শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মিনু ও মিউ

সালাহউদ্দীন খান
প্রিন্ট ভার্সন
মিনু ও মিউ

সবেমাত্র কৈশোরে পা দিয়েছি। তখনো দুঃখ নামক কোনো অনুভূতির সঙ্গে আমার পরিচয় ঘটেনি। পিতার আদর, মায়ের ভালোবাসা ও বোনদের স্নেহ মমতায় কেটে যাচ্ছিল কৈশোরের মধুময় দিনগুলো। আমি ছিলাম সবার আদরের কেন্দ্রবিন্দু। এমন সুখ বুঝি আমার কপালে বেশি দিন সইল না। দুনিয়াতে আমার সবচেয়ে দরদি দুটি মানুষ, তারাই কয়েক বছরের ব্যবধানে আমাকে অকূলে ভাসিয়ে চলে গেলেন অচিন কোনো দেশে। এরপর দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা-বেদনা সইতে সইতে আমার কোমল হৃদয়টি পাষাণে পরিণত হয়ে গেছে। পাথর গলে কিন্তু আমার হৃদয় গলে না। একে একে বোনদের বিয়ে হয়ে গেল। আমিও এক পোড়া কপালিকে ঘরে তুললাম। শুরু হলো সংসার। সংসার তো নয়, যেন এক পুতুল পুতুল খেলা। আমিও তিন কন্যার বাবা হয়ে গেলাম। মেজো মেয়েটার নাম মিনহা। আদর করে অনেকেই ডাকে মিনু। অনেকটা বিড়ালের নামের কাছাকাছি তার নাম। বোধহয় এজন্যই তার কাছে বিড়াল

অতি প্রিয় একটি প্রাণী। বিড়ালের বাচ্চা পেলেই হলো। যে করেই হোক সেটাকে এনে অতি যতেœ পালতে শুরু করবে। বিড়ালের কষ্ট সে মোটেই সইতে পারে না। একবার এক বিড়াল ছানার গলায় দড়ি বেঁধে দুষ্ট ছেলেরা টানা হেঁচড়া করছিল। এটা দেখে মিনুর মন কেঁদে উঠল। বিড়াল ছানার কষ্টটা মিনু সইতে পারছিল না। ছানাটিকে দুষ্ট ছেলেদের হাত থেকে উদ্ধার করার জন্য মিনু পেরেশান। ছানাটি কী এমন অপরাধ করল যে, তাকে এভাবে কষ্ট সইতে হবে। এখন তো ছানাটির মায়ের পাশে থাকার কথা। মায়ের দুধ খাবে। অন্য ছানাদের সঙ্গে খেলা করবে। গাদাগাদি করে মায়ের কাছে ঘুমাবে। কিন্তু কী নিষ্ঠুর এ ছেলেগুলো। এমন ছোট ছানাটিকে এভাবে কষ্ট দিয়ে আনন্দ করছে। মিনু কতভাবে কাকুতি মিনতি করল ছানাটিকে ওদের হাত থেকে ছাড়িয়ে আনার জন্য। কিন্তু দুষ্ট ছেলেরা কোনোমতেই তাদের খেলার উপকরণ বিড়াল ছানাটি মিনুকে দিতে রাজি হলো না। অবশেষে মিনু তার দু-এক টাকা করে জমানো পুরো চল্লিশ টাকা দিয়ে ছানাটি কিনে নিল। শুরু হলো সেবা যত্ন। আর কিছুক্ষণ হলে হয়তো ছানাটি মরেই যেত। গলার বাঁধন খোলা হলো। অতি সাবধানে নরম কাপড় দিয়ে শরীরে লেগে থাকা কাদাপানি মুছে পরিষ্কার করা হলো। ছানাটিও যেন বুঝতে পারল তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ছানাটি ছোট মার্বেলের মতো গোল গোল দুটি চোখ মেলে একবার দেখে নিল উদ্ধারকারী মিনুকে। দু-একবার মিউ মিউ করে যেন বলতে চাইছে, হায় মিনু, তুমি একটু আগে কেন আমাকে উদ্ধার করলে না। ওরা যে আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ছানাটির ভাষা পৃথিবীর কেউ না বুঝলেও মিনু ঠিকই বুঝে নিল। সত্যিই ছানাটি কোমর থেকে পেছনের অংশ নাড়াতে পারছে না। একটি কার্টনে ছানাটিকে রেখে কাপড় গরম করে কোমরে সেক দেওয়া হলো। ওষুধের ড্রপার দিয়ে দুধ খাওয়ানো হলো। ভাঙা কোমরের অসহ্য ব্যথায় ছানাটি খনে খনে কেঁদে উঠছিল। ছানাটির কষ্টে মিনুর কোমল হৃদয় ফেটে চৌচির হয়ে যায়। কষ্ট সইতে না পেরে দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে ফুপিয় ফুপিয়ে কাঁদে মিনু।

কয়েক দিনের সেবায় ছানাটির কিছুটা আরোগ্য হয়। সে এখন সামনের দুই পা দিয়ে পেছনের অংশ ছেচড়িয়ে ছেচড়িয়ে একটু একটু চলতে পারে। কাগজের বাক্স থেকে নামিয়ে অন্য তিনটি ছানার সঙ্গে তাকেও খেলতে দেওয়া হলো। কিন্তু মিনু লক্ষ্য করল যে, ছানাটির কষ্ট যেন আরও বেড়ে গেছে। সাথীরা খেলছে। সে খেলতে পারছে না। বার বার মিউ মিউ করে যেন সাথীদের বলছে, তোমরা কি মজা করে খেলা করছ। অথচ আমি তোমাদের সঙ্গে খেলতে পারছি না। দুষ্ট ছেলেরা আমার কোমর ভেঙে দিয়েছে। ব্যথায় আমি অনেক কষ্ট পাই। ভালো ছানাগুলো সারাক্ষণ ঘরময় ছুটাছুটি করে। মিনুর দেখা পেলেই সব ছানা দৌড়ে এসে পায়ের কাছে জড়ো হয় আর মিউ মিউ করে আদর জানায়। মিনু খাবার দিলে ঠেলাঠেলি করে খায় আর দ্রুত লেজ নাড়ায়। এভাবেই চলছিল মিনুর সঙ্গে তার বিড়ালদের দিনকাল।

দেখতে দেখতে রোজার মাস চলে এলো। তখন মিনুর রোজা রাখার বয়স না হলেও সে রোজা রাখে। সেদিন সেহেরি খাবার তেমন কিছু ছিল না। সবার মতো মিনুর ভাগেও অর্ধেকটা ডিম পড়ল। কিন্তু সে ডিম না খেয়ে সরিয়ে রেখে শুধু ডাল দিয়ে খাওয়া সেরে নিল। বুঝতে কারও বাকি রইল না যে, মিনু ডিম না খেয়ে বিড়াল ছানাদের জন্যই রেখে দিয়েছে। এজন্য মিনুর আম্মা মিনুকে দু-চারটি কড়াকথা শুনাতে ভুল করলেন না। মায়ের কথাগুলো মিনু নীরবে হজম করে নিল। শ্রাবণের রোজা। টানা পনেরো ঘণ্টা উপোস করতে হয়। কম খাওয়ার জন্য মিনু বিকালের দিকে ক্ষুধায় নেতিয়ে পড়ে। কষ্ট হয়। তবুও রোজ রোজ ছানাদের জন্য পাত থেকে খানা তুলে রাখে। সেদিন পরন্ত বেলায় ছানাদের ডিম দিয়ে ভাত মেখে খাওয়ানোর পর মিনু উঠানেই বসে ছিল। ছানাগুলো তাকে ঘিরেই নাচানাচি করছে। পাশে ছিল সেই অসুস্থ ছানাটিও। সেও একটু আধটু নড়াচড়া করে খেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এমনি সময় হঠাৎ করেই কোত্থেকে যেন একটি হুলো বিড়াল তীরবেগে এসে ছানাগুলোর ওপর হামলে পড়ল। ভালো ছানাগুলো দৌড়ে আত্মরক্ষা করতে পারলেও অসুস্থ ছানাটি পালাতে পারল না। হুলো বিড়ালটি ওই অসুস্থ ছানাটিকে কামড়ে ধরে উল্টাপাল্টা কয়েকটি আছার দিয়ে দ্রুত চলে যায়। মিনু কিছু বুঝে উঠার আগেই ঘটে গেল সব। ঘটনার আকস্মিকতায় মিনু হতবাক। সে শুধু একটি বিকট চিৎকার দিয়ে হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে। মিনুর চিৎকারে বাড়ির সবাই জড়ো হলেও তখন আর করার কিছু ছিল না। ছানাটি তখনো কষ্টে গোঙাচ্ছে। মিনু এক দৃষ্টিতে চেয়ে আছে ছানাটির দিকে। ছানাটিও একটু চোখ খুলে শেষবারের মতো মিনুকে দেখে নিল এবং ক্ষীণস্বরে মিউ মিউ করে যেন বলে গেল- বিদায় মিনু বিদায়। কেঁদো না মিনু। আমি চলে যাচ্ছি। বিদায় বেলা কাঁদতে নেই। আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছো। ক্ষমা করে দিও। আমার মতো ক্ষুদ্র একটি প্রাণীর জন্য তুমি যা করেছ, যে ভালোবাসা দিয়েছো সেটুকু ভুলব না কোনো দিন। ভালো থেকো মিনু। গোঙাতে গোঙাতে একটি মৃদু কাঁপুনি দিয়ে নিথর হয়ে গেল ছানাটি। মিনুর চোখে পলক পড়ছে না। পলক না পড়লেও চোখ থেকে কয়েক ফোঁটা তপ্ত অশ্রু গড়িয়ে পড়ল মৃত ছানাটির গায়ে। মিনুর হৃদয় নিংরানো অশ্রুধারায় আমার পাষাণ হৃদয়েও বারি সিঞ্চিত হলো। সম্ভরণ করতে পারলাম না বেদনাশ্রু। ভাবছি আমার এই মেয়েটির হৃদয় এত কোমল কেন? এত মমতা, এত ভালোবাসা ও এত দরদি হৃদয়ও মানুষের হয়? যে কি না একটি বিড়াল ছানার কষ্ট সইতে পারে না। যেদিন তার প্রাণপ্রিয় বাবা, এই আমি লাশ হয়ে যাব, শেষ গোসল দিয়ে, কাফন পড়ায়ে, আতর গোলাপ মেখে, খাটিয়া করে গোরস্থানের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে, সেদিন এই মিনু কি করে সইবে প্রিয় বাবার চির বিদায়...!

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
শিশিরকণা
শিশিরকণা
দুই ছানা
দুই ছানা
খুকির বাবা
খুকির বাবা
হেমন্তের রূপ
হেমন্তের রূপ
প্রজাপতি
প্রজাপতি
সিংহের রাগ
সিংহের রাগ
আমার ছোট্ট গাঁ
আমার ছোট্ট গাঁ
চলো যাই স্কুলে
চলো যাই স্কুলে
বনের রাজা
বনের রাজা
কলমি ফুল
কলমি ফুল
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা