শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ, দিলীপ সায়রার প্রেম ও লুটেরা কাহিনি

একটা গল্প মনে পড়েছে। বাংলাদেশে একসময় সার্কাস খুবই জনপ্রিয় ছিল। বিশেষ করে আমাদের কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অঞ্চলে অনেক সার্কাস কোম্পানি ছিল। তারাই সারা দেশ চষে বেড়াত। ঘুরত হাতি, ঘোড়া, বাঘ, বানর নিয়ে। বাঘের সঙ্গে খেলা করত সার্কাসের মানুষ। আমরা বিস্ময় নিয়ে সেই খেলা দেখতাম। সার্কাস বেশি জমত মফস্বলে। মানুষের ভিড় থাকত রাতজুড়ে। এখন সেই বাঘও নেই, সেই সার্কাস কোম্পানিও নেই। মানুষের মন বদল হয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে বিনোদনের ঐতিহ্যও। আর আর্থিক সংকটে বিপর্যয়ে পড়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোও। সার্কাসের সঙ্গে যাত্রাপালার দিনও শেষ হয়ে গেছে। পুতুলনাচেও শিশু-কিশোরদের আগ্রহ নেই। ডিজিটাল দুনিয়া কেড়ে নিয়েছে সার্কাস কোম্পানিগুলোকে। আমার গল্পটা ঐতিহ্যবাহী সার্কাস কোম্পানিগুলোর একটিকে নিয়ে।  এর মালিকের নাম ঘোষ বাবু। তিনি আনন্দ সার্কাসের মালিক।  বিপর্যয়ের বাতাস আঘাত হেনেছে ঘোষ বাবুর সার্কাসের ওপরও। এখন জেলা শহর থেকে গ্রাম কোথাও ডাক পান না ঘোষ বাবু। কেউ আর আনন্দ উৎসবের জন্য সার্কাসের আয়োজন করে না। তাই বসে খেতে খেতে আনন্দ সার্কাসও বন্ধের পথে। অনেক কষ্টে গড়া প্রতিষ্ঠান চোখের সামনে বন্ধ হতে দেখে ঘোষ বাবুর মন ভালো নেই। তার পরিবারের সদস্য বাঘ, হাতি, ঘোড়া না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এর মাঝে সার্কাসের মানুষ পেশা ত্যাগ করে চলে গেছেন। কিন্তু পশুদের নিয়ে কী করবেন ঘোষ বাবু? মায়ার সংসার। না পারেন পশুগুলোকে ছাড়তে, না পারেন রাখতে। মহাবিপাকে পড়েছেন তিনি। প্রতিদিন হাতির জন্য লাগে কলাগাছ, বাঘের জন্য দরকার মাংস, বানরের জন্য বিভিন্ন খাবার। কিন্তু কোথা থেকে জোগান দেবেন? ধারকর্জ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাড়ির সামনে পাওনাধারের ভিড় বাড়ছে। তাগাদা আসছে। এক অসহায় অবস্থা। এই সময় এক আত্মীয় পরামর্শ দেন- ঘোষ, এভাবে আর কত দিন? বুঝতে পারছি বাঘ, হাতি, ঘোড়ার প্রতি তোমার মায়া পড়ে গেছে। মায়াতেই মানুষের সর্বনাশ করে। তোমারও হচ্ছে। ওদের বিক্রি করে দাও। দুই পয়সা ঘরে আসবে। দেনা শোধরাতে পারবে। ঘোষ বললেন, আমি অনেক কষ্টে ওদের লালন-পালন করেছি। নতুন করে যিনি কিনবেন তিনি কী করবেন জানি না। ওদের কোনো কষ্ট দেখলে আমার ভালো লাগবে না। তাই বিক্রি করতে পারব না। অন্য এক বন্ধু পরামর্শ দিলেন, এভাবে রাখলে কি চলবে? ওরাও মরবে, তুমিও মরবে। তার চেয়ে ওদের বনে ছেড়ে দাও। তাতে ওরা স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করবে। বাঘের খাওয়ার কোনো কষ্ট হবে না। খাবার শিকার করে খেয়ে নেবে। এই প্রস্তাব ঘোষ বাবুর পছন্দ হলো। তিনি রাজি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন আগে বাঘটিকে ছেড়ে দেবেন।

দীর্ঘদিনের সঙ্গী বাঘটিকে নিয়ে ঘোষ বাবু ছেড়ে দিলেন সুন্দরবনে। চোখের জল মুছতে মুছতে বাড়ি ফিরলেন। মনটা ভালো নেই। স্ত্রী-পরিজন অনেক সান্ত্বনা দিলেন। কিন্তু কারও কথাই ভালো লাগে না আজকাল। এই বাঘটিকে ছোট থেকে বড় করেছেন তিনি। অনেক ধরনের খেলা শিখিয়েছেন মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য। কত স্মৃতি। আজ সবকিছু চলে গেল অভাবে-অনটনে পড়ে। এক রাতে ঘোষ বাবু বাঘটিকে স্বপ্নে দেখলেন। খারাপ স্বপ্ন। রাতে আর ঘুমাতে পারলেন না। এপাশ -ওপাশ করে রাত কাটালেন। সকালে সুন্দরবনের পথে রওনা হয়ে গেলেন। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্ধান পেলেন না বাঘের। সারা দিন হাঁটলেন। সন্ধ্যায় দেখা এক কাঠুরিয়ার সঙ্গে। তার কাছে জানতে চাইলেন ছেড়ে দেওয়া বাঘটির কোনো সন্ধান আছে কিনা। কাঠুরিয়া ঘোষ বাবুকে জঙ্গলের ভিতরে নিয়ে গেলেন। আঁতকে উঠলেন ঘোষ বাবু। গভীর জঙ্গলে পড়ে আছে বাঘের হাড়-কঙ্কাল। চামড়ায় সার্কাসের দাগ দেখে চিহ্নিত করলেন এই বাঘটি তারই ছিল। কাঠুরিয়া জানান, জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়ার পর বাঘটি না খেয়ে কাহিল হয়ে পড়ে। শিকার সামনে আসার পরও বাঘটি কিছু করতে পারত না। কারণ, ঘোষ বাবুর দেওয়া আরাম-আয়েশের মাংস খেতে খেতে বাঘটি শিকার করে খাওয়ার কথা ভুলে গেছে। শিকার করে খেতে হবে, তাও তার মনে আসেনি। তার ধারণা ছিল, খাবার তো আসবেই। এক পর্যায়ে না খেয়ে আরও দুর্বল হয়ে ওঠে বাঘটি। একদিন বনের একদল কুকুর বাঘটিকে আক্রমণ করে। কুকুরের আক্রমণ থেকেও নিজেকে রক্ষা করতে পারেনি বাঘ। কারণ, নিজেকে রক্ষা করার কৌশলও ভুলে গেছে। আর সেই সুযোগ হাতছাড়া করে না কুকুরের দল। বন্যকুকুর শিকার করে বাঘটিকে খেয়ে ফেলে। কাঠুরিয়া আরও বললেন, ঘোষ বাবু, সার্কাসে আপনি বাঘটিকে নিয়মিত খাবার দিতেন। মানুষের মনজয়ের প্রশিক্ষণ দিতেন। এতে জন্মগতভাবে পাওয়া শিকারের প্রশিক্ষণ সে ভুলে যায়। জীবন চলার পথে কখনো কখনো আমাদের অবস্থা হয় সার্কাসের এই বাঘের মতো। আরাম-আয়েশের সংসারে আমরাও ভুলে যাই অনেক কিছু।

সমাজের অনেক অসংগতি, অব্যবস্থাপনা আর চিরচেনা রাজনীতির সঙ্গে বাঘের কাহিনি মেলাতে চাই না। তবু অনেক বাস্তবতা চলে আসে বাঘের কাহিনির মতোই। বাংলাদেশের জটিল রাজনীতিতে ২০১৩, ’১৪, ’১৫ সালে বিএনপি অপব্যবহার করেছে আন্দোলনের হাতিয়ার, হরতাল-অবরোধকে। দিন নেই, রাত নেই শুধুই হরতাল আর অবরোধ। এমনকি শুক্রবার, শনিবার, ঈদ, পূজা সব দিনেই হরতাল। লক্ষ্যহীন সেই আন্দোলনের কোনো সাফল্য ছিল না। মানুষ ক্লান্ত হয়ে ওঠে। এ ক্লান্তিই পরিস্থিতি বদলে দেয়। মানুষ ঘর থেকে বের হতে শুরু করে। দোকানদার দোকান খুলতে শুরু করে। ড্রাইভার বের করে গাড়ি। ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক হয়ে যায়। মানুষ ভুলে যায় দেশে আন্দোলন চলছে। এমনকি বিএনপিও সবকিছু ভুলে যায়। সেই হরতাল-অবরোধ খেলার খেসারত এখন বিএনপিকে দিতে হচ্ছে। আন্দোলনকে ঘিরে সরকারও কঠোর অবস্থানে। যানবাহনে আগুন লাগানোর ঘটনার জন্য অনেক মামলা হয়েছে। মামলায় আসামি বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শুধু তাই নয়, জিরো টলারেন্সে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও আটক হন। এর পরই বিএনপির অবস্থা দাঁড়ায় শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। একটি বড় ধরনের প্রতিবাদ করতে পারেনি তারা। শুধু বড় বড় কথা বলা ছাড়া কোনো কর্মসূচি দিতে পারেনি মানুষের সামনে। রাজনীতিতে একটা সুস্থির লক্ষ্য থাকতে হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কতগুলো বিষয়ে স্পষ্ট নীতি দেখাতে হয়। সেই নীতিমালা মানুষের সামনে আনতে না পারলে এর খেসারত দিতে হয়। বিএনপি সেই খেসারতই এখন দিচ্ছে। আরও অনেক দিন তাদের দিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অ্যান্টি আওয়ামী লীগ সেন্টিমেন্ট কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদে রাজনীতি করা যায় না। আর করলে তার গ্রহণযোগ্যতা থাকে না।

শিকার ভুলে যাওয়া বাঘ নিয়ে আরও অনেক হিসাব মেলানো যায়। অবৈধ সম্পদ সৃষ্টিকারী লুটেরাও অনেকটা শিকার ভুলে যাওয়া বাঘের মতোই। তারা জানেও না লুটের সম্পদ কে ভোগ করবে? গ্যারান্টি নেই তাদের সন্তানরাই ভোগ করতে পারবে। জীবন চিরস্থায়ী নয়। মানুষের জীবন আজ আছে, কাল নেই। লুটের মাল একদিন দরিয়াতেও হারিয়ে যেতে পারে। আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটেরাদের সন্তানরাও হয় সার্কাসের বাঘ। আগের দিনের নাটক-সিনেমায় দেখানো হতো, কেউ দুর্নীতি করলে স্ত্রী-সন্তানরা দায়িত্ব নেন না। এখন ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজার, রাষ্ট্রায়ত্ত সম্পদ লুটেরাদের এই প্রশ্ন পরিবার করে কিনা জানি না। কিন্তু সমাজ ঠিকই করে। সমাজে খারাপ মানুষকে ভালো চোখে দেখে না কেউই। এই খারাপ মানুষ কারা সবাই জানে। কেউ হয়তো সাময়িক প্রশ্ন করছে না। তবু সবার সামনে সবকিছু পরিষ্কার। এখন সবাই ওয়ান-ইলেভেনের ইতিহাস ভুলে গেছে। কিন্তু দাপুটে মানুষের অসহায় চিত্র সবাই দেখেছে। এখনো অনেকে ইউটিউবে শোনে সেসব দিনের কাহিনি। ক্ষণস্থায়ী জীবনে কিছুই থাকে না। মানুষ একা আসে, একা যায়। দেশ-বিদেশের ব্যাংক ব্যালান্স কিছুই যায় না সঙ্গে। আর অবৈধ সম্পদ কখনই দীর্ঘ সময় ভোগদখলে থাকে না। বিদেশ গেলেও ফেরত আসে না। কেউ কেউ সাময়িক ভোগ করতে পারে। অনেকে তাও পারে না। লুটেরাদের খুব কম সন্তানই বাবার অবৈধ সম্পদ রক্ষা করেছে। অনেকের অবৈধ সম্পদ তাদের সন্তানরা নষ্ট করেছে। লুটেরা সরকারি কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ কেউই সুখের ছোঁয়া নিয়ে মরতে পারেননি। জীবনের স্বপ্ন ও সুখ আলাদা। সুখের জন্য মন দরকার হয়। মানুষের জন্য করা কাজেই স্বস্তি আর শান্তি আসতে পারে। এই মনটা সবার থাকে না। এই যুগে এমনিতেই পড়ন্ত বেলায় সন্তান বাবা-মায়ের খবরও রাখে না। কারও বাবা-মা থাকেন ওল্ড হোমে। বছর পার হয়ে যায়। বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত, মৃত্যুবার্ষিকী সন্তান পালন করে না। ধিক! ব্যাংক, বীমা, রাষ্ট্রীয় অর্থ লুট করা এই সম্পদের। মনে রাখা দরকার, আলোর পাশেই থাকে অন্ধকার। অনেকে আলোর রশ্মি ছুঁতে ছুঁতে অন্ধকারে তলিয়ে যায়। আর সর্বনাশ তখনই হয়।

ছোট্ট একটা জীবন। এই জীবনে মানুষ কীসের লোভে এত কিছু করে বুঝি না। জীবনের পরতে পরতে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মেলানো বড় কঠিন। বড় জটিল একটা সময় অতিক্রম করছি। এই সমাজে চলার মতো মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। লোভ-লালসার অনলে সবকিছুর সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বাস করুন, মাঝে মাঝে শুধুই ক্লান্তির ছায়া দেখি চারপাশে। জীবন ও জগৎ-সংসারকে নিয়ে ভাবনাগুলো কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। আবেগ, প্রেম, ভালোবাসা, সম্পর্কের বন্ধনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। প্রেমের অধ্যায়গুলো সব সময় অন্যরকম ছিল। তবু এখনকার মতো এমন অমানবিক অবস্থা আগে ছিল না। সিরিয়াস কথা অনেক হয়েছে। এবার  দিলীপ কুমারের বারোমিশালি প্রেম নিয়ে কিছু বলি। মধুবালার প্রেমের অধ্যায় নিয়ে দিলীপ কুমার ঝড় তুলেছিলেন মুঘল-ই-আজম ছবি করার সময়। সেই অমর প্রেম কতটা অমরত্ব পেয়েছিল? বহতা জীবনের বাস্তবতায় কঠিন সেই প্রেমও একদিন ভেঙে খান খান হয়ে যায়। দিলীপ কুমারকে নিয়ে কথা ছিল বৈজয়ন্তীমালা দেবীকে নিয়েও। কিন্তু দিলীপ কুমার বিয়ে করেন সায়রা বানুকে। দিলীপ আর সায়রা বানুর বিয়ের পরের জীবন ছিল আলাদা। এর মাঝে সুখ আছে, দুঃখ আছে। কষ্টের ছোঁয়াও কম নয়। একবার সন্তান জন্মদানের সময় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সায়রা বানু। দিলীপ কুমার স্ত্রীর পাশে দাঁড়ান এই সময়ে। একদিন হঠাৎ সায়রা বানু বললেন, ভীষণ আম খেতে মনে চাইছে। দিলীপ কুমার নিজেই বাজারে ছুটে যান আম কিনতে। মিডিয়ায় চলে আসে সেই খবর। সেই প্রেম-ভালোবাসাও একদিন আলগা হয়ে যায়। সায়রা বানুকে রেখেই সংসার জীবনের ১৬ বছর পর বিয়ে করেন আসমা নামের এক রমণীকে। তার পরও সায়রা বানু কিন্তু দিলীপ কুমারকে ছাড়েননি। বরং তিনি অপেক্ষায় থাকতেন দিলীপ কুমারের জন্য। তার বিশ্বাস ছিল, দিলীপ কুমার ফিরে আসবেনই। সত্যি, দিলীপ কুমার ফিরে আসেন। আসমার সঙ্গে মোহভঙ্গ হতে বেশি দেরি হয়নি। একদিন দিলীপ কুমার জানতে পারেন, তার নতুন স্ত্রী আসমা সম্পর্ক বজায় রেখেছেন পুরাতন প্রেমিকের সঙ্গে। কঠিন আঘাত পেলেন দিলীপ কুমার। দ্রুত আবার ফিরে আসেন সায়রা বানুর কাছে। সায়রা বানু দিলীপ কুমারকে ফেরাননি। সেই প্রেম আবার নতুন করে জেগে ওঠে, ডালপালা বাড়িয়ে দেয়। ৯৬ বছরে দিলীপ কুমার নতুন শার্ট-প্যান্ট পরে টুইট করেন, এই ড্রেস সায়রা বানুরই পছন্দ করা। হায়! জগতে সুখের বিষয়টি আলাদা। এই সুখের খোঁজেই আমরা ঘুরে বেড়াই। একটা জীবন কাটিয়ে দিই স্বপ্ন ছুঁয়ে সুখ দেখার জন্য। কিন্তু কীভাবে আসবে সেই সুখ? অবৈধ অর্থবিত্ত ভোগে সুখ নেই। সুখ পাখিটা নিজের হাতের মুঠোয়। শুধু তাকে ধরতে হয় আপন করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে