শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিনু ও মিউ

সালাহউদ্দীন খান
প্রিন্ট ভার্সন
মিনু ও মিউ

সবেমাত্র কৈশোরে পা দিয়েছি। তখনো দুঃখ নামক কোনো অনুভূতির সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেনি। পিতার আদর, মায়ের ভালোবাসা ও বোনদের স্নেহ মমতায় কেটে যাচ্ছিল কৈশোরের মধুময় দিনগুলো। আমি ছিলাম সবার আদরের কেন্দ্রবিন্দু। এমন সুখ বুঝি আমার কপালে বেশি দিন সইল না। দুনিয়াতে আমার সবচেয়ে দরদি দুটি মানুষ, তারাই কয়েক বছরের ব্যবধানে আমাকে অকূলে ভাসিয়ে চলে গেলেন অচিন কোনো দেশে। এরপর দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা সইতে সইতে আমার কোমল হৃদয়টি পাষাণে পরিণত হয়ে গেছে। পাথর গলে কিন্তু আমার হৃদয় গলে না। একে একে বোনদের বিয়ে হয়ে গেল। আমিও এক পোড়া কপালিকে ঘরে তুললাম। শুরু হলো সংসার। সংসার তো নয়, যেন এক পুতুল পুতুল খেলা। আমিও তিন কন্যার বাবা হয়ে গেলাম। মেজো মেয়েটার নাম মিনহা। আদর করে অনেকেই ডাকে মিনু। অনেকটা বিড়ালের নামের কাছাকাছি তার নাম। বোধহয় এজন্যই তার কাছে বিড়াল

অতি প্রিয় একটি প্রাণী। বিড়ালের বাচ্চা পেলেই হলো। যে করেই হোক সেটাকে এনে অতি যতেœ পালতে শুরু করবে। বিড়ালের কষ্ট সে মোটেই সইতে পারে না। একবার এক বিড়াল ছানার গলায় দড়ি বেঁধে দুষ্ট ছেলেরা টানা হেঁচড়া করছিল। এটা দেখে মিনুর মন কেঁদে উঠল। বিড়াল ছানার কষ্টটা মিনু সইতে পারছিল না। ছানাটিকে দুষ্ট ছেলেদের হাত থেকে উদ্ধার করার জন্য মিনু পেরেশান। ছানাটি কী এমন অপরাধ করল যে, তাকে এভাবে কষ্ট সইতে হবে। এখন তো ছানাটির মায়ের পাশে থাকার কথা। মায়ের দুধ খাবে। অন্য ছানাদের সঙ্গে খেলা করবে। গাদাগাদি করে মায়ের কাছে ঘুমাবে। কিন্তু কী নিষ্ঠুর এ ছেলেগুলো। এমন ছোট ছানাটিকে এভাবে কষ্ট দিয়ে আনন্দ করছে। মিনু কতভাবে কাকুতি মিনতি করল ছানাটিকে ওদের হাত থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য। কিন্তু দুষ্ট ছেলেরা কোনোমতেই তাদের খেলার উপকরণ বিড়াল ছানাটি মিনুকে দিতে রাজি হলো না। অবশেষে মিনু তার দু-এক টাকা করে জমানো পুরো চল্লিশ টাকা দিয়ে ছানাটি কিনে নিল। শুরু হলো সেবা যত্ন। আর কিছুক্ষণ হলে হয়তো ছানাটি মরেই যেত। গলার বাঁধন খোলা হলো। অতি সাবধানে নরম কাপড় দিয়ে শরীরে লেগে থাকা কাদাপানি মুছে পরিষ্কার করা হলো। ছানাটিও যেন বুঝতে পারল তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ছানাটি ছোট মার্বেলের মতো গোল গোল দুটি চোখ মেলে একবার দেখে নিল উদ্ধারকারী মিনুকে। দু-একবার মিউ মিউ করে যেন বলতে চাইছে, হায় মিনু, তুমি একটু আগে কেন আমাকে উদ্ধার করলে না। ওরা যে আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ছানাটির ভাষা পৃথিবীর কেউ না বুঝলেও মিনু ঠিকই বুঝে নিল। সত্যিই ছানাটি কোমর থেকে পেছনের অংশ নাড়াতে পারছে না। একটি কার্টনে ছানাটিকে রেখে কাপড় গরম করে কোমরে সেক দেওয়া হলো। ওষুধের ড্রপার দিয়ে দুধ খাওয়ানো হলো। ভাঙা কোমরের অসহ্য ব্যথায় ছানাটি খনে খনে কেঁদে উঠছিল। ছানাটির কষ্টে মিনুর কোমল হৃদয় ফেটে চৌচির হয়ে যায়। কষ্ট সইতে না পেরে দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে ফুপিয় ফুপিয়ে কাঁদে মিনু।

কয়েক দিনের সেবায় ছানাটির কিছুটা আরোগ্য হয়। সে এখন সামনের দুই পা দিয়ে পেছনের অংশ ছেচড়িয়ে ছেচড়িয়ে একটু একটু চলতে পারে। কাগজের বাক্স থেকে নামিয়ে অন্য তিনটি ছানার সঙ্গে তাকেও খেলতে দেওয়া হলো। কিন্তু মিনু লক্ষ্য করল যে, ছানাটির কষ্ট যেন আরও বেড়ে গেছে। সাথীরা খেলছে। সে খেলতে পারছে না। বার বার মিউ মিউ করে যেন সাথীদের বলছে, তোমরা কি মজা করে খেলা করছ। অথচ আমি তোমাদের সঙ্গে খেলতে পারছি না। দুষ্ট ছেলেরা আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ব্যথায় আমি অনেক কষ্ট পাই। ভালো ছানাগুলো সারাক্ষণ ঘরময় ছুটাছুটি করে। মিনুর দেখা পেলেই সব ছানা দৌড়ে এসে পায়ের কাছে জড়ো হয় আর মিউ মিউ করে আদর জানায়। মিনু খাবার দিলে ঠেলাঠেলি করে খায় আর দ্রুত লেজ নাড়ায়। এভাবেই চলছিল মিনুর সঙ্গে তার বিড়ালদের দিনকাল।

দেখতে দেখতে রোজার মাস চলে এলো। তখন মিনুর রোজা রাখার বয়স না হলেও সে রোজা রাখে। সেদিন সেহেরি খাবার তেমন কিছু ছিল না। সবার মতো মিনুর ভাগেও অর্ধেকটা ডিম পড়ল। কিন্তু সে ডিম না খেয়ে সরিয়ে রেখে শুধু ডাল দিয়ে খাওয়া সেরে নিল। বুঝতে কারও বাকি রইল না যে, মিনু ডিম না খেয়ে বিড়াল ছানাদের জন্যই রেখে দিয়েছে। এজন্য মিনুর আম্মা মিনুকে দু-চারটি কড়াকথা শুনাতে ভুল করলেন না। মায়ের কথাগুলো মিনু নীরবে হজম করে নিল। শ্রাবণের রোজা। টানা পনেরো ঘণ্টা উপোস করতে হয়। কম খাওয়ার জন্য মিনু বিকালের দিকে ক্ষুধায় নেতিয়ে পড়ে। কষ্ট হয়। তবুও রোজ রোজ ছানাদের জন্য পাত থেকে খানা তুলে রাখে। সেদিন পরন্ত বেলায় ছানাদের ডিম দিয়ে ভাত মেখে খাওয়ানোর পর মিনু উঠানেই বসে ছিল। ছানাগুলো তাকে ঘিরেই নাচানাচি করছে। পাশে ছিল সেই অসুস্থ ছানাটিও। সেও একটু আধটু নড়াচড়া করে খেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এমনি সময় হঠাৎ করেই কোত্থেকে যেন একটি হুলো বিড়াল তীরবেগে এসে ছানাগুলোর ওপর হামলে পড়ল। ভালো ছানাগুলো দৌড়ে আত্মরক্ষা করতে পারলেও অসুস্থ ছানাটি পালাতে পারল না। হুলো বিড়ালটি ওই অসুস্থ ছানাটিকে কামড়ে ধরে উল্টাপাল্টা কয়েকটি আছার দিয়ে দ্রুত চলে যায়। মিনু কিছু বুঝে উঠার আগেই ঘটে গেল সব। ঘটনার আকস্মিকতায় মিনু হতবাক। সে শুধু একটি বিকট চিৎকার দিয়ে হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে। মিনুর চিৎকারে বাড়ির সবাই জড়ো হলেও তখন আর করার কিছু ছিল না। ছানাটি তখনো কষ্টে গোঙাচ্ছে। মিনু এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে ছানাটির দিকে। ছানাটিও একটু চোখ খুলে শেষবারের মতো মিনুকে দেখে নিল এবং ক্ষীণস্বরে মিউ মিউ করে যেন বলে গেল- বিদায় মিনু বিদায়। কেঁদো না মিনু। আমি চলে যাচ্ছি। বিদায় বেলা কাঁদতে নেই। আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছো। ক্ষমা করে দিও। আমার মতো ক্ষুদ্র একটি প্রাণীর জন্য তুমি যা করেছ, যে ভালোবাসা দিয়েছো সেটুকু ভুলব না কোনো দিন। ভালো থেকো মিনু। গোঙাতে গোঙাতে একটি মৃদু কাঁপুনি দিয়ে নিথর হয়ে গেল ছানাটি। মিনুর চোখে পলক পড়ছে না। পলক না পড়লেও চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা তপ্ত অশ্রু গড়িয়ে পড়ল মৃত ছানাটির গায়ে। মিনুর হৃদয় নিংরানো অশ্রুধারায় আমার পাষাণ হৃদয়েও বারি সিঞ্চিত হলো। সম্ভরণ করতে পারলাম না বেদনাশ্রু। ভাবছি আমার এই মেয়েটির হৃদয় এত কোমল কেন? এত মমতা, এত ভালোবাসা ও এত দরদি হৃদয়ও মানুষের হয়? যে কি না একটি বিড়াল ছানার কষ্ট সইতে পারে না। যেদিন তার প্রাণপ্রিয় বাবা, এই আমি লাশ হয়ে যাব, শেষ গোসল দিয়ে, কাফন পড়ায়ে, আতর গোলাপ মেখে, খাটিয়া করে গোরস্থানের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে, সেদিন এই মিনু কি করে সইবে প্রিয় বাবার চির বিদায়...!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে