শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিতর্কে শহীদ নূর হোসেন

শরীর যার রাজনৈতিক ইশতেহার

রোবায়েত ফেরদৌস
প্রিন্ট ভার্সন
শরীর যার রাজনৈতিক ইশতেহার

এটাই বোধ হয় বাকি ছিল। দিন কয়েক আগে শহীদ নূর হোসেনকে নেশাগ্রস্ত অভিহিত করেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। অথচ তার নাম মনে ভাসলেই ভেসে ওঠে টগবগে এক উদোম শরীর। সেখানে রক্তের অক্ষরে লেখা ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ আর ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’। নূর হোসেন বুক দিয়ে পিঠ দিয়ে গোটা শরীর দিয়ে তার রাজনৈতিক ইশতেহার প্রকাশ করে গেছেন। মাত্র ছয়টি শব্দে তিনি তার দুই দফা ঘোষণা করেছিলেন। রৌদ্রের অক্ষরে অনন্য স্লোগান লিখে নিজেই হয়ে উঠেছিলেন এক জীবন্ত পোস্টার। ভুল বানানে বুকে লেখা এক নম্বর দফা ছিল, ‘স্বৈরাচার নীপাত যাক’ আর পিঠে লেখা দ্বিতীয় দফা ছিল, ‘গনতন্ত্র মুক্তি পাক’। রাজনীতিবিদদের বানানো মেকি নির্বাচনী ইশতেহারের মতো কোনো দ্ব্যর্থবোধকতা সেখানে ছিল না। প্রশ্ন হচ্ছে, ৩২ বছর পর এসে যদি ফিরে তাকাই নূর হোসেনের বুকে-পিঠের দুই দফাকে আমরা কি মর্যাদা দিয়েছি? জীবন বাজি রেখে যে দাবি তিনি জানিয়েছিলেন তা কি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে? বুকে হাত দিয়ে বলব, এর কোনো সদুত্তর আমাদের জানা নেই। কারণ সমাজ ও রাষ্ট্রে বরং নূর হোসেনের চাওয়ার উল্টোটারই অধিষ্ঠান ঘটেছে : স্বৈরাচার মুক্তি পেয়েছে আর গণতন্ত্র নিপাতের পথে গেছে এবং যাচ্ছে; আর নূর হোসেনের কপালে জুটছে নেশাগ্রস্তের কালিমা। ব্যাপক সমালোচনার মুখে অবশেষে গেল ১৩ নভেম্বর জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে নিজ বক্তব্যের জন্য জাতির কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন মসিউর রহমান রাঙ্গা। বিতর্ক আর সমালোচনার এই ডামাডোলের ভিতরেই প্রিয় পাঠক! আসুন দেখে আসি, কে এই নূর হোসেন? কী তার বৃত্তান্ত? কেন তিনি জীবন দিয়েছিলেন?

১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর জোটবদ্ধ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ‘ঢাকা অবরোধ’ কর্মসূচি গ্রহণ করে। এর লক্ষ্য ছিল স্বৈরাচার জেনারেল এরশাদ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি আদায়। রাজধানীতে অন্তত ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটানোর মাধ্যমে এরশাদশাহির পতন নিশ্চিত করতে চেয়েছিল বিরোধী দলগুলো। অন্যদিকে এরশাদ সরকারও যে কোনো মূল্যে বিরোধী দলের কর্মসূচি বানচাল করতে প্রস্তুত। অবৈধ এরশাদ সরকার সারা দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে। মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ করে, নেতা-কর্মীদের আটক করে। লঞ্চ-ট্রেন বন্ধ করে দেয়। টানটান উত্তেজনার মধ্যে সব বাধা উপেক্ষা করে ১০ নভেম্বর সারা দেশ থেকে মানুষ ‘নাফ নদীর বানের লাহান’ ঢাকায় আসতে থাকে। ঢাকার রাস্তায় সামরিক-আধাসামরিক বাহিনীও নামিয়ে দেওয়া হয়। সবার মুখে এক স্লোগান- ‘এক দফা এক দাবি, এরশাদ তুই কবে যাবি?’ এ কর্মসূচিতেই নূর হোসেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের এক অভিনব পথ বেছে নেন; গায়ের জামা খুলে উদোম বুকে ও পিঠে সাদা রঙে লিখিয়ে নেন কিংবদন্তির সেই স্লোগান : ‘স্বৈরাচার নীপাত যাক/গনতন্ত্র মুক্তি পাক’। পেছনে নয়, একেবারে মিছিলের পুরোভাগে ছিলেন তিনি- ছিলেন ‘বীরের মুদ্রায়’। তাকে চিনতে ভুল করেনি পুলিশ। জিরো পয়েন্টে পুলিশের গুলি চিনে নেয় নূর হোসেনকে। আসলে সেই সকালে সচিবালয়ের রাস্তায় এমন জীবন্ত পোস্টারকে সহ্য করা কঠিন। ছুটে আসা গুলি তাকে ছিন্নভিন্ন করে দেয়, রক্তলাল রং ছিটায় তার বুকের লেখায়, স্লোগানের রং মুহূর্তে পাল্টে যায়, সাদা থেকে লালে। তার স্লোগান ভূপাতিত হয় এবং তিনি নিজেও- তার উদোম গা বনপাখির মতো লুটিয়ে পড়ে পিচঢালা রাজপথে।  বনগ্রামের নূর হোসেন হয়ে ওঠেন সমগ্র বাংলাদেশ, হয়ে ওঠেন সারা দুনিয়ার সংবাদ। কবি শামসুর রাহমানের ভাষায় : ‘ঝাঁক ঝাঁক বন্দুকের সিসা, নূর হোসেনের বুক নয়, বাংলাদেশের হৃদয় ফুটো ক’রে দেয়; বাংলাদেশ বনপোড়া হরিণীর মতো আর্তনাদ করে, তার বুক থেকে অবিরল রক্ত ঝরতে থাকে।’ কবি লিখছেন, ‘নেকড়ের দাঁতের মতো, বুলেটে ঝাঁঝরা ঐ যুবার বুকের রক্ত, প্রবল বর্ষার অবিরল জলও রাজপথ আজো মুছে ফেলতে পারেনি।’ নূর হেসেনকে হত্যা করেই এরশাদশাহি ক্ষান্ত হয়নি; নূর হোসেনের বুক-পিঠের ক্যানভাসে যিনি স্লোগান লিখে দিয়েছিলেন খোঁজ করা হয়েছিল সেই স্লোগান লেখককেও। তার পেছনেও গোয়েন্দা লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জীবনের আশঙ্কায় স্লোগান লেখক ইকরাম হোসেন তিনটি বছর পালিয়ে ছিলেন। নূর হোসেনের কবর কোথায় হয়েছিল তা নিয়েও অস্পষ্টতা ছিল। স্বৈরশাসক নূর হোসেনের লাশকেও ভয় পেয়েছিল। কারণ তিনি কেবল লাশ ছিলেন না, ছিলেন স্বৈরাচার পতনের জীবন্ত দাবিনামা। অনেক পরে জানা গেছে, জুরাইনে তার লাশ সমাধিস্থ করা হয়েছিল। জুরাইন গোরস্থানের কবরখোদক আলমগীর বলেছিলেন, ‘তার বুকে-পিঠে লেখা ছিল, সেগুলো ঘইষ্যা তুলতে পারি নাই। পুলিশ-বিডিআর খুব তাড়াহুড়া করছিল। তাড়াতাড়ি কবর দিতে কইছিল।’ কিন্তু জীবন যেখানে দ্রোহের মৃত্যুই সেখানে শেষ কথা নয়, নূর হোসেন মৃত্যুঞ্জয়ী। তাকে নিয়ে অনেক কবিতা, কিংবদন্তি, নিবন্ধ, বক্তৃতা আর লেখালেখি হয়েছে; গণতন্ত্রের জন্য নূর হোসেনের আত্মত্যাগ কবি, লেখক, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির হাজারো মানুষকে আন্দোলিত করেছে; তাকে নিয়ে নাটক হয়েছে, পোস্টারের বিষয় হয়েছেন তিনি, তাকে চিহ্নিত করা হয়েছে ‘এক গর্ব, নতুন এক সাহস’ হিসেবে; প্রতিজ্ঞা, সংকল্প আর শপথের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। রাজপথে দাবি আদায়ের অনুপ্রাণিত আকর্ষণ আর সংগ্রামের অফুরান উৎস হিসেবে তিনি এখনো সমুুজ্জ্বল- যদিও এত দিনে তা কিছুটা ফিকে হয়ে গেছে। তাকে নিয়ে শামসুর রাহমান কমপক্ষে তিনটি কবিতা লিখেছেন : ‘বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়’, ‘একজন শহীদের মা বলছেন’, ‘আলো-ঝরানো ডানা’। প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান তাকে, তার বাবা ও পরিবারকে নিয়ে বেশ কটি লেখা লিখেছেন, লেখাগুলো নিয়ে বই সাজিয়েছেন। শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী তাকে নিয়ে ছবি আর স্কেচ এঁকেছেন। জিরো স্কোয়ারের নাম এখন ‘নূর হোসেন স্কোয়ার’। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ ১৯৯১ সালে তার নামে স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করে। প্রতি বছর ১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস পালিত হয়। নূর হোসেনের জন্ম ১৯৬১ সালে ঢাকার নারিন্দায়। আদি বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার ঝাটিবুনিয়া গ্রামে। নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান। পুরান ঢাকার বনগ্রাম রোডের ৭৯/১ নম্বর বাড়িতে একটি মাত্র ঘরের বাসায় থাকতেন তারা। দেশ স্বাধীনের পর থেকে তাদের পরিবার বনগ্রামে বসবাস শুরু করে। টানা ৩০ বছর সেখানে থেকেছেন। চার পুত্র আর এক কন্যা- আলী হোসেন, দেলোয়ার, আনোয়ার আর সাহানা। দ্বিতীয় সন্তান নূর হেসেন। নূর হোসেনের বাবা কখনো মসলা পিষে, কখনো সিক বয়ের ডিউটি দিয়ে, হোস্টেলের বাবুর্চির কাজ করে, রিকশা টেনে, বেবিট্যাক্সি চালিয়ে সংসার চালাতেন। নূর হোসেনের প্রাথমিক শিক্ষা বনগ্রামের রাধাসুন্দরী স্কুলে। ঢাকার গ্র্যাজুয়েট হাইস্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে পড়াশোনা বন্ধ করে মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ নেন। ঢাকা মহানগরী যুবলীগের বনগ্রাম শাখার প্রচার সম্পাদক ছিলেন।

২০১০ সালে এক সাক্ষাৎকারে নূর হোসেনের মা ক্ষোভের সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমার সন্তান যে জন্য জীবন দিয়েছে এখনো তার কিছুই দেখছি না।’ তার বাবা বলেছিলেন, ‘এখনো দেশে এত হানাহানি, সন্ত্রাস। গণতন্ত্র তো মুক্তি পেল না।... ছেলেটা যা চেয়েছিল, তা তো হলো না।’ পুত্র হারানোর কষ্টে নূর হোসেনের বাবা মারা গেছেন কিন্তু এরশাদ মুক্তি পেয়েছেন।  সংসদ এখন ব্যবসায়ী-আমলাদের দখলে। সবার কাছে গ্রহণযোগ্য আর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এখন শিকেয় উঠেছে। নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ। নতুন নেতৃত্ব তৈরির পথ রুদ্ধ। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন আর ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় না। নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য চলে দেদার। হুন্ডা, গুন্ডা, কালো টাকার খেলা থেকে নির্বাচনী ব্যবস্থা বেরিয়ে আসতে পারেনি। রাজনৈতিক দলের ভিতরে কোনো অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্রের চর্চা নেই। সমাজে গণতন্ত্রের অন্যতম নিদান দ্বিমত-ভিন্নমত আর পরমতসহিষ্ণুতা নেই বললেই চলে। সব ক্ষমতা একজনের হাতে। ক্ষমতার চূড়ান্ত এককেন্দ্রীকরণ হয়েছে। নেই কোনো জবাবদিহি, ক্ষমতার চেক-অ্যান্ড-ব্যালান্স এখনো তৈরি হয়নি; রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হয়নি, তৃণমূলে গণতন্ত্রের চর্চা ও বিকাশ নেই। এক ব্যক্তি এক দল-শাসিত এক ধরনের দলতন্ত্র চলছে। জনগণের রাজনীতি সমাজ ও রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা পায়নি। রাজনীতি যেন দাবার কূটচাল, কেবলই মিথ্যা কথার প্রতিশ্রুতি- সিংহাসনের হাতলে হাত রাখলে যা উবে যায় কর্পূরের মতো।

আমরা কি নূর হোসেনের কাছে করজোড়ে ক্ষমা চাইব? তবে কি নূর হোসেনের আত্মত্যাগ বৃথা গেছে? তা বোধহয় বলা যাবে না। কারণ শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বলছে, ‘ন হন্যতে হন্যমানে শরীর’ - শরীরের পতন আছে, দেহের মৃত্যু আছে কিন্তু মানুষের যে চেতনা, মানুষের যে স্পিরিট তার মৃত্যু নেই। নূর হোসেন চিরঞ্জীব। কাইয়ুম চৌধুরী নূর হোসেনের স্কেচ করতে গিয়ে ফরাসি বিপ্লবের ওপরে আঁকা ইউজিন দেলাক্রোয়ার ছবি ‘জনগণের নেতৃত্বে স্বাধীনতা’র কথা স্মরণে এনেছেন। কাইয়ুম চৌধুরী লিখেছেন : ‘যে দেশে মানবতা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয় প্রতিনিয়ত, সে দেশে এই আত্মদান আমাকে বিমূঢ় করে। গর্বিত হই অন্তরে, উজ্জীবিত হই প্রাণে। দেলাক্রোয়ার স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে নারী জাতির একজনকে বেছে নিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের পতাকা হাতে বাংলাদেশে এগিয়ে এসেছিলেন একজন নূর হোসেন। নূর হোসেনের প্রতি অন্তরের গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য দেলাক্রোয়ার অমর তুলিকা হস্তে কেউ কি এগিয়ে আসবেন ভবিষ্যতে?’ বব ডিলানের লাইন হতে পারে এর সর্বোত্তম উত্তর : ‘দ্য অ্যানসার, মাই ফ্রেন্ড, ইজ ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড, দ্য অ্যানসার ইজ ব্লোইন ইন দ্য উইন্ড।’

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক

Email : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
সর্বশেষ খবর
অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক
অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে যুবকের আত্মহত্যা
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে যুবকের আত্মহত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বায়ুমানের অবনতি, বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকর কণা
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি, বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকর কণা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ
তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩
যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জালিয়াতির অভিযোগে ফেডারেল গভর্নর কুককে অপসারণের নির্দেশ ট্রাম্পের
জালিয়াতির অভিযোগে ফেডারেল গভর্নর কুককে অপসারণের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে
নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে আজ থেকে প্রচারণা শুরু
ডাকসুতে আজ থেকে প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা
এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা
কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল
দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন