শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন প্রধান প্রশ্ন হলো জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে? এ ইস্যুতে এখন পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকারের কোনো সুস্পষ্ট অবস্থান নেই। নির্বাচনের বদলে দেশে চলছে সংস্কার সংস্কার খেলা। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এক মাস ধরে বৈঠক করে বলল, ‘এখন দ্বিতীয় রাউন্ড বৈঠক হবে’। বৈঠকের নামে এ তামাশার মানে যে কালক্ষেপণ তা বুঝতে কারও অসুবিধা নেই। ২ জুন শুরু হলো দ্বিতীয় দফা সংলাপ। এ সংলাপ নাটকের শেষ কোথায়? ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ নির্বাচন আদৌ হবে কি না তা নিয়ে এখন সন্দেহ ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। বিএনপির পক্ষ থেকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে, না হলে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে না।’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও স্পষ্টভাবে বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। তার আগেও প্রয়োজনে নির্বাচন করা সম্ভব।’ কিন্তু বিএনপি যাই বলুক না কেন, এখন পর্যন্ত নির্বাচনের পথে যাওয়ার জন্য যে প্রস্তুতি এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার তার কোনো কিছুই শুরু হয়নি সরকারের পক্ষ থেকে। যখন দেশের ভবিষ্যৎ নির্বাচন, রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে নানা রকম অনিশ্চয়তা ঠিক সেই সময় পর্দার আড়ালে চলছে একটি জাতীয় সরকার গঠনের নানা রকম আয়োজনের কথা। বিভিন্ন মহলে জাতীয় সরকার নিয়ে নানা রকম তৎপরতার কথা কান পাতলেই শোনা যায়।

সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন সুশীল সমাজের একটি অংশ। এ নিয়ে রাজনীতিতে নানামুখী চাপা আলোচনা চলছে। প্রকাশ্যে কেউই এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে আগ্রহী নয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রথম জাতীয় সরকার প্রসঙ্গটি এসেছিল। সেই সময় বিভিন্ন মহল থেকে জাতীয় সরকার গঠনের জন্য একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিএনপি সেই সময়ে সরাসরি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব নাকচ করে দেয়। বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের অন্তত দুজন সদস্য এ নিয়ে তাদের নতুন প্রকাশিত বইয়েও জাতীয় সরকারের উদ্যোগের কথা লিখেছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, এ রকম জাতীয় সরকারে তারা যেতে ইচ্ছুক নয়, বরং একটি নিরপেক্ষ অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হওয়া উচিত, যে সরকারের তত্ত্বাবধানে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির এই অবস্থান ছিল দূরদর্শী এবং রাজনৈতিকভাবে একটি পরিপক্ব সিদ্ধান্ত। বিএনপির এই অবস্থানের কারণে শেষ পর্যন্ত জাতীয় সরকার গঠিত হয়নি। বিভিন্ন মহল বলছে যে সে সময় জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাবে রাজি ছিল জামায়াত এবং হেফাজতের মতো রাজনৈতিক দলগুলো।

জাতীয় সরকারের দ্বিতীয় উদ্যোগটি গ্রহণ করা হয়েছিল অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার ঠিক তিন মাস পর। যখন বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অব্যাহতি দেওয়ার দাবি তুলেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ আরও কিছু সংগঠন। তারা এ নিয়ে বঙ্গভবন ঘেরাওয়ের কর্মসূচিও পালন করেছিল। কিন্তু এই সময় অন্তর্র্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যে, খুব শিগগিরই রাষ্ট্রপতির অপসারণের বিষয়টি তারা বিবেচনা করে দেখছে। এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং তৎকালীন তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম প্রধান বিচারপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাংবিধানিক শূন্যতা হবে এ রকম আশঙ্কা থেকে রাষ্ট্রপতি অপসারণ সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রপতি অপসারণ নিয়ে বিএনপিও আপত্তি জানায়। বিএনপির নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সেই সময় রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের ব্যাপারে আমরা বিরোধিতা করেছিলাম। কারণ এতে দেশে একটি সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হতো। রাষ্ট্রপতি অপসারণের দাবিতে যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন করে কর্মসূচি দিয়েছে, সেই সময়ে বিএনপির পক্ষ থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দেন। কোন পরিপ্রেক্ষিতে তারা এ অবস্থান গ্রহণ করেছেন সেটিও স্পষ্ট করেন। শেষ পর্যন্ত বিএনপির অবস্থানের কারণেই সেই সময় রাষ্ট্রপতির অপসারণ হয়নি। রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে মূল পরিকল্পনা ছিল ড. ইউনূসের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় জাতীয় সরকার। রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং একটি জাতীয় সরকারের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে। ড. ইউনূসের এ ব্যাপারে আগ্রহ ছিল বলে জানা যায়।

ইদানীং এখন আবার নির্বাচন পিছিয়ে একটি জাতীয় সরকারের মাধ্যমে আরও কয়েক বছর সেই জাতীয় সরকারকে ক্ষমতায় রাখার একটি প্রস্তাব নিয়ে নানা মহলে আলাপ-আলোচনা চলছে। সরকারের একটি অংশের এ নিয়ে প্রবল আগ্রহ বলেও একাধিক সূত্র জানিয়েছে। বিভিন্ন দূতাবাসেও এ আলোচনা চলছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে শতাংশ হিসেবে সরকারের হিস্সা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। জাতীয় সরকারের প্রধান হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে, যিনি রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করবেন। বিএনপি থেকে ২৫ শতাংশ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বা এখন জাতীয় নাগরিক কমিটি থেকে ২৫ শতাংশ এবং জামায়াত এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে আনুপাতিক হারে মন্ত্রিসভায় সদস্য নিয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব এখন নানা মহলে আলোচনার বিষয়। কিন্তু বিএনপি এবারও এ ধরনের প্রস্তাবে রাজি নয়। বিএনপির একজন স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেছেন, ‘এই সরকার গত ১০ মাসে জনগণকে হতাশ করেছে। সঠিক সমাধান করতে পারেনি। এখন যদি আবার একটি জাতীয় সরকার গঠিত হয়, তাহলে সমস্যা আরও জটিল হবে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির ওই সদস্য মনে করেন যে, বিএনপি এখন এসব ব্যর্থতার দায় নিতে চায় না। বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সুস্পষ্টভাবে বলেছেন যে, ‘এখন দরকার একটি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। কারণ এ সময়ের মধ্যে এটি প্রমাণিত হয়েছে যে একটি অনির্বাচিত সরকার দেশের যে চলমান সমস্যা সংকট সেই সংকট নিরসন করতে অক্ষম। আর এ কারণেই অন্তর্র্বর্তী সরকারের উচিত দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দেওয়া।’

অনেকেই মনে করছেন যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রেখে সব দলের অংশগ্রহণে একটি সরকার গঠনের ব্যাপারে কোনো কোনো আন্তর্জাতিক মহল আগ্রহী। তাদের আগ্রহের কারণেই জাতীয় সরকার নিয়ে বিভিন্ন মহলের তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু এই আগ্রহের ব্যাপারে সম্মতি নেই বিএনপির। এখানেই বিএনপির সঙ্গে অন্তর্র্বর্তী সরকারের দূরত্ব বলে অনেকে মনে করছেন। বিএনপি দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়। নির্বাচনে যারা জয়ী হবে তাদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর চায়। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার উপদেষ্টামণ্ডলীর অনেকেই এই মতের সঙ্গে একমত নন। সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এখন কোনো অবস্থাতেই নির্বাচনের পক্ষে নয়। এনসিপির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে বিচার ও সংস্কারের কথা বললেও আসলে সংগঠন গোছানোর জন্য তারা জাতীয় নির্বাচন অন্তত তিন বছর পরে চায়। এ জন্যই সংস্কারও বিচার প্রসঙ্গ তারা সামনে এনেছে। এনসিপির এখনকার দাবি আগে সংস্কারগুলো চূড়ান্ত করতে হবে। চূড়ান্ত সংস্কারের পর নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। যে সংস্কারগুলো হয়েছে সে সংস্কার প্রশ্নে একটি গণভোট করতে হবে। গণভোটের পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবে। এই জুলাই সনদের ভিত্তিতে একটি নতুন সংবিধান প্রণীত হবে এবং সেই সংবিধান চূড়ান্ত করার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। গণপরিষদ নির্বাচনের পরই কেবল জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে। এই ভাবনায় সরকারের সমর্থন আছে বলেও জানা যায়। এ জন্য সরকার নির্বাচনের রোড়ম্যাপে আগ্রহী নয়। ফলে রাজনীতিতে একটি জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই জটিল পরিস্থিতি যেন না হয় সেজন্য কোনো কোনো মহল জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে বলে সূত্র দাবি করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি করে এরকম একটি জাতীয় সরকার গঠন করে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ সহজ বলেও এনসিপির নেতারা মনে করেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতিকে মেনে নেননি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসও রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে নেতিবাচক। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর দুটি শপথ অনুষ্ঠান ছাড়া কখনোই বঙ্গভবনে যাননি এবং রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি। এমনকি বিদেশ থেকে ফিরে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার যে রীতি রেওয়াজ, সেটিও তিনি উপেক্ষা করেছেন। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ২৬ মার্চ এবং ১৬ ডিসেম্বরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেও তাদের স্বাভাবিক সৌজন্য বিনিময় বন্ধ ছিল। এমনকি গত ঈদে প্রধান উপদেষ্টার আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নামাজ আদায় করতে চাননি। অর্থাৎ বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান থেকেও নেই। তিনি অকার্যকর অবস্থায় আছেন। আর এই সুযোগটি নিতে চায় কোনো কোনো মহল। তারা মনে করেন যে একটি জাতীয় সরকার গঠন করলে রাষ্ট্রপতিকে হটানো খুবই সহজ। যদি ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রপতি হন, তাহলে তিনি সহজেই জুলাই সনদসহ জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাগুলো পালন করতে পারবেন। তবে বিএনপিসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল মনে করছে যে এটি আসলে অন্তর্র্বর্তী সরকারের ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি অপকৌশল। এর মাধ্যমে তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়। কিন্তু জনগণ সেটি পছন্দ করবে না। বিএনপির নেতারা মনে করছেন, এরকম উদ্যোগ নেওয়া হলে জনগণ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠবে। আবার নতুন করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন শুরু করতে হবে। শেষ পর্যন্ত কি বাংলাদেশে জাতীয় সরকার গঠিত হবে নাকি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে? এ প্রশ্নের সমাধান চলছে। মাঠে না এখন রাজনীতি হচ্ছে কূটনৈতিক পাড়ায় আর ড্রইং রুমে। এদেশের জনগণের ভাগ্য নির্ধারণে আর তাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। পর্দার আড়ালে ওপর নির্ভর করছে আসলে বাংলাদেশে কী হবে। যদি বিএনপি নির্বাচনের দাবিতে বড় ধরনের জনমত তৈরি করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে না পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে দুইবাসের সংঘর্ষে নিহত ৩
ফরিদপুরে দুইবাসের সংঘর্ষে নিহত ৩

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামুতে ৭ বছরের শিশু অপহৃত, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
রামুতে ৭ বছরের শিশু অপহৃত, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলগ্রহে ‘হেলমেট আকৃতির’ রহস্যময় শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে ‘হেলমেট আকৃতির’ রহস্যময় শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা জেলার মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মতবিনিময়
গাইবান্ধা জেলার মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মতবিনিময়

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ
সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা কাতারের
নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা কাতারের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের হড়কা বানে ১২ জনের মৃত্যু
কাশ্মীরের হড়কা বানে ১২ জনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিদ্যুতায়িত হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুতায়িত হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার
পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী মহাশোভাযাত্রা শনিবার
চট্টগ্রামে জন্মাষ্টমী মহাশোভাযাত্রা শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্ত লাউডস্পিকার অপসারণের কথা অস্বীকার উত্তর কোরিয়ার
সীমান্ত লাউডস্পিকার অপসারণের কথা অস্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান
বাবলু মিয়া গ্রেফতার
পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের বাইরে রেখে রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়: ইসরাফিল খসরু
তরুণদের বাইরে রেখে রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাশ্মীরে হড়কা বানে অন্তত ১০ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
কাশ্মীরে হড়কা বানে অন্তত ১০ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারাগঞ্জে পিটিয়ে দুইজনকে হত্যা: ৪ জন রিমান্ডে, ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
তারাগঞ্জে পিটিয়ে দুইজনকে হত্যা: ৪ জন রিমান্ডে, ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ
রাজধানীতে ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা