শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

একটা গল্প মনে পড়েছে। বাংলাদেশে একসময় সার্কাস খুবই জনপ্রিয় ছিল। বিশেষ করে আমাদের কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে অনেক সার্কাস কোম্পানি ছিল। তারাই সারা দেশ চষে বেড়াত। ঘুরত হাতি, ঘোড়া, বাঘ, বানর নিয়ে। বাঘের সঙ্গে খেলা করত সার্কাসের মানুষ। আমরা বিস্ময় নিয়ে সেই খেলা দেখতাম। সার্কাস বেশি জমত মফস্বলে। মানুষের ভিড় থাকত রাতজুড়ে। এখন সেই বাঘও নেই, সেই সার্কাস কোম্পানিও নেই। মানুষের মন বদল হয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে বিনোদনের ঐতিহ্যও। আর আর্থিক সংকটে বিপর্যয়ে পড়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোও। সার্কাসের সঙ্গে যাত্রাপালার দিনও শেষ হয়ে গেছে। পুতুলনাচেও শিশু-কিশোরদের আগ্রহ নেই। ডিজিটাল দুনিয়া কেড়ে নিয়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোকে। আমার গল্পটা ঐতিহ্যবাহী সার্কাস কোম্পানিগুলোর একটিকে নিয়ে।  এর মালিকের নাম ঘোষ বাবু। তিনি আনন্দ সার্কাসের মালিক।  বিপর্যয়ের বাতাস আঘাত হেনেছে ঘোষ বাবুর সার্কাসের ওপরও। এখন জেলা শহর থেকে গ্রাম কোথাও ডাক পান না ঘোষ বাবু। কেউ আর আনন্দ উৎসবের জন্য সার্কাসের আয়োজন করে না। তাই বসে খেতে খেতে আনন্দ সার্কাসও বন্ধের পথে। অনেক কষ্টে গড়া প্রতিষ্ঠান চোখের সামনে বন্ধ হতে দেখে ঘোষ বাবুর মন ভালো নেই। তার পরিবারের সদস্য বাঘ, হাতি, ঘোড়া না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে সার্কাসের মানুষ পেশা ত্যাগ করে চলে গেছেন। কিন্তু পশুদের নিয়ে কী করবেন ঘোষ বাবু? মায়ার সংসার। না পারেন পশুগুলোকে ছাড়তে, না পারেন রাখতে। মহাবিপাকে পড়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাতির জন্য লাগে কলাগাছ, বাঘের জন্য দরকার মাংস, বানরের জন্য বিভিন্ন খাবার। কিন্তু কোথা থেকে জোগান দেবেন? ধারকর্জ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাড়ির সামনে পাওনাধারের ভিড় বাড়ছে। তাগাদা আসছে। এক অসহায় অবস্থা। এই সময় এক আত্মীয় পরামর্শ দেন- ঘোষ, এভাবে আর কত দিন? বুঝতে পারছি বাঘ, হাতি, ঘোড়ার প্রতি তোমার মায়া পড়ে গেছে। মায়াতেই মানুষের সর্বনাশ করে। তোমারও হচ্ছে। ওদের বিক্রি করে দাও। দুই পয়সা ঘরে আসবে। দেনা শোধরাতে পারবে। ঘোষ বললেন, আমি অনেক কষ্টে ওদের লালন-পালন করেছি। নতুন করে যিনি কিনবেন তিনি কী করবেন জানি না। ওদের কোনো কষ্ট দেখলে আমার ভালো লাগবে না। তাই বিক্রি করতে পারব না। অন্য এক বন্ধু পরামর্শ দিলেন, এভাবে রাখলে কি চলবে? ওরাও মরবে, তুমিও মরবে। তার চেয়ে ওদের বনে ছেড়ে দাও। তাতে ওরা স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করবে। বাঘের খাওয়ার কোনো কষ্ট হবে না। খাবার শিকার করে খেয়ে নেবে। এই প্রস্তাব ঘোষ বাবুর পছন্দ হলো। তিনি রাজি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন আগে বাঘটিকে ছেড়ে দেবেন।

দীর্ঘদিনের সঙ্গী বাঘটিকে নিয়ে ঘোষ বাবু ছেড়ে দিলেন সুন্দরবনে। চোখের জল মুছতে মুছতে বাড়ি ফিরলেন। মনটা ভালো নেই। স্ত্রী-পরিজন অনেক সান্ত্বনা দিলেন। কিন্তু কারও কথাই ভালো লাগে না আজকাল। এই বাঘটিকে ছোট থেকে বড় করেছেন তিনি। অনেক ধরনের খেলা শিখিয়েছেন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য। কত স্মৃতি। আজ সবকিছু চলে গেল অভাবে-অনটনে পড়ে। এক রাতে ঘোষ বাবু বাঘটিকে স্বপ্নে দেখলেন। খারাপ স্বপ্ন। রাতে আর ঘুমাতে পারলেন না। এপাশ -ওপাশ করে রাত কাটালেন। সকালে সুন্দরবনের পথে রওনা হয়ে গেলেন। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পেলেন না বাঘের। সারা দিন হাঁটলেন। সন্ধ্যায় দেখা এক কাঠুরিয়ার সঙ্গে। তার কাছে জানতে চাইলেন ছেড়ে দেওয়া বাঘটির কোনো সন্ধান আছে কিনা। কাঠুরিয়া ঘোষ বাবুকে জঙ্গলের ভিতরে নিয়ে গেলেন। আঁতকে উঠলেন ঘোষ বাবু। গভীর জঙ্গলে পড়ে আছে বাঘের হাড়-কঙ্কাল। চামড়ায় সার্কাসের দাগ দেখে চিহ্নিত করলেন এই বাঘটি তারই ছিল। কাঠুরিয়া জানান, জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার পর বাঘটি না খেয়ে কাহিল হয়ে পড়ে। শিকার সামনে আসার পরও বাঘটি কিছু করতে পারত না। কারণ, ঘোষ বাবুর দেওয়া আরাম-আয়েশের মাংস খেতে খেতে বাঘটি শিকার করে খাওয়ার কথা ভুলে গেছে। শিকার করে খেতে হবে, তাও তার মনে আসেনি। তার ধারণা ছিল, খাবার তো আসবেই। এক পর্যায়ে না খেয়ে আরও দুর্বল হয়ে ওঠে বাঘটি। একদিন বনের একদল কুকুর বাঘটিকে আক্রমণ করে। কুকুরের আক্রমণ থেকেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি বাঘ। কারণ, নিজেকে রক্ষা করার কৌশলও ভুলে গেছে। আর সেই সুযোগ হাতছাড়া করে না কুকুরের দল। বন্যকুকুর শিকার করে বাঘটিকে খেয়ে ফেলে। কাঠুরিয়া আরও বললেন, ঘোষ বাবু, সার্কাসে আপনি বাঘটিকে নিয়মিত খাবার দিতেন। মানুষের মনজয়ের প্রশিক্ষণ দিতেন। এতে জন্মগতভাবে পাওয়া শিকারের প্রশিক্ষণ সে ভুলে যায়। জীবন চলার পথে কখনো কখনো আমাদের অবস্থা হয় সার্কাসের এই বাঘের মতো। আরাম-আয়েশের সংসারে আমরাও ভুলে যাই অনেক কিছু।

সমাজের অনেক অসংগতি, অব্যবস্থাপনা আর চিরচেনা রাজনীতির সঙ্গে বাঘের কাহিনি মেলাতে চাই না। তবু অনেক বাস্তবতা চলে আসে বাঘের কাহিনির মতোই। বাংলাদেশের জটিল রাজনীতিতে ২০১৩, ’১৪, ’১৫ সালে বিএনপি অপব্যবহার করেছে আন্দোলনের হাতিয়ার, হরতাল-অবরোধকে। দিন নেই, রাত নেই শুধুই হরতাল আর অবরোধ। এমনকি শুক্রবার, শনিবার, ঈদ, পূজা সব দিনেই হরতাল। লক্ষ্যহীন সেই আন্দোলনের কোনো সাফল্য ছিল না। মানুষ ক্লান্ত হয়ে ওঠে। এ ক্লান্তিই পরিস্থিতি বদলে দেয়। মানুষ ঘর থেকে বের হতে শুরু করে। দোকানদার দোকান খুলতে শুরু করে। ড্রাইভার বের করে গাড়ি। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়ে যায়। মানুষ ভুলে যায় দেশে আন্দোলন চলছে। এমনকি বিএনপিও সবকিছু ভুলে যায়। সেই হরতাল-অবরোধ খেলার খেসারত এখন বিএনপিকে দিতে হচ্ছে। আন্দোলনকে ঘিরে সরকারও কঠোর অবস্থানে। যানবাহনে আগুন লাগানোর ঘটনার জন্য অনেক মামলা হয়েছে। মামলায় আসামি বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শুধু তাই নয়, জিরো টলারেন্সে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও আটক হন। এর পরই বিএনপির অবস্থা দাঁড়ায় শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। একটি বড় ধরনের প্রতিবাদ করতে পারেনি তারা। শুধু বড় বড় কথা বলা ছাড়া কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি মানুষের সামনে। রাজনীতিতে একটা সুস্থির লক্ষ্য থাকতে হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কতগুলো বিষয়ে স্পষ্ট নীতি দেখাতে হয়। সেই নীতিমালা মানুষের সামনে আনতে না পারলে এর খেসারত দিতে হয়। বিএনপি সেই খেসারতই এখন দিচ্ছে। আরও অনেক দিন তাদের দিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ সেন্টিমেন্ট কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদে রাজনীতি করা যায় না। আর করলে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকে না।

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ নিয়ে আরও অনেক হিসাব মেলানো যায়। অবৈধ সম্পদ সৃষ্টিকারী লুটেরাও অনেকটা শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। তারা জানেও না লুটের সম্পদ কে ভোগ করবে? গ্যারান্টি নেই তাদের সন্তানরাই ভোগ করতে পারবে। জীবন চিরস্থায়ী নয়। মানুষের জীবন আজ আছে, কাল নেই। লুটের মাল একদিন দরিয়াতেও হারিয়ে যেতে পারে। আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটেরাদের সন্তানরাও হয় সার্কাসের বাঘ। আগের দিনের নাটক-সিনেমায় দেখানো হতো, কেউ দুর্নীতি করলে স্ত্রী-সন্তানরা দায়িত্ব নেন না। এখন ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পদ লুটেরাদের এই প্রশ্ন পরিবার করে কিনা জানি না। কিন্তু সমাজ ঠিকই করে। সমাজে খারাপ মানুষকে ভালো চোখে দেখে না কেউই। এই খারাপ মানুষ কারা সবাই জানে। কেউ হয়তো সাময়িক প্রশ্ন করছে না। তবু সবার সামনে সবকিছু পরিষ্কার। এখন সবাই ওয়ান-ইলেভেনের ইতিহাস ভুলে গেছে। কিন্তু দাপুটে মানুষের অসহায় চিত্র সবাই দেখেছে। এখনো অনেকে ইউটিউবে শোনে সেসব দিনের কাহিনি। ক্ষণস্থায়ী জীবনে কিছুই থাকে না। মানুষ একা আসে, একা যায়। দেশ-বিদেশের ব্যাংক ব্যালান্স কিছুই যায় না সঙ্গে। আর অবৈধ সম্পদ কখনই দীর্ঘ সময় ভোগদখলে থাকে না। বিদেশ গেলেও ফেরত আসে না। কেউ কেউ সাময়িক ভোগ করতে পারে। অনেকে তাও পারে না। লুটেরাদের খুব কম সন্তানই বাবার অবৈধ সম্পদ রক্ষা করেছে। অনেকের অবৈধ সম্পদ তাদের সন্তানরা নষ্ট করেছে। লুটেরা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ কেউই সুখের ছোঁয়া নিয়ে মরতে পারেননি। জীবনের স্বপ্ন ও সুখ আলাদা। সুখের জন্য মন দরকার হয়। মানুষের জন্য করা কাজেই স্বস্তি আর শান্তি আসতে পারে। এই মনটা সবার থাকে না। এই যুগে এমনিতেই পড়ন্ত বেলায় সন্তান বাবা-মায়ের খবরও রাখে না। কারও বাবা-মা থাকেন ওল্ড হোমে। বছর পার হয়ে যায়। বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত, মৃত্যুবার্ষিকী সন্তান পালন করে না। ধিক! ব্যাংক, বীমা, রাষ্ট্রীয় অর্থ লুট করা এই সম্পদের। মনে রাখা দরকার, আলোর পাশেই থাকে অন্ধকার। অনেকে আলোর রশ্মি ছুঁতে ছুঁতে অন্ধকারে তলিয়ে যায়। আর সর্বনাশ তখনই হয়।

ছোট্ট একটা জীবন। এই জীবনে মানুষ কীসের লোভে এত কিছু করে বুঝি না। জীবনের পরতে পরতে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলানো বড় কঠিন। বড় জটিল একটা সময় অতিক্রম করছি। এই সমাজে চলার মতো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। লোভ-লালসার অনলে সবকিছুর সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বাস করুন, মাঝে মাঝে শুধুই ক্লান্তির ছায়া দেখি চারপাশে। জীবন ও জগৎ-সংসারকে নিয়ে ভাবনাগুলো কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। আবেগ, প্রেম, ভালোবাসা, সম্পর্কের বন্ধনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। প্রেমের অধ্যায়গুলো সব সময় অন্যরকম ছিল। তবু এখনকার মতো এমন অমানবিক অবস্থা আগে ছিল না। সিরিয়াস কথা অনেক হয়েছে। এবার  দিলীপ কুমারের বারোমিশালি প্রেম নিয়ে কিছু বলি। মধুবালার প্রেমের অধ্যায় নিয়ে দিলীপ কুমার ঝড় তুলেছিলেন মুঘল-ই-আজম ছবি করার সময়। সেই অমর প্রেম কতটা অমরত্ব পেয়েছিল? বহতা জীবনের বাস্তবতায় কঠিন সেই প্রেমও একদিন ভেঙে খান খান হয়ে যায়। দিলীপ কুমারকে নিয়ে কথা ছিল বৈজয়ন্তীমালা দেবীকে নিয়েও। কিন্তু দিলীপ কুমার বিয়ে করেন সায়রা বানুকে। দিলীপ আর সায়রা বানুর বিয়ের পরের জীবন ছিল আলাদা। এর মাঝে সুখ আছে, দুঃখ আছে। কষ্টের ছোঁয়াও কম নয়। একবার সন্তান জন্মদানের সময় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সায়রা বানু। দিলীপ কুমার স্ত্রীর পাশে দাঁড়ান এই সময়ে। একদিন হঠাৎ সায়রা বানু বললেন, ভীষণ আম খেতে মনে চাইছে। দিলীপ কুমার নিজেই বাজারে ছুটে যান আম কিনতে। মিডিয়ায় চলে আসে সেই খবর। সেই প্রেম-ভালোবাসাও একদিন আলগা হয়ে যায়। সায়রা বানুকে রেখেই সংসার জীবনের ১৬ বছর পর বিয়ে করেন আসমা নামের এক রমণীকে। তার পরও সায়রা বানু কিন্তু দিলীপ কুমারকে ছাড়েননি। বরং তিনি অপেক্ষায় থাকতেন দিলীপ কুমারের জন্য। তার বিশ্বাস ছিল, দিলীপ কুমার ফিরে আসবেনই। সত্যি, দিলীপ কুমার ফিরে আসেন। আসমার সঙ্গে মোহভঙ্গ হতে বেশি দেরি হয়নি। একদিন দিলীপ কুমার জানতে পারেন, তার নতুন স্ত্রী আসমা সম্পর্ক বজায় রেখেছেন পুরাতন প্রেমিকের সঙ্গে। কঠিন আঘাত পেলেন দিলীপ কুমার। দ্রুত আবার ফিরে আসেন সায়রা বানুর কাছে। সায়রা বানু দিলীপ কুমারকে ফেরাননি। সেই প্রেম আবার নতুন করে জেগে ওঠে, ডালপালা বাড়িয়ে দেয়। ৯৬ বছরে দিলীপ কুমার নতুন শার্ট-প্যান্ট পরে টুইট করেন, এই ড্রেস সায়রা বানুরই পছন্দ করা। হায়! জগতে সুখের বিষয়টি আলাদা। এই সুখের খোঁজেই আমরা ঘুরে বেড়াই। একটা জীবন কাটিয়ে দিই স্বপ্ন ছুঁয়ে সুখ দেখার জন্য। কিন্তু কীভাবে আসবে সেই সুখ? অবৈধ অর্থবিত্ত ভোগে সুখ নেই। সুখ পাখিটা নিজের হাতের মুঠোয়। শুধু তাকে ধরতে হয় আপন করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা