে হয়রানি করা হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
তিনি রবিবার হবিগঞ্জে জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের কার্যালয়ের হলরুমে জলা সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত সড়ক পরিবহন সেক্টরে বিদ্যমান সমস্যার প্রেক্ষিতে আয়োজিত মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।
তিনি শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, কোনো শ্রমিক আইনের বাইরে যেতে পারবে না। শ্রমিকদের আইন মেনে চলতে হবে। মহাসড়কে অবৈধ সিএনজি অটো-চলাচল বন্ধ করতে হবে।
হবিগঞ্জ মটর মালিক গ্রুপের সভাপতি মো. ফজলুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং জেলা বাস মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সজিব আলীর পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী, বাংলাদেশ ট্রাক কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হোসেন আহমেদ মজুমদার। বক্তব্য রাখেন জেলা মটর গ্রুপের সাধারণ শঙ্খ শুভ্র রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহনুর মিয়া, জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি সিরাজ উদ্দিন খান, জেলা বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি শাহ হাবিবুর রহমান জিতু, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুর রহমান, প্রমুখ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, সহ-সাধারণ সম্পাদক দিরাদিছ মিয়া, কোষাধ্যক্ষ সেলিম আহমেদ, শ্রম ও কলাণ সম্পাদক আব্দুল আউয়াল, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নূরুল ইসলাম রাজু, আহমেদ চৌধুরী ছায়েদ, ফরিদ মিয়া, খলিলুর রহমান ইকবাল, মোজাম্মেল হোসেন, সেলিম আহমেদ, আব্দুল আহাদ।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা