শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০২, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৬, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

ব্যাংকনির্ভরতা নেতিবাচক বলছেন ব্যবসায়ীরা
শাহেদ আলী ইরশাদ
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অন্তর্বর্তী সরকার ১ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। যা চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি। চলতি অর্থবছরের বাজেটে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯৯ হাজার কোটি টাকা। ঘাটতি বাজেট মেটাতে চলতি বছরের চেয়ে বেশি মাত্রায় ব্যাংকনির্ভর হওয়া একটি নেতিবাচক দিক বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, এতে বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না। ঋণপ্রবাহ কমে যাবে। যার প্রভাব পড়বে কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগে।

জানা গেছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বৈদেশিক উৎস থেকে ৯৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার। যা চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকার চেয়ে কম। ঢাকা চেম্বার মনে করছে, ঘাটতি বাজেট মেটাতে চলতি অর্থবছরের চেয়ে আগামী অর্থবছরে বেশি মাত্রায় ব্যাংকনির্ভর হওয়া একটি নেতিবাচক দিক। বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকিং খাতের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে করজালের আওতা বাড়িয়ে রাজস্বের পরিমাণ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। এ ছাড়াও মূল্যস্ফীতি কমাতে বাজেটে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করেনি ডিসিসিআই।

জানা গেছে, জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকেও ঋণ গ্রহণের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েছে সরকার। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এ খাত থেকে ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে, যা চলতি অর্থবছরের ১৪ হাজার কোটি টাকার সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১০ দশমিক ৭ শতাংশ কম।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তাবিত বাজেট অনুযায়ী, বাজেট ঘাটতির ৪৭ শতাংশ বা ২ লাখ ২১ হাজার কোটি টাকা পূরণ করা হবে ঋণের মাধ্যমে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ হার রয়েছে ৪৪ শতাংশ।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি (অপেক্ষমাণ) মাহমুদ হাসান খান বাবু গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ব্যাংকগুলো সব সময় চায় নিরাপদ বিনিয়োগ করতে। সরকার ঋণ নিলে সেটা সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। এতে বেসরকারি খাতে পুঁজির টান পড়বে। নতুন বিনিয়োগে ভাটা পড়বে। কর্মসংস্থান হবে না। উৎপাদন ব্যয় বাড়বে। সরকারের উচিত হবে ব্যাংক থেকে ঋণ না নিয়ে বিকল্প উপায়ে তহবিল সংগ্রহ করে বাজেট ঘাটতি পূরণ করা।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের ১২ মে পর্যন্ত সরকারের নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ১১৬ কোটি টাকা, যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৫৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এ প্রবণতা চলমান থাকলে চলতি অর্থবছরের (২০২৪-২৫) শেষে নিট ঋণ লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই থাকবে। দেশে বিনিয়োগ বাড়ার অন্যতম প্রধান নিয়ামক বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমছেই। টানা সাত মাস ধরে কমে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকের প্রবৃদ্ধি ফেব্রুয়ারিতে ৬.৮২ শতাংশে নেমে এসেছে।

এই প্রবৃদ্ধি ২১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারির পর আর কখনো এতটা কম হয়নি বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি। তবে চলতি বছরের মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৫৭ শতাংশ। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি তলানিতে নেমেছে। গত নভেম্বর মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.৬৬ শতাংশ।

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ ব্যাংক খাত থেকে ঋণ গ্রহণের খরচ ৬-৭ শতাংশে নামিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। এ ছাড়াও আর্থিক খাত থেকে সরকারের অধিক হারে ঋণ গ্রহণের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে। এতে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। বাজেটে মূল্যস্ফীতি হ্রাসে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও বাস্তবে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালন ব্যয় বেড়ে যাবে, যা সামগ্রিক অর্থনীতির গতিকে মন্থর করতে পারে।

বাজেট প্রতিক্রিয়ায় ডিসিসিআই সভাপতি : প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ব্যবসা ও বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে ততটা সহায়ক নয় বলে মন্ত্রব্য করেছেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ। তিনি বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের অনুপস্থিতি ব্যবসায়িক কার্যক্রম বেশ চাপের মধ্যে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল ডিসিসিআই অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তাৎক্ষণিক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব মন্তব্য করেন। এ সময় ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহসভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ন্যূনতম করের সমন্বয়, করজাল সম্প্রসারণ এবং অটোমেটেড রিটার্নব্যবস্থা চালুর মতো ইতিবাচক পদক্ষেপ থাকা সত্ত্বেও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, ব্যবসা পরিচালনার উন্নয়ন, ব্যাংকিং খাত সংস্কার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকায় সার্বিক ব্যবসা ও বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে ততটা সহায়ক নয়।

তিনি আরও বলেন, প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বেশ বড়। অর্জন বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে। ব্যক্তি পর্যায়ের করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা এবং স্ল্যাব উঠিয়ে নেওয়ায় মধ্যবিত্ত ও বিশেষ করে চাকরিজীবীদের করের বোঝা আগামী অর্থবছর হতে আরও বেশি বহন করতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, অটোমোবাইল খাতে খুচরা যন্ত্রাংশ আমদানির ওপর শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি করায় এ খাতের স্থানীয় উৎপাদন ব্যয় বাড়বে। 

এ ছাড়াও টার্নওভার কর ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করার সিদ্ধান্তকে পুনর্বিবেচনার দাবি করেন ডিসিসিআই সভাপতি। ইন্টারনেট ব্যবহারে খরচ কমলেও স্থানীয়ভাবে মোবাইল ফোন উৎপাদনে ভ্যাট বাড়ানোয় এ শিল্পের বিকাশ ব্যাহত হবে। বাজেটে মূল্যস্ফীতি হ্রাসে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালন ব্যয় বাড়বে, যা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির গতিকে মন্থর করবে। ব্যাংক খাত থেকে ঋণ গ্রহণের খরচ ৬-৭ শতাংশ নামিয়ে আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। এ ছাড়াও আর্থিক খাত থেকে সরকারের অধিক হারের ঋণ গ্রহণের লক্ষ্যমাত্রা বেশি ধার্য করা হয়েছে, যার মধ্যে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। এসএমই খাতের উন্নয়নে সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ এ বাজেটে পরিলক্ষিত হয়নি বলে ডিসিসিআই সভাপতি মত প্রকাশ করেন।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০
আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে
গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত
উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যের পর বিএনপি নেতার মৃত্যু
কক্সবাজারে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যের পর বিএনপি নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় দেয়ালে জুলাইয়ের গ্রাফিতি ফুটিয়ে তুললো শিক্ষার্থীরা
ভোলায় দেয়ালে জুলাইয়ের গ্রাফিতি ফুটিয়ে তুললো শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে