শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিনু ও মিউ

সালাহউদ্দীন খান
প্রিন্ট ভার্সন
মিনু ও মিউ

সবেমাত্র কৈশোরে পা দিয়েছি। তখনো দুঃখ নামক কোনো অনুভূতির সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেনি। পিতার আদর, মায়ের ভালোবাসা ও বোনদের স্নেহ মমতায় কেটে যাচ্ছিল কৈশোরের মধুময় দিনগুলো। আমি ছিলাম সবার আদরের কেন্দ্রবিন্দু। এমন সুখ বুঝি আমার কপালে বেশি দিন সইল না। দুনিয়াতে আমার সবচেয়ে দরদি দুটি মানুষ, তারাই কয়েক বছরের ব্যবধানে আমাকে অকূলে ভাসিয়ে চলে গেলেন অচিন কোনো দেশে। এরপর দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা সইতে সইতে আমার কোমল হৃদয়টি পাষাণে পরিণত হয়ে গেছে। পাথর গলে কিন্তু আমার হৃদয় গলে না। একে একে বোনদের বিয়ে হয়ে গেল। আমিও এক পোড়া কপালিকে ঘরে তুললাম। শুরু হলো সংসার। সংসার তো নয়, যেন এক পুতুল পুতুল খেলা। আমিও তিন কন্যার বাবা হয়ে গেলাম। মেজো মেয়েটার নাম মিনহা। আদর করে অনেকেই ডাকে মিনু। অনেকটা বিড়ালের নামের কাছাকাছি তার নাম। বোধহয় এজন্যই তার কাছে বিড়াল

অতি প্রিয় একটি প্রাণী। বিড়ালের বাচ্চা পেলেই হলো। যে করেই হোক সেটাকে এনে অতি যতেœ পালতে শুরু করবে। বিড়ালের কষ্ট সে মোটেই সইতে পারে না। একবার এক বিড়াল ছানার গলায় দড়ি বেঁধে দুষ্ট ছেলেরা টানা হেঁচড়া করছিল। এটা দেখে মিনুর মন কেঁদে উঠল। বিড়াল ছানার কষ্টটা মিনু সইতে পারছিল না। ছানাটিকে দুষ্ট ছেলেদের হাত থেকে উদ্ধার করার জন্য মিনু পেরেশান। ছানাটি কী এমন অপরাধ করল যে, তাকে এভাবে কষ্ট সইতে হবে। এখন তো ছানাটির মায়ের পাশে থাকার কথা। মায়ের দুধ খাবে। অন্য ছানাদের সঙ্গে খেলা করবে। গাদাগাদি করে মায়ের কাছে ঘুমাবে। কিন্তু কী নিষ্ঠুর এ ছেলেগুলো। এমন ছোট ছানাটিকে এভাবে কষ্ট দিয়ে আনন্দ করছে। মিনু কতভাবে কাকুতি মিনতি করল ছানাটিকে ওদের হাত থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য। কিন্তু দুষ্ট ছেলেরা কোনোমতেই তাদের খেলার উপকরণ বিড়াল ছানাটি মিনুকে দিতে রাজি হলো না। অবশেষে মিনু তার দু-এক টাকা করে জমানো পুরো চল্লিশ টাকা দিয়ে ছানাটি কিনে নিল। শুরু হলো সেবা যত্ন। আর কিছুক্ষণ হলে হয়তো ছানাটি মরেই যেত। গলার বাঁধন খোলা হলো। অতি সাবধানে নরম কাপড় দিয়ে শরীরে লেগে থাকা কাদাপানি মুছে পরিষ্কার করা হলো। ছানাটিও যেন বুঝতে পারল তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ছানাটি ছোট মার্বেলের মতো গোল গোল দুটি চোখ মেলে একবার দেখে নিল উদ্ধারকারী মিনুকে। দু-একবার মিউ মিউ করে যেন বলতে চাইছে, হায় মিনু, তুমি একটু আগে কেন আমাকে উদ্ধার করলে না। ওরা যে আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ছানাটির ভাষা পৃথিবীর কেউ না বুঝলেও মিনু ঠিকই বুঝে নিল। সত্যিই ছানাটি কোমর থেকে পেছনের অংশ নাড়াতে পারছে না। একটি কার্টনে ছানাটিকে রেখে কাপড় গরম করে কোমরে সেক দেওয়া হলো। ওষুধের ড্রপার দিয়ে দুধ খাওয়ানো হলো। ভাঙা কোমরের অসহ্য ব্যথায় ছানাটি খনে খনে কেঁদে উঠছিল। ছানাটির কষ্টে মিনুর কোমল হৃদয় ফেটে চৌচির হয়ে যায়। কষ্ট সইতে না পেরে দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে ফুপিয় ফুপিয়ে কাঁদে মিনু।

কয়েক দিনের সেবায় ছানাটির কিছুটা আরোগ্য হয়। সে এখন সামনের দুই পা দিয়ে পেছনের অংশ ছেচড়িয়ে ছেচড়িয়ে একটু একটু চলতে পারে। কাগজের বাক্স থেকে নামিয়ে অন্য তিনটি ছানার সঙ্গে তাকেও খেলতে দেওয়া হলো। কিন্তু মিনু লক্ষ্য করল যে, ছানাটির কষ্ট যেন আরও বেড়ে গেছে। সাথীরা খেলছে। সে খেলতে পারছে না। বার বার মিউ মিউ করে যেন সাথীদের বলছে, তোমরা কি মজা করে খেলা করছ। অথচ আমি তোমাদের সঙ্গে খেলতে পারছি না। দুষ্ট ছেলেরা আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ব্যথায় আমি অনেক কষ্ট পাই। ভালো ছানাগুলো সারাক্ষণ ঘরময় ছুটাছুটি করে। মিনুর দেখা পেলেই সব ছানা দৌড়ে এসে পায়ের কাছে জড়ো হয় আর মিউ মিউ করে আদর জানায়। মিনু খাবার দিলে ঠেলাঠেলি করে খায় আর দ্রুত লেজ নাড়ায়। এভাবেই চলছিল মিনুর সঙ্গে তার বিড়ালদের দিনকাল।

দেখতে দেখতে রোজার মাস চলে এলো। তখন মিনুর রোজা রাখার বয়স না হলেও সে রোজা রাখে। সেদিন সেহেরি খাবার তেমন কিছু ছিল না। সবার মতো মিনুর ভাগেও অর্ধেকটা ডিম পড়ল। কিন্তু সে ডিম না খেয়ে সরিয়ে রেখে শুধু ডাল দিয়ে খাওয়া সেরে নিল। বুঝতে কারও বাকি রইল না যে, মিনু ডিম না খেয়ে বিড়াল ছানাদের জন্যই রেখে দিয়েছে। এজন্য মিনুর আম্মা মিনুকে দু-চারটি কড়াকথা শুনাতে ভুল করলেন না। মায়ের কথাগুলো মিনু নীরবে হজম করে নিল। শ্রাবণের রোজা। টানা পনেরো ঘণ্টা উপোস করতে হয়। কম খাওয়ার জন্য মিনু বিকালের দিকে ক্ষুধায় নেতিয়ে পড়ে। কষ্ট হয়। তবুও রোজ রোজ ছানাদের জন্য পাত থেকে খানা তুলে রাখে। সেদিন পরন্ত বেলায় ছানাদের ডিম দিয়ে ভাত মেখে খাওয়ানোর পর মিনু উঠানেই বসে ছিল। ছানাগুলো তাকে ঘিরেই নাচানাচি করছে। পাশে ছিল সেই অসুস্থ ছানাটিও। সেও একটু আধটু নড়াচড়া করে খেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এমনি সময় হঠাৎ করেই কোত্থেকে যেন একটি হুলো বিড়াল তীরবেগে এসে ছানাগুলোর ওপর হামলে পড়ল। ভালো ছানাগুলো দৌড়ে আত্মরক্ষা করতে পারলেও অসুস্থ ছানাটি পালাতে পারল না। হুলো বিড়ালটি ওই অসুস্থ ছানাটিকে কামড়ে ধরে উল্টাপাল্টা কয়েকটি আছার দিয়ে দ্রুত চলে যায়। মিনু কিছু বুঝে উঠার আগেই ঘটে গেল সব। ঘটনার আকস্মিকতায় মিনু হতবাক। সে শুধু একটি বিকট চিৎকার দিয়ে হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে। মিনুর চিৎকারে বাড়ির সবাই জড়ো হলেও তখন আর করার কিছু ছিল না। ছানাটি তখনো কষ্টে গোঙাচ্ছে। মিনু এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে ছানাটির দিকে। ছানাটিও একটু চোখ খুলে শেষবারের মতো মিনুকে দেখে নিল এবং ক্ষীণস্বরে মিউ মিউ করে যেন বলে গেল- বিদায় মিনু বিদায়। কেঁদো না মিনু। আমি চলে যাচ্ছি। বিদায় বেলা কাঁদতে নেই। আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছো। ক্ষমা করে দিও। আমার মতো ক্ষুদ্র একটি প্রাণীর জন্য তুমি যা করেছ, যে ভালোবাসা দিয়েছো সেটুকু ভুলব না কোনো দিন। ভালো থেকো মিনু। গোঙাতে গোঙাতে একটি মৃদু কাঁপুনি দিয়ে নিথর হয়ে গেল ছানাটি। মিনুর চোখে পলক পড়ছে না। পলক না পড়লেও চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা তপ্ত অশ্রু গড়িয়ে পড়ল মৃত ছানাটির গায়ে। মিনুর হৃদয় নিংরানো অশ্রুধারায় আমার পাষাণ হৃদয়েও বারি সিঞ্চিত হলো। সম্ভরণ করতে পারলাম না বেদনাশ্রু। ভাবছি আমার এই মেয়েটির হৃদয় এত কোমল কেন? এত মমতা, এত ভালোবাসা ও এত দরদি হৃদয়ও মানুষের হয়? যে কি না একটি বিড়াল ছানার কষ্ট সইতে পারে না। যেদিন তার প্রাণপ্রিয় বাবা, এই আমি লাশ হয়ে যাব, শেষ গোসল দিয়ে, কাফন পড়ায়ে, আতর গোলাপ মেখে, খাটিয়া করে গোরস্থানের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে, সেদিন এই মিনু কি করে সইবে প্রিয় বাবার চির বিদায়...!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফল খেয়ে যায় বুলবুলি...
ফল খেয়ে যায় বুলবুলি...
কবুতর
কবুতর
প্রিয় জন্মভূমি
প্রিয় জন্মভূমি
দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান
শরৎ রানী
শরৎ রানী
চতুর বিড়াল
চতুর বিড়াল
শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি
মায়ের খোকা নেই
মায়ের খোকা নেই
পুষি
পুষি
মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন