শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বিয়ে করতে হলে এভাবেই

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিয়ে করতে হলে এভাবেই

এর মধ্যে দুজন বিখ্যাত মেয়ের বিয়ের ছবি দেখলাম আমরা। দীপিকা পাডুকোন আর প্রিয়াংকা চোপড়া। দুটো বিয়েতেই বর বধূ হাসছে। এই চিত্র কিন্তু আমাদের সমাজে নতুন। আমরা বরকে কাঁদতে দেখি না, কিন্তু বধূদের কাঁদতে দেখি, না কাঁদলেও বিষণ্ন মুখ দেখি বধূদের। যত শিক্ষিতা হোক, সুন্দরী হোক, বিষণ্নতা তাদের ঘিরে থাকে। ধর্ম তাদের যা-ই হোক, রাজনৈতিক বিশ্বাস তাদের যা-ই হোক, তারা বিষণ্ন। বিয়ের দিনেও মেয়েদের মন খারাপ, কারণ তারা একটি নতুন কিন্তু অনিশ্চিত জীবনের দিকে পা বাড়ায়।

উপমহাদেশের বেশির ভাগ বিয়েই সম্বন্ধ করা বিয়ে। আর, পুরুষ সে যে ধর্মেরই হোক না কেন, মেয়ের পরিবারের কাছে পণ বা যৌতুক দাবি করবেই। মুসলমান বরদের যেখানে বধূদেরই দেনমোহর দেওয়ার কথা, তাদের তো বধূর কাছ থেকে পণ নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কিন্তু লোভ এমনই এক ভয়ংকর জিনিস, ধর্ম বারণ করলেও তা সংবরণ করতে বেশি লোক পারে না। ধর্ম তো ঘুষ খেতেও বারণ করে, ধর্মের কারণে কজন লোক ঘুষ খাওয়া বন্ধ করেছে? আসলে, সত্যি বলতে কি, আজকাল টাকাই হয়ে উঠেছে মানুষের ঈশ্বর, টাকার পেছনে মানুষ দৌড়োয়। ছলে বলে কৌশলে মানুষের টাকা চাই। পণ যদি ঠিকঠাক সময় মতো দিতে না পারে বধূরা, তাহলে বধূদের নির্যাতন করতে, এমনকী মেরে ফেলতেও দ্বিধা করে না অনেক স্বামী আর স্বামীর স্বজন। নারীবিরোধী পুরুষতান্ত্রিক সংস্কৃতি সমাজের এতটাই গভীরে প্রোথিত যে মানুষ হিসেবে মেয়েদের মর্যাদা পাওয়াটা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতীতে একটা নিয়ম ছিল, বাঙালি পুরুষেরা বিয়ে করতে যাওয়ার সময় মা’কে বলে যেত, ‘মা, তোমার জন্য দাসি আনতে যাচ্ছি’। এখন অমন করে বলে না বটে তারা, কিন্তু দাসিই আনতে যায় তারা, যে দাসি স্বামীর বাড়িতে এসে স্বামীর তো বটেই, স্বামীর বাবা-মা, ভাই-বোন সবারই সেবা করবে। বাড়ি ঘর দেখে শুনে রাখবে, রান্না বান্না করবে, পরিবেশন করবে, ঘর দোর পয় পরিষ্কার করবে, আসবাবপত্র গুছিয়ে রাখবে। এমন চমৎকার দাসি, যে দাসিকে বেতন দিতে হয় না।

বিয়ের সময় বরকে আমরা কাঁদতে তো দেখিই না, বিষণ্নও হতে দেখি না। বর পণের টাকা পাচ্ছে, বিনে পয়সার দাসি পাচ্ছে। বিনে পয়সার দাসি মানে বিনে পয়সার রাঁধুনি, বিনে পয়সার কাজের লোক, বিনে পয়সার মালি, নার্স, কেয়ারটেকার, যৌনদাসি, সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র, সবই পাচ্ছে। একের ভেতর অনেক। সুতরাং বরের আনন্দের সীমা নেই। সমাজের নিয়মগুলো মেয়েবিরোধী, তারপরও মেয়েরা এই নিয়মগুলোই মেনে নেয়, কারণ মেনে না নিলে কেউ তাদের ‘ভালো মেয়ে’ বলে না। ভালো মেয়ে না হলেই সে মন্দ মেয়ে। মন্দ মেয়েদের নরক যাপন করতে হয়। নরক যাপন কে চায়?

বিয়ের সময় পণ দিতে হয়, এই ভয়ে বাবা মা কন্যা সন্তান চান না। গরিবদের জন্য কন্যা সন্তান তাই অনেকটা অভিশাপের মতো। পণপ্রথা আইনত নিষিদ্ধ হলেও এখনও এই প্রথাটি এত জনপ্রিয় যে এটির আজও বিলুপ্ত হওয়ার কোনও লক্ষণ নেই। মেয়েরা কেন কাঁদে বিয়ের সময়? শুধু কি আত্মীয় স্বজন ছেড়ে যাওয়ার কষ্ট? অনিশ্চিত জীবনের ভয় নেই? সংসারে বধূ হত্যা, বধূ নির্যাতন ঘটেই চলেছে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না মেয়েরা অচেনা অপরিচিত লোকের হাতে নয়, সবচেয়ে বেশি খুন হয় স্বামী বা ঘনিষ্ঠ লোকের হাতে, খুন বাইরের চেয়ে বেশি হয় ঘরে। ঘরের মতো অনিরাপদ আর কোনও জায়গা নেই মেয়েদের জন্য। যে নতুন ঘরে মেয়েটি বিয়ে হওয়ার কারণে যায় বা যেতে বাধ্য হয়, সেই ঘরটি তার জন্য আদৌ নিরাপদ হবে কি না, মেয়েটি জানে না। মেয়েটি হয়তো অনিশ্চিত জীবনটির জন্যই নিজের অজান্তেই কাঁদে।

বিয়ে মেয়েদের নিরাপত্তা দেয় না। নিরাপত্তা দেয় আর্থিক স্বনির্ভরতা। পরনির্ভর মেয়েদের জীবন জড়িয়ে থাকে অনিরাপত্তায়, হীনমন্যতায়। পুরুষতন্ত্র সমাজকে শিখিয়েছে, শৈশব কৈশোরে মেয়েদের নির্ভর করতে হবে পিতার ওপর, যৌবনে স্বামীর ওপর, বৃদ্ধাকালে পুত্রের ওপর। পুরুষতন্ত্র মেয়েদের পরাধীন রাখার পক্ষপাতি। দীপিকা আর প্রিয়াংকা কেউই আর্থিকভাবে পরনির্ভর নয়। কে তাদের স্বামী হবে, তা পরিবার ঠিক করে দেয়নি, তারা নিজেরাই ঠিক করেছে। দীপিকা রনভীরের সঙ্গে কয়েক বছর মিশেছে, প্রেম করেছে, তারপর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিয়ে করার। প্রিয়াংকাও নিক জোনাসের সঙ্গে বিস্তর ঘুরে বেরিয়েছে, নিককে কাছ থেকে দেখেছে, জেনেছে, তারপর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিয়ে করার। রনভীর এবং নিক যেমন শ্বশুরবাড়িতে বাস করবে না, প্রিয়াংকা বা দীপিকাও তেমন তাদের শ্বশুরবাড়িকে নিজের ঠিকানা করবে না। তারা নিজেদের বাড়িতেই বাস করবে। তারা কোনও বধূ নির্যাতন মেনে নেবে না, তারা কোনও অসম্মান, অপমান সহ্য করবে না। স্বনির্ভর মেয়েদের আত্মসম্মানবোধ পরনির্ভর মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি। অবশ্য সেই স্বনির্ভর মেয়েরা সত্যিকার স্বনির্ভর নয়, যারা টাকা পয়সা রোজগার করে পুরো টাকাটা স্বামীর হাতে তুলে দেয়, কারণ স্বামীদের মতো তারাও বিশ্বাস করে টাকা পয়সা রোজগার করতে জানলেও মেয়েরা টাকা কী খাতে খরচ করতে হবে তা জানে না, বা হিসেব নিকেষ মেয়েরা ভালো বোঝে না। অধিকাংশ নারী পুরুষ দুজনেরই ধারণা টাকা জিনিসটা পুরুষের, টাকা সে যে-ই রোজগার করুক না কেন। টাকা পয়সায়, ধন দৌলতে, সম্পদে, প্রাচুর্যে তারা তাই পুরুষালি গন্ধ পায়।

দীপিকা আর প্রিয়াংকা তাদের বিয়েতে প্রাণখুলে অট্টহাসি হেসেছে। তারা আনন্দ করেছে। এ ছিল তাদের আনন্দের দিন। বিয়ে মানে বাবা মা ভাই বোনকে জন্মের মতো ছেড়ে যাওয়া নয়। যে কোনও সময় দীপিকা বা প্রিয়াংকা নিজ নিজ পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে পারে, ঠিক যেমন রণভীর আর নিকও তাদের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারে। দীপিকা বা প্রিয়াংকা কাউকে স্বামীদের দাসি হতে হবে না। যদি স্বামীরা অত্যাচার শুরু করে, নির্দ্বিধায় তারা তাদের স্বামীদের তালাক দেবে। তালাক দিলে কে তাদের ভরণপোষণ করবে, কার কাছে তারা সাহায্যের হাত পাতবে, সন্তান সন্ততি নিয়ে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে কি না, এসব নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। নিজের উপার্জনে নিজেই চলতে পারে স্বাবলম্বী মেয়েরা। প্রিয়াংকা আর দীপিকার মতো অঢেল টাকা দুনিয়ার অধিকাংশ মেয়ের নেই। আত্মবিশ্বাস থাকতে হলে, নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে গেলে প্রচুর টাকা থাকতে হবে, তা না হলে কিচ্ছু হবে না, এ ঠিক নয়। নিজের মতো করে সসম্মানে বাঁচতে হলে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার দরকার হয় না।

মেয়েদের কিছু জিনিসকে ‘না’ বলার সময় এসেছে। বিয়ের দিন কান্নাকাটি নয়, হাসতে হবে। দীপিকা আর প্রিয়াংকার মতো প্রাণ খুলে হাসতে হবে। সম্বন্ধ করা বিয়ে, অর্থনৈতিক পরনির্ভরতা, পণপ্রথা, গার্হস্থ্য নির্যাতন, স্বামীর ধর্ষণ, পুরুষতন্ত্র, নারী বিদ্বেষ সব কিছুকে বড় সড় ‘না’ বলে দিতে হবে। মেয়েদের না বলতে শেখায়নি সমাজ। মেনে নেওয়া, আপোস করা, হজম করা, সহ্য করা, এসব মেয়েদের জন্যই। পিতৃতন্ত্র মেয়েদের মগজে ঢুকিয়ে দিয়েছে, স্বামীর সুখেই স্ত্রীর সুখ। কোনও সচেতন মেয়েই এ কথা মানবে না। সচেতন মেয়েরা স্বামীর সুখকে স্বামীর সুখ বলেই ভাবে, নিজের সুখকে ভাবে নিজের সুখ বলে। নিজের পৃথক অস্তিত্বকে তারা অস্বীকার করে না। নিজের সুখের জন্য অন্যের ওপর নির্ভর করে না। নিজের সুখ নিজেই আহরণ করে নেয়।

মেয়েরা যেন কখনও নিজের নাম বিসর্জন দিয়ে স্বামীর নাম গ্রহণ না করে। রণভীর সিং যেমন রনভীর পাডুকোন হবে না, দীপিকাও যেন দীপিকা সিং না হয়। প্রিয়াংকাও যেন রয়ে যায় প্রিয়াংকা চোপড়া হয়ে, যেমন নিক রয়ে যাবে নিক জোনাস হয়ে। মেয়েরা যেন নিজের পরিচয় বা স্বকীয়তা বিয়ের কারণে বিসর্জন না দেয়। সমাজ মেয়েদের চায় বশ্য হতে, তাই বলে মেয়েদের বশ্য হতে হবে কেন! সমাজের নারীবিরোধী নিয়মগুলো যদি এখন বিলুপ্ত না হয়, কবে হবে?

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং
২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বরের ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বরের ভিডিও ভাইরাল

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো
দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা