শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০

এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা, কার ইচ্ছা কার লাভ

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা, কার ইচ্ছা কার লাভ

জাতীয় সংসদ সদস্যদের (এমপি) কি হঠাৎ করে গুরুত্বহীন করে দেওয়া হচ্ছে? রীতিমতো কোণঠাসা করার চেষ্টা হচ্ছে? করোনাকান্ডের পর একের পর এক ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তাদের দাপট যতখানি দৃশ্যমান ঠিক ততটাই ম্রিয়মাণ করে দেওয়া হচ্ছে এমপিদের ভূমিকা। বিষয়টি কতখানি পরিকল্পিত তার চেয়েও বড় কথা, জাতীয় দুর্যোগে এমপিদের ভূমিকা খুব বেশি কার্যকর নয়, জনসম্মুখে এই ধারণা দেওয়া হচ্ছে সরকারি নীতি নির্ধারণের মাধ্যমেই। প্রথম অ্যান্টি ক্লাইমেক্স শুরু হয় জেলায় জেলায় সচিবদের ত্রাণ বিতরণ কর্মকান্ড সমন্বয় আর তদারকির দায়িত্ব দিয়ে। সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, মন্ত্রী মর্যাদার চিফ হুইপ, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার হুইপ থাকা সত্ত্বেও জেলা পর্যায়ে সচিবদের এ দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের গুরুত্বহীন করে দেখানো হয়। দ্বিতীয় অ্যান্টি ক্লাইমেক্স হলো- প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডার থেকে এমপিদের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া ঈদের পোশাক বিতরণ করবেন জেলা প্রশাসকরা এই সিদ্ধান্ত দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে চিঠি লিখে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট এমপিদের।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতিবিদসহ অনেকেই মনে করেন, এমপিদের সাংগঠনিক দক্ষতা, অভিজ্ঞতাকে এভাবে পাশ কাটানো বুমেরাং হতে পারে। কারণ সরাসরি নির্বাচিত ৩০০ এবং সংরক্ষিত (নারী) ৫০- সব মিলিয়ে ৩৫০ জন এমপির মধ্যে অধিকাংশ এমপি সক্রিয় এবং স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় তাদের রাজনৈতিক জমিও পাকাপোক্ত। নির্বাচিত ৩০০ এমপির মধ্যে অন্তত শখানেক যারা রাজনীতির বাইরেও স্ব স্ব পেশায় জাতীয় এমনকি আন্তর্জাতিকভাবেও যথেষ্ট পরিচিতি। কিছু নিষ্ক্রিয়, অনভিজ্ঞ এবং নেতিবাচক ভাবমূর্তির এমপি সাহেবকে শিক্ষা দিতে গিয়ে পড়পড়তায় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী, দাপুটে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পাশ কাটিয়ে চলার এ প্রবণতা আদতে বিরাজনৈতিকীকরণ-তত্ত্বের কুশীলবদের বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কোনো অংশ কিনা, এ নিয়েও নানামুখী আলোচনা এখন শুরু হয়েছে। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স উপেক্ষা, লঙ্ঘন করে রীতিমতো এমপিদের ‘তুচ্ছ’ করার যে প্রয়াস এখন লক্ষ্য করা যাচ্ছে, তার পরিণাম বোধ করি সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকরা এখনো আঁচ করে উঠতে পারেননি। শুধু এটুকু বুঝতে পারা উচিত, সন্দেহ, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতার একটি পরিবেশ তৃণমূল পর্যায়ে দ্রুত সৃষ্টি হচ্ছে। ভিতরে ভিতরে সরকারি দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে চলছে দোষারোপের পালা। জনপ্রিয়, দক্ষ, অভিজ্ঞ, যোগ্য অনেক রাজনৈতিক নেতৃত্ব হতাশার মধ্যে ডুবে যাচ্ছেন বাধ্য হয়ে এবং নীতিনির্ধারকদের উপর্যুপরি উপেক্ষায়। কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে, সামগ্রিক সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় কারা আছেন এই প্রথম বিষয়টি বোঝা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে সরকারের ভিতর রাজনৈতিক শক্তির চেয়ে অন্য কোনো শক্তির প্রভাব অধিকতর বেশি কিনা সে প্রশ্নই এখন সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দানা বেঁধেছে।

পদ, পদাধিকারীদের মর্যাদা, অবস্থান কী তা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স দ্বারা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী এমপিদের অবস্থান ১৩ নম্বরে। আর সচিবদের অবস্থান ১৬ নম্বরে। আর এই ১৩ নম্বরে অবস্থানকারী এমপিদের অনেকে একাধিকবারের জাঁদরেল মন্ত্রী, একাধিকবার নির্বাচিত এবং নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মাধ্যমে অভিজ্ঞও বটে। তা ভিন্ন কথা। রাষ্ট্র যেখানে সুস্পষ্টভাবে মর্যাদাক্রমে সচিবদের কয়েক ধাপ ওপরে এমপিদের অবস্থান নিশ্চিত করেছে সেখানে প্রকাশ্যে এর ব্যত্যয় কোন যুক্তিতে? নির্বাচিত এমপিদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনেই কিন্তু সরকার গঠন হয়। সমসংখ্যক সচিবের সমর্থনে নিশ্চয়ই নয়। তাহলে এমপিদের এ অবহেলা, অবমূল্যায়নের হঠাৎ কারণ কী?

একটি উদাহরণ দেওয়া যাক। করোনাকালে মানিকগঞ্জ জেলার ত্রাণ বিতরণ কর্মকা- সমন্বয় ও তদারকির দায়িত্ব পেয়ে পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ার কীভাবে সার্বভৌম সংসদের সদস্যদের কৌশলে হেয় করেছেন সে বিষয়টি আর গোপন নেই। পানিসম্পদ সচিব জেলায় যে সমন্বয় সভা করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সেখানে একটি ব্যানার করা হয়। ব্যানারে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে সর্বপ্রথম নামটি লেখা হয় সচিব কবির বিন আনোয়ারের। তার নিচে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংসদ সদস্য নাইমুর রহমান দুর্জয় ও মমতাজ বেগমের নাম। অন্য সংসদ সদস্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নাম আর ব্যানারে স্থান পায়নি।

চোখে আঙ্গুল দিয়ে জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধিকে কি এটাই বুঝিয়ে দেওয়া যে, এমপিরা মর্যাদায়ও তুচ্ছ সচিবের তুলনায়! কী বার্তা আসলে দেওয়া হচ্ছে? এর মাধ্যমে কি প্রকৃত সংগঠক, জননেতা, স্থানীয়ভাবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিটির মন খারাপ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে না? আর এই মন খারাপ থেকে যদি অধিক সক্রিয়, উপযুক্ত রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিষ্ক্রিয়, আধানিষ্ক্রিয় হয়ে যান, তাহলে লাভ কার? নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, যতটুকু ক্ষতি তার বেশির ভাগই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের। এই স্বেচ্ছায় নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া নেতৃত্বের কিছু জায়গায় যথোপযুক্ত স্থান পূরণও কিন্তু অত সহজ হবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে, বঙ্গবন্ধুর সরাসরি সংস্পর্শে এসে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পেশাগত কাজে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে নেতৃত্বের এই পর্যায়ে আসা ব্যক্তিত্বরা সব সময়ই আমাদের সম্পদ। উপযুক্ত মর্যাদা, পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতাকে কাজে লাগানোটাই বোধ করি যথার্থ। কিন্তু হঠাৎ কী এমন হলো যে, উপযুক্ত আর কম উপযুক্ত এমপিদের এক কাতারে নিয়ে আসা হলো এবং নানাভাবে উপযুক্তদের অপরিহার্যতাকে গৌণ করে দেওয়ার চেষ্টাও হচ্ছে। এতে শেষ বিচারে কতটুকু সুবিধা সরকার বা সরকারের মধ্যে যে রাজনৈতিক চালিকাশক্তি পাবে জানি না। কিন্তু এটুকু বেশ বুঝতে পারছি যে, নিজ নিজ পেশায় যথেষ্ট খ্যাতি অর্জনকারী যারা নিজের পেশাকে গৌণ করে রাজনীতিকেই পরমব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন তারা অসহায়বোধ করছেন। এ অসহায়ত্বকে মানতে না পেরে নিজ নিজ অঙ্গনে স্বনামখ্যাত এসব ব্যক্তি রাজনীতিবিমুখ হলে তাতে রাজনীতির কোনো লাভ হবে না। আমাদের আমলাতন্ত্র নিশ্চয়ই যথেষ্ট সমৃদ্ধ। সচিবরাও উপযুক্ত, দক্ষ। এসব নিয়ে কোনো সংশয় প্রকাশ করছি না, করবও না। কিন্তু নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কাজ সামলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বিতরণ সমন্বয় ও তদারকির কাজটি তাদের জন্যও তো বোঝার ওপর শাকের আঁটি। চাইলেও কি জেলায় অবস্থান করে সচিবরা তাদের ওপর আরোপিত দায়িত্ব সামলাতে পারছেন? একবার দুবার জেলা সফর করে পুরো তদারকির কাজটি তাদের করতে হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। লম্বা সময় জেলা, উপজেলায় অবস্থান করার সুযোগ আছে এমপিদের। গুটিকয় এমপি এই দুঃসময়ে চুপচাপ থাকলেও অধিকাংশ এমপিই কিন্তু নিজ নিজ এলাকায় সক্রিয়। নিজস্ব উদ্যোগ ও বিত্তশালী শুভাকাক্সক্ষীদের সহযোগিতায় খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে মানুষের পাশে আছেন এই রাজনৈতিক নেতৃত্বরাই। অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে। প্রতিদিন গণমাধ্যমে কিছু খ-চিত্র ফুটে উঠছেও।

একটি প্রশ্ন উত্থাপন করতে চাই। ৬৪ জেলার সমন্বয়, তদারকি, সার্বিক নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কি ৬৪ জন এমপি নেই? উত্তর : অবশ্যই আছেন। প্রতিটি জেলায় এক বা একাধিক এমপি আছেন যারা যোগ্য। কিন্তু হঠাৎ করে এসে মনে হচ্ছে সার্বিকভাবে এমপিদের যোগ্যতা, দক্ষতায় বোধহয় ঘাটতি আছে এবং এ ক্ষেত্রে অধিকতর এগিয়ে সচিবরা। এমপিদের এভাবে নিষ্ক্রিয় করে দিয়ে প্রকারান্তরে একটি সন্দেহ, অবিশ্বাসের সম্পর্ককে উসকে দেওয়া হয়েছে বুঝে অথবা না বুঝে। সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আমলাদের সুসম্পর্কের মাঝে হঠাৎ সন্দেহের এ দেয়াল তৈরিতে কি কারও হাতে আছে?

তাই যদি না হবে তাহলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বণ্টন সমন্বয়, তদারকিতে এমপিদের পরিবর্তে সচিবদের দায়িত্ব দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ঈদ পোশাক বিতরণেও জেলা প্রশাসকদের একচেটিয়া প্রাধান্যের হেতু কী? এত দিন যে কাজটি এমপিরাই করে আসছেন সেখানে তাদের এভাবে সাইডলাইনে ফেলে দেওয়া কি খুব স্বাভাবিক ঘটনা? মোটেও না। এমপিরা কি দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছেন, নাকি তারা সবাই নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন? কোনোটিই না। বরং এমপিরা দায়িত্ব পালন করতে চাইছেন। কিন্তু নানাভাবে তাদের অবহেলা করার সুস্পষ্ট নজির পাওয়া যাচ্ছে। এটি মোটেও ভালো লক্ষণ নয়। যোগ্য এমপিদের বেশি করে কাজে লাগানো হোক। অযোগ্যদের সাইডলাইনে রাখা যেতে পারে। আর এভাবে প্রকৃত টিমওয়ার্ক গড়ে উঠুক। তাহলে তৃণমূল পর্যায়ে সংকট মোকাবিলা অধিকতর সহজ হবে। আর যদি কোনো বিরাজনৈতিকীকরণের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধি (এমপি)-দের দৃশ্যমানভাবে দুর্বল করে দেওয়া হয় তা হলেও সরকারের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক চালিকাশক্তিকেই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবে যা হচ্ছে চারদিকে তাতে স্পষ্ট বুঝতে পারছি এমপিদের মন ভালো নেই। ভাঙা মন নিয়েও অধিকাংশ এমপি এলাকায় পড়ে আছেন। দীর্ঘদিন তাদের মন খারাপ থাকা কোনো ভালো ফল দেবে কি?

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা