শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

কয়েকদিন আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর নবগঠিত পার্লামেন্টে শুরু থেকে যোগ না দেওয়া তাদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। জন্মের পর থেকে বিএনপি একটার পর একটা হিমালয়সম ভুল করে এলেও তা কখনো স্বীকার করেনি বা তার জন্য কোনো সংশোধনী পদক্ষেপও নেয়নি। তাই প্রথমবারের মতো এই সরল স্বীকারোক্তিকে স্বাগত জানাই এবং এটিকে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখতে চাই। এই স্বীকারোক্তি যদি সত্যিকার উপলব্ধিপ্রসূত হয়ে থাকে তাহলে বিএনপিকে এ পথে আরও অনেক দূর এগোতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকবে। শপথ গ্রহণের সময়সীমার শেষ মুহূর্তে এসে পাঁচজন সংসদ সদস্যের শপথ গ্রহণ, না গ্রহণ করা নিয়ে সকাল-বিকাল যেসব নাটক মঞ্চায়িত হয়েছে তার মধ্য দিয়ে বিএনপির সাংগঠনিক ভঙ্গুরতা এবং নেতৃত্বের চরম সংকটেরই বহির্প্রকাশ ঘটেছে। সিদ্ধান্তহীনতা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে শেষ পর্যন্ত মির্জা ফখরুল বঞ্চিত হলেন। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো অনেক কথা বলা গেলেও আসল রূপ বের হয়ে আসতে সময় লাগে না। রাজনৈতিক দলের জন্য নেতা ও নেতৃত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নেতৃত্বের ভুল সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডে দল কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে তার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ এখন বিএনপি। তাই চারদিকে কথা উঠেছে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বিএনপির জন্য এখন বোঝা নাকি সম্পদ। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তারেক রহমানের হাওয়া ভবন বিএনপির জন্য ভয়ঙ্কর অভিশাপ হয়ে সারাজীবন তাড়া করবে। আর ২০১৫ সালে বেগম খালেদা জিয়ার লাগাতার ৯২ দিন অবরোধের নামে জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনী কর্তৃক জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে গর্ভবতী নারীসহ প্রায় দেড়শ নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড এবং আরও কয়েকশ মানুষের আগুনে পোড়ার ক্ষত বিএনপিকে শেষ করে দিয়েছে। হাওয়া ভবন বিএনপিকে কতখানি ক্ষতি করেছে তার একটি বড় প্রমাণ পাওয়া যায় ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি কর্তৃক ওয়াশিংটনে প্রেরিত একটি বার্তার মাধ্যমে। পরবর্তীতে উইকিলিকসের মাধ্যমে বার্তাটি ফাঁস হয়ে পড়ে, যার বিবরণ ২০১৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের মূল স্রোতের কয়েকটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়। ওই বার্তায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে লাগামহীন ঘুষ, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও ক্ষমতার যথেচ্ছ অপব্যবহারের কথা উল্লেখ ছিল বলে উইকিলিকস সূত্রে পত্রিকায় খবর ছাপা হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অলিখিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তারেক রহমান। তিনি এমন একটি কর্মও করেননি যাতে দেশে-বিদেশে সামান্য হলেও তার ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধাপরাধী দল, একাত্তরের ঘাতক জামায়াতের সঙ্গে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার দম্ভে গ্রেনেড বোমা মেরে আওয়ামী লীগকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার পথ বেছে নিলেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই হয়ে উঠল প্রধান দোসর। অবাক হয়ে সারা বিশ্ব দেখল ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরতা। কথায় আছে, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। অথর্ব প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবদুল আজিজের হাস্যকর ও লজ্জাহীন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত জাতীয় নির্বাচনকে বিএনপি কর্তৃক কুক্ষিগত করার সব পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়। দেশব্যাপী মানুষ ফুঁসে ওঠে। তারপর আসে সেই বহুল আলোচিত মইনউদ্দিন- ফখরুদ্দীন নামে পরিচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের কীর্তিকলাপের কথা আজ আর নতুন করে বলতে চাই না। তারেক রহমান গ্রেফতার হলেন। কিছুদিন জেল খাটার পর এই মর্মে লিখিত অঙ্গীকারনামা দেন, তিনি জীবনে আর রাজনীতি করবেন না। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে চলে যান। সেই থেকে আজ অবধি পরিবারসহ লন্ডনে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০০৪ সালের পয়লা এপ্রিলে সংঘটিত ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলা, জার্মানির সিমেন্স কোম্পানি থেকে ঘুষ নেওয়ার মামলায় ইতিমধ্যে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদি দণ্ডে দণ্ডিত হয়ে এখনো তারেক রহমান লন্ডনে আছেন, আদালতের ভাষায় ফেরারি আসামি। এহেন তারেক রহমানকে দলের নেতৃত্বে রেখে গহিন গর্তে পতিত বিএনপি আবার ঘুরে দাঁড়াবে তা বোধ হয় বিশ্বের কোনো যুক্তিবাদী মানুষ বলবে না। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দলের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে এবং সর্বশেষ পাঁচ সংসদ সদস্যের সংসদে যোগদান নিয়ে যা ঘটে গেল তাতে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছে লন্ডনের দিকে তাকিয়ে থাকলে আগামী দিনে বিএনপির জন্য আরও দুর্দশা অপেক্ষা করছে। বিএনপিকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক অধ্যায়ের শেষ। এ বাস্তব উপলব্ধি বিএনপির মধ্যে যত তাড়াতাড়ি আসবে ততই সেটা বিএনপির জন্য মঙ্গলজনক হবে। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ১০ বছরের দণ্ডে  দণ্ডিত হয়ে জেলে আছেন। বিএনপির বড় বড় উকিলরাই বলেছেন আইনি পথে তার ছাড়া পাওয়ার কোনো আশা নেই। জেলে বসে বেগম খালেদা জিয়া কি বিএনপির মতো একটা বারোভূতের দল চালাতে পারবেন। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কার্যকলাপ দেখে কি মনে হচ্ছে না যে কারোর সঙ্গে কারোর ঐক্য নেই। বিএনপির এই বড় নেতাদের বেশিরভাগই জেনারেল জিয়ার আহ্বানে ক্ষমতার লোভে বিএনপিতে এসেছিলেন। এদের মধুভক্ষণ শেষ। রসকষহীন মৌচাক থেকে তারা এখন উড়াল দিয়ে নতুন চাকের সন্ধানে আছেন। সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। ১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্ট অন্ধগলির পথ ধরে বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তিনি পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে পারেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্ধারিত নির্বাচনের প্রাক্কালে বিশাল সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে না পারার কারণেই তিনি সেই সুযোগটি হারিয়েছেন। রাগ ও দাম্ভিকতা দুটোই রাজনীতির জন্য সর্বনাশা বদগুণ। ওই সময়ে শেখ হাসিনার টেলিফোন পেয়ে বেগম খালেদা জিয়ার কথপোকথনের মধ্যে যে ভয়ানক দাম্ভিকতার বহির্প্রকাশ ঘটে তাতে ওইদিনই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির কবর রচিত হয়ে যায়। ১৭ কোটি জনঅধ্যুষিত একটা দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের ক্রোধ ও দাম্ভিকতা শুধু নিজ দেশের জন্য নয়, পুরো অঞ্চল ও বিশ্বের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। রাগ ও দাম্ভিকতার উদাহরণ আরও অনেক আছে। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে একটা রাজনৈতিক কর্মসূচির সময় তিনি এতটাই রেগে গেলেন যে, টিভি ক্যামেরার সামনে বলে দিলেন আগামীতে ক্ষমতায় গেলে তিনি একটা জেলার নাম বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলবেন। সেদিন রাগের মাথায় দলের নেতাদের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য তথাকথিত অবরোধের ঘোষণা দিলেন। তাতে লাগাতার ৯২ দিন জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর জ্বালাও-পোড়াওয়ের শিকার হলেন শত শত নিরীহ মানুষ। সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে নিরীহ মানুষ হত্যার দায় এসে পড়ে বিএনপি ও তার নেতৃত্বের ওপর। কানাডার একটি ফেডারেল আদালত বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা দেয়। জ্বালাও-পোড়াও এবং হত্যাকাণ্ড যারা চালিয়েছে তারা তো অপরাধী ও হত্যাকারী। সুতরাং রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে সেটাই স্বাভাবিক। সঙ্গত কারণে দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা অসংখ্য মামলার আসামি হয়েছেন। এ ইস্যুতে মামলা ও আসামি ধরপাকড়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার কতটুকু ন্যায্য বা অন্যায্য করেছে সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। কিন্তু এ অস্ত্রটি তো বেগম খালেদা জিয়াই আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে শেষ করে দিতে চাইছে বিএনপির এই চিৎকার দেশে-বিদেশে হালে পানি পাচ্ছে না এ কারণে যে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরোচিত ঘটনার কথা সবার মনে আছে। সুতরাং এটা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট, বিএনপির মূল সমস্যার অন্যতম একটি হচ্ছে তার নেতৃত্ব। অন্যান্য বিবেচনা ব্যতিরেকে বলা যায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো বিএনপির জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট আছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও ১৯৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে রাজনীতিতে মূলত দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। তার এক পক্ষে আওয়ামী লীগ, আর তার বিপরীত ও বিপক্ষে অন্যরা। বামধারা ও পথহারা কিছু নেতা ও দলের চেহারা টেলিভিশনের পর্দায় মাঝে মাঝে দেখা গেলেও মানুষের মধ্যে তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। সুতরাং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে যেসব গোষ্ঠী ও মানুষ রয়েছে তারা অবশ্যই একটা সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক প্লাটফর্ম খুঁজবে। কারও জন্য কিছু পড়ে থাকে না। শূন্যস্থান পূরণের সূত্র ধরেই সময়ের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের বিপরীতে নতুন মেরুকরণে নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব ঘটবে। তবে যেহেতু বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে তাই এ সুযোগটি বিএনপি এখনো নিতে পারে।

তা না হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সামরিক শাসকদের গড়া দলের মতোই বিএনপির নাম বিলীন হয়ে যাবে। টিকে থাকতে হলে সম্প্রতি নিজেদের ভুল স্বীকার করে তাদের পাঁচজন সংসদ সদস্য যেভাবে সংসদে যোগ দিয়েছেন সেই পথ ধরে বিএনপিকে আরও এগিয়ে এসে উপলব্ধির জায়গাটিকে আরও অনেক বেশি প্রসারিত করতে হবে। বর্তমান নেতৃত্ব সম্পর্কে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন