শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ডলার সংকটে কয়লায় কম দামের সুবিধা হাতছাড়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডলার সংকটে কয়লায় কম দামের সুবিধা হাতছাড়া

ডলার সংকটে আন্তর্জাতিক বাজারে কয়লার কম দামের সুফল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। এখন পরিবহন ব্যয়সহ ১০০ থকে ১১০ ডলারের মধ্যে প্রতি টন কয়লা দেশে আনা সম্ভব হচ্ছে। অথচ গত বছরের আগস্ট মাসেও একই মানের কয়লার দাম ছিল ৪৬০ ডলার।

পরিবহন ব্যয়সহ যা দেশে আনতে খরচ পড়ত ৪৮০ ডলার। সে হিসাবে এখন কিনলে প্রতি টন কয়লায় সাশ্রয় হতো ৩৭০ ডলার। টাকার অঙ্কে সাশ্রয়ের পরিমাণ গত আগস্টের দামের তুলনায় প্রতি টনে ৩৯ হাজার ৫৯০ টাকা। 

বিদ্যুৎ বিভাগ এবং কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখন কয়লা দিয়ে প্রতি কিলোওয়াট/আওয়ার (ইউনিট) বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি খরচ নেমে গেছে পাঁচ টাকার নিচে। সব মিলিয়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ পড়ছে ৯ টাকার মতো। কয়লার দাম বেশি থাকায় গত বছরের শেষের দিকেও প্রতি কিলোওয়াট/আওয়ার (ইউনিট) বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১৭ থেকে ২২ টাকায়। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই ছয় মাসের কয়লা কিনে রাখার উপযুক্ত সময়। কিন্তু ডলার সংকটে অতিরিক্ত কয়লা কেনা সম্ভব হচ্ছে না। দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে কোল প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী দাম পরিশোধ করে কোম্পানিগুলো। সংশ্লিষ্টরা বলছেন কয়লার ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময় কয়লার দর পরিশোধের ক্ষেত্রে বর্তমান দাম বা যে সময়ে নেওয়া হবে ওই সময়ের দাম উল্লেখ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে ঠিক হতে পারে।

জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিনের জন্য কয়লা কিনে রাখা যায় না। কারণ বাতাসের জলীয়বাষ্পের সঙ্গে মিশে কয়লা নষ্ট হতে পারে। এলসি খুলে প্রয়োজন অনুযায়ী আনা সম্ভব। এক্ষেত্রে ডলার সংকটের কারণে কয়লা কেনা যাচ্ছে না। 

এ বিষয়ে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় তো কয়লা আনে না। এ বিষয়ে সরাসরি তিনি বিদ্যুৎকেন্দ্রর নির্বাহীদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

কয়লার আন্তর্জাতিক বাজার দরের হিসাব বলছে, ২০২০ সালের জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে ৬৩২২ কিলোক্যালরির প্রতি টন কয়লার দাম ছিল ৭৯ ডলার। বাংলাদেশের পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ৫০৫০ কিলোক্যালরির কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। আর দেশের অন্য কেন্দ্রগুলো ব্যবহার করে ৪৬০০ কিলোক্যালরির কয়লা। কয়লার দাম নির্ভর করে কিলোক্যালরির ওপর। যে কয়লা যত ভালো তার দাম তত বেশি হয়। বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো কিলোক্যালরি অনুযায়ী দাম নির্ধারণের পর আবার ‘সরবরাহকারী ডিসকাউন্ট’ বা ছাড় পায়। 

গ্লোবাল মান্থলি কোল পাওয়ার ইনডেক্স ২০২০-২৩-এর হিসাব বলছে, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ধারাবাহিকভাবে কয়লার দাম বাড়তে থাকে। গত বছর আগস্টে যা সর্বোচ্চ ছিল ৫৭৭ ডলার। কিন্তু এরপর ধারাবাহিকভাবে কয়লার দাম আবার কমতে থাকে। গত জানুয়ারিতেও টনপ্রতি ৬৩২২ কিলোক্যালরির কয়লার দাম ছিল ৪১৭ ডলার। ফেব্রুয়ারিতে যা কমে টনপ্রতি ২৮৩ ডলারে নেমে আসে। এরপর আন্তর্জাতিক বাজারে ধারাবাহিকভাবে কয়লার দাম আরও কমে আসে। এখন সবচেয়ে ভালো মানের কয়লা বিক্রি হচ্ছে ১২২ ডলারে (গত ১৪ জুনের হিসাব)।

এক মেগাওয়াট কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ২৪ ঘণ্টা চলাতে ৯ দশমিক ৬৪ টন কয়লার প্রয়োজন হয়। ভারত থেকে আদানির বিদ্যুৎ মিলিয়ে এখন দেশে ৫ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে উৎপাদন হয়। এর মধ্যে পায়রাতে একটি ১৩২০ মেগাওয়াট, চট্টগ্রামের বাশখালীতে এসএস পাওয়ারের ১৩২০ মেগাওয়াট, বরগুনার আমতলীতে ৩৬০ মেগাওয়াট, রামপালে ৬৬০ মেগাওয়াট এবং ভারতের ঝাড়খণ্ডে আদানির ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কয়লায় উৎপাদন হচ্ছে। এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর দৈনিক কয়লার চাহিদা ৪৯ হাজার ৭৪২ টন।

এ ছাড়া শিগগিরই মাতারবাড়ীতে ১২০০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে। ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে রামপালের। তখন দেশে কয়লাচালিত বিদ্যুতের পরিমাণ বেড়ে হবে ৭ হাজার ২০ মেগাওয়াট। অর্থাৎ দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সিংহভাগ আসবে কয়লা থেকে। তখন কয়লার চাহিদা আরও বেড়ে যাবে। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর জন্য এরই মধ্যে কয়লা আমদানি করা হয়েছে। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখন যদি কয়লা কিনে রাখা হয় তাহলে আগামী ছয় মাসের বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। বিদ্যুৎকেন্দ্রর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা বলেন, কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি ৮০ ভাগ ক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তাহলে দৈনিক ১৩ কোটি ৪৭ লাখ ৮৪ হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। সে হিসাবে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে তিন টাকা করে দৈনিক ৪০ কোটি ৪৩ লাখ ৫২ হাজার টাকা সাশ্রয় হবে। আর ছয় মাসের হিসাবে সাশ্রয় সম্ভব সাত হাজার ২৭৮ কোটি টাকা। সাশ্রয় আরও বেশি হতে পারে বলেও মনে করেন তিনি।

সূত্র বলছে, প্রতিবছর বিদ্যুৎ উৎপাদনে অর্থ বিভাগ ৩৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়। এর মধ্যে প্রতি মাসে ৩ হাজার কোটি করে ১০ মাসে ৩০ হাজার কোটি, আর মে এবং জুন মাসে ৪ হাজার কোটি করে আট হাজার কোটি টাকা বিদ্যুৎ উৎপাদনে পিডিবিকে ভর্তুকি দেওয়া হয়। 

কর্মকর্তারা বলছেন, কম দামের সুবিধা নিয়ে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন অব্যাহত রাখলে দুই দিক থেকে লাভ হবে। একটি হচ্ছে কম দামে কয়লাচালিত বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। অন্যদিকে তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন কম করলেও হবে। এতে করে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য সরকারকে বিপুল পরিমাণ অথ্য ব্যয় করতে হবে না। গত বছর পিডিবির ফার্নেস অয়েলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২২ টাকা ১০ পয়সা খরচ করেছে। অর্থাৎ এখন যদি কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে প্রতি ইউনিট ৯ টাকা করে উৎপাদন করা যায়, তাহলেও প্রতি ইউনিটে ১৩ দশমিক ১০ পয়সা সাশ্রয় করা সম্ভব। দেশে এখন ফার্নেস অয়েলচালিত ৫ হাজার ৫৪১ মেগাওয়াটের ৫৬টি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। 

পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রে ডলার সরবরাহের কী অবস্থা, সে সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কয়লা বাবদ কেন্দ্রটির বকেয়া ছিল ৪২৯ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৩১ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এখনও বাকি রয়েছে ২৯৮ মিলিয়ন ডলার। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ৮ লাখ টন কয়লা আমদানি করা হয়েছে, সে হিসাবে ৬৬ দিনের কয়লার সংস্থান হয়েছে কেন্দ্রটিতে। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পর যে ৫৮ মিলিয়ন ডলার বেচেছিল, বাংলাদেশ ব্যাংক কয়লা আমদানির জন্য ওই ডলার ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে। আর ঝাড়খণ্ডের আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিল পরিশোধের জন্য পিডিবি এলসি খুলতে চাইলেও ডলার সংকটের কারণে কোনো ব্যাংক এলসি খুলতে চাইছে না। 

একটি কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ডলার সংকটের বিষয় নিয়ে অনেক কিছু হয়ে গেছে। এসব নিয়ে কথা বলায় অনেকে নাখোশ হয়েছেন। বিষয়টি বিব্রতকর। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আমাদের যেসব বৈঠক হয়েছে সেখানে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই ইলাহি চৌধুরী বীরবিক্রম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। কীভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সাশ্রয় করা সম্ভব এটি আমরা হয়তো তাদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। সাশ্রয় হলে টাকা রাষ্ট্রের কাছেই থাকবে। অন্যদিকে সাশ্রয় করা সম্ভব না হলে রাষ্ট্রের অতিরিক্ত ব্যয় হবে। কোনটি ভালো তা বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।

সূত্র : প্রতিদিনের বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সামাজিক ব্যবসার ভূমিকার ওপর গুরুত্ব আরোপ
সর্বশেষ খবর
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক
‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিপ্রবিতে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
গোবিপ্রবিতে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প
রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উঁচু হিল পরা নিয়ে বিরাটের প্রশ্নে ক্ষুব্ধ আনুশকা!
উঁচু হিল পরা নিয়ে বিরাটের প্রশ্নে ক্ষুব্ধ আনুশকা!

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চীনের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধে’ নামছেন সালমান খান!
চীনের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধে’ নামছেন সালমান খান!

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

২৫ টাকায় হানিয়াকে দেখার সুযোগ! ভারতীয়দের টার্গেট করে জালিয়াতি
২৫ টাকায় হানিয়াকে দেখার সুযোগ! ভারতীয়দের টার্গেট করে জালিয়াতি

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি
মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৫ আগস্ট জনগণ রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ
৫ আগস্ট জনগণ রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ডের নারী ফুটবলে নিষিদ্ধ ট্রান্সজেন্ডার খেলোয়াড়রা
ইংল্যান্ডের নারী ফুটবলে নিষিদ্ধ ট্রান্সজেন্ডার খেলোয়াড়রা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন ৫ মে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে খেলার মাঠে ককটেল হামলা
রাজশাহীতে খেলার মাঠে ককটেল হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোনির বিদায় চাইলেন গিলক্রিস্ট!
ধোনির বিদায় চাইলেন গিলক্রিস্ট!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ
যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫
নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক