শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে হত্যাযজ্ঞ শুরু হওয়ার পরে যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিদিন মানুষ মরছে। সেখানে অবিরাম মৃত্যুর মহোৎসব চলছে আর তার হিসাব-নিকাশ আড়াই দশক ধরে পৃথিবীর সব টিভি চ্যানেলের খবরের শিরোনাম দখল করে আছে। ইরাকে গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্র খোঁজার নামে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সবকটি দেশে যে ভয়ানক হত্যাযজ্ঞের শুরু তার শেষ কবে কোথায় কীভাবে হবে কেউ সেটা জানে না।  মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে এ পর্যন্ত কত মানুষ মরেছে তার হিসাব চুকানোর আগেই ওখানে আইসিস দানবের উত্থান। মধ্যপ্রাচ্যে আইসিস দামামার সঙ্গে সঙ্গত করে ফ্রান্স এবং আমেরিকায় নিরীহ মানুষের রক্ত ঝরার খবর নিয়মিত আমাদের চমকে দিয়ে যাচ্ছিল। দুনিয়াজুড়ে বীভৎস হত্যাযজ্ঞের মধ্যে এলো আমাদের নিজেদের পালা। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসা দুনিয়ার সব সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে চলে এলো। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগেও বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর নিউজ বারের দিকে চোখ পড়লে মনে হতো এটি কোনো নিউজ বার নয় বরং চোখের সামনে চলমান মৃত্যুর মিছিল দেখতে পাচ্ছি। দেশের ভিতরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর এখন আর খবর বলে গণ্য হচ্ছে না। প্রতিদিন এত মানুষ মারা যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে অনেকে বোধহয় স্বাভাবিক মৃত্যুর তালিকায় ধরে নিয়েছে। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও আতঙ্কজনক। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলের পদ-পদবি নিয়ে গোলাগুলি, কোপাকুপিতে প্রাণহানি, সেটাও বারমাস লেগেই আছে। অতি তুচ্ছ কারণে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে আগে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া কিংবা ঢিল বিনিময়ের খবর পাওয়া যেত। সেটিও এখন প্রাণঘাতী লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন পত্রিকা খুললে দেখা যায়, দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে মারামারি বেধে গিয়ে এক বা একাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এত লম্বা মৃত্যুর মিছিলে সাধারণ হত্যার খবর মানুষের মনে আর সেভাবে আলোড়ন তুলছিল না। এমন একটা পরিস্থিতিতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড মানুষকে নাড়া দিল। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড দেশবাসীর মনকে যতখানি নাড়া দিল তার চেয়ে বেশি নাড়া দিল হত্যাকাণ্ডের বিচার না পাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খেদ প্রকাশ করে বললেন, তনু হত্যার বিচার একদিন হবে যেমন হয়েছে বঙ্গবন্ধু কিংবা চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, তার নিজ পরিবারের নিহত সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তাকে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তিনি সবাইকে ধৈর্য ধরতে বলেছেন। তার কথার রেশ ধরে আমরা অনুমান করছি, তনু হত্যার বিচার পেতে আমাদের কমপক্ষে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার পরে আর একটি প্রশ্ন আমাদের মনে জন্ম নিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ আমাদের জানা ছিল কিন্তু তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার সঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ কি? তনু হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়ার অস্বস্তির রেশ কাটতে না কাটতে চট্টগ্রামে পুলিশ অফিসার বাবুল আখতারের স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ড মানুষের মনকে আরেকবার নাড়া দিয়ে গেল। এই দুটি হত্যাকাণ্ডে মানুষের মন নাড়া খেলেও আমাদের কর্তাব্যক্তিদের তাতে কিছু আসে যায় বলে মনে হয় না। তার প্রমাণ তনু হত্যার বিচার প্রক্রিয়ার মতো মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচারও লটকে গেছে। মিতুকে হত্যা করার জন্য যাদের ভাড়া করা হয়েছিল তাদের ক্রসফায়ারে ফেলে হত্যা করাকে যদি বিচার বলে চালানো হয় তাতে আমাদের দুঃখ পাওয়ার বেশি আর কি করার আছে। তবে, সব কথার পরে মানুষ মনে করে, কুমিল্লার তনু এবং চট্টগ্রামে মিতু এই দুটি হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের মানুষকে একটি সত্য বুঝিয়ে দিয়ে গেল। মানুষ জানল, বাংলাদেশে আইনের শাসন কাগজে আছে, কাগজেই থাকবে। বাস্তবে, তনু এবং মিতু মরে গিয়ে প্রমাণ করে গেল আইন সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর নয়, এই নির্মমতা আমাদের মানতে হবে। আমরা জানি আইনের হাত অনেক লম্বা তবে কখনো কোনো এক জায়গায় আইনের হাত একজন বামনের হাতের চেয়েও খাটো।

কুমিল্লায় নিহত তনু এবং চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচার না পেয়ে মনটা দমে গিয়েছিল বলে খবরের কাগজ পড়ার সময় মৃত্যুর খবরগুলো এড়িয়ে যেতাম। এমন মানসিক অবস্থার মধ্যে এলো হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়াল মৃত্যুর খবর। খবরের আদ্যোপান্ত পড়ে মনে হলো, ধরণী দ্বিধা হও। আমরা, বাঙালি জাতি কি সত্যি রক্তাক্ত একাত্তর পেরিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছি! আমরা কি সত্যি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্য আর তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদরদের পরাজিত করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে আমাদের ঘরে এমন ভয়ঙ্কর আলবদর পয়দা হলো কীভাবে! এরপর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গির মৃত্যুর খবর পড়ে মনের মধ্যে ভীষণ হতাশার জন্ম হলো। আক্রোশ নয়, মনের মধ্যে বিস্ময় নিয়ে ভাবছিলাম, কি সেই বর্বর শক্তি যা দিয়ে এমন নবিন তাজা প্রাণগুলোকে জীবনবিমুখ জঙ্গি বানিয়ে মৃত্যুর কাছে টেনে নেওয়া যায়। কি সেই শক্তি যা দিয়ে বিশ বছর বয়সের টগবগে তরুণ ছেলেগুলোর চোখ থেকে তাজা স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে তার মনটাকে বিবর্ণ মৃত্যু দিয়ে ঢেকে দেওয়া যায়। আমি জানি, এসব প্রশ্নের সোজাসাপ্টা জবাব কারোরই জানা নেই। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, জঙ্গি ছেলেগুলোকে প্রশ্ন করে তার উত্তর পাওয়া সম্ভব নয়। জঙ্গিরা বলে, ‘আমরা কোনো প্রশ্নের জবাব দেব না। আমাকে মেরে ফেলুন আমি জান্নাতে যাব।’ পুলিশের অভিজ্ঞতা পড়ে আমার মনে হয়েছে কোনো এক দুষ্ট জাদুকর ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ছেলেগুলোর মাথা থেকে জীব জগতের জৈবিক নিয়মগুলো মুছে দিয়েছে। প্রকৃতির নিয়মে প্রাণী মাত্রেই বেঁচে থাকতে চায়। বেঁচে থাকার ইচ্ছা কোনো অর্জিত জ্ঞান নয় বরং এটি প্রাণী জগতের সহজাত প্রবৃত্তি। একটা তেলাপোকাকে মেরে ফেলতে চাইলে সে দৌড়ে পালাতে চায় অর্থাৎ একটি তেলাপোকাও ‘মরিতে চাহে না এই সুন্দর ভুবনে’। অথচ জঙ্গি ছেলেগুলো মরার জন্য মুখিয়ে আছে। কে সেই হ্যামিলনের বংশীবাদক আর কি সেই জাদুমন্ত্র যা জঙ্গি ছেলেগুলোকে ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে টানছে? শুধু জঙ্গিদের কথাই বা বলছি কেন। যারা জান্নাতে গিয়ে খুশিমাফিক জীবনকে ভোগ করার অলীক স্বপ্নে ডুবে থাকে না বরং দুনিয়ার উপর বিনা খাটনিতে শর্টকাট পথে ভোগের রাজ্যে পৌঁছতে চায় তাদের অবস্থা ভেবে দেখুন। তারাও তো ভোগের রাজ্যের ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে মৃত্যুর গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে।

কল্যাণপুরের জঙ্গি হত্যার ঘটনা পড়ার পরে নিজের কাছে নিজে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আমি আর মৃত্যুর খবর পড়ব না। সম্ভব হলে পত্রিকার পাতা খুঁজে জীবনের খবর বের করে নিব। কিন্তু গত ৩১ জুলাই আমার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ হলো। সেদিন পত্রিকার পাতায় কুমিল্লায় দুজন মানুষের মৃত্যুর খবরে চোখ আটকে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খবরের শিরোনাম— ‘কুমিল্লায় কবরস্থান নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড : নিহত ২’। বিস্তারিত খবরে পড়লাম কুমিল্লা সদর উপজেলায় বারপাড়া কবরস্থান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারিতে ধারালো অস্ত্রের ঘায়ে দুই যুবক প্রাণ হারিয়েছে। ভেবে দেখুন, দুই পক্ষের বিবাদের কেন্দ্রবিন্দু একটি কবরস্থান! বসতভিটা, রাস্তা কিংবা নদী-খাল অথবা বাজার-হাটের দখল নিয়ে মারামারি বাধলে ভাবতাম, জীবনকে আরও মজা মেরে ভোগ করার লালসায় লোভী মানুষ এমন মারামারি করতেই পারে। কিন্তু গোরস্থানের দখল নিয়ে মারামারি করে মরে যাওয়ার কি অর্থ থাকতে পারে! কবরস্থানের সংস্কার করাকে কেন্দ্র করে দুই দলের বিবাদে যে মানুষ দুটি প্রাণ হারাল তাদের বয়স তিরিশের কোটায়। এই দুটি তরুণ প্রাণ দুনিয়ার উপরে আরও অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারত। মৃত মানুষের শেষ ঠিকানা গোরস্থানের দখল কিংবা উন্নয়নকে কেন্দ্র করে ওই দুই তরুণের মাথা ঘামানোর কথা ছিল না। তবুও কেন যে ওরা মারামারি করতে গিয়ে বেঘোরে মরল সেই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাওয়া যাবে কে জানে। 

পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন খবর ছাপা হচ্ছে, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি স্বার্থের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সব লীগে অন্তর্কোন্দল দিন দিন ঘোলালো হয়ে উঠছে। দলীয় রাজনীতিতে সাধারণ কোন্দল, দল ভাগাভাগি কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। তবে বিনা চ্যালেঞ্জে ক্ষমতায় টিকে থাকা পার্টি আওয়ামী লীগের ভিতরের চিত্র বোধকরি স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের আদলে টিকে থাকতে পারছে না। আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দল নিরীহ নিরামিষ ঝগড়ার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এটি দিনকে দিন ভয়ঙ্কর রক্তারক্তির রূপ নিচ্ছে। অমুক নেতার সমর্থকদের সঙ্গে অমুক নেতার সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার পরে কোপাকুপি কিংবা গোলাগুলিতে অমুকে অমুকে মারা গেছে এটি এখন নিত্যদিনের ঘটনা। অনেক সময় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে মৃত ব্যক্তির নামের পাশে তার বয়স লেখা থাকে। খবরগুলো পড়তে গিয়ে খেয়াল করে দেখলাম, দলীয় কোন্দলে যারা মারা যাচ্ছে তাদের সবার বয়স তিরিশের নিচে। যে নেতার স্বার্থ রক্ষা করার জন্য অল্প বয়সী ছেলেটি মারা যায় সেই হুকুমদাতা নেতার নাম এবং বয়স পত্রিকায় ছাপা হয় না। পত্রিকার পাতায় হুকুমদাতা নেতাদের বয়স ছাপা না হলেও আমি অনুমান করি তাদের কারো বয়স চল্লিশ বছরের কম হবে না। চল্লিশোর্ধ্ব নেতারা নিজেদের জীবনে ভোগ-বিলাস কেনার জন্য কি অল্প বয়সী ছেলেগুলোকে বিপথগামী করে তাদের শক্তি-মেধাকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অপচয় করছে? যেসব স্বার্থান্ধ নেতা তারুণ্যকে এভাবে অপব্যবহার করছে তাদের একটি জার্মান প্রবাদ শোনাব। জার্মান ভাষায় প্রচলিত প্রবাদের ইংরেজি মানে— ‘দি লাস্ট জ্যাকেট হ্যাজ নো পকেট।’ প্রবাদটির বাংলা সংস্করণ হতে পারে, ‘শেষ পিরানে পকেট নেই’। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, শেষ পিরানে পকেট থাকবে না এই আশঙ্কায় আখের গোছানোর কাজে ব্যস্ত বয়স্ক নেতাদের গায়ে এখন শুধুই পকেট, ওতে পিরান বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। পকেট ভরার কাজে ব্যস্ত নেতাদের অন্য কোনোদিকে তাকানোর সময় নেই। কাজেই তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলার কোনো মানে হয় না। কিন্তু যারা বয়সে তরুণ, যাদের চোখে স্বপ্ন থাকা উচিত সেই তরুণদের উদ্দেশে বলব, তোমাদের যারা মৃত্যুর মন্ত্রণা দেয় তারা নিজেরা মারামারি করে মরে না। তোমাদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়ে তারা নিজেরা স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এ অবস্থায় তরুণদের সামনে বেঁচে থাকার একটি মাত্র পথ খোলা আছে। সেই পথটি, ‘আমি কাউকে মারব না’ এই নিয়তে বহাল থাকা। কাউকে মারবে বলে পিস্তল-চাপাতি হাতে যে পথ দিয়ে তুমি বাড়ি থেকে বের হবে একদিন প্রতিপক্ষের আঘাতে প্রাণ হারিয়ে সেই পথে তুমি খাটিয়ায় শুয়ে বাড়িতে ফিরবে। এই সত্য তরুণরা যত দ্রুত শিখতে পারবে ততই তাদের আয়ুর দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকবে। আয়ু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমরা বুঝবে, মৃত্যুকে ঘটা করে বরণ করার কিছু নেই। মৃত্যু জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মৃত্যুকে টেনেহিঁচড়ে কাছে আনার প্রয়োজন পড়ে না।  বিনা আহ্বানে মৃত্যু একদিন শিয়রে এসে দাঁড়াবে। তোমরা যারা তরুণ এখন তারা জীবনকে বরণ করে নাও। বেঁচে থাকার নিয়ত বাঁধ। নিজে বাঁচ-অন্যকে বাঁচতে দাও।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা