শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

একটা গল্প মনে পড়েছে। বাংলাদেশে একসময় সার্কাস খুবই জনপ্রিয় ছিল। বিশেষ করে আমাদের কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে অনেক সার্কাস কোম্পানি ছিল। তারাই সারা দেশ চষে বেড়াত। ঘুরত হাতি, ঘোড়া, বাঘ, বানর নিয়ে। বাঘের সঙ্গে খেলা করত সার্কাসের মানুষ। আমরা বিস্ময় নিয়ে সেই খেলা দেখতাম। সার্কাস বেশি জমত মফস্বলে। মানুষের ভিড় থাকত রাতজুড়ে। এখন সেই বাঘও নেই, সেই সার্কাস কোম্পানিও নেই। মানুষের মন বদল হয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে বিনোদনের ঐতিহ্যও। আর আর্থিক সংকটে বিপর্যয়ে পড়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোও। সার্কাসের সঙ্গে যাত্রাপালার দিনও শেষ হয়ে গেছে। পুতুলনাচেও শিশু-কিশোরদের আগ্রহ নেই। ডিজিটাল দুনিয়া কেড়ে নিয়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোকে। আমার গল্পটা ঐতিহ্যবাহী সার্কাস কোম্পানিগুলোর একটিকে নিয়ে।  এর মালিকের নাম ঘোষ বাবু। তিনি আনন্দ সার্কাসের মালিক।  বিপর্যয়ের বাতাস আঘাত হেনেছে ঘোষ বাবুর সার্কাসের ওপরও। এখন জেলা শহর থেকে গ্রাম কোথাও ডাক পান না ঘোষ বাবু। কেউ আর আনন্দ উৎসবের জন্য সার্কাসের আয়োজন করে না। তাই বসে খেতে খেতে আনন্দ সার্কাসও বন্ধের পথে। অনেক কষ্টে গড়া প্রতিষ্ঠান চোখের সামনে বন্ধ হতে দেখে ঘোষ বাবুর মন ভালো নেই। তার পরিবারের সদস্য বাঘ, হাতি, ঘোড়া না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে সার্কাসের মানুষ পেশা ত্যাগ করে চলে গেছেন। কিন্তু পশুদের নিয়ে কী করবেন ঘোষ বাবু? মায়ার সংসার। না পারেন পশুগুলোকে ছাড়তে, না পারেন রাখতে। মহাবিপাকে পড়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাতির জন্য লাগে কলাগাছ, বাঘের জন্য দরকার মাংস, বানরের জন্য বিভিন্ন খাবার। কিন্তু কোথা থেকে জোগান দেবেন? ধারকর্জ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাড়ির সামনে পাওনাধারের ভিড় বাড়ছে। তাগাদা আসছে। এক অসহায় অবস্থা। এই সময় এক আত্মীয় পরামর্শ দেন- ঘোষ, এভাবে আর কত দিন? বুঝতে পারছি বাঘ, হাতি, ঘোড়ার প্রতি তোমার মায়া পড়ে গেছে। মায়াতেই মানুষের সর্বনাশ করে। তোমারও হচ্ছে। ওদের বিক্রি করে দাও। দুই পয়সা ঘরে আসবে। দেনা শোধরাতে পারবে। ঘোষ বললেন, আমি অনেক কষ্টে ওদের লালন-পালন করেছি। নতুন করে যিনি কিনবেন তিনি কী করবেন জানি না। ওদের কোনো কষ্ট দেখলে আমার ভালো লাগবে না। তাই বিক্রি করতে পারব না। অন্য এক বন্ধু পরামর্শ দিলেন, এভাবে রাখলে কি চলবে? ওরাও মরবে, তুমিও মরবে। তার চেয়ে ওদের বনে ছেড়ে দাও। তাতে ওরা স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করবে। বাঘের খাওয়ার কোনো কষ্ট হবে না। খাবার শিকার করে খেয়ে নেবে। এই প্রস্তাব ঘোষ বাবুর পছন্দ হলো। তিনি রাজি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন আগে বাঘটিকে ছেড়ে দেবেন।

দীর্ঘদিনের সঙ্গী বাঘটিকে নিয়ে ঘোষ বাবু ছেড়ে দিলেন সুন্দরবনে। চোখের জল মুছতে মুছতে বাড়ি ফিরলেন। মনটা ভালো নেই। স্ত্রী-পরিজন অনেক সান্ত্বনা দিলেন। কিন্তু কারও কথাই ভালো লাগে না আজকাল। এই বাঘটিকে ছোট থেকে বড় করেছেন তিনি। অনেক ধরনের খেলা শিখিয়েছেন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য। কত স্মৃতি। আজ সবকিছু চলে গেল অভাবে-অনটনে পড়ে। এক রাতে ঘোষ বাবু বাঘটিকে স্বপ্নে দেখলেন। খারাপ স্বপ্ন। রাতে আর ঘুমাতে পারলেন না। এপাশ -ওপাশ করে রাত কাটালেন। সকালে সুন্দরবনের পথে রওনা হয়ে গেলেন। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পেলেন না বাঘের। সারা দিন হাঁটলেন। সন্ধ্যায় দেখা এক কাঠুরিয়ার সঙ্গে। তার কাছে জানতে চাইলেন ছেড়ে দেওয়া বাঘটির কোনো সন্ধান আছে কিনা। কাঠুরিয়া ঘোষ বাবুকে জঙ্গলের ভিতরে নিয়ে গেলেন। আঁতকে উঠলেন ঘোষ বাবু। গভীর জঙ্গলে পড়ে আছে বাঘের হাড়-কঙ্কাল। চামড়ায় সার্কাসের দাগ দেখে চিহ্নিত করলেন এই বাঘটি তারই ছিল। কাঠুরিয়া জানান, জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার পর বাঘটি না খেয়ে কাহিল হয়ে পড়ে। শিকার সামনে আসার পরও বাঘটি কিছু করতে পারত না। কারণ, ঘোষ বাবুর দেওয়া আরাম-আয়েশের মাংস খেতে খেতে বাঘটি শিকার করে খাওয়ার কথা ভুলে গেছে। শিকার করে খেতে হবে, তাও তার মনে আসেনি। তার ধারণা ছিল, খাবার তো আসবেই। এক পর্যায়ে না খেয়ে আরও দুর্বল হয়ে ওঠে বাঘটি। একদিন বনের একদল কুকুর বাঘটিকে আক্রমণ করে। কুকুরের আক্রমণ থেকেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি বাঘ। কারণ, নিজেকে রক্ষা করার কৌশলও ভুলে গেছে। আর সেই সুযোগ হাতছাড়া করে না কুকুরের দল। বন্যকুকুর শিকার করে বাঘটিকে খেয়ে ফেলে। কাঠুরিয়া আরও বললেন, ঘোষ বাবু, সার্কাসে আপনি বাঘটিকে নিয়মিত খাবার দিতেন। মানুষের মনজয়ের প্রশিক্ষণ দিতেন। এতে জন্মগতভাবে পাওয়া শিকারের প্রশিক্ষণ সে ভুলে যায়। জীবন চলার পথে কখনো কখনো আমাদের অবস্থা হয় সার্কাসের এই বাঘের মতো। আরাম-আয়েশের সংসারে আমরাও ভুলে যাই অনেক কিছু।

সমাজের অনেক অসংগতি, অব্যবস্থাপনা আর চিরচেনা রাজনীতির সঙ্গে বাঘের কাহিনি মেলাতে চাই না। তবু অনেক বাস্তবতা চলে আসে বাঘের কাহিনির মতোই। বাংলাদেশের জটিল রাজনীতিতে ২০১৩, ’১৪, ’১৫ সালে বিএনপি অপব্যবহার করেছে আন্দোলনের হাতিয়ার, হরতাল-অবরোধকে। দিন নেই, রাত নেই শুধুই হরতাল আর অবরোধ। এমনকি শুক্রবার, শনিবার, ঈদ, পূজা সব দিনেই হরতাল। লক্ষ্যহীন সেই আন্দোলনের কোনো সাফল্য ছিল না। মানুষ ক্লান্ত হয়ে ওঠে। এ ক্লান্তিই পরিস্থিতি বদলে দেয়। মানুষ ঘর থেকে বের হতে শুরু করে। দোকানদার দোকান খুলতে শুরু করে। ড্রাইভার বের করে গাড়ি। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়ে যায়। মানুষ ভুলে যায় দেশে আন্দোলন চলছে। এমনকি বিএনপিও সবকিছু ভুলে যায়। সেই হরতাল-অবরোধ খেলার খেসারত এখন বিএনপিকে দিতে হচ্ছে। আন্দোলনকে ঘিরে সরকারও কঠোর অবস্থানে। যানবাহনে আগুন লাগানোর ঘটনার জন্য অনেক মামলা হয়েছে। মামলায় আসামি বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শুধু তাই নয়, জিরো টলারেন্সে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও আটক হন। এর পরই বিএনপির অবস্থা দাঁড়ায় শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। একটি বড় ধরনের প্রতিবাদ করতে পারেনি তারা। শুধু বড় বড় কথা বলা ছাড়া কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি মানুষের সামনে। রাজনীতিতে একটা সুস্থির লক্ষ্য থাকতে হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কতগুলো বিষয়ে স্পষ্ট নীতি দেখাতে হয়। সেই নীতিমালা মানুষের সামনে আনতে না পারলে এর খেসারত দিতে হয়। বিএনপি সেই খেসারতই এখন দিচ্ছে। আরও অনেক দিন তাদের দিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ সেন্টিমেন্ট কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদে রাজনীতি করা যায় না। আর করলে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকে না।

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ নিয়ে আরও অনেক হিসাব মেলানো যায়। অবৈধ সম্পদ সৃষ্টিকারী লুটেরাও অনেকটা শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। তারা জানেও না লুটের সম্পদ কে ভোগ করবে? গ্যারান্টি নেই তাদের সন্তানরাই ভোগ করতে পারবে। জীবন চিরস্থায়ী নয়। মানুষের জীবন আজ আছে, কাল নেই। লুটের মাল একদিন দরিয়াতেও হারিয়ে যেতে পারে। আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটেরাদের সন্তানরাও হয় সার্কাসের বাঘ। আগের দিনের নাটক-সিনেমায় দেখানো হতো, কেউ দুর্নীতি করলে স্ত্রী-সন্তানরা দায়িত্ব নেন না। এখন ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পদ লুটেরাদের এই প্রশ্ন পরিবার করে কিনা জানি না। কিন্তু সমাজ ঠিকই করে। সমাজে খারাপ মানুষকে ভালো চোখে দেখে না কেউই। এই খারাপ মানুষ কারা সবাই জানে। কেউ হয়তো সাময়িক প্রশ্ন করছে না। তবু সবার সামনে সবকিছু পরিষ্কার। এখন সবাই ওয়ান-ইলেভেনের ইতিহাস ভুলে গেছে। কিন্তু দাপুটে মানুষের অসহায় চিত্র সবাই দেখেছে। এখনো অনেকে ইউটিউবে শোনে সেসব দিনের কাহিনি। ক্ষণস্থায়ী জীবনে কিছুই থাকে না। মানুষ একা আসে, একা যায়। দেশ-বিদেশের ব্যাংক ব্যালান্স কিছুই যায় না সঙ্গে। আর অবৈধ সম্পদ কখনই দীর্ঘ সময় ভোগদখলে থাকে না। বিদেশ গেলেও ফেরত আসে না। কেউ কেউ সাময়িক ভোগ করতে পারে। অনেকে তাও পারে না। লুটেরাদের খুব কম সন্তানই বাবার অবৈধ সম্পদ রক্ষা করেছে। অনেকের অবৈধ সম্পদ তাদের সন্তানরা নষ্ট করেছে। লুটেরা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ কেউই সুখের ছোঁয়া নিয়ে মরতে পারেননি। জীবনের স্বপ্ন ও সুখ আলাদা। সুখের জন্য মন দরকার হয়। মানুষের জন্য করা কাজেই স্বস্তি আর শান্তি আসতে পারে। এই মনটা সবার থাকে না। এই যুগে এমনিতেই পড়ন্ত বেলায় সন্তান বাবা-মায়ের খবরও রাখে না। কারও বাবা-মা থাকেন ওল্ড হোমে। বছর পার হয়ে যায়। বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত, মৃত্যুবার্ষিকী সন্তান পালন করে না। ধিক! ব্যাংক, বীমা, রাষ্ট্রীয় অর্থ লুট করা এই সম্পদের। মনে রাখা দরকার, আলোর পাশেই থাকে অন্ধকার। অনেকে আলোর রশ্মি ছুঁতে ছুঁতে অন্ধকারে তলিয়ে যায়। আর সর্বনাশ তখনই হয়।

ছোট্ট একটা জীবন। এই জীবনে মানুষ কীসের লোভে এত কিছু করে বুঝি না। জীবনের পরতে পরতে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলানো বড় কঠিন। বড় জটিল একটা সময় অতিক্রম করছি। এই সমাজে চলার মতো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। লোভ-লালসার অনলে সবকিছুর সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বাস করুন, মাঝে মাঝে শুধুই ক্লান্তির ছায়া দেখি চারপাশে। জীবন ও জগৎ-সংসারকে নিয়ে ভাবনাগুলো কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। আবেগ, প্রেম, ভালোবাসা, সম্পর্কের বন্ধনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। প্রেমের অধ্যায়গুলো সব সময় অন্যরকম ছিল। তবু এখনকার মতো এমন অমানবিক অবস্থা আগে ছিল না। সিরিয়াস কথা অনেক হয়েছে। এবার  দিলীপ কুমারের বারোমিশালি প্রেম নিয়ে কিছু বলি। মধুবালার প্রেমের অধ্যায় নিয়ে দিলীপ কুমার ঝড় তুলেছিলেন মুঘল-ই-আজম ছবি করার সময়। সেই অমর প্রেম কতটা অমরত্ব পেয়েছিল? বহতা জীবনের বাস্তবতায় কঠিন সেই প্রেমও একদিন ভেঙে খান খান হয়ে যায়। দিলীপ কুমারকে নিয়ে কথা ছিল বৈজয়ন্তীমালা দেবীকে নিয়েও। কিন্তু দিলীপ কুমার বিয়ে করেন সায়রা বানুকে। দিলীপ আর সায়রা বানুর বিয়ের পরের জীবন ছিল আলাদা। এর মাঝে সুখ আছে, দুঃখ আছে। কষ্টের ছোঁয়াও কম নয়। একবার সন্তান জন্মদানের সময় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সায়রা বানু। দিলীপ কুমার স্ত্রীর পাশে দাঁড়ান এই সময়ে। একদিন হঠাৎ সায়রা বানু বললেন, ভীষণ আম খেতে মনে চাইছে। দিলীপ কুমার নিজেই বাজারে ছুটে যান আম কিনতে। মিডিয়ায় চলে আসে সেই খবর। সেই প্রেম-ভালোবাসাও একদিন আলগা হয়ে যায়। সায়রা বানুকে রেখেই সংসার জীবনের ১৬ বছর পর বিয়ে করেন আসমা নামের এক রমণীকে। তার পরও সায়রা বানু কিন্তু দিলীপ কুমারকে ছাড়েননি। বরং তিনি অপেক্ষায় থাকতেন দিলীপ কুমারের জন্য। তার বিশ্বাস ছিল, দিলীপ কুমার ফিরে আসবেনই। সত্যি, দিলীপ কুমার ফিরে আসেন। আসমার সঙ্গে মোহভঙ্গ হতে বেশি দেরি হয়নি। একদিন দিলীপ কুমার জানতে পারেন, তার নতুন স্ত্রী আসমা সম্পর্ক বজায় রেখেছেন পুরাতন প্রেমিকের সঙ্গে। কঠিন আঘাত পেলেন দিলীপ কুমার। দ্রুত আবার ফিরে আসেন সায়রা বানুর কাছে। সায়রা বানু দিলীপ কুমারকে ফেরাননি। সেই প্রেম আবার নতুন করে জেগে ওঠে, ডালপালা বাড়িয়ে দেয়। ৯৬ বছরে দিলীপ কুমার নতুন শার্ট-প্যান্ট পরে টুইট করেন, এই ড্রেস সায়রা বানুরই পছন্দ করা। হায়! জগতে সুখের বিষয়টি আলাদা। এই সুখের খোঁজেই আমরা ঘুরে বেড়াই। একটা জীবন কাটিয়ে দিই স্বপ্ন ছুঁয়ে সুখ দেখার জন্য। কিন্তু কীভাবে আসবে সেই সুখ? অবৈধ অর্থবিত্ত ভোগে সুখ নেই। সুখ পাখিটা নিজের হাতের মুঠোয়। শুধু তাকে ধরতে হয় আপন করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা