শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৯

প্রাসাদ থেকে ষড়যন্ত্র এখন প্রান্তরে

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাসাদ থেকে ষড়যন্ত্র এখন প্রান্তরে

ক্ষমতার লোভ ও মোহে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা সব সময় শুনে আসছি এবং ইতিহাসেও পড়েছি। সেই প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের সীমানা ছিল রাজা-বাদশার পরিবারের মধ্যে। তাতে সিংহাসনের মোহে ও লোভে পিতা পুত্রকে এবং পুত্র পিতাকে ক্ষমতাচ্যুতসহ হত্যা করতেও দ্বিধাবোধ করতেন না। গ্রিক পৌরাণিক কাহিনী থেকে জানা যায়, জিউস দেবতাদের রাজা হয়েছিল তার পিতা ক্রোনাসকে হত্যা করে।  আর ক্রোনাস তার পিতা ইউরেনাসকে ক্ষমতাচ্যুত করে দেবকুলের রাজা হয়েছিল। আধুনিক যুগে আমাদের এ উপমহাদেশে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব তার অপর তিন ভাইয়ের মধ্যে দুই ভাইকে হত্যা, অপরজনকে বার্মায় বিতাড়ন এবং বৃদ্ধ পিতা শাজাহানকে বন্দী করে মুঘল সাম্রাজ্যের সম্রাট হয়েছিলেন।

বৃদ্ধ সম্রাট শাজাহান ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরেও ২০ বছর বেঁচে ছিলেন। আগ্রা দুর্গের ছোট একটি কক্ষের মধ্যে একমাত্র মেয়ে জাহানারা ব্যতীত আর কোনো মানুষের সঙ্গে তিনি দেখা-সাক্ষাৎ বা কথা বলতে পারতেন না। ওই ছোট কক্ষের জানালা দিয়ে তাজমহলের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে ২০ বছর শুধুই দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন। এখনো দু-চারটা দেশ, যেখানে রাজতন্ত্র আছে সেখানেও প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের কথা শোনা যায়, যদিও তার সবকিছু বাইরে আসে না। পরম ও অসীম শান্তির ধর্ম ইসলামী খেলাফতের একেবারে শুরুতে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও সংঘাতে চারজনের মধ্যে তিনজন খলিফাকেই প্রতিপক্ষের হাতে নিহত হতে হয়। ক্ষমতার করিডোর থেকে দূরে বসে এসবের মর্মার্থ বুঝে ওঠার কোনো উপায় নেই। আধুনিক গণতান্ত্রিক যুগে ষড়যন্ত্রের স্বরূপ ও বিস্তৃতি দুটিরই অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। এই যুগে একই পরিবারের বা বিস্তৃত পরিবারের একাধিক বা অনেক সদস্য ক্ষমতার রাজনীতিতে যখন সক্রিয় থাকেন তখন নিজেদের দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতার দুর্বলতায় বাইরের লোক সুযোগ নিলে তার পরিণতি কখনো কখনো ভয়াবহ হয়। ঘরের ভিতরে উত্তরসূরি থাকা এক কথা, আর ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী থাকা অন্য কথা। সিরাজউদ্দৌলা নাটকে একটি ডায়ালগ আছে, যেখানে তিনি মীর জাফরকে উদ্দেশ করে বলছেনÑ জনাব মীর জাফর আলী খান, আপনি শুধু আমার প্রধান সিপাহসালার নন, পরম আত্মীয়ও বটে। আত্মীয়তার বন্ধন, আবেগ ও ভালোবাসা ক্ষমতার লোভের কাছে চিরকালই পরাজিত হয়েছে। বর্তমান সময়ে ক্ষমতাসীন দলের ভিতরে যে ষড়যন্ত্র দেখছি তার স্বরূপ একরকম, আর বিরোধী দল যখন নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির পথ ছেড়ে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নেয়, তার স্বরূপ আবার হয় অন্যরকম। আবার বিশ্বায়নের যুগে এক রাষ্ট্রের স্বার্থ যখন অন্য রাষ্ট্রের ভৌগোলিক সীমানার মধ্যেও ঢুকে যায়, অথবা অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্র যখন স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পছন্দমতো দল ও ব্যক্তিকে ক্ষমতায় দেখতে চায় তখন যে ষড়যন্ত্র হয় তার স্বরূপ হয় একেবারে ভিন্নরকম। আমরা বাংলাদেশের মানুষ সবরকম ষড়যন্ত্র দেখেই অভ্যস্ত। বর্তমানে বাংলাদেশের বড় একটি রাজনৈতিক পক্ষ, যাদের সঙ্গে একাত্তরের ঘাতক দল জামায়াতে ইসলামী রয়েছে, তারা প্রায় ১২-১৩ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে সুবিধা করতে না পেরে বহুমুখী ষড়যন্ত্রের পথ খুঁজছে, যা তাদের কর্মকা- দেখলেই বোঝা যায়। ষড়যন্ত্র ও রক্তপাতের রাজনীতি কখনো দেশের জন্য কল্যাণকর হয় না। তাতে বরং জননিরাপত্তা ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকির মধ্যে পড়ে। এ দেশের বৃহত্তর মানুষ কখনই কোনো ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। ষড়যন্ত্র ও কলুষমুক্ত একটি স্বচ্ছ রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনা দেখতে চায় মানুষ। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, যার শুরু স্বাধীনতার অব্যবহিত পর, যার পরিণতিতে ১৯৭৫ সালে নিহত হলেন রাষ্ট্রের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই ষড়যন্ত্র যত না সরকারের বিরুদ্ধে, তারচেয়ে অনেক বেশি ছিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। পঁচাত্তরের ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো প্রবল রাজনৈতিক শক্তি নিয়ে বিদ্যমান এবং তারা এতদিন বহুবিধ কারণে সুযোগ পেয়েছে এমন ছদ্মবেশ ধারণ করার, যাতে জনগণের একটা অংশ এবং তার সঙ্গে রাষ্ট্র ও সমাজের সব সেক্টরেরও একটা অংশ ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না কোনটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, আর কোনটা সরকারের বিরুদ্ধাচরণ। তাই সেই পঁচাত্তর সাল থেকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করছেন তাদের সঙ্গে অন্য পক্ষকে মিলিয়ে একই দাঁড়িপাল্লায় ওজন করছেন। মূল সমস্যাটি এখানে। তাই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের স্বরূপটি নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে একটু আলোচনা করতে হচ্ছে, যদিও বিভিন্ন আঙ্গিকে এ বিষয়ে আগে বহু আলোচনা হয়েছে। পৃথিবীতে যত দেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ বা সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, একেবারে ব্যতিক্রমহীনভাবে প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাধীনতাযুদ্ধ বা সংগ্রামের সময় সর্বোচ্চ জাতিগত ঐক্যবদ্ধতার মধ্য দিয়ে যেসব রাষ্ট্রীয় মৌলিক দর্শন ও আদর্শ প্রতিষ্ঠা করেছে সেখান থেকে শত শত বছর পরেও তারা সরে আসেনি বা বিচ্যুত হয়নি। একটা রাষ্ট্রের পরিচয় শুধু ভৌগোলিক স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে পাওয়া যায় না, তার আসল পরিচয় পাওয়া যায় ওই রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শের মধ্য দিয়ে। একাত্তর সালে বাংলাদেশের মানুষ যতবড় ঐক্যবদ্ধতার জায়গায় পৌঁছে ছিল, সেটা আগে যেমন হয়নি, তেমনি আগামীতে আর কখনো হবে না। সেই ঐক্যবদ্ধতার জায়গা থেকে জাতির পিতার নেতৃত্বে এদেশের মানুষ ঠিক করে নিল বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হবে ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র। এই বৈশিষ্ট্য না থাকলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বুঝায় সেটি থাকে না। পঁচাত্তরের পর ক্ষমতায় আসা প্রথম সামরিক আইন প্রশাসক সামরিক আদেশের মাধ্যমে শুধু গণতন্ত্রের নামটা রেখে বাকি তিনটি মৌলিক আদর্শ বাতিল করে দিলেন। তবে গণতন্ত্র কেতাবে থাকলেও কার্যত তার কিছুই আর দেখা যায়নি। অক্সফোর্ডের গ্র্যাজুয়েট এবং পরে বিখ্যাত প্রকাশ বেন ডুপরে তার লেখা পলিটিক্যাল আইডিয়াস গ্রন্থের ৪৮ পৃষ্ঠায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের একটা রায়ের কথা উল্লেখ করেছেন। তাতে দেখা যায়, জাস্টিস হ্যারি এ ব্লাকম্যান ১৯৯২ সালে একটা রায়ে উল্লেখ করেছেন- ধর্মনিরপেক্ষতার অনুপস্থিতি এবং তার সুযোগে রাজনীতিতে ধর্মের উপস্থিতি গণতন্ত্রের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। তাই প্রথম সামরিক আইন প্রশাসক যা করলেন তাতে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বৈশিষ্ট্যের আর কিছুই থাকল না। তার ফলে পরাজিত ও প্রত্যাখ্যাত পাকিস্তানের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে বাংলাদেশের আর কোনো পার্থক্য থাকল না। তাহলে ২৩ বছরের সংগ্রাম ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, এর কিছু কি অবশিষ্ট থাকল। থাকল না। শিশু, নববধূ, গর্ভবতী নারীসহ জাতির পিতাকে সপরিবারে যারা হত্যা করলেন তাদের বিচার করা যাবে না বলে আইন করা হলো এবং দূতাবাসে গুরুত্বপূর্ণ পদে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হলো। জাতির পিতাকে তারা স্বীকার করে না, তার নামটি উচ্চারণে সামান্যতম শ্রদ্ধা দেখায় না। জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার জন্য এমন কোনো কাজ নেই যা তারা করেনি। এতবড় জিঘাংসা কেন, কী জন্য। যারা এ কাজ করছিল তাদের কোনো ক্ষতি তো শেখ মুজিব করেননি। তাহলে কি এটাই যে, পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ সৃষ্টি করে শেখ মুজিব এদের কাছে বড় অপরাধ করেছেন। তারা হয়তো এটাই মনে করছেন। কিন্তু সে কথা সরাসরি না বলে বাংলাদেশ সৃষ্টির মহানায়কের বিরুদ্ধে এ রকমই জিঘাংসায় মত্ত হয়েছেন। সংক্ষেপে যে বিষয়গুলো উপরে উল্লেখ করলাম তা কি স্বাভাবিক রাজনীতি, নাকি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। পঁচাত্তরের পরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি হলো যিনি উপরোক্ত কার্যকলাপগুলো শুরু করেছেন তার অনুসারী রাজনৈতিক পক্ষ ও দল ওই একই চিন্তা-চেতনা ধারণা করা সত্ত্বেও নব্বই দশকের শুরুতে একবার এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে পুনরায় আরেকবার ক্ষমতায় এসেছে। কীভাবে ক্ষমতায় এসেছে, ক্ষমতায় এসে কী করেছে সেটা আরেক বড় ভিন্ন বিষয়। সেসব কথায় আজ যাব না। রাষ্ট্রের সব সমস্যার শেকড় রাজনৈতিক সংকট থেকে রাষ্ট্রকে বের করে আনতে হলে জনগণ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে উপরোক্ত বিষয়গুলো নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে এবং এর থেকে বের হওয়ার জন্য ভূমিকা রাখতে হবে। ইতিমধ্যে তরুণ প্রজন্মের ভিতর সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে বলেই ওই রাজনীতির ধারক-বাহক পক্ষ এখন ভয়ানকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় রাজনীতি করে তারা আর সুবিধা করতে পারবে না বুঝেই বহুমুখী ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। রাজধানীতে কিছু ষড়যন্ত্রের নমুনা গত কয়েক বছরে দেখা গেছে। ছাত্রদের নির্মোহ কোটাবিরোধী আন্দোলনের ভিতরে ঢুকে এদের অরাজকতার সৃষ্টি এবং সরকারকে বিপদে ফেলার চেষ্টা সবার চোখে ধরা পড়েছে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসায় আক্রমণ, আগুন ও ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে। এদের লক্ষ্য ছিল যে কোনোভাবে কিছু লাশ ফেলানো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেলার চেষ্টা তারা আগেও করেছে। এ বিষয়ে তাদের পক্ষের দুজনের টেলিফোনে সংলাপ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় সেটি জানাজানিও হয়েছিল। এ বিষয়ে একটি মামলা এখন চলমান। তারপর ছাত্রদের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সঙ্গে একটা যৌক্তিক ক্যাম্পেইনের ভিতরে ঢুকে তারা ভায়োলেন্স সৃষ্টির মাধ্যমে পুলিশকে উত্তেজিত করতে চেয়েছিল, যাতে বিপজ্জনক কিছু ঘটে যায়। এ উদ্দেশ্যে সাধারণ মানুষকে উত্তেজিত করার জন্য কথিত একজন নায়িকাকে দিয়ে বিপজ্জনক মিথ্যা ভিডিও তৈরি করে সেটা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়। কিন্তু নিরাপত্তা সংস্থাগুলো সতর্ক থাকায় সেবারও তারা ব্যর্থ হয়। তারা হয়তো বুঝতে পেরেছে রাজধানীর ওপর সব রাষ্ট্রীয় সংস্থার অতিরিক্ত নজর থাকায় এখানে কিছু করা সম্ভব হবে না। তাই এখন ষড়যন্ত্রের সূত্রপাত করতে চাচ্ছে মফস্বল অঞ্চলে, যার একটা বড় রিহার্সেল হয়ে গেল সপ্তাহ খানেক আগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায়। এ পর্যন্ত যতটুকু জানা গেছে তাতে প্রতীয়মান হয় ওই হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছেলের ফেসবুক অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে হ্যাক করে একটা বিপজ্জনক পোস্ট ছেড়ে দিয়েছে ষড়যন্ত্রকারীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটা লোক ওই ধরনের সংবেদনশীল ধর্মীয় অবমাননাকর পোস্ট দেবে তা কি সম্ভব। তারপর হ্যাকিং হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে সঙ্গে সঙ্গে থানায় এসে পুলিশকে জানিয়েছে। হ্যাকিংয়ের অভিযোগে পুলিশ দুজনকে গ্রেফতারও করেছেন। যার হ্যাকিং হওয়া ফেসবুকে বক্তব্যটি ছাপা হয়েছে তিনিসহ হ্যাকিংয়ের অভিযোগে আরও দুই যুবক, তিনজনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে। দ্রুত তদন্ত এবং আইনগত কঠিন ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রশাসন। তারপরেও তান্ডব কেন? পুলিশের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ কেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে চারজন মানুষের অকাল মৃত্যু হলো। ফেসবুক হ্যাকিং, আপত্তিকর পোস্ট দেওয়া থেকে শুরু করে বাস, ট্রাক, লঞ্চ, ট্রলার, নৌকা ভাড়া করে সমগ্র ভোলা জেলা থেকে লোক এনে বোরহানউদ্দিন ঈদগাহ মাঠে জড়ো করা এবং পুলিশের ওপর অকস্মাৎ আক্রমণ ইত্যাদি যে প্রক্রিয়ায় সংঘটিত হয়েছে, তাতে বোঝাই যায় এর পেছনে রাজনৈতিক সংগঠনের পরিকল্পিত হাত রয়েছে। কারা এটা করতে পারে এ প্রশ্নের উত্তরে মানুষের মুখে সর্বপ্রথম নাম আসছে জামায়াতের। দ্বিতীয়ত মানুষ বলাবলি করছে এর সঙ্গে ওই এলাকার বিএনপির সাবেক এসপিরও বড় ভূমিকা রয়েছে। ২৪ অক্টোবর মূল স্রোতের একটি বড় পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় শিবির নেতা মামুন ওরফে কালি, যুবদল নেতা আশরাফুল আলম খান ও ছাত্রদল নেতা হেলাল মুন্সীর ছবিসহ খবর ছাপা হয়। তাতে দেখা যায় এরা তিনজন পরবর্তীতে মন্দিরের ওপর আক্রমণে মারমুখী ভূমিকায় রয়েছে।  এসব আলামত বলে দেয় ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্র এখন রাজধানী থেকে মফস্বলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভোলা থেকে শুরু হলো।  এরপর কোথায় হবে তা নিয়ে শঙ্কা থেকেই গেল।

                লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

          [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা