শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে হত্যাযজ্ঞ শুরু হওয়ার পরে যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিদিন মানুষ মরছে। সেখানে অবিরাম মৃত্যুর মহোৎসব চলছে আর তার হিসাব-নিকাশ আড়াই দশক ধরে পৃথিবীর সব টিভি চ্যানেলের খবরের শিরোনাম দখল করে আছে। ইরাকে গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্র খোঁজার নামে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সবকটি দেশে যে ভয়ানক হত্যাযজ্ঞের শুরু তার শেষ কবে কোথায় কীভাবে হবে কেউ সেটা জানে না।  মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে এ পর্যন্ত কত মানুষ মরেছে তার হিসাব চুকানোর আগেই ওখানে আইসিস দানবের উত্থান। মধ্যপ্রাচ্যে আইসিস দামামার সঙ্গে সঙ্গত করে ফ্রান্স এবং আমেরিকায় নিরীহ মানুষের রক্ত ঝরার খবর নিয়মিত আমাদের চমকে দিয়ে যাচ্ছিল। দুনিয়াজুড়ে বীভৎস হত্যাযজ্ঞের মধ্যে এলো আমাদের নিজেদের পালা। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসা দুনিয়ার সব সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে চলে এলো। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগেও বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর নিউজ বারের দিকে চোখ পড়লে মনে হতো এটি কোনো নিউজ বার নয় বরং চোখের সামনে চলমান মৃত্যুর মিছিল দেখতে পাচ্ছি। দেশের ভিতরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর এখন আর খবর বলে গণ্য হচ্ছে না। প্রতিদিন এত মানুষ মারা যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে অনেকে বোধহয় স্বাভাবিক মৃত্যুর তালিকায় ধরে নিয়েছে। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও আতঙ্কজনক। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলের পদ-পদবি নিয়ে গোলাগুলি, কোপাকুপিতে প্রাণহানি, সেটাও বারমাস লেগেই আছে। অতি তুচ্ছ কারণে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে আগে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া কিংবা ঢিল বিনিময়ের খবর পাওয়া যেত। সেটিও এখন প্রাণঘাতী লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন পত্রিকা খুললে দেখা যায়, দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে মারামারি বেধে গিয়ে এক বা একাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এত লম্বা মৃত্যুর মিছিলে সাধারণ হত্যার খবর মানুষের মনে আর সেভাবে আলোড়ন তুলছিল না। এমন একটা পরিস্থিতিতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড মানুষকে নাড়া দিল। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড দেশবাসীর মনকে যতখানি নাড়া দিল তার চেয়ে বেশি নাড়া দিল হত্যাকাণ্ডের বিচার না পাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খেদ প্রকাশ করে বললেন, তনু হত্যার বিচার একদিন হবে যেমন হয়েছে বঙ্গবন্ধু কিংবা চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, তার নিজ পরিবারের নিহত সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তাকে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তিনি সবাইকে ধৈর্য ধরতে বলেছেন। তার কথার রেশ ধরে আমরা অনুমান করছি, তনু হত্যার বিচার পেতে আমাদের কমপক্ষে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার পরে আর একটি প্রশ্ন আমাদের মনে জন্ম নিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ আমাদের জানা ছিল কিন্তু তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার সঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ কি? তনু হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়ার অস্বস্তির রেশ কাটতে না কাটতে চট্টগ্রামে পুলিশ অফিসার বাবুল আখতারের স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ড মানুষের মনকে আরেকবার নাড়া দিয়ে গেল। এই দুটি হত্যাকাণ্ডে মানুষের মন নাড়া খেলেও আমাদের কর্তাব্যক্তিদের তাতে কিছু আসে যায় বলে মনে হয় না। তার প্রমাণ তনু হত্যার বিচার প্রক্রিয়ার মতো মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচারও লটকে গেছে। মিতুকে হত্যা করার জন্য যাদের ভাড়া করা হয়েছিল তাদের ক্রসফায়ারে ফেলে হত্যা করাকে যদি বিচার বলে চালানো হয় তাতে আমাদের দুঃখ পাওয়ার বেশি আর কি করার আছে। তবে, সব কথার পরে মানুষ মনে করে, কুমিল্লার তনু এবং চট্টগ্রামে মিতু এই দুটি হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের মানুষকে একটি সত্য বুঝিয়ে দিয়ে গেল। মানুষ জানল, বাংলাদেশে আইনের শাসন কাগজে আছে, কাগজেই থাকবে। বাস্তবে, তনু এবং মিতু মরে গিয়ে প্রমাণ করে গেল আইন সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর নয়, এই নির্মমতা আমাদের মানতে হবে। আমরা জানি আইনের হাত অনেক লম্বা তবে কখনো কোনো এক জায়গায় আইনের হাত একজন বামনের হাতের চেয়েও খাটো।

কুমিল্লায় নিহত তনু এবং চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচার না পেয়ে মনটা দমে গিয়েছিল বলে খবরের কাগজ পড়ার সময় মৃত্যুর খবরগুলো এড়িয়ে যেতাম। এমন মানসিক অবস্থার মধ্যে এলো হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়াল মৃত্যুর খবর। খবরের আদ্যোপান্ত পড়ে মনে হলো, ধরণী দ্বিধা হও। আমরা, বাঙালি জাতি কি সত্যি রক্তাক্ত একাত্তর পেরিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছি! আমরা কি সত্যি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্য আর তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদরদের পরাজিত করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে আমাদের ঘরে এমন ভয়ঙ্কর আলবদর পয়দা হলো কীভাবে! এরপর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গির মৃত্যুর খবর পড়ে মনের মধ্যে ভীষণ হতাশার জন্ম হলো। আক্রোশ নয়, মনের মধ্যে বিস্ময় নিয়ে ভাবছিলাম, কি সেই বর্বর শক্তি যা দিয়ে এমন নবিন তাজা প্রাণগুলোকে জীবনবিমুখ জঙ্গি বানিয়ে মৃত্যুর কাছে টেনে নেওয়া যায়। কি সেই শক্তি যা দিয়ে বিশ বছর বয়সের টগবগে তরুণ ছেলেগুলোর চোখ থেকে তাজা স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে তার মনটাকে বিবর্ণ মৃত্যু দিয়ে ঢেকে দেওয়া যায়। আমি জানি, এসব প্রশ্নের সোজাসাপ্টা জবাব কারোরই জানা নেই। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, জঙ্গি ছেলেগুলোকে প্রশ্ন করে তার উত্তর পাওয়া সম্ভব নয়। জঙ্গিরা বলে, ‘আমরা কোনো প্রশ্নের জবাব দেব না। আমাকে মেরে ফেলুন আমি জান্নাতে যাব।’ পুলিশের অভিজ্ঞতা পড়ে আমার মনে হয়েছে কোনো এক দুষ্ট জাদুকর ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ছেলেগুলোর মাথা থেকে জীব জগতের জৈবিক নিয়মগুলো মুছে দিয়েছে। প্রকৃতির নিয়মে প্রাণী মাত্রেই বেঁচে থাকতে চায়। বেঁচে থাকার ইচ্ছা কোনো অর্জিত জ্ঞান নয় বরং এটি প্রাণী জগতের সহজাত প্রবৃত্তি। একটা তেলাপোকাকে মেরে ফেলতে চাইলে সে দৌড়ে পালাতে চায় অর্থাৎ একটি তেলাপোকাও ‘মরিতে চাহে না এই সুন্দর ভুবনে’। অথচ জঙ্গি ছেলেগুলো মরার জন্য মুখিয়ে আছে। কে সেই হ্যামিলনের বংশীবাদক আর কি সেই জাদুমন্ত্র যা জঙ্গি ছেলেগুলোকে ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে টানছে? শুধু জঙ্গিদের কথাই বা বলছি কেন। যারা জান্নাতে গিয়ে খুশিমাফিক জীবনকে ভোগ করার অলীক স্বপ্নে ডুবে থাকে না বরং দুনিয়ার উপর বিনা খাটনিতে শর্টকাট পথে ভোগের রাজ্যে পৌঁছতে চায় তাদের অবস্থা ভেবে দেখুন। তারাও তো ভোগের রাজ্যের ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে মৃত্যুর গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে।

কল্যাণপুরের জঙ্গি হত্যার ঘটনা পড়ার পরে নিজের কাছে নিজে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আমি আর মৃত্যুর খবর পড়ব না। সম্ভব হলে পত্রিকার পাতা খুঁজে জীবনের খবর বের করে নিব। কিন্তু গত ৩১ জুলাই আমার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ হলো। সেদিন পত্রিকার পাতায় কুমিল্লায় দুজন মানুষের মৃত্যুর খবরে চোখ আটকে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খবরের শিরোনাম— ‘কুমিল্লায় কবরস্থান নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড : নিহত ২’। বিস্তারিত খবরে পড়লাম কুমিল্লা সদর উপজেলায় বারপাড়া কবরস্থান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারিতে ধারালো অস্ত্রের ঘায়ে দুই যুবক প্রাণ হারিয়েছে। ভেবে দেখুন, দুই পক্ষের বিবাদের কেন্দ্রবিন্দু একটি কবরস্থান! বসতভিটা, রাস্তা কিংবা নদী-খাল অথবা বাজার-হাটের দখল নিয়ে মারামারি বাধলে ভাবতাম, জীবনকে আরও মজা মেরে ভোগ করার লালসায় লোভী মানুষ এমন মারামারি করতেই পারে। কিন্তু গোরস্থানের দখল নিয়ে মারামারি করে মরে যাওয়ার কি অর্থ থাকতে পারে! কবরস্থানের সংস্কার করাকে কেন্দ্র করে দুই দলের বিবাদে যে মানুষ দুটি প্রাণ হারাল তাদের বয়স তিরিশের কোটায়। এই দুটি তরুণ প্রাণ দুনিয়ার উপরে আরও অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারত। মৃত মানুষের শেষ ঠিকানা গোরস্থানের দখল কিংবা উন্নয়নকে কেন্দ্র করে ওই দুই তরুণের মাথা ঘামানোর কথা ছিল না। তবুও কেন যে ওরা মারামারি করতে গিয়ে বেঘোরে মরল সেই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাওয়া যাবে কে জানে। 

পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন খবর ছাপা হচ্ছে, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি স্বার্থের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সব লীগে অন্তর্কোন্দল দিন দিন ঘোলালো হয়ে উঠছে। দলীয় রাজনীতিতে সাধারণ কোন্দল, দল ভাগাভাগি কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। তবে বিনা চ্যালেঞ্জে ক্ষমতায় টিকে থাকা পার্টি আওয়ামী লীগের ভিতরের চিত্র বোধকরি স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের আদলে টিকে থাকতে পারছে না। আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দল নিরীহ নিরামিষ ঝগড়ার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এটি দিনকে দিন ভয়ঙ্কর রক্তারক্তির রূপ নিচ্ছে। অমুক নেতার সমর্থকদের সঙ্গে অমুক নেতার সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার পরে কোপাকুপি কিংবা গোলাগুলিতে অমুকে অমুকে মারা গেছে এটি এখন নিত্যদিনের ঘটনা। অনেক সময় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে মৃত ব্যক্তির নামের পাশে তার বয়স লেখা থাকে। খবরগুলো পড়তে গিয়ে খেয়াল করে দেখলাম, দলীয় কোন্দলে যারা মারা যাচ্ছে তাদের সবার বয়স তিরিশের নিচে। যে নেতার স্বার্থ রক্ষা করার জন্য অল্প বয়সী ছেলেটি মারা যায় সেই হুকুমদাতা নেতার নাম এবং বয়স পত্রিকায় ছাপা হয় না। পত্রিকার পাতায় হুকুমদাতা নেতাদের বয়স ছাপা না হলেও আমি অনুমান করি তাদের কারো বয়স চল্লিশ বছরের কম হবে না। চল্লিশোর্ধ্ব নেতারা নিজেদের জীবনে ভোগ-বিলাস কেনার জন্য কি অল্প বয়সী ছেলেগুলোকে বিপথগামী করে তাদের শক্তি-মেধাকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অপচয় করছে? যেসব স্বার্থান্ধ নেতা তারুণ্যকে এভাবে অপব্যবহার করছে তাদের একটি জার্মান প্রবাদ শোনাব। জার্মান ভাষায় প্রচলিত প্রবাদের ইংরেজি মানে— ‘দি লাস্ট জ্যাকেট হ্যাজ নো পকেট।’ প্রবাদটির বাংলা সংস্করণ হতে পারে, ‘শেষ পিরানে পকেট নেই’। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, শেষ পিরানে পকেট থাকবে না এই আশঙ্কায় আখের গোছানোর কাজে ব্যস্ত বয়স্ক নেতাদের গায়ে এখন শুধুই পকেট, ওতে পিরান বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। পকেট ভরার কাজে ব্যস্ত নেতাদের অন্য কোনোদিকে তাকানোর সময় নেই। কাজেই তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলার কোনো মানে হয় না। কিন্তু যারা বয়সে তরুণ, যাদের চোখে স্বপ্ন থাকা উচিত সেই তরুণদের উদ্দেশে বলব, তোমাদের যারা মৃত্যুর মন্ত্রণা দেয় তারা নিজেরা মারামারি করে মরে না। তোমাদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়ে তারা নিজেরা স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এ অবস্থায় তরুণদের সামনে বেঁচে থাকার একটি মাত্র পথ খোলা আছে। সেই পথটি, ‘আমি কাউকে মারব না’ এই নিয়তে বহাল থাকা। কাউকে মারবে বলে পিস্তল-চাপাতি হাতে যে পথ দিয়ে তুমি বাড়ি থেকে বের হবে একদিন প্রতিপক্ষের আঘাতে প্রাণ হারিয়ে সেই পথে তুমি খাটিয়ায় শুয়ে বাড়িতে ফিরবে। এই সত্য তরুণরা যত দ্রুত শিখতে পারবে ততই তাদের আয়ুর দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকবে। আয়ু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমরা বুঝবে, মৃত্যুকে ঘটা করে বরণ করার কিছু নেই। মৃত্যু জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মৃত্যুকে টেনেহিঁচড়ে কাছে আনার প্রয়োজন পড়ে না।  বিনা আহ্বানে মৃত্যু একদিন শিয়রে এসে দাঁড়াবে। তোমরা যারা তরুণ এখন তারা জীবনকে বরণ করে নাও। বেঁচে থাকার নিয়ত বাঁধ। নিজে বাঁচ-অন্যকে বাঁচতে দাও।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতি কমাতে সৎ মানুষ নির্বাচন করতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি কমাতে সৎ মানুষ নির্বাচন করতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান

২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা