শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর প্ররোচনা নয়, বেঁঁচে থাকার প্রণোদনা দিন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে হত্যাযজ্ঞ শুরু হওয়ার পরে যুদ্ধবিধ্বস্ত মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিদিন মানুষ মরছে। সেখানে অবিরাম মৃত্যুর মহোৎসব চলছে আর তার হিসাব-নিকাশ আড়াই দশক ধরে পৃথিবীর সব টিভি চ্যানেলের খবরের শিরোনাম দখল করে আছে। ইরাকে গণবিধ্বংসী মারণাস্ত্র খোঁজার নামে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সবকটি দেশে যে ভয়ানক হত্যাযজ্ঞের শুরু তার শেষ কবে কোথায় কীভাবে হবে কেউ সেটা জানে না।  মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের কারণে এ পর্যন্ত কত মানুষ মরেছে তার হিসাব চুকানোর আগেই ওখানে আইসিস দানবের উত্থান। মধ্যপ্রাচ্যে আইসিস দামামার সঙ্গে সঙ্গত করে ফ্রান্স এবং আমেরিকায় নিরীহ মানুষের রক্ত ঝরার খবর নিয়মিত আমাদের চমকে দিয়ে যাচ্ছিল। দুনিয়াজুড়ে বীভৎস হত্যাযজ্ঞের মধ্যে এলো আমাদের নিজেদের পালা। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের জিঘাংসা দুনিয়ার সব সংবাদ মাধ্যমের শিরোনামে চলে এলো। হলি আর্টিজানের ঘটনার আগেও বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর নিউজ বারের দিকে চোখ পড়লে মনে হতো এটি কোনো নিউজ বার নয় বরং চোখের সামনে চলমান মৃত্যুর মিছিল দেখতে পাচ্ছি। দেশের ভিতরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর এখন আর খবর বলে গণ্য হচ্ছে না। প্রতিদিন এত মানুষ মারা যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুকে অনেকে বোধহয় স্বাভাবিক মৃত্যুর তালিকায় ধরে নিয়েছে। পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও আতঙ্কজনক। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলের পদ-পদবি নিয়ে গোলাগুলি, কোপাকুপিতে প্রাণহানি, সেটাও বারমাস লেগেই আছে। অতি তুচ্ছ কারণে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে আগে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া কিংবা ঢিল বিনিময়ের খবর পাওয়া যেত। সেটিও এখন প্রাণঘাতী লড়াইয়ে রূপ নিয়েছে। প্রতিদিন পত্রিকা খুললে দেখা যায়, দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে মারামারি বেধে গিয়ে এক বা একাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এত লম্বা মৃত্যুর মিছিলে সাধারণ হত্যার খবর মানুষের মনে আর সেভাবে আলোড়ন তুলছিল না। এমন একটা পরিস্থিতিতে কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড মানুষকে নাড়া দিল। কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে তনু হত্যাকাণ্ড দেশবাসীর মনকে যতখানি নাড়া দিল তার চেয়ে বেশি নাড়া দিল হত্যাকাণ্ডের বিচার না পাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খেদ প্রকাশ করে বললেন, তনু হত্যার বিচার একদিন হবে যেমন হয়েছে বঙ্গবন্ধু কিংবা চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, তার নিজ পরিবারের নিহত সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তাকে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার পাওয়ার জন্য তিনি সবাইকে ধৈর্য ধরতে বলেছেন। তার কথার রেশ ধরে আমরা অনুমান করছি, তনু হত্যার বিচার পেতে আমাদের কমপক্ষে পঁয়ত্রিশ বছর অপেক্ষা করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথার পরে আর একটি প্রশ্ন আমাদের মনে জন্ম নিল। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ আমাদের জানা ছিল কিন্তু তনু হত্যাকাণ্ডের বিচার সঠিক সময়ে না হওয়ার কারণ কি? তনু হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়ার অস্বস্তির রেশ কাটতে না কাটতে চট্টগ্রামে পুলিশ অফিসার বাবুল আখতারের স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ড মানুষের মনকে আরেকবার নাড়া দিয়ে গেল। এই দুটি হত্যাকাণ্ডে মানুষের মন নাড়া খেলেও আমাদের কর্তাব্যক্তিদের তাতে কিছু আসে যায় বলে মনে হয় না। তার প্রমাণ তনু হত্যার বিচার প্রক্রিয়ার মতো মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচারও লটকে গেছে। মিতুকে হত্যা করার জন্য যাদের ভাড়া করা হয়েছিল তাদের ক্রসফায়ারে ফেলে হত্যা করাকে যদি বিচার বলে চালানো হয় তাতে আমাদের দুঃখ পাওয়ার বেশি আর কি করার আছে। তবে, সব কথার পরে মানুষ মনে করে, কুমিল্লার তনু এবং চট্টগ্রামে মিতু এই দুটি হত্যাকাণ্ড বাংলাদেশের মানুষকে একটি সত্য বুঝিয়ে দিয়ে গেল। মানুষ জানল, বাংলাদেশে আইনের শাসন কাগজে আছে, কাগজেই থাকবে। বাস্তবে, তনু এবং মিতু মরে গিয়ে প্রমাণ করে গেল আইন সবার জন্য সমানভাবে কার্যকর নয়, এই নির্মমতা আমাদের মানতে হবে। আমরা জানি আইনের হাত অনেক লম্বা তবে কখনো কোনো এক জায়গায় আইনের হাত একজন বামনের হাতের চেয়েও খাটো।

কুমিল্লায় নিহত তনু এবং চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মিতু হত্যাকাণ্ডের বিচার না পেয়ে মনটা দমে গিয়েছিল বলে খবরের কাগজ পড়ার সময় মৃত্যুর খবরগুলো এড়িয়ে যেতাম। এমন মানসিক অবস্থার মধ্যে এলো হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টের ভয়াল মৃত্যুর খবর। খবরের আদ্যোপান্ত পড়ে মনে হলো, ধরণী দ্বিধা হও। আমরা, বাঙালি জাতি কি সত্যি রক্তাক্ত একাত্তর পেরিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছি! আমরা কি সত্যি অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে পাকিস্তানি সৈন্য আর তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার আলবদরদের পরাজিত করে দেশটাকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরে আমাদের ঘরে এমন ভয়ঙ্কর আলবদর পয়দা হলো কীভাবে! এরপর কল্যাণপুরে ৯ জঙ্গির মৃত্যুর খবর পড়ে মনের মধ্যে ভীষণ হতাশার জন্ম হলো। আক্রোশ নয়, মনের মধ্যে বিস্ময় নিয়ে ভাবছিলাম, কি সেই বর্বর শক্তি যা দিয়ে এমন নবিন তাজা প্রাণগুলোকে জীবনবিমুখ জঙ্গি বানিয়ে মৃত্যুর কাছে টেনে নেওয়া যায়। কি সেই শক্তি যা দিয়ে বিশ বছর বয়সের টগবগে তরুণ ছেলেগুলোর চোখ থেকে তাজা স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে তার মনটাকে বিবর্ণ মৃত্যু দিয়ে ঢেকে দেওয়া যায়। আমি জানি, এসব প্রশ্নের সোজাসাপ্টা জবাব কারোরই জানা নেই। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, জঙ্গি ছেলেগুলোকে প্রশ্ন করে তার উত্তর পাওয়া সম্ভব নয়। জঙ্গিরা বলে, ‘আমরা কোনো প্রশ্নের জবাব দেব না। আমাকে মেরে ফেলুন আমি জান্নাতে যাব।’ পুলিশের অভিজ্ঞতা পড়ে আমার মনে হয়েছে কোনো এক দুষ্ট জাদুকর ব্ল্যাক ম্যাজিক করে ছেলেগুলোর মাথা থেকে জীব জগতের জৈবিক নিয়মগুলো মুছে দিয়েছে। প্রকৃতির নিয়মে প্রাণী মাত্রেই বেঁচে থাকতে চায়। বেঁচে থাকার ইচ্ছা কোনো অর্জিত জ্ঞান নয় বরং এটি প্রাণী জগতের সহজাত প্রবৃত্তি। একটা তেলাপোকাকে মেরে ফেলতে চাইলে সে দৌড়ে পালাতে চায় অর্থাৎ একটি তেলাপোকাও ‘মরিতে চাহে না এই সুন্দর ভুবনে’। অথচ জঙ্গি ছেলেগুলো মরার জন্য মুখিয়ে আছে। কে সেই হ্যামিলনের বংশীবাদক আর কি সেই জাদুমন্ত্র যা জঙ্গি ছেলেগুলোকে ক্রমাগত মৃত্যুর দিকে টানছে? শুধু জঙ্গিদের কথাই বা বলছি কেন। যারা জান্নাতে গিয়ে খুশিমাফিক জীবনকে ভোগ করার অলীক স্বপ্নে ডুবে থাকে না বরং দুনিয়ার উপর বিনা খাটনিতে শর্টকাট পথে ভোগের রাজ্যে পৌঁছতে চায় তাদের অবস্থা ভেবে দেখুন। তারাও তো ভোগের রাজ্যের ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে মৃত্যুর গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে।

কল্যাণপুরের জঙ্গি হত্যার ঘটনা পড়ার পরে নিজের কাছে নিজে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, আমি আর মৃত্যুর খবর পড়ব না। সম্ভব হলে পত্রিকার পাতা খুঁজে জীবনের খবর বের করে নিব। কিন্তু গত ৩১ জুলাই আমার প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ হলো। সেদিন পত্রিকার পাতায় কুমিল্লায় দুজন মানুষের মৃত্যুর খবরে চোখ আটকে গেল। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার খবরের শিরোনাম— ‘কুমিল্লায় কবরস্থান নিয়ে লঙ্কাকাণ্ড : নিহত ২’। বিস্তারিত খবরে পড়লাম কুমিল্লা সদর উপজেলায় বারপাড়া কবরস্থান সংস্কারের উদ্যোগ নিয়ে দুই পক্ষের মারামারিতে ধারালো অস্ত্রের ঘায়ে দুই যুবক প্রাণ হারিয়েছে। ভেবে দেখুন, দুই পক্ষের বিবাদের কেন্দ্রবিন্দু একটি কবরস্থান! বসতভিটা, রাস্তা কিংবা নদী-খাল অথবা বাজার-হাটের দখল নিয়ে মারামারি বাধলে ভাবতাম, জীবনকে আরও মজা মেরে ভোগ করার লালসায় লোভী মানুষ এমন মারামারি করতেই পারে। কিন্তু গোরস্থানের দখল নিয়ে মারামারি করে মরে যাওয়ার কি অর্থ থাকতে পারে! কবরস্থানের সংস্কার করাকে কেন্দ্র করে দুই দলের বিবাদে যে মানুষ দুটি প্রাণ হারাল তাদের বয়স তিরিশের কোটায়। এই দুটি তরুণ প্রাণ দুনিয়ার উপরে আরও অনেক দিন বেঁচে থাকতে পারত। মৃত মানুষের শেষ ঠিকানা গোরস্থানের দখল কিংবা উন্নয়নকে কেন্দ্র করে ওই দুই তরুণের মাথা ঘামানোর কথা ছিল না। তবুও কেন যে ওরা মারামারি করতে গিয়ে বেঘোরে মরল সেই প্রশ্নের জবাব কার কাছে পাওয়া যাবে কে জানে। 

পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন খবর ছাপা হচ্ছে, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি স্বার্থের দ্বন্দ্বে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ সব লীগে অন্তর্কোন্দল দিন দিন ঘোলালো হয়ে উঠছে। দলীয় রাজনীতিতে সাধারণ কোন্দল, দল ভাগাভাগি কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। তবে বিনা চ্যালেঞ্জে ক্ষমতায় টিকে থাকা পার্টি আওয়ামী লীগের ভিতরের চিত্র বোধকরি স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের আদলে টিকে থাকতে পারছে না। আওয়ামী লীগের অন্তর্কোন্দল নিরীহ নিরামিষ ঝগড়ার সীমা ছাড়িয়ে গেছে। এটি দিনকে দিন ভয়ঙ্কর রক্তারক্তির রূপ নিচ্ছে। অমুক নেতার সমর্থকদের সঙ্গে অমুক নেতার সমর্থকরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ার পরে কোপাকুপি কিংবা গোলাগুলিতে অমুকে অমুকে মারা গেছে এটি এখন নিত্যদিনের ঘটনা। অনেক সময় পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে মৃত ব্যক্তির নামের পাশে তার বয়স লেখা থাকে। খবরগুলো পড়তে গিয়ে খেয়াল করে দেখলাম, দলীয় কোন্দলে যারা মারা যাচ্ছে তাদের সবার বয়স তিরিশের নিচে। যে নেতার স্বার্থ রক্ষা করার জন্য অল্প বয়সী ছেলেটি মারা যায় সেই হুকুমদাতা নেতার নাম এবং বয়স পত্রিকায় ছাপা হয় না। পত্রিকার পাতায় হুকুমদাতা নেতাদের বয়স ছাপা না হলেও আমি অনুমান করি তাদের কারো বয়স চল্লিশ বছরের কম হবে না। চল্লিশোর্ধ্ব নেতারা নিজেদের জীবনে ভোগ-বিলাস কেনার জন্য কি অল্প বয়সী ছেলেগুলোকে বিপথগামী করে তাদের শক্তি-মেধাকে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অপচয় করছে? যেসব স্বার্থান্ধ নেতা তারুণ্যকে এভাবে অপব্যবহার করছে তাদের একটি জার্মান প্রবাদ শোনাব। জার্মান ভাষায় প্রচলিত প্রবাদের ইংরেজি মানে— ‘দি লাস্ট জ্যাকেট হ্যাজ নো পকেট।’ প্রবাদটির বাংলা সংস্করণ হতে পারে, ‘শেষ পিরানে পকেট নেই’। কিন্তু মুশকিল হচ্ছে, শেষ পিরানে পকেট থাকবে না এই আশঙ্কায় আখের গোছানোর কাজে ব্যস্ত বয়স্ক নেতাদের গায়ে এখন শুধুই পকেট, ওতে পিরান বলে আর কিছু অবশিষ্ট নেই। পকেট ভরার কাজে ব্যস্ত নেতাদের অন্য কোনোদিকে তাকানোর সময় নেই। কাজেই তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলার কোনো মানে হয় না। কিন্তু যারা বয়সে তরুণ, যাদের চোখে স্বপ্ন থাকা উচিত সেই তরুণদের উদ্দেশে বলব, তোমাদের যারা মৃত্যুর মন্ত্রণা দেয় তারা নিজেরা মারামারি করে মরে না। তোমাদের মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়ে তারা নিজেরা স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এ অবস্থায় তরুণদের সামনে বেঁচে থাকার একটি মাত্র পথ খোলা আছে। সেই পথটি, ‘আমি কাউকে মারব না’ এই নিয়তে বহাল থাকা। কাউকে মারবে বলে পিস্তল-চাপাতি হাতে যে পথ দিয়ে তুমি বাড়ি থেকে বের হবে একদিন প্রতিপক্ষের আঘাতে প্রাণ হারিয়ে সেই পথে তুমি খাটিয়ায় শুয়ে বাড়িতে ফিরবে। এই সত্য তরুণরা যত দ্রুত শিখতে পারবে ততই তাদের আয়ুর দৈর্ঘ্য বাড়তে থাকবে। আয়ু বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তোমরা বুঝবে, মৃত্যুকে ঘটা করে বরণ করার কিছু নেই। মৃত্যু জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। মৃত্যুকে টেনেহিঁচড়ে কাছে আনার প্রয়োজন পড়ে না।  বিনা আহ্বানে মৃত্যু একদিন শিয়রে এসে দাঁড়াবে। তোমরা যারা তরুণ এখন তারা জীবনকে বরণ করে নাও। বেঁচে থাকার নিয়ত বাঁধ। নিজে বাঁচ-অন্যকে বাঁচতে দাও।

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা