শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

প্রাসাদ থেকে ষড়যন্ত্র এখন প্রান্তরে

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাসাদ থেকে ষড়যন্ত্র এখন প্রান্তরে

ক্ষমতার লোভ ও মোহে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা সব সময় শুনে আসছি এবং ইতিহাসেও পড়েছি। সেই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের সীমানা ছিল রাজা-বাদশার পরিবারের মধ্যে। তাতে সিংহাসনের মোহে ও লোভে পিতা পুত্রকে এবং পুত্র পিতাকে ক্ষমতাচ্যুতসহ হত্যা করতেও দ্বিধাবোধ করতেন না। গ্রিক পৌরাণিক কাহিনী থেকে জানা যায়, জিউস দেবতাদের রাজা হয়েছিল তার পিতা ক্রোনাসকে হত্যা করে।  আর ক্রোনাস তার পিতা ইউরেনাসকে ক্ষমতাচ্যুত করে দেবকুলের রাজা হয়েছিল। আধুনিক যুগে আমাদের এ উপমহাদেশে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব তার অপর তিন ভাইয়ের মধ্যে দুই ভাইকে হত্যা, অপরজনকে বার্মায় বিতাড়ন এবং বৃদ্ধ পিতা শাজাহানকে বন্দী করে মুঘল সাম্রাজ্যের সম্রাট হয়েছিলেন।

বৃদ্ধ সম্রাট শাজাহান ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরেও ২০ বছর বেঁচে ছিলেন। আগ্রা দুর্গের ছোট একটি কক্ষের মধ্যে একমাত্র মেয়ে জাহানারা ব্যতীত আর কোনো মানুষের সঙ্গে তিনি দেখা-সাক্ষাৎ বা কথা বলতে পারতেন না। ওই ছোট কক্ষের জানালা দিয়ে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ২০ বছর শুধুই দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন। এখনো দু-চারটা দেশ, যেখানে রাজতন্ত্র আছে সেখানেও প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা শোনা যায়, যদিও তার সবকিছু বাইরে আসে না। পরম ও অসীম শান্তির ধর্ম ইসলামী খেলাফতের একেবারে শুরুতে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও সংঘাতে চারজনের মধ্যে তিনজন খলিফাকেই প্রতিপক্ষের হাতে নিহত হতে হয়। ক্ষমতার করিডোর থেকে দূরে বসে এসবের মর্মার্থ বুঝে ওঠার কোনো উপায় নেই। আধুনিক গণতান্ত্রিক যুগে ষড়যন্ত্রের স্বরূপ ও বিস্তৃতি দুটিরই অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। এই যুগে একই পরিবারের বা বিস্তৃত পরিবারের একাধিক বা অনেক সদস্য ক্ষমতার রাজনীতিতে যখন সক্রিয় থাকেন তখন নিজেদের দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার দুর্বলতায় বাইরের লোক সুযোগ নিলে তার পরিণতি কখনো কখনো ভয়াবহ হয়। ঘরের ভিতরে উত্তরসূরি থাকা এক কথা, আর ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী থাকা অন্য কথা। সিরাজউদ্দৌলা নাটকে একটি ডায়ালগ আছে, যেখানে তিনি মীর জাফরকে উদ্দেশ করে বলছেনÑ জনাব মীর জাফর আলী খান, আপনি শুধু আমার প্রধান সিপাহসালার নন, পরম আত্মীয়ও বটে। আত্মীয়তার বন্ধন, আবেগ ও ভালোবাসা ক্ষমতার লোভের কাছে চিরকালই পরাজিত হয়েছে। বর্তমান সময়ে ক্ষমতাসীন দলের ভিতরে যে ষড়যন্ত্র দেখছি তার স্বরূপ একরকম, আর বিরোধী দল যখন নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির পথ ছেড়ে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়, তার স্বরূপ আবার হয় অন্যরকম। আবার বিশ্বায়নের যুগে এক রাষ্ট্রের স্বার্থ যখন অন্য রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যেও ঢুকে যায়, অথবা অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্র যখন স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পছন্দমতো দল ও ব্যক্তিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় তখন যে ষড়যন্ত্র হয় তার স্বরূপ হয় একেবারে ভিন্নরকম। আমরা বাংলাদেশের মানুষ সবরকম ষড়যন্ত্র দেখেই অভ্যস্ত। বর্তমানে বাংলাদেশের বড় একটি রাজনৈতিক পক্ষ, যাদের সঙ্গে একাত্তরের ঘাতক দল জামায়াতে ইসলামী রয়েছে, তারা প্রায় ১২-১৩ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুবিধা করতে না পেরে বহুমুখী ষড়যন্ত্রের পথ খুঁজছে, যা তাদের কর্মকা- দেখলেই বোঝা যায়। ষড়যন্ত্র ও রক্তপাতের রাজনীতি কখনো দেশের জন্য কল্যাণকর হয় না। তাতে বরং জননিরাপত্তা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে পড়ে। এ দেশের বৃহত্তর মানুষ কখনই কোনো ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। ষড়যন্ত্র ও কলুষমুক্ত একটি স্বচ্ছ রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা দেখতে চায় মানুষ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, যার শুরু স্বাধীনতার অব্যবহিত পর, যার পরিণতিতে ১৯৭৫ সালে নিহত হলেন রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই ষড়যন্ত্র যত না সরকারের বিরুদ্ধে, তারচেয়ে অনেক বেশি ছিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। পঁচাত্তরের ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো প্রবল রাজনৈতিক শক্তি নিয়ে বিদ্যমান এবং তারা এতদিন বহুবিধ কারণে সুযোগ পেয়েছে এমন ছদ্মবেশ ধারণ করার, যাতে জনগণের একটা অংশ এবং তার সঙ্গে রাষ্ট্র ও সমাজের সব সেক্টরেরও একটা অংশ ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না কোনটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আর কোনটা সরকারের বিরুদ্ধাচরণ। তাই সেই পঁচাত্তর সাল থেকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করছেন তাদের সঙ্গে অন্য পক্ষকে মিলিয়ে একই দাঁড়িপাল্লায় ওজন করছেন। মূল সমস্যাটি এখানে। তাই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের স্বরূপটি নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে একটু আলোচনা করতে হচ্ছে, যদিও বিভিন্ন আঙ্গিকে এ বিষয়ে আগে বহু আলোচনা হয়েছে। পৃথিবীতে যত দেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ বা সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, একেবারে ব্যতিক্রমহীনভাবে প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাধীনতাযুদ্ধ বা সংগ্রামের সময় সর্বোচ্চ জাতিগত ঐক্যবদ্ধতার মধ্য দিয়ে যেসব রাষ্ট্রীয় মৌলিক দর্শন ও আদর্শ প্রতিষ্ঠা করেছে সেখান থেকে শত শত বছর পরেও তারা সরে আসেনি বা বিচ্যুত হয়নি। একটা রাষ্ট্রের পরিচয় শুধু ভৌগোলিক স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে পাওয়া যায় না, তার আসল পরিচয় পাওয়া যায় ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের মধ্য দিয়ে। একাত্তর সালে বাংলাদেশের মানুষ যতবড় ঐক্যবদ্ধতার জায়গায় পৌঁছে ছিল, সেটা আগে যেমন হয়নি, তেমনি আগামীতে আর কখনো হবে না। সেই ঐক্যবদ্ধতার জায়গা থেকে জাতির পিতার নেতৃত্বে এদেশের মানুষ ঠিক করে নিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হবে ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র। এই বৈশিষ্ট্য না থাকলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বুঝায় সেটি থাকে না। পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা প্রথম সামরিক আইন প্রশাসক সামরিক আদেশের মাধ্যমে শুধু গণতন্ত্রের নামটা রেখে বাকি তিনটি মৌলিক আদর্শ বাতিল করে দিলেন। তবে গণতন্ত্র কেতাবে থাকলেও কার্যত তার কিছুই আর দেখা যায়নি। অক্সফোর্ডের গ্র্যাজুয়েট এবং পরে বিখ্যাত প্রকাশ বেন ডুপরে তার লেখা পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের একটা রায়ের কথা উল্লেখ করেছেন। তাতে দেখা যায়, জাস্টিস হ্যারি এ ব্লাকম্যান ১৯৯২ সালে একটা রায়ে উল্লেখ করেছেন- ধর্মনিরপেক্ষতার অনুপস্থিতি এবং তার সুযোগে রাজনীতিতে ধর্মের উপস্থিতি গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। তাই প্রথম সামরিক আইন প্রশাসক যা করলেন তাতে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বৈশিষ্ট্যের আর কিছুই থাকল না। তার ফলে পরাজিত ও প্রত্যাখ্যাত পাকিস্তানের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের আর কোনো পার্থক্য থাকল না। তাহলে ২৩ বছরের সংগ্রাম ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, এর কিছু কি অবশিষ্ট থাকল। থাকল না। শিশু, নববধূ, গর্ভবতী নারীসহ জাতির পিতাকে সপরিবারে যারা হত্যা করলেন তাদের বিচার করা যাবে না বলে আইন করা হলো এবং দূতাবাসে গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হলো। জাতির পিতাকে তারা স্বীকার করে না, তার নামটি উচ্চারণে সামান্যতম শ্রদ্ধা দেখায় না। জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার জন্য এমন কোনো কাজ নেই যা তারা করেনি। এতবড় জিঘাংসা কেন, কী জন্য। যারা এ কাজ করছিল তাদের কোনো ক্ষতি তো শেখ মুজিব করেননি। তাহলে কি এটাই যে, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি করে শেখ মুজিব এদের কাছে বড় অপরাধ করেছেন। তারা হয়তো এটাই মনে করছেন। কিন্তু সে কথা সরাসরি না বলে বাংলাদেশ সৃষ্টির মহানায়কের বিরুদ্ধে এ রকমই জিঘাংসায় মত্ত হয়েছেন। সংক্ষেপে যে বিষয়গুলো উপরে উল্লেখ করলাম তা কি স্বাভাবিক রাজনীতি, নাকি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। পঁচাত্তরের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো যিনি উপরোক্ত কার্যকলাপগুলো শুরু করেছেন তার অনুসারী রাজনৈতিক পক্ষ ও দল ওই একই চিন্তা-চেতনা ধারণা করা সত্ত্বেও নব্বই দশকের শুরুতে একবার এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুনরায় আরেকবার ক্ষমতায় এসেছে। কীভাবে ক্ষমতায় এসেছে, ক্ষমতায় এসে কী করেছে সেটা আরেক বড় ভিন্ন বিষয়। সেসব কথায় আজ যাব না। রাষ্ট্রের সব সমস্যার শেকড় রাজনৈতিক সংকট থেকে রাষ্ট্রকে বের করে আনতে হলে জনগণ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে উপরোক্ত বিষয়গুলো নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে এবং এর থেকে বের হওয়ার জন্য ভূমিকা রাখতে হবে। ইতিমধ্যে তরুণ প্রজন্মের ভিতর সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে বলেই ওই রাজনীতির ধারক-বাহক পক্ষ এখন ভয়ানকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় রাজনীতি করে তারা আর সুবিধা করতে পারবে না বুঝেই বহুমুখী ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। রাজধানীতে কিছু ষড়যন্ত্রের নমুনা গত কয়েক বছরে দেখা গেছে। ছাত্রদের নির্মোহ কোটাবিরোধী আন্দোলনের ভিতরে ঢুকে এদের অরাজকতার সৃষ্টি এবং সরকারকে বিপদে ফেলার চেষ্টা সবার চোখে ধরা পড়েছে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসায় আক্রমণ, আগুন ও ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে। এদের লক্ষ্য ছিল যে কোনোভাবে কিছু লাশ ফেলানো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেলার চেষ্টা তারা আগেও করেছে। এ বিষয়ে তাদের পক্ষের দুজনের টেলিফোনে সংলাপ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় সেটি জানাজানিও হয়েছিল। এ বিষয়ে একটি মামলা এখন চলমান। তারপর ছাত্রদের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সঙ্গে একটা যৌক্তিক ক্যাম্পেইনের ভিতরে ঢুকে তারা ভায়োলেন্স সৃষ্টির মাধ্যমে পুলিশকে উত্তেজিত করতে চেয়েছিল, যাতে বিপজ্জনক কিছু ঘটে যায়। এ উদ্দেশ্যে সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করার জন্য কথিত একজন নায়িকাকে দিয়ে বিপজ্জনক মিথ্যা ভিডিও তৈরি করে সেটা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়। কিন্তু নিরাপত্তা সংস্থাগুলো সতর্ক থাকায় সেবারও তারা ব্যর্থ হয়। তারা হয়তো বুঝতে পেরেছে রাজধানীর ওপর সব রাষ্ট্রীয় সংস্থার অতিরিক্ত নজর থাকায় এখানে কিছু করা সম্ভব হবে না। তাই এখন ষড়যন্ত্রের সূত্রপাত করতে চাচ্ছে মফস্বল অঞ্চলে, যার একটা বড় রিহার্সেল হয়ে গেল সপ্তাহ খানেক আগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায়। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে তাতে প্রতীয়মান হয় ওই হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছেলের ফেসবুক অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে হ্যাক করে একটা বিপজ্জনক পোস্ট ছেড়ে দিয়েছে ষড়যন্ত্রকারীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটা লোক ওই ধরনের সংবেদনশীল ধর্মীয় অবমাননাকর পোস্ট দেবে তা কি সম্ভব। তারপর হ্যাকিং হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে থানায় এসে পুলিশকে জানিয়েছে। হ্যাকিংয়ের অভিযোগে পুলিশ দুজনকে গ্রেফতারও করেছেন। যার হ্যাকিং হওয়া ফেসবুকে বক্তব্যটি ছাপা হয়েছে তিনিসহ হ্যাকিংয়ের অভিযোগে আরও দুই যুবক, তিনজনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে। দ্রুত তদন্ত এবং আইনগত কঠিন ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রশাসন। তারপরেও তান্ডব কেন? পুলিশের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ কেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে চারজন মানুষের অকাল মৃত্যু হলো। ফেসবুক হ্যাকিং, আপত্তিকর পোস্ট দেওয়া থেকে শুরু করে বাস, ট্রাক, লঞ্চ, ট্রলার, নৌকা ভাড়া করে সমগ্র ভোলা জেলা থেকে লোক এনে বোরহানউদ্দিন ঈদগাহ মাঠে জড়ো করা এবং পুলিশের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ ইত্যাদি যে প্রক্রিয়ায় সংঘটিত হয়েছে, তাতে বোঝাই যায় এর পেছনে রাজনৈতিক সংগঠনের পরিকল্পিত হাত রয়েছে। কারা এটা করতে পারে এ প্রশ্নের উত্তরে মানুষের মুখে সর্বপ্রথম নাম আসছে জামায়াতের। দ্বিতীয়ত মানুষ বলাবলি করছে এর সঙ্গে ওই এলাকার বিএনপির সাবেক এসপিরও বড় ভূমিকা রয়েছে। ২৪ অক্টোবর মূল স্রোতের একটি বড় পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় শিবির নেতা মামুন ওরফে কালি, যুবদল নেতা আশরাফুল আলম খান ও ছাত্রদল নেতা হেলাল মুন্সীর ছবিসহ খবর ছাপা হয়। তাতে দেখা যায় এরা তিনজন পরবর্তীতে মন্দিরের ওপর আক্রমণে মারমুখী ভূমিকায় রয়েছে।  এসব আলামত বলে দেয় ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্র এখন রাজধানী থেকে মফস্বলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভোলা থেকে শুরু হলো।  এরপর কোথায় হবে তা নিয়ে শঙ্কা থেকেই গেল।

                লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

          [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য