শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

কমছে কাজ, বাড়ছে চাকরিপ্রার্থী

সুখবর নেই কোথাও। ব্যাংক ও বীমায় অস্থিরতা। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতেও কমেছে কাজের সুযোগ। সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতেই কমেছে নিয়োগ-সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন। পরিকল্পনামন্ত্রী বলছেন, যারা কাজ পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করছেন তাদের বেশির ভাগই স্বেচ্ছা বেকার।
মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
কমছে কাজ, বাড়ছে চাকরিপ্রার্থী

ঘটনাপ্রবাহ-১: নুর মোহাম্মদ। বাড়ি টাঙ্গাইল। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার। বয়স ৩০ ছুঁই ছুঁই। ঢাকায় থাকেন বছর দশেক। কাজ করতেন ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) প্রি-পেইড মিটার প্রকল্পে। করোনা মহামারির সময় কাজ ছেড়ে দেন। এর পর থেকে সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক, বিমা, এনজিওসহ বহু প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সিভি জমা দিয়েছেন। সাক্ষাৎকারও দিয়েছেন বহু জায়গায়। কিন্তু চাকরি হচ্ছে না। কয়েক দিন আগে কথা হয় নুর মোহাম্মদের সঙ্গে। তিনি জানান, বিয়ের জন্য পাত্রী ঠিক করা আছে বছরখানেক আগে থেকেই। চাকরি না হওয়ায় বিয়েটাই এখন আটকে আছে। বিদেশ যেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বিদেশে শ্রমবাজারের অবস্থা ভালো নয় জেনে পরিবার থেকে যেতে দিচ্ছে না। ফলে জীবনের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন নুর মোহাম্মদ।

ঘটনাপ্রবাহ-২ : সাবিনা ইয়াসমিন। গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করেন প্রায় ১০ বছর। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়। শনিবার। সকাল সকাল দেখা হয় রাজধানীর খিলগাঁও তালতলায়। নুরবাগ মসজিদের সামনে। বয়স ৪০। চার মাস আগে কাজ হারিয়েছেন। এখন কাজ পাচ্ছেন না। পেলেও বেতন কম। ফলে রিকশাচালক স্বামীর ওপর চাপ বেড়েছে পরিবারের খরচ জোগানোর। এরা ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার কাজের হাট ঘুরে (অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের) কাজের লোকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদেরও কাজের সুযোগ কমেছে। মজুরিও কমেছে। অথচ জীবনধারণের খরচ বাড়ছে প্রতিদিনই। ফলে বিভিন্ন পেশায় বিরাজ করছে অনিশ্চয়তা। একদিকে দক্ষ লোকের অভাব, অন্যদিকে কাজের সংকট। করোনা মহামারির পর চলমান বৈশ্বিক সংকটে চাকরি-বাকরির সুযোগ কমেছে। একাধারে কমেছে শ্রমজীবী বা দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজের সুযোগও। অনেক ক্ষেত্রে রিকশাচালকদের আয়ও কমেছে তুলনামূলকভাবে। ফলে প্রাতিষ্ঠানিক বা অপ্রাতিষ্ঠানিক সব ধরনের কাজের বাজারে বিরাজ করছে মন্দা। বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংক, বিমা, করপোরেট, এনজিওসহ বেসরকারি খাত ও সরকারি খাত কোথাও কাজের সুখবর নেই। ব্যাংক ও বিমায় অস্থিরতা। অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতেও কমেছে কাজের সুযোগ। সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতেই কমেছে নিয়োগ-সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাস্তবে চাকরির বাজারে ভয়াবহ সংকট বিরাজ করছে। আতঙ্ক ও অস্থিরতা বাড়ার আশঙ্কায় প্রকৃত চিত্র প্রকাশ করছে না সরকার। বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে দক্ষ লোকের অভাব আছে এটা ঠিক। আবার বহু লোক কাজ পাচ্ছে না। বেকার রয়েছে। সেটাও সঠিক। করোনা মহামারির পর এখানে সংকট কিছুটা বেড়েছে। আমাদের আসলে কর্মমুখী শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে। পাশাপাশি চাকরি-বাকরির আশায় যুবকদের যেন বসে থাকতে না হয় সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়জীবন থেকেই তাদের খন্ডকালীন কাজের ব্যবস্থা করার কথা ভাবার সময় এসেছে। অন্যথায় আমরা পিছিয়ে পড়ছি। আমাদের শ্রমশক্তিকে ভালোভাবে কাজে লাগাতে হলে সময়মতো কাজের ব্যবস্থা করতে হবে।’ এখানে সরকারের অনেকগুলো দুর্বলতা রয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার তথ্যমতে, গ্যাস-বিদ্যুতের সংকট যেমন শিল্প খাতের টানাপড়েনের সৃষ্টি করেছে, ঠিক তেমন ডলার সংকটের প্রভাবে কাজের সুযোগ কমেছে। কেননা নতুন করে বিনিয়োগের আগে উদ্যোক্তারা বারবার ভাবছেন। নিশ্চিন্তে বিনিয়োগ করতে পারছেন না। আবার বৈশ্বিক সংকট তো এক ধরনের অনিশ্চয়তাও তৈরি করেছে শিল্পসহ সামগ্রিক অর্থনেতিক খাতে। ফলে বেকারত্ব বাড়ছে। অবশ্য বিশ্বব্যাপী একই চিত্র লক্ষ করা যাচ্ছে বলে মনে করে জাতিসংঘের শ্রম সংস্থা আইএলও।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের পোশাক খাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ নেই। নতুন কর্মী নিয়োগ হচ্ছে না। বাস-ট্রাকসহ বিভিন্ন পরিবহনের নিবন্ধন কমেছে। অনেক হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ হয়ে গেছে। সেগুলো আর নতুন করে খোলা সম্ভব হয়নি। ফলে চাকরির বিজ্ঞাপনও কমেছে প্রায় ২০ শতাংশ। এ অবস্থায় সরকারের হাতে কর্মসংস্থান হালনাগাদের কোনো তথ্যও নেই। চাকরির সুযোগ বাড়ল নাকি কমল, এর প্রবণতা বুঝতে সরকারি কোনো পরিসংখ্যান নেই। আবার মানুষের আয় বেড়েছে কি না, এর কোনো হালনাগাদ পরিসংখ্যানও নেই। মানুষের কর্মসংস্থান, আয়-ব্যয়ের প্রকৃত চিত্র মিলছে না। কেননা পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে শ্রমশক্তি জরিপ এবং খানা আয় ও ব্যয় জরিপ এর কোনোটিই হয়নি। ফলে এই সময়ে কতসংখ্যক মানুষ বেকার হয়েছে, কতসংখ্যক মানুষ কাজের বাজারে ঢুকেছে আর কতসংখ্যক মানুষ কাজের বাজারে ঢোকার যোগ্য হলেও ঢুকতে পারেনি এর কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই সরকারের হাতে। অবশ্য পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলছেন, করোনা মহামারির ফলে বিপুলসংখ্যক তরুণ ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। সরকারের বহু প্রকল্পও চলমান রয়েছে, যেগুলোতে গত কয়েক বছর লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আর যারা কাজ পাচ্ছেন না বলছেন, তাদের বেশির ভাগই স্বেচ্ছা বেকার। এদের অধিকাংশই শিক্ষিত ও উচ্চশিক্ষিত বলে তিনি মনে করেন। দেশের বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় শ্রমশক্তি নিয়োজিত তৈরি পোশাক খাতে। প্রায় অর্ধকোটি মানুষ এতে সরাসরি কাজে নিয়োজিত। এর বাইরেও লাখ লাখ মানুষ ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজের মাধ্যমে এ খাতের সঙ্গে যুক্ত। তবে গত কয়েক বছরে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কারখানার মালিকদের আয় কমেছে। ফলে নতুন করে কর্মী নিয়োগও কমেছে। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে নতুন নিয়োগ বন্ধই রয়েছে। সাধারণত যে কোনো একটি দেশের বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের একটি চিত্র পাওয়া যায় মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানির ওপর। প্রায় এক বছর ধরে চলমান ডলার সংকটের কারণে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি আগের বছরের জুলাই-ডিসেম্বরের তুলনায় ২০২২ সালের একই সময়ে কমেছে ৬৭ শতাংশ। ফলে নতুন বিনিয়োগ কমেছে ব্যাপক হারে। এ জন্য কর্মসংস্থানের চাকাও স্থবির হয়ে পড়েছে। এদিকে ২০২০-২১ বছরের তুলনায় গত বছর বিনিয়োগ প্রস্তাব নিবন্ধনের সংখ্যাও কমেছে দেড় হাজারের বেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
সর্বশেষ খবর
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ
সড়কে পড়ে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করল হাইওয়ে পুলিশ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
রাতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে তীব্র যানজট, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে সারা দিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারা দিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন
এনসিপির গঠনতন্ত্র অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬
ফুলপুরে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র
উদ্ধার ও নিরাপত্তা মিশনে প্রশিক্ষিত কুকুর প্রস্তুত করছে আমিরাতের এই কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাক ইস্যুতে দ্রুত অবস্থান স্পষ্ট করবে বিএনপি : আবদুস সালাম
ইশরাক ইস্যুতে দ্রুত অবস্থান স্পষ্ট করবে বিএনপি : আবদুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম

আশাবাদী বাবু
আশাবাদী বাবু

শোবিজ

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন

সম্পাদকীয়

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি
সড়কে ছয়জনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

সাত মাস বন্ধ ওষুধ সরবরাহ
সাত মাস বন্ধ ওষুধ সরবরাহ

দেশগ্রাম

চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা
চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা

দেশগ্রাম

সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি
সড়কে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তি

দেশগ্রাম

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে
ব্রিজ ভেঙে ট্রাক খালে

দেশগ্রাম

পাঁচ মাস বন্ধ চক্ষুসেবা
পাঁচ মাস বন্ধ চক্ষুসেবা

দেশগ্রাম

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে গলা কেটে হত্যা বৃদ্ধাকে
সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে গলা কেটে হত্যা বৃদ্ধাকে

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

পিটিয়ে খুন প্রবাসীকে
পিটিয়ে খুন প্রবাসীকে

দেশগ্রাম

ভবন নির্মাণ শেষ সাত বছর আগে এখনো শুরু হয়নি কার্যক্রম
ভবন নির্মাণ শেষ সাত বছর আগে এখনো শুরু হয়নি কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে দুজনের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

কচুরিপানার স্তূপে গলা কাটা লাশ শিশুর
কচুরিপানার স্তূপে গলা কাটা লাশ শিশুর

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে

সম্পাদকীয়

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম