শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুলস্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা প্রত্যেক বাঙালি জানি। বাঙালি জাতি অনাদিকাল ধরে তা গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে যাবে। স্মরণ করবে ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্মিলিত মিত্রবাহিনীর নেতৃত্বদানকারী জেনারেল মানেকশ, ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরাসহ মিত্রবাহিনীর শত-সহস্র অফিসার ও জওয়ানকে। যারা বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রণাঙ্গনে বীর বিক্রমে যুদ্ধ করেছেন এবং যাদের পুণ্য রক্তে বাংলাদেশের মাঠ-ঘাট, বন-বনানী, রক্তাত হয়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন করার জন্য এ দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মিত্রবাহিনীর অগণিত বীর নারী-পুরুষ যোদ্ধা নিঃস্বার্থভাবে আত্মাহুতি দিয়েছেন, যারা বাঙালির ইতিহাসে চির অমর হয়ে আছেন।

২০১৭ সালের এপ্রিলে ভারতের দিলিস্নতে মানেকশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের সরকারপ্রধানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ভারতীয় সাত পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। সে অনুষ্ঠানে আমার অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় ভূমিকা ও আত্মত্যাগের কথা গভীরভাবে স্মরণ করা হয়। দি টাইমস অব ইন্ডিয়ার মতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কমপক্ষে ১ হাজার ৬৬৮ জন অফিসার এবং জওয়ান জীবন দিয়েছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীর সদস্যরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ফ্রন্টে, বনে-জঙ্গলে যুদ্ধ করে বুলেটের সামনে বুক পেতে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।

এ দেশের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার মতোই রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর অনেক শহীদের লাশ শনাক্ত করা যায়নি। এ দেশের বহু যুদ্ধক্ষেত্রে, পথে-প্রান্তরে সেসব শহীদের লাশ এ মাটির সঙ্গে মিশে এ ভূমিকে আরও পুণ্যময় করে তুলেছে। সত্যিকার অর্থেই তারা ছিলেন আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু। ওইসব মুক্তিযোদ্ধার জীবন উৎসর্গের ফলে আমাদের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়েছিল। সেসব বীর শহীদের অনেকের বিধবা স্ত্রী, পিতাহারা সন্তানকে দেখা এবং তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ আমার হয়েছে। সেদিন আমাদের কাছে পেয়ে প্রিয়জনকে ফিরে পাওয়ার ব্যাকুলতা আমি তাদের চোখেমুখে দেখেছি। সে সময়ের সে আবেগঘন মুহূর্তের কথা আমাকে এখনো আবেগাপস্নুত করে।

১৯৭১ সালের মিত্রবাহিনীর সেই মহান বীরদের একজন জেনারেল ড. ভিকে সিং। যার বীরত্বগাথা শুনতে গত এপ্রিলে নয়াদিলিস্নর এপিজে আবদুল কালাম রোডস্থ তার বাসায় গিয়েছিলাম। তার সঙ্গে একই বাঙ্কারে কুমিলস্না ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন মুসা সাদিক (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) যিনি আমাকে তার বাসায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আমি যখন তার সামনে দাঁড়ালাম, সেই মুহূর্তে আমি গর্বিত বলে ভাবছিলাম। কারণ একাত্তরের রণাঙ্গনের মিত্রবাহিনীর একজন মহান বীরের সামনে আমি দাঁড়িয়ে। তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বললাম, ‘স্যার আপনাকে অভিনন্দনের মাধ্যমে আমি মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেসব মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বপূর্ণ অবদানে বাংলাদেশ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং আনন্দচিত্তে হাসিমুখে ‘জয় বাংলা’ বলে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আমিও সাগ্রহে হাত বাড়িয়ে হ্যান্ডশেক করলাম।’

জনাব মুসা তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে আমার দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, ইনি প্রফেসর ড. আব্দুলস্নাহ, তার পিতা আমার পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আনসার আলী মাস্টার, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের একজন মহান সংগঠক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার সর্বজনশ্রদ্ধেয় শিক্ষক হওয়ায় তার কথায় বহু বাবা-মা তাদের প্রিয় সন্তানদের মাথায় হাত দিয়ে ‘ফি আমানিলস্নাহ’ বলে বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাঠিয়েছেন। তাকেও পাক হানাদার বাহিনী অন্যদের সঙ্গে ধরে বধ্যভূমিতে নিয়ে গুলি করে। সেখানে তিনজন নিহত হন কিন্তু তিনি মহান আলস্নাহর কৃপায় বেঁচে যান।

আমার পরিচিতি জেনে ৭১-এর মিত্রবাহিনীর বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করলেন। সুঠাম দেহী, সৌম্য সুপুরুষ তার আয়ত চোখ মেলে আমাকে বললেন, ‘তোমার বাবাকে বলবে, আমি বাংলাদেশের একজন মুক্তিযোদ্ধা। তোমার মহান শিক্ষক পিতা তার ছাত্রদের ৭১ সালে যেসব রণাঙ্গনে পাঠিয়ের্িছলেন সেসব রণাঙ্গনে আমি মিত্রবাহিনীর হয়ে তাদের সহযোদ্ধা ছিলাম। বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেদিনগুলোতে দেশমাতৃকার সম্মান রক্ষায় অকাতরে জীবন দিয়েছিলেন, আমিও সেদিন ভারতীয় মিত্রবাহিনীর হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গের অঙ্গীকার করেছিলাম এবং শহীদ হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম’।

তার সঙ্গে পরিচয় হয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে আমার জানার ব্যাপ্তি ঘটল। জানতে পারলাম পাশের দেশের ভাই-বন্ধুরা কীভাবে আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে লড়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং বাংলাদেশের একজন জীবিত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে কাছে পেয়ে খুব আনন্দিত হলেন। তিনি আরও বেশি আনন্দিত হলেন এজন্য যে, তিনি দেখলেন বাংলাদেশের মানুষ এবং নতুন প্রজন্ম এখনো তাকে স্মরণ করে।

তিনি বলছিলেন বাংলাদেশের লাখ লাখ মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে ভারতের মিত্রবাহিনীর হাজার হাজার অফিসার ও জওয়ান সেদিন শহীদ হয়েছেন। সেদিন বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে, জনপদে, পদ্মা-মেঘনার কূলে কূলে বাংলাদেশ ও ভারতের হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই একদেহে লীন হয়ে গিয়েছিল। আজ বিশ্ববাসী বাঙালি জাতিকে যেমন বীরের জাতির স্বীকৃতি দিয়েছে, তেমনি বাংলাদেশ সব ধর্মের পুণ্যময় মিলনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

বিমুগ্ধ চিত্তে তার কথা শুনে তার প্রতি আমার সুগভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বললাম যে, ‘বাংলাদেশের রণাঙ্গনে আপনার বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা বহু মুক্তিযোদ্ধার কাছে শুনেছি। সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সহযোদ্ধারাও আপনার বীরত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। আমরা ইতিহাস থেকে জেনেছি, কুমিলস্না রণাঙ্গনে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের তদানীন্তন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম সফরে এলে আপনার সঙ্গে তার গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন হয়।

সেখানে যুদ্ধরত মিত্রবাহিনীর অফিসার ও জওয়ানদের সঙ্গে করমর্দনের সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম আপনাকে প্রশ্ন করেছিলেন,  'How long you will fight ?' আপনি দৃঢ়চিত্তে বলেছিলেন, 'Sir,  so long I am alive.' আপনার দৃঢ় এবং সাহসী উত্তর শুনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি বিমোহিত হয়ে পড়েন এবং তিনি সেখানে যুদ্ধরত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বলেন যে, ‘বাংলাদেশে যেখানে কিছু বেইমান বাঙালি আমাদের মা-বোনদের ধরে পাক সেনাদের হাতে তুলে দিচ্ছে ও গণহত্যা চালাচ্ছে, সেখানে এই ভিনদেশি তরুণ বীর যোদ্ধাকে দেখ এবং সে কী কথা বলছে, শোনো। সে বলছে, ‘যতক্ষণ বেঁচে আছে ততক্ষণ সে বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ করবে’।

ভিকে সিং যিনি পরবর্তীকালে ভারতের সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন এবং বর্তমানে তিনি ভারতের বিজেপি সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আমাকে সস্নেহে বললেন, ‘৭১-এর রণাঙ্গনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সেদিন মিত্রবাহিনীর সবার সঙ্গে আন্তরিকতা ও মমত্ব নিয়ে যেভাবে কথা বলছিলেন, তা শুধু পিতার সঙ্গে সন্তানের স্নেহ-মমতার কথা রণাঙ্গনে আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল। আমরা তার কথায় শতগুণে উৎসাহিত হয়ে প্রাণপণে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম।

বাংলাদেশের রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর মহান বীর যোদ্ধা জেনারেল ড. ভিকে সিংয়ের কথাগুলো মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শুনে শিহরিত হয়ে উঠছিলাম। মনে মনে আফসোস করছিলাম এ মহান বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে আরও আগে কেন আমার সাক্ষাৎ হয়নি। তার মতো বিজ্ঞ ও প্রতিভাবান ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের মর্মকথা শুনে এবং তার পরম স্নেহ-মমতায় ধন্য হয়ে যখন তার বাসা থেকে বেরিয়ে এলাম তখন মনে হলো তার পরশে আমি দেশপ্রেমের নতুন চেতনাসমৃদ্ধ এক মানুষ।

জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাদের বিদায়লগ্নে উভয়ের সঙ্গে কোলাকুলি করে ‘জয় বাংলা’ বলে হাত নাড়লেন। আমরাও সশ্রদ্ধচিত্তে ‘জয় বাংলা’ বলে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মহান সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিদায় জানিয়ে চলে এলাম। স্বাধীন বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নির্ভীকচিত্তে তাই বলি, ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধার কাছে বাঙালি জাতি অপ্রতিশোধ্য ঋণে আবদ্ধ।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর অবদান এ দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে। নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে যে শুধু আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে তারা জীবন দিয়েছে। আমরা যুদ্ধ করেছি আমাদের মুক্তির জন্য কিন্তু তারা এখানে এসে যুদ্ধ করেছে আমাদের মুক্তির জন্য, তাদের কোনো স্বার্থের জন্য নয়। এর চেয়ে বড় স্বার্থত্যাগ এবং মহত্তর ঘটনা পৃথিবীতে আর হতে পারে না।

আমাদের কাছে তো তাদের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। কিন্তু ভালোবাসা এবং সম্মানটুকু অবশ্যই তাদের প্রাপ্য। আমরা এবং নতুন প্রজন্ম তাদের সেই আত্মত্যাগের স্বীকৃতি এবং তাদের ঋণের কথা যেন কখনো ভুলে না যাই।

লেখক : অধ্যাপক, আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; চেয়ারম্যান, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও উপাচার্য- নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে