শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিনু ও মিউ

সালাহউদ্দীন খান
প্রিন্ট ভার্সন
মিনু ও মিউ

সবেমাত্র কৈশোরে পা দিয়েছি। তখনো দুঃখ নামক কোনো অনুভূতির সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেনি। পিতার আদর, মায়ের ভালোবাসা ও বোনদের স্নেহ মমতায় কেটে যাচ্ছিল কৈশোরের মধুময় দিনগুলো। আমি ছিলাম সবার আদরের কেন্দ্রবিন্দু। এমন সুখ বুঝি আমার কপালে বেশি দিন সইল না। দুনিয়াতে আমার সবচেয়ে দরদি দুটি মানুষ, তারাই কয়েক বছরের ব্যবধানে আমাকে অকূলে ভাসিয়ে চলে গেলেন অচিন কোনো দেশে। এরপর দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা সইতে সইতে আমার কোমল হৃদয়টি পাষাণে পরিণত হয়ে গেছে। পাথর গলে কিন্তু আমার হৃদয় গলে না। একে একে বোনদের বিয়ে হয়ে গেল। আমিও এক পোড়া কপালিকে ঘরে তুললাম। শুরু হলো সংসার। সংসার তো নয়, যেন এক পুতুল পুতুল খেলা। আমিও তিন কন্যার বাবা হয়ে গেলাম। মেজো মেয়েটার নাম মিনহা। আদর করে অনেকেই ডাকে মিনু। অনেকটা বিড়ালের নামের কাছাকাছি তার নাম। বোধহয় এজন্যই তার কাছে বিড়াল

অতি প্রিয় একটি প্রাণী। বিড়ালের বাচ্চা পেলেই হলো। যে করেই হোক সেটাকে এনে অতি যতেœ পালতে শুরু করবে। বিড়ালের কষ্ট সে মোটেই সইতে পারে না। একবার এক বিড়াল ছানার গলায় দড়ি বেঁধে দুষ্ট ছেলেরা টানা হেঁচড়া করছিল। এটা দেখে মিনুর মন কেঁদে উঠল। বিড়াল ছানার কষ্টটা মিনু সইতে পারছিল না। ছানাটিকে দুষ্ট ছেলেদের হাত থেকে উদ্ধার করার জন্য মিনু পেরেশান। ছানাটি কী এমন অপরাধ করল যে, তাকে এভাবে কষ্ট সইতে হবে। এখন তো ছানাটির মায়ের পাশে থাকার কথা। মায়ের দুধ খাবে। অন্য ছানাদের সঙ্গে খেলা করবে। গাদাগাদি করে মায়ের কাছে ঘুমাবে। কিন্তু কী নিষ্ঠুর এ ছেলেগুলো। এমন ছোট ছানাটিকে এভাবে কষ্ট দিয়ে আনন্দ করছে। মিনু কতভাবে কাকুতি মিনতি করল ছানাটিকে ওদের হাত থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য। কিন্তু দুষ্ট ছেলেরা কোনোমতেই তাদের খেলার উপকরণ বিড়াল ছানাটি মিনুকে দিতে রাজি হলো না। অবশেষে মিনু তার দু-এক টাকা করে জমানো পুরো চল্লিশ টাকা দিয়ে ছানাটি কিনে নিল। শুরু হলো সেবা যত্ন। আর কিছুক্ষণ হলে হয়তো ছানাটি মরেই যেত। গলার বাঁধন খোলা হলো। অতি সাবধানে নরম কাপড় দিয়ে শরীরে লেগে থাকা কাদাপানি মুছে পরিষ্কার করা হলো। ছানাটিও যেন বুঝতে পারল তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ছানাটি ছোট মার্বেলের মতো গোল গোল দুটি চোখ মেলে একবার দেখে নিল উদ্ধারকারী মিনুকে। দু-একবার মিউ মিউ করে যেন বলতে চাইছে, হায় মিনু, তুমি একটু আগে কেন আমাকে উদ্ধার করলে না। ওরা যে আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ছানাটির ভাষা পৃথিবীর কেউ না বুঝলেও মিনু ঠিকই বুঝে নিল। সত্যিই ছানাটি কোমর থেকে পেছনের অংশ নাড়াতে পারছে না। একটি কার্টনে ছানাটিকে রেখে কাপড় গরম করে কোমরে সেক দেওয়া হলো। ওষুধের ড্রপার দিয়ে দুধ খাওয়ানো হলো। ভাঙা কোমরের অসহ্য ব্যথায় ছানাটি খনে খনে কেঁদে উঠছিল। ছানাটির কষ্টে মিনুর কোমল হৃদয় ফেটে চৌচির হয়ে যায়। কষ্ট সইতে না পেরে দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে ফুপিয় ফুপিয়ে কাঁদে মিনু।

কয়েক দিনের সেবায় ছানাটির কিছুটা আরোগ্য হয়। সে এখন সামনের দুই পা দিয়ে পেছনের অংশ ছেচড়িয়ে ছেচড়িয়ে একটু একটু চলতে পারে। কাগজের বাক্স থেকে নামিয়ে অন্য তিনটি ছানার সঙ্গে তাকেও খেলতে দেওয়া হলো। কিন্তু মিনু লক্ষ্য করল যে, ছানাটির কষ্ট যেন আরও বেড়ে গেছে। সাথীরা খেলছে। সে খেলতে পারছে না। বার বার মিউ মিউ করে যেন সাথীদের বলছে, তোমরা কি মজা করে খেলা করছ। অথচ আমি তোমাদের সঙ্গে খেলতে পারছি না। দুষ্ট ছেলেরা আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ব্যথায় আমি অনেক কষ্ট পাই। ভালো ছানাগুলো সারাক্ষণ ঘরময় ছুটাছুটি করে। মিনুর দেখা পেলেই সব ছানা দৌড়ে এসে পায়ের কাছে জড়ো হয় আর মিউ মিউ করে আদর জানায়। মিনু খাবার দিলে ঠেলাঠেলি করে খায় আর দ্রুত লেজ নাড়ায়। এভাবেই চলছিল মিনুর সঙ্গে তার বিড়ালদের দিনকাল।

দেখতে দেখতে রোজার মাস চলে এলো। তখন মিনুর রোজা রাখার বয়স না হলেও সে রোজা রাখে। সেদিন সেহেরি খাবার তেমন কিছু ছিল না। সবার মতো মিনুর ভাগেও অর্ধেকটা ডিম পড়ল। কিন্তু সে ডিম না খেয়ে সরিয়ে রেখে শুধু ডাল দিয়ে খাওয়া সেরে নিল। বুঝতে কারও বাকি রইল না যে, মিনু ডিম না খেয়ে বিড়াল ছানাদের জন্যই রেখে দিয়েছে। এজন্য মিনুর আম্মা মিনুকে দু-চারটি কড়াকথা শুনাতে ভুল করলেন না। মায়ের কথাগুলো মিনু নীরবে হজম করে নিল। শ্রাবণের রোজা। টানা পনেরো ঘণ্টা উপোস করতে হয়। কম খাওয়ার জন্য মিনু বিকালের দিকে ক্ষুধায় নেতিয়ে পড়ে। কষ্ট হয়। তবুও রোজ রোজ ছানাদের জন্য পাত থেকে খানা তুলে রাখে। সেদিন পরন্ত বেলায় ছানাদের ডিম দিয়ে ভাত মেখে খাওয়ানোর পর মিনু উঠানেই বসে ছিল। ছানাগুলো তাকে ঘিরেই নাচানাচি করছে। পাশে ছিল সেই অসুস্থ ছানাটিও। সেও একটু আধটু নড়াচড়া করে খেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এমনি সময় হঠাৎ করেই কোত্থেকে যেন একটি হুলো বিড়াল তীরবেগে এসে ছানাগুলোর ওপর হামলে পড়ল। ভালো ছানাগুলো দৌড়ে আত্মরক্ষা করতে পারলেও অসুস্থ ছানাটি পালাতে পারল না। হুলো বিড়ালটি ওই অসুস্থ ছানাটিকে কামড়ে ধরে উল্টাপাল্টা কয়েকটি আছার দিয়ে দ্রুত চলে যায়। মিনু কিছু বুঝে উঠার আগেই ঘটে গেল সব। ঘটনার আকস্মিকতায় মিনু হতবাক। সে শুধু একটি বিকট চিৎকার দিয়ে হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে। মিনুর চিৎকারে বাড়ির সবাই জড়ো হলেও তখন আর করার কিছু ছিল না। ছানাটি তখনো কষ্টে গোঙাচ্ছে। মিনু এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে ছানাটির দিকে। ছানাটিও একটু চোখ খুলে শেষবারের মতো মিনুকে দেখে নিল এবং ক্ষীণস্বরে মিউ মিউ করে যেন বলে গেল- বিদায় মিনু বিদায়। কেঁদো না মিনু। আমি চলে যাচ্ছি। বিদায় বেলা কাঁদতে নেই। আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছো। ক্ষমা করে দিও। আমার মতো ক্ষুদ্র একটি প্রাণীর জন্য তুমি যা করেছ, যে ভালোবাসা দিয়েছো সেটুকু ভুলব না কোনো দিন। ভালো থেকো মিনু। গোঙাতে গোঙাতে একটি মৃদু কাঁপুনি দিয়ে নিথর হয়ে গেল ছানাটি। মিনুর চোখে পলক পড়ছে না। পলক না পড়লেও চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা তপ্ত অশ্রু গড়িয়ে পড়ল মৃত ছানাটির গায়ে। মিনুর হৃদয় নিংরানো অশ্রুধারায় আমার পাষাণ হৃদয়েও বারি সিঞ্চিত হলো। সম্ভরণ করতে পারলাম না বেদনাশ্রু। ভাবছি আমার এই মেয়েটির হৃদয় এত কোমল কেন? এত মমতা, এত ভালোবাসা ও এত দরদি হৃদয়ও মানুষের হয়? যে কি না একটি বিড়াল ছানার কষ্ট সইতে পারে না। যেদিন তার প্রাণপ্রিয় বাবা, এই আমি লাশ হয়ে যাব, শেষ গোসল দিয়ে, কাফন পড়ায়ে, আতর গোলাপ মেখে, খাটিয়া করে গোরস্থানের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে, সেদিন এই মিনু কি করে সইবে প্রিয় বাবার চির বিদায়...!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে