শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০২০

এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা, কার ইচ্ছা কার লাভ

আরিফুর রহমান দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
এমপিদের কোণঠাসা করার চেষ্টা, কার ইচ্ছা কার লাভ

জাতীয় সংসদ সদস্যদের (এমপি) কি হঠাৎ করে গুরুত্বহীন করে দেওয়া হচ্ছে? রীতিমতো কোণঠাসা করার চেষ্টা হচ্ছে? করোনাকান্ডের পর একের পর এক ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তাদের দাপট যতখানি দৃশ্যমান ঠিক ততটাই ম্রিয়মাণ করে দেওয়া হচ্ছে এমপিদের ভূমিকা। বিষয়টি কতখানি পরিকল্পিত তার চেয়েও বড় কথা, জাতীয় দুর্যোগে এমপিদের ভূমিকা খুব বেশি কার্যকর নয়, জনসম্মুখে এই ধারণা দেওয়া হচ্ছে সরকারি নীতি নির্ধারণের মাধ্যমেই। প্রথম অ্যান্টি ক্লাইমেক্স শুরু হয় জেলায় জেলায় সচিবদের ত্রাণ বিতরণ কর্মকান্ড সমন্বয় আর তদারকির দায়িত্ব দিয়ে। সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী, মন্ত্রী মর্যাদার চিফ হুইপ, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার হুইপ থাকা সত্ত্বেও জেলা পর্যায়ে সচিবদের এ দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের গুরুত্বহীন করে দেখানো হয়। দ্বিতীয় অ্যান্টি ক্লাইমেক্স হলো- প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডার থেকে এমপিদের অনুকূলে বরাদ্দ দেওয়া ঈদের পোশাক বিতরণ করবেন জেলা প্রশাসকরা এই সিদ্ধান্ত দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে চিঠি লিখে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট এমপিদের।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতিবিদসহ অনেকেই মনে করেন, এমপিদের সাংগঠনিক দক্ষতা, অভিজ্ঞতাকে এভাবে পাশ কাটানো বুমেরাং হতে পারে। কারণ সরাসরি নির্বাচিত ৩০০ এবং সংরক্ষিত (নারী) ৫০- সব মিলিয়ে ৩৫০ জন এমপির মধ্যে অধিকাংশ এমপি সক্রিয় এবং স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকায় তাদের রাজনৈতিক জমিও পাকাপোক্ত। নির্বাচিত ৩০০ এমপির মধ্যে অন্তত শখানেক যারা রাজনীতির বাইরেও স্ব স্ব পেশায় জাতীয় এমনকি আন্তর্জাতিকভাবেও যথেষ্ট পরিচিতি। কিছু নিষ্ক্রিয়, অনভিজ্ঞ এবং নেতিবাচক ভাবমূর্তির এমপি সাহেবকে শিক্ষা দিতে গিয়ে পড়পড়তায় বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী, দাপুটে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পাশ কাটিয়ে চলার এ প্রবণতা আদতে বিরাজনৈতিকীকরণ-তত্ত্বের কুশীলবদের বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার কোনো অংশ কিনা, এ নিয়েও নানামুখী আলোচনা এখন শুরু হয়েছে। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স উপেক্ষা, লঙ্ঘন করে রীতিমতো এমপিদের ‘তুচ্ছ’ করার যে প্রয়াস এখন লক্ষ্য করা যাচ্ছে, তার পরিণাম বোধ করি সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকরা এখনো আঁচ করে উঠতে পারেননি। শুধু এটুকু বুঝতে পারা উচিত, সন্দেহ, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতার একটি পরিবেশ তৃণমূল পর্যায়ে দ্রুত সৃষ্টি হচ্ছে। ভিতরে ভিতরে সরকারি দলের রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে চলছে দোষারোপের পালা। জনপ্রিয়, দক্ষ, অভিজ্ঞ, যোগ্য অনেক রাজনৈতিক নেতৃত্ব হতাশার মধ্যে ডুবে যাচ্ছেন বাধ্য হয়ে এবং নীতিনির্ধারকদের উপর্যুপরি উপেক্ষায়। কী হচ্ছে, কেন হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে, সামগ্রিক সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় কারা আছেন এই প্রথম বিষয়টি বোঝা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে সরকারের ভিতর রাজনৈতিক শক্তির চেয়ে অন্য কোনো শক্তির প্রভাব অধিকতর বেশি কিনা সে প্রশ্নই এখন সংশ্লিষ্টদের মধ্যে দানা বেঁধেছে।

পদ, পদাধিকারীদের মর্যাদা, অবস্থান কী তা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স দ্বারা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী এমপিদের অবস্থান ১৩ নম্বরে। আর সচিবদের অবস্থান ১৬ নম্বরে। আর এই ১৩ নম্বরে অবস্থানকারী এমপিদের অনেকে একাধিকবারের জাঁদরেল মন্ত্রী, একাধিকবার নির্বাচিত এবং নানা ঘাত-প্রতিঘাতের মাধ্যমে অভিজ্ঞও বটে। তা ভিন্ন কথা। রাষ্ট্র যেখানে সুস্পষ্টভাবে মর্যাদাক্রমে সচিবদের কয়েক ধাপ ওপরে এমপিদের অবস্থান নিশ্চিত করেছে সেখানে প্রকাশ্যে এর ব্যত্যয় কোন যুক্তিতে? নির্বাচিত এমপিদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনেই কিন্তু সরকার গঠন হয়। সমসংখ্যক সচিবের সমর্থনে নিশ্চয়ই নয়। তাহলে এমপিদের এ অবহেলা, অবমূল্যায়নের হঠাৎ কারণ কী?

একটি উদাহরণ দেওয়া যাক। করোনাকালে মানিকগঞ্জ জেলার ত্রাণ বিতরণ কর্মকা- সমন্বয় ও তদারকির দায়িত্ব পেয়ে পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ার কীভাবে সার্বভৌম সংসদের সদস্যদের কৌশলে হেয় করেছেন সে বিষয়টি আর গোপন নেই। পানিসম্পদ সচিব জেলায় যে সমন্বয় সভা করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সেখানে একটি ব্যানার করা হয়। ব্যানারে প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে সর্বপ্রথম নামটি লেখা হয় সচিব কবির বিন আনোয়ারের। তার নিচে বিশেষ অতিথি হিসেবে সংসদ সদস্য নাইমুর রহমান দুর্জয় ও মমতাজ বেগমের নাম। অন্য সংসদ সদস্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের নাম আর ব্যানারে স্থান পায়নি।

চোখে আঙ্গুল দিয়ে জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধিকে কি এটাই বুঝিয়ে দেওয়া যে, এমপিরা মর্যাদায়ও তুচ্ছ সচিবের তুলনায়! কী বার্তা আসলে দেওয়া হচ্ছে? এর মাধ্যমে কি প্রকৃত সংগঠক, জননেতা, স্থানীয়ভাবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিটির মন খারাপ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে না? আর এই মন খারাপ থেকে যদি অধিক সক্রিয়, উপযুক্ত রাজনৈতিক নেতৃত্ব নিষ্ক্রিয়, আধানিষ্ক্রিয় হয়ে যান, তাহলে লাভ কার? নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, যতটুকু ক্ষতি তার বেশির ভাগই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের। এই স্বেচ্ছায় নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া নেতৃত্বের কিছু জায়গায় যথোপযুক্ত স্থান পূরণও কিন্তু অত সহজ হবে না। স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে, বঙ্গবন্ধুর সরাসরি সংস্পর্শে এসে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পেশাগত কাজে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে নেতৃত্বের এই পর্যায়ে আসা ব্যক্তিত্বরা সব সময়ই আমাদের সম্পদ। উপযুক্ত মর্যাদা, পরিচর্যার মাধ্যমে তাদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতাকে কাজে লাগানোটাই বোধ করি যথার্থ। কিন্তু হঠাৎ কী এমন হলো যে, উপযুক্ত আর কম উপযুক্ত এমপিদের এক কাতারে নিয়ে আসা হলো এবং নানাভাবে উপযুক্তদের অপরিহার্যতাকে গৌণ করে দেওয়ার চেষ্টাও হচ্ছে। এতে শেষ বিচারে কতটুকু সুবিধা সরকার বা সরকারের মধ্যে যে রাজনৈতিক চালিকাশক্তি পাবে জানি না। কিন্তু এটুকু বেশ বুঝতে পারছি যে, নিজ নিজ পেশায় যথেষ্ট খ্যাতি অর্জনকারী যারা নিজের পেশাকে গৌণ করে রাজনীতিকেই পরমব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন তারা অসহায়বোধ করছেন। এ অসহায়ত্বকে মানতে না পেরে নিজ নিজ অঙ্গনে স্বনামখ্যাত এসব ব্যক্তি রাজনীতিবিমুখ হলে তাতে রাজনীতির কোনো লাভ হবে না। আমাদের আমলাতন্ত্র নিশ্চয়ই যথেষ্ট সমৃদ্ধ। সচিবরাও উপযুক্ত, দক্ষ। এসব নিয়ে কোনো সংশয় প্রকাশ করছি না, করবও না। কিন্তু নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কাজ সামলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বিতরণ সমন্বয় ও তদারকির কাজটি তাদের জন্যও তো বোঝার ওপর শাকের আঁটি। চাইলেও কি জেলায় অবস্থান করে সচিবরা তাদের ওপর আরোপিত দায়িত্ব সামলাতে পারছেন? একবার দুবার জেলা সফর করে পুরো তদারকির কাজটি তাদের করতে হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। লম্বা সময় জেলা, উপজেলায় অবস্থান করার সুযোগ আছে এমপিদের। গুটিকয় এমপি এই দুঃসময়ে চুপচাপ থাকলেও অধিকাংশ এমপিই কিন্তু নিজ নিজ এলাকায় সক্রিয়। নিজস্ব উদ্যোগ ও বিত্তশালী শুভাকাক্সক্ষীদের সহযোগিতায় খাদ্যসামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে মানুষের পাশে আছেন এই রাজনৈতিক নেতৃত্বরাই। অসংখ্য উদাহরণ দেওয়া যাবে। প্রতিদিন গণমাধ্যমে কিছু খ-চিত্র ফুটে উঠছেও।

একটি প্রশ্ন উত্থাপন করতে চাই। ৬৪ জেলার সমন্বয়, তদারকি, সার্বিক নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কি ৬৪ জন এমপি নেই? উত্তর : অবশ্যই আছেন। প্রতিটি জেলায় এক বা একাধিক এমপি আছেন যারা যোগ্য। কিন্তু হঠাৎ করে এসে মনে হচ্ছে সার্বিকভাবে এমপিদের যোগ্যতা, দক্ষতায় বোধহয় ঘাটতি আছে এবং এ ক্ষেত্রে অধিকতর এগিয়ে সচিবরা। এমপিদের এভাবে নিষ্ক্রিয় করে দিয়ে প্রকারান্তরে একটি সন্দেহ, অবিশ্বাসের সম্পর্ককে উসকে দেওয়া হয়েছে বুঝে অথবা না বুঝে। সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আমলাদের সুসম্পর্কের মাঝে হঠাৎ সন্দেহের এ দেয়াল তৈরিতে কি কারও হাতে আছে?

তাই যদি না হবে তাহলে জেলায় জেলায় ত্রাণ বণ্টন সমন্বয়, তদারকিতে এমপিদের পরিবর্তে সচিবদের দায়িত্ব দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ঈদ পোশাক বিতরণেও জেলা প্রশাসকদের একচেটিয়া প্রাধান্যের হেতু কী? এত দিন যে কাজটি এমপিরাই করে আসছেন সেখানে তাদের এভাবে সাইডলাইনে ফেলে দেওয়া কি খুব স্বাভাবিক ঘটনা? মোটেও না। এমপিরা কি দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছেন, নাকি তারা সবাই নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন? কোনোটিই না। বরং এমপিরা দায়িত্ব পালন করতে চাইছেন। কিন্তু নানাভাবে তাদের অবহেলা করার সুস্পষ্ট নজির পাওয়া যাচ্ছে। এটি মোটেও ভালো লক্ষণ নয়। যোগ্য এমপিদের বেশি করে কাজে লাগানো হোক। অযোগ্যদের সাইডলাইনে রাখা যেতে পারে। আর এভাবে প্রকৃত টিমওয়ার্ক গড়ে উঠুক। তাহলে তৃণমূল পর্যায়ে সংকট মোকাবিলা অধিকতর সহজ হবে। আর যদি কোনো বিরাজনৈতিকীকরণের সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচিত সর্বোচ্চ জনপ্রতিনিধি (এমপি)-দের দৃশ্যমানভাবে দুর্বল করে দেওয়া হয় তা হলেও সরকারের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক চালিকাশক্তিকেই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। যেভাবে যা হচ্ছে চারদিকে তাতে স্পষ্ট বুঝতে পারছি এমপিদের মন ভালো নেই। ভাঙা মন নিয়েও অধিকাংশ এমপি এলাকায় পড়ে আছেন। দীর্ঘদিন তাদের মন খারাপ থাকা কোনো ভালো ফল দেবে কি?

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা