শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

এশিয়াকে বিপর্যয়ের সীমায় নিয়ে যাচ্ছে চীন

জেমস কিঞ্জ, কাথ্রিন হিলে, ক্রিশ্চিয়ান শেফার্ড, অ্যামি কাজমিন
প্রিন্ট ভার্সন
এশিয়াকে বিপর্যয়ের সীমায় নিয়ে যাচ্ছে চীন

চীনের দক্ষিণ ও পূর্ব সীমান্ত উদ্বেগ ও সংঘর্ষের আতঙ্কে ঘেরা। এ ঘেরা হয় ভুল হিসাবের ফল অথবা পরিকল্পিত। সংঘর্ষের সম্ভাব্য স্থানগুলো পরিচিত- যেমন তাইওয়ান; দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরের বিতর্কিত দ্বীপপুঞ্জ এবং ভারতের হিমালয় সীমান্ত। কোনো কোনো ভাষ্যকার এ বিষয়ে সতর্ক করে বলেছেন, এর ফলে হঠাৎ সামরিক সংঘর্ষ বাধার ঝুঁকি রয়েছে এবং তাতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক অংশগ্রহণ থাকতে পারে। চীনের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তাবিদ সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ান শুয়েতং বলেছেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক শক্তিধর দেশ। দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ বাধার ঝুঁকি খুব কম; তবে ক্ষুদ্র পরিসরে সামরিক সংঘাত বাধতে পারে। ইমেইলে পাঠানো নোটে ইয়ান বলেন, সরাসরি যুদ্ধ ও সামরিক সংঘাতের মধ্যে গুণগত পার্থক্য রয়েছে। তার মতে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মূল দ্বন্দ্বকে ‘পাওয়ার কমপিটিশন’ বলা যেতে পারে এবং দুই পক্ষের মধ্যে পাওয়ার গ্যাপ যত কম হবে ‘পাওয়ার কমপিটিশন’ ততই তীব্র হবে। কিন্তু কী কারণে বেইজিংয়ের শক্তিমত্ত আচরণ তার পরিসীমায় বাড়ছে? একই সঙ্গে কেনই বা চীন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তার সম্পর্ককে কৌশলগত প্রতিযোগিতা থেকে সরাসরি শত্রুতার দিকে পরিচালিত করছে? এর উত্তরে বিশ্লেষকরা বেশ কিছু এলাকায় যেমন হংকং ও জিনজিয়াংয়ে দমন অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট চীনের অভ্যন্তরীণ অনিরাপত্তার দিকে ইঙ্গিত করেছেন। তারা বলতে চাচ্ছেন, ক্ষমতার উচ্চাকাক্সক্ষা শি জিন পিংয়ের নেতৃত্বকে এসব ব্যাপারে ইন্ধন জোগাচ্ছে। করোনাভাইরাসও চীনের জন্য একটা সুবিধাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে দিয়েছে বলে মনে হয়। তাইওয়ান একটা কারণ : গত আগস্টে তাইওয়ানের নিকটবর্তী এলাকায় সামরিক মহড়া চালিয়েছে চীন। তারা বলেছে জাতীয় সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার জন্য এ মহড়া। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যালেক্স আজার বেইজিং সফর করেন; ১৯৭৯ সালের পর তিনিই সর্বোচ্চ মার্কিন কর্মকর্তা যিনি চীন সফর করলেন। পিপলস লিবারেশন আর্মির কর্নেল ঝাং চুনহুই বলেছেন, সম্প্রতি কিছু বড় রাষ্ট্র তাইয়ান ইস্যুতে লাগাতার নেতিবাচক পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং তাইওয়ানের স্বাধীনতাকামীদের প্রতি ভুল বার্তা পাঠাচ্ছে। তারা তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতায় মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইংওয়েনের একজন উপদেষ্টা শির উচ্চাকাক্সক্ষার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, শি কমিউনিস্ট পার্টিতে দমন-নিপীড়ন চালাচ্ছেন। তিনি বেইজিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকে নাড়িয়ে দিয়েছেন। চীনের সামরিক শ্রেষ্ঠত্ববোধ : তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের ওই উপদেষ্টা বলেছেন, চীন তার অভ্যন্তরে বিতিকিচ্ছিরি একটা পরিস্থিতি তৈরি করেছে। আমরা উদ্বিগ্ন, শি জিন পিং হয়তো স্থিতিশীল হবেন না। তামকাং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের অধ্যাপক আলেকজান্ডার হুয়াং মনে করেন, পরিস্থিতি এমন হয়ে থাকলে সংঘর্ষের ঝুঁকি দ্রুত বাড়বে। অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার দ্বন্দ্ব চীনের বিভিন্ন সামরিক সংঘর্ষে বা যুদ্ধে ভূমিকা পালন করেছে, বরাবরই তা ঘটেছে। ক্ষমতার দ্বন্দ্বের এ বিষয়টি ১৯৫০ সালে মাও সে তুং উল্লেখ করেছিলেন। এখন আবার আমরা অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে একটা সম্পর্ক দেখতে পাচ্ছি। পিএলএর শক্তি-সামর্থ্যরে নিরিখে চীনের দৃঢ়তা ও শক্তিমত্তা প্রদর্শনের প্রবণতা বেড়েছে। চীনের নৌবাহিনী এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌবাহিনী, তাদের সামরিক বিমানের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, তাদের মধ্যম পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের ভান্ডার ক্রমে বড় হচ্ছে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র ওই অঞ্চলের সম্ভাব্য সব জায়গায় মার্কিন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালাতে সক্ষম। ২০১৭ সালে শি বলেছেন, চীন এখন অনেক সংহত, সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী। চীন এখন মধ্যমঞ্চের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ২০১৩ সালেই চীন ন্যূনতম ফোকাসে থেকে চলার নীতি ত্যাগ করেছে। ’৭০ সাল থেকে তারা এ নীতি মেনে চলছিল। এখন তারা কিছু ‘অর্জন করার নীতি অবলম্বণ করেছে, যাকে বলা হয় ফেনফা ইউওয়েই’। চীনের লৌহমানব শি প্রেসিডেন্টের মেয়াদসীমা তুলে দিয়েছেন। তিনি এমন এক নীতি দাঁড় করিয়েছেন যাকে রাজনৈতিক পরামর্শক ম্যাথু জনসন ‘টোটাল সিকিউরিটি প্যারাডাইম’ আখ্যা দিয়েছেন। ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিশন (এনএসসি) চীনের একটি রাষ্ট্রীয় সংস্থা। ২০১৪ সালে এটি উদ্বোধন করার সময় প্রদত্ত ভাষণে প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং বলেন, নিরাপত্তা নীতি বা সিকিকিউরিটি পলিসি হচ্ছে এমন এক নীতি যা জীবনের সব ক্ষেত্রকে এক ছায়াতলে সমন্বিত করে। তিনি বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা কমিশন তথা এনএসসিকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা, সামরিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, সাংস্কৃতিক নিরাপত্তা, সামাজিক নিরাপত্তা, প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা, তথ্য নিরাপত্তা, প্রতিবেশের নিরাপত্তা, সম্পদের নিরাপত্তা ও পারমাণবিক নিরাপত্তাকে সমন্বিত করতে হবে। তিনি বলেন, বেইজিং দেশের অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতাকেও মোকাবিলা করছে। ধারণা করা হয়, শি জিয়াংয়ের রিএডুকেশন ক্যাম্পগুলোয় মুসলিম এথনিক গ্রুপগুলাের প্রায় ১০ লাখ লোককে রাখা হয়েছে এবং হবে। এ বিষয়টি উল্লেখ করার মতো একটি পয়েন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের শিনা গ্রেইটেনসের অভিমত হলো, চীনের পররাষ্ট্রনীতি ক্রমবর্ধমান হারে দেশের ভিতরে শাসকগোষ্ঠীর নিরাপত্তা-চিন্তারই প্রতিফলন ঘটাচ্ছে। চাইনিজ কমিউনিস্ট পার্টি (সিসিপি) নানা বিষয়কে এখন সিরিয়াস হুমকি হিসেবে দেখছে। এসব বিষয়কে আগে তারা মোটামুটি সহ্য করে নিত। হিমালয়ে শক্তি প্রদর্শন : চীনে নিযুক্ত ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত গৌতম বাম্বাওয়ালে বলেছেন, গত জুনে হিমালয় সীমান্তে চীনের সঙ্গে সংঘর্ষে ২১ ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছে। সেখানে চীন হাজার হাজার সৈন্য ও সমরাস্ত্র মোতায়েনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই  সংঘর্ষ ঘটে। তার মতে ওই ঘটনা আকস্মিক নয়, সেটা পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-এর সুচিন্তিত পরিকল্পনার পরিপ্রেক্ষিতে হয়েছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক থিঙ্কট্যাঙ্ক স্টিমসন সেন্টারের ইউন সান বলেছেন, হিমালয়ের গালওয়ান উপত্যকায় ভারতের অবকাঠামো নির্মাণকে চীন মারাত্মক হুমকি হিসেবে নিয়েছে এবং তারা ভেবেছে এর একটা জুতসই জবাব দিতে হবে। চীনা পরিপ্রেক্ষিতে শাস্তির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিতে এবং শিক্ষাটা নিতে হবে। দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের সামরিক শক্তি প্রদর্শনও উত্তেজনার একটি কারণ। এটা যুক্তরাষ্ট্রকে চীনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রবৃত্ত করছে। আসিয়ানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এ মাসে এক যৌথ বিবৃতিতে ওই সাগরে আত্মসংবরণ এবং নন-মিলিটারাইজেশনের আহ্বান জানিয়েছেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও আসিয়ান-সহযোগীদের পাশে থাকার কথা বলেছন, আইন মেনে চলার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, বেইজিং সেখানে আগ্রাসী ও নিবর্তনমূলক নীতি অবলম্বন করেছে। তাদের কর্মকান্ডে পরিবেশের বিপর্যয়ও ঘটবে।

লেখকরা ফিন্যানশিয়াল টাইমসের হংকং, তাইপে, বেইজিং ও নয়াদিল্লিস্থ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন
ডিএমপিতে ৮ সহকারী পুলিশ কমিশনারের পদায়ন

৩৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৯১ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯১ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
২০৩০ সালে অবসরে যাবে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৭ ঝুট গুদাম

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য