শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মে, ২০১৯

বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি লন্ডনের দিকে কেন তাকিয়ে?

কয়েকদিন আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর নবগঠিত পার্লামেন্টে শুরু থেকে যোগ না দেওয়া তাদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। জন্মের পর থেকে বিএনপি একটার পর একটা হিমালয়সম ভুল করে এলেও তা কখনো স্বীকার করেনি বা তার জন্য কোনো সংশোধনী পদক্ষেপও নেয়নি। তাই প্রথমবারের মতো এই সরল স্বীকারোক্তিকে স্বাগত জানাই এবং এটিকে বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হিসেবে দেখতে চাই। এই স্বীকারোক্তি যদি সত্যিকার উপলব্ধিপ্রসূত হয়ে থাকে তাহলে বিএনপিকে এ পথে আরও অনেক দূর এগোতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ সেটা দেখার অপেক্ষায় থাকবে। শপথ গ্রহণের সময়সীমার শেষ মুহূর্তে এসে পাঁচজন সংসদ সদস্যের শপথ গ্রহণ, না গ্রহণ করা নিয়ে সকাল-বিকাল যেসব নাটক মঞ্চায়িত হয়েছে তার মধ্য দিয়ে বিএনপির সাংগঠনিক ভঙ্গুরতা এবং নেতৃত্বের চরম সংকটেরই বহির্প্রকাশ ঘটেছে। সিদ্ধান্তহীনতা ও দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে শেষ পর্যন্ত মির্জা ফখরুল বঞ্চিত হলেন। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো অনেক কথা বলা গেলেও আসল রূপ বের হয়ে আসতে সময় লাগে না। রাজনৈতিক দলের জন্য নেতা ও নেতৃত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নেতৃত্বের ভুল সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ডে দল কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে তার একটা জ্বলন্ত উদাহরণ এখন বিএনপি। তাই চারদিকে কথা উঠেছে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান বিএনপির জন্য এখন বোঝা নাকি সম্পদ। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তারেক রহমানের হাওয়া ভবন বিএনপির জন্য ভয়ঙ্কর অভিশাপ হয়ে সারাজীবন তাড়া করবে। আর ২০১৫ সালে বেগম খালেদা জিয়ার লাগাতার ৯২ দিন অবরোধের নামে জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনী কর্তৃক জ্বালাও-পোড়াওয়ের মাধ্যমে গর্ভবতী নারীসহ প্রায় দেড়শ নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড এবং আরও কয়েকশ মানুষের আগুনে পোড়ার ক্ষত বিএনপিকে শেষ করে দিয়েছে। হাওয়া ভবন বিএনপিকে কতখানি ক্ষতি করেছে তার একটি বড় প্রমাণ পাওয়া যায় ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি কর্তৃক ওয়াশিংটনে প্রেরিত একটি বার্তার মাধ্যমে। পরবর্তীতে উইকিলিকসের মাধ্যমে বার্তাটি ফাঁস হয়ে পড়ে, যার বিবরণ ২০১৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের মূল স্রোতের কয়েকটি পত্রিকাতেও ছাপা হয়। ওই বার্তায় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে লাগামহীন ঘুষ, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও ক্ষমতার যথেচ্ছ অপব্যবহারের কথা উল্লেখ ছিল বলে উইকিলিকস সূত্রে পত্রিকায় খবর ছাপা হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অলিখিতভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তারেক রহমান। তিনি এমন একটি কর্মও করেননি যাতে দেশে-বিদেশে সামান্য হলেও তার ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধাপরাধী দল, একাত্তরের ঘাতক জামায়াতের সঙ্গে আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ক্ষমতার দম্ভে গ্রেনেড বোমা মেরে আওয়ামী লীগকে একেবারে নিশ্চিহ্ন করে ফেলার পথ বেছে নিলেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই হয়ে উঠল প্রধান দোসর। অবাক হয়ে সারা বিশ্ব দেখল ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরতা। কথায় আছে, ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। অথর্ব প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবদুল আজিজের হাস্যকর ও লজ্জাহীন কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে নির্ধারিত জাতীয় নির্বাচনকে বিএনপি কর্তৃক কুক্ষিগত করার সব পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়। দেশব্যাপী মানুষ ফুঁসে ওঠে। তারপর আসে সেই বহুল আলোচিত মইনউদ্দিন- ফখরুদ্দীন নামে পরিচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তাদের কীর্তিকলাপের কথা আজ আর নতুন করে বলতে চাই না। তারেক রহমান গ্রেফতার হলেন। কিছুদিন জেল খাটার পর এই মর্মে লিখিত অঙ্গীকারনামা দেন, তিনি জীবনে আর রাজনীতি করবেন না। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে চলে যান। সেই থেকে আজ অবধি পরিবারসহ লন্ডনে বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ২০০৪ সালের পয়লা এপ্রিলে সংঘটিত ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান মামলা, জার্মানির সিমেন্স কোম্পানি থেকে ঘুষ নেওয়ার মামলায় ইতিমধ্যে যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদি দণ্ডে দণ্ডিত হয়ে এখনো তারেক রহমান লন্ডনে আছেন, আদালতের ভাষায় ফেরারি আসামি। এহেন তারেক রহমানকে দলের নেতৃত্বে রেখে গহিন গর্তে পতিত বিএনপি আবার ঘুরে দাঁড়াবে তা বোধ হয় বিশ্বের কোনো যুক্তিবাদী মানুষ বলবে না। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দলের মনোনয়নকে কেন্দ্র করে এবং সর্বশেষ পাঁচ সংসদ সদস্যের সংসদে যোগদান নিয়ে যা ঘটে গেল তাতে আরেকবার প্রমাণিত হয়েছে লন্ডনের দিকে তাকিয়ে থাকলে আগামী দিনে বিএনপির জন্য আরও দুর্দশা অপেক্ষা করছে। বিএনপিকে বুঝতে হবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক অধ্যায়ের শেষ। এ বাস্তব উপলব্ধি বিএনপির মধ্যে যত তাড়াতাড়ি আসবে ততই সেটা বিএনপির জন্য মঙ্গলজনক হবে। অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ১০ বছরের দণ্ডে  দণ্ডিত হয়ে জেলে আছেন। বিএনপির বড় বড় উকিলরাই বলেছেন আইনি পথে তার ছাড়া পাওয়ার কোনো আশা নেই। জেলে বসে বেগম খালেদা জিয়া কি বিএনপির মতো একটা বারোভূতের দল চালাতে পারবেন। বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কার্যকলাপ দেখে কি মনে হচ্ছে না যে কারোর সঙ্গে কারোর ঐক্য নেই। বিএনপির এই বড় নেতাদের বেশিরভাগই জেনারেল জিয়ার আহ্বানে ক্ষমতার লোভে বিএনপিতে এসেছিলেন। এদের মধুভক্ষণ শেষ। রসকষহীন মৌচাক থেকে তারা এখন উড়াল দিয়ে নতুন চাকের সন্ধানে আছেন। সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। ১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৃষ্ট অন্ধগলির পথ ধরে বেগম খালেদা জিয়া দুবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু সুযোগ পেয়েও তিনি পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে পারেননি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্ধারিত নির্বাচনের প্রাক্কালে বিশাল সুযোগ এসেছিল। কিন্তু পলিটিশিয়ান হয়ে উঠতে না পারার কারণেই তিনি সেই সুযোগটি হারিয়েছেন। রাগ ও দাম্ভিকতা দুটোই রাজনীতির জন্য সর্বনাশা বদগুণ। ওই সময়ে শেখ হাসিনার টেলিফোন পেয়ে বেগম খালেদা জিয়ার কথপোকথনের মধ্যে যে ভয়ানক দাম্ভিকতার বহির্প্রকাশ ঘটে তাতে ওইদিনই বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির কবর রচিত হয়ে যায়। ১৭ কোটি জনঅধ্যুষিত একটা দেশের শীর্ষ নেতৃত্বের ক্রোধ ও দাম্ভিকতা শুধু নিজ দেশের জন্য নয়, পুরো অঞ্চল ও বিশ্বের নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। রাগ ও দাম্ভিকতার উদাহরণ আরও অনেক আছে। ২০১৫ সালের শুরুর দিকে একটা রাজনৈতিক কর্মসূচির সময় তিনি এতটাই রেগে গেলেন যে, টিভি ক্যামেরার সামনে বলে দিলেন আগামীতে ক্ষমতায় গেলে তিনি একটা জেলার নাম বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলবেন। সেদিন রাগের মাথায় দলের নেতাদের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য তথাকথিত অবরোধের ঘোষণা দিলেন। তাতে লাগাতার ৯২ দিন জামায়াত-বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর জ্বালাও-পোড়াওয়ের শিকার হলেন শত শত নিরীহ মানুষ। সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে নিরীহ মানুষ হত্যার দায় এসে পড়ে বিএনপি ও তার নেতৃত্বের ওপর। কানাডার একটি ফেডারেল আদালত বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা দেয়। জ্বালাও-পোড়াও এবং হত্যাকাণ্ড যারা চালিয়েছে তারা তো অপরাধী ও হত্যাকারী। সুতরাং রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে সেটাই স্বাভাবিক। সঙ্গত কারণে দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা অসংখ্য মামলার আসামি হয়েছেন। এ ইস্যুতে মামলা ও আসামি ধরপাকড়কে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার কতটুকু ন্যায্য বা অন্যায্য করেছে সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। কিন্তু এ অস্ত্রটি তো বেগম খালেদা জিয়াই আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপিকে শেষ করে দিতে চাইছে বিএনপির এই চিৎকার দেশে-বিদেশে হালে পানি পাচ্ছে না এ কারণে যে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের বর্বরোচিত ঘটনার কথা সবার মনে আছে। সুতরাং এটা এখন সবার কাছেই স্পষ্ট, বিএনপির মূল সমস্যার অন্যতম একটি হচ্ছে তার নেতৃত্ব। অন্যান্য বিবেচনা ব্যতিরেকে বলা যায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখনো বিএনপির জন্য একটা প্লাস পয়েন্ট আছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও ১৯৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে রাজনীতিতে মূলত দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। তার এক পক্ষে আওয়ামী লীগ, আর তার বিপরীত ও বিপক্ষে অন্যরা। বামধারা ও পথহারা কিছু নেতা ও দলের চেহারা টেলিভিশনের পর্দায় মাঝে মাঝে দেখা গেলেও মানুষের মধ্যে তাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। সুতরাং আওয়ামী লীগের বিপক্ষে যেসব গোষ্ঠী ও মানুষ রয়েছে তারা অবশ্যই একটা সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক প্লাটফর্ম খুঁজবে। কারও জন্য কিছু পড়ে থাকে না। শূন্যস্থান পূরণের সূত্র ধরেই সময়ের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের বিপরীতে নতুন মেরুকরণে নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব ঘটবে। তবে যেহেতু বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত সাংগঠনিক কাঠামো রয়েছে তাই এ সুযোগটি বিএনপি এখনো নিতে পারে।

তা না হলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সামরিক শাসকদের গড়া দলের মতোই বিএনপির নাম বিলীন হয়ে যাবে। টিকে থাকতে হলে সম্প্রতি নিজেদের ভুল স্বীকার করে তাদের পাঁচজন সংসদ সদস্য যেভাবে সংসদে যোগ দিয়েছেন সেই পথ ধরে বিএনপিকে আরও এগিয়ে এসে উপলব্ধির জায়গাটিকে আরও অনেক বেশি প্রসারিত করতে হবে। বর্তমান নেতৃত্ব সম্পর্কে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম