শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

একটা গল্প মনে পড়েছে। বাংলাদেশে একসময় সার্কাস খুবই জনপ্রিয় ছিল। বিশেষ করে আমাদের কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে অনেক সার্কাস কোম্পানি ছিল। তারাই সারা দেশ চষে বেড়াত। ঘুরত হাতি, ঘোড়া, বাঘ, বানর নিয়ে। বাঘের সঙ্গে খেলা করত সার্কাসের মানুষ। আমরা বিস্ময় নিয়ে সেই খেলা দেখতাম। সার্কাস বেশি জমত মফস্বলে। মানুষের ভিড় থাকত রাতজুড়ে। এখন সেই বাঘও নেই, সেই সার্কাস কোম্পানিও নেই। মানুষের মন বদল হয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে বিনোদনের ঐতিহ্যও। আর আর্থিক সংকটে বিপর্যয়ে পড়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোও। সার্কাসের সঙ্গে যাত্রাপালার দিনও শেষ হয়ে গেছে। পুতুলনাচেও শিশু-কিশোরদের আগ্রহ নেই। ডিজিটাল দুনিয়া কেড়ে নিয়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোকে। আমার গল্পটা ঐতিহ্যবাহী সার্কাস কোম্পানিগুলোর একটিকে নিয়ে।  এর মালিকের নাম ঘোষ বাবু। তিনি আনন্দ সার্কাসের মালিক।  বিপর্যয়ের বাতাস আঘাত হেনেছে ঘোষ বাবুর সার্কাসের ওপরও। এখন জেলা শহর থেকে গ্রাম কোথাও ডাক পান না ঘোষ বাবু। কেউ আর আনন্দ উৎসবের জন্য সার্কাসের আয়োজন করে না। তাই বসে খেতে খেতে আনন্দ সার্কাসও বন্ধের পথে। অনেক কষ্টে গড়া প্রতিষ্ঠান চোখের সামনে বন্ধ হতে দেখে ঘোষ বাবুর মন ভালো নেই। তার পরিবারের সদস্য বাঘ, হাতি, ঘোড়া না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে সার্কাসের মানুষ পেশা ত্যাগ করে চলে গেছেন। কিন্তু পশুদের নিয়ে কী করবেন ঘোষ বাবু? মায়ার সংসার। না পারেন পশুগুলোকে ছাড়তে, না পারেন রাখতে। মহাবিপাকে পড়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাতির জন্য লাগে কলাগাছ, বাঘের জন্য দরকার মাংস, বানরের জন্য বিভিন্ন খাবার। কিন্তু কোথা থেকে জোগান দেবেন? ধারকর্জ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাড়ির সামনে পাওনাধারের ভিড় বাড়ছে। তাগাদা আসছে। এক অসহায় অবস্থা। এই সময় এক আত্মীয় পরামর্শ দেন- ঘোষ, এভাবে আর কত দিন? বুঝতে পারছি বাঘ, হাতি, ঘোড়ার প্রতি তোমার মায়া পড়ে গেছে। মায়াতেই মানুষের সর্বনাশ করে। তোমারও হচ্ছে। ওদের বিক্রি করে দাও। দুই পয়সা ঘরে আসবে। দেনা শোধরাতে পারবে। ঘোষ বললেন, আমি অনেক কষ্টে ওদের লালন-পালন করেছি। নতুন করে যিনি কিনবেন তিনি কী করবেন জানি না। ওদের কোনো কষ্ট দেখলে আমার ভালো লাগবে না। তাই বিক্রি করতে পারব না। অন্য এক বন্ধু পরামর্শ দিলেন, এভাবে রাখলে কি চলবে? ওরাও মরবে, তুমিও মরবে। তার চেয়ে ওদের বনে ছেড়ে দাও। তাতে ওরা স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করবে। বাঘের খাওয়ার কোনো কষ্ট হবে না। খাবার শিকার করে খেয়ে নেবে। এই প্রস্তাব ঘোষ বাবুর পছন্দ হলো। তিনি রাজি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন আগে বাঘটিকে ছেড়ে দেবেন।

দীর্ঘদিনের সঙ্গী বাঘটিকে নিয়ে ঘোষ বাবু ছেড়ে দিলেন সুন্দরবনে। চোখের জল মুছতে মুছতে বাড়ি ফিরলেন। মনটা ভালো নেই। স্ত্রী-পরিজন অনেক সান্ত্বনা দিলেন। কিন্তু কারও কথাই ভালো লাগে না আজকাল। এই বাঘটিকে ছোট থেকে বড় করেছেন তিনি। অনেক ধরনের খেলা শিখিয়েছেন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য। কত স্মৃতি। আজ সবকিছু চলে গেল অভাবে-অনটনে পড়ে। এক রাতে ঘোষ বাবু বাঘটিকে স্বপ্নে দেখলেন। খারাপ স্বপ্ন। রাতে আর ঘুমাতে পারলেন না। এপাশ -ওপাশ করে রাত কাটালেন। সকালে সুন্দরবনের পথে রওনা হয়ে গেলেন। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পেলেন না বাঘের। সারা দিন হাঁটলেন। সন্ধ্যায় দেখা এক কাঠুরিয়ার সঙ্গে। তার কাছে জানতে চাইলেন ছেড়ে দেওয়া বাঘটির কোনো সন্ধান আছে কিনা। কাঠুরিয়া ঘোষ বাবুকে জঙ্গলের ভিতরে নিয়ে গেলেন। আঁতকে উঠলেন ঘোষ বাবু। গভীর জঙ্গলে পড়ে আছে বাঘের হাড়-কঙ্কাল। চামড়ায় সার্কাসের দাগ দেখে চিহ্নিত করলেন এই বাঘটি তারই ছিল। কাঠুরিয়া জানান, জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার পর বাঘটি না খেয়ে কাহিল হয়ে পড়ে। শিকার সামনে আসার পরও বাঘটি কিছু করতে পারত না। কারণ, ঘোষ বাবুর দেওয়া আরাম-আয়েশের মাংস খেতে খেতে বাঘটি শিকার করে খাওয়ার কথা ভুলে গেছে। শিকার করে খেতে হবে, তাও তার মনে আসেনি। তার ধারণা ছিল, খাবার তো আসবেই। এক পর্যায়ে না খেয়ে আরও দুর্বল হয়ে ওঠে বাঘটি। একদিন বনের একদল কুকুর বাঘটিকে আক্রমণ করে। কুকুরের আক্রমণ থেকেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি বাঘ। কারণ, নিজেকে রক্ষা করার কৌশলও ভুলে গেছে। আর সেই সুযোগ হাতছাড়া করে না কুকুরের দল। বন্যকুকুর শিকার করে বাঘটিকে খেয়ে ফেলে। কাঠুরিয়া আরও বললেন, ঘোষ বাবু, সার্কাসে আপনি বাঘটিকে নিয়মিত খাবার দিতেন। মানুষের মনজয়ের প্রশিক্ষণ দিতেন। এতে জন্মগতভাবে পাওয়া শিকারের প্রশিক্ষণ সে ভুলে যায়। জীবন চলার পথে কখনো কখনো আমাদের অবস্থা হয় সার্কাসের এই বাঘের মতো। আরাম-আয়েশের সংসারে আমরাও ভুলে যাই অনেক কিছু।

সমাজের অনেক অসংগতি, অব্যবস্থাপনা আর চিরচেনা রাজনীতির সঙ্গে বাঘের কাহিনি মেলাতে চাই না। তবু অনেক বাস্তবতা চলে আসে বাঘের কাহিনির মতোই। বাংলাদেশের জটিল রাজনীতিতে ২০১৩, ’১৪, ’১৫ সালে বিএনপি অপব্যবহার করেছে আন্দোলনের হাতিয়ার, হরতাল-অবরোধকে। দিন নেই, রাত নেই শুধুই হরতাল আর অবরোধ। এমনকি শুক্রবার, শনিবার, ঈদ, পূজা সব দিনেই হরতাল। লক্ষ্যহীন সেই আন্দোলনের কোনো সাফল্য ছিল না। মানুষ ক্লান্ত হয়ে ওঠে। এ ক্লান্তিই পরিস্থিতি বদলে দেয়। মানুষ ঘর থেকে বের হতে শুরু করে। দোকানদার দোকান খুলতে শুরু করে। ড্রাইভার বের করে গাড়ি। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়ে যায়। মানুষ ভুলে যায় দেশে আন্দোলন চলছে। এমনকি বিএনপিও সবকিছু ভুলে যায়। সেই হরতাল-অবরোধ খেলার খেসারত এখন বিএনপিকে দিতে হচ্ছে। আন্দোলনকে ঘিরে সরকারও কঠোর অবস্থানে। যানবাহনে আগুন লাগানোর ঘটনার জন্য অনেক মামলা হয়েছে। মামলায় আসামি বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শুধু তাই নয়, জিরো টলারেন্সে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও আটক হন। এর পরই বিএনপির অবস্থা দাঁড়ায় শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। একটি বড় ধরনের প্রতিবাদ করতে পারেনি তারা। শুধু বড় বড় কথা বলা ছাড়া কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি মানুষের সামনে। রাজনীতিতে একটা সুস্থির লক্ষ্য থাকতে হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কতগুলো বিষয়ে স্পষ্ট নীতি দেখাতে হয়। সেই নীতিমালা মানুষের সামনে আনতে না পারলে এর খেসারত দিতে হয়। বিএনপি সেই খেসারতই এখন দিচ্ছে। আরও অনেক দিন তাদের দিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ সেন্টিমেন্ট কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদে রাজনীতি করা যায় না। আর করলে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকে না।

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ নিয়ে আরও অনেক হিসাব মেলানো যায়। অবৈধ সম্পদ সৃষ্টিকারী লুটেরাও অনেকটা শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। তারা জানেও না লুটের সম্পদ কে ভোগ করবে? গ্যারান্টি নেই তাদের সন্তানরাই ভোগ করতে পারবে। জীবন চিরস্থায়ী নয়। মানুষের জীবন আজ আছে, কাল নেই। লুটের মাল একদিন দরিয়াতেও হারিয়ে যেতে পারে। আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটেরাদের সন্তানরাও হয় সার্কাসের বাঘ। আগের দিনের নাটক-সিনেমায় দেখানো হতো, কেউ দুর্নীতি করলে স্ত্রী-সন্তানরা দায়িত্ব নেন না। এখন ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পদ লুটেরাদের এই প্রশ্ন পরিবার করে কিনা জানি না। কিন্তু সমাজ ঠিকই করে। সমাজে খারাপ মানুষকে ভালো চোখে দেখে না কেউই। এই খারাপ মানুষ কারা সবাই জানে। কেউ হয়তো সাময়িক প্রশ্ন করছে না। তবু সবার সামনে সবকিছু পরিষ্কার। এখন সবাই ওয়ান-ইলেভেনের ইতিহাস ভুলে গেছে। কিন্তু দাপুটে মানুষের অসহায় চিত্র সবাই দেখেছে। এখনো অনেকে ইউটিউবে শোনে সেসব দিনের কাহিনি। ক্ষণস্থায়ী জীবনে কিছুই থাকে না। মানুষ একা আসে, একা যায়। দেশ-বিদেশের ব্যাংক ব্যালান্স কিছুই যায় না সঙ্গে। আর অবৈধ সম্পদ কখনই দীর্ঘ সময় ভোগদখলে থাকে না। বিদেশ গেলেও ফেরত আসে না। কেউ কেউ সাময়িক ভোগ করতে পারে। অনেকে তাও পারে না। লুটেরাদের খুব কম সন্তানই বাবার অবৈধ সম্পদ রক্ষা করেছে। অনেকের অবৈধ সম্পদ তাদের সন্তানরা নষ্ট করেছে। লুটেরা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ কেউই সুখের ছোঁয়া নিয়ে মরতে পারেননি। জীবনের স্বপ্ন ও সুখ আলাদা। সুখের জন্য মন দরকার হয়। মানুষের জন্য করা কাজেই স্বস্তি আর শান্তি আসতে পারে। এই মনটা সবার থাকে না। এই যুগে এমনিতেই পড়ন্ত বেলায় সন্তান বাবা-মায়ের খবরও রাখে না। কারও বাবা-মা থাকেন ওল্ড হোমে। বছর পার হয়ে যায়। বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত, মৃত্যুবার্ষিকী সন্তান পালন করে না। ধিক! ব্যাংক, বীমা, রাষ্ট্রীয় অর্থ লুট করা এই সম্পদের। মনে রাখা দরকার, আলোর পাশেই থাকে অন্ধকার। অনেকে আলোর রশ্মি ছুঁতে ছুঁতে অন্ধকারে তলিয়ে যায়। আর সর্বনাশ তখনই হয়।

ছোট্ট একটা জীবন। এই জীবনে মানুষ কীসের লোভে এত কিছু করে বুঝি না। জীবনের পরতে পরতে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলানো বড় কঠিন। বড় জটিল একটা সময় অতিক্রম করছি। এই সমাজে চলার মতো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। লোভ-লালসার অনলে সবকিছুর সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বাস করুন, মাঝে মাঝে শুধুই ক্লান্তির ছায়া দেখি চারপাশে। জীবন ও জগৎ-সংসারকে নিয়ে ভাবনাগুলো কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। আবেগ, প্রেম, ভালোবাসা, সম্পর্কের বন্ধনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। প্রেমের অধ্যায়গুলো সব সময় অন্যরকম ছিল। তবু এখনকার মতো এমন অমানবিক অবস্থা আগে ছিল না। সিরিয়াস কথা অনেক হয়েছে। এবার  দিলীপ কুমারের বারোমিশালি প্রেম নিয়ে কিছু বলি। মধুবালার প্রেমের অধ্যায় নিয়ে দিলীপ কুমার ঝড় তুলেছিলেন মুঘল-ই-আজম ছবি করার সময়। সেই অমর প্রেম কতটা অমরত্ব পেয়েছিল? বহতা জীবনের বাস্তবতায় কঠিন সেই প্রেমও একদিন ভেঙে খান খান হয়ে যায়। দিলীপ কুমারকে নিয়ে কথা ছিল বৈজয়ন্তীমালা দেবীকে নিয়েও। কিন্তু দিলীপ কুমার বিয়ে করেন সায়রা বানুকে। দিলীপ আর সায়রা বানুর বিয়ের পরের জীবন ছিল আলাদা। এর মাঝে সুখ আছে, দুঃখ আছে। কষ্টের ছোঁয়াও কম নয়। একবার সন্তান জন্মদানের সময় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সায়রা বানু। দিলীপ কুমার স্ত্রীর পাশে দাঁড়ান এই সময়ে। একদিন হঠাৎ সায়রা বানু বললেন, ভীষণ আম খেতে মনে চাইছে। দিলীপ কুমার নিজেই বাজারে ছুটে যান আম কিনতে। মিডিয়ায় চলে আসে সেই খবর। সেই প্রেম-ভালোবাসাও একদিন আলগা হয়ে যায়। সায়রা বানুকে রেখেই সংসার জীবনের ১৬ বছর পর বিয়ে করেন আসমা নামের এক রমণীকে। তার পরও সায়রা বানু কিন্তু দিলীপ কুমারকে ছাড়েননি। বরং তিনি অপেক্ষায় থাকতেন দিলীপ কুমারের জন্য। তার বিশ্বাস ছিল, দিলীপ কুমার ফিরে আসবেনই। সত্যি, দিলীপ কুমার ফিরে আসেন। আসমার সঙ্গে মোহভঙ্গ হতে বেশি দেরি হয়নি। একদিন দিলীপ কুমার জানতে পারেন, তার নতুন স্ত্রী আসমা সম্পর্ক বজায় রেখেছেন পুরাতন প্রেমিকের সঙ্গে। কঠিন আঘাত পেলেন দিলীপ কুমার। দ্রুত আবার ফিরে আসেন সায়রা বানুর কাছে। সায়রা বানু দিলীপ কুমারকে ফেরাননি। সেই প্রেম আবার নতুন করে জেগে ওঠে, ডালপালা বাড়িয়ে দেয়। ৯৬ বছরে দিলীপ কুমার নতুন শার্ট-প্যান্ট পরে টুইট করেন, এই ড্রেস সায়রা বানুরই পছন্দ করা। হায়! জগতে সুখের বিষয়টি আলাদা। এই সুখের খোঁজেই আমরা ঘুরে বেড়াই। একটা জীবন কাটিয়ে দিই স্বপ্ন ছুঁয়ে সুখ দেখার জন্য। কিন্তু কীভাবে আসবে সেই সুখ? অবৈধ অর্থবিত্ত ভোগে সুখ নেই। সুখ পাখিটা নিজের হাতের মুঠোয়। শুধু তাকে ধরতে হয় আপন করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
ফের ভেনিজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনিজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ আরও ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ আরও ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন