শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিতর্কে শহীদ নূর হোসেন

শরীর যার রাজনৈতিক ইশতেহার

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
শরীর যার রাজনৈতিক ইশতেহার

এটাই বোধ হয় বাকি ছিল। দিন কয়েক আগে শহীদ নূর হোসেনকে নেশাগ্রস্ত অভিহিত করেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। অথচ তার নাম মনে ভাসলেই ভেসে ওঠে টগবগে এক উদোম শরীর। সেখানে রক্তের অক্ষরে লেখা ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ আর ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’। নূর হোসেন বুক দিয়ে পিঠ দিয়ে গোটা শরীর দিয়ে তার রাজনৈতিক ইশতেহার প্রকাশ করে গেছেন। মাত্র ছয়টি শব্দে তিনি তার দুই দফা ঘোষণা করেছিলেন। রৌদ্রের অক্ষরে অনন্য স্লোগান লিখে নিজেই হয়ে উঠেছিলেন এক জীবন্ত পোস্টার। ভুল বানানে বুকে লেখা এক নম্বর দফা ছিল, ‘স্বৈরাচার নীপাত যাক’ আর পিঠে লেখা দ্বিতীয় দফা ছিল, ‘গনতন্ত্র মুক্তি পাক’। রাজনীতিবিদদের বানানো মেকি নির্বাচনী ইশতেহারের মতো কোনো দ্ব্যর্থবোধকতা সেখানে ছিল না। প্রশ্ন হচ্ছে, ৩২ বছর পর এসে যদি ফিরে তাকাই নূর হোসেনের বুকে-পিঠের দুই দফাকে আমরা কি মর্যাদা দিয়েছি? জীবন বাজি রেখে যে দাবি তিনি জানিয়েছিলেন তা কি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে? বুকে হাত দিয়ে বলব, এর কোনো সদুত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ সমাজ ও রাষ্ট্রে বরং নূর হোসেনের চাওয়ার উল্টোটারই অধিষ্ঠান ঘটেছে : স্বৈরাচার মুক্তি পেয়েছে আর গণতন্ত্র নিপাতের পথে গেছে এবং যাচ্ছে; আর নূর হোসেনের কপালে জুটছে নেশাগ্রস্তের কালিমা। ব্যাপক সমালোচনার মুখে অবশেষে গেল ১৩ নভেম্বর জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নিজ বক্তব্যের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন মসিউর রহমান রাঙ্গা। বিতর্ক আর সমালোচনার এই ডামাডোলের ভিতরেই প্রিয় পাঠক! আসুন দেখে আসি, কে এই নূর হোসেন? কী তার বৃত্তান্ত? কেন তিনি জীবন দিয়েছিলেন?

১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর জোটবদ্ধ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ‘ঢাকা অবরোধ’ কর্মসূচি গ্রহণ করে। এর লক্ষ্য ছিল স্বৈরাচার জেনারেল এরশাদ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি আদায়। রাজধানীতে অন্তত ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটানোর মাধ্যমে এরশাদশাহির পতন নিশ্চিত করতে চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। অন্যদিকে এরশাদ সরকারও যে কোনো মূল্যে বিরোধী দলের কর্মসূচি বানচাল করতে প্রস্তুত। অবৈধ এরশাদ সরকার সারা দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে। মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ করে, নেতা-কর্মীদের আটক করে। লঞ্চ-ট্রেন বন্ধ করে দেয়। টানটান উত্তেজনার মধ্যে সব বাধা উপেক্ষা করে ১০ নভেম্বর সারা দেশ থেকে মানুষ ‘নাফ নদীর বানের লাহান’ ঢাকায় আসতে থাকে। ঢাকার রাস্তায় সামরিক-আধাসামরিক বাহিনীও নামিয়ে দেওয়া হয়। সবার মুখে এক স্লোগান- ‘এক দফা এক দাবি, এরশাদ তুই কবে যাবি?’ এ কর্মসূচিতেই নূর হোসেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের এক অভিনব পথ বেছে নেন; গায়ের জামা খুলে উদোম বুকে ও পিঠে সাদা রঙে লিখিয়ে নেন কিংবদন্তির সেই স্লোগান : ‘স্বৈরাচার নীপাত যাক/গনতন্ত্র মুক্তি পাক’। পেছনে নয়, একেবারে মিছিলের পুরোভাগে ছিলেন তিনি- ছিলেন ‘বীরের মুদ্রায়’। তাকে চিনতে ভুল করেনি পুলিশ। জিরো পয়েন্টে পুলিশের গুলি চিনে নেয় নূর হোসেনকে। আসলে সেই সকালে সচিবালয়ের রাস্তায় এমন জীবন্ত পোস্টারকে সহ্য করা কঠিন। ছুটে আসা গুলি তাকে ছিন্নভিন্ন করে দেয়, রক্তলাল রং ছিটায় তার বুকের লেখায়, স্লোগানের রং মুহূর্তে পাল্টে যায়, সাদা থেকে লালে। তার স্লোগান ভূপাতিত হয় এবং তিনি নিজেও- তার উদোম গা বনপাখির মতো লুটিয়ে পড়ে পিচঢালা রাজপথে।  বনগ্রামের নূর হোসেন হয়ে ওঠেন সমগ্র বাংলাদেশ, হয়ে ওঠেন সারা দুনিয়ার সংবাদ। কবি শামসুর রাহমানের ভাষায় : ‘ঝাঁক ঝাঁক বন্দুকের সিসা, নূর হোসেনের বুক নয়, বাংলাদেশের হৃদয় ফুটো ক’রে দেয়; বাংলাদেশ বনপোড়া হরিণীর মতো আর্তনাদ করে, তার বুক থেকে অবিরল রক্ত ঝরতে থাকে।’ কবি লিখছেন, ‘নেকড়ের দাঁতের মতো, বুলেটে ঝাঁঝরা ঐ যুবার বুকের রক্ত, প্রবল বর্ষার অবিরল জলও রাজপথ আজো মুছে ফেলতে পারেনি।’ নূর হেসেনকে হত্যা করেই এরশাদশাহি ক্ষান্ত হয়নি; নূর হোসেনের বুক-পিঠের ক্যানভাসে যিনি স্লোগান লিখে দিয়েছিলেন খোঁজ করা হয়েছিল সেই স্লোগান লেখককেও। তার পেছনেও গোয়েন্দা লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জীবনের আশঙ্কায় স্লোগান লেখক ইকরাম হোসেন তিনটি বছর পালিয়ে ছিলেন। নূর হোসেনের কবর কোথায় হয়েছিল তা নিয়েও অস্পষ্টতা ছিল। স্বৈরশাসক নূর হোসেনের লাশকেও ভয় পেয়েছিল। কারণ তিনি কেবল লাশ ছিলেন না, ছিলেন স্বৈরাচার পতনের জীবন্ত দাবিনামা। অনেক পরে জানা গেছে, জুরাইনে তার লাশ সমাধিস্থ করা হয়েছিল। জুরাইন গোরস্থানের কবরখোদক আলমগীর বলেছিলেন, ‘তার বুকে-পিঠে লেখা ছিল, সেগুলো ঘইষ্যা তুলতে পারি নাই। পুলিশ-বিডিআর খুব তাড়াহুড়া করছিল। তাড়াতাড়ি কবর দিতে কইছিল।’ কিন্তু জীবন যেখানে দ্রোহের মৃত্যুই সেখানে শেষ কথা নয়, নূর হোসেন মৃত্যুঞ্জয়ী। তাকে নিয়ে অনেক কবিতা, কিংবদন্তি, নিবন্ধ, বক্তৃতা আর লেখালেখি হয়েছে; গণতন্ত্রের জন্য নূর হোসেনের আত্মত্যাগ কবি, লেখক, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির হাজারো মানুষকে আন্দোলিত করেছে; তাকে নিয়ে নাটক হয়েছে, পোস্টারের বিষয় হয়েছেন তিনি, তাকে চিহ্নিত করা হয়েছে ‘এক গর্ব, নতুন এক সাহস’ হিসেবে; প্রতিজ্ঞা, সংকল্প আর শপথের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। রাজপথে দাবি আদায়ের অনুপ্রাণিত আকর্ষণ আর সংগ্রামের অফুরান উৎস হিসেবে তিনি এখনো সমুুজ্জ্বল- যদিও এত দিনে তা কিছুটা ফিকে হয়ে গেছে। তাকে নিয়ে শামসুর রাহমান কমপক্ষে তিনটি কবিতা লিখেছেন : ‘বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়’, ‘একজন শহীদের মা বলছেন’, ‘আলো-ঝরানো ডানা’। প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান তাকে, তার বাবা ও পরিবারকে নিয়ে বেশ কটি লেখা লিখেছেন, লেখাগুলো নিয়ে বই সাজিয়েছেন। শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী তাকে নিয়ে ছবি আর স্কেচ এঁকেছেন। জিরো স্কোয়ারের নাম এখন ‘নূর হোসেন স্কোয়ার’। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ১৯৯১ সালে তার নামে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। প্রতি বছর ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস পালিত হয়। নূর হোসেনের জন্ম ১৯৬১ সালে ঢাকার নারিন্দায়। আদি বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার ঝাটিবুনিয়া গ্রামে। নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান। পুরান ঢাকার বনগ্রাম রোডের ৭৯/১ নম্বর বাড়িতে একটি মাত্র ঘরের বাসায় থাকতেন তারা। দেশ স্বাধীনের পর থেকে তাদের পরিবার বনগ্রামে বসবাস শুরু করে। টানা ৩০ বছর সেখানে থেকেছেন। চার পুত্র আর এক কন্যা- আলী হোসেন, দেলোয়ার, আনোয়ার আর সাহানা। দ্বিতীয় সন্তান নূর হেসেন। নূর হোসেনের বাবা কখনো মসলা পিষে, কখনো সিক বয়ের ডিউটি দিয়ে, হোস্টেলের বাবুর্চির কাজ করে, রিকশা টেনে, বেবিট্যাক্সি চালিয়ে সংসার চালাতেন। নূর হোসেনের প্রাথমিক শিক্ষা বনগ্রামের রাধাসুন্দরী স্কুলে। ঢাকার গ্র্যাজুয়েট হাইস্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে পড়াশোনা বন্ধ করে মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেন। ঢাকা মহানগরী যুবলীগের বনগ্রাম শাখার প্রচার সম্পাদক ছিলেন।

২০১০ সালে এক সাক্ষাৎকারে নূর হোসেনের মা ক্ষোভের সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমার সন্তান যে জন্য জীবন দিয়েছে এখনো তার কিছুই দেখছি না।’ তার বাবা বলেছিলেন, ‘এখনো দেশে এত হানাহানি, সন্ত্রাস। গণতন্ত্র তো মুক্তি পেল না।... ছেলেটা যা চেয়েছিল, তা তো হলো না।’ পুত্র হারানোর কষ্টে নূর হোসেনের বাবা মারা গেছেন কিন্তু এরশাদ মুক্তি পেয়েছেন।  সংসদ এখন ব্যবসায়ী-আমলাদের দখলে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য আর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এখন শিকেয় উঠেছে। নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ। নতুন নেতৃত্ব তৈরির পথ রুদ্ধ। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন আর ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় না। নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য চলে দেদার। হুন্ডা, গুন্ডা, কালো টাকার খেলা থেকে নির্বাচনী ব্যবস্থা বেরিয়ে আসতে পারেনি। রাজনৈতিক দলের ভিতরে কোনো অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের চর্চা নেই। সমাজে গণতন্ত্রের অন্যতম নিদান দ্বিমত-ভিন্নমত আর পরমতসহিষ্ণুতা নেই বললেই চলে। সব ক্ষমতা একজনের হাতে। ক্ষমতার চূড়ান্ত এককেন্দ্রীকরণ হয়েছে। নেই কোনো জবাবদিহি, ক্ষমতার চেক-অ্যান্ড-ব্যালান্স এখনো তৈরি হয়নি; রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হয়নি, তৃণমূলে গণতন্ত্রের চর্চা ও বিকাশ নেই। এক ব্যক্তি এক দল-শাসিত এক ধরনের দলতন্ত্র চলছে। জনগণের রাজনীতি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পায়নি। রাজনীতি যেন দাবার কূটচাল, কেবলই মিথ্যা কথার প্রতিশ্রুতি- সিংহাসনের হাতলে হাত রাখলে যা উবে যায় কর্পূরের মতো।

আমরা কি নূর হোসেনের কাছে করজোড়ে ক্ষমা চাইব? তবে কি নূর হোসেনের আত্মত্যাগ বৃথা গেছে? তা বোধহয় বলা যাবে না। কারণ শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বলছে, ‘ন হন্যতে হন্যমানে শরীর’ - শরীরের পতন আছে, দেহের মৃত্যু আছে কিন্তু মানুষের যে চেতনা, মানুষের যে স্পিরিট তার মৃত্যু নেই। নূর হোসেন চিরঞ্জীব। কাইয়ুম চৌধুরী নূর হোসেনের স্কেচ করতে গিয়ে ফরাসি বিপ্লবের ওপরে আঁকা ইউজিন দেলাক্রোয়ার ছবি ‘জনগণের নেতৃত্বে স্বাধীনতা’র কথা স্মরণে এনেছেন। কাইয়ুম চৌধুরী লিখেছেন : ‘যে দেশে মানবতা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয় প্রতিনিয়ত, সে দেশে এই আত্মদান আমাকে বিমূঢ় করে। গর্বিত হই অন্তরে, উজ্জীবিত হই প্রাণে। দেলাক্রোয়ার স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে নারী জাতির একজনকে বেছে নিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের পতাকা হাতে বাংলাদেশে এগিয়ে এসেছিলেন একজন নূর হোসেন। নূর হোসেনের প্রতি অন্তরের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য দেলাক্রোয়ার অমর তুলিকা হস্তে কেউ কি এগিয়ে আসবেন ভবিষ্যতে?’ বব ডিলানের লাইন হতে পারে এর সর্বোত্তম উত্তর : ‘দ্য অ্যানসার, মাই ফ্রেন্ড, ইজ ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড, দ্য অ্যানসার ইজ ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড।’

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক

Email : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭
ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের
সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস
বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা