শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিতর্কে শহীদ নূর হোসেন

শরীর যার রাজনৈতিক ইশতেহার

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
শরীর যার রাজনৈতিক ইশতেহার

এটাই বোধ হয় বাকি ছিল। দিন কয়েক আগে শহীদ নূর হোসেনকে নেশাগ্রস্ত অভিহিত করেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। অথচ তার নাম মনে ভাসলেই ভেসে ওঠে টগবগে এক উদোম শরীর। সেখানে রক্তের অক্ষরে লেখা ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ আর ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’। নূর হোসেন বুক দিয়ে পিঠ দিয়ে গোটা শরীর দিয়ে তার রাজনৈতিক ইশতেহার প্রকাশ করে গেছেন। মাত্র ছয়টি শব্দে তিনি তার দুই দফা ঘোষণা করেছিলেন। রৌদ্রের অক্ষরে অনন্য স্লোগান লিখে নিজেই হয়ে উঠেছিলেন এক জীবন্ত পোস্টার। ভুল বানানে বুকে লেখা এক নম্বর দফা ছিল, ‘স্বৈরাচার নীপাত যাক’ আর পিঠে লেখা দ্বিতীয় দফা ছিল, ‘গনতন্ত্র মুক্তি পাক’। রাজনীতিবিদদের বানানো মেকি নির্বাচনী ইশতেহারের মতো কোনো দ্ব্যর্থবোধকতা সেখানে ছিল না। প্রশ্ন হচ্ছে, ৩২ বছর পর এসে যদি ফিরে তাকাই নূর হোসেনের বুকে-পিঠের দুই দফাকে আমরা কি মর্যাদা দিয়েছি? জীবন বাজি রেখে যে দাবি তিনি জানিয়েছিলেন তা কি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে? বুকে হাত দিয়ে বলব, এর কোনো সদুত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ সমাজ ও রাষ্ট্রে বরং নূর হোসেনের চাওয়ার উল্টোটারই অধিষ্ঠান ঘটেছে : স্বৈরাচার মুক্তি পেয়েছে আর গণতন্ত্র নিপাতের পথে গেছে এবং যাচ্ছে; আর নূর হোসেনের কপালে জুটছে নেশাগ্রস্তের কালিমা। ব্যাপক সমালোচনার মুখে অবশেষে গেল ১৩ নভেম্বর জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নিজ বক্তব্যের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন মসিউর রহমান রাঙ্গা। বিতর্ক আর সমালোচনার এই ডামাডোলের ভিতরেই প্রিয় পাঠক! আসুন দেখে আসি, কে এই নূর হোসেন? কী তার বৃত্তান্ত? কেন তিনি জীবন দিয়েছিলেন?

১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর জোটবদ্ধ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ‘ঢাকা অবরোধ’ কর্মসূচি গ্রহণ করে। এর লক্ষ্য ছিল স্বৈরাচার জেনারেল এরশাদ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি আদায়। রাজধানীতে অন্তত ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটানোর মাধ্যমে এরশাদশাহির পতন নিশ্চিত করতে চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। অন্যদিকে এরশাদ সরকারও যে কোনো মূল্যে বিরোধী দলের কর্মসূচি বানচাল করতে প্রস্তুত। অবৈধ এরশাদ সরকার সারা দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে। মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ করে, নেতা-কর্মীদের আটক করে। লঞ্চ-ট্রেন বন্ধ করে দেয়। টানটান উত্তেজনার মধ্যে সব বাধা উপেক্ষা করে ১০ নভেম্বর সারা দেশ থেকে মানুষ ‘নাফ নদীর বানের লাহান’ ঢাকায় আসতে থাকে। ঢাকার রাস্তায় সামরিক-আধাসামরিক বাহিনীও নামিয়ে দেওয়া হয়। সবার মুখে এক স্লোগান- ‘এক দফা এক দাবি, এরশাদ তুই কবে যাবি?’ এ কর্মসূচিতেই নূর হোসেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের এক অভিনব পথ বেছে নেন; গায়ের জামা খুলে উদোম বুকে ও পিঠে সাদা রঙে লিখিয়ে নেন কিংবদন্তির সেই স্লোগান : ‘স্বৈরাচার নীপাত যাক/গনতন্ত্র মুক্তি পাক’। পেছনে নয়, একেবারে মিছিলের পুরোভাগে ছিলেন তিনি- ছিলেন ‘বীরের মুদ্রায়’। তাকে চিনতে ভুল করেনি পুলিশ। জিরো পয়েন্টে পুলিশের গুলি চিনে নেয় নূর হোসেনকে। আসলে সেই সকালে সচিবালয়ের রাস্তায় এমন জীবন্ত পোস্টারকে সহ্য করা কঠিন। ছুটে আসা গুলি তাকে ছিন্নভিন্ন করে দেয়, রক্তলাল রং ছিটায় তার বুকের লেখায়, স্লোগানের রং মুহূর্তে পাল্টে যায়, সাদা থেকে লালে। তার স্লোগান ভূপাতিত হয় এবং তিনি নিজেও- তার উদোম গা বনপাখির মতো লুটিয়ে পড়ে পিচঢালা রাজপথে।  বনগ্রামের নূর হোসেন হয়ে ওঠেন সমগ্র বাংলাদেশ, হয়ে ওঠেন সারা দুনিয়ার সংবাদ। কবি শামসুর রাহমানের ভাষায় : ‘ঝাঁক ঝাঁক বন্দুকের সিসা, নূর হোসেনের বুক নয়, বাংলাদেশের হৃদয় ফুটো ক’রে দেয়; বাংলাদেশ বনপোড়া হরিণীর মতো আর্তনাদ করে, তার বুক থেকে অবিরল রক্ত ঝরতে থাকে।’ কবি লিখছেন, ‘নেকড়ের দাঁতের মতো, বুলেটে ঝাঁঝরা ঐ যুবার বুকের রক্ত, প্রবল বর্ষার অবিরল জলও রাজপথ আজো মুছে ফেলতে পারেনি।’ নূর হেসেনকে হত্যা করেই এরশাদশাহি ক্ষান্ত হয়নি; নূর হোসেনের বুক-পিঠের ক্যানভাসে যিনি স্লোগান লিখে দিয়েছিলেন খোঁজ করা হয়েছিল সেই স্লোগান লেখককেও। তার পেছনেও গোয়েন্দা লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জীবনের আশঙ্কায় স্লোগান লেখক ইকরাম হোসেন তিনটি বছর পালিয়ে ছিলেন। নূর হোসেনের কবর কোথায় হয়েছিল তা নিয়েও অস্পষ্টতা ছিল। স্বৈরশাসক নূর হোসেনের লাশকেও ভয় পেয়েছিল। কারণ তিনি কেবল লাশ ছিলেন না, ছিলেন স্বৈরাচার পতনের জীবন্ত দাবিনামা। অনেক পরে জানা গেছে, জুরাইনে তার লাশ সমাধিস্থ করা হয়েছিল। জুরাইন গোরস্থানের কবরখোদক আলমগীর বলেছিলেন, ‘তার বুকে-পিঠে লেখা ছিল, সেগুলো ঘইষ্যা তুলতে পারি নাই। পুলিশ-বিডিআর খুব তাড়াহুড়া করছিল। তাড়াতাড়ি কবর দিতে কইছিল।’ কিন্তু জীবন যেখানে দ্রোহের মৃত্যুই সেখানে শেষ কথা নয়, নূর হোসেন মৃত্যুঞ্জয়ী। তাকে নিয়ে অনেক কবিতা, কিংবদন্তি, নিবন্ধ, বক্তৃতা আর লেখালেখি হয়েছে; গণতন্ত্রের জন্য নূর হোসেনের আত্মত্যাগ কবি, লেখক, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির হাজারো মানুষকে আন্দোলিত করেছে; তাকে নিয়ে নাটক হয়েছে, পোস্টারের বিষয় হয়েছেন তিনি, তাকে চিহ্নিত করা হয়েছে ‘এক গর্ব, নতুন এক সাহস’ হিসেবে; প্রতিজ্ঞা, সংকল্প আর শপথের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। রাজপথে দাবি আদায়ের অনুপ্রাণিত আকর্ষণ আর সংগ্রামের অফুরান উৎস হিসেবে তিনি এখনো সমুুজ্জ্বল- যদিও এত দিনে তা কিছুটা ফিকে হয়ে গেছে। তাকে নিয়ে শামসুর রাহমান কমপক্ষে তিনটি কবিতা লিখেছেন : ‘বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়’, ‘একজন শহীদের মা বলছেন’, ‘আলো-ঝরানো ডানা’। প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান তাকে, তার বাবা ও পরিবারকে নিয়ে বেশ কটি লেখা লিখেছেন, লেখাগুলো নিয়ে বই সাজিয়েছেন। শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী তাকে নিয়ে ছবি আর স্কেচ এঁকেছেন। জিরো স্কোয়ারের নাম এখন ‘নূর হোসেন স্কোয়ার’। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ১৯৯১ সালে তার নামে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। প্রতি বছর ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস পালিত হয়। নূর হোসেনের জন্ম ১৯৬১ সালে ঢাকার নারিন্দায়। আদি বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার ঝাটিবুনিয়া গ্রামে। নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান। পুরান ঢাকার বনগ্রাম রোডের ৭৯/১ নম্বর বাড়িতে একটি মাত্র ঘরের বাসায় থাকতেন তারা। দেশ স্বাধীনের পর থেকে তাদের পরিবার বনগ্রামে বসবাস শুরু করে। টানা ৩০ বছর সেখানে থেকেছেন। চার পুত্র আর এক কন্যা- আলী হোসেন, দেলোয়ার, আনোয়ার আর সাহানা। দ্বিতীয় সন্তান নূর হেসেন। নূর হোসেনের বাবা কখনো মসলা পিষে, কখনো সিক বয়ের ডিউটি দিয়ে, হোস্টেলের বাবুর্চির কাজ করে, রিকশা টেনে, বেবিট্যাক্সি চালিয়ে সংসার চালাতেন। নূর হোসেনের প্রাথমিক শিক্ষা বনগ্রামের রাধাসুন্দরী স্কুলে। ঢাকার গ্র্যাজুয়েট হাইস্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে পড়াশোনা বন্ধ করে মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেন। ঢাকা মহানগরী যুবলীগের বনগ্রাম শাখার প্রচার সম্পাদক ছিলেন।

২০১০ সালে এক সাক্ষাৎকারে নূর হোসেনের মা ক্ষোভের সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমার সন্তান যে জন্য জীবন দিয়েছে এখনো তার কিছুই দেখছি না।’ তার বাবা বলেছিলেন, ‘এখনো দেশে এত হানাহানি, সন্ত্রাস। গণতন্ত্র তো মুক্তি পেল না।... ছেলেটা যা চেয়েছিল, তা তো হলো না।’ পুত্র হারানোর কষ্টে নূর হোসেনের বাবা মারা গেছেন কিন্তু এরশাদ মুক্তি পেয়েছেন।  সংসদ এখন ব্যবসায়ী-আমলাদের দখলে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য আর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এখন শিকেয় উঠেছে। নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ। নতুন নেতৃত্ব তৈরির পথ রুদ্ধ। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন আর ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় না। নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য চলে দেদার। হুন্ডা, গুন্ডা, কালো টাকার খেলা থেকে নির্বাচনী ব্যবস্থা বেরিয়ে আসতে পারেনি। রাজনৈতিক দলের ভিতরে কোনো অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের চর্চা নেই। সমাজে গণতন্ত্রের অন্যতম নিদান দ্বিমত-ভিন্নমত আর পরমতসহিষ্ণুতা নেই বললেই চলে। সব ক্ষমতা একজনের হাতে। ক্ষমতার চূড়ান্ত এককেন্দ্রীকরণ হয়েছে। নেই কোনো জবাবদিহি, ক্ষমতার চেক-অ্যান্ড-ব্যালান্স এখনো তৈরি হয়নি; রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হয়নি, তৃণমূলে গণতন্ত্রের চর্চা ও বিকাশ নেই। এক ব্যক্তি এক দল-শাসিত এক ধরনের দলতন্ত্র চলছে। জনগণের রাজনীতি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পায়নি। রাজনীতি যেন দাবার কূটচাল, কেবলই মিথ্যা কথার প্রতিশ্রুতি- সিংহাসনের হাতলে হাত রাখলে যা উবে যায় কর্পূরের মতো।

আমরা কি নূর হোসেনের কাছে করজোড়ে ক্ষমা চাইব? তবে কি নূর হোসেনের আত্মত্যাগ বৃথা গেছে? তা বোধহয় বলা যাবে না। কারণ শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বলছে, ‘ন হন্যতে হন্যমানে শরীর’ - শরীরের পতন আছে, দেহের মৃত্যু আছে কিন্তু মানুষের যে চেতনা, মানুষের যে স্পিরিট তার মৃত্যু নেই। নূর হোসেন চিরঞ্জীব। কাইয়ুম চৌধুরী নূর হোসেনের স্কেচ করতে গিয়ে ফরাসি বিপ্লবের ওপরে আঁকা ইউজিন দেলাক্রোয়ার ছবি ‘জনগণের নেতৃত্বে স্বাধীনতা’র কথা স্মরণে এনেছেন। কাইয়ুম চৌধুরী লিখেছেন : ‘যে দেশে মানবতা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয় প্রতিনিয়ত, সে দেশে এই আত্মদান আমাকে বিমূঢ় করে। গর্বিত হই অন্তরে, উজ্জীবিত হই প্রাণে। দেলাক্রোয়ার স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে নারী জাতির একজনকে বেছে নিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের পতাকা হাতে বাংলাদেশে এগিয়ে এসেছিলেন একজন নূর হোসেন। নূর হোসেনের প্রতি অন্তরের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য দেলাক্রোয়ার অমর তুলিকা হস্তে কেউ কি এগিয়ে আসবেন ভবিষ্যতে?’ বব ডিলানের লাইন হতে পারে এর সর্বোত্তম উত্তর : ‘দ্য অ্যানসার, মাই ফ্রেন্ড, ইজ ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড, দ্য অ্যানসার ইজ ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড।’

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক

Email : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
সর্বশেষ খবর
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি
সাজা মওকুফ হওয়ায় মুক্তি পেলেন যাবজ্জীবন সাজা পাওয়া ১৩ আসামি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ
ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায়ের পর বরখাস্ত বতাফোগো কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক
মঙ্গলবার থেকে আমদানি-রফতানির সব সনদ অনলাইনে জমা বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি
পাকিস্তানে প্লাস্টিকের বোতল দিলেই মিলবে হাজারো রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’
‌‘জনগণের ভাষা বুঝতে পেরে দ্রুত সময়ে নির্বাচনের ঘোষণা সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০
গাজার সমুদ্রতীরবর্তী ক্যাফেতে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার: নারী দেহের নীরব ঘাতক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু
গাইবান্ধায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে দুশ্চিন্তায় চরাঞ্চলের প্রসূতিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের
বল্লামুখা বাঁধ পরিদর্শনে সচিব, অনিয়মের অভিযোগ স্থানীয়দের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক
মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে গ্রেফতার ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম