শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে হত্যাযজ্ঞ শুরু হওয়ার পরে যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিদিন মানুষ মরছে। সেখানে অবিরাম মৃত্যুর মহোৎসব চলছে আর তার হিসাব-নিকাশ আড়াই দশক ধরে পৃথিবীর সব টিভি চ্যানেলের খবরের শিরোনাম দখল করে আছে। ইরাকে গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্র খোঁজার নামে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সবকটি দেশে যে ভয়ানক হত্যাযজ্ঞের শুরু তার শেষ কবে কোথায় কীভাবে হবে কেউ সেটা জানে না।  মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে এ পর্যন্ত কত মানুষ মরেছে তার হিসাব চুকানোর আগেই ওখানে আইসিস দানবের উত্থান। মধ্যপ্রাচ্যে আইসিস দামামার সঙ্গে সঙ্গত করে ফ্রান্স এবং আমেরিকায় নিরীহ মানুষের রক্ত ঝরার খবর নিয়মিত আমাদের চমকে দিয়ে যাচ্ছিল। দুনিয়াজুড়ে বীভৎস হত্যাযজ্ঞের মধ্যে এলো আমাদের নিজেদের পালা। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসা দুনিয়ার সব সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে চলে এলো। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগেও বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর নিউজ বারের দিকে চোখ পড়লে মনে হতো এটি কোনো নিউজ বার নয় বরং চোখের সামনে চলমান মৃত্যুর মিছিল দেখতে পাচ্ছি। দেশের ভিতরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর এখন আর খবর বলে গণ্য হচ্ছে না। প্রতিদিন এত মানুষ মারা যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে অনেকে বোধহয় স্বাভাবিক মৃত্যুর তালিকায় ধরে নিয়েছে। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও আতঙ্কজনক। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলের পদ-পদবি নিয়ে গোলাগুলি, কোপাকুপিতে প্রাণহানি, সেটাও বারমাস লেগেই আছে। অতি তুচ্ছ কারণে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে আগে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া কিংবা ঢিল বিনিময়ের খবর পাওয়া যেত। সেটিও এখন প্রাণঘাতী লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন পত্রিকা খুললে দেখা যায়, দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে মারামারি বেধে গিয়ে এক বা একাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এত লম্বা মৃত্যুর মিছিলে সাধারণ হত্যার খবর মানুষের মনে আর সেভাবে আলোড়ন তুলছিল না। এমন একটা পরিস্থিতিতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড মানুষকে নাড়া দিল। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড দেশবাসীর মনকে যতখানি নাড়া দিল তার চেয়ে বেশি নাড়া দিল হত্যাকাণ্ডের বিচার না পাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খেদ প্রকাশ করে বললেন, তনু হত্যার বিচার একদিন হবে যেমন হয়েছে বঙ্গবন্ধু কিংবা চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, তার নিজ পরিবারের নিহত সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তাকে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তিনি সবাইকে ধৈর্য ধরতে বলেছেন। তার কথার রেশ ধরে আমরা অনুমান করছি, তনু হত্যার বিচার পেতে আমাদের কমপক্ষে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার পরে আর একটি প্রশ্ন আমাদের মনে জন্ম নিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ আমাদের জানা ছিল কিন্তু তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার সঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ কি? তনু হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়ার অস্বস্তির রেশ কাটতে না কাটতে চট্টগ্রামে পুলিশ অফিসার বাবুল আখতারের স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ড মানুষের মনকে আরেকবার নাড়া দিয়ে গেল। এই দুটি হত্যাকাণ্ডে মানুষের মন নাড়া খেলেও আমাদের কর্তাব্যক্তিদের তাতে কিছু আসে যায় বলে মনে হয় না। তার প্রমাণ তনু হত্যার বিচার প্রক্রিয়ার মতো মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচারও লটকে গেছে। মিতুকে হত্যা করার জন্য যাদের ভাড়া করা হয়েছিল তাদের ক্রসফায়ারে ফেলে হত্যা করাকে যদি বিচার বলে চালানো হয় তাতে আমাদের দুঃখ পাওয়ার বেশি আর কি করার আছে। তবে, সব কথার পরে মানুষ মনে করে, কুমিল্লার তনু এবং চট্টগ্রামে মিতু এই দুটি হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের মানুষকে একটি সত্য বুঝিয়ে দিয়ে গেল। মানুষ জানল, বাংলাদেশে আইনের শাসন কাগজে আছে, কাগজেই থাকবে। বাস্তবে, তনু এবং মিতু মরে গিয়ে প্রমাণ করে গেল আইন সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর নয়, এই নির্মমতা আমাদের মানতে হবে। আমরা জানি আইনের হাত অনেক লম্বা তবে কখনো কোনো এক জায়গায় আইনের হাত একজন বামনের হাতের চেয়েও খাটো।

কুমিল্লায় নিহত তনু এবং চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচার না পেয়ে মনটা দমে গিয়েছিল বলে খবরের কাগজ পড়ার সময় মৃত্যুর খবরগুলো এড়িয়ে যেতাম। এমন মানসিক অবস্থার মধ্যে এলো হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়াল মৃত্যুর খবর। খবরের আদ্যোপান্ত পড়ে মনে হলো, ধরণী দ্বিধা হও। আমরা, বাঙালি জাতি কি সত্যি রক্তাক্ত একাত্তর পেরিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছি! আমরা কি সত্যি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্য আর তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদরদের পরাজিত করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে আমাদের ঘরে এমন ভয়ঙ্কর আলবদর পয়দা হলো কীভাবে! এরপর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গির মৃত্যুর খবর পড়ে মনের মধ্যে ভীষণ হতাশার জন্ম হলো। আক্রোশ নয়, মনের মধ্যে বিস্ময় নিয়ে ভাবছিলাম, কি সেই বর্বর শক্তি যা দিয়ে এমন নবিন তাজা প্রাণগুলোকে জীবনবিমুখ জঙ্গি বানিয়ে মৃত্যুর কাছে টেনে নেওয়া যায়। কি সেই শক্তি যা দিয়ে বিশ বছর বয়সের টগবগে তরুণ ছেলেগুলোর চোখ থেকে তাজা স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে তার মনটাকে বিবর্ণ মৃত্যু দিয়ে ঢেকে দেওয়া যায়। আমি জানি, এসব প্রশ্নের সোজাসাপ্টা জবাব কারোরই জানা নেই। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, জঙ্গি ছেলেগুলোকে প্রশ্ন করে তার উত্তর পাওয়া সম্ভব নয়। জঙ্গিরা বলে, ‘আমরা কোনো প্রশ্নের জবাব দেব না। আমাকে মেরে ফেলুন আমি জান্নাতে যাব।’ পুলিশের অভিজ্ঞতা পড়ে আমার মনে হয়েছে কোনো এক দুষ্ট জাদুকর ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ছেলেগুলোর মাথা থেকে জীব জগতের জৈবিক নিয়মগুলো মুছে দিয়েছে। প্রকৃতির নিয়মে প্রাণী মাত্রেই বেঁচে থাকতে চায়। বেঁচে থাকার ইচ্ছা কোনো অর্জিত জ্ঞান নয় বরং এটি প্রাণী জগতের সহজাত প্রবৃত্তি। একটা তেলাপোকাকে মেরে ফেলতে চাইলে সে দৌড়ে পালাতে চায় অর্থাৎ একটি তেলাপোকাও ‘মরিতে চাহে না এই সুন্দর ভুবনে’। অথচ জঙ্গি ছেলেগুলো মরার জন্য মুখিয়ে আছে। কে সেই হ্যামিলনের বংশীবাদক আর কি সেই জাদুমন্ত্র যা জঙ্গি ছেলেগুলোকে ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে টানছে? শুধু জঙ্গিদের কথাই বা বলছি কেন। যারা জান্নাতে গিয়ে খুশিমাফিক জীবনকে ভোগ করার অলীক স্বপ্নে ডুবে থাকে না বরং দুনিয়ার উপর বিনা খাটনিতে শর্টকাট পথে ভোগের রাজ্যে পৌঁছতে চায় তাদের অবস্থা ভেবে দেখুন। তারাও তো ভোগের রাজ্যের ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে মৃত্যুর গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে।

কল্যাণপুরের জঙ্গি হত্যার ঘটনা পড়ার পরে নিজের কাছে নিজে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আমি আর মৃত্যুর খবর পড়ব না। সম্ভব হলে পত্রিকার পাতা খুঁজে জীবনের খবর বের করে নিব। কিন্তু গত ৩১ জুলাই আমার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ হলো। সেদিন পত্রিকার পাতায় কুমিল্লায় দুজন মানুষের মৃত্যুর খবরে চোখ আটকে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খবরের শিরোনাম— ‘কুমিল্লায় কবরস্থান নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড : নিহত ২’। বিস্তারিত খবরে পড়লাম কুমিল্লা সদর উপজেলায় বারপাড়া কবরস্থান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারিতে ধারালো অস্ত্রের ঘায়ে দুই যুবক প্রাণ হারিয়েছে। ভেবে দেখুন, দুই পক্ষের বিবাদের কেন্দ্রবিন্দু একটি কবরস্থান! বসতভিটা, রাস্তা কিংবা নদী-খাল অথবা বাজার-হাটের দখল নিয়ে মারামারি বাধলে ভাবতাম, জীবনকে আরও মজা মেরে ভোগ করার লালসায় লোভী মানুষ এমন মারামারি করতেই পারে। কিন্তু গোরস্থানের দখল নিয়ে মারামারি করে মরে যাওয়ার কি অর্থ থাকতে পারে! কবরস্থানের সংস্কার করাকে কেন্দ্র করে দুই দলের বিবাদে যে মানুষ দুটি প্রাণ হারাল তাদের বয়স তিরিশের কোটায়। এই দুটি তরুণ প্রাণ দুনিয়ার উপরে আরও অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারত। মৃত মানুষের শেষ ঠিকানা গোরস্থানের দখল কিংবা উন্নয়নকে কেন্দ্র করে ওই দুই তরুণের মাথা ঘামানোর কথা ছিল না। তবুও কেন যে ওরা মারামারি করতে গিয়ে বেঘোরে মরল সেই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাওয়া যাবে কে জানে। 

পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন খবর ছাপা হচ্ছে, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি স্বার্থের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সব লীগে অন্তর্কোন্দল দিন দিন ঘোলালো হয়ে উঠছে। দলীয় রাজনীতিতে সাধারণ কোন্দল, দল ভাগাভাগি কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। তবে বিনা চ্যালেঞ্জে ক্ষমতায় টিকে থাকা পার্টি আওয়ামী লীগের ভিতরের চিত্র বোধকরি স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের আদলে টিকে থাকতে পারছে না। আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দল নিরীহ নিরামিষ ঝগড়ার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এটি দিনকে দিন ভয়ঙ্কর রক্তারক্তির রূপ নিচ্ছে। অমুক নেতার সমর্থকদের সঙ্গে অমুক নেতার সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার পরে কোপাকুপি কিংবা গোলাগুলিতে অমুকে অমুকে মারা গেছে এটি এখন নিত্যদিনের ঘটনা। অনেক সময় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে মৃত ব্যক্তির নামের পাশে তার বয়স লেখা থাকে। খবরগুলো পড়তে গিয়ে খেয়াল করে দেখলাম, দলীয় কোন্দলে যারা মারা যাচ্ছে তাদের সবার বয়স তিরিশের নিচে। যে নেতার স্বার্থ রক্ষা করার জন্য অল্প বয়সী ছেলেটি মারা যায় সেই হুকুমদাতা নেতার নাম এবং বয়স পত্রিকায় ছাপা হয় না। পত্রিকার পাতায় হুকুমদাতা নেতাদের বয়স ছাপা না হলেও আমি অনুমান করি তাদের কারো বয়স চল্লিশ বছরের কম হবে না। চল্লিশোর্ধ্ব নেতারা নিজেদের জীবনে ভোগ-বিলাস কেনার জন্য কি অল্প বয়সী ছেলেগুলোকে বিপথগামী করে তাদের শক্তি-মেধাকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অপচয় করছে? যেসব স্বার্থান্ধ নেতা তারুণ্যকে এভাবে অপব্যবহার করছে তাদের একটি জার্মান প্রবাদ শোনাব। জার্মান ভাষায় প্রচলিত প্রবাদের ইংরেজি মানে— ‘দি লাস্ট জ্যাকেট হ্যাজ নো পকেট।’ প্রবাদটির বাংলা সংস্করণ হতে পারে, ‘শেষ পিরানে পকেট নেই’। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, শেষ পিরানে পকেট থাকবে না এই আশঙ্কায় আখের গোছানোর কাজে ব্যস্ত বয়স্ক নেতাদের গায়ে এখন শুধুই পকেট, ওতে পিরান বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। পকেট ভরার কাজে ব্যস্ত নেতাদের অন্য কোনোদিকে তাকানোর সময় নেই। কাজেই তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলার কোনো মানে হয় না। কিন্তু যারা বয়সে তরুণ, যাদের চোখে স্বপ্ন থাকা উচিত সেই তরুণদের উদ্দেশে বলব, তোমাদের যারা মৃত্যুর মন্ত্রণা দেয় তারা নিজেরা মারামারি করে মরে না। তোমাদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়ে তারা নিজেরা স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এ অবস্থায় তরুণদের সামনে বেঁচে থাকার একটি মাত্র পথ খোলা আছে। সেই পথটি, ‘আমি কাউকে মারব না’ এই নিয়তে বহাল থাকা। কাউকে মারবে বলে পিস্তল-চাপাতি হাতে যে পথ দিয়ে তুমি বাড়ি থেকে বের হবে একদিন প্রতিপক্ষের আঘাতে প্রাণ হারিয়ে সেই পথে তুমি খাটিয়ায় শুয়ে বাড়িতে ফিরবে। এই সত্য তরুণরা যত দ্রুত শিখতে পারবে ততই তাদের আয়ুর দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকবে। আয়ু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমরা বুঝবে, মৃত্যুকে ঘটা করে বরণ করার কিছু নেই। মৃত্যু জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মৃত্যুকে টেনেহিঁচড়ে কাছে আনার প্রয়োজন পড়ে না।  বিনা আহ্বানে মৃত্যু একদিন শিয়রে এসে দাঁড়াবে। তোমরা যারা তরুণ এখন তারা জীবনকে বরণ করে নাও। বেঁচে থাকার নিয়ত বাঁধ। নিজে বাঁচ-অন্যকে বাঁচতে দাও।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৪৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ