শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৯, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৬, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অর্থনীতি বাঁচাতে স্থিতিশীলতা জরুরি

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আবার অস্থির হয়ে উঠেছে। নির্বাচনের আগে চার দফা দাবিতে কয়েকটি দলের যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা ও রাজনৈতিক সহিংসতার আশঙ্কায় উৎকণ্ঠায় রয়েছেন ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা। নতুন বিনিয়োগে খরা এবং অর্থনৈতিক সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় থাকা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই রাজনৈতিক অস্থিরতা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, অর্থায়ন সংকট, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং রাজস্ব আদায়ের ধীরগতি-সব মিলিয়ে দেশের অর্থনীতি এখন এক বহুমুখী সংকটে পড়েছে। সম্ভাবনাময় অনেক শিল্প-কারখানা যেমন অর্থাভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না, তেমনি বহু প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান নতুন করে বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে না। এমন সময় এই রাজনৈতিক অস্থিরতা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে।

দেশের ইতিহাস পর্যালোচনা করে তাঁরা বলছেন, প্রতিটি নির্বাচন ও ক্ষমতা হস্তান্তরকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অস্থিরতা চরম আকার ধারণ করে, যা ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির ওপর সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। অতীতে নির্বাচনকালীন জ্বালাও-পোড়াও এবং রাজনৈতিক অচলাবস্থা দেশের অর্থনীতিকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, এই সময় দেশের শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছিল।

নিট পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি মো. ফজলুল হক বলেন, নির্বাচনকেন্দ্রিক আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা খুব সুখকর নয়। অনেক নির্বাচনই দেখেছি, নির্বাচনের সময় এবং নির্বাচন-পরবর্তী ক্ষমতা হস্তান্তর খুব শান্তিপূর্ণভাবে হয়নি। এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। কারণ গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন একটি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ী হিসেবে আশা করব, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। অন্তর্বর্তী সরকার এই কাজটি সফলভাবে করতে পারবে বলে আমরা আশা রাখতে চাই। কিন্তু আমরা শঙ্কিত, আগামী নির্বাচনকেন্দ্রিক কিছু দাবি নিয়ে যে যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তা উদ্বেগজনক। খোদ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাই যদি উদ্বিগ্ন হন, তাহলে আমাদের উদ্বেগ আরো বেড়ে যায়।

এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আশা করব, তারা যার যার জায়গা থেকে সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ঠিক রাখতে দায়িত্বশীল ও সহনশীল আচরণ করবে। শুধু নির্বাচন নয়, সব দিনই আমরা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করতে পারি এবং নির্বাচনের পরও যাতে এটি অব্যাহত থাকে, সে পর্যন্ত কোনো মারামারি-হানাহানি যাতে দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে না পারে, সে ব্যাপারে আমাদের সবার সজাগ থাকতে হবে।

দেশের অর্থনৈতিক সূচকগুলোর বেশির ভাগই এখন নিম্নমুখী। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি তলানিতে, যা নতুন বিনিয়োগের স্থবিরতাকে স্পষ্ট করে। মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতেও ধস নেমেছে। গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে দেশের ব্যবসা ও বিনিয়োগের পরিবেশে এক ধরনের স্থবিরতা দেখা যাচ্ছে। একদিকে যেমন অনেক শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, অন্যদিকে সম্ভাবনাময় অনেক নতুন উদ্যোগ অর্থের অভাবে আটকে আছে। ব্যাংকগুলো ঋণ দিতে সতর্ক হয়ে উঠেছে। কারণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে গেছে।

মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমানো সম্ভব হলেও তা এখনো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। বিবিএসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৮ শতাংশের বেশি হলেও খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখনো উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে, যা গরিব ও সীমিত আয়ের মানুষের ওপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করছে।

দেশের ব্যাংক খাতে তারল্য সংকট এবং উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসায়ীরা নতুন করে অর্থায়ন পেতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য নীতি সুদহার বাড়ালেও এর প্রভাব সরাসরি পড়েছে ঋণের ওপর। অনেক ব্যাংক এখন ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদে ঋণ দিচ্ছে, যা উৎপাদনশীল খাতের জন্য এক বড় বোঝা।

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অপরিহার্য : ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও পেশাজীবীরা একমত, ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল এবং ব্যবসা-বিনিয়োগের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে একটি নির্বাচিত সরকার জরুরি।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অপরিহার্য। নির্বাচন সম্ভবত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায়। সামষ্টিক অর্থনীতি, জ্বালানি এবং দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মতো জরুরি বিষয়গুলো মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি প্রয়াস ছাড়া সমাধান করা যায় না। রাজনৈতিকভাবে স্থিতিশীল সরকারের প্রয়োজন এ কারণেই।’

বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত দেশে বিনিয়োগে স্বস্তি ফিরবে না। অন্তত নির্বাচনের তারিখ জানা থাকলেও উদ্যোক্তাদের জন্য কিছুটা সুবিধা হয়। নির্বাচনের তারিখ জানা না থাকলে অনেক উদ্যোক্তা বিনিয়োগ করবেন না।’

আস্থার ঘাটতি ও ভবিষ্যতের প্রত্যাশা : বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের কাছে সবার অনেক আশা ছিল। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও শিল্পের জ্বালানিতে উন্নতি হয়নি। বরং বেসরকারি খাতের ব্যবসায় সরকারের নজর কম। এ কারণে ব্যবসায়ীরা ভুগছেন। বেসরকারি খাতে আস্থার ঘাটতি থাকায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে দেশও পিছিয়ে আছে। নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে। এ জন্য যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা দরকার।’

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক সচিব মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি দীর্ঘদিন বিনিয়োগকারীদের দ্বিধায় ফেলেছিল এবং বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল। তবে নির্বাচন ঘোষণার ফলে সেই অনিশ্চয়তা কিছুটা কেটেছে। বিশ্ব অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে-এ সময় দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ধরে রাখা জরুরি। ব্যবসায়ীসমাজ সব সময় চায়, একটি নির্বাচিত সরকার স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও স্থিতিশীলতার মাধ্যমে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিক। তাই এফবিসিসিআই মনে করে, এই নির্বাচন শুধু রাজনৈতিক নয়, অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারেরও সুযোগ। অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন ব্যবসাবান্ধব পরিবেশকে সুসংহত করবে।’

অর্থনীতিবিদদের আহবান : দায়িত্বশীলতা জরুরি

অর্থনীতিবিদরা আশা করছেন, রাজনৈতিক দলগুলো দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এবং অর্থনীতির কথা বিবেচনা করে এমন কোনো কর্মসূচি দেবে না, যা জনজীবনকে জিম্মি করবে বা ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি করবে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘আমাদের অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা জানি, রাজনৈতিক মতপার্থক্য বা অনিশ্চয়তা সহজেই আন্দোলন, অবরোধ কিংবা সংঘাতের দিকে গড়াতে পারে। বিশেষ করে যদি অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দলগুলো এবং অন্য স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে আস্থা ও সমঝোতা গড়ে না ওঠে, তবে উত্তেজনা বাড়তে পাড়ে। এ ছাড়া তরুণ প্রজন্মের প্রত্যাশা, অর্থনৈতিক চাপ ও সামাজিক গণমাধ্যমের দ্রুত প্রভাব অনেক সময় হঠাৎ করেই অস্থির পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। রাজনৈতিক অস্থিরতা সবচেয়ে আগে প্রভাব ফেলে আস্থার ওপর। বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে ভয় পান। এর ফলে স্থানীয় বিনিয়োগ ও বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘এখন সময় এসেছে রাজনৈতিক দলগুলোর দায়িত্বশীল হওয়ার। অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় সরকারের যেমন ভূমিকা আছে, তেমনি রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা রয়েছে। যদি তারা কেবল নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে সংঘাতের পথে হাঁটে, তাহলে তার মূল্য দিতে হবে দেশের সাধারণ মানুষকে। আমার প্রধান প্রত্যাশা হলো সমঝোতা, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, কর্মসংস্থান ও আস্থা। অর্থনীতি ও ব্যবসার স্বার্থে প্রত্যাশা হলো রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা থাকলেও সেটি যেন সহনশীলতার ভেতরে থাকে এবং নীতি প্রণয়ন যেন দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে হয়।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু
৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের মুনাফার ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত
তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনাইটেড ফাইন্যান্সের মুনাফার ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
সর্বশেষ খবর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা
জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১
বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট
শ্রীপুরে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে স্বর্ণের দোকানে লুটপাট

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা
১৫ বছরের জঞ্জাল ১৫ মাসে পরিষ্কার করা যায় না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি
এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ
শেফার্ডের হ্যাটট্রিক, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম
রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ
স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা
ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন
মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক
ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত
ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা
নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি