শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২

গল্প

পানকৌড়ির ভালোবাসা

মানজুর মুহাম্মদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পানকৌড়ির ভালোবাসা

বাইরে টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে। এমন বৃষ্টির দিনে সাগর মুখ গোমড়া করে ঘরে বসে আছে। সকাল থেকে তার মন খারাপ। সাগর জমিদার বাড়িতে কাজ করে। আজ সে জমিদার বাড়ি যায়নি। বৃষ্টি দিনে গ্রামের কিশোররা দল বেঁধে মাছ ধরছে। সাগরেরও মন চায় তাদের সঙ্গে মাছ ধরতে। কিন্তু ওরা সাগরের সঙ্গে মিশে না। কারণ সাগর জমিদার বাড়ির চাকর। গ্রামের কিশোর দলের লিডার হলো জমিদার বাড়ির ছেলে অপু। সাগর অপুর বয়েসী। সাগর অনেকবার অপুর সঙ্গে এবং অপুর দলের সঙ্গে মিশতে চেয়েছে, খেলতে চেয়েছে। অপুর বাবা অপুকে সাগরের সঙ্গে মিশতে ও খেলতে বারণ করে দিয়েছে। অপু তাই সাগরের সঙ্গে মিশে না।

সাগর হঠৎ করে বসা থেকে লাফিয়ে উঠল। এক দৌড়ে জমিদার বাড়ির পাশের বাঁশঝাড়ে গিয়ে একটি জুতসই কঞ্চি কেটে নিল। একটা সুতোর এক প্রান্তে বড়শি বাঁধল অন্য প্রান্তে কঞ্চির সঙ্গে বেঁধে নিল। মাঝখানে একটি শোলার ফাতনাও বেঁধে নিল। তারপর বাড়ির পেছনের আম বাগানে গেল। লাল পিঁপড়ার ডিমের জন্য। পিঁপড়ার বাসা থেকে সাগর দ্রুত লাল পিঁপড়ার ডিমগুলো কুড়িয়ে একটি পাতার চোঙ্গায় রাখল। লাল পিঁপড়ার ডিম পেয়ে সাগর খুব খুশি। কই মাছ ধরার জন্য এটি মোক্ষম টোপ।

সন্ধ্যা নাগাদ সাগরের মাছের ঝুড়ি কৈ মাছে ভরে উঠল। সাগরের মা কৈ মাছগুলো খুব যত্ন করে রান্না করল। সাগর মায়ের সঙ্গে পেট ভরে কৈ মাছ দিয়ে ভাত খেল।

ঘুমোতে যাওয়ার আগে সাগর মাকে বলল, ‘জমিদার বাড়িতে আমার কাজ করতে ইচ্ছে হচ্ছে না।’

মা বলল, ‘তোর বাবা মৃত্যুর আগে বলে গেছে জমিদার বাড়ি যেন তুই না ছাড়িস। ওই জমিদার বাড়ি তোর পূর্বপুরুষের।’

-‘আমার পূর্বপুরুষ কি জমিদার ছিল?’

-‘হ্যাঁ তোর বাবা তেমনই বলেছে।

-‘বাবা যখন সারা জীবন চাকর হিসেবে কাজ করে মরে গেছে। আমাকেও তেমন মরে যেতে হবে। জমিদার বাড়ি আর উদ্ধার করা হবে না। তাছাড়া জমিদার বাড়ি আমি একা কীভাবে উদ্ধার করব। আমাদের তো অর্থ বিত্ত লোকবল কিছুই নেই।’

মা সাগরের কানে কানে বলল, ‘তোর বাবা বলেছে, জমিদার বাড়ির উত্তরে যে বিশাল হাওর আছে সেখানে জমিদারদের সব ধনরত্ন ডুবে আছে। দস্যুরা জমিদার বাড়ি লুট করে ধনরত্নের সিন্দুক নিয়ে নৌকোয় করে রাতের আঁধারে পালানোর সময় প্রচণ্ড ঝড়ের কবলে পড়ে। সেই ঝড়ে নৌকাডুবি হয়।

সাগরের মা একটু থেমে আবার বলতে লাগল, ‘তোর বাবার বিশ্বাস ছিল জমিদারদের বংশধর হাওরের জলে সেই সিন্দুক খুঁজে পাবে এবং জমিদার বাড়ি উদ্ধার করবে।’

মায়ের কথা শুনে সাগর কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল, তারপর ঘুমুতে গেল।

সাগর হাওরের কাছে যখন যায়, তখন তার মায়ের কথা মনে পড়ে। এত বিশাল হাওরের কোথাও ডুবে আছে তার পূর্বপুরুষের ধনরত্ন ভরা সিন্দুক। সে ভাবে, সেই সিন্দুক যদি সে কখনো পায়, তখন সে জমিদার বাড়ি উদ্ধার করবে।

সাগর ভাবে পানকৌড়ির মতো যদি সে ডুব দিয়ে পানির নিচে গিয়ে অনেকক্ষণ থাকতে পারত, তবে কোনো না কোনোদিন সে ওই সিন্দুক খুঁজে পেত। সাগর তাই সব সময় পানকৌড়িদের ডুবসাঁতার দেখে। সাগরের খুব ইচ্ছে হয়, পানকৌড়ির মতো ডুবুরি হতে। সাগর তার এই ভাবনার কথা মাকে বলে। মা ফিক করে হেসে বলল, ‘মানুষ তো কখনো পানকৌড়ির মতো ডুবুরি হতে পারবে না। তুই চেষ্টা করে দেখতে পারিস।’

সাগর একদিন বাঁশ বাগান থেকে পানকৌড়ির একটি ছানা নিয়ে আসে ঘরে। ছানাটিকে সে আদর যত্ন দিয়ে ধীরে ধীরে বড় করে তুলে। ছানাটি তাদের বাড়ির পুকুরে সাঁতার কেটে মাছ ধরে খায়। সাগর পানকৌড়ির ছানার সঙ্গে প্রতিদিন অনেক কথা বলে। ধীরে ধীরে সাগর আর ছানাটির মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। পানকৌড়ির ছানাটি ধীরে ধীরে বড় হলো।

সাগর বন্ধু পানকৌড়িকে আদর করে পানু বলে ডাকে। পানু পানু করে ডাক দিলে যেখানেই থাকুক সাগরের কাছে সে দৌড়ে চলে আসে। সাগর পানুর সঙ্গে বাড়ির পুকুরে ডুবসাঁতার প্রাকটিস করে। মাঝে মাঝে পানুর সঙ্গে ডুবসাঁতার প্রতিযোগিতা করে। পানু অনেকক্ষণ পানিতে ডুবে থাকতে পারে। সাগরও তেমন ডুবে থাকার চেষ্টা করে।

জমিদারের ছেলে অপু ডুবসাঁতার খেলার সময় একটি বিশেষ চশমা পরে। সাগর ভাবল, পানির নিচে ওই চশমা দিয়ে দেখা যায়। অপুর এমন কয়েকটি চশমা আছে। একদিন সাগর অপুর কাছে একটি চশমা চাইল। অপু বলল, ডুবসাঁতারে আমার সঙ্গে জিতলে তবে পাবে। অপু খুব ভালো ডুবসাঁতার জানে। অপু নিশ্চিত ছিল সে সাগরকে হারিয়ে দেবে। কারণ গ্রামের কোনো কিশোর আজ পর্যন্ত অপুকে হারাতে পারেনি। কিন্তু সাগর ডুব-সাঁতারে অপুকে হারিয়ে দিল। অপু কথামতো সাগরকে সাঁতারের চশমা দিল।

সাগর এখন পানুকে নিয়ে হাওরে ডুবসাঁতার দেয়। একেক দিন হাওরের একেক জায়গায় নামে সে। পানির নিচে সে সাগরের আগে আগে থাকে।

গত কায়েকদিন ধরে সাগরের খুব মন খারাপ। জমিদার ঘোষণা দিয়েছে জমিদার বাড়ির দক্ষিণের বাঁশ ঝাড়ের বিশাল বনটি কেটে ফেলা হবে।

এই কথা শোনার পর থেকে সাগরের মন খুব অস্থির হয়ে ওঠে। বাঁশঝাড়ে শত শত পাখির বাসা। ঘাসবনেও শত শত মাঠের পাখির বাসা। টিলাগুলোর গাছে গাছে বন বাগানের পাখিরা বসবাস করে। দীর্ঘদিন ওই পাখিগুলো সেখানে বসবাস করছে। পাখিগুলো ডিম, ছানা নিয়ে কোথায় যাবে? নিজের মনের এই প্রশ্নে সাগর বারবার বিচলিত হয়ে উঠছে।

বাঁশঝাড়, ঘাসবন ও টিলা উজাড় হওয়ার কথা শোনার পর থেকে সাগর জমিদার বাড়িতে আর কাজে যায়নি।

পরের দিন সকালে সাগর পানুকে নিয়ে হাওরের দক্ষিণে নেমে পড়ল। চোখে সাঁতারের বিশেষ সেই চশমা লাগিয়ে ডুব দিল। পানির ভিতর দিয়ে সকালের সূর্যের আলো এসে পড়েছে শ্যাওলার বনে। শ্যাওলাগুলো পানির ভিতরে দুলে উঠছে। সাগর শ্যাওলার ঘনবনে প্রবেশ করে আঁতিপাতি করে তার পূর্বপুরুষের ধনরত্নের সিন্দুক খুঁজতে লাগল।

সকাল গড়িয়ে দুপুর হলো। দুপুর গড়িয়ে বিকাল। সাগর এখনো হাওরের দক্ষিণে পানির নিচে শ্যাওলার ঘন বনে সিন্দুক খুঁজছে। পানির নিচে তার সামনে পানু এগিয়ে যাচ্ছে। সে পানুর পিছু পিছু শ্যাওলার ঘন বনে সাঁতার কাটছে। সন্ধ্যা হয়ে এসেছে প্রায়। হাওরের জলের নিচে আলোও কমে এসছে। সাগর হঠাৎ দেখল পানু একটি শক্ত কিছুতে ঠোকর দিচ্ছে। সাগর একটু দূরে ছিল। সে সাঁতরে গিয়ে দেখল শ্যাওলা জড়ানো একটি চৌকো কিছু। সাগর মনে করল কোনো বড় চার কোনা পাথর হবে হয়তো। সে কাছে গিয়ে দেখল, পানু যেখানে ঠোকর দিচ্ছে তা শ্যাওলা মোড়ানো একটি ধাতব কিছু। সাগর সেই ধাতব খণ্ডের শ্যাওলা পরিষ্কার করে দেখল- একটি পুরনো তালা। সাগর বুঝল, চৌকো খণ্ডটি পাথর নয়, এটা সেই সিন্দুক। সাগর তালার ওপরের শ্যাওলা ভালো করে পরিষ্কার করল। তারপর তালাটি শক্ত করে ধরে হ্যাঁচকা টান দিল। একটানেই তালা ভেঙে তার হাতে চলে এলো। দীর্ঘদিন পানির নিচে থাকায় তালাটি জংয়ে ক্ষয়ে গেছে। সাগর সিন্দুকের ঢাকনি খুলে দেখল, সিন্দুকের ভিতরটা ধনরত্নে ভরপুর।

সাগর যখন হুস করে পানির ওপরে উঠল তখন পশ্চিমাকাশের সূর্যের আলো নিবু নিবু প্রায়। পানির ওপরে উঠেই সে চিৎকার দিয়ে বলল, ‘বাপজান তোমার কথা সত্য। আমি সিন্দুক পেয়েছি।’ সাগরের কথাগুলো জনমানব শূন্য হাওরের চারদিকে ছড়িয়ে গেল।

সাগরের হাওর থেকে ঘরে ফিরতে ফিরতে রাত হয়ে গেছে। ঘরে পৌঁছেই মাকে জড়িয়ে ধরে বলল, ‘মা সিন্দুক পেয়ে গেছি।’

মা নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারল না।

মা বলল, ‘কী বললি?’

সাগর ধীরে ধীরে সব খুলে বলল।

মা অধৈর্য হয়ে বলল, ‘সিন্দুকের ভিতর কী দেখলি?’

-‘অনেকগুলো স্বর্ণের টুকরা, একটি স্বর্ণের মুকুট, কিছু রুপার মুদ্রা, একটি তরবারি, কয়েকটি উজ্জ্বল পাথর। আমি হাতের মুঠোয় দুটি স্বর্ণের টুকরা নিয়ে এসেছি।’

এই বলে সে মুঠি খুলে স্বর্ণের টুকরা দুটি মায়ের হাতে তুলে দিল। মা স্বর্ণের টুকরা দেখে অবাক হয়ে বলল, ‘এগুলো সত্যি স্বর্ণের টুকরা?’

‘হ্যাঁ মা, এগুলো সত্যি সত্যি জমিদারদের ধনরত্ন।’

পরদিন সাগরকে নিয়ে তার মা ঢাকা গেল। ঢাকায় এক স্বর্ণের দোকানির কাছে গিয়ে স্বর্ণের টুকরা দুটো দেখিয়ে সাগরের মা দাম জানতে চাইল। দোকানি প্রথমে স্বর্ণ খাঁটি কিনা তা পরীক্ষা করে দেখল। তারপর টুকরা দুটি মেপে বলল, ‘তোমরা এগুলো কোথায় পেয়েছ।’

সাগর বলল, ‘টুকরা দুটোর দাম কত?’

-‘প্রতি টুকরা ১০ লাখ টাকা।’

 -‘আপনি কিনবেন?’

 -‘হ্যাঁ কিনব।’

সাগর মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করে স্বর্ণের টুকরা দুটো দোকানির কাছে বিক্রি করল।

সাগর একদিন একজন দলিল রেজিস্ট্রার নিয়ে জমিদার বাড়ি গিয়ে দক্ষিণের বাঁশবাগান, তার পরের ঘাসবনের মাঠ এবং পশ্চিমের টিলার জায়গাগুলো কিনে ফেলল।

সাগর পানকৌড়িদের জন্য হাওরের পাড়ে বিশাল জায়গা জুড়ে নতুন করে বাঁশবাগান তৈরি করল এবং নাম দিল ‘পানকৌড়ি-ভুবন’।

পানকৌড়ি পানুর ভালোবাসায় সাগরের জীবন সুন্দর হয়েছে। সাগর পানুকে নিয়ে প্রতিদিন হাওরে ডুবসাঁতার খেলে। হাওরের জলের পাখিরা সাগরকে ভয় পায় না। তাই তারা সাগরকে দেখে উড়ে পালায় না। তারা জানে, সাগর পাখিপ্রেমিক মানুষ। জলের পাখিরাও সাগরকে ভালোবাসে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম