শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

কয়েকদিন আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর নবগঠিত পার্লামেন্টে শুরু থেকে যোগ না দেওয়া তাদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। জন্মের পর থেকে বিএনপি একটার পর একটা হিমালয়সম ভুল করে এলেও তা কখনো স্বীকার করেনি বা তার জন্য কোনো সংশোধনী পদক্ষেপও নেয়নি। তাই প্রথমবারের মতো এই সরল স্বীকারোক্তিকে স্বাগত জানাই এবং এটিকে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখতে চাই। এই স্বীকারোক্তি যদি সত্যিকার উপলব্ধিপ্রসূত হয়ে থাকে তাহলে বিএনপিকে এ পথে আরও অনেক দূর এগোতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকবে। শপথ গ্রহণের সময়সীমার শেষ মুহূর্তে এসে পাঁচজন সংসদ সদস্যের শপথ গ্রহণ, না গ্রহণ করা নিয়ে সকাল-বিকাল যেসব নাটক মঞ্চায়িত হয়েছে তার মধ্য দিয়ে বিএনপির সাংগঠনিক ভঙ্গুরতা এবং নেতৃত্বের চরম সংকটেরই বহির্প্রকাশ ঘটেছে। সিদ্ধান্তহীনতা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে শেষ পর্যন্ত মির্জা ফখরুল বঞ্চিত হলেন। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো অনেক কথা বলা গেলেও আসল রূপ বের হয়ে আসতে সময় লাগে না। রাজনৈতিক দলের জন্য নেতা ও নেতৃত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নেতৃত্বের ভুল সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডে দল কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে তার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ এখন বিএনপি। তাই চারদিকে কথা উঠেছে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বিএনপির জন্য এখন বোঝা নাকি সম্পদ। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তারেক রহমানের হাওয়া ভবন বিএনপির জন্য ভয়ঙ্কর অভিশাপ হয়ে সারাজীবন তাড়া করবে। আর ২০১৫ সালে বেগম খালেদা জিয়ার লাগাতার ৯২ দিন অবরোধের নামে জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনী কর্তৃক জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে গর্ভবতী নারীসহ প্রায় দেড়শ নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড এবং আরও কয়েকশ মানুষের আগুনে পোড়ার ক্ষত বিএনপিকে শেষ করে দিয়েছে। হাওয়া ভবন বিএনপিকে কতখানি ক্ষতি করেছে তার একটি বড় প্রমাণ পাওয়া যায় ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি কর্তৃক ওয়াশিংটনে প্রেরিত একটি বার্তার মাধ্যমে। পরবর্তীতে উইকিলিকসের মাধ্যমে বার্তাটি ফাঁস হয়ে পড়ে, যার বিবরণ ২০১৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের মূল স্রোতের কয়েকটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়। ওই বার্তায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে লাগামহীন ঘুষ, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও ক্ষমতার যথেচ্ছ অপব্যবহারের কথা উল্লেখ ছিল বলে উইকিলিকস সূত্রে পত্রিকায় খবর ছাপা হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অলিখিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তারেক রহমান। তিনি এমন একটি কর্মও করেননি যাতে দেশে-বিদেশে সামান্য হলেও তার ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধাপরাধী দল, একাত্তরের ঘাতক জামায়াতের সঙ্গে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার দম্ভে গ্রেনেড বোমা মেরে আওয়ামী লীগকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার পথ বেছে নিলেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই হয়ে উঠল প্রধান দোসর। অবাক হয়ে সারা বিশ্ব দেখল ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরতা। কথায় আছে, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। অথর্ব প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবদুল আজিজের হাস্যকর ও লজ্জাহীন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত জাতীয় নির্বাচনকে বিএনপি কর্তৃক কুক্ষিগত করার সব পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়। দেশব্যাপী মানুষ ফুঁসে ওঠে। তারপর আসে সেই বহুল আলোচিত মইনউদ্দিন- ফখরুদ্দীন নামে পরিচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের কীর্তিকলাপের কথা আজ আর নতুন করে বলতে চাই না। তারেক রহমান গ্রেফতার হলেন। কিছুদিন জেল খাটার পর এই মর্মে লিখিত অঙ্গীকারনামা দেন, তিনি জীবনে আর রাজনীতি করবেন না। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে চলে যান। সেই থেকে আজ অবধি পরিবারসহ লন্ডনে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০০৪ সালের পয়লা এপ্রিলে সংঘটিত ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলা, জার্মানির সিমেন্স কোম্পানি থেকে ঘুষ নেওয়ার মামলায় ইতিমধ্যে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদি দণ্ডে দণ্ডিত হয়ে এখনো তারেক রহমান লন্ডনে আছেন, আদালতের ভাষায় ফেরারি আসামি। এহেন তারেক রহমানকে দলের নেতৃত্বে রেখে গহিন গর্তে পতিত বিএনপি আবার ঘুরে দাঁড়াবে তা বোধ হয় বিশ্বের কোনো যুক্তিবাদী মানুষ বলবে না। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দলের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে এবং সর্বশেষ পাঁচ সংসদ সদস্যের সংসদে যোগদান নিয়ে যা ঘটে গেল তাতে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছে লন্ডনের দিকে তাকিয়ে থাকলে আগামী দিনে বিএনপির জন্য আরও দুর্দশা অপেক্ষা করছে। বিএনপিকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক অধ্যায়ের শেষ। এ বাস্তব উপলব্ধি বিএনপির মধ্যে যত তাড়াতাড়ি আসবে ততই সেটা বিএনপির জন্য মঙ্গলজনক হবে। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ১০ বছরের দণ্ডে  দণ্ডিত হয়ে জেলে আছেন। বিএনপির বড় বড় উকিলরাই বলেছেন আইনি পথে তার ছাড়া পাওয়ার কোনো আশা নেই। জেলে বসে বেগম খালেদা জিয়া কি বিএনপির মতো একটা বারোভূতের দল চালাতে পারবেন। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কার্যকলাপ দেখে কি মনে হচ্ছে না যে কারোর সঙ্গে কারোর ঐক্য নেই। বিএনপির এই বড় নেতাদের বেশিরভাগই জেনারেল জিয়ার আহ্বানে ক্ষমতার লোভে বিএনপিতে এসেছিলেন। এদের মধুভক্ষণ শেষ। রসকষহীন মৌচাক থেকে তারা এখন উড়াল দিয়ে নতুন চাকের সন্ধানে আছেন। সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। ১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্ট অন্ধগলির পথ ধরে বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তিনি পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে পারেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্ধারিত নির্বাচনের প্রাক্কালে বিশাল সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে না পারার কারণেই তিনি সেই সুযোগটি হারিয়েছেন। রাগ ও দাম্ভিকতা দুটোই রাজনীতির জন্য সর্বনাশা বদগুণ। ওই সময়ে শেখ হাসিনার টেলিফোন পেয়ে বেগম খালেদা জিয়ার কথপোকথনের মধ্যে যে ভয়ানক দাম্ভিকতার বহির্প্রকাশ ঘটে তাতে ওইদিনই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির কবর রচিত হয়ে যায়। ১৭ কোটি জনঅধ্যুষিত একটা দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের ক্রোধ ও দাম্ভিকতা শুধু নিজ দেশের জন্য নয়, পুরো অঞ্চল ও বিশ্বের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। রাগ ও দাম্ভিকতার উদাহরণ আরও অনেক আছে। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে একটা রাজনৈতিক কর্মসূচির সময় তিনি এতটাই রেগে গেলেন যে, টিভি ক্যামেরার সামনে বলে দিলেন আগামীতে ক্ষমতায় গেলে তিনি একটা জেলার নাম বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলবেন। সেদিন রাগের মাথায় দলের নেতাদের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য তথাকথিত অবরোধের ঘোষণা দিলেন। তাতে লাগাতার ৯২ দিন জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর জ্বালাও-পোড়াওয়ের শিকার হলেন শত শত নিরীহ মানুষ। সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে নিরীহ মানুষ হত্যার দায় এসে পড়ে বিএনপি ও তার নেতৃত্বের ওপর। কানাডার একটি ফেডারেল আদালত বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা দেয়। জ্বালাও-পোড়াও এবং হত্যাকাণ্ড যারা চালিয়েছে তারা তো অপরাধী ও হত্যাকারী। সুতরাং রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে সেটাই স্বাভাবিক। সঙ্গত কারণে দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা অসংখ্য মামলার আসামি হয়েছেন। এ ইস্যুতে মামলা ও আসামি ধরপাকড়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার কতটুকু ন্যায্য বা অন্যায্য করেছে সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। কিন্তু এ অস্ত্রটি তো বেগম খালেদা জিয়াই আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে শেষ করে দিতে চাইছে বিএনপির এই চিৎকার দেশে-বিদেশে হালে পানি পাচ্ছে না এ কারণে যে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরোচিত ঘটনার কথা সবার মনে আছে। সুতরাং এটা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট, বিএনপির মূল সমস্যার অন্যতম একটি হচ্ছে তার নেতৃত্ব। অন্যান্য বিবেচনা ব্যতিরেকে বলা যায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো বিএনপির জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট আছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও ১৯৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে রাজনীতিতে মূলত দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। তার এক পক্ষে আওয়ামী লীগ, আর তার বিপরীত ও বিপক্ষে অন্যরা। বামধারা ও পথহারা কিছু নেতা ও দলের চেহারা টেলিভিশনের পর্দায় মাঝে মাঝে দেখা গেলেও মানুষের মধ্যে তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। সুতরাং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে যেসব গোষ্ঠী ও মানুষ রয়েছে তারা অবশ্যই একটা সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক প্লাটফর্ম খুঁজবে। কারও জন্য কিছু পড়ে থাকে না। শূন্যস্থান পূরণের সূত্র ধরেই সময়ের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের বিপরীতে নতুন মেরুকরণে নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব ঘটবে। তবে যেহেতু বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে তাই এ সুযোগটি বিএনপি এখনো নিতে পারে।

তা না হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সামরিক শাসকদের গড়া দলের মতোই বিএনপির নাম বিলীন হয়ে যাবে। টিকে থাকতে হলে সম্প্রতি নিজেদের ভুল স্বীকার করে তাদের পাঁচজন সংসদ সদস্য যেভাবে সংসদে যোগ দিয়েছেন সেই পথ ধরে বিএনপিকে আরও এগিয়ে এসে উপলব্ধির জায়গাটিকে আরও অনেক বেশি প্রসারিত করতে হবে। বর্তমান নেতৃত্ব সম্পর্কে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০

৮ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে
রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট
কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত
‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান
বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম