শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৫, বুধবার, ০৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়াদের তালিকা

খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা
শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়াদের তালিকা

যারা ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা মেরেছে, পাচার করেছে- দেশে-বিদেশে অবস্থানকারী এসব ঋণ খেলাপির তালিকা হচ্ছে। মেরে দেওয়া টাকা আদায়, পাচার হওয়া অর্থ ফেরানো ও জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও দুর্নীতি দমন কমিশনসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ইতোমধ্যে তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছে।

সূত্র জানান, কয়েক বছরে দেশের ব্যাংকগুলো থেকে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নেওয়া ও পাচার করা হয়েছে। এসব ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, কখনোই তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই জনগণের টাকা লুটপাট ও পাচারকারীদের বিচার নিশ্চিত করতে চায় সরকার। তারই অংশ হিসেবে ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে-বিদেশে পলাতকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা মেরে দেশে অবস্থানকারী এবং বিদেশে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা। বিচারের মাধ্যমে শাস্তি কার্যকর করা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে গত বছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে শীর্ষ খেলাপিদের ঋণের পরিমাণ ১৬ হাজার ৫৮৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা। খেলাপি ঋণের অধিকাংশই মেরে দেওয়া হয়েছে এবং বিদেশে পাচার হয়েছে। ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে উল্টো দেশে-বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছেন তারা। বছরের পর বছর ব্যাংকের খাতায় ঋণ খেলাপি দেখানো হচ্ছে তাদের। অনেক ঋণ খেলাপি নিজেদের ফতুর দেখিয়ে আদালতের কাছে দেউলিয়া ঘোষণার আবেদন করেছেন। আবার ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বড় অংশই পাড়ি জমিয়েছেন দুবাইয়ে। সেখানে গড়ে তুলেছেন আবাসিক হোটেলসহ বিভিন্ন ব্যবসা। মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়েছেন অনেকে। বাড়ি-গাড়ি করেছেন থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নতুন করে যাতে দেশ থেকে অর্থ পাচার না হয় সে জন্য এখনই কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে সূত্র জানিয়েছেন। আমদানি-রপ্তানির আড়ালে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাচার রোধে কঠোর মনিটরিং করছে বাংলাদেশ ব্যাংকও।

জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়ার কর্মসূচি ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম (এমএম২এইচ)’ প্রকল্পে অংশ নেওয়া সব দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। ২০১৮ সাল পর্যন্ত এমএম২এইচ প্রকল্পে অংশ নিয়েছেন মোট ৪ হাজার ১৩৫ জন বাংলাদেশি। এরই মধ্যে মালয়েশিয়ায় বাড়ি কিনেছেন ২৫০ জন বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ায় বাড়ি কেনার ক্ষেত্রে চীন ও যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের পরই আছেন বাংলাদেশিরা। কানাডায় বাংলাদেশিদের আবাসিক এলাকা বেগমপাড়া হিসেবে পরিচিত। এর বাইরে থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন অনেকেই। ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে এবং বিদেশে অবস্থানকারীদের বিষয়ে সরকারের কার্যক্রম শুরু হয়েছে আড়াই বছর আগেই। ২০২০ সালের ১৮ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে অর্থ পাচারকারীদের সম্পর্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছিলেন, আমরা বিদেশে অর্থপাচারের তথ্য সংগ্রহ করছি। তবে পাচারে শুধু কানাডা নয়, মালয়েশিয়াতেও একই অবস্থা। তবে তথ্য পাওয়া খুব কঠিন। আসছে জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকার ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া ব্যক্তিদের তালিকা করে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও দুর্নীতি দমন কমিশনসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কাজও শুরু করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর ব্যাংক খাতে আরেকটি আলোচিত ঘটনা ছিল বিসমিল্লাহ গ্রুপের ঋণ কেলেঙ্কারি। গ্রুপটি ছয়টি ব্যাংক থেকে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করেনি। বরং গ্রুপটির এমডি খাজা সোলায়মান আনোয়ার ঋণ পরিশোধ না করে রাতারাতি পাড়ি জমান বিদেশে। ২০১২ ও ২০১৩ সালে বিসমিল্লাহ গ্রুপ ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ নেয়। পরে ভুয়া এলসির মাধ্যমে পুরো অর্থই বিদেশে পাচার করে। বিসমিল্লাহ গ্রুপের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। ফলে খাজা সোলায়মানসহ এর বেশির ভাগ শীর্ষ নির্বাহী বিদেশে পালাতক রয়েছেন। এর মধ্যে বিসমিল্লাহ গ্রুপের এমডি খাজা সোলায়মান আনোয়ার ও চেয়ারম্যান নওরিন হাবিবসহ গ্রুপের কিছু কর্মকর্তা এখন দুবাইয়ে বসবাস করছেন। সেখানে তারা একটি অভিজাত হোটেলের ব্যবসা করছেন। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থ পাচারের অভিযোগ পেলেই দুর্নীতি দমন কমিশন আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে। সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা রাখা টাকার হিসাব বিবরণি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রতিটি সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার বাড়ে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়। ওই বছর শেষে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা বেশি। ২০১৭ সাল শেষে জমার পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৭২ কোটি টাকা। একইভাবে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের বছরে পাচার হয়েছে ২ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। ২০১৩ সাল শেষে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮০৭ কোটি টাকা। আগের বছর ২০১২ সাল শেষে জমার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। গত বছরের ১৬ জুন প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, এক বছরে সুইস ব্যাংকে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ অর্থ জমা করেছেন বাংলাদেশিরা। আর ২০২১ সাল পর্যন্ত জমা করা টাকার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা। যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। ২০২০ সালে ছিল ৫ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা। চলতি বছরের শেষ অথবা আগামী বছরের প্রথমেই অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী নির্বাচনের আগে দেশ থেকে অর্থ পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা পাচার রোধে দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা। পাচারকারীদের দু-একজনের শাস্তি দিয়ে বিচার বিভাগকে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে, যাতে অন্যরা দেখে ভয় পান। কোনো গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলেও ওই গ্রুপেরই অন্য প্রতিষ্ঠান ঋণ পাচ্ছে। গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করতে হবে। ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের বীমা-সুবিধা বাতিল করতে হবে।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন
বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ
জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি
কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন
কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু
গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬
ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি
নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের
রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার
জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের
আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়
ডেঙ্গু প্রতিরোধে অভয়নগরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী
সিজারে প্রসূতির মৃত্যু, ক্লিনিক ঘেরাও করে অনশনে পরিবার-এলাকাবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়