শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুলস্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা প্রত্যেক বাঙালি জানি। বাঙালি জাতি অনাদিকাল ধরে তা গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে যাবে। স্মরণ করবে ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্মিলিত মিত্রবাহিনীর নেতৃত্বদানকারী জেনারেল মানেকশ, ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরাসহ মিত্রবাহিনীর শত-সহস্র অফিসার ও জওয়ানকে। যারা বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রণাঙ্গনে বীর বিক্রমে যুদ্ধ করেছেন এবং যাদের পুণ্য রক্তে বাংলাদেশের মাঠ-ঘাট, বন-বনানী, রক্তাত হয়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন করার জন্য এ দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মিত্রবাহিনীর অগণিত বীর নারী-পুরুষ যোদ্ধা নিঃস্বার্থভাবে আত্মাহুতি দিয়েছেন, যারা বাঙালির ইতিহাসে চির অমর হয়ে আছেন।

২০১৭ সালের এপ্রিলে ভারতের দিলিস্নতে মানেকশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের সরকারপ্রধানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ভারতীয় সাত পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। সে অনুষ্ঠানে আমার অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় ভূমিকা ও আত্মত্যাগের কথা গভীরভাবে স্মরণ করা হয়। দি টাইমস অব ইন্ডিয়ার মতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কমপক্ষে ১ হাজার ৬৬৮ জন অফিসার এবং জওয়ান জীবন দিয়েছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীর সদস্যরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ফ্রন্টে, বনে-জঙ্গলে যুদ্ধ করে বুলেটের সামনে বুক পেতে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।

এ দেশের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার মতোই রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর অনেক শহীদের লাশ শনাক্ত করা যায়নি। এ দেশের বহু যুদ্ধক্ষেত্রে, পথে-প্রান্তরে সেসব শহীদের লাশ এ মাটির সঙ্গে মিশে এ ভূমিকে আরও পুণ্যময় করে তুলেছে। সত্যিকার অর্থেই তারা ছিলেন আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু। ওইসব মুক্তিযোদ্ধার জীবন উৎসর্গের ফলে আমাদের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়েছিল। সেসব বীর শহীদের অনেকের বিধবা স্ত্রী, পিতাহারা সন্তানকে দেখা এবং তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ আমার হয়েছে। সেদিন আমাদের কাছে পেয়ে প্রিয়জনকে ফিরে পাওয়ার ব্যাকুলতা আমি তাদের চোখেমুখে দেখেছি। সে সময়ের সে আবেগঘন মুহূর্তের কথা আমাকে এখনো আবেগাপস্নুত করে।

১৯৭১ সালের মিত্রবাহিনীর সেই মহান বীরদের একজন জেনারেল ড. ভিকে সিং। যার বীরত্বগাথা শুনতে গত এপ্রিলে নয়াদিলিস্নর এপিজে আবদুল কালাম রোডস্থ তার বাসায় গিয়েছিলাম। তার সঙ্গে একই বাঙ্কারে কুমিলস্না ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন মুসা সাদিক (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) যিনি আমাকে তার বাসায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আমি যখন তার সামনে দাঁড়ালাম, সেই মুহূর্তে আমি গর্বিত বলে ভাবছিলাম। কারণ একাত্তরের রণাঙ্গনের মিত্রবাহিনীর একজন মহান বীরের সামনে আমি দাঁড়িয়ে। তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বললাম, ‘স্যার আপনাকে অভিনন্দনের মাধ্যমে আমি মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেসব মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বপূর্ণ অবদানে বাংলাদেশ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং আনন্দচিত্তে হাসিমুখে ‘জয় বাংলা’ বলে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আমিও সাগ্রহে হাত বাড়িয়ে হ্যান্ডশেক করলাম।’

জনাব মুসা তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে আমার দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, ইনি প্রফেসর ড. আব্দুলস্নাহ, তার পিতা আমার পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আনসার আলী মাস্টার, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের একজন মহান সংগঠক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার সর্বজনশ্রদ্ধেয় শিক্ষক হওয়ায় তার কথায় বহু বাবা-মা তাদের প্রিয় সন্তানদের মাথায় হাত দিয়ে ‘ফি আমানিলস্নাহ’ বলে বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাঠিয়েছেন। তাকেও পাক হানাদার বাহিনী অন্যদের সঙ্গে ধরে বধ্যভূমিতে নিয়ে গুলি করে। সেখানে তিনজন নিহত হন কিন্তু তিনি মহান আলস্নাহর কৃপায় বেঁচে যান।

আমার পরিচিতি জেনে ৭১-এর মিত্রবাহিনীর বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করলেন। সুঠাম দেহী, সৌম্য সুপুরুষ তার আয়ত চোখ মেলে আমাকে বললেন, ‘তোমার বাবাকে বলবে, আমি বাংলাদেশের একজন মুক্তিযোদ্ধা। তোমার মহান শিক্ষক পিতা তার ছাত্রদের ৭১ সালে যেসব রণাঙ্গনে পাঠিয়ের্িছলেন সেসব রণাঙ্গনে আমি মিত্রবাহিনীর হয়ে তাদের সহযোদ্ধা ছিলাম। বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেদিনগুলোতে দেশমাতৃকার সম্মান রক্ষায় অকাতরে জীবন দিয়েছিলেন, আমিও সেদিন ভারতীয় মিত্রবাহিনীর হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গের অঙ্গীকার করেছিলাম এবং শহীদ হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম’।

তার সঙ্গে পরিচয় হয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে আমার জানার ব্যাপ্তি ঘটল। জানতে পারলাম পাশের দেশের ভাই-বন্ধুরা কীভাবে আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে লড়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং বাংলাদেশের একজন জীবিত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে কাছে পেয়ে খুব আনন্দিত হলেন। তিনি আরও বেশি আনন্দিত হলেন এজন্য যে, তিনি দেখলেন বাংলাদেশের মানুষ এবং নতুন প্রজন্ম এখনো তাকে স্মরণ করে।

তিনি বলছিলেন বাংলাদেশের লাখ লাখ মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে ভারতের মিত্রবাহিনীর হাজার হাজার অফিসার ও জওয়ান সেদিন শহীদ হয়েছেন। সেদিন বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে, জনপদে, পদ্মা-মেঘনার কূলে কূলে বাংলাদেশ ও ভারতের হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই একদেহে লীন হয়ে গিয়েছিল। আজ বিশ্ববাসী বাঙালি জাতিকে যেমন বীরের জাতির স্বীকৃতি দিয়েছে, তেমনি বাংলাদেশ সব ধর্মের পুণ্যময় মিলনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

বিমুগ্ধ চিত্তে তার কথা শুনে তার প্রতি আমার সুগভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বললাম যে, ‘বাংলাদেশের রণাঙ্গনে আপনার বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা বহু মুক্তিযোদ্ধার কাছে শুনেছি। সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সহযোদ্ধারাও আপনার বীরত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। আমরা ইতিহাস থেকে জেনেছি, কুমিলস্না রণাঙ্গনে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের তদানীন্তন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম সফরে এলে আপনার সঙ্গে তার গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন হয়।

সেখানে যুদ্ধরত মিত্রবাহিনীর অফিসার ও জওয়ানদের সঙ্গে করমর্দনের সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম আপনাকে প্রশ্ন করেছিলেন,  'How long you will fight ?' আপনি দৃঢ়চিত্তে বলেছিলেন, 'Sir,  so long I am alive.' আপনার দৃঢ় এবং সাহসী উত্তর শুনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি বিমোহিত হয়ে পড়েন এবং তিনি সেখানে যুদ্ধরত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বলেন যে, ‘বাংলাদেশে যেখানে কিছু বেইমান বাঙালি আমাদের মা-বোনদের ধরে পাক সেনাদের হাতে তুলে দিচ্ছে ও গণহত্যা চালাচ্ছে, সেখানে এই ভিনদেশি তরুণ বীর যোদ্ধাকে দেখ এবং সে কী কথা বলছে, শোনো। সে বলছে, ‘যতক্ষণ বেঁচে আছে ততক্ষণ সে বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ করবে’।

ভিকে সিং যিনি পরবর্তীকালে ভারতের সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন এবং বর্তমানে তিনি ভারতের বিজেপি সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আমাকে সস্নেহে বললেন, ‘৭১-এর রণাঙ্গনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সেদিন মিত্রবাহিনীর সবার সঙ্গে আন্তরিকতা ও মমত্ব নিয়ে যেভাবে কথা বলছিলেন, তা শুধু পিতার সঙ্গে সন্তানের স্নেহ-মমতার কথা রণাঙ্গনে আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল। আমরা তার কথায় শতগুণে উৎসাহিত হয়ে প্রাণপণে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম।

বাংলাদেশের রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর মহান বীর যোদ্ধা জেনারেল ড. ভিকে সিংয়ের কথাগুলো মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শুনে শিহরিত হয়ে উঠছিলাম। মনে মনে আফসোস করছিলাম এ মহান বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে আরও আগে কেন আমার সাক্ষাৎ হয়নি। তার মতো বিজ্ঞ ও প্রতিভাবান ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের মর্মকথা শুনে এবং তার পরম স্নেহ-মমতায় ধন্য হয়ে যখন তার বাসা থেকে বেরিয়ে এলাম তখন মনে হলো তার পরশে আমি দেশপ্রেমের নতুন চেতনাসমৃদ্ধ এক মানুষ।

জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাদের বিদায়লগ্নে উভয়ের সঙ্গে কোলাকুলি করে ‘জয় বাংলা’ বলে হাত নাড়লেন। আমরাও সশ্রদ্ধচিত্তে ‘জয় বাংলা’ বলে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মহান সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিদায় জানিয়ে চলে এলাম। স্বাধীন বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নির্ভীকচিত্তে তাই বলি, ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধার কাছে বাঙালি জাতি অপ্রতিশোধ্য ঋণে আবদ্ধ।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর অবদান এ দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে। নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে যে শুধু আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে তারা জীবন দিয়েছে। আমরা যুদ্ধ করেছি আমাদের মুক্তির জন্য কিন্তু তারা এখানে এসে যুদ্ধ করেছে আমাদের মুক্তির জন্য, তাদের কোনো স্বার্থের জন্য নয়। এর চেয়ে বড় স্বার্থত্যাগ এবং মহত্তর ঘটনা পৃথিবীতে আর হতে পারে না।

আমাদের কাছে তো তাদের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। কিন্তু ভালোবাসা এবং সম্মানটুকু অবশ্যই তাদের প্রাপ্য। আমরা এবং নতুন প্রজন্ম তাদের সেই আত্মত্যাগের স্বীকৃতি এবং তাদের ঋণের কথা যেন কখনো ভুলে না যাই।

লেখক : অধ্যাপক, আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; চেয়ারম্যান, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও উপাচার্য- নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

৪৭ মিনিট আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন