শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০

এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা, কার ইচ্ছা কার লাভ

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা, কার ইচ্ছা কার লাভ

জাতীয় সংসদ সদস্যদের (এমপি) কি হঠাৎ করে গুরুত্বহীন করে দেওয়া হচ্ছে? রীতিমতো কোণঠাসা করার চেষ্টা হচ্ছে? করোনাকান্ডের পর একের পর এক ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তাদের দাপট যতখানি দৃশ্যমান ঠিক ততটাই ম্রিয়মাণ করে দেওয়া হচ্ছে এমপিদের ভূমিকা। বিষয়টি কতখানি পরিকল্পিত তার চেয়েও বড় কথা, জাতীয় দুর্যোগে এমপিদের ভূমিকা খুব বেশি কার্যকর নয়, জনসম্মুখে এই ধারণা দেওয়া হচ্ছে সরকারি নীতি নির্ধারণের মাধ্যমেই। প্রথম অ্যান্টি ক্লাইমেক্স শুরু হয় জেলায় জেলায় সচিবদের ত্রাণ বিতরণ কর্মকান্ড সমন্বয় আর তদারকির দায়িত্ব দিয়ে। সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, মন্ত্রী মর্যাদার চিফ হুইপ, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার হুইপ থাকা সত্ত্বেও জেলা পর্যায়ে সচিবদের এ দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের গুরুত্বহীন করে দেখানো হয়। দ্বিতীয় অ্যান্টি ক্লাইমেক্স হলো- প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডার থেকে এমপিদের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া ঈদের পোশাক বিতরণ করবেন জেলা প্রশাসকরা এই সিদ্ধান্ত দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে চিঠি লিখে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট এমপিদের।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতিবিদসহ অনেকেই মনে করেন, এমপিদের সাংগঠনিক দক্ষতা, অভিজ্ঞতাকে এভাবে পাশ কাটানো বুমেরাং হতে পারে। কারণ সরাসরি নির্বাচিত ৩০০ এবং সংরক্ষিত (নারী) ৫০- সব মিলিয়ে ৩৫০ জন এমপির মধ্যে অধিকাংশ এমপি সক্রিয় এবং স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় তাদের রাজনৈতিক জমিও পাকাপোক্ত। নির্বাচিত ৩০০ এমপির মধ্যে অন্তত শখানেক যারা রাজনীতির বাইরেও স্ব স্ব পেশায় জাতীয় এমনকি আন্তর্জাতিকভাবেও যথেষ্ট পরিচিতি। কিছু নিষ্ক্রিয়, অনভিজ্ঞ এবং নেতিবাচক ভাবমূর্তির এমপি সাহেবকে শিক্ষা দিতে গিয়ে পড়পড়তায় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী, দাপুটে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পাশ কাটিয়ে চলার এ প্রবণতা আদতে বিরাজনৈতিকীকরণ-তত্ত্বের কুশীলবদের বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কোনো অংশ কিনা, এ নিয়েও নানামুখী আলোচনা এখন শুরু হয়েছে। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স উপেক্ষা, লঙ্ঘন করে রীতিমতো এমপিদের ‘তুচ্ছ’ করার যে প্রয়াস এখন লক্ষ্য করা যাচ্ছে, তার পরিণাম বোধ করি সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকরা এখনো আঁচ করে উঠতে পারেননি। শুধু এটুকু বুঝতে পারা উচিত, সন্দেহ, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতার একটি পরিবেশ তৃণমূল পর্যায়ে দ্রুত সৃষ্টি হচ্ছে। ভিতরে ভিতরে সরকারি দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে চলছে দোষারোপের পালা। জনপ্রিয়, দক্ষ, অভিজ্ঞ, যোগ্য অনেক রাজনৈতিক নেতৃত্ব হতাশার মধ্যে ডুবে যাচ্ছেন বাধ্য হয়ে এবং নীতিনির্ধারকদের উপর্যুপরি উপেক্ষায়। কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে, সামগ্রিক সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় কারা আছেন এই প্রথম বিষয়টি বোঝা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে সরকারের ভিতর রাজনৈতিক শক্তির চেয়ে অন্য কোনো শক্তির প্রভাব অধিকতর বেশি কিনা সে প্রশ্নই এখন সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দানা বেঁধেছে।

পদ, পদাধিকারীদের মর্যাদা, অবস্থান কী তা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স দ্বারা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী এমপিদের অবস্থান ১৩ নম্বরে। আর সচিবদের অবস্থান ১৬ নম্বরে। আর এই ১৩ নম্বরে অবস্থানকারী এমপিদের অনেকে একাধিকবারের জাঁদরেল মন্ত্রী, একাধিকবার নির্বাচিত এবং নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মাধ্যমে অভিজ্ঞও বটে। তা ভিন্ন কথা। রাষ্ট্র যেখানে সুস্পষ্টভাবে মর্যাদাক্রমে সচিবদের কয়েক ধাপ ওপরে এমপিদের অবস্থান নিশ্চিত করেছে সেখানে প্রকাশ্যে এর ব্যত্যয় কোন যুক্তিতে? নির্বাচিত এমপিদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনেই কিন্তু সরকার গঠন হয়। সমসংখ্যক সচিবের সমর্থনে নিশ্চয়ই নয়। তাহলে এমপিদের এ অবহেলা, অবমূল্যায়নের হঠাৎ কারণ কী?

একটি উদাহরণ দেওয়া যাক। করোনাকালে মানিকগঞ্জ জেলার ত্রাণ বিতরণ কর্মকা- সমন্বয় ও তদারকির দায়িত্ব পেয়ে পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ার কীভাবে সার্বভৌম সংসদের সদস্যদের কৌশলে হেয় করেছেন সে বিষয়টি আর গোপন নেই। পানিসম্পদ সচিব জেলায় যে সমন্বয় সভা করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সেখানে একটি ব্যানার করা হয়। ব্যানারে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে সর্বপ্রথম নামটি লেখা হয় সচিব কবির বিন আনোয়ারের। তার নিচে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংসদ সদস্য নাইমুর রহমান দুর্জয় ও মমতাজ বেগমের নাম। অন্য সংসদ সদস্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নাম আর ব্যানারে স্থান পায়নি।

চোখে আঙ্গুল দিয়ে জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধিকে কি এটাই বুঝিয়ে দেওয়া যে, এমপিরা মর্যাদায়ও তুচ্ছ সচিবের তুলনায়! কী বার্তা আসলে দেওয়া হচ্ছে? এর মাধ্যমে কি প্রকৃত সংগঠক, জননেতা, স্থানীয়ভাবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিটির মন খারাপ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে না? আর এই মন খারাপ থেকে যদি অধিক সক্রিয়, উপযুক্ত রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিষ্ক্রিয়, আধানিষ্ক্রিয় হয়ে যান, তাহলে লাভ কার? নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, যতটুকু ক্ষতি তার বেশির ভাগই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের। এই স্বেচ্ছায় নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া নেতৃত্বের কিছু জায়গায় যথোপযুক্ত স্থান পূরণও কিন্তু অত সহজ হবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে, বঙ্গবন্ধুর সরাসরি সংস্পর্শে এসে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পেশাগত কাজে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে নেতৃত্বের এই পর্যায়ে আসা ব্যক্তিত্বরা সব সময়ই আমাদের সম্পদ। উপযুক্ত মর্যাদা, পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতাকে কাজে লাগানোটাই বোধ করি যথার্থ। কিন্তু হঠাৎ কী এমন হলো যে, উপযুক্ত আর কম উপযুক্ত এমপিদের এক কাতারে নিয়ে আসা হলো এবং নানাভাবে উপযুক্তদের অপরিহার্যতাকে গৌণ করে দেওয়ার চেষ্টাও হচ্ছে। এতে শেষ বিচারে কতটুকু সুবিধা সরকার বা সরকারের মধ্যে যে রাজনৈতিক চালিকাশক্তি পাবে জানি না। কিন্তু এটুকু বেশ বুঝতে পারছি যে, নিজ নিজ পেশায় যথেষ্ট খ্যাতি অর্জনকারী যারা নিজের পেশাকে গৌণ করে রাজনীতিকেই পরমব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন তারা অসহায়বোধ করছেন। এ অসহায়ত্বকে মানতে না পেরে নিজ নিজ অঙ্গনে স্বনামখ্যাত এসব ব্যক্তি রাজনীতিবিমুখ হলে তাতে রাজনীতির কোনো লাভ হবে না। আমাদের আমলাতন্ত্র নিশ্চয়ই যথেষ্ট সমৃদ্ধ। সচিবরাও উপযুক্ত, দক্ষ। এসব নিয়ে কোনো সংশয় প্রকাশ করছি না, করবও না। কিন্তু নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কাজ সামলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বিতরণ সমন্বয় ও তদারকির কাজটি তাদের জন্যও তো বোঝার ওপর শাকের আঁটি। চাইলেও কি জেলায় অবস্থান করে সচিবরা তাদের ওপর আরোপিত দায়িত্ব সামলাতে পারছেন? একবার দুবার জেলা সফর করে পুরো তদারকির কাজটি তাদের করতে হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। লম্বা সময় জেলা, উপজেলায় অবস্থান করার সুযোগ আছে এমপিদের। গুটিকয় এমপি এই দুঃসময়ে চুপচাপ থাকলেও অধিকাংশ এমপিই কিন্তু নিজ নিজ এলাকায় সক্রিয়। নিজস্ব উদ্যোগ ও বিত্তশালী শুভাকাক্সক্ষীদের সহযোগিতায় খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে মানুষের পাশে আছেন এই রাজনৈতিক নেতৃত্বরাই। অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে। প্রতিদিন গণমাধ্যমে কিছু খ-চিত্র ফুটে উঠছেও।

একটি প্রশ্ন উত্থাপন করতে চাই। ৬৪ জেলার সমন্বয়, তদারকি, সার্বিক নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কি ৬৪ জন এমপি নেই? উত্তর : অবশ্যই আছেন। প্রতিটি জেলায় এক বা একাধিক এমপি আছেন যারা যোগ্য। কিন্তু হঠাৎ করে এসে মনে হচ্ছে সার্বিকভাবে এমপিদের যোগ্যতা, দক্ষতায় বোধহয় ঘাটতি আছে এবং এ ক্ষেত্রে অধিকতর এগিয়ে সচিবরা। এমপিদের এভাবে নিষ্ক্রিয় করে দিয়ে প্রকারান্তরে একটি সন্দেহ, অবিশ্বাসের সম্পর্ককে উসকে দেওয়া হয়েছে বুঝে অথবা না বুঝে। সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আমলাদের সুসম্পর্কের মাঝে হঠাৎ সন্দেহের এ দেয়াল তৈরিতে কি কারও হাতে আছে?

তাই যদি না হবে তাহলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বণ্টন সমন্বয়, তদারকিতে এমপিদের পরিবর্তে সচিবদের দায়িত্ব দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ঈদ পোশাক বিতরণেও জেলা প্রশাসকদের একচেটিয়া প্রাধান্যের হেতু কী? এত দিন যে কাজটি এমপিরাই করে আসছেন সেখানে তাদের এভাবে সাইডলাইনে ফেলে দেওয়া কি খুব স্বাভাবিক ঘটনা? মোটেও না। এমপিরা কি দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছেন, নাকি তারা সবাই নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন? কোনোটিই না। বরং এমপিরা দায়িত্ব পালন করতে চাইছেন। কিন্তু নানাভাবে তাদের অবহেলা করার সুস্পষ্ট নজির পাওয়া যাচ্ছে। এটি মোটেও ভালো লক্ষণ নয়। যোগ্য এমপিদের বেশি করে কাজে লাগানো হোক। অযোগ্যদের সাইডলাইনে রাখা যেতে পারে। আর এভাবে প্রকৃত টিমওয়ার্ক গড়ে উঠুক। তাহলে তৃণমূল পর্যায়ে সংকট মোকাবিলা অধিকতর সহজ হবে। আর যদি কোনো বিরাজনৈতিকীকরণের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধি (এমপি)-দের দৃশ্যমানভাবে দুর্বল করে দেওয়া হয় তা হলেও সরকারের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক চালিকাশক্তিকেই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবে যা হচ্ছে চারদিকে তাতে স্পষ্ট বুঝতে পারছি এমপিদের মন ভালো নেই। ভাঙা মন নিয়েও অধিকাংশ এমপি এলাকায় পড়ে আছেন। দীর্ঘদিন তাদের মন খারাপ থাকা কোনো ভালো ফল দেবে কি?

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে