শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৫, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৬৫ হাজার কোটি টাকা

♦ ডলারের দাম বৃদ্ধিতে সংকট। বিনিময় হার বাজারের ওপর ছাড়তে হবে : আহসান এইচ মনসুর ♦ অবৈধ গ্যাস সংযোগ বন্ধ করা দরকার : শহিদুল্লাহ আজিম
শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায়ীদের ক্ষতি ৬৫ হাজার কোটি টাকা

ডলারের দাম বৃদ্ধি, কভিডকালীন নানামুখী বিপর্যয়ে গত এক বছরে ব্যবসায়ীদের ৬৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তিন বছর আগে এক ডলারের দাম ছিল ৮২ টাকা। সেই ডলার এখন ১০৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ব্যাংকে। ওই সময়ে যারা এলসি খুলেছিলেন দায় পরিশোধে তাদের এখন বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। পাশাপাশি গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। সংকট উত্তরণের জন্য ডলারের বিনিময় হার বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। আর জ্বালানি সংকট সমাধানে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বন্ধ করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর মাসে ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমেছে প্রায় ১৪ শতাংশ। গত অর্থবছরে দেশের আর্থিক হিসাবে ১ হাজার ৪০৬ কোটি ডলার উদ্বৃত্ত ছিল। ২০২১-২২ অর্থবছরে উদ্বৃত্ত ছিল ১ হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) আর্থিক হিসাবে উল্টো ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার। গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এ মনসুর বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অস্থিরতার কারণে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হওয়ায় গত এক বছরে বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোর ৬৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। তিন বছর আগে ১০০ ডলার ৮ হাজার ২০০ টাকায় কেনা গেলেও গত এক বছরে ব্যবসায়ীরা ১০০ ডলার ১০ হাজার ৫০০ টাকায় কিনছেন। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে অনেক কোম্পানির লোকসান হয়েছে ৪০০ কোটি টাকা এবং দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০০ কোটি টাকায়। ডলারের বিনিময় হারের অস্থিরতার কারণে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মুনাফা কমেছে ৯০ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশ।

ডলারের দাম ফিক্সড থাকলে ঝুঁকি মূল্যায়নটা হয় না। ডলারের দাম নির্ধারিত হওয়ার কারণে ব্যবসায়ীদের এই ক্ষতিটা হয়েছে। অর্থনীতি যাতে আর ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, মানুষ বুঝে-শুনে বিনিয়োগ করতে পারে সে জন্য অবিলম্বে ডলার সংকট সমাধানের পরামর্শ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সাবেক এ অর্থনীতিবিদ। তিনি বলেন, বর্তমান সংকট থেকে উত্তরণের জন্য বিদ্যমান ডলারের বিনিময় হার বাজারের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। ডলারের দাম ওঠানামার সুযোগ দিলে ব্যবসায়ীরা ঝুঁকি মূল্যায়ন করার সুযোগ পান। বাজারভিত্তিক হলে ব্যবসায়ীরা নিজেদের মতো ডলারের দাম মূল্যায়ন করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন- কে বিদেশি ঋণ নেবে আর কে নেবে না। তিনি আরও বলেন, জ্বালানির দাম সরকার নির্ধারণ না করে বাজারের ওপর ছেড়ে দিতে পারে। এখন তো দাম মোটামুটি বাজারের কাছেই চলে এসেছে। কাজেই এখন বাজারের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে ছেড়ে দিতে পারে। তাহলে আর ভর্তুকিও দিতে হবে না। হঠাৎ করে অনেক বেশি দামও বাড়াতে হবে না। প্রতি মাসে, প্রতি সপ্তাহে কিছু কিছু বাড়বে-কমবে। চাল-গমের দাম যেভাবে বাড়ে, সেভাবে জ্বালানির দাম বাড়বে-কমবে। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এখন অর্থনীতির সংকট মানে ডলার। একে ছোট করে দেখার কিছু নেই। এই সংকট প্রকট হলে মারাত্মক পরিস্থিতি ধারণ করবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) ভাইস প্রেসিডেন্ট শহিদুল্লাহ আজিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কভিড পরবর্তী সময়ে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ডলারের উচ্চমূল্য ব্যবসায়ীদের অনেক ক্ষতি করেছে। এই ক্ষতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে আল্লাহ জানে। গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলেও আমরা চাহিদা মতো পাচ্ছি না। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। শুধু দাম বাড়ালেই হবে না, নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ করতে হবে। শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলে ৪০ লাখ মানুষ বেকার হবে।’ তিনি আরও বলেন, গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য শুধু দাম বাড়ালেই হবে না। সিস্টেম লস ও অবৈধ সংযোগ বন্ধ করতে হবে। তাহলে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ গ্যাস শিল্পে সরবরাহ করতে পারবে সরকার। ডলারের বিনিময় হারের পার্থক্য আরও কমিয়ে আনতে হবে। এ বিষয়ে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরের সঙ্গে বৈঠক করেছি। তিনি আমাদের আমদানি-রপ্তানিতে ডলারের বিনিময় মূল্যের পার্থক্য ২ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সেটা কার্যকর হলেও অনেক লোকসান কমানো সম্ভব হবে।

ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর ভাইস প্রেসিডেন্ট আমিন হেলালী বলেন, আমাদের অর্থনীতির আকার এখন অনেক বড়। কভিড পরিস্থিতির উন্নতি হতে না হতেই শুরু হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যার প্রভাব পড়েছে বিশ্বব্যাপী। যুদ্ধের কারণে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, হচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর আমাদের আশ্বস্ত করেছেন শিগগিরই ডলারের বিনিময় হারে একটা স্থিতিশীলতা আসবে। সেটা হলে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি কমে আসবে।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
‘ব্যাংকিং খাতে সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়, নির্বাচিত সরকার এসেই এটি করবে’
স্থানীয় শিল্পে উৎপাদিত ফ্রিজ, এসির খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার
স্থানীয় শিল্পে উৎপাদিত ফ্রিজ, এসির খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক-কর জমা দিতে অনলাইনে চালু হলো ‘এ-চালান’ সেবা
শুল্ক-কর জমা দিতে অনলাইনে চালু হলো ‘এ-চালান’ সেবা
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা শুল্ক আরোপের প্রস্তাব ভারতের
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্বে নৌবাহিনীর ড্রাই ডক
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ
সর্বশেষ খবর
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক