শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুলস্নাহ
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের মহান বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা প্রত্যেক বাঙালি জানি। বাঙালি জাতি অনাদিকাল ধরে তা গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে যাবে। স্মরণ করবে ১৯৭১ সালের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে বাংলাদেশ ও ভারতের সম্মিলিত মিত্রবাহিনীর নেতৃত্বদানকারী জেনারেল মানেকশ, ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরাসহ মিত্রবাহিনীর শত-সহস্র অফিসার ও জওয়ানকে। যারা বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে রণাঙ্গনে বীর বিক্রমে যুদ্ধ করেছেন এবং যাদের পুণ্য রক্তে বাংলাদেশের মাঠ-ঘাট, বন-বনানী, রক্তাত হয়েছে। বাংলাদেশ স্বাধীন করার জন্য এ দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মিত্রবাহিনীর অগণিত বীর নারী-পুরুষ যোদ্ধা নিঃস্বার্থভাবে আত্মাহুতি দিয়েছেন, যারা বাঙালির ইতিহাসে চির অমর হয়ে আছেন।

২০১৭ সালের এপ্রিলে ভারতের দিলিস্নতে মানেকশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের সরকারপ্রধানদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ভারতীয় সাত পরিবারের সদস্যদের বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। সে অনুষ্ঠানে আমার অংশগ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছিল। সেখানে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় ভূমিকা ও আত্মত্যাগের কথা গভীরভাবে স্মরণ করা হয়। দি টাইমস অব ইন্ডিয়ার মতে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কমপক্ষে ১ হাজার ৬৬৮ জন অফিসার এবং জওয়ান জীবন দিয়েছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর বীর সদস্যরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ফ্রন্টে, বনে-জঙ্গলে যুদ্ধ করে বুলেটের সামনে বুক পেতে অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।

এ দেশের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার মতোই রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর অনেক শহীদের লাশ শনাক্ত করা যায়নি। এ দেশের বহু যুদ্ধক্ষেত্রে, পথে-প্রান্তরে সেসব শহীদের লাশ এ মাটির সঙ্গে মিশে এ ভূমিকে আরও পুণ্যময় করে তুলেছে। সত্যিকার অর্থেই তারা ছিলেন আমাদের অকৃত্রিম বন্ধু। ওইসব মুক্তিযোদ্ধার জীবন উৎসর্গের ফলে আমাদের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়েছিল। সেসব বীর শহীদের অনেকের বিধবা স্ত্রী, পিতাহারা সন্তানকে দেখা এবং তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ আমার হয়েছে। সেদিন আমাদের কাছে পেয়ে প্রিয়জনকে ফিরে পাওয়ার ব্যাকুলতা আমি তাদের চোখেমুখে দেখেছি। সে সময়ের সে আবেগঘন মুহূর্তের কথা আমাকে এখনো আবেগাপস্নুত করে।

১৯৭১ সালের মিত্রবাহিনীর সেই মহান বীরদের একজন জেনারেল ড. ভিকে সিং। যার বীরত্বগাথা শুনতে গত এপ্রিলে নয়াদিলিস্নর এপিজে আবদুল কালাম রোডস্থ তার বাসায় গিয়েছিলাম। তার সঙ্গে একই বাঙ্কারে কুমিলস্না ফ্রন্টে যুদ্ধ করেছেন মুসা সাদিক (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) যিনি আমাকে তার বাসায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আমি যখন তার সামনে দাঁড়ালাম, সেই মুহূর্তে আমি গর্বিত বলে ভাবছিলাম। কারণ একাত্তরের রণাঙ্গনের মিত্রবাহিনীর একজন মহান বীরের সামনে আমি দাঁড়িয়ে। তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বললাম, ‘স্যার আপনাকে অভিনন্দনের মাধ্যমে আমি মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেসব মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বপূর্ণ অবদানে বাংলাদেশ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং আনন্দচিত্তে হাসিমুখে ‘জয় বাংলা’ বলে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন। আমিও সাগ্রহে হাত বাড়িয়ে হ্যান্ডশেক করলাম।’

জনাব মুসা তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে আমার দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, ইনি প্রফেসর ড. আব্দুলস্নাহ, তার পিতা আমার পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আনসার আলী মাস্টার, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের একজন মহান সংগঠক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার সর্বজনশ্রদ্ধেয় শিক্ষক হওয়ায় তার কথায় বহু বাবা-মা তাদের প্রিয় সন্তানদের মাথায় হাত দিয়ে ‘ফি আমানিলস্নাহ’ বলে বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাঠিয়েছেন। তাকেও পাক হানাদার বাহিনী অন্যদের সঙ্গে ধরে বধ্যভূমিতে নিয়ে গুলি করে। সেখানে তিনজন নিহত হন কিন্তু তিনি মহান আলস্নাহর কৃপায় বেঁচে যান।

আমার পরিচিতি জেনে ৭১-এর মিত্রবাহিনীর বীর জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করলেন। সুঠাম দেহী, সৌম্য সুপুরুষ তার আয়ত চোখ মেলে আমাকে বললেন, ‘তোমার বাবাকে বলবে, আমি বাংলাদেশের একজন মুক্তিযোদ্ধা। তোমার মহান শিক্ষক পিতা তার ছাত্রদের ৭১ সালে যেসব রণাঙ্গনে পাঠিয়ের্িছলেন সেসব রণাঙ্গনে আমি মিত্রবাহিনীর হয়ে তাদের সহযোদ্ধা ছিলাম। বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেদিনগুলোতে দেশমাতৃকার সম্মান রক্ষায় অকাতরে জীবন দিয়েছিলেন, আমিও সেদিন ভারতীয় মিত্রবাহিনীর হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গের অঙ্গীকার করেছিলাম এবং শহীদ হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলাম’।

তার সঙ্গে পরিচয় হয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে আমার জানার ব্যাপ্তি ঘটল। জানতে পারলাম পাশের দেশের ভাই-বন্ধুরা কীভাবে আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে লড়েছিল। জেনারেল ড. ভিকে সিং বাংলাদেশের একজন জীবিত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে কাছে পেয়ে খুব আনন্দিত হলেন। তিনি আরও বেশি আনন্দিত হলেন এজন্য যে, তিনি দেখলেন বাংলাদেশের মানুষ এবং নতুন প্রজন্ম এখনো তাকে স্মরণ করে।

তিনি বলছিলেন বাংলাদেশের লাখ লাখ মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে ভারতের মিত্রবাহিনীর হাজার হাজার অফিসার ও জওয়ান সেদিন শহীদ হয়েছেন। সেদিন বাংলাদেশের পথে প্রান্তরে, জনপদে, পদ্মা-মেঘনার কূলে কূলে বাংলাদেশ ও ভারতের হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই একদেহে লীন হয়ে গিয়েছিল। আজ বিশ্ববাসী বাঙালি জাতিকে যেমন বীরের জাতির স্বীকৃতি দিয়েছে, তেমনি বাংলাদেশ সব ধর্মের পুণ্যময় মিলনকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

বিমুগ্ধ চিত্তে তার কথা শুনে তার প্রতি আমার সুগভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বললাম যে, ‘বাংলাদেশের রণাঙ্গনে আপনার বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কথা আমরা বহু মুক্তিযোদ্ধার কাছে শুনেছি। সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের সহযোদ্ধারাও আপনার বীরত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। আমরা ইতিহাস থেকে জেনেছি, কুমিলস্না রণাঙ্গনে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের তদানীন্তন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম সফরে এলে আপনার সঙ্গে তার গুরুত্বপূর্ণ কথোপকথন হয়।

সেখানে যুদ্ধরত মিত্রবাহিনীর অফিসার ও জওয়ানদের সঙ্গে করমর্দনের সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম আপনাকে প্রশ্ন করেছিলেন,  'How long you will fight ?' আপনি দৃঢ়চিত্তে বলেছিলেন, 'Sir,  so long I am alive.' আপনার দৃঢ় এবং সাহসী উত্তর শুনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি বিমোহিত হয়ে পড়েন এবং তিনি সেখানে যুদ্ধরত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বলেন যে, ‘বাংলাদেশে যেখানে কিছু বেইমান বাঙালি আমাদের মা-বোনদের ধরে পাক সেনাদের হাতে তুলে দিচ্ছে ও গণহত্যা চালাচ্ছে, সেখানে এই ভিনদেশি তরুণ বীর যোদ্ধাকে দেখ এবং সে কী কথা বলছে, শোনো। সে বলছে, ‘যতক্ষণ বেঁচে আছে ততক্ষণ সে বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ করবে’।

ভিকে সিং যিনি পরবর্তীকালে ভারতের সেনাবাহিনীর প্রধান হয়েছিলেন এবং বর্তমানে তিনি ভারতের বিজেপি সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আমাকে সস্নেহে বললেন, ‘৭১-এর রণাঙ্গনে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সেদিন মিত্রবাহিনীর সবার সঙ্গে আন্তরিকতা ও মমত্ব নিয়ে যেভাবে কথা বলছিলেন, তা শুধু পিতার সঙ্গে সন্তানের স্নেহ-মমতার কথা রণাঙ্গনে আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিল। আমরা তার কথায় শতগুণে উৎসাহিত হয়ে প্রাণপণে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম।

বাংলাদেশের রণাঙ্গনে মিত্রবাহিনীর মহান বীর যোদ্ধা জেনারেল ড. ভিকে সিংয়ের কথাগুলো মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় শুনে শিহরিত হয়ে উঠছিলাম। মনে মনে আফসোস করছিলাম এ মহান বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে আরও আগে কেন আমার সাক্ষাৎ হয়নি। তার মতো বিজ্ঞ ও প্রতিভাবান ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের মর্মকথা শুনে এবং তার পরম স্নেহ-মমতায় ধন্য হয়ে যখন তার বাসা থেকে বেরিয়ে এলাম তখন মনে হলো তার পরশে আমি দেশপ্রেমের নতুন চেতনাসমৃদ্ধ এক মানুষ।

জেনারেল ড. ভিকে সিং আমাদের বিদায়লগ্নে উভয়ের সঙ্গে কোলাকুলি করে ‘জয় বাংলা’ বলে হাত নাড়লেন। আমরাও সশ্রদ্ধচিত্তে ‘জয় বাংলা’ বলে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মহান সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিদায় জানিয়ে চলে এলাম। স্বাধীন বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে নির্ভীকচিত্তে তাই বলি, ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সব বীর যোদ্ধার কাছে বাঙালি জাতি অপ্রতিশোধ্য ঋণে আবদ্ধ।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর অবদান এ দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে। নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে যে শুধু আমাদের মুক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে তারা জীবন দিয়েছে। আমরা যুদ্ধ করেছি আমাদের মুক্তির জন্য কিন্তু তারা এখানে এসে যুদ্ধ করেছে আমাদের মুক্তির জন্য, তাদের কোনো স্বার্থের জন্য নয়। এর চেয়ে বড় স্বার্থত্যাগ এবং মহত্তর ঘটনা পৃথিবীতে আর হতে পারে না।

আমাদের কাছে তো তাদের কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। কিন্তু ভালোবাসা এবং সম্মানটুকু অবশ্যই তাদের প্রাপ্য। আমরা এবং নতুন প্রজন্ম তাদের সেই আত্মত্যাগের স্বীকৃতি এবং তাদের ঋণের কথা যেন কখনো ভুলে না যাই।

লেখক : অধ্যাপক, আইবিএ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; চেয়ারম্যান, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ও উপাচার্য- নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ