শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

কয়েকদিন আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর নবগঠিত পার্লামেন্টে শুরু থেকে যোগ না দেওয়া তাদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। জন্মের পর থেকে বিএনপি একটার পর একটা হিমালয়সম ভুল করে এলেও তা কখনো স্বীকার করেনি বা তার জন্য কোনো সংশোধনী পদক্ষেপও নেয়নি। তাই প্রথমবারের মতো এই সরল স্বীকারোক্তিকে স্বাগত জানাই এবং এটিকে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখতে চাই। এই স্বীকারোক্তি যদি সত্যিকার উপলব্ধিপ্রসূত হয়ে থাকে তাহলে বিএনপিকে এ পথে আরও অনেক দূর এগোতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকবে। শপথ গ্রহণের সময়সীমার শেষ মুহূর্তে এসে পাঁচজন সংসদ সদস্যের শপথ গ্রহণ, না গ্রহণ করা নিয়ে সকাল-বিকাল যেসব নাটক মঞ্চায়িত হয়েছে তার মধ্য দিয়ে বিএনপির সাংগঠনিক ভঙ্গুরতা এবং নেতৃত্বের চরম সংকটেরই বহির্প্রকাশ ঘটেছে। সিদ্ধান্তহীনতা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে শেষ পর্যন্ত মির্জা ফখরুল বঞ্চিত হলেন। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো অনেক কথা বলা গেলেও আসল রূপ বের হয়ে আসতে সময় লাগে না। রাজনৈতিক দলের জন্য নেতা ও নেতৃত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নেতৃত্বের ভুল সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডে দল কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে তার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ এখন বিএনপি। তাই চারদিকে কথা উঠেছে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বিএনপির জন্য এখন বোঝা নাকি সম্পদ। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তারেক রহমানের হাওয়া ভবন বিএনপির জন্য ভয়ঙ্কর অভিশাপ হয়ে সারাজীবন তাড়া করবে। আর ২০১৫ সালে বেগম খালেদা জিয়ার লাগাতার ৯২ দিন অবরোধের নামে জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনী কর্তৃক জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে গর্ভবতী নারীসহ প্রায় দেড়শ নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড এবং আরও কয়েকশ মানুষের আগুনে পোড়ার ক্ষত বিএনপিকে শেষ করে দিয়েছে। হাওয়া ভবন বিএনপিকে কতখানি ক্ষতি করেছে তার একটি বড় প্রমাণ পাওয়া যায় ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি কর্তৃক ওয়াশিংটনে প্রেরিত একটি বার্তার মাধ্যমে। পরবর্তীতে উইকিলিকসের মাধ্যমে বার্তাটি ফাঁস হয়ে পড়ে, যার বিবরণ ২০১৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের মূল স্রোতের কয়েকটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়। ওই বার্তায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে লাগামহীন ঘুষ, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও ক্ষমতার যথেচ্ছ অপব্যবহারের কথা উল্লেখ ছিল বলে উইকিলিকস সূত্রে পত্রিকায় খবর ছাপা হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অলিখিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তারেক রহমান। তিনি এমন একটি কর্মও করেননি যাতে দেশে-বিদেশে সামান্য হলেও তার ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধাপরাধী দল, একাত্তরের ঘাতক জামায়াতের সঙ্গে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার দম্ভে গ্রেনেড বোমা মেরে আওয়ামী লীগকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার পথ বেছে নিলেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই হয়ে উঠল প্রধান দোসর। অবাক হয়ে সারা বিশ্ব দেখল ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরতা। কথায় আছে, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। অথর্ব প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবদুল আজিজের হাস্যকর ও লজ্জাহীন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত জাতীয় নির্বাচনকে বিএনপি কর্তৃক কুক্ষিগত করার সব পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়। দেশব্যাপী মানুষ ফুঁসে ওঠে। তারপর আসে সেই বহুল আলোচিত মইনউদ্দিন- ফখরুদ্দীন নামে পরিচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের কীর্তিকলাপের কথা আজ আর নতুন করে বলতে চাই না। তারেক রহমান গ্রেফতার হলেন। কিছুদিন জেল খাটার পর এই মর্মে লিখিত অঙ্গীকারনামা দেন, তিনি জীবনে আর রাজনীতি করবেন না। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে চলে যান। সেই থেকে আজ অবধি পরিবারসহ লন্ডনে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০০৪ সালের পয়লা এপ্রিলে সংঘটিত ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলা, জার্মানির সিমেন্স কোম্পানি থেকে ঘুষ নেওয়ার মামলায় ইতিমধ্যে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদি দণ্ডে দণ্ডিত হয়ে এখনো তারেক রহমান লন্ডনে আছেন, আদালতের ভাষায় ফেরারি আসামি। এহেন তারেক রহমানকে দলের নেতৃত্বে রেখে গহিন গর্তে পতিত বিএনপি আবার ঘুরে দাঁড়াবে তা বোধ হয় বিশ্বের কোনো যুক্তিবাদী মানুষ বলবে না। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দলের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে এবং সর্বশেষ পাঁচ সংসদ সদস্যের সংসদে যোগদান নিয়ে যা ঘটে গেল তাতে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছে লন্ডনের দিকে তাকিয়ে থাকলে আগামী দিনে বিএনপির জন্য আরও দুর্দশা অপেক্ষা করছে। বিএনপিকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক অধ্যায়ের শেষ। এ বাস্তব উপলব্ধি বিএনপির মধ্যে যত তাড়াতাড়ি আসবে ততই সেটা বিএনপির জন্য মঙ্গলজনক হবে। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ১০ বছরের দণ্ডে  দণ্ডিত হয়ে জেলে আছেন। বিএনপির বড় বড় উকিলরাই বলেছেন আইনি পথে তার ছাড়া পাওয়ার কোনো আশা নেই। জেলে বসে বেগম খালেদা জিয়া কি বিএনপির মতো একটা বারোভূতের দল চালাতে পারবেন। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কার্যকলাপ দেখে কি মনে হচ্ছে না যে কারোর সঙ্গে কারোর ঐক্য নেই। বিএনপির এই বড় নেতাদের বেশিরভাগই জেনারেল জিয়ার আহ্বানে ক্ষমতার লোভে বিএনপিতে এসেছিলেন। এদের মধুভক্ষণ শেষ। রসকষহীন মৌচাক থেকে তারা এখন উড়াল দিয়ে নতুন চাকের সন্ধানে আছেন। সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। ১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্ট অন্ধগলির পথ ধরে বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তিনি পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে পারেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্ধারিত নির্বাচনের প্রাক্কালে বিশাল সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে না পারার কারণেই তিনি সেই সুযোগটি হারিয়েছেন। রাগ ও দাম্ভিকতা দুটোই রাজনীতির জন্য সর্বনাশা বদগুণ। ওই সময়ে শেখ হাসিনার টেলিফোন পেয়ে বেগম খালেদা জিয়ার কথপোকথনের মধ্যে যে ভয়ানক দাম্ভিকতার বহির্প্রকাশ ঘটে তাতে ওইদিনই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির কবর রচিত হয়ে যায়। ১৭ কোটি জনঅধ্যুষিত একটা দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের ক্রোধ ও দাম্ভিকতা শুধু নিজ দেশের জন্য নয়, পুরো অঞ্চল ও বিশ্বের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। রাগ ও দাম্ভিকতার উদাহরণ আরও অনেক আছে। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে একটা রাজনৈতিক কর্মসূচির সময় তিনি এতটাই রেগে গেলেন যে, টিভি ক্যামেরার সামনে বলে দিলেন আগামীতে ক্ষমতায় গেলে তিনি একটা জেলার নাম বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলবেন। সেদিন রাগের মাথায় দলের নেতাদের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য তথাকথিত অবরোধের ঘোষণা দিলেন। তাতে লাগাতার ৯২ দিন জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর জ্বালাও-পোড়াওয়ের শিকার হলেন শত শত নিরীহ মানুষ। সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে নিরীহ মানুষ হত্যার দায় এসে পড়ে বিএনপি ও তার নেতৃত্বের ওপর। কানাডার একটি ফেডারেল আদালত বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা দেয়। জ্বালাও-পোড়াও এবং হত্যাকাণ্ড যারা চালিয়েছে তারা তো অপরাধী ও হত্যাকারী। সুতরাং রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে সেটাই স্বাভাবিক। সঙ্গত কারণে দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা অসংখ্য মামলার আসামি হয়েছেন। এ ইস্যুতে মামলা ও আসামি ধরপাকড়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার কতটুকু ন্যায্য বা অন্যায্য করেছে সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। কিন্তু এ অস্ত্রটি তো বেগম খালেদা জিয়াই আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে শেষ করে দিতে চাইছে বিএনপির এই চিৎকার দেশে-বিদেশে হালে পানি পাচ্ছে না এ কারণে যে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরোচিত ঘটনার কথা সবার মনে আছে। সুতরাং এটা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট, বিএনপির মূল সমস্যার অন্যতম একটি হচ্ছে তার নেতৃত্ব। অন্যান্য বিবেচনা ব্যতিরেকে বলা যায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো বিএনপির জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট আছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও ১৯৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে রাজনীতিতে মূলত দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। তার এক পক্ষে আওয়ামী লীগ, আর তার বিপরীত ও বিপক্ষে অন্যরা। বামধারা ও পথহারা কিছু নেতা ও দলের চেহারা টেলিভিশনের পর্দায় মাঝে মাঝে দেখা গেলেও মানুষের মধ্যে তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। সুতরাং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে যেসব গোষ্ঠী ও মানুষ রয়েছে তারা অবশ্যই একটা সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক প্লাটফর্ম খুঁজবে। কারও জন্য কিছু পড়ে থাকে না। শূন্যস্থান পূরণের সূত্র ধরেই সময়ের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের বিপরীতে নতুন মেরুকরণে নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব ঘটবে। তবে যেহেতু বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে তাই এ সুযোগটি বিএনপি এখনো নিতে পারে।

তা না হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সামরিক শাসকদের গড়া দলের মতোই বিএনপির নাম বিলীন হয়ে যাবে। টিকে থাকতে হলে সম্প্রতি নিজেদের ভুল স্বীকার করে তাদের পাঁচজন সংসদ সদস্য যেভাবে সংসদে যোগ দিয়েছেন সেই পথ ধরে বিএনপিকে আরও এগিয়ে এসে উপলব্ধির জায়গাটিকে আরও অনেক বেশি প্রসারিত করতে হবে। বর্তমান নেতৃত্ব সম্পর্কে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৫২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা