শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

কয়েকদিন আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর নবগঠিত পার্লামেন্টে শুরু থেকে যোগ না দেওয়া তাদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। জন্মের পর থেকে বিএনপি একটার পর একটা হিমালয়সম ভুল করে এলেও তা কখনো স্বীকার করেনি বা তার জন্য কোনো সংশোধনী পদক্ষেপও নেয়নি। তাই প্রথমবারের মতো এই সরল স্বীকারোক্তিকে স্বাগত জানাই এবং এটিকে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখতে চাই। এই স্বীকারোক্তি যদি সত্যিকার উপলব্ধিপ্রসূত হয়ে থাকে তাহলে বিএনপিকে এ পথে আরও অনেক দূর এগোতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকবে। শপথ গ্রহণের সময়সীমার শেষ মুহূর্তে এসে পাঁচজন সংসদ সদস্যের শপথ গ্রহণ, না গ্রহণ করা নিয়ে সকাল-বিকাল যেসব নাটক মঞ্চায়িত হয়েছে তার মধ্য দিয়ে বিএনপির সাংগঠনিক ভঙ্গুরতা এবং নেতৃত্বের চরম সংকটেরই বহির্প্রকাশ ঘটেছে। সিদ্ধান্তহীনতা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে শেষ পর্যন্ত মির্জা ফখরুল বঞ্চিত হলেন। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো অনেক কথা বলা গেলেও আসল রূপ বের হয়ে আসতে সময় লাগে না। রাজনৈতিক দলের জন্য নেতা ও নেতৃত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নেতৃত্বের ভুল সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডে দল কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে তার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ এখন বিএনপি। তাই চারদিকে কথা উঠেছে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বিএনপির জন্য এখন বোঝা নাকি সম্পদ। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তারেক রহমানের হাওয়া ভবন বিএনপির জন্য ভয়ঙ্কর অভিশাপ হয়ে সারাজীবন তাড়া করবে। আর ২০১৫ সালে বেগম খালেদা জিয়ার লাগাতার ৯২ দিন অবরোধের নামে জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনী কর্তৃক জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে গর্ভবতী নারীসহ প্রায় দেড়শ নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড এবং আরও কয়েকশ মানুষের আগুনে পোড়ার ক্ষত বিএনপিকে শেষ করে দিয়েছে। হাওয়া ভবন বিএনপিকে কতখানি ক্ষতি করেছে তার একটি বড় প্রমাণ পাওয়া যায় ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি কর্তৃক ওয়াশিংটনে প্রেরিত একটি বার্তার মাধ্যমে। পরবর্তীতে উইকিলিকসের মাধ্যমে বার্তাটি ফাঁস হয়ে পড়ে, যার বিবরণ ২০১৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের মূল স্রোতের কয়েকটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়। ওই বার্তায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে লাগামহীন ঘুষ, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও ক্ষমতার যথেচ্ছ অপব্যবহারের কথা উল্লেখ ছিল বলে উইকিলিকস সূত্রে পত্রিকায় খবর ছাপা হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অলিখিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তারেক রহমান। তিনি এমন একটি কর্মও করেননি যাতে দেশে-বিদেশে সামান্য হলেও তার ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধাপরাধী দল, একাত্তরের ঘাতক জামায়াতের সঙ্গে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার দম্ভে গ্রেনেড বোমা মেরে আওয়ামী লীগকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার পথ বেছে নিলেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই হয়ে উঠল প্রধান দোসর। অবাক হয়ে সারা বিশ্ব দেখল ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরতা। কথায় আছে, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। অথর্ব প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবদুল আজিজের হাস্যকর ও লজ্জাহীন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত জাতীয় নির্বাচনকে বিএনপি কর্তৃক কুক্ষিগত করার সব পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়। দেশব্যাপী মানুষ ফুঁসে ওঠে। তারপর আসে সেই বহুল আলোচিত মইনউদ্দিন- ফখরুদ্দীন নামে পরিচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের কীর্তিকলাপের কথা আজ আর নতুন করে বলতে চাই না। তারেক রহমান গ্রেফতার হলেন। কিছুদিন জেল খাটার পর এই মর্মে লিখিত অঙ্গীকারনামা দেন, তিনি জীবনে আর রাজনীতি করবেন না। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে চলে যান। সেই থেকে আজ অবধি পরিবারসহ লন্ডনে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০০৪ সালের পয়লা এপ্রিলে সংঘটিত ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলা, জার্মানির সিমেন্স কোম্পানি থেকে ঘুষ নেওয়ার মামলায় ইতিমধ্যে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদি দণ্ডে দণ্ডিত হয়ে এখনো তারেক রহমান লন্ডনে আছেন, আদালতের ভাষায় ফেরারি আসামি। এহেন তারেক রহমানকে দলের নেতৃত্বে রেখে গহিন গর্তে পতিত বিএনপি আবার ঘুরে দাঁড়াবে তা বোধ হয় বিশ্বের কোনো যুক্তিবাদী মানুষ বলবে না। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দলের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে এবং সর্বশেষ পাঁচ সংসদ সদস্যের সংসদে যোগদান নিয়ে যা ঘটে গেল তাতে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছে লন্ডনের দিকে তাকিয়ে থাকলে আগামী দিনে বিএনপির জন্য আরও দুর্দশা অপেক্ষা করছে। বিএনপিকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক অধ্যায়ের শেষ। এ বাস্তব উপলব্ধি বিএনপির মধ্যে যত তাড়াতাড়ি আসবে ততই সেটা বিএনপির জন্য মঙ্গলজনক হবে। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ১০ বছরের দণ্ডে  দণ্ডিত হয়ে জেলে আছেন। বিএনপির বড় বড় উকিলরাই বলেছেন আইনি পথে তার ছাড়া পাওয়ার কোনো আশা নেই। জেলে বসে বেগম খালেদা জিয়া কি বিএনপির মতো একটা বারোভূতের দল চালাতে পারবেন। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কার্যকলাপ দেখে কি মনে হচ্ছে না যে কারোর সঙ্গে কারোর ঐক্য নেই। বিএনপির এই বড় নেতাদের বেশিরভাগই জেনারেল জিয়ার আহ্বানে ক্ষমতার লোভে বিএনপিতে এসেছিলেন। এদের মধুভক্ষণ শেষ। রসকষহীন মৌচাক থেকে তারা এখন উড়াল দিয়ে নতুন চাকের সন্ধানে আছেন। সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। ১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্ট অন্ধগলির পথ ধরে বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তিনি পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে পারেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্ধারিত নির্বাচনের প্রাক্কালে বিশাল সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে না পারার কারণেই তিনি সেই সুযোগটি হারিয়েছেন। রাগ ও দাম্ভিকতা দুটোই রাজনীতির জন্য সর্বনাশা বদগুণ। ওই সময়ে শেখ হাসিনার টেলিফোন পেয়ে বেগম খালেদা জিয়ার কথপোকথনের মধ্যে যে ভয়ানক দাম্ভিকতার বহির্প্রকাশ ঘটে তাতে ওইদিনই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির কবর রচিত হয়ে যায়। ১৭ কোটি জনঅধ্যুষিত একটা দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের ক্রোধ ও দাম্ভিকতা শুধু নিজ দেশের জন্য নয়, পুরো অঞ্চল ও বিশ্বের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। রাগ ও দাম্ভিকতার উদাহরণ আরও অনেক আছে। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে একটা রাজনৈতিক কর্মসূচির সময় তিনি এতটাই রেগে গেলেন যে, টিভি ক্যামেরার সামনে বলে দিলেন আগামীতে ক্ষমতায় গেলে তিনি একটা জেলার নাম বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলবেন। সেদিন রাগের মাথায় দলের নেতাদের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য তথাকথিত অবরোধের ঘোষণা দিলেন। তাতে লাগাতার ৯২ দিন জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর জ্বালাও-পোড়াওয়ের শিকার হলেন শত শত নিরীহ মানুষ। সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে নিরীহ মানুষ হত্যার দায় এসে পড়ে বিএনপি ও তার নেতৃত্বের ওপর। কানাডার একটি ফেডারেল আদালত বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা দেয়। জ্বালাও-পোড়াও এবং হত্যাকাণ্ড যারা চালিয়েছে তারা তো অপরাধী ও হত্যাকারী। সুতরাং রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে সেটাই স্বাভাবিক। সঙ্গত কারণে দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা অসংখ্য মামলার আসামি হয়েছেন। এ ইস্যুতে মামলা ও আসামি ধরপাকড়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার কতটুকু ন্যায্য বা অন্যায্য করেছে সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। কিন্তু এ অস্ত্রটি তো বেগম খালেদা জিয়াই আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে শেষ করে দিতে চাইছে বিএনপির এই চিৎকার দেশে-বিদেশে হালে পানি পাচ্ছে না এ কারণে যে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরোচিত ঘটনার কথা সবার মনে আছে। সুতরাং এটা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট, বিএনপির মূল সমস্যার অন্যতম একটি হচ্ছে তার নেতৃত্ব। অন্যান্য বিবেচনা ব্যতিরেকে বলা যায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো বিএনপির জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট আছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও ১৯৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে রাজনীতিতে মূলত দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। তার এক পক্ষে আওয়ামী লীগ, আর তার বিপরীত ও বিপক্ষে অন্যরা। বামধারা ও পথহারা কিছু নেতা ও দলের চেহারা টেলিভিশনের পর্দায় মাঝে মাঝে দেখা গেলেও মানুষের মধ্যে তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। সুতরাং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে যেসব গোষ্ঠী ও মানুষ রয়েছে তারা অবশ্যই একটা সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক প্লাটফর্ম খুঁজবে। কারও জন্য কিছু পড়ে থাকে না। শূন্যস্থান পূরণের সূত্র ধরেই সময়ের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের বিপরীতে নতুন মেরুকরণে নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব ঘটবে। তবে যেহেতু বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে তাই এ সুযোগটি বিএনপি এখনো নিতে পারে।

তা না হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সামরিক শাসকদের গড়া দলের মতোই বিএনপির নাম বিলীন হয়ে যাবে। টিকে থাকতে হলে সম্প্রতি নিজেদের ভুল স্বীকার করে তাদের পাঁচজন সংসদ সদস্য যেভাবে সংসদে যোগ দিয়েছেন সেই পথ ধরে বিএনপিকে আরও এগিয়ে এসে উপলব্ধির জায়গাটিকে আরও অনেক বেশি প্রসারিত করতে হবে। বর্তমান নেতৃত্ব সম্পর্কে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে