শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

প্রাসাদ থেকে ষড়যন্ত্র এখন প্রান্তরে

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাসাদ থেকে ষড়যন্ত্র এখন প্রান্তরে

ক্ষমতার লোভ ও মোহে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা সব সময় শুনে আসছি এবং ইতিহাসেও পড়েছি। সেই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের সীমানা ছিল রাজা-বাদশার পরিবারের মধ্যে। তাতে সিংহাসনের মোহে ও লোভে পিতা পুত্রকে এবং পুত্র পিতাকে ক্ষমতাচ্যুতসহ হত্যা করতেও দ্বিধাবোধ করতেন না। গ্রিক পৌরাণিক কাহিনী থেকে জানা যায়, জিউস দেবতাদের রাজা হয়েছিল তার পিতা ক্রোনাসকে হত্যা করে।  আর ক্রোনাস তার পিতা ইউরেনাসকে ক্ষমতাচ্যুত করে দেবকুলের রাজা হয়েছিল। আধুনিক যুগে আমাদের এ উপমহাদেশে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব তার অপর তিন ভাইয়ের মধ্যে দুই ভাইকে হত্যা, অপরজনকে বার্মায় বিতাড়ন এবং বৃদ্ধ পিতা শাজাহানকে বন্দী করে মুঘল সাম্রাজ্যের সম্রাট হয়েছিলেন।

বৃদ্ধ সম্রাট শাজাহান ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরেও ২০ বছর বেঁচে ছিলেন। আগ্রা দুর্গের ছোট একটি কক্ষের মধ্যে একমাত্র মেয়ে জাহানারা ব্যতীত আর কোনো মানুষের সঙ্গে তিনি দেখা-সাক্ষাৎ বা কথা বলতে পারতেন না। ওই ছোট কক্ষের জানালা দিয়ে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ২০ বছর শুধুই দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন। এখনো দু-চারটা দেশ, যেখানে রাজতন্ত্র আছে সেখানেও প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা শোনা যায়, যদিও তার সবকিছু বাইরে আসে না। পরম ও অসীম শান্তির ধর্ম ইসলামী খেলাফতের একেবারে শুরুতে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও সংঘাতে চারজনের মধ্যে তিনজন খলিফাকেই প্রতিপক্ষের হাতে নিহত হতে হয়। ক্ষমতার করিডোর থেকে দূরে বসে এসবের মর্মার্থ বুঝে ওঠার কোনো উপায় নেই। আধুনিক গণতান্ত্রিক যুগে ষড়যন্ত্রের স্বরূপ ও বিস্তৃতি দুটিরই অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। এই যুগে একই পরিবারের বা বিস্তৃত পরিবারের একাধিক বা অনেক সদস্য ক্ষমতার রাজনীতিতে যখন সক্রিয় থাকেন তখন নিজেদের দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার দুর্বলতায় বাইরের লোক সুযোগ নিলে তার পরিণতি কখনো কখনো ভয়াবহ হয়। ঘরের ভিতরে উত্তরসূরি থাকা এক কথা, আর ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী থাকা অন্য কথা। সিরাজউদ্দৌলা নাটকে একটি ডায়ালগ আছে, যেখানে তিনি মীর জাফরকে উদ্দেশ করে বলছেনÑ জনাব মীর জাফর আলী খান, আপনি শুধু আমার প্রধান সিপাহসালার নন, পরম আত্মীয়ও বটে। আত্মীয়তার বন্ধন, আবেগ ও ভালোবাসা ক্ষমতার লোভের কাছে চিরকালই পরাজিত হয়েছে। বর্তমান সময়ে ক্ষমতাসীন দলের ভিতরে যে ষড়যন্ত্র দেখছি তার স্বরূপ একরকম, আর বিরোধী দল যখন নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির পথ ছেড়ে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়, তার স্বরূপ আবার হয় অন্যরকম। আবার বিশ্বায়নের যুগে এক রাষ্ট্রের স্বার্থ যখন অন্য রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যেও ঢুকে যায়, অথবা অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্র যখন স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পছন্দমতো দল ও ব্যক্তিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় তখন যে ষড়যন্ত্র হয় তার স্বরূপ হয় একেবারে ভিন্নরকম। আমরা বাংলাদেশের মানুষ সবরকম ষড়যন্ত্র দেখেই অভ্যস্ত। বর্তমানে বাংলাদেশের বড় একটি রাজনৈতিক পক্ষ, যাদের সঙ্গে একাত্তরের ঘাতক দল জামায়াতে ইসলামী রয়েছে, তারা প্রায় ১২-১৩ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুবিধা করতে না পেরে বহুমুখী ষড়যন্ত্রের পথ খুঁজছে, যা তাদের কর্মকা- দেখলেই বোঝা যায়। ষড়যন্ত্র ও রক্তপাতের রাজনীতি কখনো দেশের জন্য কল্যাণকর হয় না। তাতে বরং জননিরাপত্তা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে পড়ে। এ দেশের বৃহত্তর মানুষ কখনই কোনো ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। ষড়যন্ত্র ও কলুষমুক্ত একটি স্বচ্ছ রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা দেখতে চায় মানুষ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, যার শুরু স্বাধীনতার অব্যবহিত পর, যার পরিণতিতে ১৯৭৫ সালে নিহত হলেন রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই ষড়যন্ত্র যত না সরকারের বিরুদ্ধে, তারচেয়ে অনেক বেশি ছিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। পঁচাত্তরের ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো প্রবল রাজনৈতিক শক্তি নিয়ে বিদ্যমান এবং তারা এতদিন বহুবিধ কারণে সুযোগ পেয়েছে এমন ছদ্মবেশ ধারণ করার, যাতে জনগণের একটা অংশ এবং তার সঙ্গে রাষ্ট্র ও সমাজের সব সেক্টরেরও একটা অংশ ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না কোনটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আর কোনটা সরকারের বিরুদ্ধাচরণ। তাই সেই পঁচাত্তর সাল থেকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করছেন তাদের সঙ্গে অন্য পক্ষকে মিলিয়ে একই দাঁড়িপাল্লায় ওজন করছেন। মূল সমস্যাটি এখানে। তাই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের স্বরূপটি নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে একটু আলোচনা করতে হচ্ছে, যদিও বিভিন্ন আঙ্গিকে এ বিষয়ে আগে বহু আলোচনা হয়েছে। পৃথিবীতে যত দেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ বা সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, একেবারে ব্যতিক্রমহীনভাবে প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাধীনতাযুদ্ধ বা সংগ্রামের সময় সর্বোচ্চ জাতিগত ঐক্যবদ্ধতার মধ্য দিয়ে যেসব রাষ্ট্রীয় মৌলিক দর্শন ও আদর্শ প্রতিষ্ঠা করেছে সেখান থেকে শত শত বছর পরেও তারা সরে আসেনি বা বিচ্যুত হয়নি। একটা রাষ্ট্রের পরিচয় শুধু ভৌগোলিক স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে পাওয়া যায় না, তার আসল পরিচয় পাওয়া যায় ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের মধ্য দিয়ে। একাত্তর সালে বাংলাদেশের মানুষ যতবড় ঐক্যবদ্ধতার জায়গায় পৌঁছে ছিল, সেটা আগে যেমন হয়নি, তেমনি আগামীতে আর কখনো হবে না। সেই ঐক্যবদ্ধতার জায়গা থেকে জাতির পিতার নেতৃত্বে এদেশের মানুষ ঠিক করে নিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হবে ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র। এই বৈশিষ্ট্য না থাকলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বুঝায় সেটি থাকে না। পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা প্রথম সামরিক আইন প্রশাসক সামরিক আদেশের মাধ্যমে শুধু গণতন্ত্রের নামটা রেখে বাকি তিনটি মৌলিক আদর্শ বাতিল করে দিলেন। তবে গণতন্ত্র কেতাবে থাকলেও কার্যত তার কিছুই আর দেখা যায়নি। অক্সফোর্ডের গ্র্যাজুয়েট এবং পরে বিখ্যাত প্রকাশ বেন ডুপরে তার লেখা পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের একটা রায়ের কথা উল্লেখ করেছেন। তাতে দেখা যায়, জাস্টিস হ্যারি এ ব্লাকম্যান ১৯৯২ সালে একটা রায়ে উল্লেখ করেছেন- ধর্মনিরপেক্ষতার অনুপস্থিতি এবং তার সুযোগে রাজনীতিতে ধর্মের উপস্থিতি গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। তাই প্রথম সামরিক আইন প্রশাসক যা করলেন তাতে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বৈশিষ্ট্যের আর কিছুই থাকল না। তার ফলে পরাজিত ও প্রত্যাখ্যাত পাকিস্তানের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের আর কোনো পার্থক্য থাকল না। তাহলে ২৩ বছরের সংগ্রাম ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, এর কিছু কি অবশিষ্ট থাকল। থাকল না। শিশু, নববধূ, গর্ভবতী নারীসহ জাতির পিতাকে সপরিবারে যারা হত্যা করলেন তাদের বিচার করা যাবে না বলে আইন করা হলো এবং দূতাবাসে গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হলো। জাতির পিতাকে তারা স্বীকার করে না, তার নামটি উচ্চারণে সামান্যতম শ্রদ্ধা দেখায় না। জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার জন্য এমন কোনো কাজ নেই যা তারা করেনি। এতবড় জিঘাংসা কেন, কী জন্য। যারা এ কাজ করছিল তাদের কোনো ক্ষতি তো শেখ মুজিব করেননি। তাহলে কি এটাই যে, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি করে শেখ মুজিব এদের কাছে বড় অপরাধ করেছেন। তারা হয়তো এটাই মনে করছেন। কিন্তু সে কথা সরাসরি না বলে বাংলাদেশ সৃষ্টির মহানায়কের বিরুদ্ধে এ রকমই জিঘাংসায় মত্ত হয়েছেন। সংক্ষেপে যে বিষয়গুলো উপরে উল্লেখ করলাম তা কি স্বাভাবিক রাজনীতি, নাকি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। পঁচাত্তরের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো যিনি উপরোক্ত কার্যকলাপগুলো শুরু করেছেন তার অনুসারী রাজনৈতিক পক্ষ ও দল ওই একই চিন্তা-চেতনা ধারণা করা সত্ত্বেও নব্বই দশকের শুরুতে একবার এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুনরায় আরেকবার ক্ষমতায় এসেছে। কীভাবে ক্ষমতায় এসেছে, ক্ষমতায় এসে কী করেছে সেটা আরেক বড় ভিন্ন বিষয়। সেসব কথায় আজ যাব না। রাষ্ট্রের সব সমস্যার শেকড় রাজনৈতিক সংকট থেকে রাষ্ট্রকে বের করে আনতে হলে জনগণ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে উপরোক্ত বিষয়গুলো নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে এবং এর থেকে বের হওয়ার জন্য ভূমিকা রাখতে হবে। ইতিমধ্যে তরুণ প্রজন্মের ভিতর সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে বলেই ওই রাজনীতির ধারক-বাহক পক্ষ এখন ভয়ানকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় রাজনীতি করে তারা আর সুবিধা করতে পারবে না বুঝেই বহুমুখী ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। রাজধানীতে কিছু ষড়যন্ত্রের নমুনা গত কয়েক বছরে দেখা গেছে। ছাত্রদের নির্মোহ কোটাবিরোধী আন্দোলনের ভিতরে ঢুকে এদের অরাজকতার সৃষ্টি এবং সরকারকে বিপদে ফেলার চেষ্টা সবার চোখে ধরা পড়েছে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসায় আক্রমণ, আগুন ও ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে। এদের লক্ষ্য ছিল যে কোনোভাবে কিছু লাশ ফেলানো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেলার চেষ্টা তারা আগেও করেছে। এ বিষয়ে তাদের পক্ষের দুজনের টেলিফোনে সংলাপ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় সেটি জানাজানিও হয়েছিল। এ বিষয়ে একটি মামলা এখন চলমান। তারপর ছাত্রদের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সঙ্গে একটা যৌক্তিক ক্যাম্পেইনের ভিতরে ঢুকে তারা ভায়োলেন্স সৃষ্টির মাধ্যমে পুলিশকে উত্তেজিত করতে চেয়েছিল, যাতে বিপজ্জনক কিছু ঘটে যায়। এ উদ্দেশ্যে সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করার জন্য কথিত একজন নায়িকাকে দিয়ে বিপজ্জনক মিথ্যা ভিডিও তৈরি করে সেটা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়। কিন্তু নিরাপত্তা সংস্থাগুলো সতর্ক থাকায় সেবারও তারা ব্যর্থ হয়। তারা হয়তো বুঝতে পেরেছে রাজধানীর ওপর সব রাষ্ট্রীয় সংস্থার অতিরিক্ত নজর থাকায় এখানে কিছু করা সম্ভব হবে না। তাই এখন ষড়যন্ত্রের সূত্রপাত করতে চাচ্ছে মফস্বল অঞ্চলে, যার একটা বড় রিহার্সেল হয়ে গেল সপ্তাহ খানেক আগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায়। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে তাতে প্রতীয়মান হয় ওই হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছেলের ফেসবুক অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে হ্যাক করে একটা বিপজ্জনক পোস্ট ছেড়ে দিয়েছে ষড়যন্ত্রকারীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটা লোক ওই ধরনের সংবেদনশীল ধর্মীয় অবমাননাকর পোস্ট দেবে তা কি সম্ভব। তারপর হ্যাকিং হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে থানায় এসে পুলিশকে জানিয়েছে। হ্যাকিংয়ের অভিযোগে পুলিশ দুজনকে গ্রেফতারও করেছেন। যার হ্যাকিং হওয়া ফেসবুকে বক্তব্যটি ছাপা হয়েছে তিনিসহ হ্যাকিংয়ের অভিযোগে আরও দুই যুবক, তিনজনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে। দ্রুত তদন্ত এবং আইনগত কঠিন ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রশাসন। তারপরেও তান্ডব কেন? পুলিশের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ কেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে চারজন মানুষের অকাল মৃত্যু হলো। ফেসবুক হ্যাকিং, আপত্তিকর পোস্ট দেওয়া থেকে শুরু করে বাস, ট্রাক, লঞ্চ, ট্রলার, নৌকা ভাড়া করে সমগ্র ভোলা জেলা থেকে লোক এনে বোরহানউদ্দিন ঈদগাহ মাঠে জড়ো করা এবং পুলিশের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ ইত্যাদি যে প্রক্রিয়ায় সংঘটিত হয়েছে, তাতে বোঝাই যায় এর পেছনে রাজনৈতিক সংগঠনের পরিকল্পিত হাত রয়েছে। কারা এটা করতে পারে এ প্রশ্নের উত্তরে মানুষের মুখে সর্বপ্রথম নাম আসছে জামায়াতের। দ্বিতীয়ত মানুষ বলাবলি করছে এর সঙ্গে ওই এলাকার বিএনপির সাবেক এসপিরও বড় ভূমিকা রয়েছে। ২৪ অক্টোবর মূল স্রোতের একটি বড় পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় শিবির নেতা মামুন ওরফে কালি, যুবদল নেতা আশরাফুল আলম খান ও ছাত্রদল নেতা হেলাল মুন্সীর ছবিসহ খবর ছাপা হয়। তাতে দেখা যায় এরা তিনজন পরবর্তীতে মন্দিরের ওপর আক্রমণে মারমুখী ভূমিকায় রয়েছে।  এসব আলামত বলে দেয় ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্র এখন রাজধানী থেকে মফস্বলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভোলা থেকে শুরু হলো।  এরপর কোথায় হবে তা নিয়ে শঙ্কা থেকেই গেল।

                লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

          [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা