শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭

‘দেরে খাই’ বাহিনী কি সব খেয়ে ফেলবে

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘দেরে খাই’ বাহিনী কি সব খেয়ে ফেলবে

ইংরেজ লেখক ডি এইচ লরেন্সের লেখা দি রকিং হর্স উইনার গল্পের কথা কি আপনাদের মনে আছে? গল্পের নায়ক একটি নিঃসঙ্গ ছোট ছেলে। নিঃসঙ্গ ছেলেটির বাবা-মা কাজে চলে যাওয়ার পরে সে নির্জন বাড়িতে একা একটা রকিং চেয়ারে বসে যখন দোল খেত তখন শূন্য বাড়ির চারদিকে আওয়াজ উঠত ‘দেয়ার মাস্ট বি মোর মানি-দেয়ার মাস্ট বি মোর মানি’। টাকা চাই-টাকা চাই, আরও চাই।  ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের পরে মানুষের মনের সব কোমল আকাঙ্ক্ষার মরণ হয়েছিল। ডি এইচ লরেন্স সে সময়ে তার মহাদেশের মানুষের মনে দপদপ করতে থাকা টাকার ক্ষুধাকে নিঃসঙ্গ বালকের মুখে তুলে এনেছিলেন। গল্পের নিঃসঙ্গ ছেলেটির বাপ-মা যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভোগবিলাসের ক্ষুধা মেটাতে তাদের ছেলেকে একা বাড়িতে রেখে গায়ে খেটে টাকা রোজগার করতে ঘরের বাইরে যেত। আমার দেশের বর্তমান পরিস্থিতি তার চেয়ে অনেক বেশি ভয়াবহ। এখানে একশ্রেণির মানুষের মনে টাকার ক্ষুধা প্রবল কিন্তু তারা গায়ে খেটে টাকা রোজগার করতে রাজি নয়। আমি যে লোভী মানুষগুলোর কথা বলছি তাদের মনের দশা বর্ণনা করতে গিয়ে আমার লালনের কথা মনে পড়ছে। লালন বলেছেন, ‘রাত পোয়ালে পাখি বলে, দেরে খাই, দেরে খাই।’ লালন বাংলাদেশ নামের স্বাধীন দেশ কিংবা বাংলাদেশের বেশির ভাগ রাজনীতিবিদ কিংবা আমলা-কর্মচারীদের খাই খাই তাণ্ডব চোখে দেখার অনেক আগে মারা গেছেন। তবে মারা যাওয়ার আগে উনি ডি এইচ লরেন্সের সংলাপের মতো লাগসই একটি গান আমাদের জন্য রেখে গেছেন যার রব আমরা সবাই দিব্যি নিত্যদিনে নিজ কানে শুনতে পাচ্ছি। দেশের সর্বত্র ‘দেরে খাই, দেরে খাই’ ধ্বনিতে কান পাতা দায়। ‘দেরে খাই’ ধ্বনি বছরজুড়ে আমাদের চারপাশে নীরবে গুন গুন করে বাজতে থাকে বলে ওটি অনেকটা গা সওয়া হয়ে গেছে। মনের মধ্যে ক্ষোভ দানা বাঁধলেও মুখ ফুটে সেটি প্রকাশ করার সাহস পাই না কিংবা প্রকাশ করে কী হবে ভেবে আমরা সবাই চুপ করে থাকি। কিন্তু ‘দেরে খাই’ বাহিনী লুটে খাওয়া টাকার গরমে যখন বেধড়ক খুনখারাবিতে মেতে ওঠে কিংবা মানুষের ঘরের মেয়ে বৌয়ের ওপর চড়াও হয় তখন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত ভয়ঙ্কর ঘটনা জেনে আমরা নড়েচড়ে বসি। আমরা বিবেকের তাড়নায় নড়ে বসি তেমন ভেবে আত্মতৃপ্তির সুযোগ নেই। বরং বলা যায়, সংবাদ মাধ্যমে যখন কোনো ভয়াবহ ঘটনা প্রচার হয় তখন আমরা ভয়ে আর্তচিৎকার করতে থাকি যেটাকে সাদা চোখে প্রতিবাদের মতো মনে হয়। দৈনন্দিন জীবনে আমরা আমাদের চারপাশে হাজারটা অন্যায় কাজ ঘটতে দেখেও চুপ করে থাকি। ভাবী, পরের ওপর যা খুশি তাই হোক। আমি তো এখনো বেশ ভালো আছি। সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটতে থাকা অন্যায়ের প্রতিবাদ করাকে আমরা দায়িত্বের অংশ বলে পালন করি না বলে পাপ পুঞ্জীভূত হতে থাকে। দিনে দিনে জমে ওঠা পাপের পাহাড় যখন আমাদের ঘাড়ে ধসে পড়তে চায় তখন  আমরা ভয়ে সমস্বরে আর্তচিৎকার করতে থাকি যেটাকে সংবাদ মাধ্যম প্রতিবাদ বলে প্রচার করে। আমরা যদি সত্যি প্রতিবাদ করতে জানতাম তাহলে আমাদের চোখের সামনে এত অনাচার বছরজুড়ে অবিরাম ঘটতে পারত না। বর্তমান সময়ে বগুড়ার শ্রমিক লীগ নেতা তুফান আলোচনার শীর্ষে আছে কারণ সে তার শহরের একটি মেয়েকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেছে এবং ধর্ষিত মেয়ের মায়ের মাথার চুল কেটে ন্যাড়া করে দিয়েছে। তুফান শ্রমিক লীগের নেতা হওয়ার কল্যাণে অনেক দিন ধরে মানুষ খুন করা থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি, ড্রাগ ব্যবসা, গুণ্ডামি অবাধে চালিয়ে গেছে বলে পত্রিকার পাতায় বিশদ বিবরণ প্রকাশ পাচ্ছে। শ্রমিক লীগের নেতা তুফান হাজারটা অপকর্ম করেও রাজনৈতিক পরিচয়ের জোরে অথবা আইন প্রয়োগকারীদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার দক্ষতার গুণে এতকাল নির্ঝঞ্ঝাট পার পেয়ে গেছে। সে দিনের পর দিন ভয়ানক সব অপরাধ করে টাকার পাহাড় গড়েছে কিন্তু সে কখনো আইন ভাঙার দায়ে দায়ী হয়নি। এবার সে ধর্ষণের মতো অপরাধ করে সামাজিক প্রতিরোধের মুখে পড়েছে। সমাজের মানুষ ভেবেছে, এমন ভয়ানক বেপরোয়া তুফান এবার না জানি কার ঘরের মেয়ে বৌয়ের দিকে হাত বাড়ায়। নিজেদের ঘরের মেয়ে বৌয়ের সম্মান হুমকির মুখে পড়ায় বগুড়ার মানুষের মনে আতঙ্ক দানা বেঁধেছে। তাই তারা দল বেঁধে গলা ফাটিয়ে আর্তচিৎকার করছে। মানুষের সমবেত চিৎকারকে প্রতিবাদ না বলে আর্তচিৎকার বলছি কারণ এলাকার মানুষের চোখের সামনে তুফান এতদিন অপরাধের বান ডাকলেও বগুড়া শহরের বাসিন্দারা কোনো দিন তার প্রতিবাদ করেনি। তুফানের ভয়াবহ আগ্রাসী আচরণে ভয় পেয়ে বগুড়াবাসী এখন যে কাজটি করছে সেটি স্রেফ আর্তচিৎকার। মানুষের আর্তচিৎকারে বিব্রত হয়ে তুফানের এতকালের প্রশ্রয়দাতা রাজনীতিবিদ কিংবা আশ্রয়দাতা পুলিশ নড়েচড়ে বসেছে। তারা এমন ভয়ানক বখাটেকে হজম করতে না পেরে আপাতত পেট থেকে উগড়ে দিয়েছে। শ্রমিক লীগ তুফানকে বহিষ্কার করেছে। তুফানকে বহিষ্কার করলে কি শ্রমিক লীগের দায়মুক্তি হয়ে যাবে? লীগ-দল-পার্টি, যখন যে ক্ষমতায় থাকে সেই দলই তুফানদের জন্ম দিয়ে পরম আদরে লালন করতে থাকে। কারণ তুফানরা লুটপাট করে যে টাকা কামাই করে সেটি তারা স্বার্থপরের মতো একা ভোগ করে না বরং লুটের টাকার বিশাল অংশ তারা তাদের জন্মদাতা-আশ্রয়দাতা-পালনকর্তাদের মধ্যে ভাগ করে দিয়ে অবাধে অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার লাইসেন্স বাগিয়ে নেয়। তুফানকে লীগ থেকে বহিষ্কার করার দায়সারা নাটক করে একজন তুফানের দায়িত্ব তাত্ক্ষণিক কাঁধ থেকে ঝাড়া দিয়ে ফেলে দেওয়া যেতে পারে কিন্তু তাতে রাজনৈতিক আশ্রয় এবং পুলিশি প্রশ্রয়ে তুফান পয়দা হওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ হবে না। রাজনৈতিক সংস্কৃতির যে দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মানুষ নামের প্রাণী তুফান হয়ে যাচ্ছে সেই সংস্কৃতি বদলাতে হবে। দেশে প্রকৃত রাজনীতিবিদ কেউ অবশিষ্ট থাকলে তাকে বুঝতে হবে রাজনৈতিক কর্মী তৈরির প্রক্রিয়া এবং সংস্কৃতি আদ্যপান্ত পচে গেছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নীতিনির্ধারকরা কি মনে করেন, তুফানকে গ্রেফতার করার মধ্য দিয়ে তারা প্রমাণ করেছেন ‘পুলিশ জনগণের বন্ধুু? তুফানরা প্রথম যেদিন চাঁদাবাজি করে সেদিন তারা পুলিশের বন্ধু হয়ে যায় বলেই তারা এতখানি বাড় বাড়তে পারে। তুফানের ঘটনার মতো একটি বড় ঘটনা যখন ঘটে তখন পুলিশ তুফানদের রাজনৈতিক পরিচয়কে বড় করে তুলে ধরে জনগণকে বলতে চায় তারা কত অসহায়! অপরাধীর রাজনৈতিক পরিচয়ের দোহাই মেনে নিয়ে জনগণ কি মনে করে পুলিশের কিছু করার ছিল না। তুফান এতদিন এত কুকীর্তি করে যে টাকা কামাই করেছে সেটা কি সে একা ভোগ করেছে নাকি তার আশ্রয়দাতা রাজনীতিবিদ, প্রশ্রয়দাতা পুলিশের সঙ্গে ভাগ-বাটোয়ারা করে নিয়েছে। আমরা জানি বগুড়ার শ্রমিক লীগের তুফান কিংবা তার ভাই যুবলীগের মতিন এতদিন যাদের সঙ্গে ড্রাগের টাকা চাঁদার টাকা ভাগ করে খেয়েছে সেসব ক্ষমতাবান সবাই অভিযোগের বাইরে রয়ে যাবে।

বাংলাদেশের রাজধানী কিংবা দেশের আনাচে-কানাচে চাঁদাবাজি করার মতো অপরাধ করার জন্য একজন অপরাধীকে এখন দেশে উপস্থিত থাকার দরকার হয় না। তারা কেউ প্যারিসে কেউ বা কলকাতায় বসে ঢাকা শহরে দিব্যি চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে বলে পত্রিকার খবরে পড়লাম। যেসব গুণ্ডা দূরে বসে চাঁদাবাজি করছে তারা সশরীরে দেশে উপস্থিত নেই বলে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না এমন গল্প কি জনগণ বিশ্বাস করে? মানুষ জানে দেশের ভিতর চাঁদাবাজির নেটওয়ার্কে যুক্ত গুণ্ডারা কেউ প্রবাসী নয়। তারা প্রশাসনের হাতের মুঠায় বসে কোনো  প্রবাসী গুণ্ডার নামে টাকা তুলছে এবং সেই টাকা দেশের ভিতরে যেমন ভাগবাটোয়ারা করছে আবার একইভাবে তার একটা অংশ তারা দেশের বাইরে পাচার করে নিশ্চয়ই সেখানেও সেটি ক্ষমতাবানদের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা করছে। দেশের বাইরে যে টাকা পাচার হচ্ছে সে টাকা কি প্রবাসী গুণ্ডারা একা ভোগ করছে? আশির দশকে পাকিস্তানে যখন সামরিক শাসক জিয়াউল হকের শাসন সে সময় পিপলস পার্টির অনেক নেতা ইউরোপ আমেরিকায় বাস করত। প্রবাসী নেতারা দূর দেশে বসেও কীভাবে গুণ্ডামির টাকার ভাগ পেত সেটি জানার জন্য আমি আপনাদের পাকিস্তানের লেখিকা তাহমিনা দূররানীর লেখা মাই ফিউডাল লর্ড বইটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করব। তাহমিনা দূররানী পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা, এক সময় পাঞ্জাবের গভর্নর মোস্তফা খাঁর সাত নম্বর স্ত্রী। মোস্তফা খাঁর সঙ্গে তার দাম্পত্য জীবনের অভিজ্ঞতা লিখতে গিয়ে রাজনীতিকদের আয়ের উৎস সম্পর্কে তিনি যে আভাস দিয়েছেন সেটি আমাদের জানা উচিত। পাকিস্তানে জিয়াউল হকের শাসনামলে মোস্তফা খাঁর যখন বার্মিংহামে বাস করতেন তখন তার বিলাসের টাকা কোথা থেকে আসত তাহমিনা দূররানী সেটি তার বইয়ে বর্ণনা করেছেন। আমাদের দেশের রাজনীতিতে এত কলুষ পুঞ্জীভূত হোক এটি আমরা চাই না। 

আমাদের দেশে খেটে খাওয়া মানুষের সুনাম আছে। আমাদের কৃষক স্ট্রবেরি, কফি কিংবা আঙ্গুর ফলানোর মতো কঠিন কাজ করতে পারে। বাংলাদেশের ছোট ছোট কারখানাগুলো একটা লেদ মেশিন সম্বল করে জাপানি যন্ত্রাংশের বিকল্প যন্ত্রাংশ বানাতে পারে। এসব কাজ আমরা করি আমাদের বুদ্ধি, মেধা এবং পরিশ্রমের জোরে। খেটে খাওয়া মানুষের সাফল্যের কৃতিত্ব বলতে গেলে ফর্দ অনেক লম্বা হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের সাফল্যের লম্বা ফর্দ ‘দেরে খাই’ বাহিনী বার বার ছিঁড়ে ফেলে। এত খাটনি করেও ‘দেরে খাই’ বাহিনীর পাপের জন্য ভালো কাজের সুফল আমরা ভোগ করতে পারছি না। রাজনীতিবিদরা তাদের ‘দেরে খাই’ পোষা পাখিগুলোকে সামলাতে পারবেন কিনা জানি না, তবে খেটে খাওয়া মানুষের নিজেদের বেঁচে থাকার স্বার্থে ‘দেরে খাই’ বাহিনীকে সামাজিকভাবে নির্মূল করতে হবে। 

           লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা