শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮ আপডেট:

ঋতুস্রাবের শাস্তি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঋতুস্রাবের শাস্তি

এমন ধর্ম কমই আছে, যে ধর্ম মেয়েদের ঋতুস্রাবকে অপবিত্র বলেনি, আর ঋতুস্রাবের কারণে মেয়েদের অশুচি বলেনি। হিন্দুরা তো রজঃস্রাবের সময় বাড়ি থেকে বের করে দিত মেয়েদের। বাড়ির বাইরেই থাকতে হতো সাত দিন। কাউকে স্পর্শ করার অধিকার তাদের ছিল না। যাকে স্পর্শ করবে, তারই নাকি অমঙ্গল হবে। অচ্ছ্যুতের মতো জীবন তাদের যাপন করতে হতো। মুখ লুকিয়ে রাখতে হতো পাপীর মতো, অপরাধীর মতো।

খ্রিস্টানরাও রজঃস্রাব হলে মেয়েদের অপবিত্র বলতো। বলতো, যে লোক স্পর্শ করবে রজঃস্রাবরত মেয়েকে, স্পর্শ করবে সেই মেয়ের বিছানা বালিশ—সে নিশ্চিতই অপবিত্র করবে নিজেকে। অষ্টম দিনের দিন ঋতুস্রাব শেষ হলে দুটো পায়রা নিয়ে মেয়েদের যেতে হতো ধর্মযাজকের কাছে, পায়রা দুটোকে ঈশ্বরের নামে উৎসর্গ করলেই তবে মেয়েদের নোংরা, অশুদ্ধা, অপবিত্র অবস্থা ঘুচতো। এরকমই বিশ্বাস ছিল মানুষের।

খ্রিস্টানরা একসময় এও বলতো, ইভ স্বর্গে বসে ঈশ্বরের বারণ সত্ত্বেও নিষিদ্ধ ফল খেয়েছিলেন, ঈশ্বর সে কারণে ইভকে অভিশাপ দিয়েছিলেন, বলেছিলেন, ‘তোমাকে আমি সন্তান বহনের যন্ত্রণা দেব, তোমাকে দেব অবর্ণনীয় প্রসবযন্ত্রণা’। বাইবেলের বুক অব জেনেসিসের তিন নম্বর অধ্যায়ে লেখা আছে এই অভিশাপের কথা। যেহেতু প্রজননের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে ঋতুস্রাব জড়িত। সে কারণে ঋতুস্রাবকেও অভিশপ্ত বলে বিশ্বাস করতো অনেক খ্রিস্টান। যেন এক ইভের পাপের বা ভুলের ফল ভোগ করতে হবে জগতের সকল নারীকে!

ধীরে ধীরে যত সভ্য হয়েছে ক্যাথলিক সমাজ, ঋতুস্রাবরত মেয়েদের ওপর থেকে গির্জাগুলো নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। ঋতুস্রাবকে এখন আর ঈশ্বরের অভিশাপ বলে মনে করা হয় না। তবে পৃথিবী তো পুরোটাই সভ্য হয়ে যায়নি। এখনও এখানে ওখানে কুসংস্কার পালন করতে দেখা যায়। এখনও নারীবিরোধী কট্টরপন্থাকে জিইয়ে রেখেছে কেউ কেউ। রাশিয়ার অর্থডক্স গির্জায় মেয়েদের আসায় বারণ নেই, তবে যীশুর মূর্তিতে চুম্বন করায়, আর ধর্মযাজকের সঙ্গে কথোপকথনে বারণ আছে। আশা করি এই অনাচার একদিন ঘুচবে।

ঋতুস্রাবের সময় ইহুদি মেয়েদের যৌন সম্পর্ক করা নিষেধ ছিল। শুধু যৌন সম্পর্ক নয়, স্বামীকে স্পর্শ করা, আলিঙ্গন করা, চুম্বন করা সবই ছিল নিষিদ্ধ। ঋতুস্রাবের পাঁচ দিন পর্যন্ত তো ছিলই, ঋতুস্রাব শেষ হওয়ার পর সাত দিন পর্যন্তও সবকিছু নিষিদ্ধ ছিল। এই সব নিষেধাজ্ঞার পর প্রাকৃতিক জল রাখা কোনও চৌবাচ্চায়, যার নাম মিকভা, নিজেকে ডোবাতে হতো, তবেই শুদ্ধ হতো মেয়েরা। শুদ্ধ হওয়ার পর আবার স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে যেতে পারতো। তখন গর্ভবতী হওয়ার জন্য মোক্ষম সময়। যৌনতাকে শুধু গর্ভবতী হওয়ার জন্যই প্রয়োজনীয় বলে মনে করা হতো।

ইহুদিরা আজকাল ঋতুস্রাবের কুসংস্কার আর পালন করে না। তারা মিকভা ব্যবহার করে অন্য কাজে। এক অবস্থা থেকে আরেক অবস্থায় যাওয়ার সন্ধিক্ষণে। যেমন, ছাত্রজীবন শেষ করে কর্মজীবনে যাওয়ার সময়। প্রাচীনকালে হিন্দুরাও একসময় দুধের চৌবাচ্চায় স্নান করে ঋতুস্রাব হওয়া শরীরের ‘অপবিত্রতা’ দূর করতো।

আইভরি কোস্টে এব্রি নামে এক সম্প্রদায় আছে, ওরা বিশ্বাস করতো পাপ করলে ছেলেদের উত্থানরহিত হয়, আর মেয়েদের ঋতুস্রাব বন্ধ হয়। ঋতুস্রাবের পক্ষে আইভরি কোস্টেই আছে খানিকটা ইতিবাচক ব্যাখ্যা। শাস্তি হিসেবে মেয়েরা ঋতুস্রাব পাচ্ছে না, বরং ঋতুস্রাব হারাচ্ছে।

ঋতুস্রাব নিয়ে আগেকার সেই কুসংস্কার সব সমাজেই দূর হয়েছে। এখন ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দুরা ঋতুস্রাবকে অপবিত্র, অশুচি, অস্বাভাবিক, অপ্রাকৃতিক, অলৌকিক, কদাকার, কুিসত, কুকর্মের-ফল হিসেবে দেখে না। অধিকাংশ মানুষই দিন দিন সভ্য এবং আধুনিক হচ্ছে, তারা জানে ঋতুস্রাব স্বাভাবিক একটি শারীরিক প্রক্রিয়া। এটি কোনও অসুখ বিসুখ নয়। কিন্তু তারপরও কেন ঋতুস্রাবের কথা গোপন রাখে মেয়েরা? কেন আড্ডায় আলোচনায় ঋতুস্রাব প্রসংগে কথা বলতে মেয়েরা লজ্জা বোধ করে? তবে কি ঋতুস্রাবের সঙ্গে অশুদ্ধতাকে যে জড়ানো হয়েছিল দীর্ঘকাল, সেটির রেশ এখনও রয়ে গেছে বলেই দ্বিধা? মেয়েদের না হয়ে পুরুষের যদি ঋতুস্রাব হতো, তাহলে তো পুরুষেরা তাদের ঋতুস্রাবের দিনগুলো মহাসমারোহে পালন করতো! তারা তো নিজেদের প্রাকৃতিক ঘটনায় লজ্জাবোধ করতো না, বরং গর্ববোধ করতো! পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নিয়ম কানুন তো পুরুষেরই তৈরি।

ঋতুস্রাব এতই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া যে পশ্চিম দুনিয়ার বেশ কিছু মেয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা কোনও স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করবে না, কোনও ট্যাম্পন ব্যবহার করবে না। তারা ঋতুস্রাবের রক্তকে মুক্ত করে দেবে, রক্তপাত ঘটতে দেবে, পাজামা প্যান্টালুনকে রঙিন হতে দেবে। ঋতুস্রাবের মতো স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক শারীরিক প্রক্রিয়াকে নিয়ে কথা বলতে লজ্জা পাওয়া অনেক হয়েছে, আর নয়। ঋতুস্রাবের রক্তপাতকে অসুন্দর নয়, বরং মেয়েরা বলছে সুন্দর। সুন্দর বলেই এটিকে আর লুকোনো নয়, এটিকে প্রকাশিত হতে দিতে চাইছে তারা। হারভার্ডে পড়া মেয়ে কিরণ গান্ধী তাঁর পিরিয়ডের সময় লন্ডন-ম্যারাথনে দৌড়েছেন কোনও প্যাড ব্যবহার না করে।

কেউ কেউ বলছে, রক্তকে বইতে দিলে অস্বস্তি হয়, ঊরুসন্ধি ভেজা ভেজা ঠেকে, তারা প্যাডের বদলে একধরনের কাপ ব্যবহার করছে, যেখানে স্রাবের রক্ত জমা হয়। তবে অনেকেই বাজারের প্যাড ব্যবহার করছে না, কারণ ওসব প্যাড পরিবেশের ক্ষতি করে, যেহেতু ওসব মাটির সঙ্গে মেশে না।

শিক্ষিত সভ্য মানুষের মধ্যে রজঃস্রাব কোনও লুকোনো ব্যাপার নয়। রজঃস্রাব নিয়ে লজ্জা পাওয়ার দিন শেষ। কারণ রজঃস্রাব, বিজ্ঞান যারা সামান্য জানে, জানে যে এটি শ্বাস প্রশ্বাসের মতো স্বাভাবিক। শ্বাস প্রশ্বাস আমরা কি গোপন করি? মেয়ে বলেই নানা রকম মেয়ে-বিরোধী কুসংস্কার এনে এতকাল অপদস্থ করা হয়েছে মেয়েদের।

আমরা মহাশূন্যে যান পাঠিয়েছি। মঙ্গলগ্রহে নেমেছে মানুষ নির্মিত যন্ত্র। মানুষ একদিন অন্য কোনও সৌরজগতে, অন্য কোনও গ্রহে পাড়ি দেবে। এই সময় আমাদের কি এত হাজার বছর পেছনে পড়ে থাকা মানায়?

কিছু মেয়ে আজকাল বলছে তাদের কেন ঋতুস্রাবের সময় ধর্ম পালন করার অধিকার থাকবে না? দুনিয়ার সব ডাক্তার বৈদ্য ঘোষণা করে দিয়েছে ঋতুস্রাব কোনও ব্যাধি নয়, সংক্রামক কিছু নয়, এ নিতান্তই প্রজননের জন্য জরুরি শারীরিক প্রক্রিয়া। তাহলে আজও এই বিজ্ঞানের যুগে, এই তথ্য এবং প্রযুক্তির যুগে, এই একবিংশ শতাব্দীতে রজঃস্রাব হচ্ছে বলে একটি মেয়েকে সকল শুভকাজ থেকে সরে থাকতে বলা হয়। এটা নিশ্চয়ই অন্যায় কাজ! আমি নিশ্চিত, পুরুষের যদি রজঃস্রাব হতো, তাহলে তাদের সব শুভকাজ থেকে বা ধর্মীয় আচারাদি থেকে সরিয়ে রাখা হতো না। তখন রজঃস্রাবের অর্থ করা হতো কল্যাণকর। মেয়েদের হয় বলেই রজঃস্রাবকে অকল্যাণকর ভাবছে নিতান্তই নারীবিরোধী একটি গোষ্ঠী।

খ্রিস্টান ধর্ম, ইহুদি ধর্ম, হিন্দু ধর্ম, ইসলাম ধর্ম, শিনতো ধর্ম, জরোয়াস্ত্রীয় ধর্ম ঋতুস্রাবের সময় মেয়েদের ধর্ম কর্ম থেকে দূরে থাকতে বলেছে। কিন্তু এও ঠিক, পৃথিবী থেকে পুরনো ধারণা এবং বিশ্বাস বিদেয় হচ্ছে। তবে আজও কোনও কোনও সমাজে রজঃস্রাব নিয়ে ভুল বিশ্বাসকে আঁকড়ে রাখা হচ্ছে? মেয়েরা যদি চায় রজঃস্রাবের সময় ধর্মীয় আচারাদি পালনে আপত্তি করা উচিত নয়। যুগের সঙ্গে পরিবর্তন সব ধর্মেই হয়েছে। অধিকাংশ মুসলিম সমাজে তিন তালাক নেই, চার বিয়ের রেওয়াজ নেই, ব্যভিচারের জন্য পাথর ছুড়ে হত্যা নেই, চুরি করলে হাত কেটে ফেলা নেই, অপরাধ করলে জনসমক্ষে শিরশ্ছেদের ঘটনা নেই, ধর্ষণের প্রমাণ হিসেবে চার পুরুষ-সাক্ষীর প্রয়োজন নেই। মেয়েদের ঘরের বাইরে যাওয়ার অধিকার আছে, লেখাপড়া শেখার, চাকরি বাকরি করার অধিকার আছে, নেত্রী হওয়ার অধিকার আছে, কোথাও কোথাও মসজিদে যাওয়ার, এমনকী জানাজা পড়ার, এমনকী কোথাও কোথাও নামাজের ইমামতি করারও অধিকার আছে, বোরখা হিজাব না পরে চলাফেরার অধিকার আছে, একা একা ভ্রমণ করার অধিকার আছে। ধীরে হলেও সমাজ বদলাচ্ছে। ধর্ম-বিশ্বাস অক্ষত রেখেও সমাজকে আধুনিক করা যায়।

মেয়েদের প্রাকৃতিক শারীরিক অবস্থার জন্য ধর্ম কর্ম করার অধিকার হারাবে তা মানা যায় না। পেচ্ছাব পায়খানার পর, বায়ু নির্গত হওয়ার পর পরিচ্ছন্ন হয়েই যদি উপাসনা করা যায়, তবে মেয়েদের জন্য কেন রজঃস্রাবের সময় কোনও উপায় থাকবে না ধর্ম কর্ম করার? এখনও কি সময় হয়নি নারীবিরোধী কুসংস্কারগুলোকে বিদেয় করে মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার?

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা