শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুলস্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা প্রত্যেক বাঙালি জানি। বাঙালি জাতি অনাদিকাল ধরে তা গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে যাবে। স্মরণ করবে ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্মিলিত মিত্রবাহিনীর নেতৃত্বদানকারী জেনারেল মানেকশ, ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরাসহ মিত্রবাহিনীর শত-সহস্র অফিসার ও জওয়ানকে। যারা বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রণাঙ্গনে বীর বিক্রমে যুদ্ধ করেছেন এবং যাদের পুণ্য রক্তে বাংলাদেশের মাঠ-ঘাট, বন-বনানী, রক্তাত হয়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন করার জন্য এ দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মিত্রবাহিনীর অগণিত বীর নারী-পুরুষ যোদ্ধা নিঃস্বার্থভাবে আত্মাহুতি দিয়েছেন, যারা বাঙালির ইতিহাসে চির অমর হয়ে আছেন।

২০১৭ সালের এপ্রিলে ভারতের দিলিস্নতে মানেকশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের সরকারপ্রধানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ভারতীয় সাত পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। সে অনুষ্ঠানে আমার অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় ভূমিকা ও আত্মত্যাগের কথা গভীরভাবে স্মরণ করা হয়। দি টাইমস অব ইন্ডিয়ার মতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কমপক্ষে ১ হাজার ৬৬৮ জন অফিসার এবং জওয়ান জীবন দিয়েছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীর সদস্যরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ফ্রন্টে, বনে-জঙ্গলে যুদ্ধ করে বুলেটের সামনে বুক পেতে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।

এ দেশের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার মতোই রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর অনেক শহীদের লাশ শনাক্ত করা যায়নি। এ দেশের বহু যুদ্ধক্ষেত্রে, পথে-প্রান্তরে সেসব শহীদের লাশ এ মাটির সঙ্গে মিশে এ ভূমিকে আরও পুণ্যময় করে তুলেছে। সত্যিকার অর্থেই তারা ছিলেন আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু। ওইসব মুক্তিযোদ্ধার জীবন উৎসর্গের ফলে আমাদের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়েছিল। সেসব বীর শহীদের অনেকের বিধবা স্ত্রী, পিতাহারা সন্তানকে দেখা এবং তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ আমার হয়েছে। সেদিন আমাদের কাছে পেয়ে প্রিয়জনকে ফিরে পাওয়ার ব্যাকুলতা আমি তাদের চোখেমুখে দেখেছি। সে সময়ের সে আবেগঘন মুহূর্তের কথা আমাকে এখনো আবেগাপস্নুত করে।

১৯৭১ সালের মিত্রবাহিনীর সেই মহান বীরদের একজন জেনারেল ড. ভিকে সিং। যার বীরত্বগাথা শুনতে গত এপ্রিলে নয়াদিলিস্নর এপিজে আবদুল কালাম রোডস্থ তার বাসায় গিয়েছিলাম। তার সঙ্গে একই বাঙ্কারে কুমিলস্না ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন মুসা সাদিক (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) যিনি আমাকে তার বাসায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আমি যখন তার সামনে দাঁড়ালাম, সেই মুহূর্তে আমি গর্বিত বলে ভাবছিলাম। কারণ একাত্তরের রণাঙ্গনের মিত্রবাহিনীর একজন মহান বীরের সামনে আমি দাঁড়িয়ে। তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বললাম, ‘স্যার আপনাকে অভিনন্দনের মাধ্যমে আমি মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেসব মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বপূর্ণ অবদানে বাংলাদেশ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং আনন্দচিত্তে হাসিমুখে ‘জয় বাংলা’ বলে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আমিও সাগ্রহে হাত বাড়িয়ে হ্যান্ডশেক করলাম।’

জনাব মুসা তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে আমার দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, ইনি প্রফেসর ড. আব্দুলস্নাহ, তার পিতা আমার পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আনসার আলী মাস্টার, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের একজন মহান সংগঠক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার সর্বজনশ্রদ্ধেয় শিক্ষক হওয়ায় তার কথায় বহু বাবা-মা তাদের প্রিয় সন্তানদের মাথায় হাত দিয়ে ‘ফি আমানিলস্নাহ’ বলে বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাঠিয়েছেন। তাকেও পাক হানাদার বাহিনী অন্যদের সঙ্গে ধরে বধ্যভূমিতে নিয়ে গুলি করে। সেখানে তিনজন নিহত হন কিন্তু তিনি মহান আলস্নাহর কৃপায় বেঁচে যান।

আমার পরিচিতি জেনে ৭১-এর মিত্রবাহিনীর বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করলেন। সুঠাম দেহী, সৌম্য সুপুরুষ তার আয়ত চোখ মেলে আমাকে বললেন, ‘তোমার বাবাকে বলবে, আমি বাংলাদেশের একজন মুক্তিযোদ্ধা। তোমার মহান শিক্ষক পিতা তার ছাত্রদের ৭১ সালে যেসব রণাঙ্গনে পাঠিয়ের্িছলেন সেসব রণাঙ্গনে আমি মিত্রবাহিনীর হয়ে তাদের সহযোদ্ধা ছিলাম। বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেদিনগুলোতে দেশমাতৃকার সম্মান রক্ষায় অকাতরে জীবন দিয়েছিলেন, আমিও সেদিন ভারতীয় মিত্রবাহিনীর হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গের অঙ্গীকার করেছিলাম এবং শহীদ হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম’।

তার সঙ্গে পরিচয় হয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে আমার জানার ব্যাপ্তি ঘটল। জানতে পারলাম পাশের দেশের ভাই-বন্ধুরা কীভাবে আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে লড়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং বাংলাদেশের একজন জীবিত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে কাছে পেয়ে খুব আনন্দিত হলেন। তিনি আরও বেশি আনন্দিত হলেন এজন্য যে, তিনি দেখলেন বাংলাদেশের মানুষ এবং নতুন প্রজন্ম এখনো তাকে স্মরণ করে।

তিনি বলছিলেন বাংলাদেশের লাখ লাখ মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে ভারতের মিত্রবাহিনীর হাজার হাজার অফিসার ও জওয়ান সেদিন শহীদ হয়েছেন। সেদিন বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে, জনপদে, পদ্মা-মেঘনার কূলে কূলে বাংলাদেশ ও ভারতের হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই একদেহে লীন হয়ে গিয়েছিল। আজ বিশ্ববাসী বাঙালি জাতিকে যেমন বীরের জাতির স্বীকৃতি দিয়েছে, তেমনি বাংলাদেশ সব ধর্মের পুণ্যময় মিলনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

বিমুগ্ধ চিত্তে তার কথা শুনে তার প্রতি আমার সুগভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বললাম যে, ‘বাংলাদেশের রণাঙ্গনে আপনার বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা বহু মুক্তিযোদ্ধার কাছে শুনেছি। সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সহযোদ্ধারাও আপনার বীরত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। আমরা ইতিহাস থেকে জেনেছি, কুমিলস্না রণাঙ্গনে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের তদানীন্তন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম সফরে এলে আপনার সঙ্গে তার গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন হয়।

সেখানে যুদ্ধরত মিত্রবাহিনীর অফিসার ও জওয়ানদের সঙ্গে করমর্দনের সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম আপনাকে প্রশ্ন করেছিলেন,  'How long you will fight ?' আপনি দৃঢ়চিত্তে বলেছিলেন, 'Sir,  so long I am alive.' আপনার দৃঢ় এবং সাহসী উত্তর শুনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি বিমোহিত হয়ে পড়েন এবং তিনি সেখানে যুদ্ধরত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বলেন যে, ‘বাংলাদেশে যেখানে কিছু বেইমান বাঙালি আমাদের মা-বোনদের ধরে পাক সেনাদের হাতে তুলে দিচ্ছে ও গণহত্যা চালাচ্ছে, সেখানে এই ভিনদেশি তরুণ বীর যোদ্ধাকে দেখ এবং সে কী কথা বলছে, শোনো। সে বলছে, ‘যতক্ষণ বেঁচে আছে ততক্ষণ সে বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ করবে’।

ভিকে সিং যিনি পরবর্তীকালে ভারতের সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন এবং বর্তমানে তিনি ভারতের বিজেপি সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আমাকে সস্নেহে বললেন, ‘৭১-এর রণাঙ্গনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সেদিন মিত্রবাহিনীর সবার সঙ্গে আন্তরিকতা ও মমত্ব নিয়ে যেভাবে কথা বলছিলেন, তা শুধু পিতার সঙ্গে সন্তানের স্নেহ-মমতার কথা রণাঙ্গনে আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল। আমরা তার কথায় শতগুণে উৎসাহিত হয়ে প্রাণপণে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম।

বাংলাদেশের রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর মহান বীর যোদ্ধা জেনারেল ড. ভিকে সিংয়ের কথাগুলো মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শুনে শিহরিত হয়ে উঠছিলাম। মনে মনে আফসোস করছিলাম এ মহান বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে আরও আগে কেন আমার সাক্ষাৎ হয়নি। তার মতো বিজ্ঞ ও প্রতিভাবান ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের মর্মকথা শুনে এবং তার পরম স্নেহ-মমতায় ধন্য হয়ে যখন তার বাসা থেকে বেরিয়ে এলাম তখন মনে হলো তার পরশে আমি দেশপ্রেমের নতুন চেতনাসমৃদ্ধ এক মানুষ।

জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাদের বিদায়লগ্নে উভয়ের সঙ্গে কোলাকুলি করে ‘জয় বাংলা’ বলে হাত নাড়লেন। আমরাও সশ্রদ্ধচিত্তে ‘জয় বাংলা’ বলে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মহান সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিদায় জানিয়ে চলে এলাম। স্বাধীন বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নির্ভীকচিত্তে তাই বলি, ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধার কাছে বাঙালি জাতি অপ্রতিশোধ্য ঋণে আবদ্ধ।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর অবদান এ দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে। নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে যে শুধু আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে তারা জীবন দিয়েছে। আমরা যুদ্ধ করেছি আমাদের মুক্তির জন্য কিন্তু তারা এখানে এসে যুদ্ধ করেছে আমাদের মুক্তির জন্য, তাদের কোনো স্বার্থের জন্য নয়। এর চেয়ে বড় স্বার্থত্যাগ এবং মহত্তর ঘটনা পৃথিবীতে আর হতে পারে না।

আমাদের কাছে তো তাদের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। কিন্তু ভালোবাসা এবং সম্মানটুকু অবশ্যই তাদের প্রাপ্য। আমরা এবং নতুন প্রজন্ম তাদের সেই আত্মত্যাগের স্বীকৃতি এবং তাদের ঋণের কথা যেন কখনো ভুলে না যাই।

লেখক : অধ্যাপক, আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; চেয়ারম্যান, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও উপাচার্য- নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন