শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

একটা গল্প মনে পড়েছে। বাংলাদেশে একসময় সার্কাস খুবই জনপ্রিয় ছিল। বিশেষ করে আমাদের কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে অনেক সার্কাস কোম্পানি ছিল। তারাই সারা দেশ চষে বেড়াত। ঘুরত হাতি, ঘোড়া, বাঘ, বানর নিয়ে। বাঘের সঙ্গে খেলা করত সার্কাসের মানুষ। আমরা বিস্ময় নিয়ে সেই খেলা দেখতাম। সার্কাস বেশি জমত মফস্বলে। মানুষের ভিড় থাকত রাতজুড়ে। এখন সেই বাঘও নেই, সেই সার্কাস কোম্পানিও নেই। মানুষের মন বদল হয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে বিনোদনের ঐতিহ্যও। আর আর্থিক সংকটে বিপর্যয়ে পড়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোও। সার্কাসের সঙ্গে যাত্রাপালার দিনও শেষ হয়ে গেছে। পুতুলনাচেও শিশু-কিশোরদের আগ্রহ নেই। ডিজিটাল দুনিয়া কেড়ে নিয়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোকে। আমার গল্পটা ঐতিহ্যবাহী সার্কাস কোম্পানিগুলোর একটিকে নিয়ে।  এর মালিকের নাম ঘোষ বাবু। তিনি আনন্দ সার্কাসের মালিক।  বিপর্যয়ের বাতাস আঘাত হেনেছে ঘোষ বাবুর সার্কাসের ওপরও। এখন জেলা শহর থেকে গ্রাম কোথাও ডাক পান না ঘোষ বাবু। কেউ আর আনন্দ উৎসবের জন্য সার্কাসের আয়োজন করে না। তাই বসে খেতে খেতে আনন্দ সার্কাসও বন্ধের পথে। অনেক কষ্টে গড়া প্রতিষ্ঠান চোখের সামনে বন্ধ হতে দেখে ঘোষ বাবুর মন ভালো নেই। তার পরিবারের সদস্য বাঘ, হাতি, ঘোড়া না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে সার্কাসের মানুষ পেশা ত্যাগ করে চলে গেছেন। কিন্তু পশুদের নিয়ে কী করবেন ঘোষ বাবু? মায়ার সংসার। না পারেন পশুগুলোকে ছাড়তে, না পারেন রাখতে। মহাবিপাকে পড়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাতির জন্য লাগে কলাগাছ, বাঘের জন্য দরকার মাংস, বানরের জন্য বিভিন্ন খাবার। কিন্তু কোথা থেকে জোগান দেবেন? ধারকর্জ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাড়ির সামনে পাওনাধারের ভিড় বাড়ছে। তাগাদা আসছে। এক অসহায় অবস্থা। এই সময় এক আত্মীয় পরামর্শ দেন- ঘোষ, এভাবে আর কত দিন? বুঝতে পারছি বাঘ, হাতি, ঘোড়ার প্রতি তোমার মায়া পড়ে গেছে। মায়াতেই মানুষের সর্বনাশ করে। তোমারও হচ্ছে। ওদের বিক্রি করে দাও। দুই পয়সা ঘরে আসবে। দেনা শোধরাতে পারবে। ঘোষ বললেন, আমি অনেক কষ্টে ওদের লালন-পালন করেছি। নতুন করে যিনি কিনবেন তিনি কী করবেন জানি না। ওদের কোনো কষ্ট দেখলে আমার ভালো লাগবে না। তাই বিক্রি করতে পারব না। অন্য এক বন্ধু পরামর্শ দিলেন, এভাবে রাখলে কি চলবে? ওরাও মরবে, তুমিও মরবে। তার চেয়ে ওদের বনে ছেড়ে দাও। তাতে ওরা স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করবে। বাঘের খাওয়ার কোনো কষ্ট হবে না। খাবার শিকার করে খেয়ে নেবে। এই প্রস্তাব ঘোষ বাবুর পছন্দ হলো। তিনি রাজি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন আগে বাঘটিকে ছেড়ে দেবেন।

দীর্ঘদিনের সঙ্গী বাঘটিকে নিয়ে ঘোষ বাবু ছেড়ে দিলেন সুন্দরবনে। চোখের জল মুছতে মুছতে বাড়ি ফিরলেন। মনটা ভালো নেই। স্ত্রী-পরিজন অনেক সান্ত্বনা দিলেন। কিন্তু কারও কথাই ভালো লাগে না আজকাল। এই বাঘটিকে ছোট থেকে বড় করেছেন তিনি। অনেক ধরনের খেলা শিখিয়েছেন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য। কত স্মৃতি। আজ সবকিছু চলে গেল অভাবে-অনটনে পড়ে। এক রাতে ঘোষ বাবু বাঘটিকে স্বপ্নে দেখলেন। খারাপ স্বপ্ন। রাতে আর ঘুমাতে পারলেন না। এপাশ -ওপাশ করে রাত কাটালেন। সকালে সুন্দরবনের পথে রওনা হয়ে গেলেন। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পেলেন না বাঘের। সারা দিন হাঁটলেন। সন্ধ্যায় দেখা এক কাঠুরিয়ার সঙ্গে। তার কাছে জানতে চাইলেন ছেড়ে দেওয়া বাঘটির কোনো সন্ধান আছে কিনা। কাঠুরিয়া ঘোষ বাবুকে জঙ্গলের ভিতরে নিয়ে গেলেন। আঁতকে উঠলেন ঘোষ বাবু। গভীর জঙ্গলে পড়ে আছে বাঘের হাড়-কঙ্কাল। চামড়ায় সার্কাসের দাগ দেখে চিহ্নিত করলেন এই বাঘটি তারই ছিল। কাঠুরিয়া জানান, জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার পর বাঘটি না খেয়ে কাহিল হয়ে পড়ে। শিকার সামনে আসার পরও বাঘটি কিছু করতে পারত না। কারণ, ঘোষ বাবুর দেওয়া আরাম-আয়েশের মাংস খেতে খেতে বাঘটি শিকার করে খাওয়ার কথা ভুলে গেছে। শিকার করে খেতে হবে, তাও তার মনে আসেনি। তার ধারণা ছিল, খাবার তো আসবেই। এক পর্যায়ে না খেয়ে আরও দুর্বল হয়ে ওঠে বাঘটি। একদিন বনের একদল কুকুর বাঘটিকে আক্রমণ করে। কুকুরের আক্রমণ থেকেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি বাঘ। কারণ, নিজেকে রক্ষা করার কৌশলও ভুলে গেছে। আর সেই সুযোগ হাতছাড়া করে না কুকুরের দল। বন্যকুকুর শিকার করে বাঘটিকে খেয়ে ফেলে। কাঠুরিয়া আরও বললেন, ঘোষ বাবু, সার্কাসে আপনি বাঘটিকে নিয়মিত খাবার দিতেন। মানুষের মনজয়ের প্রশিক্ষণ দিতেন। এতে জন্মগতভাবে পাওয়া শিকারের প্রশিক্ষণ সে ভুলে যায়। জীবন চলার পথে কখনো কখনো আমাদের অবস্থা হয় সার্কাসের এই বাঘের মতো। আরাম-আয়েশের সংসারে আমরাও ভুলে যাই অনেক কিছু।

সমাজের অনেক অসংগতি, অব্যবস্থাপনা আর চিরচেনা রাজনীতির সঙ্গে বাঘের কাহিনি মেলাতে চাই না। তবু অনেক বাস্তবতা চলে আসে বাঘের কাহিনির মতোই। বাংলাদেশের জটিল রাজনীতিতে ২০১৩, ’১৪, ’১৫ সালে বিএনপি অপব্যবহার করেছে আন্দোলনের হাতিয়ার, হরতাল-অবরোধকে। দিন নেই, রাত নেই শুধুই হরতাল আর অবরোধ। এমনকি শুক্রবার, শনিবার, ঈদ, পূজা সব দিনেই হরতাল। লক্ষ্যহীন সেই আন্দোলনের কোনো সাফল্য ছিল না। মানুষ ক্লান্ত হয়ে ওঠে। এ ক্লান্তিই পরিস্থিতি বদলে দেয়। মানুষ ঘর থেকে বের হতে শুরু করে। দোকানদার দোকান খুলতে শুরু করে। ড্রাইভার বের করে গাড়ি। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়ে যায়। মানুষ ভুলে যায় দেশে আন্দোলন চলছে। এমনকি বিএনপিও সবকিছু ভুলে যায়। সেই হরতাল-অবরোধ খেলার খেসারত এখন বিএনপিকে দিতে হচ্ছে। আন্দোলনকে ঘিরে সরকারও কঠোর অবস্থানে। যানবাহনে আগুন লাগানোর ঘটনার জন্য অনেক মামলা হয়েছে। মামলায় আসামি বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শুধু তাই নয়, জিরো টলারেন্সে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও আটক হন। এর পরই বিএনপির অবস্থা দাঁড়ায় শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। একটি বড় ধরনের প্রতিবাদ করতে পারেনি তারা। শুধু বড় বড় কথা বলা ছাড়া কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি মানুষের সামনে। রাজনীতিতে একটা সুস্থির লক্ষ্য থাকতে হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কতগুলো বিষয়ে স্পষ্ট নীতি দেখাতে হয়। সেই নীতিমালা মানুষের সামনে আনতে না পারলে এর খেসারত দিতে হয়। বিএনপি সেই খেসারতই এখন দিচ্ছে। আরও অনেক দিন তাদের দিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ সেন্টিমেন্ট কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদে রাজনীতি করা যায় না। আর করলে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকে না।

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ নিয়ে আরও অনেক হিসাব মেলানো যায়। অবৈধ সম্পদ সৃষ্টিকারী লুটেরাও অনেকটা শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। তারা জানেও না লুটের সম্পদ কে ভোগ করবে? গ্যারান্টি নেই তাদের সন্তানরাই ভোগ করতে পারবে। জীবন চিরস্থায়ী নয়। মানুষের জীবন আজ আছে, কাল নেই। লুটের মাল একদিন দরিয়াতেও হারিয়ে যেতে পারে। আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটেরাদের সন্তানরাও হয় সার্কাসের বাঘ। আগের দিনের নাটক-সিনেমায় দেখানো হতো, কেউ দুর্নীতি করলে স্ত্রী-সন্তানরা দায়িত্ব নেন না। এখন ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পদ লুটেরাদের এই প্রশ্ন পরিবার করে কিনা জানি না। কিন্তু সমাজ ঠিকই করে। সমাজে খারাপ মানুষকে ভালো চোখে দেখে না কেউই। এই খারাপ মানুষ কারা সবাই জানে। কেউ হয়তো সাময়িক প্রশ্ন করছে না। তবু সবার সামনে সবকিছু পরিষ্কার। এখন সবাই ওয়ান-ইলেভেনের ইতিহাস ভুলে গেছে। কিন্তু দাপুটে মানুষের অসহায় চিত্র সবাই দেখেছে। এখনো অনেকে ইউটিউবে শোনে সেসব দিনের কাহিনি। ক্ষণস্থায়ী জীবনে কিছুই থাকে না। মানুষ একা আসে, একা যায়। দেশ-বিদেশের ব্যাংক ব্যালান্স কিছুই যায় না সঙ্গে। আর অবৈধ সম্পদ কখনই দীর্ঘ সময় ভোগদখলে থাকে না। বিদেশ গেলেও ফেরত আসে না। কেউ কেউ সাময়িক ভোগ করতে পারে। অনেকে তাও পারে না। লুটেরাদের খুব কম সন্তানই বাবার অবৈধ সম্পদ রক্ষা করেছে। অনেকের অবৈধ সম্পদ তাদের সন্তানরা নষ্ট করেছে। লুটেরা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ কেউই সুখের ছোঁয়া নিয়ে মরতে পারেননি। জীবনের স্বপ্ন ও সুখ আলাদা। সুখের জন্য মন দরকার হয়। মানুষের জন্য করা কাজেই স্বস্তি আর শান্তি আসতে পারে। এই মনটা সবার থাকে না। এই যুগে এমনিতেই পড়ন্ত বেলায় সন্তান বাবা-মায়ের খবরও রাখে না। কারও বাবা-মা থাকেন ওল্ড হোমে। বছর পার হয়ে যায়। বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত, মৃত্যুবার্ষিকী সন্তান পালন করে না। ধিক! ব্যাংক, বীমা, রাষ্ট্রীয় অর্থ লুট করা এই সম্পদের। মনে রাখা দরকার, আলোর পাশেই থাকে অন্ধকার। অনেকে আলোর রশ্মি ছুঁতে ছুঁতে অন্ধকারে তলিয়ে যায়। আর সর্বনাশ তখনই হয়।

ছোট্ট একটা জীবন। এই জীবনে মানুষ কীসের লোভে এত কিছু করে বুঝি না। জীবনের পরতে পরতে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলানো বড় কঠিন। বড় জটিল একটা সময় অতিক্রম করছি। এই সমাজে চলার মতো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। লোভ-লালসার অনলে সবকিছুর সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বাস করুন, মাঝে মাঝে শুধুই ক্লান্তির ছায়া দেখি চারপাশে। জীবন ও জগৎ-সংসারকে নিয়ে ভাবনাগুলো কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। আবেগ, প্রেম, ভালোবাসা, সম্পর্কের বন্ধনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। প্রেমের অধ্যায়গুলো সব সময় অন্যরকম ছিল। তবু এখনকার মতো এমন অমানবিক অবস্থা আগে ছিল না। সিরিয়াস কথা অনেক হয়েছে। এবার  দিলীপ কুমারের বারোমিশালি প্রেম নিয়ে কিছু বলি। মধুবালার প্রেমের অধ্যায় নিয়ে দিলীপ কুমার ঝড় তুলেছিলেন মুঘল-ই-আজম ছবি করার সময়। সেই অমর প্রেম কতটা অমরত্ব পেয়েছিল? বহতা জীবনের বাস্তবতায় কঠিন সেই প্রেমও একদিন ভেঙে খান খান হয়ে যায়। দিলীপ কুমারকে নিয়ে কথা ছিল বৈজয়ন্তীমালা দেবীকে নিয়েও। কিন্তু দিলীপ কুমার বিয়ে করেন সায়রা বানুকে। দিলীপ আর সায়রা বানুর বিয়ের পরের জীবন ছিল আলাদা। এর মাঝে সুখ আছে, দুঃখ আছে। কষ্টের ছোঁয়াও কম নয়। একবার সন্তান জন্মদানের সময় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সায়রা বানু। দিলীপ কুমার স্ত্রীর পাশে দাঁড়ান এই সময়ে। একদিন হঠাৎ সায়রা বানু বললেন, ভীষণ আম খেতে মনে চাইছে। দিলীপ কুমার নিজেই বাজারে ছুটে যান আম কিনতে। মিডিয়ায় চলে আসে সেই খবর। সেই প্রেম-ভালোবাসাও একদিন আলগা হয়ে যায়। সায়রা বানুকে রেখেই সংসার জীবনের ১৬ বছর পর বিয়ে করেন আসমা নামের এক রমণীকে। তার পরও সায়রা বানু কিন্তু দিলীপ কুমারকে ছাড়েননি। বরং তিনি অপেক্ষায় থাকতেন দিলীপ কুমারের জন্য। তার বিশ্বাস ছিল, দিলীপ কুমার ফিরে আসবেনই। সত্যি, দিলীপ কুমার ফিরে আসেন। আসমার সঙ্গে মোহভঙ্গ হতে বেশি দেরি হয়নি। একদিন দিলীপ কুমার জানতে পারেন, তার নতুন স্ত্রী আসমা সম্পর্ক বজায় রেখেছেন পুরাতন প্রেমিকের সঙ্গে। কঠিন আঘাত পেলেন দিলীপ কুমার। দ্রুত আবার ফিরে আসেন সায়রা বানুর কাছে। সায়রা বানু দিলীপ কুমারকে ফেরাননি। সেই প্রেম আবার নতুন করে জেগে ওঠে, ডালপালা বাড়িয়ে দেয়। ৯৬ বছরে দিলীপ কুমার নতুন শার্ট-প্যান্ট পরে টুইট করেন, এই ড্রেস সায়রা বানুরই পছন্দ করা। হায়! জগতে সুখের বিষয়টি আলাদা। এই সুখের খোঁজেই আমরা ঘুরে বেড়াই। একটা জীবন কাটিয়ে দিই স্বপ্ন ছুঁয়ে সুখ দেখার জন্য। কিন্তু কীভাবে আসবে সেই সুখ? অবৈধ অর্থবিত্ত ভোগে সুখ নেই। সুখ পাখিটা নিজের হাতের মুঠোয়। শুধু তাকে ধরতে হয় আপন করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা