শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭

‘দেরে খাই’ বাহিনী কি সব খেয়ে ফেলবে

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘দেরে খাই’ বাহিনী কি সব খেয়ে ফেলবে

ইংরেজ লেখক ডি এইচ লরেন্সের লেখা দি রকিং হর্স উইনার গল্পের কথা কি আপনাদের মনে আছে? গল্পের নায়ক একটি নিঃসঙ্গ ছোট ছেলে। নিঃসঙ্গ ছেলেটির বাবা-মা কাজে চলে যাওয়ার পরে সে নির্জন বাড়িতে একা একটা রকিং চেয়ারে বসে যখন দোল খেত তখন শূন্য বাড়ির চারদিকে আওয়াজ উঠত ‘দেয়ার মাস্ট বি মোর মানি-দেয়ার মাস্ট বি মোর মানি’। টাকা চাই-টাকা চাই, আরও চাই।  ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের পরে মানুষের মনের সব কোমল আকাঙ্ক্ষার মরণ হয়েছিল। ডি এইচ লরেন্স সে সময়ে তার মহাদেশের মানুষের মনে দপদপ করতে থাকা টাকার ক্ষুধাকে নিঃসঙ্গ বালকের মুখে তুলে এনেছিলেন। গল্পের নিঃসঙ্গ ছেলেটির বাপ-মা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভোগবিলাসের ক্ষুধা মেটাতে তাদের ছেলেকে একা বাড়িতে রেখে গায়ে খেটে টাকা রোজগার করতে ঘরের বাইরে যেত। আমার দেশের বর্তমান পরিস্থিতি তার চেয়ে অনেক বেশি ভয়াবহ। এখানে একশ্রেণির মানুষের মনে টাকার ক্ষুধা প্রবল কিন্তু তারা গায়ে খেটে টাকা রোজগার করতে রাজি নয়। আমি যে লোভী মানুষগুলোর কথা বলছি তাদের মনের দশা বর্ণনা করতে গিয়ে আমার লালনের কথা মনে পড়ছে। লালন বলেছেন, ‘রাত পোয়ালে পাখি বলে, দেরে খাই, দেরে খাই।’ লালন বাংলাদেশ নামের স্বাধীন দেশ কিংবা বাংলাদেশের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদ কিংবা আমলা-কর্মচারীদের খাই খাই তাণ্ডব চোখে দেখার অনেক আগে মারা গেছেন। তবে মারা যাওয়ার আগে উনি ডি এইচ লরেন্সের সংলাপের মতো লাগসই একটি গান আমাদের জন্য রেখে গেছেন যার রব আমরা সবাই দিব্যি নিত্যদিনে নিজ কানে শুনতে পাচ্ছি। দেশের সর্বত্র ‘দেরে খাই, দেরে খাই’ ধ্বনিতে কান পাতা দায়। ‘দেরে খাই’ ধ্বনি বছরজুড়ে আমাদের চারপাশে নীরবে গুন গুন করে বাজতে থাকে বলে ওটি অনেকটা গা সওয়া হয়ে গেছে। মনের মধ্যে ক্ষোভ দানা বাঁধলেও মুখ ফুটে সেটি প্রকাশ করার সাহস পাই না কিংবা প্রকাশ করে কী হবে ভেবে আমরা সবাই চুপ করে থাকি। কিন্তু ‘দেরে খাই’ বাহিনী লুটে খাওয়া টাকার গরমে যখন বেধড়ক খুনখারাবিতে মেতে ওঠে কিংবা মানুষের ঘরের মেয়ে বৌয়ের ওপর চড়াও হয় তখন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত ভয়ঙ্কর ঘটনা জেনে আমরা নড়েচড়ে বসি। আমরা বিবেকের তাড়নায় নড়ে বসি তেমন ভেবে আত্মতৃপ্তির সুযোগ নেই। বরং বলা যায়, সংবাদ মাধ্যমে যখন কোনো ভয়াবহ ঘটনা প্রচার হয় তখন আমরা ভয়ে আর্তচিৎকার করতে থাকি যেটাকে সাদা চোখে প্রতিবাদের মতো মনে হয়। দৈনন্দিন জীবনে আমরা আমাদের চারপাশে হাজারটা অন্যায় কাজ ঘটতে দেখেও চুপ করে থাকি। ভাবী, পরের ওপর যা খুশি তাই হোক। আমি তো এখনো বেশ ভালো আছি। সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটতে থাকা অন্যায়ের প্রতিবাদ করাকে আমরা দায়িত্বের অংশ বলে পালন করি না বলে পাপ পুঞ্জীভূত হতে থাকে। দিনে দিনে জমে ওঠা পাপের পাহাড় যখন আমাদের ঘাড়ে ধসে পড়তে চায় তখন  আমরা ভয়ে সমস্বরে আর্তচিৎকার করতে থাকি যেটাকে সংবাদ মাধ্যম প্রতিবাদ বলে প্রচার করে। আমরা যদি সত্যি প্রতিবাদ করতে জানতাম তাহলে আমাদের চোখের সামনে এত অনাচার বছরজুড়ে অবিরাম ঘটতে পারত না। বর্তমান সময়ে বগুড়ার শ্রমিক লীগ নেতা তুফান আলোচনার শীর্ষে আছে কারণ সে তার শহরের একটি মেয়েকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেছে এবং ধর্ষিত মেয়ের মায়ের মাথার চুল কেটে ন্যাড়া করে দিয়েছে। তুফান শ্রমিক লীগের নেতা হওয়ার কল্যাণে অনেক দিন ধরে মানুষ খুন করা থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি, ড্রাগ ব্যবসা, গুণ্ডামি অবাধে চালিয়ে গেছে বলে পত্রিকার পাতায় বিশদ বিবরণ প্রকাশ পাচ্ছে। শ্রমিক লীগের নেতা তুফান হাজারটা অপকর্ম করেও রাজনৈতিক পরিচয়ের জোরে অথবা আইন প্রয়োগকারীদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার দক্ষতার গুণে এতকাল নির্ঝঞ্ঝাট পার পেয়ে গেছে। সে দিনের পর দিন ভয়ানক সব অপরাধ করে টাকার পাহাড় গড়েছে কিন্তু সে কখনো আইন ভাঙার দায়ে দায়ী হয়নি। এবার সে ধর্ষণের মতো অপরাধ করে সামাজিক প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। সমাজের মানুষ ভেবেছে, এমন ভয়ানক বেপরোয়া তুফান এবার না জানি কার ঘরের মেয়ে বৌয়ের দিকে হাত বাড়ায়। নিজেদের ঘরের মেয়ে বৌয়ের সম্মান হুমকির মুখে পড়ায় বগুড়ার মানুষের মনে আতঙ্ক দানা বেঁধেছে। তাই তারা দল বেঁধে গলা ফাটিয়ে আর্তচিৎকার করছে। মানুষের সমবেত চিৎকারকে প্রতিবাদ না বলে আর্তচিৎকার বলছি কারণ এলাকার মানুষের চোখের সামনে তুফান এতদিন অপরাধের বান ডাকলেও বগুড়া শহরের বাসিন্দারা কোনো দিন তার প্রতিবাদ করেনি। তুফানের ভয়াবহ আগ্রাসী আচরণে ভয় পেয়ে বগুড়াবাসী এখন যে কাজটি করছে সেটি স্রেফ আর্তচিৎকার। মানুষের আর্তচিৎকারে বিব্রত হয়ে তুফানের এতকালের প্রশ্রয়দাতা রাজনীতিবিদ কিংবা আশ্রয়দাতা পুলিশ নড়েচড়ে বসেছে। তারা এমন ভয়ানক বখাটেকে হজম করতে না পেরে আপাতত পেট থেকে উগড়ে দিয়েছে। শ্রমিক লীগ তুফানকে বহিষ্কার করেছে। তুফানকে বহিষ্কার করলে কি শ্রমিক লীগের দায়মুক্তি হয়ে যাবে? লীগ-দল-পার্টি, যখন যে ক্ষমতায় থাকে সেই দলই তুফানদের জন্ম দিয়ে পরম আদরে লালন করতে থাকে। কারণ তুফানরা লুটপাট করে যে টাকা কামাই করে সেটি তারা স্বার্থপরের মতো একা ভোগ করে না বরং লুটের টাকার বিশাল অংশ তারা তাদের জন্মদাতা-আশ্রয়দাতা-পালনকর্তাদের মধ্যে ভাগ করে দিয়ে অবাধে অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার লাইসেন্স বাগিয়ে নেয়। তুফানকে লীগ থেকে বহিষ্কার করার দায়সারা নাটক করে একজন তুফানের দায়িত্ব তাত্ক্ষণিক কাঁধ থেকে ঝাড়া দিয়ে ফেলে দেওয়া যেতে পারে কিন্তু তাতে রাজনৈতিক আশ্রয় এবং পুলিশি প্রশ্রয়ে তুফান পয়দা হওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ হবে না। রাজনৈতিক সংস্কৃতির যে দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মানুষ নামের প্রাণী তুফান হয়ে যাচ্ছে সেই সংস্কৃতি বদলাতে হবে। দেশে প্রকৃত রাজনীতিবিদ কেউ অবশিষ্ট থাকলে তাকে বুঝতে হবে রাজনৈতিক কর্মী তৈরির প্রক্রিয়া এবং সংস্কৃতি আদ্যপান্ত পচে গেছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নীতিনির্ধারকরা কি মনে করেন, তুফানকে গ্রেফতার করার মধ্য দিয়ে তারা প্রমাণ করেছেন ‘পুলিশ জনগণের বন্ধুু? তুফানরা প্রথম যেদিন চাঁদাবাজি করে সেদিন তারা পুলিশের বন্ধু হয়ে যায় বলেই তারা এতখানি বাড় বাড়তে পারে। তুফানের ঘটনার মতো একটি বড় ঘটনা যখন ঘটে তখন পুলিশ তুফানদের রাজনৈতিক পরিচয়কে বড় করে তুলে ধরে জনগণকে বলতে চায় তারা কত অসহায়! অপরাধীর রাজনৈতিক পরিচয়ের দোহাই মেনে নিয়ে জনগণ কি মনে করে পুলিশের কিছু করার ছিল না। তুফান এতদিন এত কুকীর্তি করে যে টাকা কামাই করেছে সেটা কি সে একা ভোগ করেছে নাকি তার আশ্রয়দাতা রাজনীতিবিদ, প্রশ্রয়দাতা পুলিশের সঙ্গে ভাগ-বাটোয়ারা করে নিয়েছে। আমরা জানি বগুড়ার শ্রমিক লীগের তুফান কিংবা তার ভাই যুবলীগের মতিন এতদিন যাদের সঙ্গে ড্রাগের টাকা চাঁদার টাকা ভাগ করে খেয়েছে সেসব ক্ষমতাবান সবাই অভিযোগের বাইরে রয়ে যাবে।

বাংলাদেশের রাজধানী কিংবা দেশের আনাচে-কানাচে চাঁদাবাজি করার মতো অপরাধ করার জন্য একজন অপরাধীকে এখন দেশে উপস্থিত থাকার দরকার হয় না। তারা কেউ প্যারিসে কেউ বা কলকাতায় বসে ঢাকা শহরে দিব্যি চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে বলে পত্রিকার খবরে পড়লাম। যেসব গুণ্ডা দূরে বসে চাঁদাবাজি করছে তারা সশরীরে দেশে উপস্থিত নেই বলে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না এমন গল্প কি জনগণ বিশ্বাস করে? মানুষ জানে দেশের ভিতর চাঁদাবাজির নেটওয়ার্কে যুক্ত গুণ্ডারা কেউ প্রবাসী নয়। তারা প্রশাসনের হাতের মুঠায় বসে কোনো  প্রবাসী গুণ্ডার নামে টাকা তুলছে এবং সেই টাকা দেশের ভিতরে যেমন ভাগবাটোয়ারা করছে আবার একইভাবে তার একটা অংশ তারা দেশের বাইরে পাচার করে নিশ্চয়ই সেখানেও সেটি ক্ষমতাবানদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করছে। দেশের বাইরে যে টাকা পাচার হচ্ছে সে টাকা কি প্রবাসী গুণ্ডারা একা ভোগ করছে? আশির দশকে পাকিস্তানে যখন সামরিক শাসক জিয়াউল হকের শাসন সে সময় পিপলস পার্টির অনেক নেতা ইউরোপ আমেরিকায় বাস করত। প্রবাসী নেতারা দূর দেশে বসেও কীভাবে গুণ্ডামির টাকার ভাগ পেত সেটি জানার জন্য আমি আপনাদের পাকিস্তানের লেখিকা তাহমিনা দূররানীর লেখা মাই ফিউডাল লর্ড বইটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করব। তাহমিনা দূররানী পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা, এক সময় পাঞ্জাবের গভর্নর মোস্তফা খাঁর সাত নম্বর স্ত্রী। মোস্তফা খাঁর সঙ্গে তার দাম্পত্য জীবনের অভিজ্ঞতা লিখতে গিয়ে রাজনীতিকদের আয়ের উৎস সম্পর্কে তিনি যে আভাস দিয়েছেন সেটি আমাদের জানা উচিত। পাকিস্তানে জিয়াউল হকের শাসনামলে মোস্তফা খাঁর যখন বার্মিংহামে বাস করতেন তখন তার বিলাসের টাকা কোথা থেকে আসত তাহমিনা দূররানী সেটি তার বইয়ে বর্ণনা করেছেন। আমাদের দেশের রাজনীতিতে এত কলুষ পুঞ্জীভূত হোক এটি আমরা চাই না। 

আমাদের দেশে খেটে খাওয়া মানুষের সুনাম আছে। আমাদের কৃষক স্ট্রবেরি, কফি কিংবা আঙ্গুর ফলানোর মতো কঠিন কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের ছোট ছোট কারখানাগুলো একটা লেদ মেশিন সম্বল করে জাপানি যন্ত্রাংশের বিকল্প যন্ত্রাংশ বানাতে পারে। এসব কাজ আমরা করি আমাদের বুদ্ধি, মেধা এবং পরিশ্রমের জোরে। খেটে খাওয়া মানুষের সাফল্যের কৃতিত্ব বলতে গেলে ফর্দ অনেক লম্বা হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের সাফল্যের লম্বা ফর্দ ‘দেরে খাই’ বাহিনী বার বার ছিঁড়ে ফেলে। এত খাটনি করেও ‘দেরে খাই’ বাহিনীর পাপের জন্য ভালো কাজের সুফল আমরা ভোগ করতে পারছি না। রাজনীতিবিদরা তাদের ‘দেরে খাই’ পোষা পাখিগুলোকে সামলাতে পারবেন কিনা জানি না, তবে খেটে খাওয়া মানুষের নিজেদের বেঁচে থাকার স্বার্থে ‘দেরে খাই’ বাহিনীকে সামাজিকভাবে নির্মূল করতে হবে। 

           লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন