শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বিয়ে করতে হলে এভাবেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিয়ে করতে হলে এভাবেই

এর মধ্যে দুজন বিখ্যাত মেয়ের বিয়ের ছবি দেখলাম আমরা। দীপিকা পাডুকোন আর প্রিয়াংকা চোপড়া। দুটো বিয়েতেই বর বধূ হাসছে। এই চিত্র কিন্তু আমাদের সমাজে নতুন। আমরা বরকে কাঁদতে দেখি না, কিন্তু বধূদের কাঁদতে দেখি, না কাঁদলেও বিষণ্ন মুখ দেখি বধূদের। যত শিক্ষিতা হোক, সুন্দরী হোক, বিষণ্নতা তাদের ঘিরে থাকে। ধর্ম তাদের যা-ই হোক, রাজনৈতিক বিশ্বাস তাদের যা-ই হোক, তারা বিষণ্ন। বিয়ের দিনেও মেয়েদের মন খারাপ, কারণ তারা একটি নতুন কিন্তু অনিশ্চিত জীবনের দিকে পা বাড়ায়।

উপমহাদেশের বেশির ভাগ বিয়েই সম্বন্ধ করা বিয়ে। আর, পুরুষ সে যে ধর্মেরই হোক না কেন, মেয়ের পরিবারের কাছে পণ বা যৌতুক দাবি করবেই। মুসলমান বরদের যেখানে বধূদেরই দেনমোহর দেওয়ার কথা, তাদের তো বধূর কাছ থেকে পণ নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু লোভ এমনই এক ভয়ংকর জিনিস, ধর্ম বারণ করলেও তা সংবরণ করতে বেশি লোক পারে না। ধর্ম তো ঘুষ খেতেও বারণ করে, ধর্মের কারণে কজন লোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করেছে? আসলে, সত্যি বলতে কি, আজকাল টাকাই হয়ে উঠেছে মানুষের ঈশ্বর, টাকার পেছনে মানুষ দৌড়োয়। ছলে বলে কৌশলে মানুষের টাকা চাই। পণ যদি ঠিকঠাক সময় মতো দিতে না পারে বধূরা, তাহলে বধূদের নির্যাতন করতে, এমনকী মেরে ফেলতেও দ্বিধা করে না অনেক স্বামী আর স্বামীর স্বজন। নারীবিরোধী পুরুষতান্ত্রিক সংস্কৃতি সমাজের এতটাই গভীরে প্রোথিত যে মানুষ হিসেবে মেয়েদের মর্যাদা পাওয়াটা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতীতে একটা নিয়ম ছিল, বাঙালি পুরুষেরা বিয়ে করতে যাওয়ার সময় মা’কে বলে যেত, ‘মা, তোমার জন্য দাসি আনতে যাচ্ছি’। এখন অমন করে বলে না বটে তারা, কিন্তু দাসিই আনতে যায় তারা, যে দাসি স্বামীর বাড়িতে এসে স্বামীর তো বটেই, স্বামীর বাবা-মা, ভাই-বোন সবারই সেবা করবে। বাড়ি ঘর দেখে শুনে রাখবে, রান্না বান্না করবে, পরিবেশন করবে, ঘর দোর পয় পরিষ্কার করবে, আসবাবপত্র গুছিয়ে রাখবে। এমন চমৎকার দাসি, যে দাসিকে বেতন দিতে হয় না।

বিয়ের সময় বরকে আমরা কাঁদতে তো দেখিই না, বিষণ্নও হতে দেখি না। বর পণের টাকা পাচ্ছে, বিনে পয়সার দাসি পাচ্ছে। বিনে পয়সার দাসি মানে বিনে পয়সার রাঁধুনি, বিনে পয়সার কাজের লোক, বিনে পয়সার মালি, নার্স, কেয়ারটেকার, যৌনদাসি, সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র, সবই পাচ্ছে। একের ভেতর অনেক। সুতরাং বরের আনন্দের সীমা নেই। সমাজের নিয়মগুলো মেয়েবিরোধী, তারপরও মেয়েরা এই নিয়মগুলোই মেনে নেয়, কারণ মেনে না নিলে কেউ তাদের ‘ভালো মেয়ে’ বলে না। ভালো মেয়ে না হলেই সে মন্দ মেয়ে। মন্দ মেয়েদের নরক যাপন করতে হয়। নরক যাপন কে চায়?

বিয়ের সময় পণ দিতে হয়, এই ভয়ে বাবা মা কন্যা সন্তান চান না। গরিবদের জন্য কন্যা সন্তান তাই অনেকটা অভিশাপের মতো। পণপ্রথা আইনত নিষিদ্ধ হলেও এখনও এই প্রথাটি এত জনপ্রিয় যে এটির আজও বিলুপ্ত হওয়ার কোনও লক্ষণ নেই। মেয়েরা কেন কাঁদে বিয়ের সময়? শুধু কি আত্মীয় স্বজন ছেড়ে যাওয়ার কষ্ট? অনিশ্চিত জীবনের ভয় নেই? সংসারে বধূ হত্যা, বধূ নির্যাতন ঘটেই চলেছে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না মেয়েরা অচেনা অপরিচিত লোকের হাতে নয়, সবচেয়ে বেশি খুন হয় স্বামী বা ঘনিষ্ঠ লোকের হাতে, খুন বাইরের চেয়ে বেশি হয় ঘরে। ঘরের মতো অনিরাপদ আর কোনও জায়গা নেই মেয়েদের জন্য। যে নতুন ঘরে মেয়েটি বিয়ে হওয়ার কারণে যায় বা যেতে বাধ্য হয়, সেই ঘরটি তার জন্য আদৌ নিরাপদ হবে কি না, মেয়েটি জানে না। মেয়েটি হয়তো অনিশ্চিত জীবনটির জন্যই নিজের অজান্তেই কাঁদে।

বিয়ে মেয়েদের নিরাপত্তা দেয় না। নিরাপত্তা দেয় আর্থিক স্বনির্ভরতা। পরনির্ভর মেয়েদের জীবন জড়িয়ে থাকে অনিরাপত্তায়, হীনমন্যতায়। পুরুষতন্ত্র সমাজকে শিখিয়েছে, শৈশব কৈশোরে মেয়েদের নির্ভর করতে হবে পিতার ওপর, যৌবনে স্বামীর ওপর, বৃদ্ধাকালে পুত্রের ওপর। পুরুষতন্ত্র মেয়েদের পরাধীন রাখার পক্ষপাতি। দীপিকা আর প্রিয়াংকা কেউই আর্থিকভাবে পরনির্ভর নয়। কে তাদের স্বামী হবে, তা পরিবার ঠিক করে দেয়নি, তারা নিজেরাই ঠিক করেছে। দীপিকা রনভীরের সঙ্গে কয়েক বছর মিশেছে, প্রেম করেছে, তারপর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিয়ে করার। প্রিয়াংকাও নিক জোনাসের সঙ্গে বিস্তর ঘুরে বেরিয়েছে, নিককে কাছ থেকে দেখেছে, জেনেছে, তারপর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিয়ে করার। রনভীর এবং নিক যেমন শ্বশুরবাড়িতে বাস করবে না, প্রিয়াংকা বা দীপিকাও তেমন তাদের শ্বশুরবাড়িকে নিজের ঠিকানা করবে না। তারা নিজেদের বাড়িতেই বাস করবে। তারা কোনও বধূ নির্যাতন মেনে নেবে না, তারা কোনও অসম্মান, অপমান সহ্য করবে না। স্বনির্ভর মেয়েদের আত্মসম্মানবোধ পরনির্ভর মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি। অবশ্য সেই স্বনির্ভর মেয়েরা সত্যিকার স্বনির্ভর নয়, যারা টাকা পয়সা রোজগার করে পুরো টাকাটা স্বামীর হাতে তুলে দেয়, কারণ স্বামীদের মতো তারাও বিশ্বাস করে টাকা পয়সা রোজগার করতে জানলেও মেয়েরা টাকা কী খাতে খরচ করতে হবে তা জানে না, বা হিসেব নিকেষ মেয়েরা ভালো বোঝে না। অধিকাংশ নারী পুরুষ দুজনেরই ধারণা টাকা জিনিসটা পুরুষের, টাকা সে যে-ই রোজগার করুক না কেন। টাকা পয়সায়, ধন দৌলতে, সম্পদে, প্রাচুর্যে তারা তাই পুরুষালি গন্ধ পায়।

দীপিকা আর প্রিয়াংকা তাদের বিয়েতে প্রাণখুলে অট্টহাসি হেসেছে। তারা আনন্দ করেছে। এ ছিল তাদের আনন্দের দিন। বিয়ে মানে বাবা মা ভাই বোনকে জন্মের মতো ছেড়ে যাওয়া নয়। যে কোনও সময় দীপিকা বা প্রিয়াংকা নিজ নিজ পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারে, ঠিক যেমন রণভীর আর নিকও তাদের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারে। দীপিকা বা প্রিয়াংকা কাউকে স্বামীদের দাসি হতে হবে না। যদি স্বামীরা অত্যাচার শুরু করে, নির্দ্বিধায় তারা তাদের স্বামীদের তালাক দেবে। তালাক দিলে কে তাদের ভরণপোষণ করবে, কার কাছে তারা সাহায্যের হাত পাতবে, সন্তান সন্ততি নিয়ে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে কি না, এসব নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। নিজের উপার্জনে নিজেই চলতে পারে স্বাবলম্বী মেয়েরা। প্রিয়াংকা আর দীপিকার মতো অঢেল টাকা দুনিয়ার অধিকাংশ মেয়ের নেই। আত্মবিশ্বাস থাকতে হলে, নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে গেলে প্রচুর টাকা থাকতে হবে, তা না হলে কিচ্ছু হবে না, এ ঠিক নয়। নিজের মতো করে সসম্মানে বাঁচতে হলে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার দরকার হয় না।

মেয়েদের কিছু জিনিসকে ‘না’ বলার সময় এসেছে। বিয়ের দিন কান্নাকাটি নয়, হাসতে হবে। দীপিকা আর প্রিয়াংকার মতো প্রাণ খুলে হাসতে হবে। সম্বন্ধ করা বিয়ে, অর্থনৈতিক পরনির্ভরতা, পণপ্রথা, গার্হস্থ্য নির্যাতন, স্বামীর ধর্ষণ, পুরুষতন্ত্র, নারী বিদ্বেষ সব কিছুকে বড় সড় ‘না’ বলে দিতে হবে। মেয়েদের না বলতে শেখায়নি সমাজ। মেনে নেওয়া, আপোস করা, হজম করা, সহ্য করা, এসব মেয়েদের জন্যই। পিতৃতন্ত্র মেয়েদের মগজে ঢুকিয়ে দিয়েছে, স্বামীর সুখেই স্ত্রীর সুখ। কোনও সচেতন মেয়েই এ কথা মানবে না। সচেতন মেয়েরা স্বামীর সুখকে স্বামীর সুখ বলেই ভাবে, নিজের সুখকে ভাবে নিজের সুখ বলে। নিজের পৃথক অস্তিত্বকে তারা অস্বীকার করে না। নিজের সুখের জন্য অন্যের ওপর নির্ভর করে না। নিজের সুখ নিজেই আহরণ করে নেয়।

মেয়েরা যেন কখনও নিজের নাম বিসর্জন দিয়ে স্বামীর নাম গ্রহণ না করে। রণভীর সিং যেমন রনভীর পাডুকোন হবে না, দীপিকাও যেন দীপিকা সিং না হয়। প্রিয়াংকাও যেন রয়ে যায় প্রিয়াংকা চোপড়া হয়ে, যেমন নিক রয়ে যাবে নিক জোনাস হয়ে। মেয়েরা যেন নিজের পরিচয় বা স্বকীয়তা বিয়ের কারণে বিসর্জন না দেয়। সমাজ মেয়েদের চায় বশ্য হতে, তাই বলে মেয়েদের বশ্য হতে হবে কেন! সমাজের নারীবিরোধী নিয়মগুলো যদি এখন বিলুপ্ত না হয়, কবে হবে?

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন