শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭

‘দেরে খাই’ বাহিনী কি সব খেয়ে ফেলবে

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘দেরে খাই’ বাহিনী কি সব খেয়ে ফেলবে

ইংরেজ লেখক ডি এইচ লরেন্সের লেখা দি রকিং হর্স উইনার গল্পের কথা কি আপনাদের মনে আছে? গল্পের নায়ক একটি নিঃসঙ্গ ছোট ছেলে। নিঃসঙ্গ ছেলেটির বাবা-মা কাজে চলে যাওয়ার পরে সে নির্জন বাড়িতে একা একটা রকিং চেয়ারে বসে যখন দোল খেত তখন শূন্য বাড়ির চারদিকে আওয়াজ উঠত ‘দেয়ার মাস্ট বি মোর মানি-দেয়ার মাস্ট বি মোর মানি’। টাকা চাই-টাকা চাই, আরও চাই।  ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের পরে মানুষের মনের সব কোমল আকাঙ্ক্ষার মরণ হয়েছিল। ডি এইচ লরেন্স সে সময়ে তার মহাদেশের মানুষের মনে দপদপ করতে থাকা টাকার ক্ষুধাকে নিঃসঙ্গ বালকের মুখে তুলে এনেছিলেন। গল্পের নিঃসঙ্গ ছেলেটির বাপ-মা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভোগবিলাসের ক্ষুধা মেটাতে তাদের ছেলেকে একা বাড়িতে রেখে গায়ে খেটে টাকা রোজগার করতে ঘরের বাইরে যেত। আমার দেশের বর্তমান পরিস্থিতি তার চেয়ে অনেক বেশি ভয়াবহ। এখানে একশ্রেণির মানুষের মনে টাকার ক্ষুধা প্রবল কিন্তু তারা গায়ে খেটে টাকা রোজগার করতে রাজি নয়। আমি যে লোভী মানুষগুলোর কথা বলছি তাদের মনের দশা বর্ণনা করতে গিয়ে আমার লালনের কথা মনে পড়ছে। লালন বলেছেন, ‘রাত পোয়ালে পাখি বলে, দেরে খাই, দেরে খাই।’ লালন বাংলাদেশ নামের স্বাধীন দেশ কিংবা বাংলাদেশের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদ কিংবা আমলা-কর্মচারীদের খাই খাই তাণ্ডব চোখে দেখার অনেক আগে মারা গেছেন। তবে মারা যাওয়ার আগে উনি ডি এইচ লরেন্সের সংলাপের মতো লাগসই একটি গান আমাদের জন্য রেখে গেছেন যার রব আমরা সবাই দিব্যি নিত্যদিনে নিজ কানে শুনতে পাচ্ছি। দেশের সর্বত্র ‘দেরে খাই, দেরে খাই’ ধ্বনিতে কান পাতা দায়। ‘দেরে খাই’ ধ্বনি বছরজুড়ে আমাদের চারপাশে নীরবে গুন গুন করে বাজতে থাকে বলে ওটি অনেকটা গা সওয়া হয়ে গেছে। মনের মধ্যে ক্ষোভ দানা বাঁধলেও মুখ ফুটে সেটি প্রকাশ করার সাহস পাই না কিংবা প্রকাশ করে কী হবে ভেবে আমরা সবাই চুপ করে থাকি। কিন্তু ‘দেরে খাই’ বাহিনী লুটে খাওয়া টাকার গরমে যখন বেধড়ক খুনখারাবিতে মেতে ওঠে কিংবা মানুষের ঘরের মেয়ে বৌয়ের ওপর চড়াও হয় তখন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত ভয়ঙ্কর ঘটনা জেনে আমরা নড়েচড়ে বসি। আমরা বিবেকের তাড়নায় নড়ে বসি তেমন ভেবে আত্মতৃপ্তির সুযোগ নেই। বরং বলা যায়, সংবাদ মাধ্যমে যখন কোনো ভয়াবহ ঘটনা প্রচার হয় তখন আমরা ভয়ে আর্তচিৎকার করতে থাকি যেটাকে সাদা চোখে প্রতিবাদের মতো মনে হয়। দৈনন্দিন জীবনে আমরা আমাদের চারপাশে হাজারটা অন্যায় কাজ ঘটতে দেখেও চুপ করে থাকি। ভাবী, পরের ওপর যা খুশি তাই হোক। আমি তো এখনো বেশ ভালো আছি। সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটতে থাকা অন্যায়ের প্রতিবাদ করাকে আমরা দায়িত্বের অংশ বলে পালন করি না বলে পাপ পুঞ্জীভূত হতে থাকে। দিনে দিনে জমে ওঠা পাপের পাহাড় যখন আমাদের ঘাড়ে ধসে পড়তে চায় তখন  আমরা ভয়ে সমস্বরে আর্তচিৎকার করতে থাকি যেটাকে সংবাদ মাধ্যম প্রতিবাদ বলে প্রচার করে। আমরা যদি সত্যি প্রতিবাদ করতে জানতাম তাহলে আমাদের চোখের সামনে এত অনাচার বছরজুড়ে অবিরাম ঘটতে পারত না। বর্তমান সময়ে বগুড়ার শ্রমিক লীগ নেতা তুফান আলোচনার শীর্ষে আছে কারণ সে তার শহরের একটি মেয়েকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেছে এবং ধর্ষিত মেয়ের মায়ের মাথার চুল কেটে ন্যাড়া করে দিয়েছে। তুফান শ্রমিক লীগের নেতা হওয়ার কল্যাণে অনেক দিন ধরে মানুষ খুন করা থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি, ড্রাগ ব্যবসা, গুণ্ডামি অবাধে চালিয়ে গেছে বলে পত্রিকার পাতায় বিশদ বিবরণ প্রকাশ পাচ্ছে। শ্রমিক লীগের নেতা তুফান হাজারটা অপকর্ম করেও রাজনৈতিক পরিচয়ের জোরে অথবা আইন প্রয়োগকারীদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার দক্ষতার গুণে এতকাল নির্ঝঞ্ঝাট পার পেয়ে গেছে। সে দিনের পর দিন ভয়ানক সব অপরাধ করে টাকার পাহাড় গড়েছে কিন্তু সে কখনো আইন ভাঙার দায়ে দায়ী হয়নি। এবার সে ধর্ষণের মতো অপরাধ করে সামাজিক প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। সমাজের মানুষ ভেবেছে, এমন ভয়ানক বেপরোয়া তুফান এবার না জানি কার ঘরের মেয়ে বৌয়ের দিকে হাত বাড়ায়। নিজেদের ঘরের মেয়ে বৌয়ের সম্মান হুমকির মুখে পড়ায় বগুড়ার মানুষের মনে আতঙ্ক দানা বেঁধেছে। তাই তারা দল বেঁধে গলা ফাটিয়ে আর্তচিৎকার করছে। মানুষের সমবেত চিৎকারকে প্রতিবাদ না বলে আর্তচিৎকার বলছি কারণ এলাকার মানুষের চোখের সামনে তুফান এতদিন অপরাধের বান ডাকলেও বগুড়া শহরের বাসিন্দারা কোনো দিন তার প্রতিবাদ করেনি। তুফানের ভয়াবহ আগ্রাসী আচরণে ভয় পেয়ে বগুড়াবাসী এখন যে কাজটি করছে সেটি স্রেফ আর্তচিৎকার। মানুষের আর্তচিৎকারে বিব্রত হয়ে তুফানের এতকালের প্রশ্রয়দাতা রাজনীতিবিদ কিংবা আশ্রয়দাতা পুলিশ নড়েচড়ে বসেছে। তারা এমন ভয়ানক বখাটেকে হজম করতে না পেরে আপাতত পেট থেকে উগড়ে দিয়েছে। শ্রমিক লীগ তুফানকে বহিষ্কার করেছে। তুফানকে বহিষ্কার করলে কি শ্রমিক লীগের দায়মুক্তি হয়ে যাবে? লীগ-দল-পার্টি, যখন যে ক্ষমতায় থাকে সেই দলই তুফানদের জন্ম দিয়ে পরম আদরে লালন করতে থাকে। কারণ তুফানরা লুটপাট করে যে টাকা কামাই করে সেটি তারা স্বার্থপরের মতো একা ভোগ করে না বরং লুটের টাকার বিশাল অংশ তারা তাদের জন্মদাতা-আশ্রয়দাতা-পালনকর্তাদের মধ্যে ভাগ করে দিয়ে অবাধে অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার লাইসেন্স বাগিয়ে নেয়। তুফানকে লীগ থেকে বহিষ্কার করার দায়সারা নাটক করে একজন তুফানের দায়িত্ব তাত্ক্ষণিক কাঁধ থেকে ঝাড়া দিয়ে ফেলে দেওয়া যেতে পারে কিন্তু তাতে রাজনৈতিক আশ্রয় এবং পুলিশি প্রশ্রয়ে তুফান পয়দা হওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ হবে না। রাজনৈতিক সংস্কৃতির যে দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মানুষ নামের প্রাণী তুফান হয়ে যাচ্ছে সেই সংস্কৃতি বদলাতে হবে। দেশে প্রকৃত রাজনীতিবিদ কেউ অবশিষ্ট থাকলে তাকে বুঝতে হবে রাজনৈতিক কর্মী তৈরির প্রক্রিয়া এবং সংস্কৃতি আদ্যপান্ত পচে গেছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নীতিনির্ধারকরা কি মনে করেন, তুফানকে গ্রেফতার করার মধ্য দিয়ে তারা প্রমাণ করেছেন ‘পুলিশ জনগণের বন্ধুু? তুফানরা প্রথম যেদিন চাঁদাবাজি করে সেদিন তারা পুলিশের বন্ধু হয়ে যায় বলেই তারা এতখানি বাড় বাড়তে পারে। তুফানের ঘটনার মতো একটি বড় ঘটনা যখন ঘটে তখন পুলিশ তুফানদের রাজনৈতিক পরিচয়কে বড় করে তুলে ধরে জনগণকে বলতে চায় তারা কত অসহায়! অপরাধীর রাজনৈতিক পরিচয়ের দোহাই মেনে নিয়ে জনগণ কি মনে করে পুলিশের কিছু করার ছিল না। তুফান এতদিন এত কুকীর্তি করে যে টাকা কামাই করেছে সেটা কি সে একা ভোগ করেছে নাকি তার আশ্রয়দাতা রাজনীতিবিদ, প্রশ্রয়দাতা পুলিশের সঙ্গে ভাগ-বাটোয়ারা করে নিয়েছে। আমরা জানি বগুড়ার শ্রমিক লীগের তুফান কিংবা তার ভাই যুবলীগের মতিন এতদিন যাদের সঙ্গে ড্রাগের টাকা চাঁদার টাকা ভাগ করে খেয়েছে সেসব ক্ষমতাবান সবাই অভিযোগের বাইরে রয়ে যাবে।

বাংলাদেশের রাজধানী কিংবা দেশের আনাচে-কানাচে চাঁদাবাজি করার মতো অপরাধ করার জন্য একজন অপরাধীকে এখন দেশে উপস্থিত থাকার দরকার হয় না। তারা কেউ প্যারিসে কেউ বা কলকাতায় বসে ঢাকা শহরে দিব্যি চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে বলে পত্রিকার খবরে পড়লাম। যেসব গুণ্ডা দূরে বসে চাঁদাবাজি করছে তারা সশরীরে দেশে উপস্থিত নেই বলে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না এমন গল্প কি জনগণ বিশ্বাস করে? মানুষ জানে দেশের ভিতর চাঁদাবাজির নেটওয়ার্কে যুক্ত গুণ্ডারা কেউ প্রবাসী নয়। তারা প্রশাসনের হাতের মুঠায় বসে কোনো  প্রবাসী গুণ্ডার নামে টাকা তুলছে এবং সেই টাকা দেশের ভিতরে যেমন ভাগবাটোয়ারা করছে আবার একইভাবে তার একটা অংশ তারা দেশের বাইরে পাচার করে নিশ্চয়ই সেখানেও সেটি ক্ষমতাবানদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করছে। দেশের বাইরে যে টাকা পাচার হচ্ছে সে টাকা কি প্রবাসী গুণ্ডারা একা ভোগ করছে? আশির দশকে পাকিস্তানে যখন সামরিক শাসক জিয়াউল হকের শাসন সে সময় পিপলস পার্টির অনেক নেতা ইউরোপ আমেরিকায় বাস করত। প্রবাসী নেতারা দূর দেশে বসেও কীভাবে গুণ্ডামির টাকার ভাগ পেত সেটি জানার জন্য আমি আপনাদের পাকিস্তানের লেখিকা তাহমিনা দূররানীর লেখা মাই ফিউডাল লর্ড বইটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করব। তাহমিনা দূররানী পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা, এক সময় পাঞ্জাবের গভর্নর মোস্তফা খাঁর সাত নম্বর স্ত্রী। মোস্তফা খাঁর সঙ্গে তার দাম্পত্য জীবনের অভিজ্ঞতা লিখতে গিয়ে রাজনীতিকদের আয়ের উৎস সম্পর্কে তিনি যে আভাস দিয়েছেন সেটি আমাদের জানা উচিত। পাকিস্তানে জিয়াউল হকের শাসনামলে মোস্তফা খাঁর যখন বার্মিংহামে বাস করতেন তখন তার বিলাসের টাকা কোথা থেকে আসত তাহমিনা দূররানী সেটি তার বইয়ে বর্ণনা করেছেন। আমাদের দেশের রাজনীতিতে এত কলুষ পুঞ্জীভূত হোক এটি আমরা চাই না। 

আমাদের দেশে খেটে খাওয়া মানুষের সুনাম আছে। আমাদের কৃষক স্ট্রবেরি, কফি কিংবা আঙ্গুর ফলানোর মতো কঠিন কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের ছোট ছোট কারখানাগুলো একটা লেদ মেশিন সম্বল করে জাপানি যন্ত্রাংশের বিকল্প যন্ত্রাংশ বানাতে পারে। এসব কাজ আমরা করি আমাদের বুদ্ধি, মেধা এবং পরিশ্রমের জোরে। খেটে খাওয়া মানুষের সাফল্যের কৃতিত্ব বলতে গেলে ফর্দ অনেক লম্বা হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের সাফল্যের লম্বা ফর্দ ‘দেরে খাই’ বাহিনী বার বার ছিঁড়ে ফেলে। এত খাটনি করেও ‘দেরে খাই’ বাহিনীর পাপের জন্য ভালো কাজের সুফল আমরা ভোগ করতে পারছি না। রাজনীতিবিদরা তাদের ‘দেরে খাই’ পোষা পাখিগুলোকে সামলাতে পারবেন কিনা জানি না, তবে খেটে খাওয়া মানুষের নিজেদের বেঁচে থাকার স্বার্থে ‘দেরে খাই’ বাহিনীকে সামাজিকভাবে নির্মূল করতে হবে। 

           লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন