শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিনু ও মিউ

সালাহউদ্দীন খান
প্রিন্ট ভার্সন
মিনু ও মিউ

সবেমাত্র কৈশোরে পা দিয়েছি। তখনো দুঃখ নামক কোনো অনুভূতির সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেনি। পিতার আদর, মায়ের ভালোবাসা ও বোনদের স্নেহ মমতায় কেটে যাচ্ছিল কৈশোরের মধুময় দিনগুলো। আমি ছিলাম সবার আদরের কেন্দ্রবিন্দু। এমন সুখ বুঝি আমার কপালে বেশি দিন সইল না। দুনিয়াতে আমার সবচেয়ে দরদি দুটি মানুষ, তারাই কয়েক বছরের ব্যবধানে আমাকে অকূলে ভাসিয়ে চলে গেলেন অচিন কোনো দেশে। এরপর দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা সইতে সইতে আমার কোমল হৃদয়টি পাষাণে পরিণত হয়ে গেছে। পাথর গলে কিন্তু আমার হৃদয় গলে না। একে একে বোনদের বিয়ে হয়ে গেল। আমিও এক পোড়া কপালিকে ঘরে তুললাম। শুরু হলো সংসার। সংসার তো নয়, যেন এক পুতুল পুতুল খেলা। আমিও তিন কন্যার বাবা হয়ে গেলাম। মেজো মেয়েটার নাম মিনহা। আদর করে অনেকেই ডাকে মিনু। অনেকটা বিড়ালের নামের কাছাকাছি তার নাম। বোধহয় এজন্যই তার কাছে বিড়াল

অতি প্রিয় একটি প্রাণী। বিড়ালের বাচ্চা পেলেই হলো। যে করেই হোক সেটাকে এনে অতি যতেœ পালতে শুরু করবে। বিড়ালের কষ্ট সে মোটেই সইতে পারে না। একবার এক বিড়াল ছানার গলায় দড়ি বেঁধে দুষ্ট ছেলেরা টানা হেঁচড়া করছিল। এটা দেখে মিনুর মন কেঁদে উঠল। বিড়াল ছানার কষ্টটা মিনু সইতে পারছিল না। ছানাটিকে দুষ্ট ছেলেদের হাত থেকে উদ্ধার করার জন্য মিনু পেরেশান। ছানাটি কী এমন অপরাধ করল যে, তাকে এভাবে কষ্ট সইতে হবে। এখন তো ছানাটির মায়ের পাশে থাকার কথা। মায়ের দুধ খাবে। অন্য ছানাদের সঙ্গে খেলা করবে। গাদাগাদি করে মায়ের কাছে ঘুমাবে। কিন্তু কী নিষ্ঠুর এ ছেলেগুলো। এমন ছোট ছানাটিকে এভাবে কষ্ট দিয়ে আনন্দ করছে। মিনু কতভাবে কাকুতি মিনতি করল ছানাটিকে ওদের হাত থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য। কিন্তু দুষ্ট ছেলেরা কোনোমতেই তাদের খেলার উপকরণ বিড়াল ছানাটি মিনুকে দিতে রাজি হলো না। অবশেষে মিনু তার দু-এক টাকা করে জমানো পুরো চল্লিশ টাকা দিয়ে ছানাটি কিনে নিল। শুরু হলো সেবা যত্ন। আর কিছুক্ষণ হলে হয়তো ছানাটি মরেই যেত। গলার বাঁধন খোলা হলো। অতি সাবধানে নরম কাপড় দিয়ে শরীরে লেগে থাকা কাদাপানি মুছে পরিষ্কার করা হলো। ছানাটিও যেন বুঝতে পারল তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ছানাটি ছোট মার্বেলের মতো গোল গোল দুটি চোখ মেলে একবার দেখে নিল উদ্ধারকারী মিনুকে। দু-একবার মিউ মিউ করে যেন বলতে চাইছে, হায় মিনু, তুমি একটু আগে কেন আমাকে উদ্ধার করলে না। ওরা যে আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ছানাটির ভাষা পৃথিবীর কেউ না বুঝলেও মিনু ঠিকই বুঝে নিল। সত্যিই ছানাটি কোমর থেকে পেছনের অংশ নাড়াতে পারছে না। একটি কার্টনে ছানাটিকে রেখে কাপড় গরম করে কোমরে সেক দেওয়া হলো। ওষুধের ড্রপার দিয়ে দুধ খাওয়ানো হলো। ভাঙা কোমরের অসহ্য ব্যথায় ছানাটি খনে খনে কেঁদে উঠছিল। ছানাটির কষ্টে মিনুর কোমল হৃদয় ফেটে চৌচির হয়ে যায়। কষ্ট সইতে না পেরে দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে ফুপিয় ফুপিয়ে কাঁদে মিনু।

কয়েক দিনের সেবায় ছানাটির কিছুটা আরোগ্য হয়। সে এখন সামনের দুই পা দিয়ে পেছনের অংশ ছেচড়িয়ে ছেচড়িয়ে একটু একটু চলতে পারে। কাগজের বাক্স থেকে নামিয়ে অন্য তিনটি ছানার সঙ্গে তাকেও খেলতে দেওয়া হলো। কিন্তু মিনু লক্ষ্য করল যে, ছানাটির কষ্ট যেন আরও বেড়ে গেছে। সাথীরা খেলছে। সে খেলতে পারছে না। বার বার মিউ মিউ করে যেন সাথীদের বলছে, তোমরা কি মজা করে খেলা করছ। অথচ আমি তোমাদের সঙ্গে খেলতে পারছি না। দুষ্ট ছেলেরা আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ব্যথায় আমি অনেক কষ্ট পাই। ভালো ছানাগুলো সারাক্ষণ ঘরময় ছুটাছুটি করে। মিনুর দেখা পেলেই সব ছানা দৌড়ে এসে পায়ের কাছে জড়ো হয় আর মিউ মিউ করে আদর জানায়। মিনু খাবার দিলে ঠেলাঠেলি করে খায় আর দ্রুত লেজ নাড়ায়। এভাবেই চলছিল মিনুর সঙ্গে তার বিড়ালদের দিনকাল।

দেখতে দেখতে রোজার মাস চলে এলো। তখন মিনুর রোজা রাখার বয়স না হলেও সে রোজা রাখে। সেদিন সেহেরি খাবার তেমন কিছু ছিল না। সবার মতো মিনুর ভাগেও অর্ধেকটা ডিম পড়ল। কিন্তু সে ডিম না খেয়ে সরিয়ে রেখে শুধু ডাল দিয়ে খাওয়া সেরে নিল। বুঝতে কারও বাকি রইল না যে, মিনু ডিম না খেয়ে বিড়াল ছানাদের জন্যই রেখে দিয়েছে। এজন্য মিনুর আম্মা মিনুকে দু-চারটি কড়াকথা শুনাতে ভুল করলেন না। মায়ের কথাগুলো মিনু নীরবে হজম করে নিল। শ্রাবণের রোজা। টানা পনেরো ঘণ্টা উপোস করতে হয়। কম খাওয়ার জন্য মিনু বিকালের দিকে ক্ষুধায় নেতিয়ে পড়ে। কষ্ট হয়। তবুও রোজ রোজ ছানাদের জন্য পাত থেকে খানা তুলে রাখে। সেদিন পরন্ত বেলায় ছানাদের ডিম দিয়ে ভাত মেখে খাওয়ানোর পর মিনু উঠানেই বসে ছিল। ছানাগুলো তাকে ঘিরেই নাচানাচি করছে। পাশে ছিল সেই অসুস্থ ছানাটিও। সেও একটু আধটু নড়াচড়া করে খেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এমনি সময় হঠাৎ করেই কোত্থেকে যেন একটি হুলো বিড়াল তীরবেগে এসে ছানাগুলোর ওপর হামলে পড়ল। ভালো ছানাগুলো দৌড়ে আত্মরক্ষা করতে পারলেও অসুস্থ ছানাটি পালাতে পারল না। হুলো বিড়ালটি ওই অসুস্থ ছানাটিকে কামড়ে ধরে উল্টাপাল্টা কয়েকটি আছার দিয়ে দ্রুত চলে যায়। মিনু কিছু বুঝে উঠার আগেই ঘটে গেল সব। ঘটনার আকস্মিকতায় মিনু হতবাক। সে শুধু একটি বিকট চিৎকার দিয়ে হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে। মিনুর চিৎকারে বাড়ির সবাই জড়ো হলেও তখন আর করার কিছু ছিল না। ছানাটি তখনো কষ্টে গোঙাচ্ছে। মিনু এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে ছানাটির দিকে। ছানাটিও একটু চোখ খুলে শেষবারের মতো মিনুকে দেখে নিল এবং ক্ষীণস্বরে মিউ মিউ করে যেন বলে গেল- বিদায় মিনু বিদায়। কেঁদো না মিনু। আমি চলে যাচ্ছি। বিদায় বেলা কাঁদতে নেই। আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছো। ক্ষমা করে দিও। আমার মতো ক্ষুদ্র একটি প্রাণীর জন্য তুমি যা করেছ, যে ভালোবাসা দিয়েছো সেটুকু ভুলব না কোনো দিন। ভালো থেকো মিনু। গোঙাতে গোঙাতে একটি মৃদু কাঁপুনি দিয়ে নিথর হয়ে গেল ছানাটি। মিনুর চোখে পলক পড়ছে না। পলক না পড়লেও চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা তপ্ত অশ্রু গড়িয়ে পড়ল মৃত ছানাটির গায়ে। মিনুর হৃদয় নিংরানো অশ্রুধারায় আমার পাষাণ হৃদয়েও বারি সিঞ্চিত হলো। সম্ভরণ করতে পারলাম না বেদনাশ্রু। ভাবছি আমার এই মেয়েটির হৃদয় এত কোমল কেন? এত মমতা, এত ভালোবাসা ও এত দরদি হৃদয়ও মানুষের হয়? যে কি না একটি বিড়াল ছানার কষ্ট সইতে পারে না। যেদিন তার প্রাণপ্রিয় বাবা, এই আমি লাশ হয়ে যাব, শেষ গোসল দিয়ে, কাফন পড়ায়ে, আতর গোলাপ মেখে, খাটিয়া করে গোরস্থানের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে, সেদিন এই মিনু কি করে সইবে প্রিয় বাবার চির বিদায়...!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা