শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ডলার সংকটে কয়লায় কম দামের সুবিধা হাতছাড়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডলার সংকটে কয়লায় কম দামের সুবিধা হাতছাড়া

ডলার সংকটে আন্তর্জাতিক বাজারে কয়লার কম দামের সুফল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। এখন পরিবহন ব্যয়সহ ১০০ থকে ১১০ ডলারের মধ্যে প্রতি টন কয়লা দেশে আনা সম্ভব হচ্ছে। অথচ গত বছরের আগস্ট মাসেও একই মানের কয়লার দাম ছিল ৪৬০ ডলার।

পরিবহন ব্যয়সহ যা দেশে আনতে খরচ পড়ত ৪৮০ ডলার। সে হিসাবে এখন কিনলে প্রতি টন কয়লায় সাশ্রয় হতো ৩৭০ ডলার। টাকার অঙ্কে সাশ্রয়ের পরিমাণ গত আগস্টের দামের তুলনায় প্রতি টনে ৩৯ হাজার ৫৯০ টাকা। 

বিদ্যুৎ বিভাগ এবং কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এখন কয়লা দিয়ে প্রতি কিলোওয়াট/আওয়ার (ইউনিট) বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি খরচ নেমে গেছে পাঁচ টাকার নিচে। সব মিলিয়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ পড়ছে ৯ টাকার মতো। কয়লার দাম বেশি থাকায় গত বছরের শেষের দিকেও প্রতি কিলোওয়াট/আওয়ার (ইউনিট) বিদ্যুৎ উৎপাদনে খরচ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১৭ থেকে ২২ টাকায়। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনই ছয় মাসের কয়লা কিনে রাখার উপযুক্ত সময়। কিন্তু ডলার সংকটে অতিরিক্ত কয়লা কেনা সম্ভব হচ্ছে না। দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে কোল প্রাইস ইনডেক্স অনুযায়ী দাম পরিশোধ করে কোম্পানিগুলো। সংশ্লিষ্টরা বলছেন কয়লার ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময় কয়লার দর পরিশোধের ক্ষেত্রে বর্তমান দাম বা যে সময়ে নেওয়া হবে ওই সময়ের দাম উল্লেখ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে ঠিক হতে পারে।

জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিনের জন্য কয়লা কিনে রাখা যায় না। কারণ বাতাসের জলীয়বাষ্পের সঙ্গে মিশে কয়লা নষ্ট হতে পারে। এলসি খুলে প্রয়োজন অনুযায়ী আনা সম্ভব। এক্ষেত্রে ডলার সংকটের কারণে কয়লা কেনা যাচ্ছে না। 

এ বিষয়ে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় তো কয়লা আনে না। এ বিষয়ে সরাসরি তিনি বিদ্যুৎকেন্দ্রর নির্বাহীদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।

কয়লার আন্তর্জাতিক বাজার দরের হিসাব বলছে, ২০২০ সালের জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে ৬৩২২ কিলোক্যালরির প্রতি টন কয়লার দাম ছিল ৭৯ ডলার। বাংলাদেশের পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ৫০৫০ কিলোক্যালরির কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। আর দেশের অন্য কেন্দ্রগুলো ব্যবহার করে ৪৬০০ কিলোক্যালরির কয়লা। কয়লার দাম নির্ভর করে কিলোক্যালরির ওপর। যে কয়লা যত ভালো তার দাম তত বেশি হয়। বাংলাদেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো কিলোক্যালরি অনুযায়ী দাম নির্ধারণের পর আবার ‘সরবরাহকারী ডিসকাউন্ট’ বা ছাড় পায়। 

গ্লোবাল মান্থলি কোল পাওয়ার ইনডেক্স ২০২০-২৩-এর হিসাব বলছে, ২০২০ সালের জুলাই থেকে ধারাবাহিকভাবে কয়লার দাম বাড়তে থাকে। গত বছর আগস্টে যা সর্বোচ্চ ছিল ৫৭৭ ডলার। কিন্তু এরপর ধারাবাহিকভাবে কয়লার দাম আবার কমতে থাকে। গত জানুয়ারিতেও টনপ্রতি ৬৩২২ কিলোক্যালরির কয়লার দাম ছিল ৪১৭ ডলার। ফেব্রুয়ারিতে যা কমে টনপ্রতি ২৮৩ ডলারে নেমে আসে। এরপর আন্তর্জাতিক বাজারে ধারাবাহিকভাবে কয়লার দাম আরও কমে আসে। এখন সবচেয়ে ভালো মানের কয়লা বিক্রি হচ্ছে ১২২ ডলারে (গত ১৪ জুনের হিসাব)।

এক মেগাওয়াট কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ২৪ ঘণ্টা চলাতে ৯ দশমিক ৬৪ টন কয়লার প্রয়োজন হয়। ভারত থেকে আদানির বিদ্যুৎ মিলিয়ে এখন দেশে ৫ হাজার ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে উৎপাদন হয়। এর মধ্যে পায়রাতে একটি ১৩২০ মেগাওয়াট, চট্টগ্রামের বাশখালীতে এসএস পাওয়ারের ১৩২০ মেগাওয়াট, বরগুনার আমতলীতে ৩৬০ মেগাওয়াট, রামপালে ৬৬০ মেগাওয়াট এবং ভারতের ঝাড়খণ্ডে আদানির ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কয়লায় উৎপাদন হচ্ছে। এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর দৈনিক কয়লার চাহিদা ৪৯ হাজার ৭৪২ টন।

এ ছাড়া শিগগিরই মাতারবাড়ীতে ১২০০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে। ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদনে আসবে রামপালের। তখন দেশে কয়লাচালিত বিদ্যুতের পরিমাণ বেড়ে হবে ৭ হাজার ২০ মেগাওয়াট। অর্থাৎ দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সিংহভাগ আসবে কয়লা থেকে। তখন কয়লার চাহিদা আরও বেড়ে যাবে। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর জন্য এরই মধ্যে কয়লা আমদানি করা হয়েছে। 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখন যদি কয়লা কিনে রাখা হয় তাহলে আগামী ছয় মাসের বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। বিদ্যুৎকেন্দ্রর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা বলেন, কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি ৮০ ভাগ ক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করে, তাহলে দৈনিক ১৩ কোটি ৪৭ লাখ ৮৪ হাজার ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। সে হিসাবে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে তিন টাকা করে দৈনিক ৪০ কোটি ৪৩ লাখ ৫২ হাজার টাকা সাশ্রয় হবে। আর ছয় মাসের হিসাবে সাশ্রয় সম্ভব সাত হাজার ২৭৮ কোটি টাকা। সাশ্রয় আরও বেশি হতে পারে বলেও মনে করেন তিনি।

সূত্র বলছে, প্রতিবছর বিদ্যুৎ উৎপাদনে অর্থ বিভাগ ৩৮ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়। এর মধ্যে প্রতি মাসে ৩ হাজার কোটি করে ১০ মাসে ৩০ হাজার কোটি, আর মে এবং জুন মাসে ৪ হাজার কোটি করে আট হাজার কোটি টাকা বিদ্যুৎ উৎপাদনে পিডিবিকে ভর্তুকি দেওয়া হয়। 

কর্মকর্তারা বলছেন, কম দামের সুবিধা নিয়ে কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন অব্যাহত রাখলে দুই দিক থেকে লাভ হবে। একটি হচ্ছে কম দামে কয়লাচালিত বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। অন্যদিকে তেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন কম করলেও হবে। এতে করে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য সরকারকে বিপুল পরিমাণ অথ্য ব্যয় করতে হবে না। গত বছর পিডিবির ফার্নেস অয়েলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদনে ২২ টাকা ১০ পয়সা খরচ করেছে। অর্থাৎ এখন যদি কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্যমে প্রতি ইউনিট ৯ টাকা করে উৎপাদন করা যায়, তাহলেও প্রতি ইউনিটে ১৩ দশমিক ১০ পয়সা সাশ্রয় করা সম্ভব। দেশে এখন ফার্নেস অয়েলচালিত ৫ হাজার ৫৪১ মেগাওয়াটের ৫৬টি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। 

পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রে ডলার সরবরাহের কী অবস্থা, সে সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কয়লা বাবদ কেন্দ্রটির বকেয়া ছিল ৪২৯ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৩১ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এখনও বাকি রয়েছে ২৯৮ মিলিয়ন ডলার। পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ৮ লাখ টন কয়লা আমদানি করা হয়েছে, সে হিসাবে ৬৬ দিনের কয়লার সংস্থান হয়েছে কেন্দ্রটিতে। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পর যে ৫৮ মিলিয়ন ডলার বেচেছিল, বাংলাদেশ ব্যাংক কয়লা আমদানির জন্য ওই ডলার ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে। আর ঝাড়খণ্ডের আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিল পরিশোধের জন্য পিডিবি এলসি খুলতে চাইলেও ডলার সংকটের কারণে কোনো ব্যাংক এলসি খুলতে চাইছে না। 

একটি কয়লাচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্রের শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ডলার সংকটের বিষয় নিয়ে অনেক কিছু হয়ে গেছে। এসব নিয়ে কথা বলায় অনেকে নাখোশ হয়েছেন। বিষয়টি বিব্রতকর। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আমাদের যেসব বৈঠক হয়েছে সেখানে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই ইলাহি চৌধুরী বীরবিক্রম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। কীভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সাশ্রয় করা সম্ভব এটি আমরা হয়তো তাদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। সাশ্রয় হলে টাকা রাষ্ট্রের কাছেই থাকবে। অন্যদিকে সাশ্রয় করা সম্ভব না হলে রাষ্ট্রের অতিরিক্ত ব্যয় হবে। কোনটি ভালো তা বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।

সূত্র : প্রতিদিনের বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
সর্বশেষ খবর
অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও
অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মনোনয়নে গুরুত্ব পাবেন ত্যাগী ও জনবান্ধব নেতারা : খোকন
নির্বাচনের মনোনয়নে গুরুত্ব পাবেন ত্যাগী ও জনবান্ধব নেতারা : খোকন

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার
শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন
বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর
বিনামূল্যে চিকিৎসা
বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর বিনামূল্যে চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত
পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম
পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী
ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২
গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার
ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার
রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল