শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে হত্যাযজ্ঞ শুরু হওয়ার পরে যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিদিন মানুষ মরছে। সেখানে অবিরাম মৃত্যুর মহোৎসব চলছে আর তার হিসাব-নিকাশ আড়াই দশক ধরে পৃথিবীর সব টিভি চ্যানেলের খবরের শিরোনাম দখল করে আছে। ইরাকে গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্র খোঁজার নামে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সবকটি দেশে যে ভয়ানক হত্যাযজ্ঞের শুরু তার শেষ কবে কোথায় কীভাবে হবে কেউ সেটা জানে না।  মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে এ পর্যন্ত কত মানুষ মরেছে তার হিসাব চুকানোর আগেই ওখানে আইসিস দানবের উত্থান। মধ্যপ্রাচ্যে আইসিস দামামার সঙ্গে সঙ্গত করে ফ্রান্স এবং আমেরিকায় নিরীহ মানুষের রক্ত ঝরার খবর নিয়মিত আমাদের চমকে দিয়ে যাচ্ছিল। দুনিয়াজুড়ে বীভৎস হত্যাযজ্ঞের মধ্যে এলো আমাদের নিজেদের পালা। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসা দুনিয়ার সব সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে চলে এলো। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগেও বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর নিউজ বারের দিকে চোখ পড়লে মনে হতো এটি কোনো নিউজ বার নয় বরং চোখের সামনে চলমান মৃত্যুর মিছিল দেখতে পাচ্ছি। দেশের ভিতরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর এখন আর খবর বলে গণ্য হচ্ছে না। প্রতিদিন এত মানুষ মারা যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে অনেকে বোধহয় স্বাভাবিক মৃত্যুর তালিকায় ধরে নিয়েছে। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও আতঙ্কজনক। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলের পদ-পদবি নিয়ে গোলাগুলি, কোপাকুপিতে প্রাণহানি, সেটাও বারমাস লেগেই আছে। অতি তুচ্ছ কারণে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে আগে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া কিংবা ঢিল বিনিময়ের খবর পাওয়া যেত। সেটিও এখন প্রাণঘাতী লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন পত্রিকা খুললে দেখা যায়, দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে মারামারি বেধে গিয়ে এক বা একাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এত লম্বা মৃত্যুর মিছিলে সাধারণ হত্যার খবর মানুষের মনে আর সেভাবে আলোড়ন তুলছিল না। এমন একটা পরিস্থিতিতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড মানুষকে নাড়া দিল। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড দেশবাসীর মনকে যতখানি নাড়া দিল তার চেয়ে বেশি নাড়া দিল হত্যাকাণ্ডের বিচার না পাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খেদ প্রকাশ করে বললেন, তনু হত্যার বিচার একদিন হবে যেমন হয়েছে বঙ্গবন্ধু কিংবা চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, তার নিজ পরিবারের নিহত সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তাকে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তিনি সবাইকে ধৈর্য ধরতে বলেছেন। তার কথার রেশ ধরে আমরা অনুমান করছি, তনু হত্যার বিচার পেতে আমাদের কমপক্ষে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার পরে আর একটি প্রশ্ন আমাদের মনে জন্ম নিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ আমাদের জানা ছিল কিন্তু তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার সঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ কি? তনু হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়ার অস্বস্তির রেশ কাটতে না কাটতে চট্টগ্রামে পুলিশ অফিসার বাবুল আখতারের স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ড মানুষের মনকে আরেকবার নাড়া দিয়ে গেল। এই দুটি হত্যাকাণ্ডে মানুষের মন নাড়া খেলেও আমাদের কর্তাব্যক্তিদের তাতে কিছু আসে যায় বলে মনে হয় না। তার প্রমাণ তনু হত্যার বিচার প্রক্রিয়ার মতো মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচারও লটকে গেছে। মিতুকে হত্যা করার জন্য যাদের ভাড়া করা হয়েছিল তাদের ক্রসফায়ারে ফেলে হত্যা করাকে যদি বিচার বলে চালানো হয় তাতে আমাদের দুঃখ পাওয়ার বেশি আর কি করার আছে। তবে, সব কথার পরে মানুষ মনে করে, কুমিল্লার তনু এবং চট্টগ্রামে মিতু এই দুটি হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের মানুষকে একটি সত্য বুঝিয়ে দিয়ে গেল। মানুষ জানল, বাংলাদেশে আইনের শাসন কাগজে আছে, কাগজেই থাকবে। বাস্তবে, তনু এবং মিতু মরে গিয়ে প্রমাণ করে গেল আইন সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর নয়, এই নির্মমতা আমাদের মানতে হবে। আমরা জানি আইনের হাত অনেক লম্বা তবে কখনো কোনো এক জায়গায় আইনের হাত একজন বামনের হাতের চেয়েও খাটো।

কুমিল্লায় নিহত তনু এবং চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচার না পেয়ে মনটা দমে গিয়েছিল বলে খবরের কাগজ পড়ার সময় মৃত্যুর খবরগুলো এড়িয়ে যেতাম। এমন মানসিক অবস্থার মধ্যে এলো হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়াল মৃত্যুর খবর। খবরের আদ্যোপান্ত পড়ে মনে হলো, ধরণী দ্বিধা হও। আমরা, বাঙালি জাতি কি সত্যি রক্তাক্ত একাত্তর পেরিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছি! আমরা কি সত্যি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্য আর তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদরদের পরাজিত করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে আমাদের ঘরে এমন ভয়ঙ্কর আলবদর পয়দা হলো কীভাবে! এরপর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গির মৃত্যুর খবর পড়ে মনের মধ্যে ভীষণ হতাশার জন্ম হলো। আক্রোশ নয়, মনের মধ্যে বিস্ময় নিয়ে ভাবছিলাম, কি সেই বর্বর শক্তি যা দিয়ে এমন নবিন তাজা প্রাণগুলোকে জীবনবিমুখ জঙ্গি বানিয়ে মৃত্যুর কাছে টেনে নেওয়া যায়। কি সেই শক্তি যা দিয়ে বিশ বছর বয়সের টগবগে তরুণ ছেলেগুলোর চোখ থেকে তাজা স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে তার মনটাকে বিবর্ণ মৃত্যু দিয়ে ঢেকে দেওয়া যায়। আমি জানি, এসব প্রশ্নের সোজাসাপ্টা জবাব কারোরই জানা নেই। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, জঙ্গি ছেলেগুলোকে প্রশ্ন করে তার উত্তর পাওয়া সম্ভব নয়। জঙ্গিরা বলে, ‘আমরা কোনো প্রশ্নের জবাব দেব না। আমাকে মেরে ফেলুন আমি জান্নাতে যাব।’ পুলিশের অভিজ্ঞতা পড়ে আমার মনে হয়েছে কোনো এক দুষ্ট জাদুকর ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ছেলেগুলোর মাথা থেকে জীব জগতের জৈবিক নিয়মগুলো মুছে দিয়েছে। প্রকৃতির নিয়মে প্রাণী মাত্রেই বেঁচে থাকতে চায়। বেঁচে থাকার ইচ্ছা কোনো অর্জিত জ্ঞান নয় বরং এটি প্রাণী জগতের সহজাত প্রবৃত্তি। একটা তেলাপোকাকে মেরে ফেলতে চাইলে সে দৌড়ে পালাতে চায় অর্থাৎ একটি তেলাপোকাও ‘মরিতে চাহে না এই সুন্দর ভুবনে’। অথচ জঙ্গি ছেলেগুলো মরার জন্য মুখিয়ে আছে। কে সেই হ্যামিলনের বংশীবাদক আর কি সেই জাদুমন্ত্র যা জঙ্গি ছেলেগুলোকে ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে টানছে? শুধু জঙ্গিদের কথাই বা বলছি কেন। যারা জান্নাতে গিয়ে খুশিমাফিক জীবনকে ভোগ করার অলীক স্বপ্নে ডুবে থাকে না বরং দুনিয়ার উপর বিনা খাটনিতে শর্টকাট পথে ভোগের রাজ্যে পৌঁছতে চায় তাদের অবস্থা ভেবে দেখুন। তারাও তো ভোগের রাজ্যের ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে মৃত্যুর গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে।

কল্যাণপুরের জঙ্গি হত্যার ঘটনা পড়ার পরে নিজের কাছে নিজে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আমি আর মৃত্যুর খবর পড়ব না। সম্ভব হলে পত্রিকার পাতা খুঁজে জীবনের খবর বের করে নিব। কিন্তু গত ৩১ জুলাই আমার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ হলো। সেদিন পত্রিকার পাতায় কুমিল্লায় দুজন মানুষের মৃত্যুর খবরে চোখ আটকে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খবরের শিরোনাম— ‘কুমিল্লায় কবরস্থান নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড : নিহত ২’। বিস্তারিত খবরে পড়লাম কুমিল্লা সদর উপজেলায় বারপাড়া কবরস্থান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারিতে ধারালো অস্ত্রের ঘায়ে দুই যুবক প্রাণ হারিয়েছে। ভেবে দেখুন, দুই পক্ষের বিবাদের কেন্দ্রবিন্দু একটি কবরস্থান! বসতভিটা, রাস্তা কিংবা নদী-খাল অথবা বাজার-হাটের দখল নিয়ে মারামারি বাধলে ভাবতাম, জীবনকে আরও মজা মেরে ভোগ করার লালসায় লোভী মানুষ এমন মারামারি করতেই পারে। কিন্তু গোরস্থানের দখল নিয়ে মারামারি করে মরে যাওয়ার কি অর্থ থাকতে পারে! কবরস্থানের সংস্কার করাকে কেন্দ্র করে দুই দলের বিবাদে যে মানুষ দুটি প্রাণ হারাল তাদের বয়স তিরিশের কোটায়। এই দুটি তরুণ প্রাণ দুনিয়ার উপরে আরও অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারত। মৃত মানুষের শেষ ঠিকানা গোরস্থানের দখল কিংবা উন্নয়নকে কেন্দ্র করে ওই দুই তরুণের মাথা ঘামানোর কথা ছিল না। তবুও কেন যে ওরা মারামারি করতে গিয়ে বেঘোরে মরল সেই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাওয়া যাবে কে জানে। 

পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন খবর ছাপা হচ্ছে, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি স্বার্থের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সব লীগে অন্তর্কোন্দল দিন দিন ঘোলালো হয়ে উঠছে। দলীয় রাজনীতিতে সাধারণ কোন্দল, দল ভাগাভাগি কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। তবে বিনা চ্যালেঞ্জে ক্ষমতায় টিকে থাকা পার্টি আওয়ামী লীগের ভিতরের চিত্র বোধকরি স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের আদলে টিকে থাকতে পারছে না। আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দল নিরীহ নিরামিষ ঝগড়ার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এটি দিনকে দিন ভয়ঙ্কর রক্তারক্তির রূপ নিচ্ছে। অমুক নেতার সমর্থকদের সঙ্গে অমুক নেতার সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার পরে কোপাকুপি কিংবা গোলাগুলিতে অমুকে অমুকে মারা গেছে এটি এখন নিত্যদিনের ঘটনা। অনেক সময় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে মৃত ব্যক্তির নামের পাশে তার বয়স লেখা থাকে। খবরগুলো পড়তে গিয়ে খেয়াল করে দেখলাম, দলীয় কোন্দলে যারা মারা যাচ্ছে তাদের সবার বয়স তিরিশের নিচে। যে নেতার স্বার্থ রক্ষা করার জন্য অল্প বয়সী ছেলেটি মারা যায় সেই হুকুমদাতা নেতার নাম এবং বয়স পত্রিকায় ছাপা হয় না। পত্রিকার পাতায় হুকুমদাতা নেতাদের বয়স ছাপা না হলেও আমি অনুমান করি তাদের কারো বয়স চল্লিশ বছরের কম হবে না। চল্লিশোর্ধ্ব নেতারা নিজেদের জীবনে ভোগ-বিলাস কেনার জন্য কি অল্প বয়সী ছেলেগুলোকে বিপথগামী করে তাদের শক্তি-মেধাকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অপচয় করছে? যেসব স্বার্থান্ধ নেতা তারুণ্যকে এভাবে অপব্যবহার করছে তাদের একটি জার্মান প্রবাদ শোনাব। জার্মান ভাষায় প্রচলিত প্রবাদের ইংরেজি মানে— ‘দি লাস্ট জ্যাকেট হ্যাজ নো পকেট।’ প্রবাদটির বাংলা সংস্করণ হতে পারে, ‘শেষ পিরানে পকেট নেই’। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, শেষ পিরানে পকেট থাকবে না এই আশঙ্কায় আখের গোছানোর কাজে ব্যস্ত বয়স্ক নেতাদের গায়ে এখন শুধুই পকেট, ওতে পিরান বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। পকেট ভরার কাজে ব্যস্ত নেতাদের অন্য কোনোদিকে তাকানোর সময় নেই। কাজেই তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলার কোনো মানে হয় না। কিন্তু যারা বয়সে তরুণ, যাদের চোখে স্বপ্ন থাকা উচিত সেই তরুণদের উদ্দেশে বলব, তোমাদের যারা মৃত্যুর মন্ত্রণা দেয় তারা নিজেরা মারামারি করে মরে না। তোমাদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়ে তারা নিজেরা স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এ অবস্থায় তরুণদের সামনে বেঁচে থাকার একটি মাত্র পথ খোলা আছে। সেই পথটি, ‘আমি কাউকে মারব না’ এই নিয়তে বহাল থাকা। কাউকে মারবে বলে পিস্তল-চাপাতি হাতে যে পথ দিয়ে তুমি বাড়ি থেকে বের হবে একদিন প্রতিপক্ষের আঘাতে প্রাণ হারিয়ে সেই পথে তুমি খাটিয়ায় শুয়ে বাড়িতে ফিরবে। এই সত্য তরুণরা যত দ্রুত শিখতে পারবে ততই তাদের আয়ুর দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকবে। আয়ু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমরা বুঝবে, মৃত্যুকে ঘটা করে বরণ করার কিছু নেই। মৃত্যু জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মৃত্যুকে টেনেহিঁচড়ে কাছে আনার প্রয়োজন পড়ে না।  বিনা আহ্বানে মৃত্যু একদিন শিয়রে এসে দাঁড়াবে। তোমরা যারা তরুণ এখন তারা জীবনকে বরণ করে নাও। বেঁচে থাকার নিয়ত বাঁধ। নিজে বাঁচ-অন্যকে বাঁচতে দাও।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শততম ম্যাচে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম ম্যাচে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন